শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

হৃৎপিণ্ডের ক্ষত চেনাল খুনিদের

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
হৃৎপিণ্ডের ক্ষত চেনাল খুনিদের

টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট সারা দেশ মাতিয়ে রেখেছে। উত্তেজনার ঢেউ  লেগেছে রংপুর পীরগাছার ছোট্ট একটি গ্রাম সোনারায়েও। স্থানীয় মুদি  দোকানদার রফিকুল ইসলামের একমাত্র ছেলে আল আমিন নয়ন গাইবান্ধা সরকারি কলেজের ইতিহাসের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিত সুদর্শন এই ছেলেটি কলেজের ছুটি পেয়েই বাড়িতে এসেছে। বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। নয়ন মাকে বলে স্থানীয় তাম্বলপুর বাজারের ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে খেলা দেখতে যায়। প্রতিদিন ক্রিকেট খেলা দেখে রাত ১০টার মধ্যে বাড়িতে ফিরে আসে। এভাবেই কাটছিল নয়নের দিন।

সেদিন ছিল বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা। প্রতিদিনের মতো সেদিনও নয়ন তার মাকে বলে সেই ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে টেলিভিশনে খেলা দেখতে যায়। ২০১৪ সালের ৬ এপ্রিলের ঘটনা এটি। গ্রামে রাত নামে ঝুপ করে। কিন্তু নয়ন বাসায় ফিরেনি! অন্য দিনের মতো রাত ১০টায় ছেলেটি ফিরে না আসায় মায়ের মধ্যে উদ্বেগ। দোকান বন্ধ করে বাবা বাসায় ফিরেন। উঠানে এসেই অন্য দিনের মতো ছেলের নাম ধরে ডাকতে থাকেন। ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন নয়নের মা। বলেন, নয়ন তো বাসায় ফিরেনি। এ কথা শুনে বাবার কপালে চিন্তার রেখা। নিজেকেই যেন সান্ত্বনা দেন রফিকুল। বলেন, ফাইনাল খেলা হলো তো। এজন্য হয়তো দেরি হচ্ছে নয়নের। কিন্তু রাত ১২টা যখন বাজে বাবা-মা আর স্থির থাকতে পারছেন না। পায়চারি করছেন উঠানে। কাকে বলবে, কী বলবে বুঝতে পারছেন না। রফিকুল বাড়ি থেকে বেরিয়ে একটু এগিয়ে যান। সুনসান অবস্থা চারদিকে। লোকজনের কোনো কোলাহলও নেই। অজানা আশঙ্কা নিয়ে বাসায় ফিরেন তিনি। মা ঘরের দরজায় বসে আছেন ছেলের জন্য। বাবা পায়চারি করছেন উঠানে। এভাবেই নির্ঘুম রাত কাটে রফিকুল দম্পতির। তারা অপেক্ষায় তাদের সন্তানের জন্য। এই বুঝি এসে বলবে, মা আমি বন্ধুর বাসায় আটকে গেছিলাম। মা বলবে, যাও বাবা হাত মুখ ধুয়ে আসো। খাবার দিচ্ছি। এক রাতেই তোর চেহারার কী অবস্থা হয়েছে রে! না এমন কিছু হয়নি। নতুন সূর্যের দেখা মেলে। দেখা  মেলেনি নয়নের। পীরগাছার অন্নদানগর রেললাইনের সুকানপুকুর রেলব্রিজের কাছে হাত-পা-মাথা বিচ্ছিন্ন কাটাছেঁড়া একটি মৃতদেহ উদ্ধারের খবর ছড়িয়ে পড়ে। রেললাইনের ওপর অজ্ঞাত যুবকের লাশের উপস্থিতি সবাইকে হতবাক করে। গ্রামের মানুষ রেললাইনের ওপর এমন দুর্ঘটনা দেখতে মোটেই অভ্যস্ত নয়। অনভ্যস্ত ঘটনা দেখার জন্য উৎসুক লোকের জমায়েত বাড়তে থাকে। কেউ স্পষ্ট করে বলতে পারে না মৃতদেহটি কার বা কোথা থেকে এসেছিল। রেলব্রিজ থেকে ৮-১০ কিমি. দূরে তাম্বলপুর বাজার। কাউনিয়া সান্তাহার রেললাইন এ বাজারটি স্পর্শ করে  গেছে। লাশ উদ্ধারের খবর পান রফিকুলও। বেলা ১১টায় এ খবর শুনে তড়িঘড়ি করে ছোটেন সুকানপুকুর রেলব্রিজের দিকে। লোকজনের ভিড় ঠেলে রফিকুল পৌঁছে যান রেললাইনের ওপর পড়ে থাকা লাশের দিকে। স্থানীয়রা কেউ না চিনলেও রফিকুল তার সন্তানকে ঠিকই চিনেছেন। লাশ দেখেই গগনবিদারী চিৎকার তার। খন্ডিত অংশ ধরেই আহাজারি করতে থাকেন। লোকজন তখন তাকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিল। নিয়ম অনুযায়ী এসব দুর্ঘটনায় মৃতদেহের আইনি নিষ্পত্তি বর্তায় রেল পুলিশের ওপর। ততক্ষণে বোনারপাড়া রেল থানা থেকে পুলিশও এসে গেছে। মো. রফিকুল ইসলামের গগনভেদি আহাজারির মধ্যেই চলতে থাকে পুলিশের সুরতহাল (ইনকোয়েস্ট) প্রতিবেদন তৈরির কাজ। বাংলাদেশে কেউ যদি দুর্ঘটনায় মারা যান তাহলে আপনজনরা মৃতের আর ময়নাতদন্ত (পোস্ট মর্টেম) করাতে চান না। তারা মনে করেন ডাক্তারদের এ কাটাছেঁড়া মুর্দার আত্মার শুধু কষ্টই বাড়ায়। সবার পরামর্শে ময়নাতদন্ত না করে পুত্রশোকে উদভ্রান্ত এক পিতা কাঁধে নিয়ে চললেন তার একমাত্র উত্তরাধিকারীকে। মধ্যবয়সী এ দম্পতির শোক দেখার আর কেউ নেই। পুত্রশোকে রফিকুল আর তার স্ত্রী নাওয়া-খাওয়া প্রায় বন্ধই করে দিয়েছেন। প্রথম দিকে দু-একজন আত্মীয়স্বজন এসে সান্ত্বনা দিলেও সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তাদের উপস্থিতিও কমে গেছে। সপ্তাহ না যেতেই এক দিন হাওয়ায় গুঞ্জন শোনা যায় ফকিরপাড়ার একটি মেয়ের সঙ্গে তার ছেলের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রায় ২ কিমি. দূরের এ ফকিররা ধনে-জনে-মানে বলীয়ান। শোকাতুর পিতা রফিকুলের মন মানে না- কেন তার বাধ্য ছেলেটি বাড়িতে না এসে উল্টো দিকের রেললাইনে এত দূরে চলে গেল! এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই এক দিন সোজা চলে গেলেন ৬০ কিমি. দূরের বোনারপাড়া রেল থানায়। কিন্তু চাইলেই তো থানায় মামলা করা যায় না- যেখানে সবাই জানে ঘটনাটি দুর্ঘটনা। একই কারণে গ্রামের কাউকে সঙ্গেও পেলেন না এ দুর্ভাগা পিতা। তিনি আদালতের শরণাপন্ন হলেন। আদালতের নির্দেশে খুনের মামলা হলো, কিন্তু মৃতদেহের তো ময়নাতদন্ত হয়নি। সুতরাং ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করে রংপুর মেডিকেল কলেজে পাঠাতে হলো। তারাও মতামত দিলেন- হ্যাঁ ছেলেটি রেল দুর্ঘটনায় মারা গেছে। আর তো সংশয় নাই-তাই পুলিশ আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়-ফাইনাল রিপোর্ট। নয়নকে কেউ খুন করেনি। ইতিমধ্যে পেরিয়ে গেছে আড়াই বছর। বাবার মন। রফিকুল ইসলাম মানলেন না, নারাজি দিলেন আদালতে। ঘটনার পাক্কা আড়াই বছর পর পিবিআই রংপুর ইউনিট ইনচার্জ মো. শহিদুল্লাহ কাওছারের নেতৃত্বে টিম বসেছে মামলার ঘটনার চুলচেরা বিশ্লেষণে। মৃতদেহের একটা ছবি ব্যতীত কোনো কিছুই নেই। সবাই জানে এটি দুর্ঘটনা। তাই মানুষের আগ্রহও নেই। নয়নের দুর্ঘটনার ছবিটি বড় করে বিশ্লেষণ করতেই দেখা গেল বুকের বাম পাশে একটা চিকন গভীর ক্ষত। পিএম ও ইনকোয়েস্ট রিপোর্টে এ ক্ষত সম্পর্কে কোনো কিছু উল্লেখ নেই। রেল অ্যাক্সিডেন্টে তো এরকম ক্ষত থাকার কথা নয়। তদন্ত কর্মকর্তার তদন্ত শুরু হলো। তিনি খোঁজার চেষ্টা করেন সেই সময়ে কারা কারা ক্রিকেট খেলা দেখেছিল, কে কে নয়নের পাশে বসেছিল এবং সর্বশেষ তাকে কোথায় দেখা গিয়েছিল। দীর্ঘ সময়ের স্মৃতি হাতরিয়ে তারা যতটুকু তথ্য দেয় তার ভিত্তিতে নয়নের বন্ধু আশিকুর রহমান তুষারের দিকে সন্দেহের তীর যায়। তাকে তুলে নেয় পুলিশ। তুষারের কথামতো নিয়ে আসা হয় জুয়েল মিয়াকে; সে ওই মেয়েটির বৈমাত্রেয় ভাই। রহস্য ফাঁস হয় খুনের। আর এতেই পেরিয়ে যায় আরও আড়াই বছর। ঘটনার পাঁচ বছর পর বেরিয়ে আসে খুনের আসল রহস্য। জুয়েল মিয়া আদালতে স্বীকার করে- বিশ্বকাপের সেদিন ছিল চাঁদনী রাত। খেলা শেষে তুষার, আল আমিন নয়নকে বলে সেই মেয়েটি তৎক্ষণাৎ তাকে দেখা করতে বলেছে। বন্ধুর কথায় সরল বিশ্বাসে নয়ন, তুষারের সঙ্গেই মেয়েটির বাড়িতে যায়। উঠানে গিয়েই দেখে সেখানে তার অপেক্ষায় আছে মেয়েটির ভাই মুকুল মিয়াসহ, চাচাতো ও  বৈমাত্রেয় ভাই জুয়েল, মনির এবং রাঙ্গা। মুকুল নয়নসহ সবাইকে মাঠে হাওয়া খাওয়ার জন্য প্রস্তাব দেয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা হাওয়া খাওয়ার জন্য নয়নকে নিয়ে রওনা হয়। সারা পথ মুকুল নয়নের হাত ধরে গল্প করে। তারা খোশগল্প করে আর সামনে চলে। ফকিরপাড়ার পরই ধানখেত। ধানখেতের মধ্যে একটি কালভার্ট। কালভার্ট-ই ছিল নয়নের শেষ গন্তব্য। হঠাৎ মুকুল তার লুঙ্গির মধ্য থেকে একটি ছুরি বের করে নয়নের বুকের বাম পাশে হৃৎপি- বরাবর বসিয়ে দেয়। নয়ন মাটিতে পড়ে যায়। একজন মুখ চেপে ধরে অন্যরা পা ও হাত। চলতে থাকে এলোপাতাড়ি ছুরির আঘাত। কালভার্টের পাশেই লুকানো ছিল একটি বস্তা, কোদাল ও ভ্যানগাড়ি এবং দড়ি। খুনিরা মৃত্যু নিশ্চিত করার পর নয়নকে বস্তায় ঢুকিয়ে ভ্যানগাড়িতে ওঠায়। কোদাল দিয়ে মাটির রক্ত পরিষ্কার করে কালভার্টের নিচে ফেলে দেয়- যেন ভাগের মা গঙ্গা সব পাপ মুছে নেবে। কিছু কচি ধানগাছ দিয়ে জায়গাটি ঢেকে দিয়ে খুনিরা নিজেরাই ভ্যান চালিয়ে চলে যায় ১০ কিমি. দূরের সুকানপুকুর রেলব্রিজের কাছে। অপেক্ষায় থাকে কখন ট্রেন আসবে। রাত তখন প্রায় পৌনে ১টা। নির্ধারিত সময়ে সান্তাহার হতে লালমনিরহাটগামী ট্রেনের শব্দ শুনেই বস্তা খুলে খুনিরা নয়নের নিথর শরীরটাকে শুইয়ে দেয় রেললাইনের ওপর। এ খুনিরাই পরদিন সকালে রেলব্রিজে দুর্ঘটনার পক্ষে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার ছিল। এ মৃত্যুর কয়েক দিন পর মেয়েটিকে সিলেটে নিয়ে এক প্রবাসীর সঙ্গে বিয়ে দিয়ে ইউরোপে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ইতিহাসের ছাত্র আল আমিন নয়ন কোনো ইতিহাস সৃষ্টির জন্য নয়, শুধু হৃদয় দিয়ে ভালোবেসেছিল মেয়েটিকে। হতভাগ্য সেই বিদীর্ণ হৃৎপি--ই খুনিদের ঠিকানায় পৌঁছাতে অন্ধকারে আলোর নিশানা ঠিক করে দেয়।

এই বিভাগের আরও খবর
এক প্ল্যাটফর্মে সব বিনিয়োগ সেবা
এক প্ল্যাটফর্মে সব বিনিয়োগ সেবা
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার
‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি
মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার
জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার

দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

নগর জীবন

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা