শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

সাক্ষাৎকারে এমডি তাকসিম এ খান

চাহিদার তুলনায় ওয়াসার পানি উৎপাদন বেশি

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চাহিদার তুলনায় ওয়াসার পানি উৎপাদন বেশি

ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেছেন, রাজধানীতে এখন পানির কোনো সংকট নেই। বর্তমানে প্রয়োজনের তুলনায় প্রায় ১৫ কোটি লিটার পানি বেশি উৎপাদন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমিয়ে ভূ-উপরিস্থ পানিকে পানের উপযোগী করে তোলা। এ লক্ষ্যে আমরা মেগা প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।

সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ঢাকা ওয়াসার এমডি এ কথা বলেন।

প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেন, ঢাকা নিয়ে আমাদের মাস্টারপ্ল্যান রয়েছে। ওয়াসা নিয়ে পাঁচটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে আমাকে। সেগুলো কাটিয়ে উঠেছি। নাগরিকদের যে কোনো অভিযোগ ১৬১৬২ নম্বরে জানালে অতিদ্রুত সমাধান করা হবে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক পানি ব্যবস্থাপনা করবে ঢাকা ওয়াসা।

প্রায় এক যুগ ধরে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব পালন করছেন প্রকৌশলী তাকসিম এ খান। এ সময়ে রাজধানীর

বিভিন্ন এলাকায় পানি সমস্যা, জলাবদ্ধতা, পয়ঃনিষ্কাশনসহ নানা বিষয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি। রাজধানীর পয়ঃনিষ্কাশনের দায়িত্বও ওয়াসার। ঢাকা ওয়াসার বর্তমান কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে তিনি কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : টানা ষষ্ঠবারের মতো ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এ দীর্ঘ সময়ে ঢাকা ওয়াসার সফলতা কী?

তাকসিম এ খান : ঢাকা ওয়াসা মূলত পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করে। ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ঢাকাসহ সারা দেশে গতানুগতিক পানি ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন চায়। তখন আমরা ‘ঘুরে দাঁড়াও ঢাকা ওয়াসা’ নামে একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলাম। এর মাধ্যমে গতানুগতিক পানি ব্যবস্থাপনা ঢেলে সাজাতে চেষ্টা করেছি। এখন আমরা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক, পরিবেশবান্ধব, টেকসই ও গণমুখী পানি ব্যবস্থাপনা করতে কাজ করছি। এজন্য ২০২১ সালকে লক্ষ্যমাত্রা ধরেছিলাম। আশা করি চলতি বছরের মধ্যে এ লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ হবে। তখন বলেছিলাম আমরাও ঢাকা ওয়াসাকে ডিজিটাল করব। এখন আমরা তা অনেকাংশেই বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। আগে ঢাকা শহরে ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষ পানি পেত। বাকিরা পানি পেত না। পর্যাপ্ত পানি সরবরাহের ব্যবস্থা ছিল না অনেক এলাকায়। এখন ঢাকা ওয়াসার পানি উৎপাদন চাহিদার চেয়ে বেশি। ওয়াসার দৈনিক পানির উৎপাদন সক্ষমতা ২৬০ কোটি লিটার। ঢাকা শহরে শীত-বর্ষা অনুযায়ী ২১০ থেকে ২৪৫ কোটি লিটার পর্যন্ত চাহিদা থাকে। তবে কোথাও পানি সংকট হলে বা এমন সমস্যার তথ্য পেলে আমরা তা তৎক্ষণাৎ সমাধান করছি। ফলে সামগ্রিকভাবে পানি ব্যবস্থাপনায় কোনো ঘাটতি নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যর্থতা আছে কি?

তাকসিম এ খান : ব্যর্থতা বলব না তবে চ্যালেঞ্জ তো আছেই। আমাদের পাঁচটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেগুলো এখনো আছে। এর মধ্যে আছে ভোক্তা ও কর্মীদের মানসিকতার পরিবর্তন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, স্বচ্ছতা-জবাবদিহির অভাব, স্বার্থান্বেষী ইউনিয়ন ও কুচক্রী মহল। আমরা এগুলো থেকে শিক্ষা নিয়েছি। এ সমস্যাগুলো এখন অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমাতে ঢাকা ওয়াসা কী পদক্ষেপ নিয়েছে?

তাকসিম এ খান : ভূগর্ভস্থ পানির নির্ভরশীলতা কমাতে আমরা ২০০৯ সাল থেকে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করে ভূ-উপরিস্থ পানি পরিশোধন করে পানীয়-উপযোগী করার বেশ কিছু প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। আগে ৮৮ ভাগ পানি আসত ভূগর্ভস্থ উৎস থেকে, আর মাত্র ২২ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎস থেকে। আমাদের প্রচেষ্টায় বর্তমানে ৬৬ ভাগ ভূগর্ভস্থ আর ৩৪ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎস থেকে পানি আসছে। সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ফেজ-২, পদ্মা যশলদিয়া পানি শোধনাগার পুরোদমে চলছে। গন্ধর্বপুর পানি শোধনাগার প্রকল্প আমাদের মেগা প্রকল্পগুলোর অন্যতম। এ ছাড়া সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ফেজ-৩ প্রকল্পের কাজ আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। এটা ২০২৪ সালে শেষ হবে। এর মধ্যে সাভারের ভাকুর্তায় ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের একটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। ওখানকার পানি তুলে রাজধানীর মিরপুরে আনা হচ্ছে। কারণ মিরপুর থেকে পানি উত্তোলন করলে পানিস্তর অনেক বেশি নেমে যাচ্ছিল। ভাকুর্তার পানিস্তর রিচার্জ হওয়ায় ওখানে ভূগর্ভস্থ পানি তুললেও কমে না। ২০২৪ সালে এ প্রকল্পগুলো শেষ হলে পানির উৎস ৩০ ভাগ ভূগর্ভস্থ আর ৭০ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎসে নিয়ে আসতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার পানির মান নিয়ে নাগরিকদের অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আপনি কী বলেন?

তাকসিম এ খান : আমরা জনগণকে খাবার পানি দিচ্ছি না। খাবার পানির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের খনিজ উপাদান থাকে। আমরা ওয়াসার লাইনের পানিতে তা দিই না। আমরা খাওয়ার উপযোগী পানি দিয়ে থাকি। এ ছাড়া পানির ট্যাংক যদি পরিষ্কার থাকে অথবা না থাকে তাহলে এ পানি ১০ মিনিট ফুটিয়ে পান করা যাবে। আমাদের পানি ৯০ শতাংশ পানের উপযুক্ত। কিন্তু অনেক সময় সংযোগলাইনে কোথাও ছিদ্র হয়ে গেলে সেখান দিয়ে ময়লা প্রবেশ করে পানি নোংরা করে ফেলে। পানি শোধনাগার থেকে পানি নিয়ে পরীক্ষা করলে দেখা যাবে তা শতভাগ পান-উপযোগী। কিন্তু সরবরাহ লাইনে কোথাও ছিদ্র থাকলে সমস্যা তৈরি হয়। এ ছাড়া বাসাবাড়ির রিজার্ভ, পানির লাইনের পাইপ নিয়মিত পরিষ্কার না করলে পানি নোংরা হয়।

তবে এ সমস্যার সমাধানে রাজধানীর পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে। ঢাকাকে ১৪৫টি ক্লাস্টারে (ডিস্ট্রিক্ট মিটার এরিয়া বা ডিএমএ) ভাগ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৬৪টির কাজ শেষ হয়েছে। বাকি ডিএমএর কাজ ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ হবে। এরপর আর পানির মান নিয়ে প্রশ্ন থাকবে না। একেকটি ভাগে পানি ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক করা হয়েছে। প্রতিটি নেটওয়ার্ক অন্যজনের থেকে আলাদা ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। এতে ২৪ ঘণ্টা এ এলাকাগুলোয় পানি থাকে। এক জায়গা থেকে নোংরা পানি অন্য জায়গায় যাওয়ার সুযোগ নেই। এটা স্মার্ট পানি ব্যবস্থাপনার একটি অংশ। এখন আমরা বলতে পারি ৯০ ভাগ পানি স্বচ্ছ থাকে। ভবিষ্যতে এ স্বচ্ছতা ১০০ ভাগে নিয়ে যেতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার পানির মিটার উন্নয়ন নিয়ে আপনাদের পরিকল্পনা কী?

তাকসিম এ খান : আমরা স্মার্ট মিটার বসাব। কারণ সাধারণ মিটার রিডিংয়ে গেলে মিটার রিডার ও গ্রাহকের মধ্যে অনেক সময় আঁতাতের ঘটনা ঘটে। রিডিং নেওয়ার সময় কারচুপিও হয়। তবে এখন আমরা সব মিটার পরিবর্তন করেছি। তার পরও ওয়াসা থেকে কর্মী গিয়ে মিটার রিডিং দেখতে হয়। স্মার্ট মিটার বসালে আর কারও যাওয়ার দরকার পড়বে না। মিটারের রিডিং ওয়েভের মাধ্যমে আমাদের সার্ভারে চলে আসবে। প্রতিটি মিটারের সব তথ্য সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে। কখন কতটুকু পানি খরচ হচ্ছে সব তথ্য থাকবে। আমাদের বিল পদ্ধতি এখনো স্বয়ংক্রিয় আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঢাকা মহানগরীর সীমানা বেড়ে (৩৬টি ওয়ার্ড) এখন দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। নতুন এলাকাগুলোয় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহে ওয়াসা কী উদ্যোগ নিয়েছে?

তাকসিম এ খান : নতুন ওয়ার্ডগুলো নিয়ে আমরা মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করছি। সে অনুযায়ী কাজ শুরু করছি। তবে কাজটি শেষ করতে আনুমানিক পাঁচ থেকে ছয় বছর লাগবে। আপাতত এ ইউনিয়নগুলোয় ডিএমএ পদ্ধতিতে পানি সরবরাহ করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার বোতলজাত পানি ‘শান্তি’। এ পানি বাজারজাত করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না কেন?

তাকসিম এ খান : শান্তি পানি বোতলজাত করে বিক্রি করা ওয়াসার কাজ নয়। ঢাকা ওয়াসার কাজ বাসাবাড়িতে পানি সরবরাহ। দেশে প্রাইভেট সেক্টরে বিভিন্ন কোম্পানি বোতলজাত পানি উৎপাদন করছে। কিন্তু কেউ জানে না এসব পানির মান কেমন এবং মানসম্মত পানি উৎপাদনের খরচ কত হয়। ওয়াসার এ পানি হচ্ছে একটি মডেল বা মানদন্ড। বোতলজাত পানি কেমন হবে শান্তি পানি তার উদাহরণ। এ পানির মধ্যে যা যা উপাদান আছে অন্যান্য কোম্পানিকে পানি উৎপাদনে তা করতে হবে। তা না করলে কোম্পানিগুলো দোষী সাব্যস্ত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঢাকা ওয়াসার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় আধুনিকায়ন নিয়ে কী ভাবছেন?

তাকসিম এ খান : আমরা ২০৩৫ সাল পর্যন্ত পানি সরবরাহ নিশ্চিত করব। ২০৫০ সাল পর্যন্ত ঢাকার পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা কী হবে তা মাস্টারপ্ল্যানে রয়েছে। দাশেরকান্দি পয়ঃশোধনাগার প্রকল্প করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসা স্মার্ট ম্যানেজমেন্টে যাচ্ছে। কোনো টেবিলে ফাইল থাকবে না, সবকিছু হবে কম্পিউটার ও মোবাইলে। এর মাধ্যমে নাগরিক সেবা নিশ্চিত হবে এবং দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি থেকে ঢাকা ওয়াসা মুক্ত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

তাকসিম এ খান : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর