শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সাত জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায়

আতঙ্ক এখন অনলাইনের জঙ্গিরা
মির্জা মেহেদী তমাল ও আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
সাত জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায়

চার বছর আগে ঈদ উৎসবের প্রস্তুতিতে থাকা ঢাকার কূটনীতিকপাড়ায় হোলি আর্টিজান বেকারিতে নজিরবিহীন সেই জঙ্গি হামলাকে টার্নিং পয়েন্ট হিসেবেই নিয়েছে সংশ্লিষ্টরা। তারা মনে করছে, হামলার ওই ঘটনা বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ বিস্তারের ভয়াবহ চিত্র স্পষ্ট করে তোলে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও বুঝতে পারে, এই জঙ্গিরা কী চায়? কী তাদের উদ্দেশ্য? কারা এদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা কিংবা কারা এর অর্থায়ন করছে। কেবল মাদ্রাসাপড়ুয়া গরিব ঘরের ছেলেরা জঙ্গিবাদে জড়াচ্ছে না, নামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়া ধনী পরিবারের সন্তানরাও জড়িয়ে পড়ছে জঙ্গিবাদের ভয়ঙ্কর পথে-এ তথ্যটিও জানা যায় এ হামলার ঘটনায়।

এসব বিষয় সামনে রেখে নিরাপত্তা নিশ্চিতে নানামুখী উদ্যোগ নিতে থাকে সরকার। এই সময়ের মধ্যে র‌্যাব-পুলিশ জঙ্গিবিরোধী পাঁচ শতাধিক অভিযান চালায়। এর মধ্যে শুধু র‌্যাবের অভিযান রয়েছে ৩৯৫টি। এতে জঙ্গিদের ১৭টি আস্তানা গুঁড়িয়ে দেওয়া ছাড়াও ১ হাজার ১৬ জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। আত্মসমর্পণ করে ৭ জন। আর নিহত হয়েছে ২৫ জঙ্গি। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার হয় এসব অভিযানে। এরপরও জঙ্গিবাদের ঝুঁকি থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না দেশ। আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এখন নতুন জঙ্গিরা। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএসপন্থি এই জঙ্গিরা নানাভাবে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের অনলাইন কেন্দ্রিক তৎপরতা গোয়েন্দাদের ভাবিয়ে তুলেছে।

তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জঙ্গিদের ইনটেনশন থাকলেও ক্যাপাসিটি বিপর্যস্ত করে দেওয়ায় তারা কোনো ধরনের নাশকতায় সক্ষম হয়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাংগঠনিক কাঠামো ভেঙে গেছে। নেতৃত্ব পর্যায়ে ধারাবাহিক সব নেতাই হয়তো কোনো না কোনো অভিযানে নিহত হয়েছে, নয়তো গ্রেফতার হয়ে জেলে রয়েছে। জঙ্গিদের প্রচেষ্টা থাকলেও বড় ধরনের হামলা চালানোর সক্ষমতা নেই। জঙ্গিগোষ্ঠী নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হলেও অনলাইনে তৎপরতা এবং গ্রেফতার হওয়া জঙ্গিদের জবানবন্দি বিশ্লেষণ করে জানা গেছে, সবকটি জঙ্গিগোষ্ঠীরই সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম অব্যাহত আছে। একই সঙ্গে তাদের পুনরায় সংগঠিত হওয়া ও শক্তি সঞ্চয়ের চেষ্টাও রয়েছে।

জানা গেছে, নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি), আনসার আল ইসলাম ও আল্লাহর দলের সদস্যরা বর্তমান করোনা পরিস্থিতিকে সুযোগ হিসেবেই নিচ্ছে। বসে নেই আরেক নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের সদস্যরাও। তৎপরতা চালাচ্ছে ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন অত্যাধুনিক অ্যাপসের মাধ্যমে। বিগত বছরগুলোতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার একের পর এক অভিযানে দুর্বল হয়ে পড়া বিভিন্ন সংগঠনগুলো অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে একটি প্লাটফর্মে আসারও চেষ্টা চালাচ্ছে। সম্প্রতি এসব সংগঠনের ১৭ জন সদস্য গ্রেফতারের পর তাদের কাছ থেকে এমনই তথ্য আদায় করেছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা।

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল মোস্তফা সারোয়ার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জঙ্গি সংগঠনগুলো আগের তুলনায় এখন অনেক দুর্বল হয়ে পড়েছে। তবে তাদের কার্যক্রম বন্ধ হয়নি। এ ছাড়া বহুদিন ধরেই জেএমবি, আল্লাহর দল ও আনসার আল ইসলাম এক প্লাটফর্মে আসার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তবে নানা ধরনের মতবিরোধের কারণে এখনো তারা সেটি করতে পারেনি।

সাত জঙ্গির মৃত্যুদন্ড

হোলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা মামলায় গত বছর ২৭ নভেম্বর সাত জঙ্গিকে মৃত্যুদন্ড দেয় বিচারিক আদালত। এখন এই সাত জঙ্গির মৃত্যুদন্ডে হাই কোর্টের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায়। ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী বিচারিক আদালতের রায়ে আসামির মৃত্যুদন্ড হলে, সেই মৃত্যুদন্ড কার্যকরের জন্য উচ্চ আদালতের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। রায়ের এক সপ্তাহের মধ্যে তা উচ্চ আদালতে পাঠানোর বাধ্যবাধকতা থাকে।

সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিচারিক আদালত থেকে ডেথ রেফারেন্স হিসেবে নথিপত্র হাই কোর্টে আসার পর প্রধান বিচারপতির অনুমোদন নিয়ে পেপারবুক (রায়সহ মামলার সব নথি সংবলিত বই) তৈরির জন্য বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে। বিজি প্রেস থেকে জানানো হয়েছে কাজ শেষ পর্যায়ে। তিনি বলেন, পেপারবুক প্রস্তুত হলেই প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হবে। পরে শুনানির জন্য বেঞ্চ নির্ধারণ করে দেবেন প্রধান বিচারপতি।

এ বিষয়ে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা মাহবুবে আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বর্তমানে করোনাভাইরাসের কারণে আদালতের নিয়মিত কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এবং আদালতের নিয়মিত কার্যক্রম শুরু হলে আমরা গুরুত্বপূর্ণ এ মামলার ডেথ রেফারেন্স অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানির জন্য আবেদন জানাব।

ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান গত ২৭ নভেম্বর আলোচিত এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। নব্য জেএমবির সাত সদস্যকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ৬(২)(অ) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদন্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড দেওয়া হয় রায়ে। আরও দুটি ধারায় তাদের কয়েকজনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদের কারাদন্ড। মৃত্যুদন্ডাদেশপ্রাপ্তরা হলেন- জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে র‌্যাশ, হাদিসুর রহমান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, আবদুস সবুর খান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ ও মামুনুর রশিদ রিপন।

মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাদের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়ে বিচারক তার রায়ে বলেন, হোলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার মধ্য দিয়ে আসামিরা ‘জঙ্গিবাদের উন্মত্ততা, নিষ্ঠুরতা ও নৃশংসতার জঘন্য বহিঃপ্রকাশ’ ঘটিয়েছে। সাজার ক্ষেত্রে তারা কোনো অনুকম্পা বা সহানুভূতি পেতে পারে না। অপরাধে সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত না হওয়ায় এ মামলায় বিচারের মুখোমুখি করা আসামি মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজানকে খালাস দেওয়া হয়েছে রায়ে।

২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে পাঁচ জঙ্গি গুলশান-২-এর ৭৯ নম্বর সড়কে  হোলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা চালায়। তারা দেশি-বিদেশি ২০ জনকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করে। পরদিন সকালে কমান্ডো অভিযানে পাঁচ জঙ্গিসহ ছয়জন নিহত হয়। আগের দিন হামলা প্রতিরোধ করতে গিয়ে পুলিশের এএসপি রবিউল করিম ও বনানী থানার ওসি সালাউদ্দিন আহম্মেদ নিহত হন। দুই বছর ২২ দিন পর ২০১৮ সালের ২৪ জুলাই ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে চার্জশিট দাখিল করে সিটিটিসি।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব

১০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা