শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

হৃৎপিণ্ডের ক্ষত চেনাল খুনিদের

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
হৃৎপিণ্ডের ক্ষত চেনাল খুনিদের

টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট সারা দেশ মাতিয়ে রেখেছে। উত্তেজনার ঢেউ  লেগেছে রংপুর পীরগাছার ছোট্ট একটি গ্রাম সোনারায়েও। স্থানীয় মুদি  দোকানদার রফিকুল ইসলামের একমাত্র ছেলে আল আমিন নয়ন গাইবান্ধা সরকারি কলেজের ইতিহাসের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিত সুদর্শন এই ছেলেটি কলেজের ছুটি পেয়েই বাড়িতে এসেছে। বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। নয়ন মাকে বলে স্থানীয় তাম্বলপুর বাজারের ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে খেলা দেখতে যায়। প্রতিদিন ক্রিকেট খেলা দেখে রাত ১০টার মধ্যে বাড়িতে ফিরে আসে। এভাবেই কাটছিল নয়নের দিন।

সেদিন ছিল বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা। প্রতিদিনের মতো সেদিনও নয়ন তার মাকে বলে সেই ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে টেলিভিশনে খেলা দেখতে যায়। ২০১৪ সালের ৬ এপ্রিলের ঘটনা এটি। গ্রামে রাত নামে ঝুপ করে। কিন্তু নয়ন বাসায় ফিরেনি! অন্য দিনের মতো রাত ১০টায় ছেলেটি ফিরে না আসায় মায়ের মধ্যে উদ্বেগ। দোকান বন্ধ করে বাবা বাসায় ফিরেন। উঠানে এসেই অন্য দিনের মতো ছেলের নাম ধরে ডাকতে থাকেন। ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন নয়নের মা। বলেন, নয়ন তো বাসায় ফিরেনি। এ কথা শুনে বাবার কপালে চিন্তার রেখা। নিজেকেই যেন সান্ত্বনা দেন রফিকুল। বলেন, ফাইনাল খেলা হলো তো। এজন্য হয়তো দেরি হচ্ছে নয়নের। কিন্তু রাত ১২টা যখন বাজে বাবা-মা আর স্থির থাকতে পারছেন না। পায়চারি করছেন উঠানে। কাকে বলবে, কী বলবে বুঝতে পারছেন না। রফিকুল বাড়ি থেকে বেরিয়ে একটু এগিয়ে যান। সুনসান অবস্থা চারদিকে। লোকজনের কোনো কোলাহলও নেই। অজানা আশঙ্কা নিয়ে বাসায় ফিরেন তিনি। মা ঘরের দরজায় বসে আছেন ছেলের জন্য। বাবা পায়চারি করছেন উঠানে। এভাবেই নির্ঘুম রাত কাটে রফিকুল দম্পতির। তারা অপেক্ষায় তাদের সন্তানের জন্য। এই বুঝি এসে বলবে, মা আমি বন্ধুর বাসায় আটকে গেছিলাম। মা বলবে, যাও বাবা হাত মুখ ধুয়ে আসো। খাবার দিচ্ছি। এক রাতেই তোর চেহারার কী অবস্থা হয়েছে রে! না এমন কিছু হয়নি। নতুন সূর্যের দেখা মেলে। দেখা  মেলেনি নয়নের। পীরগাছার অন্নদানগর রেললাইনের সুকানপুকুর রেলব্রিজের কাছে হাত-পা-মাথা বিচ্ছিন্ন কাটাছেঁড়া একটি মৃতদেহ উদ্ধারের খবর ছড়িয়ে পড়ে। রেললাইনের ওপর অজ্ঞাত যুবকের লাশের উপস্থিতি সবাইকে হতবাক করে। গ্রামের মানুষ রেললাইনের ওপর এমন দুর্ঘটনা দেখতে মোটেই অভ্যস্ত নয়। অনভ্যস্ত ঘটনা দেখার জন্য উৎসুক লোকের জমায়েত বাড়তে থাকে। কেউ স্পষ্ট করে বলতে পারে না মৃতদেহটি কার বা কোথা থেকে এসেছিল। রেলব্রিজ থেকে ৮-১০ কিমি. দূরে তাম্বলপুর বাজার। কাউনিয়া সান্তাহার রেললাইন এ বাজারটি স্পর্শ করে  গেছে। লাশ উদ্ধারের খবর পান রফিকুলও। বেলা ১১টায় এ খবর শুনে তড়িঘড়ি করে ছোটেন সুকানপুকুর রেলব্রিজের দিকে। লোকজনের ভিড় ঠেলে রফিকুল পৌঁছে যান রেললাইনের ওপর পড়ে থাকা লাশের দিকে। স্থানীয়রা কেউ না চিনলেও রফিকুল তার সন্তানকে ঠিকই চিনেছেন। লাশ দেখেই গগনবিদারী চিৎকার তার। খন্ডিত অংশ ধরেই আহাজারি করতে থাকেন। লোকজন তখন তাকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিল। নিয়ম অনুযায়ী এসব দুর্ঘটনায় মৃতদেহের আইনি নিষ্পত্তি বর্তায় রেল পুলিশের ওপর। ততক্ষণে বোনারপাড়া রেল থানা থেকে পুলিশও এসে গেছে। মো. রফিকুল ইসলামের গগনভেদি আহাজারির মধ্যেই চলতে থাকে পুলিশের সুরতহাল (ইনকোয়েস্ট) প্রতিবেদন তৈরির কাজ। বাংলাদেশে কেউ যদি দুর্ঘটনায় মারা যান তাহলে আপনজনরা মৃতের আর ময়নাতদন্ত (পোস্ট মর্টেম) করাতে চান না। তারা মনে করেন ডাক্তারদের এ কাটাছেঁড়া মুর্দার আত্মার শুধু কষ্টই বাড়ায়। সবার পরামর্শে ময়নাতদন্ত না করে পুত্রশোকে উদভ্রান্ত এক পিতা কাঁধে নিয়ে চললেন তার একমাত্র উত্তরাধিকারীকে। মধ্যবয়সী এ দম্পতির শোক দেখার আর কেউ নেই। পুত্রশোকে রফিকুল আর তার স্ত্রী নাওয়া-খাওয়া প্রায় বন্ধই করে দিয়েছেন। প্রথম দিকে দু-একজন আত্মীয়স্বজন এসে সান্ত্বনা দিলেও সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তাদের উপস্থিতিও কমে গেছে। সপ্তাহ না যেতেই এক দিন হাওয়ায় গুঞ্জন শোনা যায় ফকিরপাড়ার একটি মেয়ের সঙ্গে তার ছেলের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রায় ২ কিমি. দূরের এ ফকিররা ধনে-জনে-মানে বলীয়ান। শোকাতুর পিতা রফিকুলের মন মানে না- কেন তার বাধ্য ছেলেটি বাড়িতে না এসে উল্টো দিকের রেললাইনে এত দূরে চলে গেল! এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই এক দিন সোজা চলে গেলেন ৬০ কিমি. দূরের বোনারপাড়া রেল থানায়। কিন্তু চাইলেই তো থানায় মামলা করা যায় না- যেখানে সবাই জানে ঘটনাটি দুর্ঘটনা। একই কারণে গ্রামের কাউকে সঙ্গেও পেলেন না এ দুর্ভাগা পিতা। তিনি আদালতের শরণাপন্ন হলেন। আদালতের নির্দেশে খুনের মামলা হলো, কিন্তু মৃতদেহের তো ময়নাতদন্ত হয়নি। সুতরাং ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করে রংপুর মেডিকেল কলেজে পাঠাতে হলো। তারাও মতামত দিলেন- হ্যাঁ ছেলেটি রেল দুর্ঘটনায় মারা গেছে। আর তো সংশয় নাই-তাই পুলিশ আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়-ফাইনাল রিপোর্ট। নয়নকে কেউ খুন করেনি। ইতিমধ্যে পেরিয়ে গেছে আড়াই বছর। বাবার মন। রফিকুল ইসলাম মানলেন না, নারাজি দিলেন আদালতে। ঘটনার পাক্কা আড়াই বছর পর পিবিআই রংপুর ইউনিট ইনচার্জ মো. শহিদুল্লাহ কাওছারের নেতৃত্বে টিম বসেছে মামলার ঘটনার চুলচেরা বিশ্লেষণে। মৃতদেহের একটা ছবি ব্যতীত কোনো কিছুই নেই। সবাই জানে এটি দুর্ঘটনা। তাই মানুষের আগ্রহও নেই। নয়নের দুর্ঘটনার ছবিটি বড় করে বিশ্লেষণ করতেই দেখা গেল বুকের বাম পাশে একটা চিকন গভীর ক্ষত। পিএম ও ইনকোয়েস্ট রিপোর্টে এ ক্ষত সম্পর্কে কোনো কিছু উল্লেখ নেই। রেল অ্যাক্সিডেন্টে তো এরকম ক্ষত থাকার কথা নয়। তদন্ত কর্মকর্তার তদন্ত শুরু হলো। তিনি খোঁজার চেষ্টা করেন সেই সময়ে কারা কারা ক্রিকেট খেলা দেখেছিল, কে কে নয়নের পাশে বসেছিল এবং সর্বশেষ তাকে কোথায় দেখা গিয়েছিল। দীর্ঘ সময়ের স্মৃতি হাতরিয়ে তারা যতটুকু তথ্য দেয় তার ভিত্তিতে নয়নের বন্ধু আশিকুর রহমান তুষারের দিকে সন্দেহের তীর যায়। তাকে তুলে নেয় পুলিশ। তুষারের কথামতো নিয়ে আসা হয় জুয়েল মিয়াকে; সে ওই মেয়েটির বৈমাত্রেয় ভাই। রহস্য ফাঁস হয় খুনের। আর এতেই পেরিয়ে যায় আরও আড়াই বছর। ঘটনার পাঁচ বছর পর বেরিয়ে আসে খুনের আসল রহস্য। জুয়েল মিয়া আদালতে স্বীকার করে- বিশ্বকাপের সেদিন ছিল চাঁদনী রাত। খেলা শেষে তুষার, আল আমিন নয়নকে বলে সেই মেয়েটি তৎক্ষণাৎ তাকে দেখা করতে বলেছে। বন্ধুর কথায় সরল বিশ্বাসে নয়ন, তুষারের সঙ্গেই মেয়েটির বাড়িতে যায়। উঠানে গিয়েই দেখে সেখানে তার অপেক্ষায় আছে মেয়েটির ভাই মুকুল মিয়াসহ, চাচাতো ও  বৈমাত্রেয় ভাই জুয়েল, মনির এবং রাঙ্গা। মুকুল নয়নসহ সবাইকে মাঠে হাওয়া খাওয়ার জন্য প্রস্তাব দেয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা হাওয়া খাওয়ার জন্য নয়নকে নিয়ে রওনা হয়। সারা পথ মুকুল নয়নের হাত ধরে গল্প করে। তারা খোশগল্প করে আর সামনে চলে। ফকিরপাড়ার পরই ধানখেত। ধানখেতের মধ্যে একটি কালভার্ট। কালভার্ট-ই ছিল নয়নের শেষ গন্তব্য। হঠাৎ মুকুল তার লুঙ্গির মধ্য থেকে একটি ছুরি বের করে নয়নের বুকের বাম পাশে হৃৎপি- বরাবর বসিয়ে দেয়। নয়ন মাটিতে পড়ে যায়। একজন মুখ চেপে ধরে অন্যরা পা ও হাত। চলতে থাকে এলোপাতাড়ি ছুরির আঘাত। কালভার্টের পাশেই লুকানো ছিল একটি বস্তা, কোদাল ও ভ্যানগাড়ি এবং দড়ি। খুনিরা মৃত্যু নিশ্চিত করার পর নয়নকে বস্তায় ঢুকিয়ে ভ্যানগাড়িতে ওঠায়। কোদাল দিয়ে মাটির রক্ত পরিষ্কার করে কালভার্টের নিচে ফেলে দেয়- যেন ভাগের মা গঙ্গা সব পাপ মুছে নেবে। কিছু কচি ধানগাছ দিয়ে জায়গাটি ঢেকে দিয়ে খুনিরা নিজেরাই ভ্যান চালিয়ে চলে যায় ১০ কিমি. দূরের সুকানপুকুর রেলব্রিজের কাছে। অপেক্ষায় থাকে কখন ট্রেন আসবে। রাত তখন প্রায় পৌনে ১টা। নির্ধারিত সময়ে সান্তাহার হতে লালমনিরহাটগামী ট্রেনের শব্দ শুনেই বস্তা খুলে খুনিরা নয়নের নিথর শরীরটাকে শুইয়ে দেয় রেললাইনের ওপর। এ খুনিরাই পরদিন সকালে রেলব্রিজে দুর্ঘটনার পক্ষে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার ছিল। এ মৃত্যুর কয়েক দিন পর মেয়েটিকে সিলেটে নিয়ে এক প্রবাসীর সঙ্গে বিয়ে দিয়ে ইউরোপে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ইতিহাসের ছাত্র আল আমিন নয়ন কোনো ইতিহাস সৃষ্টির জন্য নয়, শুধু হৃদয় দিয়ে ভালোবেসেছিল মেয়েটিকে। হতভাগ্য সেই বিদীর্ণ হৃৎপি--ই খুনিদের ঠিকানায় পৌঁছাতে অন্ধকারে আলোর নিশানা ঠিক করে দেয়।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে