শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ জুন, ২০২০

হটস্পট ধরে লকডাউন

ঢাকা নারায়ণগঞ্জ গাজীপুর নরসিংদীর বিভিন্ন স্পট
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
হটস্পট ধরে লকডাউন

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এখন নতুন পদ্ধতিতে লকডাউন আজ-কালের মধ্যেই। তবে প্রথমে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের দুটি এবং ঢাকার বাইরে নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও নরসিংদীতে তিনটি স্পট মিলিয়ে মোট পাঁচটি স্পটে আজ-কালের মধ্যেই লকডাউন কার্যক্রম শুরু হবে। এই কার্যক্রম কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে তা নিয়ে এখন বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে আলোচনা চলছে। তাদের মতামত পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে। এই পাঁচটি স্পটের এক সপ্তাহের কার্যক্রম মূল্যায়ন করে পরে সারা দেশে ব্যাপকভাবে সংক্রিমত এলাকাগুলোতে লকডাউনে যাবে সরকার। গতকাল এসব বিষয় নিয়ে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মধ্যে দীর্ঘ বৈঠক হয়েছে। একাধিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে শুক্রবার স্বাস্থ্য ও সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও মিডিয়া সেলের প্রধান মো. হাবিবুর রহমান জানিয়েছিলেন, আজ থেকেই লকডাউন কার্যক্রম শুরু হবে। কিন্তু গতকাল তিনি জানান, বিষয়টি নিয়ে গতকালও স্বাস্থ্যমন্ত্রী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী, পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিশেষজ্ঞদের অংশগ্রহণে দীর্ঘ বৈঠক হয়েছে। কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায় আক্রান্ত এলাকা লকডাউন করা হবে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। একটা খসড়া প্রস্তাব উত্থাপিত হয়েছে। এখন এটি চূড়ান্ত করার কাজ চলছে। আজ-কালের মধ্যেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে এবং বাস্তবায়ন কার্যক্রমও শুরু হবে। বৈঠকে অংশগ্রহণকারী ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মো. মোস্তাফিজুর রহমান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, লকডাউনের বিষয়ে একটা প্ল্যানিং হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রাজাবাজার ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়ারী এবং নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও নরসিংদীর একটি করে স্পটকে এই পরিকল্পনার আওতায় আনা হয়েছে। দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র ঠিক করবেন তারা কোন প্রক্রিয়ায় লকডাউনে যাবেন। আর বাকি তিন জেলার জেলা প্রশাসকরা রোগীর হার দেখে তিনটি স্পট চূড়ান্ত করেছেন। তিনি বলেন, এখন বিশেজ্ঞদের মতামত পাওয়ার পর আজ-কালের মধ্যেই লকডাউনের একটা সিদ্ধান্ত আসবে। তিনি জানান, সারা দেশে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করা হচ্ছে। করোনা আক্রান্ত রোগীর ব্যাপক উপস্থিতি রয়েছে এমন প্রথম পাঁচটি স্পটকে লকডাউন করা হবে। সেগুলোর এক সপ্তাহের কার্যক্রম মূল্যায়ন করে পরবর্তী সময়ে সারা দেশের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে এ রকম আলোচনা হয়েছে যে, কোনো এলাকায় ১ লাখ লোকের মধ্যে ৩০ জন রোগী থাকলে সেই এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে লকডাউন করা হবে। কিন্তু ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার বলছেন, এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে, কিছু প্রস্তাব এসেছে, কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো কিছু চূড়ান্ত হয়নি। অন্যদিকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে একটা খসড়া উপস্থাপন করা হয়েছে। তবে এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তিনি জানান, গতকালের বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুখ্য সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, বিশেষজ্ঞরাসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ডিভাইস তৈরি করে দিয়েছি। আর্টিফিসেয়েল ইন্টিলিজেন্সের মাধ্যমে স্ট্যান্ডার্ড অপারেশন প্রসিডিউরের কাজ চলছে। খুব দ্রুত এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে। অবশ্য আইইডিসিআরের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ঢাকার যেসব এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে সেগুলো পর্যায়ক্রমে লকডাউন করা হবে। তবে প্রথমেই রাজাবাজার ও ওয়ারীতে এই লকডাউন কার্যক্রম বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তিনি জানান, এ ছাড়া মিরপুর, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, যাত্রাবাড়ী, মহাখালীসহ বেশ কিছু এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এদিকে নরসিংদীর জেলা প্রশাসক সৈয়দা ফারজানা কাউনাইন গতকাল রাতে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার জেলায় অতি ঝুঁকিপূর্ণ হচ্ছে মাধবদী পৌরসভা। এ পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ডের সব কটিতেই কমবেশি রোগী আছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ থেকেই এ পৌরসভাকে লকডাউন করে দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। মানুষের জীবন-জীবিকাকে সমন্বয় করে আমরা কাজ করছি।’ তিনি জানান, আজ মাধবদীর প্রবেশ ও বহির্গমন পথ বন্ধ করে দেওয়া হবে। একই সঙ্গে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হবে। পৌরসভায় বৈঠক করা হবে। নরসিংদীর ডিসি বলেন, ‘আমরা লকডাউন করলেও যেসব বাড়িতে সন্দেহজনক রোগীর সন্ধান পাওয়া যাবে, তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হবে বাড়ি বাড়ি গিয়ে। আমরা অ্যাম্বুলেন্সেরও ব্যবস্থা করে রেখেছি। আর যাদের বাড়িতে খাবারের প্রয়োজন হবে তাদের কাছে আমাদের লোকজন খাবার পৌঁছে দেবে। ইতিমধ্যে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বেশ কয়েকটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। এসব কমিটি কাজ করবে। আমরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করব।’ গত কয়েক দিনের পরীক্ষায় করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় বিষয়টি সরকারকে দুশ্চিন্তায় ফেলে দেয়। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ১ জুন সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষে স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ও বেশ কয়েকজন সচিবকে নিয়ে জরুরি সভা করেন। সভায় উপস্থিত প্রায় সবাই মতামত দেন নতুন করে লকডাউনের। এ সভার পর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে সারা দেশকে তিনটি জোনে ভাগ করে যেসব এলাকায় সংক্রমণ বেশি সেগুলোতে এলাকাভিত্তিক লকডাউন করা হবে। প্রসঙ্গত, দেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। এরপর সরকার ২৬ মার্চ থেকে সারা দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। এই ছুটি পরে দফায় দফায় বাড়িয়ে ৩০ মে পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়। দীর্ঘ ৬৬ দিনের এই ছুটির মূল উদ্দেশ্যই ছিল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানো। কিন্তু সরকার সাধারণ ছুুটি দিলেও লকডাউন ঘোষণা না করায় কার্যত ওই ছুটির সময় লোকজনের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। এমনকি ছুটিকালীন গার্মেন্ট কারখানার শ্রমিকদের ঢাকায় ডেকে নিয়ে আসে মালিকপক্ষ। তারপর আবার তাদের ফেরতও পাঠায়। এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা হয় বিভিন্ন মহলে। এরপর ঈদের সময় রাজধানী থেকে লোকজন গ্রামে ছুটে যায় কোনো রকম নিয়ম না মেনেই। আবার ছুটি শেষ হলে গ্রাম থেকে দল বেঁধে মানুষজন ঢাকায় চলে আসে। এসব যাত্রায় কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়নি। এ নিয়েও সমালোচনা আছে। এসব কারণে করোনাভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় বৃদ্ধাকে ধর্ষণের অভিযোগ, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় বৃদ্ধাকে ধর্ষণের অভিযোগ, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসছে জোড়া ধূমকেতু
পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসছে জোড়া ধূমকেতু

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম
চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান
হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি
জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিমানে মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরার খরচ কেমন?
যুদ্ধবিমানে মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরার খরচ কেমন?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে মিরাজ-সোহানের লড়াই
ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে মিরাজ-সোহানের লড়াই

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই শিশুকে হত্যায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে যাবজ্জীবন
দুই শিশুকে হত্যায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে যাবজ্জীবন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবার আইনের মামলায় বগুড়ার সাবেক সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
সাইবার আইনের মামলায় বগুড়ার সাবেক সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্রীড়াঙ্গন থাকবে রাজনীতির উর্ধ্বে: ইসরাফিল খসরু
ক্রীড়াঙ্গন থাকবে রাজনীতির উর্ধ্বে: ইসরাফিল খসরু

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেড়শ বছরের ঐতিহ্য ‘ঢেমঢেমিয়া কালিমেলা’ এখন ঘোড়া-মহিষের মেলা
দেড়শ বছরের ঐতিহ্য ‘ঢেমঢেমিয়া কালিমেলা’ এখন ঘোড়া-মহিষের মেলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল
নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন
তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্তুগালের দলে ডাক পেলেন রোনালদোর ছেলে
পর্তুগালের দলে ডাক পেলেন রোনালদোর ছেলে

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবুজ দীপাবলির’ গল্প ফিকে, বিষাক্ত ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন দিল্লি
‘সবুজ দীপাবলির’ গল্প ফিকে, বিষাক্ত ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন দিল্লি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫টি কোম্পানির ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে: ওষুধ শিল্প
৪৫টি কোম্পানির ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে: ওষুধ শিল্প

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় গোগালি ছড়ার ব্রিজে মেরামত কাজ শুরু
কুলাউড়ায় গোগালি ছড়ার ব্রিজে মেরামত কাজ শুরু

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বে প্রথম, রোবটের হাতে ব্রেন টিউমার সার্জারি সৌদিতে
বিশ্বে প্রথম, রোবটের হাতে ব্রেন টিউমার সার্জারি সৌদিতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন