শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

চিকিৎসা-ভ্রমণে বিদেশ যায় হাজার হাজার কোটি টাকা

► নেই বিশ্বমানের চেইন হাসপাতাল ► সরকারি হাসপাতালে চরম অব্যবস্থাপনা ► প্রয়োজন বেসরকারি বিনিয়োগ ► দেশীয় পর্যটনের ব্র্যান্ডিংয়ের অভাব
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসা-ভ্রমণে বিদেশ যায় হাজার হাজার কোটি টাকা

উন্নত চিকিৎসাসহ ভ্রমণে প্রতি বছর দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। দেশে নেই বিশ্বমানের চেইন হাসপাতাল। অনেকে বাধ্য হয়েই বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন। ভ্রমণ করছেন বিভিন্ন দেশ। বাংলাদেশে নামে গুটি কয়েক অভিজাত হাসপাতাল থাকলেও সেগুলো নিয়ে রোগীদের অভিযোগের শেষ নেই। সরকারি হাসপাতালগুলোতেও রয়েছে চরম অব্যবস্থাপনা। এ ছাড়া বাংলাদেশের পর্যটনকেও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে যথাযথভাবে ব্র্যান্ডিং করা হচ্ছে না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ খাতে বাজেট অপ্রতুল। লোকবলের অভাব। এ ছাড়া সমন্বয়হীনতা কাজ করছে পর্যটনে। 

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে

জানা গেছে, গত ২০১৯ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৩৭ লাখ বাংলাদেশি ভ্রমণে গেলেও বিপরীতে মাত্র ৭-৮ লাখ বিদেশি পর্যটক হিসেবে বাংলাদেশ ভ্রমণ করেছেন। একই বছরে চিকিৎসাসহ বিদেশ ভ্রমণে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা দেশের বাইরে চলে গেছে। এর মধ্যে ভারতে এক বছরে প্রায় ২২ লাখ বাংলাদেশি ভ্রমণ করেছেন। বাংলাদেশিদের ভ্রমণে পছন্দের তালিকায় ভারতের পাশাপাশি শীর্ষস্থানে রয়েছে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও চীন। এ ছাড়া দেশের ভিতরে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ বাংলাদেশি ভ্রমণ করছেন। সম্প্রতি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সম্মেলন কক্ষে ‘বাংলাদেশের  প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১ জন অবহিতকরণ’ সভায় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেন, চিকিৎসা খাতে প্রতি বছর বিদেশে চলে যাচ্ছে ৩০ হাজার কোটি টাকা। আমাদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থা যদি ভালো হতো, উন্নত হতো, তাহলে এত টাকা বিদেশে চলে যেত না। এই টাকা ধরে রাখতে হলে দেশের স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন করতে হবে।

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের উপ-পরিচালক (পরিকল্পনা ও গবেষণা) মোহাম্মাদ সাইফুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিদেশ ভ্রমণে আমাদের অনেক টাকা দেশের বাইরে চলে যায়। এর মধ্যে একটি অংশ যান চিকিৎসার জন্য, বাকিরা যান ঘুরতে। করোনাভাইরাসের কারণে আগামীতে হয়তো দেশের অভ্যন্তরীণ ভ্রমণ বেড়ে যাবে। এতে দেশের অর্থনৈতিক চাকা আরও সচল হবে।’

পর্যটন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের সৌন্দর্য বা আকর্ষণের কোনো ঘাটতি নেই। বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। সবচেয়ে বড় সমস্যা পর্যাপ্ত বাজেট না থাকা ও লোকবলের অভাব। এ খাতে সমন্বয়হীনতাও আছে। বাংলাদেশের জিডিপিতে ৪.৪ শতাংশ পর্যটন খাত অবদান রাখছে এবং কর্মসংস্থানে ২.২ শতাংশ ভূমিকা রাখছে। পর্যটনে যত বাজেট রয়েছে তার মধ্যে বেসামরিক বিমান ও পরিবহনেই ৮০ ভাগ বাজেট চলে যায়। মাত্র ২০ ভাগ শুধু পর্যটনে ব্যয় করা হয়। উক্ত খাতের বাজেটের ৫০ ভাগই পর্যটনে ব্যবহার করতে হবে। বাজেট বরাদ্দ বাড়াতে হবে। পর্যটনের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় দরকার। বিমানের সঙ্গে পর্যটন মন্ত্রণালয়কে জুড়ে দেওয়া ঠিক নয়। এ প্রসঙ্গে গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রতিটি দেশেরই একটি স্লোগান থাকে। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে আমাদের স্লোগান হচ্ছে ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’। আমাদের ব্র্যান্ডিংটাকে আমরা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারছি না। আমাদের যে সৌন্দর্য, আকর্ষণ বা বৈচিত্র্যময় দেশ-সেটাকে আমরা বৈদেশিক বাজারে তুলে ধরতে পারছি না। এ জন্য আমাদের সমন্বিত উদ্যোগের অভাব আছে। আমাদের পর্যটন খাত ১৪ থেকে ১৫টি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এক্ষেত্রে কাজে ব্যাপক দীর্ঘসূত্রতা হয়। অনেক কাজ বিলম্বিত হয়। যদি একটি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ খাত সম্পৃক্ত থাকত তাহলে কাজে আরও গতি আসত। আমাদের প্রচার-প্রসারের যথেষ্ট অভাব আছে। থাইল্যান্ডকে যদি আমরা উদাহরণ হিসেবে দেখি, তারা শুধু পর্যটন পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে এ খাতকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।’ 

নেই নামিদামি চেইন হাসপাতাল : রোগে আক্রান্ত হলে উচ্চবিত্তরা যান সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে। আর মধ্যবিত্ত সাধ্যের মধ্যে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করান। প্রতিবছর বিদেশ গিয়ে স্বনামধন্য চেইন হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নেওয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। দেশের স্বাস্থ্যসেবার অব্যবস্থাপনা ও আস্থাহীনতায় বিদেশমুখিতা ঊর্ধ্বমুখী। এই হাসপাতালগুলোর শাখা দেশে খোলার ব্যাপারে নেই কোনো উদ্যোগ। দেশে মাত্র দুটি চেইন হাসপাতাল ‘এভারকেয়ার’ এবং ‘এএফসি হেলথ ফরটিস হার্ট ইনস্টিটিউট’। রাজধানীতে এভারকেয়ারের একটি শাখা রয়েছে। চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লাতে রয়েছে এএফসি হেলথ ফরটিস হার্ট ইনস্টিটিউটের শাখা। ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ছড়াছড়ি থাকলেও মানসম্পন্ন সেবা দিতে চেইন হাসপাতাল গড়ার আগ্রহ দেখা যায় না। বেসরকারি বিনিয়োগ না থাকায় সেবার মান বাড়ানো নিয়ে নেই কোনো সুস্থ প্রতিযোগিতা। চলতি বছর বিশ্বের সেরা ১০০ হাসপাতাল নিয়ে করা একটি র?্যাংকিংয়ে ঠাঁই হয়নি বাংলাদেশের কোনো হাসপাতালের। তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে ভারতের মাত্র একটি হাসপাতালের জায়গা হয়েছে। নয়াদিল্লিতে অবস্থিত অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস প্রথমবারের মতো বিশ্বের সেরা ১০০ হাসপাতালের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে। সম্প্রতি আমেরিকার সংবাদবিষয়ক বিখ্যাত সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন নিউজউইক বিশ্বের সেরা ১০০ হাসপাতাল নিয়ে এ র?্যাংকিংটি প্রকাশ করে। 

সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনা : সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার অভিযোগ আগেও ছিল এখনো আছে। সরকার বদল হচ্ছে, সময় গড়িয়ে যাচ্ছে, হাসপাতালের সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু রোগীর ভোগান্তি কমছে না। হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা, নিয়মশৃঙ্খলা, রোগীর সঙ্গে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের খারাপ আচরণ নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। হাসপাতালে রোগীর স্বজনদের সঙ্গে ঘটছে মারপিটের ঘটনা। কখনো রোগীর স্বজনরা মেরে আহত করছেন চিকিৎসককে, আবার কখনো ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মিলে পিটুনি দিচ্ছেন রোগীর স্বজনদের। প্রায়ই ঘটছে এ ধরনের ঘটনা। হাসপাতালে গিয়ে সেবা না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। রোগীর অনুপাতে দেশে হাসপাতালে শয্যা ও চিকিৎসক সংখ্যায় বিশাল ফারাক। হাসপাতালের মেঝেতে থাকছেন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত রোগীরা। ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের পাশের একটি ভবনের বারান্দায় দেখা যায়, গাদাগাদি করে থাকছেন ২০ জন মানুষ। এর মধ্যে রোগী আছেন সাতজন। করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যেও এভাবে থাকছেন তারা। রাজধানীতে থাকার জায়গা নেই। হোটেলে ভাড়া দিয়ে থাকার সামর্থ্য নেই তাদের। কেমোথেরাপি দেওয়ার জন্য নিয়মিত আসতে হয় তাদের। হাসপাতালে দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে সিরিয়াল পাওয়ার জন্য আগে থেকেই এসে অপেক্ষা করছেন তারা। মাদারীপুর থেকে আসা রোগীর স্বজন মোক্তাদির হোসেন বলেন, আমার চাচি ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত। এক বছর ধরে কেমোথেরাপি চলছে। আমাদের ভারতে নিয়ে চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই। এই ক্যান্সার ইনস্টিটিউটই শেষ ভরসা। আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ংয়ের (ইওয়াই) প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া রোগীদের ৬২ শতাংশই অসংক্রামক নানা ব্যাধির (এনসিডি) চিকিৎসার জন্য যাচ্ছে। রোগীদের বিদেশমুখী স্রোত শুরু হলেও দেশের সেবার মান উন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেই। করোনাভাইরাস মহামারীতে ফুটে উঠেছে  দেশের স্বাস্থ্যসেবার ভঙ্গুর চিত্র। এ ব্যাপারে ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেইফটি, রাইটস অ্যান্ড রেসপনসিবিলিটিস (এফডিএসআর) এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের উচ্চবিত্ত শ্রেণির কিছু মানুষ বিদেশে যাবেই। তবে উচ্চমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তের বিদেশগামিতা কমাতে হলে দেশে বেসরকারি খাতে হাসপাতালে সেবার মান বাড়ানোর দিকে মনোযোগী হতে হবে। একটু উদ্যোগী হলে বেসরকারি স্বাস্থ্য খাতে প্রচুর বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে দেশেই মানুষ উন্নতমানের আধুনিক চিকিৎসা পাবে, যা রোগীদের বিদেশগামিতা কমাতে সহায়তা করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা