শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ইউএস-বাংলা এখন আতঙ্কের বাহন

বহরে থাকা বিমানগুলোর কারিগরি মান ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন - শিডিউল ঠিক রাখতে পাইলটদের চাপ প্রয়োগের অভিযোগ
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইউএস-বাংলা এখন আতঙ্কের বাহন

ফ্লাইট ছাড়ার আগে দেখা গেল ফ্লাইটের ওয়েদার রাডার কাজ করছে না। ঠিক করার জন্য বলা হলো তখন অফিস থেকে হচ্ছে হবে করা শুরু হয়। কিছুক্ষণ পর কর্তৃপক্ষের একজন ফোন করে বলছেন, স্পেয়ার নেই বা এটা এখন ঠিক করতে গেলে ফ্লাইটের টাইম এলোমেলো হয়ে যাবে। এভাবেই চালিয়ে যেতে হবে। এভাবেই বাধ্য করে ফ্লাইট চালানো পাইলট যাত্রী সবার জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। কথাগুলো বলছিলেন ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের একজন পাইলট। মাত্রাতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনা করতে গিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের এভাবে পাইলটদের চাপ প্রয়োগ করার অভিযোগ অনেক পুরনো। নেপালের কাঠমান্ডুতে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় ৫১ জনের প্রাণহানির ক্ষেত্রেও সেই ফ্লাইটের আগে পাইলট আবিদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টির অভিযোগ আছে ইউএস-বাংলা এয়ালাইনসের ওপর।

ইউএস-বাংলার এয়ারলাইনসে কক্সবাজার যাওয়ার পথে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যাওয়া চিকিৎসক ডা. আদিবা মাহবুবা বলেন, এরা বিমানের ক্রটি নিয়ে জোর করে যাত্রী নিয়ে রওনা হয়, তার পর ইমারজেন্সি ল্যান্ডিং করায়। এটা প্রথমবার নয় এর আগেও বহুবার এরকম হয়ে গেছে। এদের কাছে মানুুষের জীবনের কোনো মূল্য নেই। একটা প্লেনের ল্যান্ডিং গিয়ার ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করেই কীভাবে ফ্লাইট পরিচালনা করা সম্ভব। জানা যায়, সম্প্রতি ইউএস-বাংলার মালয়েশিয়াগামী একটি ফ্লাইট যাত্রাপথে কারিগরি ত্রুটি দেখতে পেয়ে ঢাকায় ফিরে এসে হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। এর আগে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে যাওয়ার পর পরই ল্যান্ডিং গিয়ারের সমস্যা বুঝতে পেরে শাহ আমানত (রহ.) বিমানবন্দরেই জরুরি অবতরণ করে ইউএস-বাংলার আরেক ফ্লাইট। এ ছাড়া নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণের পর রানওয়ের শেষ প্রান্তে গিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজের পেছনের চাকা ছিটকে যায়। উড়োজাহাজটি নির্ধারিত জায়গা থেকে আরও সামনে অবতরণ করে। রানওয়ের একেবারে শেষ প্রান্তে গিয়ে এটি থামে। এর আগে ২০১৮ সালের মার্চে ঘটে বাংলাদেশের এভিয়েশনের সবচেয়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। গত ১২ মার্চ নেপালে ইউএস-বাংলার একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে ২৬ বাংলাদেশিসহ ৫১ জনের মৃত্যু হয়। কাঠমান্ডুর এভিয়েশনের দাবি, পাইলটও ছিলেন মানসিক চাপ ও উদ্বেগের মধ্যে এবং সেই এয়ারক্রাফটের কারিগরি সক্ষমতার অভাব ছিল।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও ইউএস-বাংলার সাবেক পাইলট ওয়াহিদ-উন-নবী বলেন, ‘পাইলটের দক্ষতায় একবার দুবার করে তিনবার হয়তো বেঁচে গেলাম। কিন্তু চারবারের বেলায়ও যে বেঁচে যাব তার কি কোনো গ্যারান্টি আছে। আর যাত্রী নিয়ে আকাশে ওড়া বিমান নিশ্চয়ই কারও কোনো টেস্টিং গ্রাউন্ড হতে পারে না। তিনি বলেন, হ্যাঁ এটা সত্য পাইলটরা পেশাদার, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টাই করেন। কিন্তু এয়ারক্রাফটের কারিগরি সক্ষমতার দিকগুলো মেনে না চললে এভিয়েশন খাত ধ্বংস হয়ে যাবে এটা সবারই মনে রাখা ও মেনে চলা উচিত।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলমের মতে, কারগরি ত্রুটি হতে পারে, কিন্তু নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ জরুরি। বাংলাদেশের প্রাইভেট এয়ারলাইনসগুলোর বিরুদ্ধে লাভের জন্য কিছু বিষয় এড়িয়ে যাওয়ার অভিযোগ আছে, এক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হবে সিভিল এভিয়েশনকে। যথাযথ নিয়ম রক্ষা না হওয়ায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সিভিল এভিয়েশনকে এয়ারলাইনসগুলোর জরিমানাসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা নিতে দেখা গেলেও বাংলাদেশে তা হয় না।

জানা যায়, পরপর একাধিক দুর্ঘটনায় পড়া বেসরকারি এয়ারলাইনস ইউএস বাংলার বহরে থাকা বিমানগুলোর কারিগরি মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। এয়ারক্রাফটগুলোর বয়স, এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ সঠিক প্রক্রিয়ায় হয় কিনা, এগুলো চলাচলের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ কিনা তা নিয়েও সরকারের পক্ষ থেকেও একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকে কয়েক দফায় চিঠি দিয়ে, বহরের প্রতিটি বিমানের কারিগরি মান ও পরিস্থতি জানাতে বলা হয়েছে। কিন্তু রহস্যজনকভাবে সব থেকেই কোনো ত্রুটিহীন প্রতিবেদন জমা পড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এয়ারক্রাফটের কারিগরি সক্ষমতার দিক দেখার দায়িত্ব সিভিল এভিয়েশনের। তারা এর দায় এড়াতে পারে না। এখন যাত্রী নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে বহরে থাকা বিমানগুলো বাধ্যতামূলক সি-চেক বা পর্যালোচনা করতে হবে এবং ত্রুটি পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করে দিতে হবে সেই এয়ারক্রাফটের পরিষেবা।

অন্যদিকে, শুধু এয়ারক্রাফটের ত্রুটি বিচ্যুতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, ফ্লাইট পরিচালনার শুরু থেকেই গ্রাহক হয়রানির চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে এয়ারলাইনস সংস্থাটি। ইউএস-বাংলা, তাদের ফ্লাইটসমূহে সোনা চোরাচালান ও মাদক চালান বহনেরও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ইদানীং ইয়াবা বহনকারী মাদকচক্রও নিরাপদ বাহন হিসেবে ইউএস-বাংলার ফ্লাইটগুলো অবাধে ব্যবহার করছে বলেও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজার থেকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিএস ১৪৬ যোগে ঢাকায় আসা যাত্রী শাকিল মিয়ার কাছ থেকে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা ২ হাজার ২৮০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এই ইয়াবার বাজার মূল্য সাড়ে ১১ লাখ টাকা বলে জানা গেছে। জিজ্ঞাসাবাদে সে জানিয়েছে, কক্সবাজারের টেকনাফের জনৈক আবিরের কাছ থেকে সে এই ইয়াবা সংগ্রহ করে নিরাপদে ঢাকায় পৌঁছাতে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট ব্যবহার করে থাকে। একটি গোয়েন্দা সংস্থার নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক পথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতা থাকায় মাদকের বড় চালানগুলো বিমানে যাত্রীবেশে আনার ঘটনা ঘটে চলছে। এক্ষেত্রে ফ্লাইটের দায়িত্বরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশ থাকারও অভিযোগ উঠেছে।

পদে পদে গ্রাহক হয়রানির যেন শেষ নেই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের। গন্তব্যে যাত্রী পৌঁছাতে না পেরে অন্য বিমানে যাত্রী তুলে দেওয়ার মতো ন্যক্কারজনক ঘটনাও ঘটানো হয়। তাছাড়া মাঝ আকাশ থেকেই যাত্রীসমেত ফ্লাইট ফিরিয়ে আনা, এক স্থানের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে অন্য গন্তব্যে পৌঁছানো, এসি বিকল থাকায় হাত পাখার বাতাস নিতে নিতে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট ভ্রমণের হাস্যকর নানা কাহিনি এখন যাত্রীদের মুখে মুখে ঘুরেফিরে। এভিয়েশন খাত সংশ্লিষ্ট একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এখানে সরকারি এয়ারলাইনসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে সময় ঠিক রাখার জন্য আগ্রাসীভাবে ফ্লাইট চালাচ্ছে তারা। যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ থেকেও তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে ফ্লাইট পরিচালনা। কুয়াশার মধ্যে বিমান বাংলাদেশ ফ্লাইট বন্ধ রাখলেও কোনো কোনো বেসরকারি এয়ারলাইনস তার মধ্যেই ফ্লাইট চালিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি