শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০

লঞ্চ উদ্ধার অভিযান শেষ

আরও এক কিশোরের লাশ উদ্ধার, সাতজনকে আসামি করে মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
লঞ্চ উদ্ধার অভিযান শেষ

প্রায় ২৭ ঘণ্টা ধরে চলে শ্বাসরুদ্ধকর উদ্ধার অভিযান। অভিযানের দ্বিতীয় দিনে গতকাল উদ্ধার করা হয় বুড়িগঙ্গায় ডুবে যাওয়া হতভাগ্য লঞ্চ মর্নিং বার্ড। নদীর মাঝখানে প্রায় ৪০ ফুট গভীরে থাকা লঞ্চটির সঙ্গে এয়ার লিফটিং ব্যাগ বেঁধে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভাসিয়ে তোলা হয় ওপরে। এ সময় গত সোমবার ডুবে যাওয়া ওই লঞ্চের ভিতরে আরও একজনের লাশ পাওয়া যায়। এর প্রায় ৪ ঘণ্টা পর ভেসে ওঠে আরেকটি লাশ। গতকাল বিকাল ৫টায় লঞ্চটির পাশে ওই লাশ ভেসে উঠতে দেখা যায়। এ নিয়ে লঞ্চডুবিতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৩৪-এ। এর আগে দুপুরেই উদ্ধারকাজ স্থগিত করার ঘোষণা দেয় বিআইডব্লিউটিএ। এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে যথাযথভাবে কাজ করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে তদন্ত কমিটি। সোমবার রাতে ময়ূর-২-এর মালিকসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছে নৌপুলিশ।

গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টাগ বোট দিয়ে ডুবে যাওয়া লঞ্চটি টেনে তোলার চেষ্টা করে বিআইডব্লিউটিএ ও ফায়ার সার্ভিস। দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর ওপরের দিকে জাগানো সম্ভব হয় লঞ্চটিকে। ভাসিয়ে তোলার পর দুপুরে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) উদ্ধারকারী ছোট জাহাজ ‘দুরন্ত’ রশি দিয়ে লঞ্চটি সদরঘাটের ওপারে খেজুরবাগ ঘাট এলাকায় টেনে নিয়ে যায়। এরপর ভিতরে শুরু হয় তল্লাশি। এ সময় ভিতরে আটকে থাকা এক কিশোরের লাশ পাওয়া যায়। এর কিছু পর বেলা আড়াইটার দিকে উদ্ধার তৎপরতা স্থগিতের ঘোষণা করা হয়।

উদ্ধারকারীরা বলছেন, লঞ্চটি উল্টে ছিল পানির নিচে। বেলা সাড়ে ১১টায় সেটিকে ভাসিয়ে তোলা হয়। পরে লঞ্চটিতে দুপুর পৌনে ১টার দিকে একটি লাশ পাওয়া যায়। তবে তৎক্ষণাৎ তার নাম-পরিচয় জানা যায়নি। এর আগে সন্দেহ হলে তারা ইঞ্জিনরুমে তল্লাশি চালান। সেখানেই পাওয়া যায় আটকে থাকা লাশটি।

উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক মোস্তফা মোহসীন জানান, লঞ্চটিকে পানির ওপরে তোলার পর ভিতরে তল্লাশি করা হয়। দুপুরে অজ্ঞাত একজনের লাশ পাওয়ার পরই তা স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়।

বিকালে সর্বশেষ উদ্ধার হওয়া লাশের বিষয়ে নৌপুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আজাদ হোসেন বলেন, ওই ব্যক্তির বয়স আনুমানিক ৪০।

বিআইডব্লিউটিএর যুগ্মপরিচালক এ কে এম আরিফ উদ্দিন জানান, উদ্ধারকারী জাহাজ ‘প্রত্যয়’ সোমবার পোস্তগোলা ব্রিজে আটকে যাওয়ায় আসতে না পেরে ফিরে যায়। লঞ্চটিকে পুরোপুরি ভাসানো সম্ভব হয়নি, তবে টেনে কেরানীগঞ্জ প্রান্তে রাখা হয়েছে। বেলা আড়াইটার দিকে উদ্ধার অভিযান স্থগিত করা হয়।

লঞ্চ দুর্ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান রফিকুল ইসলাম খান জানান, দুর্ঘটনার প্রাথমিক তদন্ত শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখা হয়েছে। গতকাল বিকাল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয় বলে জানান তিনি। আজ বেলা ১১টা থেকে দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের আরেক দফা সাক্ষাৎকার নেওয়ার কথা রয়েছে। নির্ধারিত সময়েই তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার কথা জানান কমিটির প্রধান।

সোমবার সকালে সামনে থাকা মর্নিং বার্ড নামে লঞ্চটিকে পেছন দিক দিয়ে ধাক্কা দেয় চাঁদপুরগামী ময়ূর-২। কয়েক সেকেন্ডে লঞ্চটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় ময়ূর-২-এর মালিক মোসাদ্দেক হামিদ ফোয়াদ, মাস্টার আবুল বাশার, জাকির হোসেন, স্টাফ শিপন হাওলাদার, শাকিল হোসেন, হৃদয়, সুকানি নাসির মৃধার নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও পাঁচ-ছয় জনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন নৌপুলিশের এসআই শামসুল আলম। এখনো কোনো আসামি গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

নৌপুলিশের এসপি (ঢাকা অঞ্চল) ফরিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, সোমবার রাত আড়াইটায় মামলাটি হয়। যাদের আসামি করা হয়েছে তাদের ঠিকানা সংগ্রহ করে অভিযান চালানো হয়েছে। তারা সবাই পলাতক। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নেওয়া হয়েছে। তারা দেশের যেখানেই থাকুন না কেন আমরা ধরে ফেলব। লঞ্চটি আমরা আলামত হিসেবে জব্দ করেছি।

মুন্সীগঞ্জে স্বজন হারাদের আর্তনাদ, নিখোঁজের সন্ধান মেলেনি এখনো কেউবা ডাক্তার দেখাতে, আবার কেউ যাচ্ছিলেন কর্মস্থলে, কারও উদ্দেশ্য ছিল স্বজনদের সঙ্গে দেখা করা, একটু আনন্দ ভাগাভাগি করা। সব আশা যেন এক মুহূর্তেই কেড়ে নিল ভয়াবহ লঞ্চ দুর্ঘটনা। দুর্ঘটনার পর নদীর তলদেশ থেকে একে একে উদ্ধার হয় ৩৩টি লাশ। যাদের মধ্যে ৩১ জনের বাড়িই মুন্সীগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায়। এখনো সন্ধান মেলেনি একাধিক স্বজনের। তাই তাদের ভোটার আইডি বা ছবি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তারা। এদিকে স্বজনহারা পরিবারগুলোতে চলছে শোকের মাতম। স্বজন হারিয়ে কেউ কেউ দিশাহারা হয়ে পাগলের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মানতে পারছেন না এভাবে মৃত্যুর কবলে পড়তে হবে প্রিয় মানুষগুলোকে। এত লাশের মধ্যে এখনো নিখোঁজ রয়েছেন একাধিক নারী-পুরুষ। কী ঘটেছে তাদের ভাগ্যে, জানা নেই তাদের। তাই নিখোঁজ স্বজনদের সন্ধানে বুড়িগঙ্গা তীরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন ছবি আর জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে।

উদ্ধার হওয়া ৩৩ লাশের মধ্যে ৩১ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা সবাই মুন্সীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।  ৩১ জনের মধ্যে সদর উপজেলায় ২০ জন, টঙ্গিবাড়ী উপজেলায় ১০ জন এবং শ্রীনগর উপজেলার একজন রয়েছেন। সদরের অধিকাংশ মৃত ব্যক্তি মিরকাদিম পৌরসভা ও রামপাল ইউনিয়নের বাসিন্দা। সোমবার সকাল পৌনে ৮টায় মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিমের কাঠপট্টি ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া যাত্রীবাহী মর্নিং বার্ড লঞ্চটি শতাধিক যাত্রী নিয়ে সদরঘাটের ফরাশগঞ্জ এলাকায় সোয়া ৯টার দিকে ময়ূর-২ নামের লঞ্চের ধাক্কায় ডুবে যায়। নিখোঁজ আবদুর রহমান বেপারির (৪৫) ছেলে হাছিবুর রহমান হাছিব জানান, লকডাউনের ফলে আটকে যাওয়া বাসাভাড়া মাফ করার লক্ষ্যে ঢাকায় যাচ্ছিলেন বাবা আবদুর রহমান। পথিমধ্যে লঞ্চ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন। তার আর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে আসা ফকির চাঁন জানান, তিনি ঢাকায় যমুনা ব্যাংকে চাকরি করেন। প্রতিদিনের মতো কর্মস্থলে যাচ্ছিলেন তিনি ও তার সঙ্গে আরও একজন লঞ্চে করে ঢাকায় যাচ্ছিলেন। তিনি লঞ্চে বিকট একটি শব্দ শুনতে পেলেন। মুহূর্তেই লঞ্চটি পানিতে চলে গেল। পানিতে ডুবন্ত অবস্থায় সূর্যের আলো  দেখতে পাচ্ছিলেন। তিনি কোনোরকমে সেখান থেকে বেড়িয়ে আসেন। তবে তার সঙ্গে থাকা ওই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। ভাগ্যগুণে বেঁচে যান তিনি। আর এক যাত্রী নাজমা আক্তার বলেন, তিনি চিকিৎসা নেওয়ার জন্য ঢাকায় যাচ্ছিলেন। লঞ্চটি যে পাশ দিয়ে ডুবেছিল তার বিপরীত পাশের জানালা দিয়ে বেড়িয়ে আসেন তিনি। তিনি বলেন, চোখের সামনে পরিচিত মুখগুলো মুহূর্তে লাশ হলো। মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক মনিরুজ্জামান তালুকদার বলেন, কতজন যাত্রী মারা গেছেন, কতজন জীবিত ফিরেছেন এমন সঠিক তথ্য এ মুহূর্তে তার কাছে নেই। তবে যারা মারা গেছেন তাদের পরিবারকে সরকারিভাবে যতটুকু সহযোগিতা করা যায় সেটা করা হবে। নিখোঁজদের তালিকা করে তাদের সন্ধান করা হবে। তবে লঞ্চে ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী নেওয়া হলে এবং ফিটনেস ঠিক না থাকলে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা