শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

ভারতের স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য

৬ ডিসেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের ইতিহাসে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন, কারণ একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে সে দিনটি আমরা প্রথম অন্য দেশের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হই আর স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশটি ছিল ভারত এবং একই দিন স্বীকৃতি প্রদান করেছিল ভুটান। সেদিনের স্বীকৃতি যে কত অপরিহার্য এবং তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, তা আজ চিন্তায় আনা কঠিন। যারা সে সময় জীবিত ছিলেন তারা জানেন সেদিনের স্বীকৃতি আমাদের জন্য কত প্রয়োজনীয় ছিল। উল্লেখ্য, সেদিনও আমরা পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীকে আমাদের মাটি থেকে উৎখাত করে দেশকে পুরোপুরি দখলমুক্ত করতে পারিনি। বিশেষ করে ভারতের স্বীকৃতির খবর পেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্যম বহু গুণে বেড়ে গিয়েছিল, তারা আরও অধিক সক্ষমতার সঙ্গে পাকিস্তানি হানাদারদের দর্প চূর্ণ করতে পেরেছিলেন।

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নাম দিয়ে বাংলাদেশে গণহত্যা শুরুর দিন থেকেই ভারতের জনগণ এবং রাজনীতিকরা সরকারের ওপর প্রবল চাপ দিতে থাকেন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার। ভারতের কেন্দ্রীয় সংসদের উভয় কক্ষে, অর্থাৎ রাজ্যসভা এবং লোকসভায় বহুবার দাবি ওঠে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার, দাবি ওঠে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায়ও। কিন্তু সে সময় ভারতের অতি বিচক্ষণ প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জানতেন স্বীকৃতি দেওয়ার সময় সেটি ছিল না, অর্থাৎ তখন স্বীকৃতি দিলে হিতেবিপরীত হতো।

স্বীকৃতির প্রশ্নটি আন্তর্জাতিক আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সে মতে, নতুন রাষ্ট্রকে তখনই স্বীকৃতি দেওয়া যায় যখন সে দেশের ভূমি তার নিয়ন্ত্রণে, সে দেশে একটি প্রতিষ্ঠিত এবং নিয়ন্ত্রক সরকার থাকে এবং এর সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত। এ ছাড়া যেটা দেখার বিষয় তা হলো- নতুন রাষ্ট্র এবং সরকারের স্থায়িত্বের প্রশ্ন এবং অন্য দেশের সঙ্গে চুক্তি করাসহ অন্যান্য সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষমতা। স্বীকৃতির প্রশ্ন বিবেচনায় সাধারণত ১৯৩৩ সালের মন্টিভিডিও কনভেনশনের বিধান বিবেচনা করা হয়, যা হচ্ছে দেশটির (১) একটি জনসংখ্যা (২) নির্ধারণযোগ্য ভৌগোলিক সীমারেখা (৩) একটি স্বীকৃত সরকার এবং (৪) অন্য দেশের সঙ্গে দেশটির সম্পর্ক স্থাপনের সামর্থ্য।

আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে স্বীকৃত রাষ্ট্র একটি আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদায় ভূষিত হয়, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক এবং ব্যবসা সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- স্বীকৃতি না পেলে কোনো রাষ্ট্র জাতিসংঘের সদস্য হতে পারে না, কোনো কনভেনশনের পক্ষ হতে পারে না এবং সে দেশের নাগরিকরা অন্য দেশে যেতে পারে না, যে কথাগুলো স্টিমসন ডকটরাইনে এবং নামিবিয়া সংক্রান্ত প্রশ্নে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে। একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এই যে, স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হয়নি এমন দেশকে কেউ আক্রমণ করলে সে আন্তর্জাতিক আইনে কোনো প্রতিরক্ষা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে না। সোজা কথায়, বিভিন্ন দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার পরেই নতুন রাষ্ট্রটি একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা এবং আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়। আন্তর্জাতিক আইনের একটি তথ্যমতে, একটি ভূখ- তখনই রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচিত হয় যখন সে অন্য রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পায়। অন্য কোনো দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার আগে নতুন রাষ্ট্রকে যেসব শর্ত পূরণ করতে হয়, ১৯৭১-এর ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশ তা পূরণ করতে পারেনি এ জন্য যে, তখনো তার নিয়ন্ত্রণে একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমানা ছিল না, যা ছিল পাকিস্তানি সেনা ও শাসকদের দখলে।

১৯৭১-এর ৬ ডিসেম্বর ভারত এবং ভুটান যখন বাংলাদেশকে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয় তখন একটি মোটামুটি নির্ধারণযোগ্য ভূখ- বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে ছিল বিধায় আন্তর্জাতিক নিয়মকানুন অনুযায়ী, বিশেষ করে মন্টিভিডিও কনভেনশন অনুযায়ী বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া সম্ভব ছিল, কিন্তু তৎপূর্বে নয়। অবশ্য আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী স্বীকৃতি ভূতাপেক্ষিকভাবে বিবেচিত হয়। ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির কারণে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশ প্রাণের স্পন্দন পেল, আন্তর্জাতিক সত্তায় পরিণত হলো। সে দিনটিও বাংলাদেশের গোটা অঞ্চল শত্রুমুক্ত হয়নি। তদুপরি তখনো চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আক্রমণ করতে পারে এমন আশঙ্কা ছিল অত্যন্ত প্রবল। তবে ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির কারণে তখন চীন বা যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অভিযান চালালে বাংলাদেশ ভারত-ভুটানের সাহায্যে চাইতে পারত এবং আন্তর্জাতিক আইনে এটি চীন আমেরিকার অবৈধ আক্রমণ হিসেবে বিবেচিত হতো কেলগ-ব্রাইনড চুক্তি মোতাবেক। তাছাড়া আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের দাবি বহুলাংশে খর্ব হয়ে যায়। এই স্বীকৃতির আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি জেলে আটকিয়ে রাখা বা তথাকথিত রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে তাঁর বিচার করার আইনসংগত অধিকার থেকে পাকিস্তান বঞ্চিত হয়েছিল, কেননা বঙ্গবন্ধু তখন পাকিস্তানি নাগরিক রইলেন না, আন্তর্জাতিক অর্থে হয়ে গেলেন নতুন সৃষ্ট সার্বভৌম বাংলাদেশের রাষ্ট্র প্রধান। ৬ ডিসেম্বরের পর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের আন্তর্জাতিক মর্যাদা এবং প্রকৃতিরও পরিবর্তন হলো, এটি পরিণত হলো বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নামক দুটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের যুদ্ধে। এই স্বীকৃতি যে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশ আক্রমণ থেকে নিবৃত করেছিল তাও অনেকটা আস্থার সঙ্গেই বলা যায়। কেননা সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে অন্য দুটি দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার পর চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ আক্রমণ করলে ভারত এবং ভারতের সঙ্গে চুক্তির কারণে সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়াতে পারত এবং দাঁড়িয়ে ছিলও বটে। ভারতের স্বীকৃতি অন্যান্য দেশের জন্য বাংলাদেশকে স্বীকৃতির দাঁড় উন্মোচন করে দেয়, যার ফলে শিগগিরই আরও বহু দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে, যাদের মধ্যে ছিল মিয়ানমার, মঙ্গোলিয়া, নেপাল এবং পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। আন্তর্জাতিক আইনে Implied বা অপ্রকাশিত স্বীকৃতির তত্ত্বও প্রচলিত রয়েছে। সে অর্থে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে অপ্রকাশিত বা Implied স্বীকৃতি দিয়েছিল ১৯৭২-এর ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে নিমন্ত্রণ করে, তাঁকে ভিভিআইপি আতিথেয়তা প্রদান করে এবং তাঁর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির কারণেই ব্রিটেন এটি করতে পেরেছিল। স্বীকৃতির ফলে বাংলাদেশের জন্য জাতিসংঘের দ্বারও খুলে গিয়েছিল এবং চীন বিরোধিতা না করলে ১৯৭২ সালেই বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ পেত। সেই সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের জন্য প্রচুর বিদেশি সাহায্যের প্রয়োজন ছিল, যা এই স্বীকৃতির ফলস্বরূপ পাওয়া গিয়েছিল।

ভারতের স্বীকৃতির আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এই যে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণ ছিল ভারতীয় এবং বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কাছে, অর্থাৎ এখানে বাংলাদেশি বাহিনী, অর্থাৎ মুক্তিবাহিনীকে রাখা আইনত সম্ভব হয়েছিল, ওই তারিখের আগেই ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে। তাছাড়া ১৯৭২ সালের ৩ জুলাই সিমলায় ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও চুক্তিতে বাংলাদেশের কিছু বিষয় সংশ্লিষ্ট ছিল এবং তা সম্ভব হয়েছিল তার আগেই ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে। সিমলা চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত কিছু কথা বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ছিল।

১৯৭১-এ ৮ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিরতি এবং পরিদর্শক পাঠানোর জন্য সর্বমোট চারটি প্রস্তাব উঠালে সৌভিয়েত ইউনিয়ন সেসব প্রস্তাব ভেটো দিয়ে নস্যাৎ করে বাংলাদেশের মুক্তি নিশ্চিত করেছিল। যদিও সোভিয়েত ইউনিয়ন তখনো বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়নি, তবুও ভারতের স্বীকৃতির কথা পরোক্ষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের মুক্তির জন্য সৌভিয়েত ভেটো ছিল একান্ত অপরিহার্য।

এই স্বীকৃতির কারণেই বঙ্গবন্ধু ফেরার পরপরই ভারতের সঙ্গে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি করা সম্ভব হয়েছিল।

আজ অনেকেই কথায় কথায় ভারতবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। অবশ্য তাদের অধিকাংশই সেসব মানুষের বংশধর, যারা পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশ চাননি, কিন্তু ভারত আমাদের মুক্তির জন্য কী করেছে এবং সেদিন ভারতের স্বীকৃতি না পেলে কী হতো, এ কথা আজ তারা ভেবে দেখেন না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন