শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

র‌্যাবে বসেও সাহেদের হুমকি

গোঁফ কেটে চুলে রং করে ছদ্মবেশ, বোরকা পরে সাতক্ষীরা দিয়ে পালানোর চেষ্টা
মির্জা মেহেদী তমাল ও সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
র‌্যাবে বসেও সাহেদের হুমকি

র‌্যাব অফিসে বসে র‌্যাব কর্মকর্তাদেরই হুমকি দিলেন প্রতারক সাহেদ। তিনি বললেন, ‘আমার সঙ্গে আপনাদের আবারও দেখা হবে। হয়তো ছয় মাস পর দেখা হয়ে যেতে পারে। আপনাদের প্রমোশন পোস্টিং যাই হোক না কেন, আমি কিন্তু দেখা করব। কথাটা মনে রাখবেন।’ গ্রেফতারের পরও সাহেদের এমন দাম্ভিকতায় হতবাক র‌্যাব কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য দিয়ে বলেছে, ঢাকার র‌্যাব কার্যালয়ে প্রতারক সাহেদকে নিয়ে আসার পর কর্মকর্তারা তাকে জেরা করছিলেন। ঠিক তখনই সবাইকে অবাক করে দিয়ে র‌্যাব কর্মকর্তাদের উদ্দেশে এমন ঔদ্ধত্যপূর্ণ কথা বলেন। করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে মহাজালিয়াতিসহ বিভিন্ন অপকর্মের হোতা রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক মো. সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমকে গতকাল গ্রেফতার করা হয়। চুলে কালো রং লাগিয়ে, গোফ কেটে নিজেকে পাল্টে ফেলেন সাহেদ। বোরকা পরে একটি নৌকায় করে ইছামতী নদী দিয়ে পালাচ্ছিলেন। ভোর সাড়ে ৫টায় সাতক্ষীরার দেবহাটা সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। পরে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে র‌্যাবের হেলিকপ্টারযোগে ঢাকায় আনা হয়। এরপর সাহেদকে নিয়ে উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের ২০ নম্বর সড়কের ৬২ নম্বর বাড়িতে তার ব্যক্তিগত অফিসে অভিযান চালায়। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় এক লাখ ৪৬ হাজার জাল টাকা। এই জাল টাকায় তিনি ঋণ শোধ করতেন। বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চেকআপ শেষে তাকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে বিকাল ৩টার দিকে র‌্যাব সদর দফতরে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, রিজেন্ট হাসপাতালে অভিযানের পর থেকে আমরা সাহেদকে খুঁজছিলাম। তাকে গ্রেফতারের জন্য দেশের বিভিন্ন এলাকায় গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত ছিল। মঙ্গলবার গাজীপুরের কাপাসিয়া থেকে রিজেন্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ পারভেজকে গ্রেফতারের পর তার  দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সাহেদকে তার পৈতৃক জেলা সাতক্ষীরার দেবহাটা থেকে গ্রেফতার করা হয়। সে দেবহাটা সীমান্ত দিয়ে নৌকায় করে ভারতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিল।

ফেরার সাহেদের কয়েকদিন : র‌্যাব সূত্র বলছে, রিজেন্ট হাসপাতালে অভিযানের রাতেই বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া না পেয়ে আত্মগোপনে চলে যান সাহেদ। ৭ জুন দিবাগত রাতে তিনি তার ব্যক্তিগত গাড়িতে করে নরসিংদীর মাধবদীতে চলে যান। সেখানে তার এক অফিস স্টাফের বাসায় কিছু সময় অবস্থান করেন। গোসল এবং খাওয়া-দাওয়া সেরে তিনি বাসা থেকে বিদায় নেন। ৮ জুন সারা দিন তিনি নরসিংদীর বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করেন। সেখান থেকে তিনি ফোন করেন রিজেন্টের এমডি মাসুদকে। তার মাধ্যমে ডেকে নেন মাসুদের ভায়রা গিয়াসকে। ৮ জুন রাতে তিনি আবার ঢাকায় ফেরেন। ৯ জুন তিনি গিয়াসের গাড়িতে করে কক্সবাজারের মহেশখালীতে চলে যান। সেখানে তার কয়েকটি সাইক্লোন সেন্টার রয়েছে। ১১ জুন তিনি পুনরায় মহেশখালী থেকে সাতক্ষীরার উদ্দেশ্যে রওনা করেন। মহাখালী পর্যন্ত ভাড়া করা গাড়িতে করে কুমিল্লা পর্যন্ত আসেন। কুমিল্লা থেকে প্রাণ-আরএফএলের ট্রাকে করে পোশাক পাল্টে ঢাকায় আসেন। সেখান থেকে একটি প্রাইভেটকারে মানিকগঞ্জ পর্যন্ত যান। পুনরায় গাড়ি পরিবর্তন করে সাতক্ষীরা চলে যান। ১২ জুন থেকে তিনি সাতক্ষীরায় তার অনেক স্বজনের বাড়িতে অবস্থান করেছেন। তবে কেউই তাকে বেশি সময় অবস্থান করতে দেননি। সাতক্ষীরায় অবস্থান করে ব্যক্তিগত উদ্যোগেই তিনি দেবহাটার সীমান্তবর্তী কোমরপুর গ্রামের বাচ্চু মাঝির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। বাচ্চু মাঝিরই নৌকায় করে লবঙ্গবতী নদীর ইছামতী খাল দিয়ে ভারত সীমান্তে পার করে দেওয়ার কথা ছিল। সীমান্ত পার হওয়ার আগেই তিনি লবঙ্গবতী নদীতে ধরা পড়ে যান র‌্যাবের কাছে।

সাহেদ গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে ছিলেন বলে জানান র‌্যাব মহাপরিচালক। বিশাল দেহের সাহেদ কাঁচাপাকা চুল আর বড় গোঁফ নিয়ে বিভিন্ন টেলিভিশনে আলোচনা অনুষ্ঠানে হাজির হলেও গ্রেফতারের সময় তার চেহারায় ভিন্নতা দেখা যায়। তবে গ্রেফতার এড়াতে তিনি তার চুলে কলপ দিয়েছিলেন। একই সঙ্গে সীমান্ত পাড়ি দিতে সাহেদ বোরকা পরেছিলেন। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে তিনি সঙ্গে একটি পিস্তল ও তিন রাউন্ড গুলি রেখেছিলেন বলে জানিয়েছে র‌্যাব। র‌্যাব প্রধান চৌধুরী মামুন বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বলেছেন, ঢাকাসহ কক্সবাজার, কুমিল্লা, সাতক্ষীরার বিভিন্ন অঞ্চলে আত্মগোপন করেছিলেন। বিভিন্নভাবে যানবাহন ব্যবহার করেছেন। কখনো হেঁটে, কখনো ট্রাকে, কখনোবা ব্যক্তিগত গাড়িতে করে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গেছেন।

পলাতক অবস্থায় সাহেদ কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির আশ্রয়ে ছিলেন কি না- সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্নের জবাবে র‌্যাবের মহাপরিচালক বলেন, তাকে কেবল গ্রেফতার করা হয়েছে। তার সঙ্গে কথা বললে আরও বিস্তারিত জানা যাবে। সাহেদ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে ছবি তুলে তা প্রতারণার কাজে ব্যবহার করতেন। তিনি কখনো নিজেকে অবসরপ্রাপ্ত বা কখনো চাকরিরত সেনা কর্মকর্তা, কখনো মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, কখনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা পরিচয় দিতেন বলে জানতে পারি। তিনি নিজেকে ক্লিন ইমেজের ব্যক্তি হিসেবে প্রচার করার চেষ্টা করলেও প্রকৃত অর্থে তিনি একজন ধুরন্ধর লোক। দুর্নীতিসহ ক্ষমতাসীন দলের নেতা পরিচয় দিয়ে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে নানা কাজ হাসিল করে নেওয়া মোহাম্মদ সাহেদ। এ সম্পর্কিত কোনো তথ্য পেয়েছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে র‌্যাব ডিজি বলেন, তিনি (সাহেদ) অনেক কিছু বলেছেন, তবে তদন্তের স্বার্থে তা বলা যাবে না। তবে রিজেন্ট হাসপাতাল থেকে কভিড-১৯ এর প্রায় ১০ হাজার নমুনা পরীক্ষা করে ছয় হাজারের মতো ভুয়া রিপোর্ট দেওয়া হয় বলে প্রাথমিক তদন্তে তারা জানতে পেরেছেন। এ ছাড়া সাহেদ একদিকে রোগীর কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন, অন্যদিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে টাকা চেয়ে বিল জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সাহেদের বিরুদ্ধে আরও প্রতারণার খোঁজ বেরিয়ে আসছে এখন। রিকশাচালক, বালু ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ব্যবসার নামে প্রতারণা ছাড়াও এমএলএম ব্যবসার নামে কোটি কোটি হাতিয়ে নেওয়ার খবরও মিলছে। সাহেদের বিরুদ্ধে কতগুলো মামলা পেয়েছেন? জবাবে চৌধুরী মামুন সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি। তবে তিনি বলেন, ৫০টির অধিক মামলা আছে, এরকম শোনা গেছে। আমরা যাচাই করে দেখছি। মামলার তদন্তভার র‌্যাবের কাছে রাখতে কোনো বিব্রতবোধ করছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে র‌্যাব প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমরা বিব্রতবোধ করলে প্রতারণার অভিযোগে সাহেদ করিমকে  গ্রেফতার করে আনতাম না। এতেই বোঝা যায় যে বিব্রতবোধ করার  কোনো প্রশ্নই আসে না। এই মামলার তদন্তভার গ্রহণের জন্য যে প্রক্রিয়া আছে সেটি মেনেই আমরা কার্যক্রম গ্রহণ করব।

র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক সারওয়ার বিন কাশেম বলেন,  গ্রেফতার এড়াতে সাহেদ চুলে কলপ করিয়েছিলেন এবং গোঁফও  ছেঁটেছিলেন। বোরকা পরিহিত অবস্থায় নৌকায় করে পাশের দেশে পালিয়ে যাওয়ার সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়। চেহারা পরিবর্তন করার জন্য তিনি তার চুলও কালো করে ফেলেছিলেন।

প্রসঙ্গত, গত ৬ জুলাই সকালে রাজধানীর উত্তরার রিজেন্ট হাসপাতালে অভিযান শুরু করে র‌্যাব। অভিযানে করোনার নমুনা সংগ্রহ করে তা  টেস্ট না করে ফলাফল প্রদান, হাসপাতালের লাইসেন্স না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ পায় এলিট ফোর্সটি। এর এক দিন পর হাসপাতালটির উত্তরা ও মিরপুর শাখা সিলগালা করে দেওয়া হয়। এরপর থেকেই আত্মগোপনে ছিলেন রিজেন্ট চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
শাবিপ্রবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, দুই শিক্ষার্থী গ্রেফতার
শাবিপ্রবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, দুই শিক্ষার্থী গ্রেফতার

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে হাইকমিশনের ঈদ আনন্দ উৎসব
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে হাইকমিশনের ঈদ আনন্দ উৎসব

৫ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় জামায়াতের রুকন সম্মেলন
বগুড়ায় জামায়াতের রুকন সম্মেলন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই শতাধিক রোগীর
বিনামূল্যে চিকিৎসা
বাগেরহাটে দুই শতাধিক রোগীর বিনামূল্যে চিকিৎসা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যাপ্ত সময় পেলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতো : শান্ত
পর্যাপ্ত সময় পেলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতো : শান্ত

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল : হেফাজতে ইসলাম
পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল : হেফাজতে ইসলাম

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া সমিতির নির্বাচনে পাভেল-মোশাররফ প্যানেল জয়ী
ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া সমিতির নির্বাচনে পাভেল-মোশাররফ প্যানেল জয়ী

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুষ্টিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি সভা ও মতবিনিময় সভা
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি সভা ও মতবিনিময় সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ মোকাবেলায় ইসলামী শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: মামুনুল হক
ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ মোকাবেলায় ইসলামী শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: মামুনুল হক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ইসি
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ইসি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে মদসহ গ্রেফতার ২
গাজীপুরে মদসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি মামলায় দম্পতি গ্রেফতার
ডাকাতি মামলায় দম্পতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার
রংপুরে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
বরিশালের পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন
সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল