শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০

লঞ্চ উদ্ধার অভিযান শেষ

আরও এক কিশোরের লাশ উদ্ধার, সাতজনকে আসামি করে মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
লঞ্চ উদ্ধার অভিযান শেষ

প্রায় ২৭ ঘণ্টা ধরে চলে শ্বাসরুদ্ধকর উদ্ধার অভিযান। অভিযানের দ্বিতীয় দিনে গতকাল উদ্ধার করা হয় বুড়িগঙ্গায় ডুবে যাওয়া হতভাগ্য লঞ্চ মর্নিং বার্ড। নদীর মাঝখানে প্রায় ৪০ ফুট গভীরে থাকা লঞ্চটির সঙ্গে এয়ার লিফটিং ব্যাগ বেঁধে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভাসিয়ে তোলা হয় ওপরে। এ সময় গত সোমবার ডুবে যাওয়া ওই লঞ্চের ভিতরে আরও একজনের লাশ পাওয়া যায়। এর প্রায় ৪ ঘণ্টা পর ভেসে ওঠে আরেকটি লাশ। গতকাল বিকাল ৫টায় লঞ্চটির পাশে ওই লাশ ভেসে উঠতে দেখা যায়। এ নিয়ে লঞ্চডুবিতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৩৪-এ। এর আগে দুপুরেই উদ্ধারকাজ স্থগিত করার ঘোষণা দেয় বিআইডব্লিউটিএ। এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে যথাযথভাবে কাজ করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে তদন্ত কমিটি। সোমবার রাতে ময়ূর-২-এর মালিকসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছে নৌপুলিশ।

গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টাগ বোট দিয়ে ডুবে যাওয়া লঞ্চটি টেনে তোলার চেষ্টা করে বিআইডব্লিউটিএ ও ফায়ার সার্ভিস। দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর ওপরের দিকে জাগানো সম্ভব হয় লঞ্চটিকে। ভাসিয়ে তোলার পর দুপুরে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) উদ্ধারকারী ছোট জাহাজ ‘দুরন্ত’ রশি দিয়ে লঞ্চটি সদরঘাটের ওপারে খেজুরবাগ ঘাট এলাকায় টেনে নিয়ে যায়। এরপর ভিতরে শুরু হয় তল্লাশি। এ সময় ভিতরে আটকে থাকা এক কিশোরের লাশ পাওয়া যায়। এর কিছু পর বেলা আড়াইটার দিকে উদ্ধার তৎপরতা স্থগিতের ঘোষণা করা হয়।

উদ্ধারকারীরা বলছেন, লঞ্চটি উল্টে ছিল পানির নিচে। বেলা সাড়ে ১১টায় সেটিকে ভাসিয়ে তোলা হয়। পরে লঞ্চটিতে দুপুর পৌনে ১টার দিকে একটি লাশ পাওয়া যায়। তবে তৎক্ষণাৎ তার নাম-পরিচয় জানা যায়নি। এর আগে সন্দেহ হলে তারা ইঞ্জিনরুমে তল্লাশি চালান। সেখানেই পাওয়া যায় আটকে থাকা লাশটি।

উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক মোস্তফা মোহসীন জানান, লঞ্চটিকে পানির ওপরে তোলার পর ভিতরে তল্লাশি করা হয়। দুপুরে অজ্ঞাত একজনের লাশ পাওয়ার পরই তা স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়।

বিকালে সর্বশেষ উদ্ধার হওয়া লাশের বিষয়ে নৌপুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আজাদ হোসেন বলেন, ওই ব্যক্তির বয়স আনুমানিক ৪০।

বিআইডব্লিউটিএর যুগ্মপরিচালক এ কে এম আরিফ উদ্দিন জানান, উদ্ধারকারী জাহাজ ‘প্রত্যয়’ সোমবার পোস্তগোলা ব্রিজে আটকে যাওয়ায় আসতে না পেরে ফিরে যায়। লঞ্চটিকে পুরোপুরি ভাসানো সম্ভব হয়নি, তবে টেনে কেরানীগঞ্জ প্রান্তে রাখা হয়েছে। বেলা আড়াইটার দিকে উদ্ধার অভিযান স্থগিত করা হয়।

লঞ্চ দুর্ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান রফিকুল ইসলাম খান জানান, দুর্ঘটনার প্রাথমিক তদন্ত শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখা হয়েছে। গতকাল বিকাল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয় বলে জানান তিনি। আজ বেলা ১১টা থেকে দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের আরেক দফা সাক্ষাৎকার নেওয়ার কথা রয়েছে। নির্ধারিত সময়েই তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার কথা জানান কমিটির প্রধান।

সোমবার সকালে সামনে থাকা মর্নিং বার্ড নামে লঞ্চটিকে পেছন দিক দিয়ে ধাক্কা দেয় চাঁদপুরগামী ময়ূর-২। কয়েক সেকেন্ডে লঞ্চটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় ময়ূর-২-এর মালিক মোসাদ্দেক হামিদ ফোয়াদ, মাস্টার আবুল বাশার, জাকির হোসেন, স্টাফ শিপন হাওলাদার, শাকিল হোসেন, হৃদয়, সুকানি নাসির মৃধার নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও পাঁচ-ছয় জনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন নৌপুলিশের এসআই শামসুল আলম। এখনো কোনো আসামি গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

নৌপুলিশের এসপি (ঢাকা অঞ্চল) ফরিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, সোমবার রাত আড়াইটায় মামলাটি হয়। যাদের আসামি করা হয়েছে তাদের ঠিকানা সংগ্রহ করে অভিযান চালানো হয়েছে। তারা সবাই পলাতক। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নেওয়া হয়েছে। তারা দেশের যেখানেই থাকুন না কেন আমরা ধরে ফেলব। লঞ্চটি আমরা আলামত হিসেবে জব্দ করেছি।

মুন্সীগঞ্জে স্বজন হারাদের আর্তনাদ, নিখোঁজের সন্ধান মেলেনি এখনো কেউবা ডাক্তার দেখাতে, আবার কেউ যাচ্ছিলেন কর্মস্থলে, কারও উদ্দেশ্য ছিল স্বজনদের সঙ্গে দেখা করা, একটু আনন্দ ভাগাভাগি করা। সব আশা যেন এক মুহূর্তেই কেড়ে নিল ভয়াবহ লঞ্চ দুর্ঘটনা। দুর্ঘটনার পর নদীর তলদেশ থেকে একে একে উদ্ধার হয় ৩৩টি লাশ। যাদের মধ্যে ৩১ জনের বাড়িই মুন্সীগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায়। এখনো সন্ধান মেলেনি একাধিক স্বজনের। তাই তাদের ভোটার আইডি বা ছবি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তারা। এদিকে স্বজনহারা পরিবারগুলোতে চলছে শোকের মাতম। স্বজন হারিয়ে কেউ কেউ দিশাহারা হয়ে পাগলের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মানতে পারছেন না এভাবে মৃত্যুর কবলে পড়তে হবে প্রিয় মানুষগুলোকে। এত লাশের মধ্যে এখনো নিখোঁজ রয়েছেন একাধিক নারী-পুরুষ। কী ঘটেছে তাদের ভাগ্যে, জানা নেই তাদের। তাই নিখোঁজ স্বজনদের সন্ধানে বুড়িগঙ্গা তীরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন ছবি আর জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে।

উদ্ধার হওয়া ৩৩ লাশের মধ্যে ৩১ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা সবাই মুন্সীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।  ৩১ জনের মধ্যে সদর উপজেলায় ২০ জন, টঙ্গিবাড়ী উপজেলায় ১০ জন এবং শ্রীনগর উপজেলার একজন রয়েছেন। সদরের অধিকাংশ মৃত ব্যক্তি মিরকাদিম পৌরসভা ও রামপাল ইউনিয়নের বাসিন্দা। সোমবার সকাল পৌনে ৮টায় মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিমের কাঠপট্টি ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া যাত্রীবাহী মর্নিং বার্ড লঞ্চটি শতাধিক যাত্রী নিয়ে সদরঘাটের ফরাশগঞ্জ এলাকায় সোয়া ৯টার দিকে ময়ূর-২ নামের লঞ্চের ধাক্কায় ডুবে যায়। নিখোঁজ আবদুর রহমান বেপারির (৪৫) ছেলে হাছিবুর রহমান হাছিব জানান, লকডাউনের ফলে আটকে যাওয়া বাসাভাড়া মাফ করার লক্ষ্যে ঢাকায় যাচ্ছিলেন বাবা আবদুর রহমান। পথিমধ্যে লঞ্চ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন। তার আর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে আসা ফকির চাঁন জানান, তিনি ঢাকায় যমুনা ব্যাংকে চাকরি করেন। প্রতিদিনের মতো কর্মস্থলে যাচ্ছিলেন তিনি ও তার সঙ্গে আরও একজন লঞ্চে করে ঢাকায় যাচ্ছিলেন। তিনি লঞ্চে বিকট একটি শব্দ শুনতে পেলেন। মুহূর্তেই লঞ্চটি পানিতে চলে গেল। পানিতে ডুবন্ত অবস্থায় সূর্যের আলো  দেখতে পাচ্ছিলেন। তিনি কোনোরকমে সেখান থেকে বেড়িয়ে আসেন। তবে তার সঙ্গে থাকা ওই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। ভাগ্যগুণে বেঁচে যান তিনি। আর এক যাত্রী নাজমা আক্তার বলেন, তিনি চিকিৎসা নেওয়ার জন্য ঢাকায় যাচ্ছিলেন। লঞ্চটি যে পাশ দিয়ে ডুবেছিল তার বিপরীত পাশের জানালা দিয়ে বেড়িয়ে আসেন তিনি। তিনি বলেন, চোখের সামনে পরিচিত মুখগুলো মুহূর্তে লাশ হলো। মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক মনিরুজ্জামান তালুকদার বলেন, কতজন যাত্রী মারা গেছেন, কতজন জীবিত ফিরেছেন এমন সঠিক তথ্য এ মুহূর্তে তার কাছে নেই। তবে যারা মারা গেছেন তাদের পরিবারকে সরকারিভাবে যতটুকু সহযোগিতা করা যায় সেটা করা হবে। নিখোঁজদের তালিকা করে তাদের সন্ধান করা হবে। তবে লঞ্চে ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী নেওয়া হলে এবং ফিটনেস ঠিক না থাকলে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন