শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

একান্ত সাক্ষাৎকারে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী

বড় ধরনের বিনিয়োগ কখনো এক দিনে হয় না

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
বড় ধরনের বিনিয়োগ কখনো এক দিনে হয় না

বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেছেন, ‘মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্ব থেমে গেলেও আমরা কিন্তু থেমে থাকিনি। কোনো বাধাই আমাদের উন্নয়ন ঠেকাতে পারেনি। ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের জন্য বেজা করোনাকালেও সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘ধৈর্য ধরুন, পুরো বাংলাদেশকে পাল্টে দেবে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর। চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বাস্তবায়নাধীন বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী বাংলাদেশকে অন্তত ১০০ বছর এগিয়ে নিয়েছে। আইএমএফ, জাইকা, এডিবি, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাদের দৃষ্টিতে করোনা পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্থনীতি ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। এর জন্য বেসরকারি খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আর বেসরকারি খাতকে প্রসারিত করতে এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে বেজা। করোনা মোকাবিলায় বেজা থেমে থাকেনি। বেসরকারি খাতের বিকাশে বেজা বিশেষ ভূমিকা রাখছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বেজা নিরলসভাবে কাজ করছে। যারা বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না, তাদের জন্য তথ্য হলো, ১০০টি জাপানি কোম্পানি তাদের বিনিয়োগ নিয়ে আসছে জাপানি ইকোনমিক জোনে। এটা শিগগিরই দৃশ্যমান হবে। এ ছাড়া তাদের জন্য আরও তথ্য হলো, বড় ধরনের পরিবর্তন কখনো এক দিনে হয় না। ঠিক তেমন বড় ধরনের বিনিয়োগ কখনো এক দিনে আসে না। এর জন্য সময়ের প্রয়োজন হয়। যেমন একটা মানবশিশু জন্ম নিতেও কিন্তু অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। ঠিক তেমনি বিনিয়োগ হুট করেই চলে আসে না। এর জন্য সময় দিতে হয়। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি।’ গতকাল নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রথমে আপনি আমাকে বলুন, বেজার সামগ্রিক কার্যক্রম কেমন চলছে। ইকোনমিক জোনগুলোর কাজের সর্বশেষ অবস্থা বর্ণনা করুন।

পবন চৌধুরী : দেখুন, মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্ব থেমে গেলেও আমরা কিন্তু থেমে থাকিনি। কোনো বাধাই আমাদের উন্নয়ন কার্যক্রম ঠেকাতে পারেনি। ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের জন্য বেজা করোনাকালেও সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে। ইকোনমিক জোনগুলোর কাজের অগ্রগতি অবশ্যই সন্তোষজনক। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এখানে ৩০ হাজার একরের বেশি জায়গাজুড়ে শিল্প-কারখানা গড়ে উঠবে। দেশের বিভিন্ন স্থানে যে ১০০টি ইকোনমিক জোন প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে, এর ব্যাপক অগ্রগতিও রয়েছে। অনেকগুলো জোনে স্থাপিত কারখানা ইতিমধ্যে উৎপাদনে গিয়েছে। আরও কয়েকটি জোনের শিল্প-কারখানা আগামী বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীর সব শেষ অবস্থা সম্পর্কে মানুষের ব্যাপক আগ্রহ। এ বিষয়ে কিছু বলুন।

পবন চৌধুরী : বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী হবে একটি পূর্ণাঙ্গ শিল্প সিটি। এখানে বন্দরসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকবে। শুধু তা-ই নয়, একটি পূর্ণাঙ্গ বন্দরের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং বিভিন্ন দেশের কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক পৃথক জেটিও থাকবে এখানে। সবুজ শিল্পের বিপ্লব ঘটবে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীতে। এ শিল্পনগরীর দুটি ব্লকের প্রায় এক হাজার একর জায়গাজুড়ে যেসব শিল্প গড়ে উঠবে, এর সবই হবে শতভাগ সবুজ কারখানা (গ্রিন ইন্ডাস্ট্রি), যা হবে পরিবেশবান্ধব। এখানকার একেকটি সরোবরের আয়তন হবে ২০০ একর। এটি দেশের শিল্প খাতের জন্য মডেল হিসেবে কাজ করবে। একই সঙ্গে এটিই হবে দেশের সবচেয়ে বড় ইকোনমিক জোন, যার মোট আয়তন ৩৩ হাজার একর। এতে কর্মসংস্থান হবে অন্তত ১৫ লাখ মানুষের। এ শিল্পনগরী ঘিরে আশপাশের এলাকাগুলোতেও গড়ে উঠছে বিভিন্ন শিল্প-কারখানা। বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীর সঙ্গে যুক্ত হবে চট্টগ্রামে নির্মিতব্য বে-টার্মিনাল। এতে সহজ হবে পণ্য আমদানি-রপ্তানি। বিশেষ করে এই শিল্পনগরীতে উৎপাদিত পণ্য সরাসরি রপ্তানি হবে বে-টার্মিনাল দিয়ে। এখন পর্যন্ত এ শিল্পনগরীতে দেশের বিভিন্ন কোম্পানির পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছে জাপান, চীন, ভারত, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া। এটি হবে একটি বিস্তৃত শিল্পনগরী। এখানে সব ধরনের ভারী শিল্প স্থাপিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে ব্যাপক বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। আমরা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শিল্পনগরীটির অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ শেষ করতে বদ্ধপরিকর। এটি বাস্তায়িত হলে এখানেই অন্তত ১৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়া সারা দেশে ১০০টি ইকোনমিক জোন তৈরির কাজও এগিয়ে চলেছে। এতে অল্প সময়ের মধ্যে দেশের রপ্তানি আয় কয়েক গুণ বেড়ে যাবে, যা দেশের অর্থনীতির প্রসার ও জিডিপিতে যুক্ত করবে নতুন মাত্রা। বসুন্ধরাসহ দেশ-বিদেশের বড় বড় কোম্পানি এখানে বিনিয়োগ করছে। চলতি বছরের মধ্যে অনেক কোম্পানিই উৎপাদনে যাওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও সার্বিক অর্থনীতি নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

পবন চৌধুরী : দেখুন, আপনি যেসব বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেছেন, সেগুলোর ব্যাপারে পরিষ্কার কথা হলো, এগুলো কিন্তু এক দিনে হয় না। এগুলোর জন্য যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। আমরা ১৯৮০ সালের পর থেকে ৪০ বছরে ইপিজেড করেছি কয়টা? হাতে গোনা কয়েকটা। আর এরপর মাত্র ৫, ৭ বা ১০ বছরে সবকিছু রাতারাতি পাল্টে যাবে? এটা হয় না। এটার জন্য সময় দিতে হবে। আর অর্থনীতি বিষয়ে তো আইএমএফ, জাইকা, এডিবি, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাগুলোর দৃষ্টিতে করোনা পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্থনীতি ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। এর জন্য বেসরকারি খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আর বেসরকারি খাতকে প্রসারিত এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে বেজা। বিশ্বের অনেক দেশই যেখানে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে চলে গেছে, সেখানে কিন্তু আমরা ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি। এটা অবশ্যই ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মহামারী করোনায়ও আমরা ভালো করছি। যেখানে বিশ্ব থমকে আছে, সেখানেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। এ বিষয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

পবন চৌধুরী : দেখুন, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে অনেক দেশই বিপর্যস্ত। কিন্তু আইএমএফ, জাইকা, এডিবি, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাগুলোর দৃষ্টিতে করোনা পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্থনীতি ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। এর জন্য বেসরকারি খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আর বেসরকারি খাতকে প্রসারিত করতে ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে বেজা। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বেজা নিরলসভাবে কাজ করছে। যারা বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না, তাদের জন্য তথ্য হলো, ১০০টি জাপানি কোম্পানি তাদের বিনিয়োগ নিয়ে আসছে জাপানি ইকোনমিক জোনে। একসময় জাপানের গাড়ি এখানেই উৎপাদিত হবে। এটা আর বেশি দূরে নয়। এটা শিগগিরই দৃশ্যমান হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজগুলো বেজার লক্ষ্য বাস্তবায়নে কতটা সহায়ক বলে আপনি মনে করেন?

পবন চৌধুরী : এসব নিয়ে নতুন করে বলার মতো কিছু নেই। সবই সম্ভব হয়েছে, হচ্ছে। এটা স্বীকার করতেই হবে, একটা সময় আমাদের বিদ্যুতের অনেক ঘাটতি ছিল। অবকাঠামো বলতে তেমন কিছু ছিল না। এমনকি মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী হবে এটা প্রথম দিকে অনেকে বিশ্বাসই করেননি। এখন কিন্তু সেটি দৃশ্যমান। আপনি সেখানে গেলে চিনতেই পারবেন না যে কোথায় এসেছেন। এসব বাস্তবায়ন সরকারের নীতি-পলিসির সহায়তা ছাড়া মোটেই সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সবচেয়ে জাদুকরি বিষয় কী বলে আপনি মনে করেন, যার কারণে কোনো বাধাই আমাদের থামাতে পারে না?

পবন চৌধুরী : দেখুন, এখানে একটা বিষয় খুব পরিষ্কার। আর তা হলো আস্থা, বিশ্বাস এবং ডেডিকেশন। আমরা কতটা উন্নয়ন করতে পেরেছি সেটি আমলে না নিয়ে ভাবুন তো আমরা আজ কোথায় যেতে পারতাম! স্বাধীনতার ৪৮ বা ৫০ বছরে এসে আমরা পদ্মা সেতু তৈরি করছি। এটা তো আরও আগে হওয়া দরকার ছিল। এর পরও বলতে হয়, এসব কিন্তু সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যই। তিনি আসলে দেখাতে চেয়েছেন, আমরা কী করতে পারি। তার একটা প্রবল ইচ্ছা ছিল যে আমরা সক্ষম। এখন তা প্রমাণ হয়েছে, যার মাধ্যমে বেজাও একটি আস্থার প্রতীক হিসেবে কাজ করছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি একটি ইকোনমিক জোনের বাস্তবায়নকাল দুই বছর বাড়ানো হয়েছে। এটি কেন করতে হলো বলে আপনি মনে করেন?

পবন চৌধুরী : এটি আসলে আপনি ভারতীয় কোম্পানিটির কথা বলছেন। সেটি তাদের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। তাদের নিজেদের অভ্যন্তরীণ কিছু বিষয় রয়েছে। তারাও পৃথকভাবে বন্দর স্থাপন করতে চান। কিন্তু আমরা তো সবাইকে পৃথক পৃথক বন্দর দিতে পারব না। এখানে জেটি হতে পারে। আমরা সেটি নিয়েও কথা বলেছি। এসব কারণেই মূলত এর বাস্তবায়নকাল পেছানো হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি মনে করেন, করোনা বিদেশি বিনিয়োগ ধরার জন্য বেশ ইতিবাচক ছিল? আমরা সে সুযোগ কতটা কাজে লাগাতে পেরেছি?

পবন চৌধুরী : যারা এই অভিযোগ করেন যে বিদেশি বিনিয়োগ আমরা ধরতে পারছি না, তাদের জন্য তথ্য হলো, বড় ধরনের পরিবর্তন কখনো এক দিনে হয় না। এটার জন্য সময়ের প্রয়োজন হয়। যেমন একটা মানবশিশু জন্ম নিতেও কিন্তু অনেকটা সময়ের প্রয়োজন হয়। ঠিক তেমন বিনিয়োগ হুট করেই চলে আসে না। এর জন্য সময় দিতে হয়। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি। যে কোনো স্রোত ওপর থেকে যেমন দেখা যায়, স্রোতের ভিতরটা তেমন থাকে না। কারণ স্রোতের নিচের যে স্রোতটা থাকে, সেটি থাকে উল্টো দিকের। সেটি কিন্তু দেখা যায় না। আমরা সেই কাজটাই করছি। আমরা দৃশ্যমান হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে গেছি। ফলে আমাদের ধৈর্য ধরতে হবে। শুধু তাৎক্ষণিক রান্না করা খাবার চাইলেই হবে না। মজাদার খাবার খেতে হলে রান্নার জন্য আপনাকে সময় দিতে হবে। শিল্পায়নের জন্য সময় দিতে হবে। এর জন্য তাড়াহুড়ো করলে চলবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অন্যতম পর্যটন এলাকা পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে বেজার কোনো পরিকল্পনা আছে কি না?

পবন চৌধুরী : দেখুন, পার্বত্যাঞ্চলের সবচেয়ে কম অপরাধ সংঘটিত হয় বান্দরবানে। ফলে বান্দরবানকে ঘিরে নানা ধরনের পরিকল্পনা রয়েছে। সেখানে ইতিমধ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সরকার। তবে এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, নানা ধরনের বাধা আসে। এর জন্য আমাদের আগে মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। অনেক সময় প্রকৃতিকে অক্ষত রেখেই উন্নয়ন করা যায়। আবার কখনো কখনো প্রকৃতিকেও পরিবর্তন করতে হয়। এই ধরুন আমরা নদী খনন করি। সেখানে নদীর নাব্য ফিরিয়ে আনতেই সেটি করা হয়। প্রকৃতির কাছে গিয়ে ইট-পাথর দিয়ে দালান তোলা মানেই কিন্তু প্রকৃতির প্রতি অন্যায় করা নয়। ফলে এটার জন্য প্রয়োজন মানসিকতার পরিবর্তন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি করোনাকালেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় ইকোনমিক জোনের নির্মাণযজ্ঞ দেখে বেড়িয়েছেন। বেজার কারণে অল্প কয়েক বছরেই দেশে একটা বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে আপনার কোনো অতৃপ্তি আছে কি না?

পবন চৌধুরী : এখানে বলতে হয়, আপনি যখন কাজের মানুষ হবেন তখন আপনার কোনো তৃপ্তি থাকবে না। সন্তুষ্টিও থাকবে না। আপনি শুধুই কাজ করতে চাইবেন। কাজ করতে গিয়ে আমি করোনার মধ্যেও প্রায় ৪০ হাজার কিলোমিটার ভ্রমণ করেছি। এটা অবশ্যই আমার কাজের জন্য বিরাট কোনো সাফল্য নয়। কারণ এটাই আমার দায়িত্ব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সব সময়।

পবন চৌধুরী : আপনাকেও ধন্যবাদ, বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ