শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০

কী হয় বিদেশে প্রশিক্ষণের নামে

খিচুড়ি রান্না শেখা, পুকুর খনন, আলু চাষ, লিফট দেখাসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিদেশ ভ্রমণে বিস্ময়
নিজামুল হক বিপুল ও আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
কী হয় বিদেশে প্রশিক্ষণের নামে

প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতা অর্জন, পুকুর-খাল-কূপ খনন, গরুর প্রজনন, আলু ও ধান চাষ শেখা, লিফট দেখা- এ রকম নানা তুচ্ছ বিষয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর নিয়ে সমালোচনা আছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। অহেতুক বিদেশ সফর না করতে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা থাকলেও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দফতর ও অধিদফতর যেন তা ভুলেই গেছে। সর্বশেষ প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে খিচুড়ি রান্না ও বিতরণ পদ্ধতি জানতে ১ হাজার কর্মকর্তাকে পর্যায়ক্রমে বিদেশ সফর করানোর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের একটি প্রস্তাব নিয়ে সর্বত্র সমালোচনার ঝড় উঠেছে। অধিদফতরের ওই প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানোর পর তা জানাজানি হয়।

শুধু প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরই নয়, সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দফতর থেকে এ রকম আরও অনেক প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য বিভিন্ন সময়ে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়। এর কোনোটি অনুমোদন পেয়েছে, আবার কোনোটি বাতিল হয়েছে কিংবা সংশোধন করে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতা, রান্না শেখা, ধান ও আলু চাষ শেখা, লিফট দেখাসহ বিভিন্ন অজুহাতে কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ মূলত সরকারি অর্থের অপচয়। এ ধরনের অবাস্তব, পরিকল্পনাহীন চিন্তাভাবনা বাদ দেওয়া দরকার। তা না হলে কেবল অর্থের অপচয় হবে। জনগণের কোনো উপকার হবে না।

জানতে চাইলে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রকল্পগুলো যখন পরিকল্পনা কমিশনে অনুমোদনের জন্য যায় কিংবা ক্ষেত্রবিশেষ একনেকে যায় তখনই এগুলো ভালো করে যাচাই-বাছাই করে দেখা উচিত।’ তিনি বলেন, ‘ক্ষেত্রবিশেষ কোনো কোনো প্রকল্পে বিদেশে প্রশিক্ষণ দরকার আছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে দরকার নেই। সে প্রয়োজনীয়তা বুঝতে হবে। তবে এ প্রবণতা অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত।’

জানা গেছে, ১ হাজার সরকারি কর্মকর্তাকে স্কুল ফিডিং কর্মসূচির আওতায় অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য বিদেশে পাঠানোর প্রস্তাব করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। এতে পাঁচ বছরে ১ হাজার কর্মকর্তাকে বিদেশ পাঠানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মাধ্যমে কীভাবে খিচুড়ি রান্না করতে হয় এবং তা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করা হয় সে বিষয়ে তারা ধারণা নিতে পারবেন। তারা এ ধরনের প্রকল্পের জন্য বাজার থেকে কীভাবে দ্রব্যাদি কিনতে হয়,  রান্নার নিয়ম ও তা বিতরণের উপায় সম্পর্কে ধারণা নেবেন। আর এ অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর, পরিকল্পনা কমিশন এবং বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের কর্মকর্তারা বিদেশ সফরের সুযোগ পাবেন। এজন্য প্রাথমিকভাবে ৫ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে প্রস্তাবে।

এর আগে গত বছরের আগস্টে পুকুর খনন শিখতে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) ‘ভূ-উপরিস্থ পানির সর্বোত্তম ব্যবহার ও বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে নাটোর জেলায় সেচ সম্প্রসারণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ১৬ জন কর্মকর্তাকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাঠানোর একটি প্রকল্প অনুমোদন করিয়ে নেয়। ১৬ কর্মকর্তার বিদেশ ভ্রমণ বাবদ বরাদ্দ ছিল ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। জনপ্রতি ৮ লাখ টাকা। কূপ খনন শিখতে অন্য আরেকটি প্রকল্পের আওতায় আরও ১৬ কর্মকর্তাকে ইউরোপ বা প্রশান্ত মহাসাগরীয় একটি দেশে পাঠানো হয়।

একইভাবে বাঁধ পুনরুদ্ধার, তীররক্ষা ও নদী-খাল খননের কৌশল শিখতে আমেরিকা-ইংল্যান্ড গিয়েছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের একটি দল। যাদের তিনজনই অবসরে গেছেন যথাক্রমে ২০ দিন, পাঁচ মাস ও এক বছরের মধ্যে। এর মধ্যে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবও ছিলেন।

এর আগে কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্পে তেলজাতীয় ফসলের চাষ শিখতে ও মৌ পালনে প্রশিক্ষণ নিতে ৪০ কর্মকর্তাকে বিদেশে পাঠানো এবং ৩৬ কর্মকর্তাকে শিক্ষা সফরে পাঠানোর একটি প্রস্তাব যায় পরিকল্পনা কমিশনে। শেষ পর্যন্ত ওই প্রকল্পে বিদেশ সফরে কর্মকর্তাদের সংখ্যা কমিয়ে আনা হয়।

গরুর প্রজনন দেখতে সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরের একটি প্রস্তাব গত মাসে বাতিল করা হয় তীব্র সমালোচনার মুখে। গরুর প্রজননজ্ঞান অর্জনে এসব কর্মকর্তার চারটি দেশে যাওয়ার কথা ছিল। যেখানে সরকারের প্রায় ২ কোটি টাকা ব্যয় হতো। একইভাবে ফল উৎপাদন শিখতে বিদেশ সফরের জন্যও একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায়। ‘ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পে’ বিদেশ সফর এবং প্রশিক্ষণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১০ কোটি ১০ লাখ টাকা।

গত বছর ডিসেম্বরে বোয়িংয়ের একটি বিমান ডেলিভারি আনতে মন্ত্রণালয় ও বিমানের ৪৫ কর্মকর্তা যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলে গিয়েছিলেন। এর আগে একটি ক্যামেরা কিনতে তিনজনের বিদেশ যাওয়ার ঘটনায়ও সমালোচনা হয়েছিল।

এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে নতুন সড়ক নির্মাণের প্রশিক্ষণ নিতে, দেশের সব কারাগারে স্বজন লিংক স্থাপনে অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা ও আর্জেন্টিনা সফর, আলু চাষ দেখতে ইউরোপ, লিফট দেখতে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের আট শিক্ষক ও কর্মকর্তার সুইজারল্যান্ড ও স্পেন এবং ফ্ল্যাট দেখতে থাইল্যান্ড-সিঙ্গাপুর যাওয়ার খবর সংবাদমাধ্যমে এসছে। এ নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। সরকার হয়েছে বিব্রত।

প্রকল্প করে প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতার নামে বিদেশ ভ্রমণের বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)-এর নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়ন দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় হওয়ায় অনেক ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণকে সুযোগ-সুবিধা গ্রহণের উপায় হিসেবে দেখা হয়। এটিই এখন প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করেছে। অনেক ক্ষেত্রে অবাস্তব প্রশিক্ষণের নামে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়। এমন অবাস্তব প্রস্তাব কোনোভাবেই গ্রহণ করা উচিত নয়। সরকারের উচিত হবে এটি বাতিল করা। যারা এমন অবাস্তব প্রস্তাব দেয় তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা।’ তিনি বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়নে যদি সত্যিকার অর্থে জ্ঞানের ঘাটতি থাকে তবে সে ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হতে পারে। তবে এটি বাস্তবসম্মত ও সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। যাদের প্রশিক্ষণে পাঠানো হবে তারা যেন প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত থাকে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, যাদের বিদেশে প্রশিক্ষণে পাঠানো হয় তারা প্রকল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকে না। অথবা অনেকের প্রশিক্ষণ থেকে ফিরে আসার পর বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ততা থাকে না।’

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘সম্প্রতি এমন অবাস্তব বেশ কিছু প্রশিক্ষণ প্রস্তাব পুরো দেশবাসীকে বিব্রত করেছে। অনিয়ম, দুর্নীতি কী ধরনের হয় তার প্রকারভেদ জানার জন্য বিশ্ববাসীকে বাংলাদেশে আসা উচিত বলে আমি মনে করি।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে মিড ডে মিল কীভাবে তৈরি করতে হবে তার প্রশিক্ষণ নিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ যেতে হবে এটা হাস্যকর ও অবাস্তব প্রস্তাব। এটা সম্পূর্ণ নিষ্প্রয়োজন।’

পুরো ব্যবস্থাপনা দেখতেই প্রশিক্ষণ প্রস্তাব করা হয়েছে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আকরাম-আল-হোসেন গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘খিচুড়ি রান্না শিখতে নয়, পুরো ব্যবস্থাপনা দেখতেই কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রস্তাব করা হয়েছে।’

সচিব বলেন, ‘প্রকল্পটি এখনো অনুমোদন হয়নি। পিইসি মিটিংয়ে আমাদের কাছে কিছু বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে। আমরা জবাব দেব। জবাবে তারা সন্তুষ্ট হলে প্রস্তাবটি একনেকে উত্থাপন হবে।’ তিনি বলেন, ‘মন্ত্রিসভায় স্কুল ফিডিং পলিসি অনুমোদিত হয়েছে। এ পলিসির ভিত্তিতে ১৯ হাজার ২৯৬ কোটি টাকার একটি প্রকল্প পরিকল্পনা কমিশনে দাখিল করেছি। ৬৫ হাজার ৬২০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ কোটি ৪০ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য মিড ডে মিল চালু করতে হবে। কীভাবে ম্যানেজ করব? সে ম্যানেজমেন্ট দেখার জন্য আসলে যেসব উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে এ ব্যবস্থা চালু আছে সে ব্যবস্থা দেখার জন্য এবং দেশে-বিদেশে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য একটি কমপোনেন্ট রয়েছে সক্ষমতা অর্জনের জন্য। খিচুড়ি রান্না করার জন্য আমরা কোনো কর্মকর্তা বা আমরা বিদেশে যাচ্ছি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা