শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সবাই মাস্ক পরলে ৯০ ভাগ করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই মাস্ক পরলে ৯০ ভাগ করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব

দেশের সবাইকে বাধ্যতামূলক মাস্ক পরাতে পারলে অন্তত ৯০ ভাগ করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব বলে মনে করেন রোগবিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ও সাবেক রাষ্ট্রপতি ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। তিনি বলেন, চীন এটাই বারবার বলেছে, সবাই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এটা করলে শতকরা ৯৫ ভাগ করোনা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। বিভিন্ন গবেষণায়ও দেখা গেছে, ৯৫ ভাগ না হলেও অন্তত ৯০ ভাগ করোনা সমস্যার সমাধান হয় মাস্ক ব্যবহারে। বাংলাদেশ এখনো এ ব্যাপারে গুরুত্ব দেয়নি। দেশে করোনার বিস্তৃতি ও মৃতের হার ক্রমেই বাড়ার এটাই কারণ। এটি লজ্জার। আমি মনে করি, সরকারকে এ ব্যাপারে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। পর্যবেক্ষণে প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এ ব্যাপারে বিশেষ দায়িত্ব দিতে হবে।

গতকাল বিকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে ফোনে আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন বিকল্পধারার এই প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, কেউ মাস্ক ব্যবহার না করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রথমবার ভুল করলে ১০০ টাকা, দ্বিতীয়বার ভুল করলে ১ হাজার টাকা, তৃতীয়বার ভুল করলে ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান চালু করতে হবে। এরপর কেউ মাস্ক ব্যবহার না করলে তাকে জেলে পাঠাতে হবে। ছয় মাসের জন্য রাষ্ট্রপতি এ ধরনের একটি অধ্যাদেশও জারি করতে পারেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও নির্বাহী মেজিস্ট্রেটকে এ ব্যাপারে ক্ষমতা দেওয়া উচিত। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীকেও এ কাজে যুক্ত করা যেতে পারে।

তিনি বলেন, এখনো রাস্তাঘাটে লোকজন মাস্ক ছাড়া ঘোরাফেরা করছে। অনেকে কথা বলেন মাস্ক মুখ থেকে নামিয়ে। এটা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী মাস্ক ব্যবহার হলো না। নিঃশ্বাসের রাস্তা দিয়ে সবচেয়ে বেশি করোনা প্রবেশ করে। এটাই হয় মৃত্যুর কারণ। কাজেই সবাইকে নাক-মুখ ঢেকে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আমার মতে এটা কেউ অমান্য করলে সঙ্গে সঙ্গে জরিমানা করতে হবে।

সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, বেশি বেশি হাত ধুতে হবে এবং হাতে পলি গ্লাভস পরতে হবে। যাদের বয়স ৫০-এর ঊর্ধ্বে তাদের ঘর থেকে বেরোতে দেওয়া যাবে না। বিশেষ করে যারা সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে ৫০ বছর বয়সের ঊর্ধ্বে, তাদের কারোই অফিস করা উচিত নয়। বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস, হার্টে সমস্যা, কিডনি, হাঁপানি, কাশি বা ক্যান্সার রোগ আছে, তারা অবশ্যই ঘরে থাকবেন। কারণ তাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম। তাদের করোনা হওয়ার আশঙ্কা বেশি। বর্তমানে এদেরই মৃত্যুর হার বেশি। এ কারণে তাদের ঘরের বাইরে যাওয়া উচিত নয়। তাদের ঘরে রাখতেই হবে। সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও দোকানদার হোক, মাছ ব্যবসায়ী হোক, পান বিক্রেতা বা যা-ই হোক না কেন, তাদের ঘরের বাইরে বেরোনো যাবে না। তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে এবং ঘরে-বাইরে মাস্ক ব্যবহার করলে করোনা অনেকাংশেই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

সামনে ঈদুল আজহায় পশু কোরবানি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোরবানির জন্য হাট বসানো ঠিক হবে না। প্রয়োজনে কোরবানির পশু অনলাইনে কিনতে হবে। যারা কোরবানি দিতে যান তাদের অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। হাটে না গিয়ে অনলাইনেও গরু বা খাসি কেনা যায়। কোরবানির গরু যিনি জবাই করবেন, তাকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। হাতে গ্লাভস ও মাথায় চুল ঢেকে পশু জবাই করতে হবে। যারা মাংস কাটবেন তাদেরও যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। মাস্ক নিজে পরতে হবে, পরিবারের সবাইকে পরাতে হবে। করোনার জন্য ফি নির্ধারণ প্রসঙ্গে এই মেডিসিন বিশেষজ্ঞ বলেন, যারা দরিদ্র শ্রেণির, তাদের ফ্রি করোনা পরীক্ষার সুযোগ দিতে হবে। যারা বড়লোক তাদের কাছ থেকে ফি নেওয়া যেতে পারে। তবে গরিব মানুষের জন্য শুধু এটাই নয়, মাসিক রেশনিং পদ্ধতি চালু করতে হবে। বিশেষ করে চাল, ডাল, লবণ ও তেল বাজারদরের অর্ধেকে তাদের দিতে হবে। যত দিন করোনা থাকবে তত দিনই সরকারকে এটা বহন করতে হবে। এক মাস পরপর এ ধরনের রেশনিং দিতে হবে।

প্লাজমা থেরাপি প্রসঙ্গে বি চৌধুরী বলেন, এটা একটা ভালো উদ্যোগ। এটা সারা বিশ্বেই পরিচিত একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। যার করোনা হয়, তার যে প্লাজমাটা অন্যের শরীরে যায়, তা অ্যান্টিবডি হিসেবে কাজ করে। তারও কোনো সমস্যা হয় না। এটা অবশ্যই একটি ভালো উদ্যোগ। করোনা শনাক্তে পরীক্ষার সংখ্যা আরও বাড়ানো উচিত বলেও দাবি করেন রোগবিজ্ঞানের এই বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক। তিনি বলেন, সম্ভব হলে ১ লাখ করোনা শনাক্তকরণ পরীক্ষা করা উচিত। উন্নত বিশ্বে লাখ লাখ করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। আমেরিকায়ও প্রতিদিন অন্তত ২ লাখ করোনা পরীক্ষা করা হয়। যেহেতু আমাদের কিটসহ নানা সংকট আছে এজন্যই সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক ব্যবহার করাতে হবে। আশার কথা হলো, সরকারি হিসাবে এখনো আমাদের দেশে করোনায় মৃতের হার অনেক কম। ১.৩ থেকে ১.৭-এর মধ্যেই আছে। তিনি বলেন, কিছুটা আবার বাড়তেও পারে। কারণ, নানা উপসর্গের মৃত্যু, ব্রেইন স্ট্রোক, নিউমোনিয়া বা হার্টের রোগীরাও করোনা আক্রান্ত হতে পারে। এগুলো হয়তো সঠিকভাবে শনাক্ত করা হচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে করোনায় মৃতের হার আরও বাড়তে পারে। বড় বড় দেশগুলোয় শতকরা ৫ ভাগ মৃতের হারও আছে। সে তুলনায় আমাদের মৃতের হার কম। বি চৌধুরী আরও বলেন, বাংলাদেশে স্বাস্থ্যব্যবস্থায় সবকিছুই এখনো অপ্রতুল। এ নিয়ে সবাই কথা বলছেন। তবে আমরা জনগণকে মাস্ক পরাতে বাধ্য করতে পারিনি, এটা কিন্তু লজ্জার। যে কোনো পরিস্থিতিতেই মাস্ক পরাতেই হবে। করোনায় মেয়েরা কম মারা যাচ্ছেন। এর কারণ, তারা অনেকেই ঘর থেকে কম বের হন এবং মুখে নেকাব বা কাপড় ব্যবহার করেন। এটা মাস্কের মতোই ব্যবহার হয়। সবারই একটি ভালোমানের মাস্ক পরা উচিত। প্রয়োজনে দুটোই ব্যবহার করা যেতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২ দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন জার্মান উপমন্ত্রী জোহান সাথফ
২ দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন জার্মান উপমন্ত্রী জোহান সাথফ

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকা আসছেন জার্মানির উপমন্ত্রী জোহান সাথফ
ঢাকা আসছেন জার্মানির উপমন্ত্রী জোহান সাথফ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতির সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’
‘অর্থনীতির সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রিশাদের ক্যামিওতে টাইগারদের সংগ্রহ ২১৩
রিশাদের ক্যামিওতে টাইগারদের সংগ্রহ ২১৩

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বৃদ্ধাকে ধর্ষণের অভিযোগ, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় বৃদ্ধাকে ধর্ষণের অভিযোগ, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসছে জোড়া ধূমকেতু
পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসছে জোড়া ধূমকেতু

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম
চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান
হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি
জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিমানে মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরার খরচ কেমন?
যুদ্ধবিমানে মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরার খরচ কেমন?

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে মিরাজ-সোহানের লড়াই
ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে মিরাজ-সোহানের লড়াই

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই শিশুকে হত্যায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে যাবজ্জীবন
দুই শিশুকে হত্যায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে যাবজ্জীবন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবার আইনের মামলায় বগুড়ার সাবেক সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
সাইবার আইনের মামলায় বগুড়ার সাবেক সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্রীড়াঙ্গন থাকবে রাজনীতির উর্ধ্বে: ইসরাফিল খসরু
ক্রীড়াঙ্গন থাকবে রাজনীতির উর্ধ্বে: ইসরাফিল খসরু

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেড়শ বছরের ঐতিহ্য ‘ঢেমঢেমিয়া কালিমেলা’ এখন ঘোড়া-মহিষের মেলা
দেড়শ বছরের ঐতিহ্য ‘ঢেমঢেমিয়া কালিমেলা’ এখন ঘোড়া-মহিষের মেলা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল
নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন
তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্তুগালের দলে ডাক পেলেন রোনালদোর ছেলে
পর্তুগালের দলে ডাক পেলেন রোনালদোর ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবুজ দীপাবলির’ গল্প ফিকে, বিষাক্ত ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন দিল্লি
‘সবুজ দীপাবলির’ গল্প ফিকে, বিষাক্ত ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন