শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

সাক্ষাৎকারে এমডি তাকসিম এ খান

চাহিদার তুলনায় ওয়াসার পানি উৎপাদন বেশি

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চাহিদার তুলনায় ওয়াসার পানি উৎপাদন বেশি

ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেছেন, রাজধানীতে এখন পানির কোনো সংকট নেই। বর্তমানে প্রয়োজনের তুলনায় প্রায় ১৫ কোটি লিটার পানি বেশি উৎপাদন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমিয়ে ভূ-উপরিস্থ পানিকে পানের উপযোগী করে তোলা। এ লক্ষ্যে আমরা মেগা প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।

সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ঢাকা ওয়াসার এমডি এ কথা বলেন।

প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেন, ঢাকা নিয়ে আমাদের মাস্টারপ্ল্যান রয়েছে। ওয়াসা নিয়ে পাঁচটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে আমাকে। সেগুলো কাটিয়ে উঠেছি। নাগরিকদের যে কোনো অভিযোগ ১৬১৬২ নম্বরে জানালে অতিদ্রুত সমাধান করা হবে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক পানি ব্যবস্থাপনা করবে ঢাকা ওয়াসা।

প্রায় এক যুগ ধরে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব পালন করছেন প্রকৌশলী তাকসিম এ খান। এ সময়ে রাজধানীর

বিভিন্ন এলাকায় পানি সমস্যা, জলাবদ্ধতা, পয়ঃনিষ্কাশনসহ নানা বিষয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি। রাজধানীর পয়ঃনিষ্কাশনের দায়িত্বও ওয়াসার। ঢাকা ওয়াসার বর্তমান কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে তিনি কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : টানা ষষ্ঠবারের মতো ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এ দীর্ঘ সময়ে ঢাকা ওয়াসার সফলতা কী?

তাকসিম এ খান : ঢাকা ওয়াসা মূলত পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করে। ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ঢাকাসহ সারা দেশে গতানুগতিক পানি ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন চায়। তখন আমরা ‘ঘুরে দাঁড়াও ঢাকা ওয়াসা’ নামে একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলাম। এর মাধ্যমে গতানুগতিক পানি ব্যবস্থাপনা ঢেলে সাজাতে চেষ্টা করেছি। এখন আমরা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক, পরিবেশবান্ধব, টেকসই ও গণমুখী পানি ব্যবস্থাপনা করতে কাজ করছি। এজন্য ২০২১ সালকে লক্ষ্যমাত্রা ধরেছিলাম। আশা করি চলতি বছরের মধ্যে এ লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ হবে। তখন বলেছিলাম আমরাও ঢাকা ওয়াসাকে ডিজিটাল করব। এখন আমরা তা অনেকাংশেই বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। আগে ঢাকা শহরে ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষ পানি পেত। বাকিরা পানি পেত না। পর্যাপ্ত পানি সরবরাহের ব্যবস্থা ছিল না অনেক এলাকায়। এখন ঢাকা ওয়াসার পানি উৎপাদন চাহিদার চেয়ে বেশি। ওয়াসার দৈনিক পানির উৎপাদন সক্ষমতা ২৬০ কোটি লিটার। ঢাকা শহরে শীত-বর্ষা অনুযায়ী ২১০ থেকে ২৪৫ কোটি লিটার পর্যন্ত চাহিদা থাকে। তবে কোথাও পানি সংকট হলে বা এমন সমস্যার তথ্য পেলে আমরা তা তৎক্ষণাৎ সমাধান করছি। ফলে সামগ্রিকভাবে পানি ব্যবস্থাপনায় কোনো ঘাটতি নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যর্থতা আছে কি?

তাকসিম এ খান : ব্যর্থতা বলব না তবে চ্যালেঞ্জ তো আছেই। আমাদের পাঁচটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেগুলো এখনো আছে। এর মধ্যে আছে ভোক্তা ও কর্মীদের মানসিকতার পরিবর্তন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, স্বচ্ছতা-জবাবদিহির অভাব, স্বার্থান্বেষী ইউনিয়ন ও কুচক্রী মহল। আমরা এগুলো থেকে শিক্ষা নিয়েছি। এ সমস্যাগুলো এখন অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমাতে ঢাকা ওয়াসা কী পদক্ষেপ নিয়েছে?

তাকসিম এ খান : ভূগর্ভস্থ পানির নির্ভরশীলতা কমাতে আমরা ২০০৯ সাল থেকে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করে ভূ-উপরিস্থ পানি পরিশোধন করে পানীয়-উপযোগী করার বেশ কিছু প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। আগে ৮৮ ভাগ পানি আসত ভূগর্ভস্থ উৎস থেকে, আর মাত্র ২২ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎস থেকে। আমাদের প্রচেষ্টায় বর্তমানে ৬৬ ভাগ ভূগর্ভস্থ আর ৩৪ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎস থেকে পানি আসছে। সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ফেজ-২, পদ্মা যশলদিয়া পানি শোধনাগার পুরোদমে চলছে। গন্ধর্বপুর পানি শোধনাগার প্রকল্প আমাদের মেগা প্রকল্পগুলোর অন্যতম। এ ছাড়া সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ফেজ-৩ প্রকল্পের কাজ আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। এটা ২০২৪ সালে শেষ হবে। এর মধ্যে সাভারের ভাকুর্তায় ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের একটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। ওখানকার পানি তুলে রাজধানীর মিরপুরে আনা হচ্ছে। কারণ মিরপুর থেকে পানি উত্তোলন করলে পানিস্তর অনেক বেশি নেমে যাচ্ছিল। ভাকুর্তার পানিস্তর রিচার্জ হওয়ায় ওখানে ভূগর্ভস্থ পানি তুললেও কমে না। ২০২৪ সালে এ প্রকল্পগুলো শেষ হলে পানির উৎস ৩০ ভাগ ভূগর্ভস্থ আর ৭০ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎসে নিয়ে আসতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার পানির মান নিয়ে নাগরিকদের অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আপনি কী বলেন?

তাকসিম এ খান : আমরা জনগণকে খাবার পানি দিচ্ছি না। খাবার পানির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের খনিজ উপাদান থাকে। আমরা ওয়াসার লাইনের পানিতে তা দিই না। আমরা খাওয়ার উপযোগী পানি দিয়ে থাকি। এ ছাড়া পানির ট্যাংক যদি পরিষ্কার থাকে অথবা না থাকে তাহলে এ পানি ১০ মিনিট ফুটিয়ে পান করা যাবে। আমাদের পানি ৯০ শতাংশ পানের উপযুক্ত। কিন্তু অনেক সময় সংযোগলাইনে কোথাও ছিদ্র হয়ে গেলে সেখান দিয়ে ময়লা প্রবেশ করে পানি নোংরা করে ফেলে। পানি শোধনাগার থেকে পানি নিয়ে পরীক্ষা করলে দেখা যাবে তা শতভাগ পান-উপযোগী। কিন্তু সরবরাহ লাইনে কোথাও ছিদ্র থাকলে সমস্যা তৈরি হয়। এ ছাড়া বাসাবাড়ির রিজার্ভ, পানির লাইনের পাইপ নিয়মিত পরিষ্কার না করলে পানি নোংরা হয়।

তবে এ সমস্যার সমাধানে রাজধানীর পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে। ঢাকাকে ১৪৫টি ক্লাস্টারে (ডিস্ট্রিক্ট মিটার এরিয়া বা ডিএমএ) ভাগ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৬৪টির কাজ শেষ হয়েছে। বাকি ডিএমএর কাজ ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ হবে। এরপর আর পানির মান নিয়ে প্রশ্ন থাকবে না। একেকটি ভাগে পানি ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক করা হয়েছে। প্রতিটি নেটওয়ার্ক অন্যজনের থেকে আলাদা ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। এতে ২৪ ঘণ্টা এ এলাকাগুলোয় পানি থাকে। এক জায়গা থেকে নোংরা পানি অন্য জায়গায় যাওয়ার সুযোগ নেই। এটা স্মার্ট পানি ব্যবস্থাপনার একটি অংশ। এখন আমরা বলতে পারি ৯০ ভাগ পানি স্বচ্ছ থাকে। ভবিষ্যতে এ স্বচ্ছতা ১০০ ভাগে নিয়ে যেতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার পানির মিটার উন্নয়ন নিয়ে আপনাদের পরিকল্পনা কী?

তাকসিম এ খান : আমরা স্মার্ট মিটার বসাব। কারণ সাধারণ মিটার রিডিংয়ে গেলে মিটার রিডার ও গ্রাহকের মধ্যে অনেক সময় আঁতাতের ঘটনা ঘটে। রিডিং নেওয়ার সময় কারচুপিও হয়। তবে এখন আমরা সব মিটার পরিবর্তন করেছি। তার পরও ওয়াসা থেকে কর্মী গিয়ে মিটার রিডিং দেখতে হয়। স্মার্ট মিটার বসালে আর কারও যাওয়ার দরকার পড়বে না। মিটারের রিডিং ওয়েভের মাধ্যমে আমাদের সার্ভারে চলে আসবে। প্রতিটি মিটারের সব তথ্য সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে। কখন কতটুকু পানি খরচ হচ্ছে সব তথ্য থাকবে। আমাদের বিল পদ্ধতি এখনো স্বয়ংক্রিয় আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঢাকা মহানগরীর সীমানা বেড়ে (৩৬টি ওয়ার্ড) এখন দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। নতুন এলাকাগুলোয় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহে ওয়াসা কী উদ্যোগ নিয়েছে?

তাকসিম এ খান : নতুন ওয়ার্ডগুলো নিয়ে আমরা মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করছি। সে অনুযায়ী কাজ শুরু করছি। তবে কাজটি শেষ করতে আনুমানিক পাঁচ থেকে ছয় বছর লাগবে। আপাতত এ ইউনিয়নগুলোয় ডিএমএ পদ্ধতিতে পানি সরবরাহ করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার বোতলজাত পানি ‘শান্তি’। এ পানি বাজারজাত করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না কেন?

তাকসিম এ খান : শান্তি পানি বোতলজাত করে বিক্রি করা ওয়াসার কাজ নয়। ঢাকা ওয়াসার কাজ বাসাবাড়িতে পানি সরবরাহ। দেশে প্রাইভেট সেক্টরে বিভিন্ন কোম্পানি বোতলজাত পানি উৎপাদন করছে। কিন্তু কেউ জানে না এসব পানির মান কেমন এবং মানসম্মত পানি উৎপাদনের খরচ কত হয়। ওয়াসার এ পানি হচ্ছে একটি মডেল বা মানদন্ড। বোতলজাত পানি কেমন হবে শান্তি পানি তার উদাহরণ। এ পানির মধ্যে যা যা উপাদান আছে অন্যান্য কোম্পানিকে পানি উৎপাদনে তা করতে হবে। তা না করলে কোম্পানিগুলো দোষী সাব্যস্ত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঢাকা ওয়াসার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় আধুনিকায়ন নিয়ে কী ভাবছেন?

তাকসিম এ খান : আমরা ২০৩৫ সাল পর্যন্ত পানি সরবরাহ নিশ্চিত করব। ২০৫০ সাল পর্যন্ত ঢাকার পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা কী হবে তা মাস্টারপ্ল্যানে রয়েছে। দাশেরকান্দি পয়ঃশোধনাগার প্রকল্প করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসা স্মার্ট ম্যানেজমেন্টে যাচ্ছে। কোনো টেবিলে ফাইল থাকবে না, সবকিছু হবে কম্পিউটার ও মোবাইলে। এর মাধ্যমে নাগরিক সেবা নিশ্চিত হবে এবং দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি থেকে ঢাকা ওয়াসা মুক্ত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

তাকসিম এ খান : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে