শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

একান্ত সাক্ষাৎকারে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী

বড় ধরনের বিনিয়োগ কখনো এক দিনে হয় না

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
বড় ধরনের বিনিয়োগ কখনো এক দিনে হয় না

বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেছেন, ‘মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্ব থেমে গেলেও আমরা কিন্তু থেমে থাকিনি। কোনো বাধাই আমাদের উন্নয়ন ঠেকাতে পারেনি। ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের জন্য বেজা করোনাকালেও সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘ধৈর্য ধরুন, পুরো বাংলাদেশকে পাল্টে দেবে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর। চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বাস্তবায়নাধীন বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী বাংলাদেশকে অন্তত ১০০ বছর এগিয়ে নিয়েছে। আইএমএফ, জাইকা, এডিবি, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাদের দৃষ্টিতে করোনা পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্থনীতি ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। এর জন্য বেসরকারি খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আর বেসরকারি খাতকে প্রসারিত করতে এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে বেজা। করোনা মোকাবিলায় বেজা থেমে থাকেনি। বেসরকারি খাতের বিকাশে বেজা বিশেষ ভূমিকা রাখছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বেজা নিরলসভাবে কাজ করছে। যারা বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না, তাদের জন্য তথ্য হলো, ১০০টি জাপানি কোম্পানি তাদের বিনিয়োগ নিয়ে আসছে জাপানি ইকোনমিক জোনে। এটা শিগগিরই দৃশ্যমান হবে। এ ছাড়া তাদের জন্য আরও তথ্য হলো, বড় ধরনের পরিবর্তন কখনো এক দিনে হয় না। ঠিক তেমন বড় ধরনের বিনিয়োগ কখনো এক দিনে আসে না। এর জন্য সময়ের প্রয়োজন হয়। যেমন একটা মানবশিশু জন্ম নিতেও কিন্তু অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। ঠিক তেমনি বিনিয়োগ হুট করেই চলে আসে না। এর জন্য সময় দিতে হয়। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি।’ গতকাল নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রথমে আপনি আমাকে বলুন, বেজার সামগ্রিক কার্যক্রম কেমন চলছে। ইকোনমিক জোনগুলোর কাজের সর্বশেষ অবস্থা বর্ণনা করুন।

পবন চৌধুরী : দেখুন, মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্ব থেমে গেলেও আমরা কিন্তু থেমে থাকিনি। কোনো বাধাই আমাদের উন্নয়ন কার্যক্রম ঠেকাতে পারেনি। ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের জন্য বেজা করোনাকালেও সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে। ইকোনমিক জোনগুলোর কাজের অগ্রগতি অবশ্যই সন্তোষজনক। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এখানে ৩০ হাজার একরের বেশি জায়গাজুড়ে শিল্প-কারখানা গড়ে উঠবে। দেশের বিভিন্ন স্থানে যে ১০০টি ইকোনমিক জোন প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে, এর ব্যাপক অগ্রগতিও রয়েছে। অনেকগুলো জোনে স্থাপিত কারখানা ইতিমধ্যে উৎপাদনে গিয়েছে। আরও কয়েকটি জোনের শিল্প-কারখানা আগামী বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীর সব শেষ অবস্থা সম্পর্কে মানুষের ব্যাপক আগ্রহ। এ বিষয়ে কিছু বলুন।

পবন চৌধুরী : বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী হবে একটি পূর্ণাঙ্গ শিল্প সিটি। এখানে বন্দরসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকবে। শুধু তা-ই নয়, একটি পূর্ণাঙ্গ বন্দরের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং বিভিন্ন দেশের কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক পৃথক জেটিও থাকবে এখানে। সবুজ শিল্পের বিপ্লব ঘটবে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীতে। এ শিল্পনগরীর দুটি ব্লকের প্রায় এক হাজার একর জায়গাজুড়ে যেসব শিল্প গড়ে উঠবে, এর সবই হবে শতভাগ সবুজ কারখানা (গ্রিন ইন্ডাস্ট্রি), যা হবে পরিবেশবান্ধব। এখানকার একেকটি সরোবরের আয়তন হবে ২০০ একর। এটি দেশের শিল্প খাতের জন্য মডেল হিসেবে কাজ করবে। একই সঙ্গে এটিই হবে দেশের সবচেয়ে বড় ইকোনমিক জোন, যার মোট আয়তন ৩৩ হাজার একর। এতে কর্মসংস্থান হবে অন্তত ১৫ লাখ মানুষের। এ শিল্পনগরী ঘিরে আশপাশের এলাকাগুলোতেও গড়ে উঠছে বিভিন্ন শিল্প-কারখানা। বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরীর সঙ্গে যুক্ত হবে চট্টগ্রামে নির্মিতব্য বে-টার্মিনাল। এতে সহজ হবে পণ্য আমদানি-রপ্তানি। বিশেষ করে এই শিল্পনগরীতে উৎপাদিত পণ্য সরাসরি রপ্তানি হবে বে-টার্মিনাল দিয়ে। এখন পর্যন্ত এ শিল্পনগরীতে দেশের বিভিন্ন কোম্পানির পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছে জাপান, চীন, ভারত, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া। এটি হবে একটি বিস্তৃত শিল্পনগরী। এখানে সব ধরনের ভারী শিল্প স্থাপিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে ব্যাপক বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। আমরা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শিল্পনগরীটির অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ শেষ করতে বদ্ধপরিকর। এটি বাস্তায়িত হলে এখানেই অন্তত ১৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়া সারা দেশে ১০০টি ইকোনমিক জোন তৈরির কাজও এগিয়ে চলেছে। এতে অল্প সময়ের মধ্যে দেশের রপ্তানি আয় কয়েক গুণ বেড়ে যাবে, যা দেশের অর্থনীতির প্রসার ও জিডিপিতে যুক্ত করবে নতুন মাত্রা। বসুন্ধরাসহ দেশ-বিদেশের বড় বড় কোম্পানি এখানে বিনিয়োগ করছে। চলতি বছরের মধ্যে অনেক কোম্পানিই উৎপাদনে যাওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও সার্বিক অর্থনীতি নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

পবন চৌধুরী : দেখুন, আপনি যেসব বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেছেন, সেগুলোর ব্যাপারে পরিষ্কার কথা হলো, এগুলো কিন্তু এক দিনে হয় না। এগুলোর জন্য যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। আমরা ১৯৮০ সালের পর থেকে ৪০ বছরে ইপিজেড করেছি কয়টা? হাতে গোনা কয়েকটা। আর এরপর মাত্র ৫, ৭ বা ১০ বছরে সবকিছু রাতারাতি পাল্টে যাবে? এটা হয় না। এটার জন্য সময় দিতে হবে। আর অর্থনীতি বিষয়ে তো আইএমএফ, জাইকা, এডিবি, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাগুলোর দৃষ্টিতে করোনা পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্থনীতি ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। এর জন্য বেসরকারি খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আর বেসরকারি খাতকে প্রসারিত এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে বেজা। বিশ্বের অনেক দেশই যেখানে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে চলে গেছে, সেখানে কিন্তু আমরা ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি। এটা অবশ্যই ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মহামারী করোনায়ও আমরা ভালো করছি। যেখানে বিশ্ব থমকে আছে, সেখানেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। এ বিষয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

পবন চৌধুরী : দেখুন, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে অনেক দেশই বিপর্যস্ত। কিন্তু আইএমএফ, জাইকা, এডিবি, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাগুলোর দৃষ্টিতে করোনা পরিস্থিতিতেও আমাদের অর্থনীতি ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে। এর জন্য বেসরকারি খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আর বেসরকারি খাতকে প্রসারিত করতে ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বিরামহীনভাবে কাজ করছে বেজা। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বেজা নিরলসভাবে কাজ করছে। যারা বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না, তাদের জন্য তথ্য হলো, ১০০টি জাপানি কোম্পানি তাদের বিনিয়োগ নিয়ে আসছে জাপানি ইকোনমিক জোনে। একসময় জাপানের গাড়ি এখানেই উৎপাদিত হবে। এটা আর বেশি দূরে নয়। এটা শিগগিরই দৃশ্যমান হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজগুলো বেজার লক্ষ্য বাস্তবায়নে কতটা সহায়ক বলে আপনি মনে করেন?

পবন চৌধুরী : এসব নিয়ে নতুন করে বলার মতো কিছু নেই। সবই সম্ভব হয়েছে, হচ্ছে। এটা স্বীকার করতেই হবে, একটা সময় আমাদের বিদ্যুতের অনেক ঘাটতি ছিল। অবকাঠামো বলতে তেমন কিছু ছিল না। এমনকি মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী হবে এটা প্রথম দিকে অনেকে বিশ্বাসই করেননি। এখন কিন্তু সেটি দৃশ্যমান। আপনি সেখানে গেলে চিনতেই পারবেন না যে কোথায় এসেছেন। এসব বাস্তবায়ন সরকারের নীতি-পলিসির সহায়তা ছাড়া মোটেই সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সবচেয়ে জাদুকরি বিষয় কী বলে আপনি মনে করেন, যার কারণে কোনো বাধাই আমাদের থামাতে পারে না?

পবন চৌধুরী : দেখুন, এখানে একটা বিষয় খুব পরিষ্কার। আর তা হলো আস্থা, বিশ্বাস এবং ডেডিকেশন। আমরা কতটা উন্নয়ন করতে পেরেছি সেটি আমলে না নিয়ে ভাবুন তো আমরা আজ কোথায় যেতে পারতাম! স্বাধীনতার ৪৮ বা ৫০ বছরে এসে আমরা পদ্মা সেতু তৈরি করছি। এটা তো আরও আগে হওয়া দরকার ছিল। এর পরও বলতে হয়, এসব কিন্তু সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যই। তিনি আসলে দেখাতে চেয়েছেন, আমরা কী করতে পারি। তার একটা প্রবল ইচ্ছা ছিল যে আমরা সক্ষম। এখন তা প্রমাণ হয়েছে, যার মাধ্যমে বেজাও একটি আস্থার প্রতীক হিসেবে কাজ করছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি একটি ইকোনমিক জোনের বাস্তবায়নকাল দুই বছর বাড়ানো হয়েছে। এটি কেন করতে হলো বলে আপনি মনে করেন?

পবন চৌধুরী : এটি আসলে আপনি ভারতীয় কোম্পানিটির কথা বলছেন। সেটি তাদের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। তাদের নিজেদের অভ্যন্তরীণ কিছু বিষয় রয়েছে। তারাও পৃথকভাবে বন্দর স্থাপন করতে চান। কিন্তু আমরা তো সবাইকে পৃথক পৃথক বন্দর দিতে পারব না। এখানে জেটি হতে পারে। আমরা সেটি নিয়েও কথা বলেছি। এসব কারণেই মূলত এর বাস্তবায়নকাল পেছানো হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি মনে করেন, করোনা বিদেশি বিনিয়োগ ধরার জন্য বেশ ইতিবাচক ছিল? আমরা সে সুযোগ কতটা কাজে লাগাতে পেরেছি?

পবন চৌধুরী : যারা এই অভিযোগ করেন যে বিদেশি বিনিয়োগ আমরা ধরতে পারছি না, তাদের জন্য তথ্য হলো, বড় ধরনের পরিবর্তন কখনো এক দিনে হয় না। এটার জন্য সময়ের প্রয়োজন হয়। যেমন একটা মানবশিশু জন্ম নিতেও কিন্তু অনেকটা সময়ের প্রয়োজন হয়। ঠিক তেমন বিনিয়োগ হুট করেই চলে আসে না। এর জন্য সময় দিতে হয়। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি। যে কোনো স্রোত ওপর থেকে যেমন দেখা যায়, স্রোতের ভিতরটা তেমন থাকে না। কারণ স্রোতের নিচের যে স্রোতটা থাকে, সেটি থাকে উল্টো দিকের। সেটি কিন্তু দেখা যায় না। আমরা সেই কাজটাই করছি। আমরা দৃশ্যমান হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে গেছি। ফলে আমাদের ধৈর্য ধরতে হবে। শুধু তাৎক্ষণিক রান্না করা খাবার চাইলেই হবে না। মজাদার খাবার খেতে হলে রান্নার জন্য আপনাকে সময় দিতে হবে। শিল্পায়নের জন্য সময় দিতে হবে। এর জন্য তাড়াহুড়ো করলে চলবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অন্যতম পর্যটন এলাকা পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে বেজার কোনো পরিকল্পনা আছে কি না?

পবন চৌধুরী : দেখুন, পার্বত্যাঞ্চলের সবচেয়ে কম অপরাধ সংঘটিত হয় বান্দরবানে। ফলে বান্দরবানকে ঘিরে নানা ধরনের পরিকল্পনা রয়েছে। সেখানে ইতিমধ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সরকার। তবে এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, নানা ধরনের বাধা আসে। এর জন্য আমাদের আগে মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। অনেক সময় প্রকৃতিকে অক্ষত রেখেই উন্নয়ন করা যায়। আবার কখনো কখনো প্রকৃতিকেও পরিবর্তন করতে হয়। এই ধরুন আমরা নদী খনন করি। সেখানে নদীর নাব্য ফিরিয়ে আনতেই সেটি করা হয়। প্রকৃতির কাছে গিয়ে ইট-পাথর দিয়ে দালান তোলা মানেই কিন্তু প্রকৃতির প্রতি অন্যায় করা নয়। ফলে এটার জন্য প্রয়োজন মানসিকতার পরিবর্তন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি করোনাকালেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় ইকোনমিক জোনের নির্মাণযজ্ঞ দেখে বেড়িয়েছেন। বেজার কারণে অল্প কয়েক বছরেই দেশে একটা বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে আপনার কোনো অতৃপ্তি আছে কি না?

পবন চৌধুরী : এখানে বলতে হয়, আপনি যখন কাজের মানুষ হবেন তখন আপনার কোনো তৃপ্তি থাকবে না। সন্তুষ্টিও থাকবে না। আপনি শুধুই কাজ করতে চাইবেন। কাজ করতে গিয়ে আমি করোনার মধ্যেও প্রায় ৪০ হাজার কিলোমিটার ভ্রমণ করেছি। এটা অবশ্যই আমার কাজের জন্য বিরাট কোনো সাফল্য নয়। কারণ এটাই আমার দায়িত্ব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সব সময়।

পবন চৌধুরী : আপনাকেও ধন্যবাদ, বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু
সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল
গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী
আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?
২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম
খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা
জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা
কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান
মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি
ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ আটক ১
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদ নির্বাচনে প্রতিবন্ধীদের ভাবনা জানতে চায় ইসি
সংসদ নির্বাচনে প্রতিবন্ধীদের ভাবনা জানতে চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ডুবছে রাঙামাটির বরকল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ডুবছে রাঙামাটির বরকল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেতার সম্ভাবনা আছে এমন শরিকদের জন্য আসন ছাড়বে বিএনপি : আমীর খসরু
জেতার সম্ভাবনা আছে এমন শরিকদের জন্য আসন ছাড়বে বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম