শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সবাই মাস্ক পরলে ৯০ ভাগ করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই মাস্ক পরলে ৯০ ভাগ করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব

দেশের সবাইকে বাধ্যতামূলক মাস্ক পরাতে পারলে অন্তত ৯০ ভাগ করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব বলে মনে করেন রোগবিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ও সাবেক রাষ্ট্রপতি ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। তিনি বলেন, চীন এটাই বারবার বলেছে, সবাই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এটা করলে শতকরা ৯৫ ভাগ করোনা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। বিভিন্ন গবেষণায়ও দেখা গেছে, ৯৫ ভাগ না হলেও অন্তত ৯০ ভাগ করোনা সমস্যার সমাধান হয় মাস্ক ব্যবহারে। বাংলাদেশ এখনো এ ব্যাপারে গুরুত্ব দেয়নি। দেশে করোনার বিস্তৃতি ও মৃতের হার ক্রমেই বাড়ার এটাই কারণ। এটি লজ্জার। আমি মনে করি, সরকারকে এ ব্যাপারে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। পর্যবেক্ষণে প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এ ব্যাপারে বিশেষ দায়িত্ব দিতে হবে।

গতকাল বিকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে ফোনে আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন বিকল্পধারার এই প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, কেউ মাস্ক ব্যবহার না করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রথমবার ভুল করলে ১০০ টাকা, দ্বিতীয়বার ভুল করলে ১ হাজার টাকা, তৃতীয়বার ভুল করলে ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান চালু করতে হবে। এরপর কেউ মাস্ক ব্যবহার না করলে তাকে জেলে পাঠাতে হবে। ছয় মাসের জন্য রাষ্ট্রপতি এ ধরনের একটি অধ্যাদেশও জারি করতে পারেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও নির্বাহী মেজিস্ট্রেটকে এ ব্যাপারে ক্ষমতা দেওয়া উচিত। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীকেও এ কাজে যুক্ত করা যেতে পারে।

তিনি বলেন, এখনো রাস্তাঘাটে লোকজন মাস্ক ছাড়া ঘোরাফেরা করছে। অনেকে কথা বলেন মাস্ক মুখ থেকে নামিয়ে। এটা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী মাস্ক ব্যবহার হলো না। নিঃশ্বাসের রাস্তা দিয়ে সবচেয়ে বেশি করোনা প্রবেশ করে। এটাই হয় মৃত্যুর কারণ। কাজেই সবাইকে নাক-মুখ ঢেকে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আমার মতে এটা কেউ অমান্য করলে সঙ্গে সঙ্গে জরিমানা করতে হবে।

সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, বেশি বেশি হাত ধুতে হবে এবং হাতে পলি গ্লাভস পরতে হবে। যাদের বয়স ৫০-এর ঊর্ধ্বে তাদের ঘর থেকে বেরোতে দেওয়া যাবে না। বিশেষ করে যারা সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে ৫০ বছর বয়সের ঊর্ধ্বে, তাদের কারোই অফিস করা উচিত নয়। বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস, হার্টে সমস্যা, কিডনি, হাঁপানি, কাশি বা ক্যান্সার রোগ আছে, তারা অবশ্যই ঘরে থাকবেন। কারণ তাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম। তাদের করোনা হওয়ার আশঙ্কা বেশি। বর্তমানে এদেরই মৃত্যুর হার বেশি। এ কারণে তাদের ঘরের বাইরে যাওয়া উচিত নয়। তাদের ঘরে রাখতেই হবে। সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও দোকানদার হোক, মাছ ব্যবসায়ী হোক, পান বিক্রেতা বা যা-ই হোক না কেন, তাদের ঘরের বাইরে বেরোনো যাবে না। তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে এবং ঘরে-বাইরে মাস্ক ব্যবহার করলে করোনা অনেকাংশেই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

সামনে ঈদুল আজহায় পশু কোরবানি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোরবানির জন্য হাট বসানো ঠিক হবে না। প্রয়োজনে কোরবানির পশু অনলাইনে কিনতে হবে। যারা কোরবানি দিতে যান তাদের অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। হাটে না গিয়ে অনলাইনেও গরু বা খাসি কেনা যায়। কোরবানির গরু যিনি জবাই করবেন, তাকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। হাতে গ্লাভস ও মাথায় চুল ঢেকে পশু জবাই করতে হবে। যারা মাংস কাটবেন তাদেরও যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। মাস্ক নিজে পরতে হবে, পরিবারের সবাইকে পরাতে হবে। করোনার জন্য ফি নির্ধারণ প্রসঙ্গে এই মেডিসিন বিশেষজ্ঞ বলেন, যারা দরিদ্র শ্রেণির, তাদের ফ্রি করোনা পরীক্ষার সুযোগ দিতে হবে। যারা বড়লোক তাদের কাছ থেকে ফি নেওয়া যেতে পারে। তবে গরিব মানুষের জন্য শুধু এটাই নয়, মাসিক রেশনিং পদ্ধতি চালু করতে হবে। বিশেষ করে চাল, ডাল, লবণ ও তেল বাজারদরের অর্ধেকে তাদের দিতে হবে। যত দিন করোনা থাকবে তত দিনই সরকারকে এটা বহন করতে হবে। এক মাস পরপর এ ধরনের রেশনিং দিতে হবে।

প্লাজমা থেরাপি প্রসঙ্গে বি চৌধুরী বলেন, এটা একটা ভালো উদ্যোগ। এটা সারা বিশ্বেই পরিচিত একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। যার করোনা হয়, তার যে প্লাজমাটা অন্যের শরীরে যায়, তা অ্যান্টিবডি হিসেবে কাজ করে। তারও কোনো সমস্যা হয় না। এটা অবশ্যই একটি ভালো উদ্যোগ। করোনা শনাক্তে পরীক্ষার সংখ্যা আরও বাড়ানো উচিত বলেও দাবি করেন রোগবিজ্ঞানের এই বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক। তিনি বলেন, সম্ভব হলে ১ লাখ করোনা শনাক্তকরণ পরীক্ষা করা উচিত। উন্নত বিশ্বে লাখ লাখ করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। আমেরিকায়ও প্রতিদিন অন্তত ২ লাখ করোনা পরীক্ষা করা হয়। যেহেতু আমাদের কিটসহ নানা সংকট আছে এজন্যই সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক ব্যবহার করাতে হবে। আশার কথা হলো, সরকারি হিসাবে এখনো আমাদের দেশে করোনায় মৃতের হার অনেক কম। ১.৩ থেকে ১.৭-এর মধ্যেই আছে। তিনি বলেন, কিছুটা আবার বাড়তেও পারে। কারণ, নানা উপসর্গের মৃত্যু, ব্রেইন স্ট্রোক, নিউমোনিয়া বা হার্টের রোগীরাও করোনা আক্রান্ত হতে পারে। এগুলো হয়তো সঠিকভাবে শনাক্ত করা হচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে করোনায় মৃতের হার আরও বাড়তে পারে। বড় বড় দেশগুলোয় শতকরা ৫ ভাগ মৃতের হারও আছে। সে তুলনায় আমাদের মৃতের হার কম। বি চৌধুরী আরও বলেন, বাংলাদেশে স্বাস্থ্যব্যবস্থায় সবকিছুই এখনো অপ্রতুল। এ নিয়ে সবাই কথা বলছেন। তবে আমরা জনগণকে মাস্ক পরাতে বাধ্য করতে পারিনি, এটা কিন্তু লজ্জার। যে কোনো পরিস্থিতিতেই মাস্ক পরাতেই হবে। করোনায় মেয়েরা কম মারা যাচ্ছেন। এর কারণ, তারা অনেকেই ঘর থেকে কম বের হন এবং মুখে নেকাব বা কাপড় ব্যবহার করেন। এটা মাস্কের মতোই ব্যবহার হয়। সবারই একটি ভালোমানের মাস্ক পরা উচিত। প্রয়োজনে দুটোই ব্যবহার করা যেতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক