শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

আলোচনার আড়ালে জনযুদ্ধের প্রস্তুতি

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনার আড়ালে জনযুদ্ধের প্রস্তুতি

১. ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০।

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান সারারাত জেগেছিলেন, টেলিভিশনে নির্বাচনের ফলাফল দেখে তিনি বিমূঢ় হয়ে পড়েন। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পূর্ব পাকিস্তানে ১৬২টি সিটের মধ্যে ১৬০টি সিটে বিজয়ী হয়। পশ্চিম পাকিস্তানে ভুট্টোর দল পেয়েছে ১৩৮টি সিটের মধ্যে ৮১টি। সামরিক প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান উত্তেজিত। ডেকে পাঠালেন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের প্রধান জেনারেল উমরকে। এবং রাগান্বিত হয়ে বললেন,  ‘এটা কেমন করে হলো? তোমাদের রিপোর্টের সঙ্গে কোনো মিল নেই।’

২. ইয়াহিয়া খান জানাতেন, শেখ মুজিব ছয় দফাকে রিফারেন্ডাম হিসেবে ঘোষণা করে জনগণের ম্যান্ডেট পেয়েছেন। সহজে তাঁকে কাবু করা যাবে না। এর মধ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ফারল্যান্ড তার সঙ্গে দেখা করে বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অখ- পাকিস্তানের পক্ষে। ডিসেম্বরের শেষ দিকে জেনারেলদের ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘সামরিক বাহিনীর প্রতি আওয়ামী লীগের যে মনোভাব তা সহনীয় নয়।’ তিনি আরও বললেন, ‘We will not allow those black bustard to rule over us.’ অন্যদিকে ভুট্টোর সঙ্গে দেখা করে চিফ অব স্টাফ জেনারেল গুল হাসান জানালেন সামরিক জান্তার মনোভাবের কথা। ভুট্টো বললেন, ‘জাতীয় রাজনীতিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা বিবেচ্য বিষয় নয়।’

৩. জানুয়ারির মধ্য থেকে পাকিস্তান আর্মি নির্বাচনী রায় বানচাল করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে। এই সময় বঙ্গবন্ধু পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে রুদ্ধদ্বার কক্ষে নেতৃবৃন্দদের বলেন, ‘আমি একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণার বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ কিন্তু বঙ্গবন্ধু ও নেতৃবৃন্দ দেখলেন, এ সময়ে একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা জাতীয়ভাবে ও বিশ্ব প্রেক্ষপটে গ্রহণযোগ্য হবে না। তিনি নিয়মতান্ত্রিক পথে হাঁটলেন। কৌশল গ্রহণ করলেন।

৪. ৩ জানুয়ারি ’৭১ এমএনএ ও এমপিদের নিয়ে রেসকোর্স ময়দানে লাখো লোকের সামনে শপথ বাক্য পাঠ করান। সেদিন নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম, ‘ছয় দফার সঙ্গে আমরা বিশ্বাসঘাতকতা করব না।’ বঙ্গবন্ধু জনগণকে বলেন, ‘কেউ যদি বিশ্বাসঘাতকতা করে, তাকে জ্যান্ত কবর দেবেন।’ তিনি এও বলেছিলেন, ‘আমি যদি করি, আমাকেও জ্যান্ত কবর দেবেন।’ অর্থাৎ তিনি সামরিক জান্তাকে এই বার্তা পাঠালেন যে, বাংলার জনগণ ঐক্যবদ্ধ, ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হবে না। ছয় দফার সঙ্গে কোনো আপস নেই।

৫. ফেব্র“য়ারি মাসে ইয়াহিয়া খান তার বেসামরিক উপদেষ্টা পরিষদ ভেঙে দেন। ওয়ার ক্যাবিনেট গঠন করেন। এ সময় তিনি ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন ডাকেন। অন্যদিকে মেজর জেনারেল উমর পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত এমএনএদের আহূত অধিবেশনে যোগ দিতে বারণ করেন। ভুট্টো বললেন, ‘পশ্চিম পাকিস্তান থেকে যেসব এমএনএ ঢাকায় যাবে তাদের ঠ্যাং ভেঙে দেওয়া হবে।’ ২১ ফেব্র“য়ারি বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘যেসব ষড়যন্ত্র হচ্ছে, আমি এসবের তোয়াক্কা করি না। মোকাবিল করব। দাসত্বের বন্ধন ছিঁড়ে ফেলব।’

৬. ২২ ফেব্র“য়ারি হঠাৎ দেখলাম আমার নির্বাচনী এলাকা পাবনার বেড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রধান আবদুর রাজ্জাক হাজির। আমাকে বললেন, সাইয়িদ আমার সঙ্গে যেতে হবে। হিলির দিকে যাব। আমরা জয়পুরহাটে গিয়ে আবুল হাসানাত এমপিএর বাড়িতে উঠলাম। আমাদের রেখে রাজ্জাক ভাই চলে গেলেন। ঘণ্টা দেড়েক পর ফিরলেন। বললেন, নগরবাড়ী ঘাটে একটা বাড়ি দেখ যেখানে এক্সপ্লোসিভ রাখতে হবে। হিলি বর্ডারে বিএসএফ কর্নেল মুখার্জির সঙ্গে তার কথা হয়। উনি বলেছেন এই পথটা ক্লিয়ার আছে। এখান দিয়ে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আসবে। আমি বললাম, বিষয়টি বঙ্গবন্ধু জানেন? তিনি বললেন, বঙ্গবন্ধুই তো আমাকে পাঠিয়েছেন। তার আগে ডা. আবু হেনা এমপিএ-কে পাঠিয়েছিলেন কলকাতায় একটি বাড়ি ঠিক করার জন্য। ২৫ মার্চের পর যে বাড়িতে ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ মুজিব বাহিনীর গোড়াপত্তন করেন।

৭. ৩ মার্চ ৭১ আহূত অধিবেশন স্থগিত হলো। ঢাকা বিস্ফোরিত। গণসংগ্রাম দুর্জয়, অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে পরিণত হয়। তিনি ঘোষণা করলেন, অসহযোগ আন্দোলন। সেই আন্দোলনের মধ্যে ২ মার্চ পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীন বাংলার জাতীয় সংগীত ও বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা হিসেবে বরিত হলেন। আন্দোলন তীব্র গতিতে জঙ্গি এবং সশস্ত্র রূপ নিতে থাকে।

৮. ৭ মার্চ আমরা যখন বজ্রকণ্ঠে বিমোহিত, তখন মাথার ওপর একটি প্লেনের শব্দ শুনলাম। ওই প্লেনে টিক্কা খান বাংলাদেশে আসে। রেসকোর্সে সেদিন মুক্তিকামী লাখো জনতা, অন্যদিকে রমনা পার্কে সশস্ত্র পাকিস্তানি ফোর্স সজ্জিত। রেসকোর্স-এ ওয়াচ টাওয়ারে ওতপেতে ছিলেন জেনারেল হামিদ। একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা দিলে সবাইকে মাটির সঙ্গে পিষে ফেলা হবে বঙ্গবন্ধুকে এ বিষয়ে আগেই জানানো হয়েছিল। তাই তিনি এমনভাবে স্বাধীনতা ও মুক্তির ঘোষণা এবং জনযুদ্ধের নির্দেশ দিলেন যেখানে সামরিক বাহিনীর কিছুই করার ছিল না। একই সঙ্গে তিনি তিনটি শর্তে সামরিক সরকারকে বেঁধে ফেলেন। গণপ্রতিনিধির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফেরত নিতে হবে এবং যেভাবে হত্যাকান্ড হয়েছে তার তদন্ত করতে হবে। তার এই ঘোষণায় স্বাধীনতার মন্ত্রে বাঙালি জাতি সশস্ত্র-পথে ধাবিত হয়।

৯. ১৪ মার্চ তিনি ৩৫টি নির্দেশনা দিয়ে স্বহস্তে বাংলাদেশের শাসনভার গ্রহণ করেন। বিদেশি পত্রিকা লিখল, ‘Mujib takes over.’ ১৫ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঢাকায় এলেন। তাকে বলা হলো ‘অতিথি’। আমরা বুঝলাম, ইয়াহিয়া খানকে অন্য দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট হাউসে বঙ্গবন্ধু ইয়াহিয়া খানের আলোচনা চলল এবং ১৭ মার্চ আলোচনার পর প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান দেখলেন শেখ মুজিব ছয় দফার প্রশ্নে অনড়। ওইদিন তিনি টিক্কা খানকে সামরিক আক্রমণের ব্লুপ্রিন্ট রচনার নির্দেশ দেন।

১০. ২০ মার্চ ভুট্টো এলেন। চারদিকে আন্দোলনের অগ্নিশিখা। পাকিস্তানের খসড়া সংবিধান কী হবে এই নিয়ে আলোচনা চলল। বঙ্গবন্ধু এমন একটি খসড়া শাসনতন্ত্র উপস্থাপন করলেন যেখানে ১৯৬২ সালের সংবিধানে কেন্দ্রীয় সরকারের যেসব ক্ষমতা ছিল তা রদ এবং কতিপয় অনুচ্ছেদ এমনভাবে সংশোধন করলেন যাতে প্রেসিডেন্টের কেন্দ্রীভূত সর্বময় ক্ষমতা না থাকে। ভুট্টো এসব প্রস্তাব মানেননি।

ইয়াহিয়া খান দেখলেন, আলোচনার মাধ্যমে শেখ মুজিব এমন একটি ঘোষণা চান যেখানে সামরিক আইন বলবৎ থাকবে না। প্রেসিডেন্ট হবেন নামমাত্র। তার কথামতো এটা ছিল শেখ মুজিবের কৌশলগত ফাঁদ। যেখানে দুই পতাকা, জাতীয় সংগীত, দুটি পার্লামেন্ট, দুটি স্টেট ব্যাংক, কেন্দ্রের করারোপ ক্ষমতা সীমিত এবং স্বাধীনভাবে বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ও চুক্তি করতে পারবে। সর্বশেষ ট্রাম কার্ড হিসেবে শেখ মুজিব বললেন, ‘ফেডারেশন নয়, কনফেডারেশন চাই।’

১১. ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে প্রতিরোধ দিবস ঘোষিত হলো। সারা বাংলায় সর্বত্র স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলিত। পুলিশ, ইপিআর, আনসার, ছাত্র-যুবককে বঙ্গবন্ধু নির্দেশ দিলেন, ‘চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে।’ থানাগুলো থেকে অস্ত্র নেওয়ার হিড়িক পড়ে গেল। অন্যদিকে ইয়াহিয়া খান সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দিলেন, ‘Go ahed.’

১২. ২৫ মার্চ রাতে শুরু হলো নিরস্ত্র বাঙালির ওপর সশস্ত্র সামরিক বাহিনীর আক্রমণ ও নির্বিচার গণহত্যা। বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণেতা, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা