শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

ভারতের স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য

৬ ডিসেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের ইতিহাসে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন, কারণ একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে সে দিনটি আমরা প্রথম অন্য দেশের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হই আর স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশটি ছিল ভারত এবং একই দিন স্বীকৃতি প্রদান করেছিল ভুটান। সেদিনের স্বীকৃতি যে কত অপরিহার্য এবং তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, তা আজ চিন্তায় আনা কঠিন। যারা সে সময় জীবিত ছিলেন তারা জানেন সেদিনের স্বীকৃতি আমাদের জন্য কত প্রয়োজনীয় ছিল। উল্লেখ্য, সেদিনও আমরা পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীকে আমাদের মাটি থেকে উৎখাত করে দেশকে পুরোপুরি দখলমুক্ত করতে পারিনি। বিশেষ করে ভারতের স্বীকৃতির খবর পেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্যম বহু গুণে বেড়ে গিয়েছিল, তারা আরও অধিক সক্ষমতার সঙ্গে পাকিস্তানি হানাদারদের দর্প চূর্ণ করতে পেরেছিলেন।

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নাম দিয়ে বাংলাদেশে গণহত্যা শুরুর দিন থেকেই ভারতের জনগণ এবং রাজনীতিকরা সরকারের ওপর প্রবল চাপ দিতে থাকেন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার। ভারতের কেন্দ্রীয় সংসদের উভয় কক্ষে, অর্থাৎ রাজ্যসভা এবং লোকসভায় বহুবার দাবি ওঠে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার, দাবি ওঠে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায়ও। কিন্তু সে সময় ভারতের অতি বিচক্ষণ প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জানতেন স্বীকৃতি দেওয়ার সময় সেটি ছিল না, অর্থাৎ তখন স্বীকৃতি দিলে হিতেবিপরীত হতো।

স্বীকৃতির প্রশ্নটি আন্তর্জাতিক আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সে মতে, নতুন রাষ্ট্রকে তখনই স্বীকৃতি দেওয়া যায় যখন সে দেশের ভূমি তার নিয়ন্ত্রণে, সে দেশে একটি প্রতিষ্ঠিত এবং নিয়ন্ত্রক সরকার থাকে এবং এর সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত। এ ছাড়া যেটা দেখার বিষয় তা হলো- নতুন রাষ্ট্র এবং সরকারের স্থায়িত্বের প্রশ্ন এবং অন্য দেশের সঙ্গে চুক্তি করাসহ অন্যান্য সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষমতা। স্বীকৃতির প্রশ্ন বিবেচনায় সাধারণত ১৯৩৩ সালের মন্টিভিডিও কনভেনশনের বিধান বিবেচনা করা হয়, যা হচ্ছে দেশটির (১) একটি জনসংখ্যা (২) নির্ধারণযোগ্য ভৌগোলিক সীমারেখা (৩) একটি স্বীকৃত সরকার এবং (৪) অন্য দেশের সঙ্গে দেশটির সম্পর্ক স্থাপনের সামর্থ্য।

আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে স্বীকৃত রাষ্ট্র একটি আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদায় ভূষিত হয়, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক এবং ব্যবসা সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- স্বীকৃতি না পেলে কোনো রাষ্ট্র জাতিসংঘের সদস্য হতে পারে না, কোনো কনভেনশনের পক্ষ হতে পারে না এবং সে দেশের নাগরিকরা অন্য দেশে যেতে পারে না, যে কথাগুলো স্টিমসন ডকটরাইনে এবং নামিবিয়া সংক্রান্ত প্রশ্নে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে। একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এই যে, স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হয়নি এমন দেশকে কেউ আক্রমণ করলে সে আন্তর্জাতিক আইনে কোনো প্রতিরক্ষা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে না। সোজা কথায়, বিভিন্ন দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার পরেই নতুন রাষ্ট্রটি একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা এবং আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়। আন্তর্জাতিক আইনের একটি তথ্যমতে, একটি ভূখ- তখনই রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচিত হয় যখন সে অন্য রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পায়। অন্য কোনো দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার আগে নতুন রাষ্ট্রকে যেসব শর্ত পূরণ করতে হয়, ১৯৭১-এর ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশ তা পূরণ করতে পারেনি এ জন্য যে, তখনো তার নিয়ন্ত্রণে একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমানা ছিল না, যা ছিল পাকিস্তানি সেনা ও শাসকদের দখলে।

১৯৭১-এর ৬ ডিসেম্বর ভারত এবং ভুটান যখন বাংলাদেশকে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয় তখন একটি মোটামুটি নির্ধারণযোগ্য ভূখ- বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে ছিল বিধায় আন্তর্জাতিক নিয়মকানুন অনুযায়ী, বিশেষ করে মন্টিভিডিও কনভেনশন অনুযায়ী বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া সম্ভব ছিল, কিন্তু তৎপূর্বে নয়। অবশ্য আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী স্বীকৃতি ভূতাপেক্ষিকভাবে বিবেচিত হয়। ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির কারণে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশ প্রাণের স্পন্দন পেল, আন্তর্জাতিক সত্তায় পরিণত হলো। সে দিনটিও বাংলাদেশের গোটা অঞ্চল শত্রুমুক্ত হয়নি। তদুপরি তখনো চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আক্রমণ করতে পারে এমন আশঙ্কা ছিল অত্যন্ত প্রবল। তবে ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির কারণে তখন চীন বা যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অভিযান চালালে বাংলাদেশ ভারত-ভুটানের সাহায্যে চাইতে পারত এবং আন্তর্জাতিক আইনে এটি চীন আমেরিকার অবৈধ আক্রমণ হিসেবে বিবেচিত হতো কেলগ-ব্রাইনড চুক্তি মোতাবেক। তাছাড়া আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের দাবি বহুলাংশে খর্ব হয়ে যায়। এই স্বীকৃতির আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি জেলে আটকিয়ে রাখা বা তথাকথিত রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে তাঁর বিচার করার আইনসংগত অধিকার থেকে পাকিস্তান বঞ্চিত হয়েছিল, কেননা বঙ্গবন্ধু তখন পাকিস্তানি নাগরিক রইলেন না, আন্তর্জাতিক অর্থে হয়ে গেলেন নতুন সৃষ্ট সার্বভৌম বাংলাদেশের রাষ্ট্র প্রধান। ৬ ডিসেম্বরের পর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের আন্তর্জাতিক মর্যাদা এবং প্রকৃতিরও পরিবর্তন হলো, এটি পরিণত হলো বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নামক দুটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের যুদ্ধে। এই স্বীকৃতি যে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশ আক্রমণ থেকে নিবৃত করেছিল তাও অনেকটা আস্থার সঙ্গেই বলা যায়। কেননা সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে অন্য দুটি দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার পর চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ আক্রমণ করলে ভারত এবং ভারতের সঙ্গে চুক্তির কারণে সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়াতে পারত এবং দাঁড়িয়ে ছিলও বটে। ভারতের স্বীকৃতি অন্যান্য দেশের জন্য বাংলাদেশকে স্বীকৃতির দাঁড় উন্মোচন করে দেয়, যার ফলে শিগগিরই আরও বহু দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে, যাদের মধ্যে ছিল মিয়ানমার, মঙ্গোলিয়া, নেপাল এবং পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। আন্তর্জাতিক আইনে Implied বা অপ্রকাশিত স্বীকৃতির তত্ত্বও প্রচলিত রয়েছে। সে অর্থে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে অপ্রকাশিত বা Implied স্বীকৃতি দিয়েছিল ১৯৭২-এর ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে নিমন্ত্রণ করে, তাঁকে ভিভিআইপি আতিথেয়তা প্রদান করে এবং তাঁর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির কারণেই ব্রিটেন এটি করতে পেরেছিল। স্বীকৃতির ফলে বাংলাদেশের জন্য জাতিসংঘের দ্বারও খুলে গিয়েছিল এবং চীন বিরোধিতা না করলে ১৯৭২ সালেই বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ পেত। সেই সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের জন্য প্রচুর বিদেশি সাহায্যের প্রয়োজন ছিল, যা এই স্বীকৃতির ফলস্বরূপ পাওয়া গিয়েছিল।

ভারতের স্বীকৃতির আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এই যে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণ ছিল ভারতীয় এবং বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কাছে, অর্থাৎ এখানে বাংলাদেশি বাহিনী, অর্থাৎ মুক্তিবাহিনীকে রাখা আইনত সম্ভব হয়েছিল, ওই তারিখের আগেই ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে। তাছাড়া ১৯৭২ সালের ৩ জুলাই সিমলায় ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও চুক্তিতে বাংলাদেশের কিছু বিষয় সংশ্লিষ্ট ছিল এবং তা সম্ভব হয়েছিল তার আগেই ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে। সিমলা চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত কিছু কথা বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ছিল।

১৯৭১-এ ৮ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিরতি এবং পরিদর্শক পাঠানোর জন্য সর্বমোট চারটি প্রস্তাব উঠালে সৌভিয়েত ইউনিয়ন সেসব প্রস্তাব ভেটো দিয়ে নস্যাৎ করে বাংলাদেশের মুক্তি নিশ্চিত করেছিল। যদিও সোভিয়েত ইউনিয়ন তখনো বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়নি, তবুও ভারতের স্বীকৃতির কথা পরোক্ষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের মুক্তির জন্য সৌভিয়েত ভেটো ছিল একান্ত অপরিহার্য।

এই স্বীকৃতির কারণেই বঙ্গবন্ধু ফেরার পরপরই ভারতের সঙ্গে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি করা সম্ভব হয়েছিল।

আজ অনেকেই কথায় কথায় ভারতবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। অবশ্য তাদের অধিকাংশই সেসব মানুষের বংশধর, যারা পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশ চাননি, কিন্তু ভারত আমাদের মুক্তির জন্য কী করেছে এবং সেদিন ভারতের স্বীকৃতি না পেলে কী হতো, এ কথা আজ তারা ভেবে দেখেন না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা