শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ভালো নেই শ্রমজীবীরা

লাগামহীন দ্রব্যমূল্য, আয় কমেছে, চাকরি ও কর্মক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা, শহর ছাড়ছে দলে দলে, বাড়ছে বেকারত্ব, করোনার শুরুতে গ্রামে যাওয়া কেউই ফিরছে না
শামীম আহমেদ ও রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই শ্রমজীবীরা

ভালো নেই রাজধানীসহ সারা দেশের শ্রমজীবীরা। চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন পার করছেন গার্মেন্টসহ ক্ষুদ্র শিল্পের কর্মরত শ্রমিকরা। ব্যবসা-বাণিজ্যের মন্দার মধ্যে একদিকে চাকরি হারাচ্ছেন অনেকে, অন্যদিকে বেতন কমে যাওয়ায় ঘর ভাড়া দিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে টিকে থাকতে না পেরে অনেকে শহর ছাড়ছেন। কেউ আবার পরিবার গ্রামে পাঠিয়ে দিয়ে উঠেছেন মেসে। করোনার শুরুতে যারা ঢাকা ছেড়েছিলেন তারাও ফিরে আসেননি। কর্মসংস্থান না হওয়ায় অনেকে ফিরতে পারেননি। আয় কমে যাওয়ার পাশাপাশি দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে না পেরে এখনো ঢাকা ছাড়ছেন অনেক শ্রমজীবী। রাজধানী ছেড়ে যাওয়া মানুষের কাতারে নতুন করে নাম লিখিয়েছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আশায় এত দিন সঞ্চয় ভাঙিয়ে টিকে থাকা কাজ-হারানো নিম্নবিত্ত শ্রেণি। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ‘টু-লেট’ লেখা সাইনবোর্ড বেড়েই চলেছে।

গতকাল সরেজমিন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে ‘টু-লেট’ লেখা সাইনবোর্ডের ছড়াছড়ি। গত মে মাসে যেসব বাসা ফাঁকা দেখা গেছে তার কিছু পূরণ হলেও পাশেই ঝুলেছে নতুন ‘টু-লেট’। আবার এপ্রিল-মেতে চাকরি হারানো কয়েকজনকে পাওয়া গেছে যাদের এখনো কোনো চাকরি মেলেনি। পরিবার বাড়িতে পাঠিয়ে উঠেছেন মেসে। আগারগাঁওয়ের এক বাড়িওয়ালা মোহাম্মদ এজাজ জানান, তিনি দুটি বাড়ির ভাড়াটিয়াদের গত ছয় মাসের ভাড়া মওকুফ করে দিয়েছেন। অধিকাংশই করোনার কারণে হঠাৎ আর্থিক সংকটে পড়েছেন।

এ প্রসঙ্গে বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ-সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনার আগেই শ্রমজীবী মানুষের সবার কর্মসংস্থান ছিল না। তার সঙ্গে করোনার প্রভাবে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সংকুচিত হওয়ায় অনেকে চাকরি হারিয়েছেন। তাই এখন যেসব কাজে বিনিয়োগ করলে কর্মসংস্থান বাড়বে, সেদিকে নজর দিতে হবে। ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির ২৩ শতাংশে আটকে আছে। আসলে যত দ্রুত ব্যক্তি খাত ও বিদেশি বিনিয়োগ আসবে, তত দ্রুত সংকট কাটবে। আবার সবার কর্মসংস্থান করলেও হবে না। অনেকের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থায়নের ব্যবস্থা করতে হবে। করোনায় ক্ষুদ্র ও অতিক্ষুদ্র ব্যবসার ক্ষতি হয়েছে। এতে অনেকে কাজ হারিয়েছেন। অথচ প্রণোদনা প্যাকেজের অর্থ এই ছোট উদ্যোক্তারা পাননি। আবার প্রণোদনার বেশির ভাগ অর্থ ছাড় হয়নি। বিষয়টি নীতিনির্ধারকদের খতিয়ে দেখতে হবে। যদিও এজন্য পুনরর্থায়ন তহবিল গঠন করা হয়েছে। তার পরও ছোট উদ্যোক্তারা কেন ঋণ পান না, তা সংশ্লিষ্টদের দেখতে হবে। পাশাপাশি ছোট নারী উদ্যোক্তাদেরও পুঁজির অভাব দেখছি। তারা অর্থ পেলেই কর্মসংস্থান বাড়বে।’

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট-পিআরআইর নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘সংকট আমরা ম্যানেজ করতে পারিনি। ভিয়েতনামে সংকট নেই। বিশ্বের অনেক দেশ স্বাভাবিক। কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশই করোনা ম্যানেজ করতে পারেনি। যেসব শ্রমজীবী চাকরি হারিয়েছেন, তাদের সহায়তা দেওয়া যেত। কিন্তু সরকার তা করেনি। এখন অর্থনীতি দ্রুত পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ দরকার। এটা দ্রুত করতে হবে। প্রণোদনা প্যাকেজ দ্রুত বাস্তবায়ন ও সম্প্রসারণ করতে হবে।’

এই অর্থনীতিবিদের মতে, ‘এখন পরবর্তী ধাপ হলো আমরা কত দ্রুত ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে পারব। এখানে নড়াচড়া দেখছি না। চীন আমাদের প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু সেখানে সরকারের সাড়া দেখছি না। এ নিয়ে কোনো প্রস্তুতি নেই। ভারতের কাছ থেকে যে ভ্যাকসিন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তা অক্সফোর্ডের। কিন্তু বিশ্বে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন নিয়েও বিতর্ক আছে। তবে করোনা নিয়ন্ত্রণে আমাদের সজাগ থাকতে হবে। বহুমুখী উৎস থেকে ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে হবে। নিরাপদ ভ্যাকসিনের নিশ্চয়তা পেলে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশের অর্থনীতি।’

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান-বিআইডিএসের জ্যেষ্ঠ গবেষক অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘লকডাউনের সময়ই আমরা বলেছি, করোনার এ আঘাতের স্বল্পমেয়াদি প্রভাব যেমন পড়ছে, দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবও থাকবে। দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবটা কয়েক বছর চলতে পারে। আমরা এখন করোনার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের মধ্যে আছি। এই সময়ে অনেকে ব্যবসা হারিয়েছেন, পুঁজি হারিয়েছেন, অনেকের চাকরি গেছে। চাকরি তো আবার তৈরি হতে হবে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসা আবার পুরোপুরি চাঙ্গা হলেই তো চাকরি সৃষ্টি হবে। এখনো বিউটি পারলার, সিনেমা হল, বিনোদন কেন্দ্র, রেস্তোরাঁর মতো অনেক ব্যবসা পুরোপুরি চালু হয়নি। এসব জায়গায়ও তো অনেক মানুষ কাজ করত। জীবিকার জন্য আমরা মাত্র বের হতে শুরু করেছি। সব ব্যবসা-বাণিজ্য তো আগের মতো শুরু হয়নি। করোনার প্রভাবে এখনো অনেকের ক্ষতি হচ্ছে। যাদের ব্যবসা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল, যাদের চাকরি গেছে, তাদের সঞ্চয় শেষ হয়ে আসছে। সেই প্রভাবটা এখন দেখা দিচ্ছে। এখন আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহজে ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। যাদের ৫-১০ হাজার টাকা পুঁজি দরকার তারা ব্যাংকিং চ্যানেলে যেতে পারে না। তাদের ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে গিয়ে ঋণ দিতে হবে। যেমন এনজিওর মাধ্যমে যে টাকাটা দেওয়া হচ্ছে এর আকার বাড়াতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে শহরে অস্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। সড়ক সংস্কার থেকে শুরু করে আইল্যান্ডে গাছে পানি দেওয়া- এমন অনেক কাজ হতে পারে। পাশাপাশি স্বাস্থ্য সচেতনতার জায়গাটা কঠোরভাবে মানতে হবে। করোনা কিন্তু এখনো যায়নি। যত দিন করোনার আতঙ্ক থাকবে, তত দিন সবকিছু স্বাভাবিক হবে- এমনটা আশা করা যাবে না। এর মধ্যে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল বন্যা। আমনের আবাদ নষ্ট হয়েছে। বিষয়টায় নজর দেওয়া দরকার। ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে ফলন উঠলে যদি দেখা যায় ফলন ভালো হয়নি, তখন আবার চালের সংকট দেখা দেবে। এখনই উৎপাদন দেখে আমদানি করতে হবে কিনা ভাবতে হবে। বাজারব্যবস্থাটা কঠোরভাবে মনিটর করা প্রয়োজন। মনিটর মানে ধর-মার-কাট নয়, উৎপাদন হলো কিনা, আমদানি করতে হবে কিনা- এগুলো এবার একটু মনোযোগের সঙ্গে করতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন