শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

অপরাধ জগতের সম্রাট গোল্ড মনির

সোনা চোরাচালান জাল দলিলে জমি ও ২০০ বাড়ি দখল, তিন মামলায় ১৮ দিনের রিমান্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধ জগতের সম্রাট গোল্ড মনির

অপরাধ জগতের সম্রাট মনির হোসেন। নামের সঙ্গে টাইটেল জুড়ে হয়ে গেছেন ‘গোল্ডেন মনির’। কাপড়ের দোকানের সামান্য একজন বিক্রয়কর্মী থেকে এখন তিনি ১ হাজার ৫০ কোটি টাকার মালিক। জমি-বাড়ি ও সরকারি জায়গা দখলের অসংখ্য অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। নথি জাল করে শুধু রাজউকের দুইশর বেশি প্লট দখল করেছেন।

অথচ ৩০ বছর আগে রাজধানীর গাউসিয়া মার্কেটের একটি কাপড়ের দোকানের বিক্রয়কর্মী ছিলেন এই মনির। কেরানীগঞ্জের ছেলে মনিরের বাবা সিরাজ মিয়ার মূল আয় ছিল গামছা বিক্রি। টাকার অভাবে বাড্ডায় নানাবাড়িতে থেকে পড়াশোনা করতেন মনির। যদিও ক্লাস টেনের গন্ডি পেরুতে পারেননি তিনি।

কিছু দিন গাউসিয়া মার্কেটে কাজ করে হাঁড়ি-পাতিলের দোকানে আবারও বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ শুরু করেন মনির। এরপর মৌচাকে ক্রোকারিজের দোকানে। এখানে পরিচয় এক লাগেজ ব্যবসায়ীর সঙ্গে। আর এটাই ছিল মনিরের টার্নিং পয়েন্ট। যুক্ত হলেন লাগেজ ব্যবসায়।

ঢাকা-সিঙ্গাপুর-ভারত এই রুটে ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে মনির কাপড়, মোবাইল ও ঘড়ি আনতে শুরু করেন। এ কাজে হাত পাকিয়ে তিনি নেমে পড়েন সোনা চোরাচালান কাজে। বায়তুল মোকাররমে একটি জুয়েলারির দোকানও দেন। চোরাই সোনা পাচারে এই দোকান তাকে সাহায্য করে। মনির হোসেন পরিচিতি পান গোল্ডেন মনির হিসেবে।

এখানেই থেমে যায়নি মনিরের অবৈধ কাজের সীমা। শুরু হয় ভূমি দখল, জমির দালালি, হুন্ডি ব্যবসা এমনকি রাজউকের নথিপত্র জাল করার কাজও। আর এভাবেই ঢাকায় গোল্ডেন মনিরের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় হাজার কোটি টাকারও বেশি। অসংখ্য ফ্ল্যাট-প্লট ও জমির মালিকও বনে যান দুই সন্তানের এই জনক।

রাজউকের বিভিন্ন কর্মকর্তাকে হাত করে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে দখল করেছেন রাজউকের দুইশটিরও বেশি প্লট। রূপকথার গল্পের মতো হঠাৎ করেই বিপুল অর্থ-সম্পদের মালিক হয়ে ওঠা গোল্ডেন মনির ১৫ বছর ধরে বিএনপি-জামায়াতকে অর্থায়ন করতেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তার কাছ থেকে যেসব নেতা আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া শুরু করেছেন গোয়েন্দারা। তার ভূমির জালিয়াতির বিষয়ে র‌্যাব জানায়, ২০০১ সালে তৎকালীন প্রভাবশালী মন্ত্রী, গণপূর্ত ও রাজউকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক স্থাপন করে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ভূমি জালিয়াতি শুরু করেন। রাজধানীর বাড্ডা এলাকার রাজউকের ডিআইটি প্রজেক্টে প্রতারণার মাধ্যমে অনেক প্লট নিজের করে নেন। এভাবে তিনি রাজউক থেকে প্লট সংক্রান্ত সরকারি নথিপত্র চুরি করে এবং অবৈধভাবে রাজউকের বিভিন্ন কর্মকর্তার দাফতরিক সিল ব্যবহার করে পূর্বাচল, বাড্ডা, নিকুঞ্জ, উত্তরা এবং কেরানীগঞ্জে বিপুলসংখ্যক প্লট দখল করেন। নামে-বেনামে দুই শতাধিক প্লটের মালিক হয়েছেন তিনি। ২০১৯ সালে তার বিরুদ্ধে রাজউকের ৭১টি নথি নিজ কার্যালয়ে নিয়ে গিয়ে আইনবহির্ভূতভাবে হেফাজতে রাখার অভিযোগে একটি মামলা চলমান রয়েছে। এ ছাড়া অনৈতিকভাবে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করায় দুদক তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করে। সেটিও চলমান রয়েছে।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ এ প্রতিবেদককে জানান, গোল্ডেন মনির একজন সোনা চোরাকারবারি, হুন্ডি ব্যবসায়ী ও জমির দালাল। তিনি একটি গাড়ির শো রুমের স্বত্বাধিকারী। রাজউকের কিছু কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশে তিনি বিপুল অর্থ সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। তার অবৈধ সম্পদের আরও খোঁজ নেওয়ার জন্য তারা দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) জানিয়েছেন।

রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় মনিরের বাসায় ২০ নভেম্বর রাতভর অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। অভিযানে ১ কোটি ৯ লাখ টাকা, ৫টি বিলাসবহুল গাড়ি, স্বর্ণালঙ্কার, অস্ত্র ও মাদক জব্দ করা হয়। গতকাল গাড়ি ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে করা পৃথক তিন মামলা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বাড্ডা থানার অস্ত্র, বিশেষ ক্ষমতা ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলা তিনটির এজাহার আদালতে পৌঁছালে ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক আবু বক্কর সিদ্দিক এ আদেশ দেন। বিচারক বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন ২৯ ডিসেম্বর এবং অস্ত্র আইনের মামলাটির প্রতিবেদন ১৩ ডিসেম্বর দাখিলের দিন ধার্য করেন। একই সঙ্গে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাটির বিচারক মাসুদ উর রহমান আগামী ২১ ডিসেম্বর তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। এর আগে গতকাল দুপুরে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলায় মোট ১৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।

প্লট জালিয়াতি তদন্ত করবে রাজউক : রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান মো. সাঈদ নূর আলম বলেছেন, গোল্ডেন মনিরের প্লট জালিয়াতি, ফাইল জালিয়াতি ও অনিয়মের বিষয়টি তদন্ত করা হবে। এর পেছনে রাজউকের কারও সংশ্লিষ্টতা থাকলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গতকাল সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব বলেন। তিনি বলেন, অনিয়ম পাওয়া গেলে প্লটগুলো বাতিল করা হবে। এ ছাড়া রাজউকের দুর্নীতির অনিয়ম বন্ধ করতে শুদ্ধি অভিযান চালানো হবে বলে জানান তিনি।

২০০ প্লটের মালিক হওয়ার পেছনে রাজউকের কারও সহযোগিতা বা ইন্ধন ছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার ধারণা, এটা একদিনের প্রক্রিয়া নয়, এটা দীর্ঘদিনের প্রক্রিয়া। আমরা এতদিনে উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হয়েছি। গত বছর প্রথম উদ্ঘাটন হয় এবং তখন থেকে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। এ ব্যবস্থা চলমান এবং যতক্ষণ না সর্বশেষ বিষয়টি উদ্ঘাটিত হচ্ছে।

প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্য : প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গেও মনিরের সখ্য ছিল অন্যরকম। তিনি যে দামি গাড়িতে চড়তেন, সেটিও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এক এমপির। এই গাড়ির নম্বর ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৫-৭০০৭। তার বাসায় আরেকটি গাড়ি পাওয়া যায়। সেটিও জাতীয় পার্টির সাবেক এক এমপির। এই গাড়ির নম্বর ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৭-৪৪৪৪। গাড়ি দুটি মনির ও তার পরিবারের সদস্যরা ব্যবহার করতেন।

রাজউকের ৭১টি প্লটের নথি চুরি করেন মনির : গত বছরের ১৫ অক্টোবর রাজউকের বাড্ডা পুনর্বাসন প্রকল্পের ৭১টি প্লটের নথি মনিরের একটি কক্ষ থেকে উদ্ধার করে সংস্থাটি। এ সময় রাজউকের কয়েকজন কর্মকর্তার সিলও পাওয়া যায়। অথচ নথিগুলো থাকার কথা ছিল রাজউকের কেন্দ্রীয় রেকর্ড রুমে। ওই ঘটনার পর রাজউক মনিরের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে।

সরকারি জমিতে রাজাকার বাবার নামে স্কুল প্রতিষ্ঠা : বাড্ডা পুনর্বাসন এলাকায় প্রায় ১৫ কাঠা সরকারি জমি মাত্র ১ হাজার ১ টাকা মূল্যে নিজের করে নেন মনির। এরপর সেখানে তার বাবা কুখ্যাত রাজাকার সিরাজ মিয়ার নামে একটি বাণিজ্যিক স্কুল গড়ে তোলেন। অথচ ১৯৯১ সালের ১৭ আগস্ট তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহম্মেদ বাড্ডা-খিলক্ষেতের ১৩৮৫ দশমিক ২৮ একর জমি অবমুক্ত করেন। এরপর থেকে বাড্ডা পুনর্বাসন এলাকায় একটি হাইস্কুল প্রতিষ্ঠার জন্য এলাকাবাসী দাবি করে আসছিলেন। অথচ কালো টাকার প্রভাবে মনির তার বাবার নামে স্কুল গড়ে তোলেন। 

যেভাবে উত্থান গোল্ডেন মনিরের : ১৯৯৬ সালের ৯ মে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লন্ডনফেরত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক সুরত মিয়া কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে হত্যাকান্ডের শিকার হন। এ ঘটনায় করা মামলায় কাস্টমসের অভিযুক্ত তিন কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়। এদের পক্ষে ওই মামলায় সাক্ষী হন রাজধানীর উত্তরখানের বাসিন্দা মো. শফিকুল।

সূত্র জানায়, শফিকুলের সঙ্গে কাস্টমসের একটি অদৃশ্য চুক্তি হয়। তাদের পক্ষে আদালতে সাক্ষী দেওয়ার বিনিময়ে শফিকুলের সোনা চোরাচালানে চোখ রাখবে না কাস্টমস। এরপর অল্প দিনেই সোনা চোরাচালানে আন্তর্জাতিক চক্রের সদস্য হিসেবে নিজের অবস্থান তৈরি করেন শফিকুল। তার সোনার কারবারে একপর্যায়ে সহযোগীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন মনির। এক সময় খেতাব জোটে গোল্ডেন মনির হিসেবে।

মনিরের যত সম্পদ : গোল্ডেন মনিরের সেকেন্ড হোম রয়েছে মালয়েশিয়ায়। তিনি পলাতক বিএনপি নেতা বাড্ডার এক সময়ের ওয়ার্ড কমিশনার কাইয়ুমের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে পরিচিত। বিএনপি জোট আমলে তৎকালীন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাসের সহযোগিতায় নামে-বেনামে প্লট বরাদ্দ করিয়ে নেন। ২০০০ সালের শেষের দিকে যৌথ বাহিনীর অভিযানে নিজ বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও জমির জাল দলিলসহ গোল্ডেন মনিরকে গ্রেফতার করা হয়। অপহরণ, চোরাচালানসহ রাজধানীর বিভিন্ন থানায় রয়েছে তার নামে একাধিক মামলা। ২০০৩ সালের জুনে তৎকালীন পুলিশের সার্জেন্ট শহিদুল ইসলামকে গোল্ডেন মনির তার লাইসেন্স করা অস্ত্র উঁচিয়ে হুমকি দেওয়ার অভিযোগে বাড্ডা থানায় মামলা হয়। মামলা নম্বর ৮(৬)২০০৩ ও ৯(৬)২০০৩। পুলিশ সদস্য হত্যাচেষ্টার অভিযোগে একই থানায় ২০০৭ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়। জিডি নম্বর ৪৪০। অবৈধ টাকা দিয়ে উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরে ‘জমজম টাওয়ার’ নামে বিশাল বিপণিবিতান গড়ে তুলেছেন মনির, যার আনুমানিক মূল্য কয়েকশ কোটি টাকা। গুলশানের ন্যাম ভিলায় ৬ নম্বর রোডে তার স্ত্রীর নামে রয়েছে ফ্ল্যাট। ডিআইটি প্রজেক্টে ১৪ নম্বর রোডের আরেকজনের নামে থাকা ১ নম্বর প্লটটি দখল করে নিয়েছেন গোল্ডেন মনির। একই এলাকার ১৩ নম্বর রোডের ৩ নম্বর প্লট এবং ৪ নম্বর রোডের ১০ নম্বর প্লটও দখল করে নিয়েছেন তিনি। বারিধারায় তার অটো কার সিলেকশন নামে গাড়ির শোরুম রয়েছে। আমদানি নিষিদ্ধ পাঁচটি বিলাসবহুল গাড়ি ব্যক্তিগত চলাচলে ব্যবহার করতেন গোল্ডেন মনির। যার প্রতিটির মূল্য তিন কোটি টাকা। এর মধ্যে দুটি গাড়ি বাসায় এবং তিনটি শোরুমে রাখতেন। পাশাপাশি গাউছিয়াতে একটি স্বর্ণের দোকান রয়েছে। ওই দোকানকে চোরাচালানের সোনা বিক্রির হটস্পট হিসেবে পরিণত করেন মনির।

সাড়ে ১২ ঘণ্টা অভিযানের পর শনিবার মনিরের বাসা থেকে বিদেশি একটি পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি, চার লিটার বিদেশি মদ, ৩২টি নকল সিল, ২০ হাজার ৫০০ সৌদি রিয়াল, ৫০১ ইউএস ডলার, ৫০০ চাইনিজ ইয়েন, ৫২০ রুপি, ১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার, ২ লাখ ৮০ হাজার জাপানি ইয়েন, ৯২ মালয়েশীয় রিঙ্গিত, হংকংয়ের ১০ ডলার, ১০ ইউএই দিরহাম, ৬৬০ থাই বাথ জব্দ করা হয়। এগুলোর মূল্যমান ৮ লাখ ২৭ হাজার ৭৬৬ টাকা। এ ছাড়া ৬০০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার এবং নগদ ১ কোটি ৯ লাখ টাকা জব্দ করা হয়েছে।

মেরুল বাড্ডার মনিরের ছয়তলা বাড়িতে অভিযান চালায় র‌্যাব। বাড়িটির প্রথম তিনতলা ডুপ্লেক্স। এই বাড়িতেই পরিবার নিয়ে থাকতেন মনির। পুরো বাড়িতে দামি সব আসবাবসহ আভিজাত্যের ছোঁয়া রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৫০ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা