শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

অপরাধ জগতের সম্রাট গোল্ড মনির

সোনা চোরাচালান জাল দলিলে জমি ও ২০০ বাড়ি দখল, তিন মামলায় ১৮ দিনের রিমান্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধ জগতের সম্রাট গোল্ড মনির

অপরাধ জগতের সম্রাট মনির হোসেন। নামের সঙ্গে টাইটেল জুড়ে হয়ে গেছেন ‘গোল্ডেন মনির’। কাপড়ের দোকানের সামান্য একজন বিক্রয়কর্মী থেকে এখন তিনি ১ হাজার ৫০ কোটি টাকার মালিক। জমি-বাড়ি ও সরকারি জায়গা দখলের অসংখ্য অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। নথি জাল করে শুধু রাজউকের দুইশর বেশি প্লট দখল করেছেন।

অথচ ৩০ বছর আগে রাজধানীর গাউসিয়া মার্কেটের একটি কাপড়ের দোকানের বিক্রয়কর্মী ছিলেন এই মনির। কেরানীগঞ্জের ছেলে মনিরের বাবা সিরাজ মিয়ার মূল আয় ছিল গামছা বিক্রি। টাকার অভাবে বাড্ডায় নানাবাড়িতে থেকে পড়াশোনা করতেন মনির। যদিও ক্লাস টেনের গন্ডি পেরুতে পারেননি তিনি।

কিছু দিন গাউসিয়া মার্কেটে কাজ করে হাঁড়ি-পাতিলের দোকানে আবারও বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ শুরু করেন মনির। এরপর মৌচাকে ক্রোকারিজের দোকানে। এখানে পরিচয় এক লাগেজ ব্যবসায়ীর সঙ্গে। আর এটাই ছিল মনিরের টার্নিং পয়েন্ট। যুক্ত হলেন লাগেজ ব্যবসায়।

ঢাকা-সিঙ্গাপুর-ভারত এই রুটে ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে মনির কাপড়, মোবাইল ও ঘড়ি আনতে শুরু করেন। এ কাজে হাত পাকিয়ে তিনি নেমে পড়েন সোনা চোরাচালান কাজে। বায়তুল মোকাররমে একটি জুয়েলারির দোকানও দেন। চোরাই সোনা পাচারে এই দোকান তাকে সাহায্য করে। মনির হোসেন পরিচিতি পান গোল্ডেন মনির হিসেবে।

এখানেই থেমে যায়নি মনিরের অবৈধ কাজের সীমা। শুরু হয় ভূমি দখল, জমির দালালি, হুন্ডি ব্যবসা এমনকি রাজউকের নথিপত্র জাল করার কাজও। আর এভাবেই ঢাকায় গোল্ডেন মনিরের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় হাজার কোটি টাকারও বেশি। অসংখ্য ফ্ল্যাট-প্লট ও জমির মালিকও বনে যান দুই সন্তানের এই জনক।

রাজউকের বিভিন্ন কর্মকর্তাকে হাত করে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে দখল করেছেন রাজউকের দুইশটিরও বেশি প্লট। রূপকথার গল্পের মতো হঠাৎ করেই বিপুল অর্থ-সম্পদের মালিক হয়ে ওঠা গোল্ডেন মনির ১৫ বছর ধরে বিএনপি-জামায়াতকে অর্থায়ন করতেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তার কাছ থেকে যেসব নেতা আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া শুরু করেছেন গোয়েন্দারা। তার ভূমির জালিয়াতির বিষয়ে র‌্যাব জানায়, ২০০১ সালে তৎকালীন প্রভাবশালী মন্ত্রী, গণপূর্ত ও রাজউকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক স্থাপন করে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ভূমি জালিয়াতি শুরু করেন। রাজধানীর বাড্ডা এলাকার রাজউকের ডিআইটি প্রজেক্টে প্রতারণার মাধ্যমে অনেক প্লট নিজের করে নেন। এভাবে তিনি রাজউক থেকে প্লট সংক্রান্ত সরকারি নথিপত্র চুরি করে এবং অবৈধভাবে রাজউকের বিভিন্ন কর্মকর্তার দাফতরিক সিল ব্যবহার করে পূর্বাচল, বাড্ডা, নিকুঞ্জ, উত্তরা এবং কেরানীগঞ্জে বিপুলসংখ্যক প্লট দখল করেন। নামে-বেনামে দুই শতাধিক প্লটের মালিক হয়েছেন তিনি। ২০১৯ সালে তার বিরুদ্ধে রাজউকের ৭১টি নথি নিজ কার্যালয়ে নিয়ে গিয়ে আইনবহির্ভূতভাবে হেফাজতে রাখার অভিযোগে একটি মামলা চলমান রয়েছে। এ ছাড়া অনৈতিকভাবে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করায় দুদক তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করে। সেটিও চলমান রয়েছে।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ এ প্রতিবেদককে জানান, গোল্ডেন মনির একজন সোনা চোরাকারবারি, হুন্ডি ব্যবসায়ী ও জমির দালাল। তিনি একটি গাড়ির শো রুমের স্বত্বাধিকারী। রাজউকের কিছু কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশে তিনি বিপুল অর্থ সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। তার অবৈধ সম্পদের আরও খোঁজ নেওয়ার জন্য তারা দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) জানিয়েছেন।

রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় মনিরের বাসায় ২০ নভেম্বর রাতভর অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। অভিযানে ১ কোটি ৯ লাখ টাকা, ৫টি বিলাসবহুল গাড়ি, স্বর্ণালঙ্কার, অস্ত্র ও মাদক জব্দ করা হয়। গতকাল গাড়ি ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে করা পৃথক তিন মামলা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বাড্ডা থানার অস্ত্র, বিশেষ ক্ষমতা ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলা তিনটির এজাহার আদালতে পৌঁছালে ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক আবু বক্কর সিদ্দিক এ আদেশ দেন। বিচারক বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন ২৯ ডিসেম্বর এবং অস্ত্র আইনের মামলাটির প্রতিবেদন ১৩ ডিসেম্বর দাখিলের দিন ধার্য করেন। একই সঙ্গে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাটির বিচারক মাসুদ উর রহমান আগামী ২১ ডিসেম্বর তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। এর আগে গতকাল দুপুরে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলায় মোট ১৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।

প্লট জালিয়াতি তদন্ত করবে রাজউক : রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান মো. সাঈদ নূর আলম বলেছেন, গোল্ডেন মনিরের প্লট জালিয়াতি, ফাইল জালিয়াতি ও অনিয়মের বিষয়টি তদন্ত করা হবে। এর পেছনে রাজউকের কারও সংশ্লিষ্টতা থাকলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গতকাল সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব বলেন। তিনি বলেন, অনিয়ম পাওয়া গেলে প্লটগুলো বাতিল করা হবে। এ ছাড়া রাজউকের দুর্নীতির অনিয়ম বন্ধ করতে শুদ্ধি অভিযান চালানো হবে বলে জানান তিনি।

২০০ প্লটের মালিক হওয়ার পেছনে রাজউকের কারও সহযোগিতা বা ইন্ধন ছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার ধারণা, এটা একদিনের প্রক্রিয়া নয়, এটা দীর্ঘদিনের প্রক্রিয়া। আমরা এতদিনে উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হয়েছি। গত বছর প্রথম উদ্ঘাটন হয় এবং তখন থেকে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। এ ব্যবস্থা চলমান এবং যতক্ষণ না সর্বশেষ বিষয়টি উদ্ঘাটিত হচ্ছে।

প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্য : প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গেও মনিরের সখ্য ছিল অন্যরকম। তিনি যে দামি গাড়িতে চড়তেন, সেটিও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এক এমপির। এই গাড়ির নম্বর ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৫-৭০০৭। তার বাসায় আরেকটি গাড়ি পাওয়া যায়। সেটিও জাতীয় পার্টির সাবেক এক এমপির। এই গাড়ির নম্বর ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৭-৪৪৪৪। গাড়ি দুটি মনির ও তার পরিবারের সদস্যরা ব্যবহার করতেন।

রাজউকের ৭১টি প্লটের নথি চুরি করেন মনির : গত বছরের ১৫ অক্টোবর রাজউকের বাড্ডা পুনর্বাসন প্রকল্পের ৭১টি প্লটের নথি মনিরের একটি কক্ষ থেকে উদ্ধার করে সংস্থাটি। এ সময় রাজউকের কয়েকজন কর্মকর্তার সিলও পাওয়া যায়। অথচ নথিগুলো থাকার কথা ছিল রাজউকের কেন্দ্রীয় রেকর্ড রুমে। ওই ঘটনার পর রাজউক মনিরের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে।

সরকারি জমিতে রাজাকার বাবার নামে স্কুল প্রতিষ্ঠা : বাড্ডা পুনর্বাসন এলাকায় প্রায় ১৫ কাঠা সরকারি জমি মাত্র ১ হাজার ১ টাকা মূল্যে নিজের করে নেন মনির। এরপর সেখানে তার বাবা কুখ্যাত রাজাকার সিরাজ মিয়ার নামে একটি বাণিজ্যিক স্কুল গড়ে তোলেন। অথচ ১৯৯১ সালের ১৭ আগস্ট তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহম্মেদ বাড্ডা-খিলক্ষেতের ১৩৮৫ দশমিক ২৮ একর জমি অবমুক্ত করেন। এরপর থেকে বাড্ডা পুনর্বাসন এলাকায় একটি হাইস্কুল প্রতিষ্ঠার জন্য এলাকাবাসী দাবি করে আসছিলেন। অথচ কালো টাকার প্রভাবে মনির তার বাবার নামে স্কুল গড়ে তোলেন। 

যেভাবে উত্থান গোল্ডেন মনিরের : ১৯৯৬ সালের ৯ মে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লন্ডনফেরত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক সুরত মিয়া কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে হত্যাকান্ডের শিকার হন। এ ঘটনায় করা মামলায় কাস্টমসের অভিযুক্ত তিন কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়। এদের পক্ষে ওই মামলায় সাক্ষী হন রাজধানীর উত্তরখানের বাসিন্দা মো. শফিকুল।

সূত্র জানায়, শফিকুলের সঙ্গে কাস্টমসের একটি অদৃশ্য চুক্তি হয়। তাদের পক্ষে আদালতে সাক্ষী দেওয়ার বিনিময়ে শফিকুলের সোনা চোরাচালানে চোখ রাখবে না কাস্টমস। এরপর অল্প দিনেই সোনা চোরাচালানে আন্তর্জাতিক চক্রের সদস্য হিসেবে নিজের অবস্থান তৈরি করেন শফিকুল। তার সোনার কারবারে একপর্যায়ে সহযোগীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন মনির। এক সময় খেতাব জোটে গোল্ডেন মনির হিসেবে।

মনিরের যত সম্পদ : গোল্ডেন মনিরের সেকেন্ড হোম রয়েছে মালয়েশিয়ায়। তিনি পলাতক বিএনপি নেতা বাড্ডার এক সময়ের ওয়ার্ড কমিশনার কাইয়ুমের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে পরিচিত। বিএনপি জোট আমলে তৎকালীন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাসের সহযোগিতায় নামে-বেনামে প্লট বরাদ্দ করিয়ে নেন। ২০০০ সালের শেষের দিকে যৌথ বাহিনীর অভিযানে নিজ বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও জমির জাল দলিলসহ গোল্ডেন মনিরকে গ্রেফতার করা হয়। অপহরণ, চোরাচালানসহ রাজধানীর বিভিন্ন থানায় রয়েছে তার নামে একাধিক মামলা। ২০০৩ সালের জুনে তৎকালীন পুলিশের সার্জেন্ট শহিদুল ইসলামকে গোল্ডেন মনির তার লাইসেন্স করা অস্ত্র উঁচিয়ে হুমকি দেওয়ার অভিযোগে বাড্ডা থানায় মামলা হয়। মামলা নম্বর ৮(৬)২০০৩ ও ৯(৬)২০০৩। পুলিশ সদস্য হত্যাচেষ্টার অভিযোগে একই থানায় ২০০৭ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়। জিডি নম্বর ৪৪০। অবৈধ টাকা দিয়ে উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরে ‘জমজম টাওয়ার’ নামে বিশাল বিপণিবিতান গড়ে তুলেছেন মনির, যার আনুমানিক মূল্য কয়েকশ কোটি টাকা। গুলশানের ন্যাম ভিলায় ৬ নম্বর রোডে তার স্ত্রীর নামে রয়েছে ফ্ল্যাট। ডিআইটি প্রজেক্টে ১৪ নম্বর রোডের আরেকজনের নামে থাকা ১ নম্বর প্লটটি দখল করে নিয়েছেন গোল্ডেন মনির। একই এলাকার ১৩ নম্বর রোডের ৩ নম্বর প্লট এবং ৪ নম্বর রোডের ১০ নম্বর প্লটও দখল করে নিয়েছেন তিনি। বারিধারায় তার অটো কার সিলেকশন নামে গাড়ির শোরুম রয়েছে। আমদানি নিষিদ্ধ পাঁচটি বিলাসবহুল গাড়ি ব্যক্তিগত চলাচলে ব্যবহার করতেন গোল্ডেন মনির। যার প্রতিটির মূল্য তিন কোটি টাকা। এর মধ্যে দুটি গাড়ি বাসায় এবং তিনটি শোরুমে রাখতেন। পাশাপাশি গাউছিয়াতে একটি স্বর্ণের দোকান রয়েছে। ওই দোকানকে চোরাচালানের সোনা বিক্রির হটস্পট হিসেবে পরিণত করেন মনির।

সাড়ে ১২ ঘণ্টা অভিযানের পর শনিবার মনিরের বাসা থেকে বিদেশি একটি পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি, চার লিটার বিদেশি মদ, ৩২টি নকল সিল, ২০ হাজার ৫০০ সৌদি রিয়াল, ৫০১ ইউএস ডলার, ৫০০ চাইনিজ ইয়েন, ৫২০ রুপি, ১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার, ২ লাখ ৮০ হাজার জাপানি ইয়েন, ৯২ মালয়েশীয় রিঙ্গিত, হংকংয়ের ১০ ডলার, ১০ ইউএই দিরহাম, ৬৬০ থাই বাথ জব্দ করা হয়। এগুলোর মূল্যমান ৮ লাখ ২৭ হাজার ৭৬৬ টাকা। এ ছাড়া ৬০০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার এবং নগদ ১ কোটি ৯ লাখ টাকা জব্দ করা হয়েছে।

মেরুল বাড্ডার মনিরের ছয়তলা বাড়িতে অভিযান চালায় র‌্যাব। বাড়িটির প্রথম তিনতলা ডুপ্লেক্স। এই বাড়িতেই পরিবার নিয়ে থাকতেন মনির। পুরো বাড়িতে দামি সব আসবাবসহ আভিজাত্যের ছোঁয়া রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে