শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

অপরাধ জগতের সম্রাট গোল্ড মনির

সোনা চোরাচালান জাল দলিলে জমি ও ২০০ বাড়ি দখল, তিন মামলায় ১৮ দিনের রিমান্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধ জগতের সম্রাট গোল্ড মনির

অপরাধ জগতের সম্রাট মনির হোসেন। নামের সঙ্গে টাইটেল জুড়ে হয়ে গেছেন ‘গোল্ডেন মনির’। কাপড়ের দোকানের সামান্য একজন বিক্রয়কর্মী থেকে এখন তিনি ১ হাজার ৫০ কোটি টাকার মালিক। জমি-বাড়ি ও সরকারি জায়গা দখলের অসংখ্য অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। নথি জাল করে শুধু রাজউকের দুইশর বেশি প্লট দখল করেছেন।

অথচ ৩০ বছর আগে রাজধানীর গাউসিয়া মার্কেটের একটি কাপড়ের দোকানের বিক্রয়কর্মী ছিলেন এই মনির। কেরানীগঞ্জের ছেলে মনিরের বাবা সিরাজ মিয়ার মূল আয় ছিল গামছা বিক্রি। টাকার অভাবে বাড্ডায় নানাবাড়িতে থেকে পড়াশোনা করতেন মনির। যদিও ক্লাস টেনের গন্ডি পেরুতে পারেননি তিনি।

কিছু দিন গাউসিয়া মার্কেটে কাজ করে হাঁড়ি-পাতিলের দোকানে আবারও বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ শুরু করেন মনির। এরপর মৌচাকে ক্রোকারিজের দোকানে। এখানে পরিচয় এক লাগেজ ব্যবসায়ীর সঙ্গে। আর এটাই ছিল মনিরের টার্নিং পয়েন্ট। যুক্ত হলেন লাগেজ ব্যবসায়।

ঢাকা-সিঙ্গাপুর-ভারত এই রুটে ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে মনির কাপড়, মোবাইল ও ঘড়ি আনতে শুরু করেন। এ কাজে হাত পাকিয়ে তিনি নেমে পড়েন সোনা চোরাচালান কাজে। বায়তুল মোকাররমে একটি জুয়েলারির দোকানও দেন। চোরাই সোনা পাচারে এই দোকান তাকে সাহায্য করে। মনির হোসেন পরিচিতি পান গোল্ডেন মনির হিসেবে।

এখানেই থেমে যায়নি মনিরের অবৈধ কাজের সীমা। শুরু হয় ভূমি দখল, জমির দালালি, হুন্ডি ব্যবসা এমনকি রাজউকের নথিপত্র জাল করার কাজও। আর এভাবেই ঢাকায় গোল্ডেন মনিরের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় হাজার কোটি টাকারও বেশি। অসংখ্য ফ্ল্যাট-প্লট ও জমির মালিকও বনে যান দুই সন্তানের এই জনক।

রাজউকের বিভিন্ন কর্মকর্তাকে হাত করে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে দখল করেছেন রাজউকের দুইশটিরও বেশি প্লট। রূপকথার গল্পের মতো হঠাৎ করেই বিপুল অর্থ-সম্পদের মালিক হয়ে ওঠা গোল্ডেন মনির ১৫ বছর ধরে বিএনপি-জামায়াতকে অর্থায়ন করতেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তার কাছ থেকে যেসব নেতা আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া শুরু করেছেন গোয়েন্দারা। তার ভূমির জালিয়াতির বিষয়ে র‌্যাব জানায়, ২০০১ সালে তৎকালীন প্রভাবশালী মন্ত্রী, গণপূর্ত ও রাজউকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক স্থাপন করে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ভূমি জালিয়াতি শুরু করেন। রাজধানীর বাড্ডা এলাকার রাজউকের ডিআইটি প্রজেক্টে প্রতারণার মাধ্যমে অনেক প্লট নিজের করে নেন। এভাবে তিনি রাজউক থেকে প্লট সংক্রান্ত সরকারি নথিপত্র চুরি করে এবং অবৈধভাবে রাজউকের বিভিন্ন কর্মকর্তার দাফতরিক সিল ব্যবহার করে পূর্বাচল, বাড্ডা, নিকুঞ্জ, উত্তরা এবং কেরানীগঞ্জে বিপুলসংখ্যক প্লট দখল করেন। নামে-বেনামে দুই শতাধিক প্লটের মালিক হয়েছেন তিনি। ২০১৯ সালে তার বিরুদ্ধে রাজউকের ৭১টি নথি নিজ কার্যালয়ে নিয়ে গিয়ে আইনবহির্ভূতভাবে হেফাজতে রাখার অভিযোগে একটি মামলা চলমান রয়েছে। এ ছাড়া অনৈতিকভাবে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করায় দুদক তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করে। সেটিও চলমান রয়েছে।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ এ প্রতিবেদককে জানান, গোল্ডেন মনির একজন সোনা চোরাকারবারি, হুন্ডি ব্যবসায়ী ও জমির দালাল। তিনি একটি গাড়ির শো রুমের স্বত্বাধিকারী। রাজউকের কিছু কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশে তিনি বিপুল অর্থ সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। তার অবৈধ সম্পদের আরও খোঁজ নেওয়ার জন্য তারা দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) জানিয়েছেন।

রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় মনিরের বাসায় ২০ নভেম্বর রাতভর অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। অভিযানে ১ কোটি ৯ লাখ টাকা, ৫টি বিলাসবহুল গাড়ি, স্বর্ণালঙ্কার, অস্ত্র ও মাদক জব্দ করা হয়। গতকাল গাড়ি ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে করা পৃথক তিন মামলা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বাড্ডা থানার অস্ত্র, বিশেষ ক্ষমতা ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলা তিনটির এজাহার আদালতে পৌঁছালে ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক আবু বক্কর সিদ্দিক এ আদেশ দেন। বিচারক বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন ২৯ ডিসেম্বর এবং অস্ত্র আইনের মামলাটির প্রতিবেদন ১৩ ডিসেম্বর দাখিলের দিন ধার্য করেন। একই সঙ্গে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাটির বিচারক মাসুদ উর রহমান আগামী ২১ ডিসেম্বর তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। এর আগে গতকাল দুপুরে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলায় মোট ১৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।

প্লট জালিয়াতি তদন্ত করবে রাজউক : রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান মো. সাঈদ নূর আলম বলেছেন, গোল্ডেন মনিরের প্লট জালিয়াতি, ফাইল জালিয়াতি ও অনিয়মের বিষয়টি তদন্ত করা হবে। এর পেছনে রাজউকের কারও সংশ্লিষ্টতা থাকলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গতকাল সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব বলেন। তিনি বলেন, অনিয়ম পাওয়া গেলে প্লটগুলো বাতিল করা হবে। এ ছাড়া রাজউকের দুর্নীতির অনিয়ম বন্ধ করতে শুদ্ধি অভিযান চালানো হবে বলে জানান তিনি।

২০০ প্লটের মালিক হওয়ার পেছনে রাজউকের কারও সহযোগিতা বা ইন্ধন ছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার ধারণা, এটা একদিনের প্রক্রিয়া নয়, এটা দীর্ঘদিনের প্রক্রিয়া। আমরা এতদিনে উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হয়েছি। গত বছর প্রথম উদ্ঘাটন হয় এবং তখন থেকে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। এ ব্যবস্থা চলমান এবং যতক্ষণ না সর্বশেষ বিষয়টি উদ্ঘাটিত হচ্ছে।

প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্য : প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গেও মনিরের সখ্য ছিল অন্যরকম। তিনি যে দামি গাড়িতে চড়তেন, সেটিও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এক এমপির। এই গাড়ির নম্বর ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৫-৭০০৭। তার বাসায় আরেকটি গাড়ি পাওয়া যায়। সেটিও জাতীয় পার্টির সাবেক এক এমপির। এই গাড়ির নম্বর ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৭-৪৪৪৪। গাড়ি দুটি মনির ও তার পরিবারের সদস্যরা ব্যবহার করতেন।

রাজউকের ৭১টি প্লটের নথি চুরি করেন মনির : গত বছরের ১৫ অক্টোবর রাজউকের বাড্ডা পুনর্বাসন প্রকল্পের ৭১টি প্লটের নথি মনিরের একটি কক্ষ থেকে উদ্ধার করে সংস্থাটি। এ সময় রাজউকের কয়েকজন কর্মকর্তার সিলও পাওয়া যায়। অথচ নথিগুলো থাকার কথা ছিল রাজউকের কেন্দ্রীয় রেকর্ড রুমে। ওই ঘটনার পর রাজউক মনিরের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে।

সরকারি জমিতে রাজাকার বাবার নামে স্কুল প্রতিষ্ঠা : বাড্ডা পুনর্বাসন এলাকায় প্রায় ১৫ কাঠা সরকারি জমি মাত্র ১ হাজার ১ টাকা মূল্যে নিজের করে নেন মনির। এরপর সেখানে তার বাবা কুখ্যাত রাজাকার সিরাজ মিয়ার নামে একটি বাণিজ্যিক স্কুল গড়ে তোলেন। অথচ ১৯৯১ সালের ১৭ আগস্ট তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহম্মেদ বাড্ডা-খিলক্ষেতের ১৩৮৫ দশমিক ২৮ একর জমি অবমুক্ত করেন। এরপর থেকে বাড্ডা পুনর্বাসন এলাকায় একটি হাইস্কুল প্রতিষ্ঠার জন্য এলাকাবাসী দাবি করে আসছিলেন। অথচ কালো টাকার প্রভাবে মনির তার বাবার নামে স্কুল গড়ে তোলেন। 

যেভাবে উত্থান গোল্ডেন মনিরের : ১৯৯৬ সালের ৯ মে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লন্ডনফেরত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক সুরত মিয়া কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে হত্যাকান্ডের শিকার হন। এ ঘটনায় করা মামলায় কাস্টমসের অভিযুক্ত তিন কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়। এদের পক্ষে ওই মামলায় সাক্ষী হন রাজধানীর উত্তরখানের বাসিন্দা মো. শফিকুল।

সূত্র জানায়, শফিকুলের সঙ্গে কাস্টমসের একটি অদৃশ্য চুক্তি হয়। তাদের পক্ষে আদালতে সাক্ষী দেওয়ার বিনিময়ে শফিকুলের সোনা চোরাচালানে চোখ রাখবে না কাস্টমস। এরপর অল্প দিনেই সোনা চোরাচালানে আন্তর্জাতিক চক্রের সদস্য হিসেবে নিজের অবস্থান তৈরি করেন শফিকুল। তার সোনার কারবারে একপর্যায়ে সহযোগীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন মনির। এক সময় খেতাব জোটে গোল্ডেন মনির হিসেবে।

মনিরের যত সম্পদ : গোল্ডেন মনিরের সেকেন্ড হোম রয়েছে মালয়েশিয়ায়। তিনি পলাতক বিএনপি নেতা বাড্ডার এক সময়ের ওয়ার্ড কমিশনার কাইয়ুমের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে পরিচিত। বিএনপি জোট আমলে তৎকালীন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাসের সহযোগিতায় নামে-বেনামে প্লট বরাদ্দ করিয়ে নেন। ২০০০ সালের শেষের দিকে যৌথ বাহিনীর অভিযানে নিজ বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও জমির জাল দলিলসহ গোল্ডেন মনিরকে গ্রেফতার করা হয়। অপহরণ, চোরাচালানসহ রাজধানীর বিভিন্ন থানায় রয়েছে তার নামে একাধিক মামলা। ২০০৩ সালের জুনে তৎকালীন পুলিশের সার্জেন্ট শহিদুল ইসলামকে গোল্ডেন মনির তার লাইসেন্স করা অস্ত্র উঁচিয়ে হুমকি দেওয়ার অভিযোগে বাড্ডা থানায় মামলা হয়। মামলা নম্বর ৮(৬)২০০৩ ও ৯(৬)২০০৩। পুলিশ সদস্য হত্যাচেষ্টার অভিযোগে একই থানায় ২০০৭ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়। জিডি নম্বর ৪৪০। অবৈধ টাকা দিয়ে উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরে ‘জমজম টাওয়ার’ নামে বিশাল বিপণিবিতান গড়ে তুলেছেন মনির, যার আনুমানিক মূল্য কয়েকশ কোটি টাকা। গুলশানের ন্যাম ভিলায় ৬ নম্বর রোডে তার স্ত্রীর নামে রয়েছে ফ্ল্যাট। ডিআইটি প্রজেক্টে ১৪ নম্বর রোডের আরেকজনের নামে থাকা ১ নম্বর প্লটটি দখল করে নিয়েছেন গোল্ডেন মনির। একই এলাকার ১৩ নম্বর রোডের ৩ নম্বর প্লট এবং ৪ নম্বর রোডের ১০ নম্বর প্লটও দখল করে নিয়েছেন তিনি। বারিধারায় তার অটো কার সিলেকশন নামে গাড়ির শোরুম রয়েছে। আমদানি নিষিদ্ধ পাঁচটি বিলাসবহুল গাড়ি ব্যক্তিগত চলাচলে ব্যবহার করতেন গোল্ডেন মনির। যার প্রতিটির মূল্য তিন কোটি টাকা। এর মধ্যে দুটি গাড়ি বাসায় এবং তিনটি শোরুমে রাখতেন। পাশাপাশি গাউছিয়াতে একটি স্বর্ণের দোকান রয়েছে। ওই দোকানকে চোরাচালানের সোনা বিক্রির হটস্পট হিসেবে পরিণত করেন মনির।

সাড়ে ১২ ঘণ্টা অভিযানের পর শনিবার মনিরের বাসা থেকে বিদেশি একটি পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি, চার লিটার বিদেশি মদ, ৩২টি নকল সিল, ২০ হাজার ৫০০ সৌদি রিয়াল, ৫০১ ইউএস ডলার, ৫০০ চাইনিজ ইয়েন, ৫২০ রুপি, ১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার, ২ লাখ ৮০ হাজার জাপানি ইয়েন, ৯২ মালয়েশীয় রিঙ্গিত, হংকংয়ের ১০ ডলার, ১০ ইউএই দিরহাম, ৬৬০ থাই বাথ জব্দ করা হয়। এগুলোর মূল্যমান ৮ লাখ ২৭ হাজার ৭৬৬ টাকা। এ ছাড়া ৬০০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার এবং নগদ ১ কোটি ৯ লাখ টাকা জব্দ করা হয়েছে।

মেরুল বাড্ডার মনিরের ছয়তলা বাড়িতে অভিযান চালায় র‌্যাব। বাড়িটির প্রথম তিনতলা ডুপ্লেক্স। এই বাড়িতেই পরিবার নিয়ে থাকতেন মনির। পুরো বাড়িতে দামি সব আসবাবসহ আভিজাত্যের ছোঁয়া রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম