শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

একান্ত সাক্ষাৎকারে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী

বড় ধরনের বিনিয়োগ কখনো এক দিনে হয় না

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
বড় ধরনের বিনিয়োগ কখনো এক দিনে হয় না

বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেছেন, ‘মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্ব থেমে গেলেও আমরা কিন্তু থেমে থাকিনি। কোনো বাধাই আমাদের উন্নয়ন ঠেকাতে পারেনি। ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের জন্য বেজা করোনাকালেও সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘ধৈর্য ধরুন, পুরো বাংলাদেশকে পাল্টে দেবে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর। চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বাস্তবায়নাধীন বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী বাংলাদেশকে অন্তত ১০০ বছর এগিয়ে নিয়েছে। আইএমএফ, জাইকা, এডিবি, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাদের দৃষ্টিতে করোনা পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্থনীতি ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। এর জন্য বেসরকারি খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আর বেসরকারি খাতকে প্রসারিত করতে এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে বেজা। করোনা মোকাবিলায় বেজা থেমে থাকেনি। বেসরকারি খাতের বিকাশে বেজা বিশেষ ভূমিকা রাখছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বেজা নিরলসভাবে কাজ করছে। যারা বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না, তাদের জন্য তথ্য হলো, ১০০টি জাপানি কোম্পানি তাদের বিনিয়োগ নিয়ে আসছে জাপানি ইকোনমিক জোনে। এটা শিগগিরই দৃশ্যমান হবে। এ ছাড়া তাদের জন্য আরও তথ্য হলো, বড় ধরনের পরিবর্তন কখনো এক দিনে হয় না। ঠিক তেমন বড় ধরনের বিনিয়োগ কখনো এক দিনে আসে না। এর জন্য সময়ের প্রয়োজন হয়। যেমন একটা মানবশিশু জন্ম নিতেও কিন্তু অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। ঠিক তেমনি বিনিয়োগ হুট করেই চলে আসে না। এর জন্য সময় দিতে হয়। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি।’ গতকাল নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রথমে আপনি আমাকে বলুন, বেজার সামগ্রিক কার্যক্রম কেমন চলছে। ইকোনমিক জোনগুলোর কাজের সর্বশেষ অবস্থা বর্ণনা করুন।

পবন চৌধুরী : দেখুন, মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্ব থেমে গেলেও আমরা কিন্তু থেমে থাকিনি। কোনো বাধাই আমাদের উন্নয়ন কার্যক্রম ঠেকাতে পারেনি। ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের জন্য বেজা করোনাকালেও সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে। ইকোনমিক জোনগুলোর কাজের অগ্রগতি অবশ্যই সন্তোষজনক। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এখানে ৩০ হাজার একরের বেশি জায়গাজুড়ে শিল্প-কারখানা গড়ে উঠবে। দেশের বিভিন্ন স্থানে যে ১০০টি ইকোনমিক জোন প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে, এর ব্যাপক অগ্রগতিও রয়েছে। অনেকগুলো জোনে স্থাপিত কারখানা ইতিমধ্যে উৎপাদনে গিয়েছে। আরও কয়েকটি জোনের শিল্প-কারখানা আগামী বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীর সব শেষ অবস্থা সম্পর্কে মানুষের ব্যাপক আগ্রহ। এ বিষয়ে কিছু বলুন।

পবন চৌধুরী : বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী হবে একটি পূর্ণাঙ্গ শিল্প সিটি। এখানে বন্দরসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকবে। শুধু তা-ই নয়, একটি পূর্ণাঙ্গ বন্দরের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং বিভিন্ন দেশের কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক পৃথক জেটিও থাকবে এখানে। সবুজ শিল্পের বিপ্লব ঘটবে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীতে। এ শিল্পনগরীর দুটি ব্লকের প্রায় এক হাজার একর জায়গাজুড়ে যেসব শিল্প গড়ে উঠবে, এর সবই হবে শতভাগ সবুজ কারখানা (গ্রিন ইন্ডাস্ট্রি), যা হবে পরিবেশবান্ধব। এখানকার একেকটি সরোবরের আয়তন হবে ২০০ একর। এটি দেশের শিল্প খাতের জন্য মডেল হিসেবে কাজ করবে। একই সঙ্গে এটিই হবে দেশের সবচেয়ে বড় ইকোনমিক জোন, যার মোট আয়তন ৩৩ হাজার একর। এতে কর্মসংস্থান হবে অন্তত ১৫ লাখ মানুষের। এ শিল্পনগরী ঘিরে আশপাশের এলাকাগুলোতেও গড়ে উঠছে বিভিন্ন শিল্প-কারখানা। বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীর সঙ্গে যুক্ত হবে চট্টগ্রামে নির্মিতব্য বে-টার্মিনাল। এতে সহজ হবে পণ্য আমদানি-রপ্তানি। বিশেষ করে এই শিল্পনগরীতে উৎপাদিত পণ্য সরাসরি রপ্তানি হবে বে-টার্মিনাল দিয়ে। এখন পর্যন্ত এ শিল্পনগরীতে দেশের বিভিন্ন কোম্পানির পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছে জাপান, চীন, ভারত, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া। এটি হবে একটি বিস্তৃত শিল্পনগরী। এখানে সব ধরনের ভারী শিল্প স্থাপিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে ব্যাপক বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। আমরা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শিল্পনগরীটির অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ শেষ করতে বদ্ধপরিকর। এটি বাস্তায়িত হলে এখানেই অন্তত ১৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়া সারা দেশে ১০০টি ইকোনমিক জোন তৈরির কাজও এগিয়ে চলেছে। এতে অল্প সময়ের মধ্যে দেশের রপ্তানি আয় কয়েক গুণ বেড়ে যাবে, যা দেশের অর্থনীতির প্রসার ও জিডিপিতে যুক্ত করবে নতুন মাত্রা। বসুন্ধরাসহ দেশ-বিদেশের বড় বড় কোম্পানি এখানে বিনিয়োগ করছে। চলতি বছরের মধ্যে অনেক কোম্পানিই উৎপাদনে যাওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও সার্বিক অর্থনীতি নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

পবন চৌধুরী : দেখুন, আপনি যেসব বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেছেন, সেগুলোর ব্যাপারে পরিষ্কার কথা হলো, এগুলো কিন্তু এক দিনে হয় না। এগুলোর জন্য যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। আমরা ১৯৮০ সালের পর থেকে ৪০ বছরে ইপিজেড করেছি কয়টা? হাতে গোনা কয়েকটা। আর এরপর মাত্র ৫, ৭ বা ১০ বছরে সবকিছু রাতারাতি পাল্টে যাবে? এটা হয় না। এটার জন্য সময় দিতে হবে। আর অর্থনীতি বিষয়ে তো আইএমএফ, জাইকা, এডিবি, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাগুলোর দৃষ্টিতে করোনা পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্থনীতি ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। এর জন্য বেসরকারি খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আর বেসরকারি খাতকে প্রসারিত এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে বেজা। বিশ্বের অনেক দেশই যেখানে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে চলে গেছে, সেখানে কিন্তু আমরা ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি। এটা অবশ্যই ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মহামারী করোনায়ও আমরা ভালো করছি। যেখানে বিশ্ব থমকে আছে, সেখানেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। এ বিষয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

পবন চৌধুরী : দেখুন, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে অনেক দেশই বিপর্যস্ত। কিন্তু আইএমএফ, জাইকা, এডিবি, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাগুলোর দৃষ্টিতে করোনা পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্থনীতি ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। এর জন্য বেসরকারি খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আর বেসরকারি খাতকে প্রসারিত করতে ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে বেজা। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বেজা নিরলসভাবে কাজ করছে। যারা বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না, তাদের জন্য তথ্য হলো, ১০০টি জাপানি কোম্পানি তাদের বিনিয়োগ নিয়ে আসছে জাপানি ইকোনমিক জোনে। একসময় জাপানের গাড়ি এখানেই উৎপাদিত হবে। এটা আর বেশি দূরে নয়। এটা শিগগিরই দৃশ্যমান হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজগুলো বেজার লক্ষ্য বাস্তবায়নে কতটা সহায়ক বলে আপনি মনে করেন?

পবন চৌধুরী : এসব নিয়ে নতুন করে বলার মতো কিছু নেই। সবই সম্ভব হয়েছে, হচ্ছে। এটা স্বীকার করতেই হবে, একটা সময় আমাদের বিদ্যুতের অনেক ঘাটতি ছিল। অবকাঠামো বলতে তেমন কিছু ছিল না। এমনকি মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী হবে এটা প্রথম দিকে অনেকে বিশ্বাসই করেননি। এখন কিন্তু সেটি দৃশ্যমান। আপনি সেখানে গেলে চিনতেই পারবেন না যে কোথায় এসেছেন। এসব বাস্তবায়ন সরকারের নীতি-পলিসির সহায়তা ছাড়া মোটেই সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সবচেয়ে জাদুকরি বিষয় কী বলে আপনি মনে করেন, যার কারণে কোনো বাধাই আমাদের থামাতে পারে না?

পবন চৌধুরী : দেখুন, এখানে একটা বিষয় খুব পরিষ্কার। আর তা হলো আস্থা, বিশ্বাস এবং ডেডিকেশন। আমরা কতটা উন্নয়ন করতে পেরেছি সেটি আমলে না নিয়ে ভাবুন তো আমরা আজ কোথায় যেতে পারতাম! স্বাধীনতার ৪৮ বা ৫০ বছরে এসে আমরা পদ্মা সেতু তৈরি করছি। এটা তো আরও আগে হওয়া দরকার ছিল। এর পরও বলতে হয়, এসব কিন্তু সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যই। তিনি আসলে দেখাতে চেয়েছেন, আমরা কী করতে পারি। তার একটা প্রবল ইচ্ছা ছিল যে আমরা সক্ষম। এখন তা প্রমাণ হয়েছে, যার মাধ্যমে বেজাও একটি আস্থার প্রতীক হিসেবে কাজ করছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি একটি ইকোনমিক জোনের বাস্তবায়নকাল দুই বছর বাড়ানো হয়েছে। এটি কেন করতে হলো বলে আপনি মনে করেন?

পবন চৌধুরী : এটি আসলে আপনি ভারতীয় কোম্পানিটির কথা বলছেন। সেটি তাদের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। তাদের নিজেদের অভ্যন্তরীণ কিছু বিষয় রয়েছে। তারাও পৃথকভাবে বন্দর স্থাপন করতে চান। কিন্তু আমরা তো সবাইকে পৃথক পৃথক বন্দর দিতে পারব না। এখানে জেটি হতে পারে। আমরা সেটি নিয়েও কথা বলেছি। এসব কারণেই মূলত এর বাস্তবায়নকাল পেছানো হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি মনে করেন, করোনা বিদেশি বিনিয়োগ ধরার জন্য বেশ ইতিবাচক ছিল? আমরা সে সুযোগ কতটা কাজে লাগাতে পেরেছি?

পবন চৌধুরী : যারা এই অভিযোগ করেন যে বিদেশি বিনিয়োগ আমরা ধরতে পারছি না, তাদের জন্য তথ্য হলো, বড় ধরনের পরিবর্তন কখনো এক দিনে হয় না। এটার জন্য সময়ের প্রয়োজন হয়। যেমন একটা মানবশিশু জন্ম নিতেও কিন্তু অনেকটা সময়ের প্রয়োজন হয়। ঠিক তেমন বিনিয়োগ হুট করেই চলে আসে না। এর জন্য সময় দিতে হয়। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি। যে কোনো স্রোত ওপর থেকে যেমন দেখা যায়, স্রোতের ভিতরটা তেমন থাকে না। কারণ স্রোতের নিচের যে স্রোতটা থাকে, সেটি থাকে উল্টো দিকের। সেটি কিন্তু দেখা যায় না। আমরা সেই কাজটাই করছি। আমরা দৃশ্যমান হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে গেছি। ফলে আমাদের ধৈর্য ধরতে হবে। শুধু তাৎক্ষণিক রান্না করা খাবার চাইলেই হবে না। মজাদার খাবার খেতে হলে রান্নার জন্য আপনাকে সময় দিতে হবে। শিল্পায়নের জন্য সময় দিতে হবে। এর জন্য তাড়াহুড়ো করলে চলবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অন্যতম পর্যটন এলাকা পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে বেজার কোনো পরিকল্পনা আছে কি না?

পবন চৌধুরী : দেখুন, পার্বত্যাঞ্চলের সবচেয়ে কম অপরাধ সংঘটিত হয় বান্দরবানে। ফলে বান্দরবানকে ঘিরে নানা ধরনের পরিকল্পনা রয়েছে। সেখানে ইতিমধ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সরকার। তবে এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, নানা ধরনের বাধা আসে। এর জন্য আমাদের আগে মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। অনেক সময় প্রকৃতিকে অক্ষত রেখেই উন্নয়ন করা যায়। আবার কখনো কখনো প্রকৃতিকেও পরিবর্তন করতে হয়। এই ধরুন আমরা নদী খনন করি। সেখানে নদীর নাব্য ফিরিয়ে আনতেই সেটি করা হয়। প্রকৃতির কাছে গিয়ে ইট-পাথর দিয়ে দালান তোলা মানেই কিন্তু প্রকৃতির প্রতি অন্যায় করা নয়। ফলে এটার জন্য প্রয়োজন মানসিকতার পরিবর্তন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি করোনাকালেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় ইকোনমিক জোনের নির্মাণযজ্ঞ দেখে বেড়িয়েছেন। বেজার কারণে অল্প কয়েক বছরেই দেশে একটা বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে আপনার কোনো অতৃপ্তি আছে কি না?

পবন চৌধুরী : এখানে বলতে হয়, আপনি যখন কাজের মানুষ হবেন তখন আপনার কোনো তৃপ্তি থাকবে না। সন্তুষ্টিও থাকবে না। আপনি শুধুই কাজ করতে চাইবেন। কাজ করতে গিয়ে আমি করোনার মধ্যেও প্রায় ৪০ হাজার কিলোমিটার ভ্রমণ করেছি। এটা অবশ্যই আমার কাজের জন্য বিরাট কোনো সাফল্য নয়। কারণ এটাই আমার দায়িত্ব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সব সময়।

পবন চৌধুরী : আপনাকেও ধন্যবাদ, বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন