শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

সাক্ষাৎকারে এমডি তাকসিম এ খান

চাহিদার তুলনায় ওয়াসার পানি উৎপাদন বেশি

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চাহিদার তুলনায় ওয়াসার পানি উৎপাদন বেশি

ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেছেন, রাজধানীতে এখন পানির কোনো সংকট নেই। বর্তমানে প্রয়োজনের তুলনায় প্রায় ১৫ কোটি লিটার পানি বেশি উৎপাদন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমিয়ে ভূ-উপরিস্থ পানিকে পানের উপযোগী করে তোলা। এ লক্ষ্যে আমরা মেগা প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।

সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ঢাকা ওয়াসার এমডি এ কথা বলেন।

প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেন, ঢাকা নিয়ে আমাদের মাস্টারপ্ল্যান রয়েছে। ওয়াসা নিয়ে পাঁচটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে আমাকে। সেগুলো কাটিয়ে উঠেছি। নাগরিকদের যে কোনো অভিযোগ ১৬১৬২ নম্বরে জানালে অতিদ্রুত সমাধান করা হবে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক পানি ব্যবস্থাপনা করবে ঢাকা ওয়াসা।

প্রায় এক যুগ ধরে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব পালন করছেন প্রকৌশলী তাকসিম এ খান। এ সময়ে রাজধানীর

বিভিন্ন এলাকায় পানি সমস্যা, জলাবদ্ধতা, পয়ঃনিষ্কাশনসহ নানা বিষয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি। রাজধানীর পয়ঃনিষ্কাশনের দায়িত্বও ওয়াসার। ঢাকা ওয়াসার বর্তমান কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে তিনি কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : টানা ষষ্ঠবারের মতো ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এ দীর্ঘ সময়ে ঢাকা ওয়াসার সফলতা কী?

তাকসিম এ খান : ঢাকা ওয়াসা মূলত পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করে। ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ঢাকাসহ সারা দেশে গতানুগতিক পানি ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন চায়। তখন আমরা ‘ঘুরে দাঁড়াও ঢাকা ওয়াসা’ নামে একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলাম। এর মাধ্যমে গতানুগতিক পানি ব্যবস্থাপনা ঢেলে সাজাতে চেষ্টা করেছি। এখন আমরা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক, পরিবেশবান্ধব, টেকসই ও গণমুখী পানি ব্যবস্থাপনা করতে কাজ করছি। এজন্য ২০২১ সালকে লক্ষ্যমাত্রা ধরেছিলাম। আশা করি চলতি বছরের মধ্যে এ লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ হবে। তখন বলেছিলাম আমরাও ঢাকা ওয়াসাকে ডিজিটাল করব। এখন আমরা তা অনেকাংশেই বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। আগে ঢাকা শহরে ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষ পানি পেত। বাকিরা পানি পেত না। পর্যাপ্ত পানি সরবরাহের ব্যবস্থা ছিল না অনেক এলাকায়। এখন ঢাকা ওয়াসার পানি উৎপাদন চাহিদার চেয়ে বেশি। ওয়াসার দৈনিক পানির উৎপাদন সক্ষমতা ২৬০ কোটি লিটার। ঢাকা শহরে শীত-বর্ষা অনুযায়ী ২১০ থেকে ২৪৫ কোটি লিটার পর্যন্ত চাহিদা থাকে। তবে কোথাও পানি সংকট হলে বা এমন সমস্যার তথ্য পেলে আমরা তা তৎক্ষণাৎ সমাধান করছি। ফলে সামগ্রিকভাবে পানি ব্যবস্থাপনায় কোনো ঘাটতি নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যর্থতা আছে কি?

তাকসিম এ খান : ব্যর্থতা বলব না তবে চ্যালেঞ্জ তো আছেই। আমাদের পাঁচটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেগুলো এখনো আছে। এর মধ্যে আছে ভোক্তা ও কর্মীদের মানসিকতার পরিবর্তন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, স্বচ্ছতা-জবাবদিহির অভাব, স্বার্থান্বেষী ইউনিয়ন ও কুচক্রী মহল। আমরা এগুলো থেকে শিক্ষা নিয়েছি। এ সমস্যাগুলো এখন অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমাতে ঢাকা ওয়াসা কী পদক্ষেপ নিয়েছে?

তাকসিম এ খান : ভূগর্ভস্থ পানির নির্ভরশীলতা কমাতে আমরা ২০০৯ সাল থেকে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করে ভূ-উপরিস্থ পানি পরিশোধন করে পানীয়-উপযোগী করার বেশ কিছু প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। আগে ৮৮ ভাগ পানি আসত ভূগর্ভস্থ উৎস থেকে, আর মাত্র ২২ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎস থেকে। আমাদের প্রচেষ্টায় বর্তমানে ৬৬ ভাগ ভূগর্ভস্থ আর ৩৪ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎস থেকে পানি আসছে। সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ফেজ-২, পদ্মা যশলদিয়া পানি শোধনাগার পুরোদমে চলছে। গন্ধর্বপুর পানি শোধনাগার প্রকল্প আমাদের মেগা প্রকল্পগুলোর অন্যতম। এ ছাড়া সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ফেজ-৩ প্রকল্পের কাজ আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। এটা ২০২৪ সালে শেষ হবে। এর মধ্যে সাভারের ভাকুর্তায় ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের একটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। ওখানকার পানি তুলে রাজধানীর মিরপুরে আনা হচ্ছে। কারণ মিরপুর থেকে পানি উত্তোলন করলে পানিস্তর অনেক বেশি নেমে যাচ্ছিল। ভাকুর্তার পানিস্তর রিচার্জ হওয়ায় ওখানে ভূগর্ভস্থ পানি তুললেও কমে না। ২০২৪ সালে এ প্রকল্পগুলো শেষ হলে পানির উৎস ৩০ ভাগ ভূগর্ভস্থ আর ৭০ ভাগ ভূ-উপরিস্থ উৎসে নিয়ে আসতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার পানির মান নিয়ে নাগরিকদের অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আপনি কী বলেন?

তাকসিম এ খান : আমরা জনগণকে খাবার পানি দিচ্ছি না। খাবার পানির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের খনিজ উপাদান থাকে। আমরা ওয়াসার লাইনের পানিতে তা দিই না। আমরা খাওয়ার উপযোগী পানি দিয়ে থাকি। এ ছাড়া পানির ট্যাংক যদি পরিষ্কার থাকে অথবা না থাকে তাহলে এ পানি ১০ মিনিট ফুটিয়ে পান করা যাবে। আমাদের পানি ৯০ শতাংশ পানের উপযুক্ত। কিন্তু অনেক সময় সংযোগলাইনে কোথাও ছিদ্র হয়ে গেলে সেখান দিয়ে ময়লা প্রবেশ করে পানি নোংরা করে ফেলে। পানি শোধনাগার থেকে পানি নিয়ে পরীক্ষা করলে দেখা যাবে তা শতভাগ পান-উপযোগী। কিন্তু সরবরাহ লাইনে কোথাও ছিদ্র থাকলে সমস্যা তৈরি হয়। এ ছাড়া বাসাবাড়ির রিজার্ভ, পানির লাইনের পাইপ নিয়মিত পরিষ্কার না করলে পানি নোংরা হয়।

তবে এ সমস্যার সমাধানে রাজধানীর পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে। ঢাকাকে ১৪৫টি ক্লাস্টারে (ডিস্ট্রিক্ট মিটার এরিয়া বা ডিএমএ) ভাগ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৬৪টির কাজ শেষ হয়েছে। বাকি ডিএমএর কাজ ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ হবে। এরপর আর পানির মান নিয়ে প্রশ্ন থাকবে না। একেকটি ভাগে পানি ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক করা হয়েছে। প্রতিটি নেটওয়ার্ক অন্যজনের থেকে আলাদা ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। এতে ২৪ ঘণ্টা এ এলাকাগুলোয় পানি থাকে। এক জায়গা থেকে নোংরা পানি অন্য জায়গায় যাওয়ার সুযোগ নেই। এটা স্মার্ট পানি ব্যবস্থাপনার একটি অংশ। এখন আমরা বলতে পারি ৯০ ভাগ পানি স্বচ্ছ থাকে। ভবিষ্যতে এ স্বচ্ছতা ১০০ ভাগে নিয়ে যেতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার পানির মিটার উন্নয়ন নিয়ে আপনাদের পরিকল্পনা কী?

তাকসিম এ খান : আমরা স্মার্ট মিটার বসাব। কারণ সাধারণ মিটার রিডিংয়ে গেলে মিটার রিডার ও গ্রাহকের মধ্যে অনেক সময় আঁতাতের ঘটনা ঘটে। রিডিং নেওয়ার সময় কারচুপিও হয়। তবে এখন আমরা সব মিটার পরিবর্তন করেছি। তার পরও ওয়াসা থেকে কর্মী গিয়ে মিটার রিডিং দেখতে হয়। স্মার্ট মিটার বসালে আর কারও যাওয়ার দরকার পড়বে না। মিটারের রিডিং ওয়েভের মাধ্যমে আমাদের সার্ভারে চলে আসবে। প্রতিটি মিটারের সব তথ্য সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে। কখন কতটুকু পানি খরচ হচ্ছে সব তথ্য থাকবে। আমাদের বিল পদ্ধতি এখনো স্বয়ংক্রিয় আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঢাকা মহানগরীর সীমানা বেড়ে (৩৬টি ওয়ার্ড) এখন দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। নতুন এলাকাগুলোয় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহে ওয়াসা কী উদ্যোগ নিয়েছে?

তাকসিম এ খান : নতুন ওয়ার্ডগুলো নিয়ে আমরা মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করছি। সে অনুযায়ী কাজ শুরু করছি। তবে কাজটি শেষ করতে আনুমানিক পাঁচ থেকে ছয় বছর লাগবে। আপাতত এ ইউনিয়নগুলোয় ডিএমএ পদ্ধতিতে পানি সরবরাহ করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ওয়াসার বোতলজাত পানি ‘শান্তি’। এ পানি বাজারজাত করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না কেন?

তাকসিম এ খান : শান্তি পানি বোতলজাত করে বিক্রি করা ওয়াসার কাজ নয়। ঢাকা ওয়াসার কাজ বাসাবাড়িতে পানি সরবরাহ। দেশে প্রাইভেট সেক্টরে বিভিন্ন কোম্পানি বোতলজাত পানি উৎপাদন করছে। কিন্তু কেউ জানে না এসব পানির মান কেমন এবং মানসম্মত পানি উৎপাদনের খরচ কত হয়। ওয়াসার এ পানি হচ্ছে একটি মডেল বা মানদন্ড। বোতলজাত পানি কেমন হবে শান্তি পানি তার উদাহরণ। এ পানির মধ্যে যা যা উপাদান আছে অন্যান্য কোম্পানিকে পানি উৎপাদনে তা করতে হবে। তা না করলে কোম্পানিগুলো দোষী সাব্যস্ত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঢাকা ওয়াসার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় আধুনিকায়ন নিয়ে কী ভাবছেন?

তাকসিম এ খান : আমরা ২০৩৫ সাল পর্যন্ত পানি সরবরাহ নিশ্চিত করব। ২০৫০ সাল পর্যন্ত ঢাকার পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা কী হবে তা মাস্টারপ্ল্যানে রয়েছে। দাশেরকান্দি পয়ঃশোধনাগার প্রকল্প করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসা স্মার্ট ম্যানেজমেন্টে যাচ্ছে। কোনো টেবিলে ফাইল থাকবে না, সবকিছু হবে কম্পিউটার ও মোবাইলে। এর মাধ্যমে নাগরিক সেবা নিশ্চিত হবে এবং দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি থেকে ঢাকা ওয়াসা মুক্ত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

তাকসিম এ খান : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
এখন জনমালিকানা ফেরানোর সময়
এখন জনমালিকানা ফেরানোর সময়
তৌহিদ-ইসহাক বৈঠক দোহায়
তৌহিদ-ইসহাক বৈঠক দোহায়
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম