শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ইউএস-বাংলা এখন আতঙ্কের বাহন

বহরে থাকা বিমানগুলোর কারিগরি মান ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন - শিডিউল ঠিক রাখতে পাইলটদের চাপ প্রয়োগের অভিযোগ
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইউএস-বাংলা এখন আতঙ্কের বাহন

ফ্লাইট ছাড়ার আগে দেখা গেল ফ্লাইটের ওয়েদার রাডার কাজ করছে না। ঠিক করার জন্য বলা হলো তখন অফিস থেকে হচ্ছে হবে করা শুরু হয়। কিছুক্ষণ পর কর্তৃপক্ষের একজন ফোন করে বলছেন, স্পেয়ার নেই বা এটা এখন ঠিক করতে গেলে ফ্লাইটের টাইম এলোমেলো হয়ে যাবে। এভাবেই চালিয়ে যেতে হবে। এভাবেই বাধ্য করে ফ্লাইট চালানো পাইলট যাত্রী সবার জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। কথাগুলো বলছিলেন ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের একজন পাইলট। মাত্রাতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনা করতে গিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের এভাবে পাইলটদের চাপ প্রয়োগ করার অভিযোগ অনেক পুরনো। নেপালের কাঠমান্ডুতে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় ৫১ জনের প্রাণহানির ক্ষেত্রেও সেই ফ্লাইটের আগে পাইলট আবিদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টির অভিযোগ আছে ইউএস-বাংলা এয়ালাইনসের ওপর।

ইউএস-বাংলার এয়ারলাইনসে কক্সবাজার যাওয়ার পথে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যাওয়া চিকিৎসক ডা. আদিবা মাহবুবা বলেন, এরা বিমানের ক্রটি নিয়ে জোর করে যাত্রী নিয়ে রওনা হয়, তার পর ইমারজেন্সি ল্যান্ডিং করায়। এটা প্রথমবার নয় এর আগেও বহুবার এরকম হয়ে গেছে। এদের কাছে মানুুষের জীবনের কোনো মূল্য নেই। একটা প্লেনের ল্যান্ডিং গিয়ার ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করেই কীভাবে ফ্লাইট পরিচালনা করা সম্ভব। জানা যায়, সম্প্রতি ইউএস-বাংলার মালয়েশিয়াগামী একটি ফ্লাইট যাত্রাপথে কারিগরি ত্রুটি দেখতে পেয়ে ঢাকায় ফিরে এসে হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। এর আগে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে যাওয়ার পর পরই ল্যান্ডিং গিয়ারের সমস্যা বুঝতে পেরে শাহ আমানত (রহ.) বিমানবন্দরেই জরুরি অবতরণ করে ইউএস-বাংলার আরেক ফ্লাইট। এ ছাড়া নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণের পর রানওয়ের শেষ প্রান্তে গিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজের পেছনের চাকা ছিটকে যায়। উড়োজাহাজটি নির্ধারিত জায়গা থেকে আরও সামনে অবতরণ করে। রানওয়ের একেবারে শেষ প্রান্তে গিয়ে এটি থামে। এর আগে ২০১৮ সালের মার্চে ঘটে বাংলাদেশের এভিয়েশনের সবচেয়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। গত ১২ মার্চ নেপালে ইউএস-বাংলার একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে ২৬ বাংলাদেশিসহ ৫১ জনের মৃত্যু হয়। কাঠমান্ডুর এভিয়েশনের দাবি, পাইলটও ছিলেন মানসিক চাপ ও উদ্বেগের মধ্যে এবং সেই এয়ারক্রাফটের কারিগরি সক্ষমতার অভাব ছিল।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও ইউএস-বাংলার সাবেক পাইলট ওয়াহিদ-উন-নবী বলেন, ‘পাইলটের দক্ষতায় একবার দুবার করে তিনবার হয়তো বেঁচে গেলাম। কিন্তু চারবারের বেলায়ও যে বেঁচে যাব তার কি কোনো গ্যারান্টি আছে। আর যাত্রী নিয়ে আকাশে ওড়া বিমান নিশ্চয়ই কারও কোনো টেস্টিং গ্রাউন্ড হতে পারে না। তিনি বলেন, হ্যাঁ এটা সত্য পাইলটরা পেশাদার, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টাই করেন। কিন্তু এয়ারক্রাফটের কারিগরি সক্ষমতার দিকগুলো মেনে না চললে এভিয়েশন খাত ধ্বংস হয়ে যাবে এটা সবারই মনে রাখা ও মেনে চলা উচিত।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলমের মতে, কারগরি ত্রুটি হতে পারে, কিন্তু নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ জরুরি। বাংলাদেশের প্রাইভেট এয়ারলাইনসগুলোর বিরুদ্ধে লাভের জন্য কিছু বিষয় এড়িয়ে যাওয়ার অভিযোগ আছে, এক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হবে সিভিল এভিয়েশনকে। যথাযথ নিয়ম রক্ষা না হওয়ায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সিভিল এভিয়েশনকে এয়ারলাইনসগুলোর জরিমানাসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা নিতে দেখা গেলেও বাংলাদেশে তা হয় না।

জানা যায়, পরপর একাধিক দুর্ঘটনায় পড়া বেসরকারি এয়ারলাইনস ইউএস বাংলার বহরে থাকা বিমানগুলোর কারিগরি মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। এয়ারক্রাফটগুলোর বয়স, এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ সঠিক প্রক্রিয়ায় হয় কিনা, এগুলো চলাচলের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ কিনা তা নিয়েও সরকারের পক্ষ থেকেও একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকে কয়েক দফায় চিঠি দিয়ে, বহরের প্রতিটি বিমানের কারিগরি মান ও পরিস্থতি জানাতে বলা হয়েছে। কিন্তু রহস্যজনকভাবে সব থেকেই কোনো ত্রুটিহীন প্রতিবেদন জমা পড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এয়ারক্রাফটের কারিগরি সক্ষমতার দিক দেখার দায়িত্ব সিভিল এভিয়েশনের। তারা এর দায় এড়াতে পারে না। এখন যাত্রী নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে বহরে থাকা বিমানগুলো বাধ্যতামূলক সি-চেক বা পর্যালোচনা করতে হবে এবং ত্রুটি পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করে দিতে হবে সেই এয়ারক্রাফটের পরিষেবা।

অন্যদিকে, শুধু এয়ারক্রাফটের ত্রুটি বিচ্যুতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, ফ্লাইট পরিচালনার শুরু থেকেই গ্রাহক হয়রানির চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে এয়ারলাইনস সংস্থাটি। ইউএস-বাংলা, তাদের ফ্লাইটসমূহে সোনা চোরাচালান ও মাদক চালান বহনেরও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ইদানীং ইয়াবা বহনকারী মাদকচক্রও নিরাপদ বাহন হিসেবে ইউএস-বাংলার ফ্লাইটগুলো অবাধে ব্যবহার করছে বলেও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজার থেকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিএস ১৪৬ যোগে ঢাকায় আসা যাত্রী শাকিল মিয়ার কাছ থেকে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা ২ হাজার ২৮০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এই ইয়াবার বাজার মূল্য সাড়ে ১১ লাখ টাকা বলে জানা গেছে। জিজ্ঞাসাবাদে সে জানিয়েছে, কক্সবাজারের টেকনাফের জনৈক আবিরের কাছ থেকে সে এই ইয়াবা সংগ্রহ করে নিরাপদে ঢাকায় পৌঁছাতে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট ব্যবহার করে থাকে। একটি গোয়েন্দা সংস্থার নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক পথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতা থাকায় মাদকের বড় চালানগুলো বিমানে যাত্রীবেশে আনার ঘটনা ঘটে চলছে। এক্ষেত্রে ফ্লাইটের দায়িত্বরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশ থাকারও অভিযোগ উঠেছে।

পদে পদে গ্রাহক হয়রানির যেন শেষ নেই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের। গন্তব্যে যাত্রী পৌঁছাতে না পেরে অন্য বিমানে যাত্রী তুলে দেওয়ার মতো ন্যক্কারজনক ঘটনাও ঘটানো হয়। তাছাড়া মাঝ আকাশ থেকেই যাত্রীসমেত ফ্লাইট ফিরিয়ে আনা, এক স্থানের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে অন্য গন্তব্যে পৌঁছানো, এসি বিকল থাকায় হাত পাখার বাতাস নিতে নিতে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট ভ্রমণের হাস্যকর নানা কাহিনি এখন যাত্রীদের মুখে মুখে ঘুরেফিরে। এভিয়েশন খাত সংশ্লিষ্ট একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এখানে সরকারি এয়ারলাইনসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে সময় ঠিক রাখার জন্য আগ্রাসীভাবে ফ্লাইট চালাচ্ছে তারা। যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ থেকেও তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে ফ্লাইট পরিচালনা। কুয়াশার মধ্যে বিমান বাংলাদেশ ফ্লাইট বন্ধ রাখলেও কোনো কোনো বেসরকারি এয়ারলাইনস তার মধ্যেই ফ্লাইট চালিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা