শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

ভারতের স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য

৬ ডিসেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের ইতিহাসে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন, কারণ একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে সে দিনটি আমরা প্রথম অন্য দেশের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হই আর স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশটি ছিল ভারত এবং একই দিন স্বীকৃতি প্রদান করেছিল ভুটান। সেদিনের স্বীকৃতি যে কত অপরিহার্য এবং তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, তা আজ চিন্তায় আনা কঠিন। যারা সে সময় জীবিত ছিলেন তারা জানেন সেদিনের স্বীকৃতি আমাদের জন্য কত প্রয়োজনীয় ছিল। উল্লেখ্য, সেদিনও আমরা পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীকে আমাদের মাটি থেকে উৎখাত করে দেশকে পুরোপুরি দখলমুক্ত করতে পারিনি। বিশেষ করে ভারতের স্বীকৃতির খবর পেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্যম বহু গুণে বেড়ে গিয়েছিল, তারা আরও অধিক সক্ষমতার সঙ্গে পাকিস্তানি হানাদারদের দর্প চূর্ণ করতে পেরেছিলেন।

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নাম দিয়ে বাংলাদেশে গণহত্যা শুরুর দিন থেকেই ভারতের জনগণ এবং রাজনীতিকরা সরকারের ওপর প্রবল চাপ দিতে থাকেন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার। ভারতের কেন্দ্রীয় সংসদের উভয় কক্ষে, অর্থাৎ রাজ্যসভা এবং লোকসভায় বহুবার দাবি ওঠে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার, দাবি ওঠে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায়ও। কিন্তু সে সময় ভারতের অতি বিচক্ষণ প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জানতেন স্বীকৃতি দেওয়ার সময় সেটি ছিল না, অর্থাৎ তখন স্বীকৃতি দিলে হিতেবিপরীত হতো।

স্বীকৃতির প্রশ্নটি আন্তর্জাতিক আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সে মতে, নতুন রাষ্ট্রকে তখনই স্বীকৃতি দেওয়া যায় যখন সে দেশের ভূমি তার নিয়ন্ত্রণে, সে দেশে একটি প্রতিষ্ঠিত এবং নিয়ন্ত্রক সরকার থাকে এবং এর সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত। এ ছাড়া যেটা দেখার বিষয় তা হলো- নতুন রাষ্ট্র এবং সরকারের স্থায়িত্বের প্রশ্ন এবং অন্য দেশের সঙ্গে চুক্তি করাসহ অন্যান্য সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষমতা। স্বীকৃতির প্রশ্ন বিবেচনায় সাধারণত ১৯৩৩ সালের মন্টিভিডিও কনভেনশনের বিধান বিবেচনা করা হয়, যা হচ্ছে দেশটির (১) একটি জনসংখ্যা (২) নির্ধারণযোগ্য ভৌগোলিক সীমারেখা (৩) একটি স্বীকৃত সরকার এবং (৪) অন্য দেশের সঙ্গে দেশটির সম্পর্ক স্থাপনের সামর্থ্য।

আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে স্বীকৃত রাষ্ট্র একটি আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদায় ভূষিত হয়, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক এবং ব্যবসা সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- স্বীকৃতি না পেলে কোনো রাষ্ট্র জাতিসংঘের সদস্য হতে পারে না, কোনো কনভেনশনের পক্ষ হতে পারে না এবং সে দেশের নাগরিকরা অন্য দেশে যেতে পারে না, যে কথাগুলো স্টিমসন ডকটরাইনে এবং নামিবিয়া সংক্রান্ত প্রশ্নে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে। একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এই যে, স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হয়নি এমন দেশকে কেউ আক্রমণ করলে সে আন্তর্জাতিক আইনে কোনো প্রতিরক্ষা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে না। সোজা কথায়, বিভিন্ন দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার পরেই নতুন রাষ্ট্রটি একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা এবং আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়। আন্তর্জাতিক আইনের একটি তথ্যমতে, একটি ভূখ- তখনই রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচিত হয় যখন সে অন্য রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পায়। অন্য কোনো দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার আগে নতুন রাষ্ট্রকে যেসব শর্ত পূরণ করতে হয়, ১৯৭১-এর ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশ তা পূরণ করতে পারেনি এ জন্য যে, তখনো তার নিয়ন্ত্রণে একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমানা ছিল না, যা ছিল পাকিস্তানি সেনা ও শাসকদের দখলে।

১৯৭১-এর ৬ ডিসেম্বর ভারত এবং ভুটান যখন বাংলাদেশকে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয় তখন একটি মোটামুটি নির্ধারণযোগ্য ভূখ- বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে ছিল বিধায় আন্তর্জাতিক নিয়মকানুন অনুযায়ী, বিশেষ করে মন্টিভিডিও কনভেনশন অনুযায়ী বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া সম্ভব ছিল, কিন্তু তৎপূর্বে নয়। অবশ্য আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী স্বীকৃতি ভূতাপেক্ষিকভাবে বিবেচিত হয়। ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির কারণে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশ প্রাণের স্পন্দন পেল, আন্তর্জাতিক সত্তায় পরিণত হলো। সে দিনটিও বাংলাদেশের গোটা অঞ্চল শত্রুমুক্ত হয়নি। তদুপরি তখনো চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আক্রমণ করতে পারে এমন আশঙ্কা ছিল অত্যন্ত প্রবল। তবে ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির কারণে তখন চীন বা যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অভিযান চালালে বাংলাদেশ ভারত-ভুটানের সাহায্যে চাইতে পারত এবং আন্তর্জাতিক আইনে এটি চীন আমেরিকার অবৈধ আক্রমণ হিসেবে বিবেচিত হতো কেলগ-ব্রাইনড চুক্তি মোতাবেক। তাছাড়া আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের দাবি বহুলাংশে খর্ব হয়ে যায়। এই স্বীকৃতির আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি জেলে আটকিয়ে রাখা বা তথাকথিত রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে তাঁর বিচার করার আইনসংগত অধিকার থেকে পাকিস্তান বঞ্চিত হয়েছিল, কেননা বঙ্গবন্ধু তখন পাকিস্তানি নাগরিক রইলেন না, আন্তর্জাতিক অর্থে হয়ে গেলেন নতুন সৃষ্ট সার্বভৌম বাংলাদেশের রাষ্ট্র প্রধান। ৬ ডিসেম্বরের পর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের আন্তর্জাতিক মর্যাদা এবং প্রকৃতিরও পরিবর্তন হলো, এটি পরিণত হলো বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নামক দুটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের যুদ্ধে। এই স্বীকৃতি যে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশ আক্রমণ থেকে নিবৃত করেছিল তাও অনেকটা আস্থার সঙ্গেই বলা যায়। কেননা সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে অন্য দুটি দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার পর চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ আক্রমণ করলে ভারত এবং ভারতের সঙ্গে চুক্তির কারণে সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়াতে পারত এবং দাঁড়িয়ে ছিলও বটে। ভারতের স্বীকৃতি অন্যান্য দেশের জন্য বাংলাদেশকে স্বীকৃতির দাঁড় উন্মোচন করে দেয়, যার ফলে শিগগিরই আরও বহু দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে, যাদের মধ্যে ছিল মিয়ানমার, মঙ্গোলিয়া, নেপাল এবং পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। আন্তর্জাতিক আইনে Implied বা অপ্রকাশিত স্বীকৃতির তত্ত্বও প্রচলিত রয়েছে। সে অর্থে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে অপ্রকাশিত বা Implied স্বীকৃতি দিয়েছিল ১৯৭২-এর ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে নিমন্ত্রণ করে, তাঁকে ভিভিআইপি আতিথেয়তা প্রদান করে এবং তাঁর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির কারণেই ব্রিটেন এটি করতে পেরেছিল। স্বীকৃতির ফলে বাংলাদেশের জন্য জাতিসংঘের দ্বারও খুলে গিয়েছিল এবং চীন বিরোধিতা না করলে ১৯৭২ সালেই বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ পেত। সেই সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের জন্য প্রচুর বিদেশি সাহায্যের প্রয়োজন ছিল, যা এই স্বীকৃতির ফলস্বরূপ পাওয়া গিয়েছিল।

ভারতের স্বীকৃতির আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এই যে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণ ছিল ভারতীয় এবং বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কাছে, অর্থাৎ এখানে বাংলাদেশি বাহিনী, অর্থাৎ মুক্তিবাহিনীকে রাখা আইনত সম্ভব হয়েছিল, ওই তারিখের আগেই ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে। তাছাড়া ১৯৭২ সালের ৩ জুলাই সিমলায় ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও চুক্তিতে বাংলাদেশের কিছু বিষয় সংশ্লিষ্ট ছিল এবং তা সম্ভব হয়েছিল তার আগেই ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে। সিমলা চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত কিছু কথা বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ছিল।

১৯৭১-এ ৮ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিরতি এবং পরিদর্শক পাঠানোর জন্য সর্বমোট চারটি প্রস্তাব উঠালে সৌভিয়েত ইউনিয়ন সেসব প্রস্তাব ভেটো দিয়ে নস্যাৎ করে বাংলাদেশের মুক্তি নিশ্চিত করেছিল। যদিও সোভিয়েত ইউনিয়ন তখনো বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়নি, তবুও ভারতের স্বীকৃতির কথা পরোক্ষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের মুক্তির জন্য সৌভিয়েত ভেটো ছিল একান্ত অপরিহার্য।

এই স্বীকৃতির কারণেই বঙ্গবন্ধু ফেরার পরপরই ভারতের সঙ্গে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি করা সম্ভব হয়েছিল।

আজ অনেকেই কথায় কথায় ভারতবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। অবশ্য তাদের অধিকাংশই সেসব মানুষের বংশধর, যারা পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশ চাননি, কিন্তু ভারত আমাদের মুক্তির জন্য কী করেছে এবং সেদিন ভারতের স্বীকৃতি না পেলে কী হতো, এ কথা আজ তারা ভেবে দেখেন না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন