শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ঢাকার উত্তরে স্বস্তি, দক্ষিণে অস্বস্তি

ঝুলন্ত তার অপসারণ নিয়ে হয়রানি, ঢাকা দক্ষিণে ৩৫-৪০ শতাংশ এলাকায় ডিশ ও ৩০ হাজার ইন্টারনেট গ্রাহক বঞ্চিত, সেবা বন্ধের কর্মসূচি প্রত্যাহার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার উত্তরে স্বস্তি, দক্ষিণে অস্বস্তি

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ নগরীর ঝুলন্ত তার অপসারণে অ্যাকশনে নেমেছে। এরই মধ্যে ঝুলন্ত তার কাটার কারণে ঢাকা সিটি করপোরেশন দক্ষিণের বিভিন্ন এলাকায় ডিশ সংযোগ (ক্যাবল টিভি) সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ এলাকার মানুষ। ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। বিকল্প ব্যবস্থা না করে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন থেকে ঝুলন্ত তার অপসারণের কাজ বন্ধ না করায় ক্ষুব্ধ হয়ে আজ থেকে তিন ঘণ্টা সেবা বন্ধের আলটিমেটামও দিয়েছিল ক্যাবল অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব) ও ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) কর্তৃপক্ষ। অবশেষে গতকাল ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে জুম মিটিং করে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস মেলায় কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।

ইন্টারনেট এবং ক্যাবল ডিশ সংযোগ বন্ধ করার ঘোষণা স্থগিত করায় সাধারণ ভোক্তা থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট মহলে স্বস্তি বিরাজ করছে। সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে যথাযথ সমাধানের আশ্বাসে এখন বেশ স্বস্তিতে আছে খোদ কোয়াব ও আইএসপিএবি। একই সঙ্গে সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট মহলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন গ্রাহকরা।

ঝুলন্ত তার নিয়ে সমস্যা সমাধানে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে কোয়াব ও (আইএসপিএবি) কর্তৃপক্ষ ছয় দফা দাবি তুলে ধরেন। দুই সেবাপ্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টরা জানান, ঝুলন্ত তার অপসারণে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ এ দুটি প্রতিষ্ঠানকে কোনো সহযোগিতা না করলেও উত্তর সিটি করপোরেশন এ ক্ষেত্রে অনেকটা নমনীয়। তারা প্রতিষ্ঠান দুটির কারিগরি সমস্যার বিষয়টি উপলব্ধি করে ক্যাবল অপসারণে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। দিনের গুরুত্বপূর্ণ এ তিন ঘণ্টা ডিশ ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকলে শেয়ারবাজার, শিক্ষার্থীদের অনলাইন কার্যক্রম, ব্যাংকিং লেনদেন, এটিএম বুথ, করপোরেট হাউসসহ বিভিন্ন ব্যবসা, অফিসের গুরুত্বপূর্ণ মিটিং, অনলাইন বেচাকেনাসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আবার ক্যাবল সেবা বন্ধ থাকায় গ্রাহক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ ও অন্যান্য টিভি অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হবেন।

কোয়াব ও আইএসপিএবি নেতারা জানান, তারাও নিরাপদ ও সুন্দর ঢাকা গড়তে মাটির নিচে তার নিয়ে যেতে চান তবে এজন্য পর্যাপ্ত সময় ও বিকল্প ব্যবস্থা করতে হবে। ভূগর্ভস্থ ক্যাবল সেবা দেওয়ায় দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) কর্তৃপক্ষ বাড়ি বাড়ি সেবা দেওয়ার কথা চিন্তা করেনি। তারা ঢাকার নির্দিষ্ট কিছু এলাকা যেমন- মহাখালী ডিওএইচএস, বনানী ডিওএইচএস, নিকেতন, মতিঝিল, বারিধারায় সেবা দিচ্ছে, যা মোট ঢাকার ১-২% এলাকার মধ্যে পড়ে। গুলশান ও বনানীর মতো জায়গায়ও তারা এখনো সেবা দিতে পারেনি। তারা আরও বলেছে, উত্তরের মেয়র আমাদের সমস্যা উপলব্ধি করতে পারলেও দক্ষিণের মেয়র পারেননি। তাকে হয়তো এনটিটিএন কতৃৃপক্ষ ‘মিসগাইড’ করেছে। এমনকি উত্তর সিটি কর্তৃপক্ষ নতুন যে ড্রেনেজ লাইন করছে সেখানে এসব ক্যাবল নেওয়ার জন্য আলাদা ব্যবস্থাও করে দিচ্ছে। এনটিটিএন কর্তৃপক্ষকে জোর দিয়ে কাজ করালে রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোয় দেড়-দুই বছরের মধ্যেই ঝুলন্ত তার মাটির নিচে নেওয়া সম্ভব হবে।

কোয়াব সভাপতি এস এম আনোয়ার পারভেজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে মাটির নিচ দিয়ে সেবা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। আমাদের চাহিদামতো অপারেটর কোম্পানি যেখানে যেখানে সেবা দিতে পেরেছে সেখানেই আমরা মাটির নিচে তার নেওয়ার চেষ্টা করেছি। বাংলামোটর থেকে উত্তরা পর্যন্ত তার মাটির নিচে নিয়ে গিয়েছি। যেখানে যেখানে তাদের ভূগর্ভস্থ ক্যাবল আছে এবং যেখানে আমাদের যাওয়ার মতো জায়গা আছে সেখানে আমরা তাদের সেবা নিয়েছি। কিন্তু গ্রাহকের বাড়ির ভিতরে তো তারা ক্যাবল দেয়নি। তারা লাস্ট মাইল সলিউশন দেয়নি। আর এক রাতের ব্যবধানেও এর সমাধান সম্ভব নয়। যেহেতু এনটিটিএনকে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে এ দায়িত্বও তাদের। কিন্তু গত ১২ বছরেও তারা সেটি করেনি। উত্তর সিটি করপোরেশন আমাদের কারিগরি সমস্যাগুলো উপলব্ধি করতে পারলেও দুঃখজনক হলো, দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ তা পারেনি।’

এদিকে এনটিটিএনের অপারেটর সামিট কমিউনিকেশন ও ফাইবার অ্যাট হোম ২০০৯ সাল থেকে দেশজুড়ে ভূগর্ভস্থ লাইন সম্প্রসারণের কাজ করছে। এই এনটিটিএন অপারেটরদের ভূগর্ভস্থ লাইন দিয়ে ইন্টারনেট ও ডিশ ক্যাবল সেবা দেওয়ার কথা। তাদের মতে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করে তাদের দায়িত্ব দেওয়া হলে তারা তা পালন করবেন।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ জানান, কোনো অনুমতি না নিয়েই আইএসপিএবি ও কোয়াব কর্তৃপক্ষ ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক তার মাথার ওপর ঝুলিয়ে রেখেছে। অন্যদিকে ক্যাবল ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, কোনো সময় না দিয়েই এ তার কাটা হচ্ছে। তারা আরও জানান, ভূগর্ভস্থ ক্যাবল সেবা (এনটিটিএন) সব জায়গায় না থাকায় তাদের ঝুলন্ত তারের মাধ্যমে সেবা দিতে হচ্ছে। বিকল্প ব্যবস্থা চালু হলে সংগঠন দুটো তার নামিয়ে মাটির নিচে নিয়ে যাবে।

ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম জানান, উত্তরের পুরো এলাকার ঝুলন্ত তার আগামী এক বছরের মধ্যে অপসারণ করা হবে। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে দক্ষিণ সিটিকে তারের জঞ্জালমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন।

আইএসপিএবি সভাপতি আমিনুল হাকিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বর্তমানে ক্যাবল কাটার কারণে দক্ষিণ ঢাকার প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহক সেবা থেকে বঞ্চিত আছেন। উত্তর ঢাকায় সমস্যা সমাধানে কাজ গোছানো হচ্ছে। উত্তরের মেয়র আমাদের সহযোগিতা করছেন। দক্ষিণে গত ৫ আগস্ট ক্যাবল কাটার পরই আমরা বিষয়টি জানতে পারি। আর উত্তর সিটি করপোরেশন গত ১ অক্টোবর তার অপসারণের কাজ শুরুর আগে আমাদের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠকে বসে। কিন্তু দক্ষিণের মেয়র কোনো ঘোষণা ছাড়াই তার কাটার নির্দেশ দেন। আবার উত্তরে তার কাটার আগে আমাদের কী ধরনের লজিস্টিক সাপোর্ট লাগবে তা জানতে চাওয়া হয়েছিল। তবে ১ অক্টোবর সিটি করপোরেশন নয় আমরাই নিজেদের তার কাটা শুরু করি। এতে উত্তরের ক্যাবল নিরাপদে আনতে পারলেও দক্ষিণে হঠাৎ করে যত্রতত্রভাবে ক্যাবল কাটায় তা আমাদের সংগ্রহের সুযোগও দেওয়া হয়নি। এমনকি আমরা যখন দক্ষিণের মেয়রের সঙ্গে বসেছিলাম তখন আমাদের বার্ষিক প্রতিটি কোম্পানিকে নিবন্ধন ফি বাবদ ২৫ লাখ টাকা করে দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, যা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’

ডিশ ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার : আজ রবিবার থেকে প্রতিদিন ৩ ঘণ্টা করে ইন্টারনেট ও ক্যাবল টিভি (ডিশ) সংযোগ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) এবং ক্যাবল অপারেটর অব বাংলাদেশ (কোয়াব) আয়োজিত এক জুম মিটিংয়ের পর এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এতে জুম মিটিংয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব মো. আফজাল হোসেন ছাড়াও কোয়াব এবং আইএসপিএবি নেতারা যুক্ত ছিলেন।

 

পরে কোয়াবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস এম আনোয়ার পারভেজ, আইএসপিএবি সভাপতি আমিনুল হাকিম ও মহাসচিব ইমদাদুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আগামীকাল থেকে আমাদের প্রতীকী ধর্মঘট স্থগিত করছি। আগামীকাল সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কার্যালয়ে বৈঠক হবে। ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি আমাদের সংকট নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করবেন। এখন সে বৈঠকের জন্য দুই, তিন বা চার দিন যতই সময় লাগুক আমরা অপেক্ষা করব। আশা করছি, এ সপ্তাহের মধ্যেই আমরা ফলপ্রসূ সমাধান পাব।’ পরে মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘আমি বলেছি, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা যত দ্রুত পারি সিদ্ধান্ত নেব। এখন তিনি কবে আমাদের সঙ্গে মিটিংয়ে বসেন, আমি এখনই তা বলতে পারব না।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

৪৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে