শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

আলোচনার আড়ালে জনযুদ্ধের প্রস্তুতি

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনার আড়ালে জনযুদ্ধের প্রস্তুতি

১. ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০।

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান সারারাত জেগেছিলেন, টেলিভিশনে নির্বাচনের ফলাফল দেখে তিনি বিমূঢ় হয়ে পড়েন। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পূর্ব পাকিস্তানে ১৬২টি সিটের মধ্যে ১৬০টি সিটে বিজয়ী হয়। পশ্চিম পাকিস্তানে ভুট্টোর দল পেয়েছে ১৩৮টি সিটের মধ্যে ৮১টি। সামরিক প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান উত্তেজিত। ডেকে পাঠালেন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের প্রধান জেনারেল উমরকে। এবং রাগান্বিত হয়ে বললেন,  ‘এটা কেমন করে হলো? তোমাদের রিপোর্টের সঙ্গে কোনো মিল নেই।’

২. ইয়াহিয়া খান জানাতেন, শেখ মুজিব ছয় দফাকে রিফারেন্ডাম হিসেবে ঘোষণা করে জনগণের ম্যান্ডেট পেয়েছেন। সহজে তাঁকে কাবু করা যাবে না। এর মধ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ফারল্যান্ড তার সঙ্গে দেখা করে বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অখ- পাকিস্তানের পক্ষে। ডিসেম্বরের শেষ দিকে জেনারেলদের ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘সামরিক বাহিনীর প্রতি আওয়ামী লীগের যে মনোভাব তা সহনীয় নয়।’ তিনি আরও বললেন, ‘We will not allow those black bustard to rule over us.’ অন্যদিকে ভুট্টোর সঙ্গে দেখা করে চিফ অব স্টাফ জেনারেল গুল হাসান জানালেন সামরিক জান্তার মনোভাবের কথা। ভুট্টো বললেন, ‘জাতীয় রাজনীতিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা বিবেচ্য বিষয় নয়।’

৩. জানুয়ারির মধ্য থেকে পাকিস্তান আর্মি নির্বাচনী রায় বানচাল করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে। এই সময় বঙ্গবন্ধু পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে রুদ্ধদ্বার কক্ষে নেতৃবৃন্দদের বলেন, ‘আমি একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণার বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ কিন্তু বঙ্গবন্ধু ও নেতৃবৃন্দ দেখলেন, এ সময়ে একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা জাতীয়ভাবে ও বিশ্ব প্রেক্ষপটে গ্রহণযোগ্য হবে না। তিনি নিয়মতান্ত্রিক পথে হাঁটলেন। কৌশল গ্রহণ করলেন।

৪. ৩ জানুয়ারি ’৭১ এমএনএ ও এমপিদের নিয়ে রেসকোর্স ময়দানে লাখো লোকের সামনে শপথ বাক্য পাঠ করান। সেদিন নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম, ‘ছয় দফার সঙ্গে আমরা বিশ্বাসঘাতকতা করব না।’ বঙ্গবন্ধু জনগণকে বলেন, ‘কেউ যদি বিশ্বাসঘাতকতা করে, তাকে জ্যান্ত কবর দেবেন।’ তিনি এও বলেছিলেন, ‘আমি যদি করি, আমাকেও জ্যান্ত কবর দেবেন।’ অর্থাৎ তিনি সামরিক জান্তাকে এই বার্তা পাঠালেন যে, বাংলার জনগণ ঐক্যবদ্ধ, ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হবে না। ছয় দফার সঙ্গে কোনো আপস নেই।

৫. ফেব্র“য়ারি মাসে ইয়াহিয়া খান তার বেসামরিক উপদেষ্টা পরিষদ ভেঙে দেন। ওয়ার ক্যাবিনেট গঠন করেন। এ সময় তিনি ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন ডাকেন। অন্যদিকে মেজর জেনারেল উমর পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত এমএনএদের আহূত অধিবেশনে যোগ দিতে বারণ করেন। ভুট্টো বললেন, ‘পশ্চিম পাকিস্তান থেকে যেসব এমএনএ ঢাকায় যাবে তাদের ঠ্যাং ভেঙে দেওয়া হবে।’ ২১ ফেব্র“য়ারি বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘যেসব ষড়যন্ত্র হচ্ছে, আমি এসবের তোয়াক্কা করি না। মোকাবিল করব। দাসত্বের বন্ধন ছিঁড়ে ফেলব।’

৬. ২২ ফেব্র“য়ারি হঠাৎ দেখলাম আমার নির্বাচনী এলাকা পাবনার বেড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রধান আবদুর রাজ্জাক হাজির। আমাকে বললেন, সাইয়িদ আমার সঙ্গে যেতে হবে। হিলির দিকে যাব। আমরা জয়পুরহাটে গিয়ে আবুল হাসানাত এমপিএর বাড়িতে উঠলাম। আমাদের রেখে রাজ্জাক ভাই চলে গেলেন। ঘণ্টা দেড়েক পর ফিরলেন। বললেন, নগরবাড়ী ঘাটে একটা বাড়ি দেখ যেখানে এক্সপ্লোসিভ রাখতে হবে। হিলি বর্ডারে বিএসএফ কর্নেল মুখার্জির সঙ্গে তার কথা হয়। উনি বলেছেন এই পথটা ক্লিয়ার আছে। এখান দিয়ে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আসবে। আমি বললাম, বিষয়টি বঙ্গবন্ধু জানেন? তিনি বললেন, বঙ্গবন্ধুই তো আমাকে পাঠিয়েছেন। তার আগে ডা. আবু হেনা এমপিএ-কে পাঠিয়েছিলেন কলকাতায় একটি বাড়ি ঠিক করার জন্য। ২৫ মার্চের পর যে বাড়িতে ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ মুজিব বাহিনীর গোড়াপত্তন করেন।

৭. ৩ মার্চ ৭১ আহূত অধিবেশন স্থগিত হলো। ঢাকা বিস্ফোরিত। গণসংগ্রাম দুর্জয়, অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে পরিণত হয়। তিনি ঘোষণা করলেন, অসহযোগ আন্দোলন। সেই আন্দোলনের মধ্যে ২ মার্চ পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীন বাংলার জাতীয় সংগীত ও বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা হিসেবে বরিত হলেন। আন্দোলন তীব্র গতিতে জঙ্গি এবং সশস্ত্র রূপ নিতে থাকে।

৮. ৭ মার্চ আমরা যখন বজ্রকণ্ঠে বিমোহিত, তখন মাথার ওপর একটি প্লেনের শব্দ শুনলাম। ওই প্লেনে টিক্কা খান বাংলাদেশে আসে। রেসকোর্সে সেদিন মুক্তিকামী লাখো জনতা, অন্যদিকে রমনা পার্কে সশস্ত্র পাকিস্তানি ফোর্স সজ্জিত। রেসকোর্স-এ ওয়াচ টাওয়ারে ওতপেতে ছিলেন জেনারেল হামিদ। একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা দিলে সবাইকে মাটির সঙ্গে পিষে ফেলা হবে বঙ্গবন্ধুকে এ বিষয়ে আগেই জানানো হয়েছিল। তাই তিনি এমনভাবে স্বাধীনতা ও মুক্তির ঘোষণা এবং জনযুদ্ধের নির্দেশ দিলেন যেখানে সামরিক বাহিনীর কিছুই করার ছিল না। একই সঙ্গে তিনি তিনটি শর্তে সামরিক সরকারকে বেঁধে ফেলেন। গণপ্রতিনিধির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফেরত নিতে হবে এবং যেভাবে হত্যাকান্ড হয়েছে তার তদন্ত করতে হবে। তার এই ঘোষণায় স্বাধীনতার মন্ত্রে বাঙালি জাতি সশস্ত্র-পথে ধাবিত হয়।

৯. ১৪ মার্চ তিনি ৩৫টি নির্দেশনা দিয়ে স্বহস্তে বাংলাদেশের শাসনভার গ্রহণ করেন। বিদেশি পত্রিকা লিখল, ‘Mujib takes over.’ ১৫ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঢাকায় এলেন। তাকে বলা হলো ‘অতিথি’। আমরা বুঝলাম, ইয়াহিয়া খানকে অন্য দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট হাউসে বঙ্গবন্ধু ইয়াহিয়া খানের আলোচনা চলল এবং ১৭ মার্চ আলোচনার পর প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান দেখলেন শেখ মুজিব ছয় দফার প্রশ্নে অনড়। ওইদিন তিনি টিক্কা খানকে সামরিক আক্রমণের ব্লুপ্রিন্ট রচনার নির্দেশ দেন।

১০. ২০ মার্চ ভুট্টো এলেন। চারদিকে আন্দোলনের অগ্নিশিখা। পাকিস্তানের খসড়া সংবিধান কী হবে এই নিয়ে আলোচনা চলল। বঙ্গবন্ধু এমন একটি খসড়া শাসনতন্ত্র উপস্থাপন করলেন যেখানে ১৯৬২ সালের সংবিধানে কেন্দ্রীয় সরকারের যেসব ক্ষমতা ছিল তা রদ এবং কতিপয় অনুচ্ছেদ এমনভাবে সংশোধন করলেন যাতে প্রেসিডেন্টের কেন্দ্রীভূত সর্বময় ক্ষমতা না থাকে। ভুট্টো এসব প্রস্তাব মানেননি।

ইয়াহিয়া খান দেখলেন, আলোচনার মাধ্যমে শেখ মুজিব এমন একটি ঘোষণা চান যেখানে সামরিক আইন বলবৎ থাকবে না। প্রেসিডেন্ট হবেন নামমাত্র। তার কথামতো এটা ছিল শেখ মুজিবের কৌশলগত ফাঁদ। যেখানে দুই পতাকা, জাতীয় সংগীত, দুটি পার্লামেন্ট, দুটি স্টেট ব্যাংক, কেন্দ্রের করারোপ ক্ষমতা সীমিত এবং স্বাধীনভাবে বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ও চুক্তি করতে পারবে। সর্বশেষ ট্রাম কার্ড হিসেবে শেখ মুজিব বললেন, ‘ফেডারেশন নয়, কনফেডারেশন চাই।’

১১. ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে প্রতিরোধ দিবস ঘোষিত হলো। সারা বাংলায় সর্বত্র স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলিত। পুলিশ, ইপিআর, আনসার, ছাত্র-যুবককে বঙ্গবন্ধু নির্দেশ দিলেন, ‘চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে।’ থানাগুলো থেকে অস্ত্র নেওয়ার হিড়িক পড়ে গেল। অন্যদিকে ইয়াহিয়া খান সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দিলেন, ‘Go ahed.’

১২. ২৫ মার্চ রাতে শুরু হলো নিরস্ত্র বাঙালির ওপর সশস্ত্র সামরিক বাহিনীর আক্রমণ ও নির্বিচার গণহত্যা। বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণেতা, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি