শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ জুন, ২০২০

এখনো উত্তাল ওয়াশিংটনসহ অনেক রাজ্য

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
এখনো উত্তাল ওয়াশিংটনসহ অনেক রাজ্য

কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েড হত্যার বিচার এবং বর্ণবৈষম্য বন্ধে বিদ্যমান আইন সংশোধনের দাবিতে ১১ দিনের মতো শুক্রবারও নিউইয়র্ক, ফিলাডেলফিয়া, ওয়াশিংটন ডিসি, লসএঞ্জেলেস, টেক্সাসসহ বিভিন্ন স্থানে শান্তিপূর্ণ মিছিল হয়েছে। নিউইয়র্ক, বাফেলো, ফিলাডেলফিয়া, মিনিয়াপলিসসহ বেশ কটি সিটিতে শুক্রবার রাতেও কারফিউ ছিল। বিক্ষোভ-সমাবেশে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদে ফেটে পড়েন আন্দোলনকারীরা। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্র শ্রম বিভাগ বেকার সংখ্যা হ্রাসের তথ্য প্রকাশের পর ট্রাম্প হোয়াইট হাউস থেকে পাঠানো বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আজ এক মহান (?) দিন। স্বর্গ থেকে জর্জ ফ্লয়েড  নিচে দৃষ্টি প্রসারিত করে ভাবছেন যে, ‘আজ আমার জন্য খুবই মহান (?) একটি দিন। এই দিনের মধ্য দিয়েই বর্ণ-বৈষম্যের চলমান আন্দোলনের পরিসমাপ্তি ঘটবে।’ এভাবে তিরস্কারের জন্য ট্রাম্পের কঠোর সমালোচনা করা হয় সব মহল থেকেই। এদিকে, কারফিউ এবং বিক্ষোভ চলার সময় বাফেলো, আটলান্টা, মায়ামিতে পুলিশের নির্মম আচরণের আরও কিছু ভিডিও প্রচারিত হয়েছে। জর্জ ফ্লয়েডকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে তেমনি পৈশাচিক আচরণের নগ্ন প্রকাশ ঘটেছে এসব ভিডিওতে। এমনি একটি ভিডিওতে নিউইয়র্ক স্টেটের বিশ্বখ্যাত নায়েগ্রা জলপ্রপাত অধ্যুষিত বাফেলো সিটিতে বর্ণবাদবিরোধী শান্তিপূর্ণ মিছিলে ৪ জুন ৭৫ বছর বয়স্ক এক শ্বেতাঙ্গকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিতে দেখা যায়। কংক্রিটের রাস্তায় উল্টোভাবে পড়ে তার কান থেকে রক্ত বের হতে দেখেও পুলিশ কর্মকর্তারা না দেখার ভান করে ঘটনাস্থল অতিক্রম করেন। পরে মিছিলকারিদের ফোনে এ্যাম্বুলেন্স এসে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেয়। তার অবস্থা ২৪ ঘন্টা পরও শংকামুক্ত নয় বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ভিডিও দেখে স্টেট গভর্নরের নির্দেশ পাবার আগেই বাফেলো সিটি পুলিশ কমিশনার সংশ্লিষ্ট দুই কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেন। এ নিয়ে তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই বাফেলো পুলিশ ডিপার্টমেন্ট ইমার্জেন্সি টিমের দুই কর্মকর্তার ৫৭ সহকর্মী পদত্যাগের হুমকি দিয়েছেন। অর্থাৎ ওই ঘটনাকে তারা অপকর্ম হিসেবে মেনে নিতে চাচ্ছেন না। সিটি মেয়র জানিয়েছেন যে, ভিডিওটির বিষয় নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত চলছে। বাফেলো সিটির আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে যথাযথ বিকল্প ব্যবস্থা অবলম্বন করা হয়েছে। ৫ জুন আরেকটি বড় ধরনের ঘটনা ঘটেছে মিনিয়াপলিস সিটি কাউন্সিলে। সিটি কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট লিসা বেন্ডার জানান, কাউন্সিলের পূর্ণাঙ্গ বৈঠকে সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে শুক্রবার বিকালে এটি গৃহীত হয়েছে। ঘাড়ে অথবা গলায় হাঁটু গেড়ে কাউকে গ্রেফতারের প্রক্রিয়া অবলম্বনের বিধি রহিত করার। বিলটি সবমহলে অভিনন্দিত হচ্ছে। বহু পুরনো এই বিধির মাধ্যমেই বর্ণ-বিদ্বেষের টার্গেট কৃষ্ণাঙ্গদের হত্যা করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। এমন সংস্কারের দাবিতেও সোচ্চার বিক্ষোভ-সমাবেশ।

এদিকে, কারফিউর মধ্যে নিউইয়র্ক সিটিতে, বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশকে নির্দয় আচরণ করতে দেখা গেছে আরেকটি ভিডিওতে। মিনেসোটায় জর্জ ফ্লয়েড মিনিয়াপলিসের যে স্থানে পুলিশের হাতে খুন হন, সেখানে ৪ জুন একটি স্মরণানুষ্ঠান শেষ হওয়ার কয়েক ঘন্টা পর পুলিশের বর্বরতার এসব খবর পাওয়া গেছে।

অন্য আরেক ঘটনায় অ্যারিজোনার পুলিশ আরেক কৃষ্ণাঙ্গ ডিওন জনসনের মৃত্যুর বিস্তারিত প্রকাশ করেছে। জর্জ ফ্লয়েড মারা যাওয়ার দিন ২৫ মে’তেই অ্যারিজোনার ফিনিক্স শহরে মারা যান জনসন। তাকে পুলিশ গুলি করে হত্যা করেছিল। পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে, জনসন চালকের আসনে মাতাল অবস্থায় ছিলেন এবং তার গাড়ীর কারণে যান চলাচল আংশিকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছিল। তার সঙ্গে কথা বলার সময় ধস্তাধস্তি শুরু হলে তাকে গুলি করা হয়। পুলিশের অডিও রেকর্ডিং এবং পরিবহন দফতরের  রেকর্ড করা ভিডিও জনসনের পরিবারের হাতে দেওয়ার সময় এ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। বিক্ষোভ মিছিল থেকে বাসায় ফেরার সময় আটলান্টায় টহল পুলিশের এক কর্মকর্তা যুবতীকে নাজেহাল করার ভিডিও প্রকাশের পর তা নিয়েও ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে সারা আমেরিকায়। হ্যান্ডকাপ পরানোর চেষ্টায় সেই যুবতীকে কংক্রিটের রাস্তায় ফেলে দেওয়া এবং গুরুতরভাবে আহত করার দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে পথচারীর সেলফোনে।

হোয়াইট হাউসের রাস্তায় ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ : নোবাহিনী নামিয়ে বিক্ষোভকারীদের দমনের হুমকি দিয়ে কারো সাড়া না পেয়ে হোয়াইট হাউসের চারপাশের বেষ্টনি আরো উঁচু করছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ট্রাম্প গর্জে উঠেন সেনা বাহিনী নামিয়ে মুহূর্তেই আন্দোলন থামিয়ে দিতে। কিন্তু তার সে আহবানে কোন স্টেট গভর্ণর এমনকি ওয়াশিংটন ডিসির মেয়রও সাড়া দেননি। এ নিয়ে হতাশ ট্রাম্প তার বুলি পাল্টান। এমন পরিস্থিতিতে ওয়াশিংটন ডিসির মেয়র মুরিয়েল বাউসার  ফোয়েত পার্কের পাশ দিয়ে হোয়াইটে যাবার পুরো রাস্তায় অনেক বড় করে হলুদ অক্ষরে লেখা হয়েছে ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ (কৃষ্ণাঙ্গদের জীবনও মূল্যবান)। শুধু তাই নয়, লেফায়েত পার্কের সামনের স্কোয়ারকে শুক্রবার ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার প্লাজা’ হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। আর এ পেইন্টিংয়ে অংশ নেন সিটি মেয়র অফিসের স্টাফ এবং স্থানীয় অংকন শিল্পীরা।

দেড় মিলিয়নের স্থলে ১৩ মিলিয়ন ডলার : জর্জ ফ্লয়েডের শিশু সন্তানের লেখাপড়া এবং ফ্লয়েডের কফিন মিনিয়াপলিস থেকে নর্থ ক্যারলিনা হয়ে টেক্সাসের হিউস্টনে নেওয়ার খরচ সংগ্রহ করার অভিপ্রায়ে তার ভাই ফিলনিজ ফ্লয়েড ফেসবুকে ‘গো-ফান্ড মি’ শিরোনামে একটি আহ্বান জানান। ২৭ মে ‘অফিসিয়াল জর্জ ফ্লয়েড মেমরিয়্যাল ফান্ড’ সংগ্রহের এ আহ্বানে সাড়া দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও বিভিন্ন দেশের পাঁচ লক্ষাধিক মানুষ শুক্রবার পর্যন্ত ১৩ মিলিয়ন ডলার দিয়েছেন। তার লক্ষ্য ছিল মাত্র দেড় মিলিয়ন ডলারের।

ডালাসে অভিনব দৃশ্য : টেক্সাস স্টেটের ডালাস সিটিতে শুক্রবার বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন সেখানকার পুলিশ কর্মকর্তারাও। তারাও আওয়াজ তুলেছেন পুলিশী আইন ঢেলে সাজানোর। নিন্দা জানিয়েছেন বর্ণ-বৈষম্য এবং বর্ণ-বিদ্বেষমূলক আচরণের। আর এমন ঘটনাকে ঐতিহাসিক হিসেবে অভিহিত করেন ডালাস পুলিশের প্রধান রিনী হল। ‘ব্লু ফর ব্ল্যাক লাইফ মেটার’ শীর্ষক এ মিছিলে অংশগ্রহণের সময় কয়েকজন হাঁটু গেড়ে ফ্লয়েডের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণের প্রতিবাদ জানান। প্রসঙ্গত, ২০ ডলারের একটি জাল নোটে জর্জ ফ্লয়েড সিগারেট কিনেন অভিযোগ পেয়ে মিনিয়াপলিস সিটির টহল পুলিশ অকুস্থলে এসে ফ্লয়েডকে গ্রেফতার করে। এরপর হ্যান্ডকাপ পরা অবস্থায়ই তাকে পুলিশের গাড়িতে উঠানো হয়। সেখানে কয়েক মিনিট বাক-বিতন্ডার এক পর্যায়ে ফ্লয়েডকে গাড়ি থেকে বের করেই ধাক্কা দিয়ে সেই গাড়ির পেছনের চাকার নিকটে ফেলে দেয়। শুধু তাই নয়, ডেরেক চৌভিন (৪৪) নামের পুলিশ কর্মকর্তা তার ঘাড়ে হাটু চেপে ধরেন। ভিডিওটি একজন পথচারি তা ধারণ করেন। প্রায় ৯ মিনিটের মতো চেয়ে ছিলেন ফ্লয়েডকে। প্রথম পৌণে তিন মিনিটেই ফ্লয়েড নিস্তেজ হয়ে পড়েছিলেন। এই ঘটনা মানবতাকে ব্যাপকভাবে নাড়া দেয় এবং ২৬ মে থেকেই সারা আমেরিকায় বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে পড়ে। গণআন্দোলনের মুখে ২৯ মে অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তা চৌভিনকে বরখাস্তের পর গ্রেফতার করা হয়। এরপর থার্ড ডিগ্রির হত্যা মামলায় তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু দেশ-বিদেশে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ায় কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে সেই অভিযোগ উন্নীত করে সেকেন্ড ডিগ্রিতে নেয়। একই সঙ্গে বর্বরোচিত আচরণের সময় সেখানে থাকা অপর তিন পুলিশ কর্মকর্তাকেও বরখাস্তের পর সেকেন্ড ডিগ্রি হত্যা মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। তারা চারজনই মাথাপিছু মিলিয়ন ডলারের জামিন লাভ করলেও দৃশ্যত কারাগার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত মুক্তি পাননি।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

৩০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা