শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

উন্নয়নের মাইলফলকে বাংলাদেশ

শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপে বদলে গেছে অর্থনীতি, ক্ষুদ্র ও ভারী শিল্পের বিকাশ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়নের মাইলফলকে বাংলাদেশ

অর্থনীতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপই বাংলাদেশকে অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির পথে নিয়ে গেছে। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ উন্নয়নের নতুন মাইলফলক হিসেবে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বিশেষ করে ভারী শিল্পের উন্নয়ন এবং পদ্মা সেতু, মেট্রারেলসহ বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে তাঁর নেওয়া সাহসী পদক্ষেপ বিশ্ববাসীর কাছে প্রশংসিত। শুধু তাই নয়, করোনাভাইরাসের চলমান মহামারী থেকে দেশের মানুষকে বাঁচাতে যেসব উদ্যোগ তিনি নিয়েছেন সেগুলোও অত্যন্ত ফলপ্রদ ভূমিকা রেখেছে। ফলত চলমান মহামারীতেও অনেক উন্নত দেশের তুলনায় বাংলাদেশে মৃত্যুহার অনেক কম। ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোয় যেখানে মৃত্যুহার ১৫-২০ শতাংশ সেখানে বাংলাদেশে এ হার মাত্র ১ দশমিক ৭ শতাংশ।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে গভীর সমুদ্রের তলদেশে অপটিক্যাল ফাইবার, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, মোবাইল ব্যাংকিং, উপজেলা শহরে বসেছে ব্যাংকের এটিএম বুথ, সহজলভ্য ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্র। পাকা করা হয়েছে গ্রামের সরু রাস্তাও। এর ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে এসেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। মানুষের জীবনযাত্রায় এসেছে অভাবনীয় পরিবর্তন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগেই দেশের মানুষের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের ৯৩ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ বিদ্যুতের আলো ব্যবহার করে। সৌরবিদ্যুতের আলো ব্যবহার করে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ আর ২ দশমিক ৯ শতাংশ বাতি জ্বালাতে এখনো কেরোসিনের ওপর নির্ভর করে। স্যানিটারি টয়লেট ব্যবহার করে দেশের ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। অন্যান্য ধরনের টয়লেট ব্যবহার করে ১৭ শতাংশ। মাত্র ১ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ উন্মুক্ত স্থানে মলত্যাগ করে; যা বিশ্বের অনেক দেশই এখনো ত্যাগ করতে পারেনি। এসব ক্ষেত্রে বিশ্বের অনেক দেশই বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল এবং শেখ হাসিনাকে উন্নয়নের পথপ্রদর্শক হিসেবে বেছে নিয়েছে। একইভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগের কারণেই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়েছে। ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও পৌঁছে গেছে ইন্টারনেট সেবা। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে শেখ হাসিনা যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তার ফলে এসব সম্ভব হয়েছে। দেশের প্রান্তিক অঞ্চলে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়ায় সহজ হয়েছে মানুষের জীবনযাত্রা। এসবই হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগের কারণে। জেলা-উপজেলা শহরে স্থাপিত হয়েছে ব্যাংকের এটিএম বুথ। ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণা থেকেই মহাকাশে সফল উৎক্ষেপণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট; ফলে সহজলভ্য হয়েছে ডিশ ও ইন্টারনেট সেবা। পানির নিচে বসানো হয়েছে অপটিক্যাল ফাইবার। ফলে পানির নিচ থেকে মহাকাশ- সবখানেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ সফল হয়েছে।

এ ছাড়া গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে গত কয়েক বছর প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে কৃষিভিত্তিক শিল্প গড়ে তোলা, কৃষকের জন্য ব্যাংক ঋণ সহজ করা, তাদের জামানতবিহীন ঋণ দেওয়া, কৃষি সরঞ্জাম হিসেবে সার, ডিজেল, বীজ, ধান কাটা ও মাড়াই যন্ত্র প্রদান করা হয়েছে। একইভাবে প্রতি বছর কৃষি খাতে বাড়ানো হয়েছে ভর্তুকি। ফলে বাংলাদেশ ইন্দোনেশিয়াকে পেছনে ফেলে ধান উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় স্থান অধিকার করতে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, এর পাশাপাশি মাছ উৎপাদনেও বাংলাদেশ এখন বিশ্বের তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ফলে প্রবচনটি আবারও প্রতিষ্ঠিত ‘আমরা মাছে-ভাতে বাঙালি’। দেশের মানুষের এখন আর আমিষের কোনো ঘাটতি নেই। এ ছাড়া অন্যান্য ফসল যেমন সবজি ভুট্টা, গম বিভিন্ন ধরনের ডাল উৎপাদনেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে সবজি উৎপাদনেও বিশ্বে বাংলাদেশের অনন্য রেকর্ড। নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বিভিন্ন দেশে সবজি রপ্তানি করছে বাংলাদেশ। আর অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কৃষির পাশাপাশি শিল্প খাতেরও বিকাশ ঘটছে। দেশের গ্রামাঞ্চলেও ছোট ছোট শিল্প গড়ে উঠেছে। একইভাবে ভারী শিল্পের বিকাশে সরকার গত কয়েক বছর যেসব উদ্যোগ নিয়েছে সেগুলোও অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করছে কর্মসংস্থান ও বেকার সমস্যার সমাধানে।

ভারী শিল্পের মধ্যে আবাসন খাত দিন দিন বিকশিত হচ্ছে। এ ছাড়া রড-সিমেন্ট শিল্প খাতে ব্যাপকহারে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি ব্র্যান্ডের সিমেন্ট রপ্তানি হচ্ছে। তৈরি পোশাকশিল্প তো গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে ইউরোপ-আমেরিকার বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে আসছে। এ ছাড়া সম্প্রতি দেশজুড়ে ১০০ ইকোনমিক জোন গড়ার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেখানেও বিভিন্ন ধরনের ভারী শিল্প গড়ে উঠছে। আসছে বিদেশি বিনিয়োগও। এসব ইকোনমিক জোনে ইতোমধ্যেই চীন, জাপানসহ বিভিন্ন দেশ বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছে।

এদিকে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে করোনা মোকাবিলায় ১ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকার কয়েকটি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে সরকার। এসব প্যাকেজের আওতায় কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতিকেও আনা হয়েছে। একইভাবে কুটির, ক্ষুদ্র-মাঝারি ও বৃহৎ শিল্প খাতকেও আনা হয়েছে প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায়। করোনা মহামারীর মধ্যেও চ্যালেঞ্জ নিয়ে নতুন অর্থবছরের জন্য বাজেট পাস করা হয়েছে। ঘোষিত এ বাজেটেও প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের বিষয়টিই। মহামারী করোনাভাইরাসের সংকট মোকাবিলায় মানুষের জীবন ও জীবিকাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জাতীয় বাজেট ২০২০-২১ সংসদে পাস করা হয়েছে। এ বাজেটের আকার ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। আশা করা হচ্ছে, এ বাজেটের সুফল পাবে দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিতে ফিরে আসবে নতুন গতি। এজন্য অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে এবারের বাজেটে অপ্রয়োজনীয় বা বিলাসী ব্যয়ে কৃচ্ছসাধন করে সরকারি ব্যয় বৃদ্ধিসহ চারটি কৌশলও নেওয়া হয়েছে।

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালও করোনা সংকটের শুরু থেকেই দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে শিল্প ও কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে আসছেন। তিনি নতুন বাজেটেও নজরে এনেছেন কৃষি খাত ও গ্রামীণ অর্থনীতি। তিনি বলেছেন, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ফিরতে হবে শিকড়ে। আর শিকড় হলো আমাদের কৃষি ও কৃষক, শিকড় হলো আমাদের গ্রামীণ অর্থনীতি। সামনের দিনে এগিয়ে যাওয়ার মৌলিক খাত হবে কৃষি। কৃষি খাতেও সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান। আমাদের খাদ্য চাহিদা মেটানোর মূল চালিকাশক্তিই কৃষি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের অর্থনীতির উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদক্ষেপগুলো সত্যিই যুগান্তকারী। তিনি ভারী, ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্পের বিকাশে গত কয়েক বছর ধরে অনন্য সব উদ্যোগ নিয়েছেন। যার ফলে শুধু কুটির, ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতেই অন্তত ৩ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। আর কৃষি খাতকেও নিয়ে গেছেন শিল্পের কাতারে। গত কয়েক বছরে কৃষিভিত্তিক শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ খাতে বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান যেমন হয়েছে তেমন উৎপাদন বেড়েছে কয়েক গুণ। ফলে আমাদের খাদ্য চাহিদার প্রায় পুরোটাই স্থানীয়ভাবে পূরণ করা সম্ভব হয়েছে। কোনো দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে হলে সবার আগে যোগাযোগব্যবস্থার দিকে নজর দিতে হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে কাজটিই করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। দেশের প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত পাকা রাস্তা চলে গেছে; যা যোগাযোগের এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। একইভাবে কৃষকের কৃষিপণ্য আনা-নেওয়া অত্যন্ত সহজ হয়েছে। কমেছে কৃষকের পরিবহন খরচও। একটা সময় গরু-মহিষ দিয়ে জমি চাষ করাই ছিল কৃষকের একমাত্র ভরসা। সে চিত্র পাল্টে গেছে। বেশির ভাগ কৃষকই এখন কলের লাঙ্গল পাওয়ার টিলার ব্যবহার করে। ধানসহ অন্যান্য ফসল কাটা ও মাড়াইয়ের ক্ষেত্রেও হামেশাই ব্যবহার হচ্ছে যন্ত্র। অন্যদিকে করোনার ধাক্কা কাটিয়ে উঠছে শিল্প ও কৃষি খাত, ভারী শিল্পের বিকাশে যা অনন্য দৃষ্টান্ত। দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর শাসনামলের প্রথম মেয়াদ থেকেই শিল্প ও কৃষি বান্ধব উদ্যোগ নিচ্ছেন। বাংলাদেশের অর্থনীতি তিনি এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। মানুষের গড় আয় বেড়েছে। ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। গ্রামের মানুষও এখন প্রতিদিন আমিষ খাচ্ছে। এসব সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী কিছু পদক্ষেপের ফলে। এর মধ্যে বলা যায় কৃষককে বিনা জামানতে ঋণ দেওয়ার যে উদ্যোগ তা কৃষককে কৃষিকাজে মনোযোগী করেছে। এতে উৎপাদন বেড়েছে। কৃষি খাতও যে একটা শিল্প তা বুঝতে পারাও একটা ব্যাপার। কৃষিকে শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে কম সুদে ঋণ দেওয়া, ভর্তুকি দেওয়া, সার, তেল, ডিজেলসহ বিভিন্ন ধরনের কৃষি সরঞ্জাম দিয়ে কৃষি খাতকে একটা শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফলে আমরা খাদ্য উৎপাদনে এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। ধান ও মাছ উৎপাদনেও বিশ্বে অনন্য রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। চলমান করোনা মহামারীতে যেসব প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে সেখানেও কিন্তু কৃষিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে কৃষক ঋণ নিতে পারছেন। ফলে করোনার আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি খুব স্বল্প সময়ের মধ্যেই ঘুরে দাঁড়াবে বলে তিনি মনে করেন। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামালউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ধারণাই দেশকে পাল্টে দিয়েছে। একসময় যা ছিল একটা স্লোগান তা এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের মানুষ এখন ইন্টারনেটের সেবার আওতায় এসেছে। ভিশন-২০২০-এর ফলই এসব অগ্রগতি। এ করোনা মহামারীতেও জেলা শহরে বসে মানুষ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থা ও মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে। এটা এক বিস্ময়। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশ যে অগ্রগতি অর্জন করেছে তা সত্যিই ঈর্ষণীয়। তিনি আরও বলেন, আমাদের খাদ্য উৎপাদন অনেক গুণ বেড়েছে। একইভাবে বেড়েছে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা। আর ইউনিয়ন পরিষদে যেসব তথ্যসেবা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে সেগুলো অত্যন্ত কার্যকর। এতে মানুষ দারুণভাবে উপকৃত হচ্ছে। এই যে কোনো পাবলিক পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হলে জানার জন্য আগে আমাদের জেলা শহরে দৌড়াতে হতো, কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য কিন্তু সেটা এখন জাস্ট বাড়ির পাশেই। এবং মন্ত্রণালয়ে ফাইল হস্তান্তরের সঙ্গে সঙ্গেই মোবাইল ফোনে এসএমসের মাধ্যমে ফলাফল জানা যাচ্ছে মুহূর্তেই। এটাই তো ডিজিটাল বাংলাদেশের অনুষঙ্গ। আর এটা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনার কারণেই।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা