শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

সাক্ষাৎকারে এমডি তাকসিম এ খান

চাহিদার তুলনায় ওয়াসার পানি উৎপাদন বেশি

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চাহিদার তুলনায় ওয়াসার পানি উৎপাদন বেশি

ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেছেন, রাজধানীতে এখন পানির কোনো সংকট নেই। বর্তমানে প্রয়োজনের তুলনায় প্রায় ১৫ কোটি লিটার পানি বেশি উৎপাদন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমিয়ে ভূ-উপরিস্থ পানিকে পানের উপযোগী করে তোলা। এ লক্ষ্যে আমরা মেগা প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।

সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ঢাকা ওয়াসার এমডি এ কথা বলেন।

প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেন, ঢাকা নিয়ে আমাদের মাস্টারপ্ল্যান রয়েছে। ওয়াসা নিয়ে পাঁচটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে আমাকে। সেগুলো কাটিয়ে উঠেছি। নাগরিকদের যে কোনো অভিযোগ ১৬১৬২ নম্বরে জানালে অতিদ্রুত সমাধান করা হবে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক পানি ব্যবস্থাপনা করবে ঢাকা ওয়াসা।

প্রায় এক যুগ ধরে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব পালন করছেন প্রকৌশলী তাকসিম এ খান। এ সময়ে রাজধানীর

বিভিন্ন এলাকায় পানি সমস্যা, জলাবদ্ধতা, পয়ঃনিষ্কাশনসহ নানা বিষয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি। রাজধানীর পয়ঃনিষ্কাশনের দায়িত্বও ওয়াসার। ঢাকা ওয়াসার বর্তমান কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে তিনি কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : টানা ষষ্ঠবারের মতো ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এ দীর্ঘ সময়ে ঢাকা ওয়াসার সফলতা কী?

তাকসিম এ খান : ঢাকা ওয়াসা মূলত পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করে। ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ঢাকাসহ সারা দেশে গতানুগতিক পানি ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন চায়। তখন আমরা ‘ঘুরে দাঁড়াও ঢাকা ওয়াসা’ নামে একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলাম। এর মাধ্যমে গতানুগতিক পানি ব্যবস্থাপনা ঢেলে সাজাতে চেষ্টা করেছি। এখন আমরা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক, পরিবেশবান্ধব, টেকসই ও গণমুখী পানি ব্যবস্থাপনা করতে কাজ করছি। এজন্য ২০২১ সালকে লক্ষ্যমাত্রা ধরেছিলাম। আশা করি চলতি বছরের মধ্যে এ লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ হবে। তখন বলেছিলাম আমরাও ঢাকা ওয়াসাকে ডিজিটাল করব। এখন আমরা তা অনেকাংশেই বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। আগে ঢাকা শহরে ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষ পানি পেত। বাকিরা পানি পেত না। পর্যাপ্ত পানি সরবরাহের ব্যবস্থা ছিল না অনেক এলাকায়। এখন ঢাকা ওয়াসার পানি উৎপাদন চাহিদার চেয়ে বেশি। ওয়াসার দৈনিক পানির উৎপাদন সক্ষমতা ২৬০ কোটি লিটার। ঢাকা শহরে শীত-বর্ষা অনুযায়ী ২১০ থেকে ২৪৫ কোটি লিটার পর্যন্ত চাহিদা থাকে। তবে কোথাও পানি সংকট হলে বা এমন সমস্যার তথ্য পেলে আমরা তা তৎক্ষণাৎ সমাধান করছি। ফলে সামগ্রিকভাবে পানি ব্যবস্থাপনায় কোনো ঘাটতি নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যর্থতা আছে কি?

তাকসিম এ খান : ব্যর্থতা বলব না তবে চ্যালেঞ্জ তো আছেই। আমাদের পাঁচটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেগুলো এখনো আছে। এর মধ্যে আছে ভোক্তা ও কর্মীদের মানসিকতার পরিবর্তন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, স্বচ্ছতা-জবাবদিহির অভাব, স্বার্থান্বেষী ইউনিয়ন ও কুচক্রী মহল। আমরা এগুলো থেকে শিক্ষা নিয়েছি। এ সমস্যাগুলো এখন অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমাতে ঢাকা ওয়াসা কী পদক্ষেপ নিয়েছে?

তাকসিম এ খান : ভূগর্ভস্থ পানির নির্ভরশীলতা কমাতে আমরা ২০০৯ সাল থেকে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করে ভূ-উপরিস্থ পানি পরিশোধন করে পানীয়-উপযোগী করার বেশ কিছু প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। আগে ৮৮ ভাগ পানি আসত ভূগর্ভস্থ উৎস থেকে, আর মাত্র ২২ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎস থেকে। আমাদের প্রচেষ্টায় বর্তমানে ৬৬ ভাগ ভূগর্ভস্থ আর ৩৪ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎস থেকে পানি আসছে। সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ফেজ-২, পদ্মা যশলদিয়া পানি শোধনাগার পুরোদমে চলছে। গন্ধর্বপুর পানি শোধনাগার প্রকল্প আমাদের মেগা প্রকল্পগুলোর অন্যতম। এ ছাড়া সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ফেজ-৩ প্রকল্পের কাজ আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। এটা ২০২৪ সালে শেষ হবে। এর মধ্যে সাভারের ভাকুর্তায় ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের একটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। ওখানকার পানি তুলে রাজধানীর মিরপুরে আনা হচ্ছে। কারণ মিরপুর থেকে পানি উত্তোলন করলে পানিস্তর অনেক বেশি নেমে যাচ্ছিল। ভাকুর্তার পানিস্তর রিচার্জ হওয়ায় ওখানে ভূগর্ভস্থ পানি তুললেও কমে না। ২০২৪ সালে এ প্রকল্পগুলো শেষ হলে পানির উৎস ৩০ ভাগ ভূগর্ভস্থ আর ৭০ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎসে নিয়ে আসতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার পানির মান নিয়ে নাগরিকদের অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আপনি কী বলেন?

তাকসিম এ খান : আমরা জনগণকে খাবার পানি দিচ্ছি না। খাবার পানির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের খনিজ উপাদান থাকে। আমরা ওয়াসার লাইনের পানিতে তা দিই না। আমরা খাওয়ার উপযোগী পানি দিয়ে থাকি। এ ছাড়া পানির ট্যাংক যদি পরিষ্কার থাকে অথবা না থাকে তাহলে এ পানি ১০ মিনিট ফুটিয়ে পান করা যাবে। আমাদের পানি ৯০ শতাংশ পানের উপযুক্ত। কিন্তু অনেক সময় সংযোগলাইনে কোথাও ছিদ্র হয়ে গেলে সেখান দিয়ে ময়লা প্রবেশ করে পানি নোংরা করে ফেলে। পানি শোধনাগার থেকে পানি নিয়ে পরীক্ষা করলে দেখা যাবে তা শতভাগ পান-উপযোগী। কিন্তু সরবরাহ লাইনে কোথাও ছিদ্র থাকলে সমস্যা তৈরি হয়। এ ছাড়া বাসাবাড়ির রিজার্ভ, পানির লাইনের পাইপ নিয়মিত পরিষ্কার না করলে পানি নোংরা হয়।

তবে এ সমস্যার সমাধানে রাজধানীর পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে। ঢাকাকে ১৪৫টি ক্লাস্টারে (ডিস্ট্রিক্ট মিটার এরিয়া বা ডিএমএ) ভাগ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৬৪টির কাজ শেষ হয়েছে। বাকি ডিএমএর কাজ ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ হবে। এরপর আর পানির মান নিয়ে প্রশ্ন থাকবে না। একেকটি ভাগে পানি ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক করা হয়েছে। প্রতিটি নেটওয়ার্ক অন্যজনের থেকে আলাদা ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। এতে ২৪ ঘণ্টা এ এলাকাগুলোয় পানি থাকে। এক জায়গা থেকে নোংরা পানি অন্য জায়গায় যাওয়ার সুযোগ নেই। এটা স্মার্ট পানি ব্যবস্থাপনার একটি অংশ। এখন আমরা বলতে পারি ৯০ ভাগ পানি স্বচ্ছ থাকে। ভবিষ্যতে এ স্বচ্ছতা ১০০ ভাগে নিয়ে যেতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার পানির মিটার উন্নয়ন নিয়ে আপনাদের পরিকল্পনা কী?

তাকসিম এ খান : আমরা স্মার্ট মিটার বসাব। কারণ সাধারণ মিটার রিডিংয়ে গেলে মিটার রিডার ও গ্রাহকের মধ্যে অনেক সময় আঁতাতের ঘটনা ঘটে। রিডিং নেওয়ার সময় কারচুপিও হয়। তবে এখন আমরা সব মিটার পরিবর্তন করেছি। তার পরও ওয়াসা থেকে কর্মী গিয়ে মিটার রিডিং দেখতে হয়। স্মার্ট মিটার বসালে আর কারও যাওয়ার দরকার পড়বে না। মিটারের রিডিং ওয়েভের মাধ্যমে আমাদের সার্ভারে চলে আসবে। প্রতিটি মিটারের সব তথ্য সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে। কখন কতটুকু পানি খরচ হচ্ছে সব তথ্য থাকবে। আমাদের বিল পদ্ধতি এখনো স্বয়ংক্রিয় আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঢাকা মহানগরীর সীমানা বেড়ে (৩৬টি ওয়ার্ড) এখন দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। নতুন এলাকাগুলোয় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহে ওয়াসা কী উদ্যোগ নিয়েছে?

তাকসিম এ খান : নতুন ওয়ার্ডগুলো নিয়ে আমরা মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করছি। সে অনুযায়ী কাজ শুরু করছি। তবে কাজটি শেষ করতে আনুমানিক পাঁচ থেকে ছয় বছর লাগবে। আপাতত এ ইউনিয়নগুলোয় ডিএমএ পদ্ধতিতে পানি সরবরাহ করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার বোতলজাত পানি ‘শান্তি’। এ পানি বাজারজাত করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না কেন?

তাকসিম এ খান : শান্তি পানি বোতলজাত করে বিক্রি করা ওয়াসার কাজ নয়। ঢাকা ওয়াসার কাজ বাসাবাড়িতে পানি সরবরাহ। দেশে প্রাইভেট সেক্টরে বিভিন্ন কোম্পানি বোতলজাত পানি উৎপাদন করছে। কিন্তু কেউ জানে না এসব পানির মান কেমন এবং মানসম্মত পানি উৎপাদনের খরচ কত হয়। ওয়াসার এ পানি হচ্ছে একটি মডেল বা মানদন্ড। বোতলজাত পানি কেমন হবে শান্তি পানি তার উদাহরণ। এ পানির মধ্যে যা যা উপাদান আছে অন্যান্য কোম্পানিকে পানি উৎপাদনে তা করতে হবে। তা না করলে কোম্পানিগুলো দোষী সাব্যস্ত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঢাকা ওয়াসার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় আধুনিকায়ন নিয়ে কী ভাবছেন?

তাকসিম এ খান : আমরা ২০৩৫ সাল পর্যন্ত পানি সরবরাহ নিশ্চিত করব। ২০৫০ সাল পর্যন্ত ঢাকার পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা কী হবে তা মাস্টারপ্ল্যানে রয়েছে। দাশেরকান্দি পয়ঃশোধনাগার প্রকল্প করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসা স্মার্ট ম্যানেজমেন্টে যাচ্ছে। কোনো টেবিলে ফাইল থাকবে না, সবকিছু হবে কম্পিউটার ও মোবাইলে। এর মাধ্যমে নাগরিক সেবা নিশ্চিত হবে এবং দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি থেকে ঢাকা ওয়াসা মুক্ত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

তাকসিম এ খান : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম