শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

দুর্নীতি অনিয়মে ডুবেছে বিআরটিসি

শিমুল মাহমুদ ও মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি অনিয়মে ডুবেছে বিআরটিসি

সরকারি পরিবহন সংস্থা বিআরটিসি গণপরিবহন খাতে কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না। ধারাবাহিক দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা ও সড়কে বেসরকারি বাস মালিক-শ্রমিকদের বৈরী আচরণে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে বিআরটিসির সেবা কার্যক্রম। বিশ্বজুড়ে গণপরিবহনে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার নেতৃত্ব থাকলেও বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট করপোরেশন-বিআরটিসি নিয়মিত পিছিয়ে পড়ছে। সরকার সংস্থাটির বহরে চাহিদামাফিক বাস-ট্রাক সংযোজন করলেও দুর্নীতি-অনিয়মের মাধ্যমে কেনা এসব বাস ঘোষিত লাইফটাইমের এক-তৃতীয়াংশ সময়ের মধ্যেই বিকল হয়ে পড়ছে। অবহেলা আর কার্যকর রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে কোনো বাস অচল হয়ে ডিপোতে গেলে সেটি আর রাস্তায় ফিরে আসে না। ফলে সরকারি এ সংস্থাটির মোট বাসের এক-তৃতীয়াংশের বেশি অচল পড়ে আছে। বিআরটিসির অধিকাংশ ডিপো নষ্ট গাড়ির ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। সংস্থাটির ২২টি ডিপোর অধিকাংশই মেরামত-অযোগ্য পরিত্যক্ত গাড়ির কারণে অবরুদ্ধ হয়ে আছে। গাড়ি সংখ্যা কমে যাওয়ায় আয় কমে গেছে সংস্থাটির। ফলে অনেক ডিপোতে বেতন বাকি পড়ে গেছে তিন-চার মাসের। সরকারি সংস্থায় চাকরি করেও অর্থকষ্টে আছেন সংস্থাটির শ্রমিক-কর্মচারীরা। এদিকে সংস্থাটির শীর্ষপদ চেয়ারম্যান ছিল না গত ১০ দিন ধরে। পূর্ববর্তী চেয়ারম্যান সরকারের অন্য একটি করপোরেশনে যোগ দিয়েছেন ২১ জানুয়ারি। ১ ফেব্রুয়ারি নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. তাজুল ইসলামকে পদায়ন করা হয়। জানা গেছে তিনি গতকাল পর্যন্ত নতুন কর্মস্থলে যোগদান করেননি। এমন বাস্তবতায় ১৯৬১ সালের ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত বিআরটিসি আজ ৬১ বছরে পা রাখবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত দুই দশকে বিআরটিসিতে যেসব গণপরিবহন কেনা হয়েছে তার মধ্যে ভলভো দ্বিতল বাসগুলো ছাড়া বাকি সবই নিম্নমানের। যেগুলো অল্প সময়ের মধ্যেই লক্কড়ঝক্কড় অবস্থায় ডিপোতে ঠাঁই নিয়েছে। ভলভো বাসগুলোও কার্যকর রক্ষণাবেক্ষণ না করে নির্ধারিত লাইফটাইমের আগেই বিকল করে ডিপোবন্দী করে ফেলা হয়। জানা গেছে, অব্যবস্থাপনা ও অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে বিপুলসংখ্যক যাত্রীবাহী বাসের বহর নিয়েও লোকসানে ধুঁকছে বিআরটিসি। সংস্থাটির লুটপাটের পথ প্রশস্ত করতে গত কয়েক বছরে চীন, কোরিয়া ও ভারত থেকে কেনা হয়েছে একের পর এক নিম্নমানের বাস। বছর না যেতেই সেগুলো অচল হয়ে পড়ে থাকছে ডিপোতে। বাড়ছে মেরামত খরচ, গুনতে হচ্ছে লোকসান। বিআরটিসির বহরে একসময় ভারতীয় ‘অশোক লিল্যান্ড’ বাসের আধিপত্য ছিল। কিন্তু গত এক যুগ ধরে বিআরটিসি বাসের বহরে মিশ্র যানবাহনের জোড়াতালি চলছে। তাদের বহরে এখন টাটা, অশোক দ্বিতল (পুরনো), অশোক দ্বিতল (২০১২), সিএনজি (চায়না), দাইয়্যু এসি, দাইয়্যু নন-এসি, অশোক এসি (পুরনো), ভলভো, হিনো, আর্টিকুলেটেড, অশোক দ্বিতল (নতুন), অশোক এসি (নতুন), টাটা (নতুন), মিনিবাস ও অন্যান্য মডেলের বাস রয়েছে। সব মিলিয়ে বর্তমানে বিআরটিসির বহরে থাকা বাসের সংখ্যা প্রায় ১ হাজার ৮০০। এর মধ্যে সচল আছে ১ হাজার ১৫২টি। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি সংস্থায় দীর্ঘমেয়াদি লিজে দেওয়া আছে ৯১টি। ব্যবহার-অনুপযোগী ও ভারী মেরামতের অপেক্ষায় ডিপোবন্দী হয়ে আছে সাড়ে ৫০০ বাস। বিআরটিসির বহরে থাকা বাসের প্রায় ৩৫ শতাংশই এখন অচল হয়ে ডিপোগুলোতে পড়ে আছে। এ অচল বাসের অধিকাংশই গত ১০ বছরে কেনা।

সূত্র জানান, গত এক দশকে নতুন বাস-ট্রাক কেনায় বিআরটিসির মাধ্যমে সরকার খরচ করেছে ১ হাজার ৬১২ কোটি টাকা। এ বিপুল বিনিয়োগের পরও বিআরটিসি লাভের ধারায় ফিরতে পারেনি। সংস্থাটির নানা পর্যায়ের অনিয়মই এর বড় কারণ। বিআরটিসির সর্বশেষ চেয়ারম্যান এহছানে এলাহী সংস্থাটিতে যোগ দেন ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে। তিনি গত সোয়া এক বছরে সংস্থাটিকে অনিয়মের অতল থেকে টেনে তোলার চেষ্টা করেছেন। তবে তার আগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ছিল।

অচল বাসের বহর : বিআরটিসির ২২ ডিপোর অধিকাংশই অচল বাসের ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। নিম্নমানের গাড়ি কেনার দীর্ঘ ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সালে চীন থেকে ১২২ কোটি টাকায় কেনা হয় ২৭৯টি বাস। অভিযোগ রয়েছে, টাকার অঙ্ক বেশি দেখানো হলেও কম টাকায় কেনা নিম্নমানের বাসের বেশির ভাগই নষ্ট হয়ে বিভিন্ন ডিপোতে পড়ে আছে। মূলত রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে দুই বছরের মাথায় এসব বাস নষ্ট হতে শুরু করে। চীনের পর ২০১১-১২ অর্থবছরে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ২৮১ কোটি টাকায় কেনা হয় আরও ২৫৫টি বাস। এর বেশির ভাগই নষ্ট হয়ে পড়ে আছে বিভিন্ন ডিপোতে। প্রতিটি বাসের দাম পড়ে কোটি টাকার বেশি। বিআরটিসির কারিগরি শাখার তথ্যানুযায়ী ছয় বছর পার না হতেই দেড় শতাধিক বাস নষ্ট হয়ে যায়। এর বেশির ভাগ এখন মেরামতের উপযোগীও নয়। ২০১৩ সালে ভারত থেকে ঋণ নিয়ে কেনা আর্টিকুলেটেডসহ ৪২৮টি বাসের একটি বড় অংশ বিকল হয়ে গেছে। এদিকে ২০১২-১৩ সালে ১০০ কোটি টাকায় ৫০টি আর্টিকুলেটেড এবং ৮৮টি এসি বাস কেনে বিআরটিসি। শুরুতে এসব বাসের আয়ু ১৫ বছরের বেশি বলা হলেও মাত্র দু-তিন বছরের মধ্যেই সেগুলো নষ্ট হতে থাকে। একেকটি আর্টিকুলেটেড বাসের দাম পড়ে ১ কোটি ১১ লাখ টাকা। বর্তমানে ৫০টি আর্টিকুলেটেড বাসের অর্ধেকই অচল হয়ে বিভিন্ন ডিপোতে পড়ে আছে। ৫৪ ফুট দীর্ঘ জোড়া লাগানো এসব বাস কেনার কথা ছিল বর্তমানে নির্মাণাধীন গাজীপুর-বিমানবন্দর রুটের বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের জন্য। কিন্তু কোটি টাকার বেশি মূল্যের এসব বাস বিআরটি প্রকল্পের কাজ শুরুর অনেক আগেই কেনা হয় লুটপাটের জন্য।

ভলভো বাসের স্মৃতি : বিআরটিসি বাসের বহরে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গাড়ি ছিল দ্বিতল ভলভো। এ গাড়িতে করেই ঢাকার যাত্রীরা স্বচ্ছন্দে লাইনে দাঁড়িয়ে বাসে উঠে যাতায়াত করতেন। সুইডেন থেকে কেনা ৫০টি ভলভো দ্বিতল বাসের সবই বিকল হয়ে গেছে। এসব বাসের ক্রয়মূল্য প্রায় ৫২ কোটি টাকা। ঋণের টাকায় কেনা এসব বাস না চললেও সুদসহ ঋণ পরিশোধ করতে হচ্ছে সরকারকে। ইচ্ছাকৃত অবহেলায় এসব বাস নষ্ট করে ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ১৯৯১ সালে বিআরটিসি সুইডিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সির (সিডা) টাকায় ৫০টি দ্বিতল বাস কেনার প্রকল্প নেয়। সিডা এ প্রকল্পে ৬১ কোটি টাকা অর্থায়ন করে। তবে এর মধ্যে অর্ধেক ছিল ঋণ ও বাকি অর্ধেক অনুদান। প্রতিটি বাসের জন্য তখন মূল্য ধরা হয় ১ কোটি ৩ লাখ টাকা। এ হিসাবে ৫০টি বাসের মূল্য দাঁড়ায় ৫২ কোটি টাকা। বাকি ৯ কোটি টাকা রাখা ছিল বাসগুলো রক্ষণাবেক্ষণের জন্য। পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেন, অবহেলায় জনগণের মূল্যবান সম্পদগুলো নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। সঠিকভাবে মেরামত করা হলে জনগণের সেবায় আরও ২৫ থেকে ৩০ বছর ভলভো বাসগুলো সার্ভিস দিতে পারত। ভলভো বাসের আয়ুষ্কাল ধরা হয়েছিল ১৫ বছর। প্রতিটি বাস ৬ হাজার কিলোমিটার চালানো ও ৭ লাখ ২০ হাজার যাত্রী পরিবহনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৪ সাল পর্যন্ত প্রতিটি বাসে বছরে যাত্রী পরিবহন করা হয় ৩ লাখ ১৪ হাজার ৮০০ জন। নষ্ট হওয়ার পর সেগুলোর যন্ত্রাংশ সময়মতো লাগানো হয়নি। ফলে ব্যবহারের আট বছরের মধ্যেই পরিত্যক্ত ও নষ্ট হয়ে যায় বাসগুলো। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব ভলভো বাস মেরামতের জন্য বিশেষভাবে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ দিলেও সে টাকা অন্য বাস মেরামতের নামে লোপাট করেন বিআরটিসির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। সব মিলিয়ে বিআরটিসির রাজধানীর মিরপুর, কল্যাণপুর, জোয়ারসাহারা, মতিঝিল, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, রংপুর, বগুড়া, নরসিংদীসহ বিভিন্ন ডিপো এখন নষ্ট বাসের ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে।

বেতন বাকি তিন-চার মাস : বিআরটিসি সরকারি সংস্থা হলেও এর আয় দিয়ে সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি ঋণের টাকাও পরিশোধ করতে হয়। তাই অনেক গাড়ি অচল হয়ে যাওয়ার কারণে বিভিন্ন ডিপোতে চালক, হেলপারসহ অন্য কর্মচারীদের বেতন বকেয়া পড়েছে। জোয়ারসাহারা ডিপোতে বেতন বাকি চার মাস। কল্যাণপুর ডিপোর ম্যানেজার আবদুল লতিফ বলেন, ‘আমাদের ডিপোর বেতন বাকি পড়েছে তিন মাস। এগুলো দ্রুতই নিয়মিত হয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের অনেক গাড়ি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাড়া দেওয়া। এখন ক্যাম্পাস খুলে যাচ্ছে। সেখানে আমাদের গাড়িগুলো চললে আমাদের বেতনের সমস্যাও কেটে যাবে।’ বিআরটিসি মোহাম্মদপুর ডিপোর ম্যানেজার নূর-ই-আলম বলেন, ‘আমাদের ছোট ডিপো। গাড়ি কম, সমস্যাও কম। এক মাস বেতন বাকি আছে। আশা করছি সেটা শিগগিরই নিয়মিত হয়ে যাবে। গত মাসেও আমরা ৫ লাখ টাকা লাভ করেছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা