শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

ভারতের স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য

৬ ডিসেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের ইতিহাসে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন, কারণ একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে সে দিনটি আমরা প্রথম অন্য দেশের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হই আর স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশটি ছিল ভারত এবং একই দিন স্বীকৃতি প্রদান করেছিল ভুটান। সেদিনের স্বীকৃতি যে কত অপরিহার্য এবং তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, তা আজ চিন্তায় আনা কঠিন। যারা সে সময় জীবিত ছিলেন তারা জানেন সেদিনের স্বীকৃতি আমাদের জন্য কত প্রয়োজনীয় ছিল। উল্লেখ্য, সেদিনও আমরা পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীকে আমাদের মাটি থেকে উৎখাত করে দেশকে পুরোপুরি দখলমুক্ত করতে পারিনি। বিশেষ করে ভারতের স্বীকৃতির খবর পেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্যম বহু গুণে বেড়ে গিয়েছিল, তারা আরও অধিক সক্ষমতার সঙ্গে পাকিস্তানি হানাদারদের দর্প চূর্ণ করতে পেরেছিলেন।

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নাম দিয়ে বাংলাদেশে গণহত্যা শুরুর দিন থেকেই ভারতের জনগণ এবং রাজনীতিকরা সরকারের ওপর প্রবল চাপ দিতে থাকেন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার। ভারতের কেন্দ্রীয় সংসদের উভয় কক্ষে, অর্থাৎ রাজ্যসভা এবং লোকসভায় বহুবার দাবি ওঠে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার, দাবি ওঠে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায়ও। কিন্তু সে সময় ভারতের অতি বিচক্ষণ প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জানতেন স্বীকৃতি দেওয়ার সময় সেটি ছিল না, অর্থাৎ তখন স্বীকৃতি দিলে হিতেবিপরীত হতো।

স্বীকৃতির প্রশ্নটি আন্তর্জাতিক আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সে মতে, নতুন রাষ্ট্রকে তখনই স্বীকৃতি দেওয়া যায় যখন সে দেশের ভূমি তার নিয়ন্ত্রণে, সে দেশে একটি প্রতিষ্ঠিত এবং নিয়ন্ত্রক সরকার থাকে এবং এর সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত। এ ছাড়া যেটা দেখার বিষয় তা হলো- নতুন রাষ্ট্র এবং সরকারের স্থায়িত্বের প্রশ্ন এবং অন্য দেশের সঙ্গে চুক্তি করাসহ অন্যান্য সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষমতা। স্বীকৃতির প্রশ্ন বিবেচনায় সাধারণত ১৯৩৩ সালের মন্টিভিডিও কনভেনশনের বিধান বিবেচনা করা হয়, যা হচ্ছে দেশটির (১) একটি জনসংখ্যা (২) নির্ধারণযোগ্য ভৌগোলিক সীমারেখা (৩) একটি স্বীকৃত সরকার এবং (৪) অন্য দেশের সঙ্গে দেশটির সম্পর্ক স্থাপনের সামর্থ্য।

আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে স্বীকৃত রাষ্ট্র একটি আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদায় ভূষিত হয়, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক এবং ব্যবসা সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- স্বীকৃতি না পেলে কোনো রাষ্ট্র জাতিসংঘের সদস্য হতে পারে না, কোনো কনভেনশনের পক্ষ হতে পারে না এবং সে দেশের নাগরিকরা অন্য দেশে যেতে পারে না, যে কথাগুলো স্টিমসন ডকটরাইনে এবং নামিবিয়া সংক্রান্ত প্রশ্নে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে। একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এই যে, স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হয়নি এমন দেশকে কেউ আক্রমণ করলে সে আন্তর্জাতিক আইনে কোনো প্রতিরক্ষা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে না। সোজা কথায়, বিভিন্ন দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার পরেই নতুন রাষ্ট্রটি একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা এবং আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়। আন্তর্জাতিক আইনের একটি তথ্যমতে, একটি ভূখ- তখনই রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচিত হয় যখন সে অন্য রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পায়। অন্য কোনো দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার আগে নতুন রাষ্ট্রকে যেসব শর্ত পূরণ করতে হয়, ১৯৭১-এর ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশ তা পূরণ করতে পারেনি এ জন্য যে, তখনো তার নিয়ন্ত্রণে একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমানা ছিল না, যা ছিল পাকিস্তানি সেনা ও শাসকদের দখলে।

১৯৭১-এর ৬ ডিসেম্বর ভারত এবং ভুটান যখন বাংলাদেশকে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয় তখন একটি মোটামুটি নির্ধারণযোগ্য ভূখ- বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে ছিল বিধায় আন্তর্জাতিক নিয়মকানুন অনুযায়ী, বিশেষ করে মন্টিভিডিও কনভেনশন অনুযায়ী বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া সম্ভব ছিল, কিন্তু তৎপূর্বে নয়। অবশ্য আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী স্বীকৃতি ভূতাপেক্ষিকভাবে বিবেচিত হয়। ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির কারণে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশ প্রাণের স্পন্দন পেল, আন্তর্জাতিক সত্তায় পরিণত হলো। সে দিনটিও বাংলাদেশের গোটা অঞ্চল শত্রুমুক্ত হয়নি। তদুপরি তখনো চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আক্রমণ করতে পারে এমন আশঙ্কা ছিল অত্যন্ত প্রবল। তবে ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির কারণে তখন চীন বা যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অভিযান চালালে বাংলাদেশ ভারত-ভুটানের সাহায্যে চাইতে পারত এবং আন্তর্জাতিক আইনে এটি চীন আমেরিকার অবৈধ আক্রমণ হিসেবে বিবেচিত হতো কেলগ-ব্রাইনড চুক্তি মোতাবেক। তাছাড়া আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের দাবি বহুলাংশে খর্ব হয়ে যায়। এই স্বীকৃতির আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি জেলে আটকিয়ে রাখা বা তথাকথিত রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে তাঁর বিচার করার আইনসংগত অধিকার থেকে পাকিস্তান বঞ্চিত হয়েছিল, কেননা বঙ্গবন্ধু তখন পাকিস্তানি নাগরিক রইলেন না, আন্তর্জাতিক অর্থে হয়ে গেলেন নতুন সৃষ্ট সার্বভৌম বাংলাদেশের রাষ্ট্র প্রধান। ৬ ডিসেম্বরের পর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের আন্তর্জাতিক মর্যাদা এবং প্রকৃতিরও পরিবর্তন হলো, এটি পরিণত হলো বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নামক দুটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের যুদ্ধে। এই স্বীকৃতি যে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশ আক্রমণ থেকে নিবৃত করেছিল তাও অনেকটা আস্থার সঙ্গেই বলা যায়। কেননা সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে অন্য দুটি দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার পর চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ আক্রমণ করলে ভারত এবং ভারতের সঙ্গে চুক্তির কারণে সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়াতে পারত এবং দাঁড়িয়ে ছিলও বটে। ভারতের স্বীকৃতি অন্যান্য দেশের জন্য বাংলাদেশকে স্বীকৃতির দাঁড় উন্মোচন করে দেয়, যার ফলে শিগগিরই আরও বহু দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে, যাদের মধ্যে ছিল মিয়ানমার, মঙ্গোলিয়া, নেপাল এবং পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। আন্তর্জাতিক আইনে Implied বা অপ্রকাশিত স্বীকৃতির তত্ত্বও প্রচলিত রয়েছে। সে অর্থে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে অপ্রকাশিত বা Implied স্বীকৃতি দিয়েছিল ১৯৭২-এর ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে নিমন্ত্রণ করে, তাঁকে ভিভিআইপি আতিথেয়তা প্রদান করে এবং তাঁর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির কারণেই ব্রিটেন এটি করতে পেরেছিল। স্বীকৃতির ফলে বাংলাদেশের জন্য জাতিসংঘের দ্বারও খুলে গিয়েছিল এবং চীন বিরোধিতা না করলে ১৯৭২ সালেই বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ পেত। সেই সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের জন্য প্রচুর বিদেশি সাহায্যের প্রয়োজন ছিল, যা এই স্বীকৃতির ফলস্বরূপ পাওয়া গিয়েছিল।

ভারতের স্বীকৃতির আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এই যে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণ ছিল ভারতীয় এবং বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কাছে, অর্থাৎ এখানে বাংলাদেশি বাহিনী, অর্থাৎ মুক্তিবাহিনীকে রাখা আইনত সম্ভব হয়েছিল, ওই তারিখের আগেই ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে। তাছাড়া ১৯৭২ সালের ৩ জুলাই সিমলায় ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও চুক্তিতে বাংলাদেশের কিছু বিষয় সংশ্লিষ্ট ছিল এবং তা সম্ভব হয়েছিল তার আগেই ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে। সিমলা চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত কিছু কথা বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ছিল।

১৯৭১-এ ৮ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিরতি এবং পরিদর্শক পাঠানোর জন্য সর্বমোট চারটি প্রস্তাব উঠালে সৌভিয়েত ইউনিয়ন সেসব প্রস্তাব ভেটো দিয়ে নস্যাৎ করে বাংলাদেশের মুক্তি নিশ্চিত করেছিল। যদিও সোভিয়েত ইউনিয়ন তখনো বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়নি, তবুও ভারতের স্বীকৃতির কথা পরোক্ষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের মুক্তির জন্য সৌভিয়েত ভেটো ছিল একান্ত অপরিহার্য।

এই স্বীকৃতির কারণেই বঙ্গবন্ধু ফেরার পরপরই ভারতের সঙ্গে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি করা সম্ভব হয়েছিল।

আজ অনেকেই কথায় কথায় ভারতবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। অবশ্য তাদের অধিকাংশই সেসব মানুষের বংশধর, যারা পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশ চাননি, কিন্তু ভারত আমাদের মুক্তির জন্য কী করেছে এবং সেদিন ভারতের স্বীকৃতি না পেলে কী হতো, এ কথা আজ তারা ভেবে দেখেন না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল
প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২
নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম