শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

দেশে যখন পাঁচজন বিদেশি রাষ্ট্র/সরকারপ্রধান উপস্থিত সে সময়ে একদল স্বাধীনতাবিরোধী একাত্তরের পরাজিতদের বংশধর যে ধরনের উন্মাদনা সৃষ্টি করে দেশের ভাবমূর্তি তলানিতে নিক্ষেপ করেছে তাদের কোন আইনে বিচার হওয়া উচিত বলে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। আমার জবাব, এদেরকে তাদের প্রিয় দেশ পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিলেই উপযুক্ত বিচার হবে এই অর্থে যে, তারা দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার যে দিবাস্বপ্নে বিভোর, একদিকে তাদের সে দুঃস্বপ্ন ভঙ্গ হবে, অন্যদিকে তাদের প্রভু পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের লালিত বাসনাও  ভেস্তে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, এটা করা গেলে দেশ ধর্ম ব্যবসায়ী ধর্মান্ধ, পাকিস্তানি ক্রীড়নকদের উৎপাত থেকে মুক্তি পাবে। যা এই মুহূর্তে অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এক সময়ে অপরাধীদের আন্দামানে দীপান্তরে পাঠানো হতো, ব্রিটিশ অপরাধীদের পাঠানো হতো অস্ট্রেলিয়ায়। আজ দীপান্তরে পাঠানোর ব্যবস্থা আর নেই। তাই এদের সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানেই পাঠানো উচিত।

তারা বলছে, তাদের আস্ফালন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে। কিন্তু দেশের মহান স্বাধীনতা দিবসকে রক্তাক্ত দিবসে পরিণত করার একটাই কারণ হতে পারে, যা হলো- দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তাদের লুকায়িত অবস্থানের মনোবাঞ্ছনার প্রকাশ্য নিদর্শন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কেউ এই পবিত্র দিনকে চরম বিশৃঙ্খলার মাধ্যমে অপবিত্র করতে পারে না। এ ব্যাপারে তো কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না যে, এরা এবং এদের পূর্বপুরুষরা ১৯৭১ সালেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিল পাকিস্তানকে রক্ষা করার জন্য সবকিছু করতে। সেদিন তারা বা তাদের পূর্বপুরুষরা বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ করেছে, বহু লোক হত্যা করেছে, বহু নারীকে নির্যাতিত করেছে। রাজাকার, আলবদর হিসেবে কাজ করেছে ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঠেকাতে। কিন্তু বাংলার মুক্তিকামী আপামর জনতার জোয়ারে ওরা সেদিন ভেসে গিয়েছিল, তবে নিঃশেষিত হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়া-মোশতাকের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের মোর্চা গড়ে উঠলে তারা জিয়াকে ত্রাণকর্তা পেয়ে তার ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়ে দেশে আবার ধর্মভিত্তিক রাজনীতি শুরু করে।

সচেষ্ট হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পরাজিত করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার প্রয়াসে। তাদের এসব অপকর্মের মূল অর্থদাতা, উপদেষ্টা এবং পৃষ্ঠপোশক ছিল এবং আছে পাকিস্তান সরকার। অস্ত্রের মুখে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জিয়া এদের এবং পাকিস্তানের সাহায্যে কয়েক বছর দেশের অবৈধ ক্ষমতায় থাকার পর বিদায় নিলে পর্যায়ক্রমে জেনারেল এরশাদ এবং আরেক পাকিস্তানপ্রেমী খালেদা জিয়া গিয়ে তার স্বামী যা করতে পারেনি তাই করে যুদ্ধাপরাধীকে মন্ত্রীত্ব দেন, তাদের গাড়িতে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজের পতাকা তুলে সে পতাকাকে অবমাননা করান। ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি ধীকৃত লোকেরা জিয়ার অধীনে প্রাণে নতুন স্পন্দন পেয়েছিল, যে স্পন্দন আজ তাদের বংশধরেরা পেয়েছে উত্তরাধিকার সূত্রে। আর তা দিয়ে এসব স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানপ্রেমীরা মেতে উঠেছে। বিদেশি রাষ্ট্রনায়কদের উপস্থিতিতে তাদের উন্মাদনা প্রদর্শনের একটি কারণ ছিল তারা অতিথিদের দেখাতে চেয়েছে যে, তারা বাংলাদেশে বিশ্বাস করে না। একই সঙ্গে তারা বাংলাদেশকে একটি বর্বর দেশ হিসেবে উপস্থাপিত করার অপচেষ্টাই করেছে। অপচেষ্টা এই অর্থে যে, এসব অতিথি ভালোভাবেই জানেন যে, এসব পাকিস্তানপ্রেমীর সংখ্যা দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে নগণ্য। এরা জনবিচ্ছিন্ন এবং জনপরিত্যাজ্য। তারা যে কত নগণ্য কত দুর্বল তার প্রমাণ যেমন একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মিলে ছিল তেমনি মিলে ছিল ২০১৩ সালের ৫ মে যখন সৈয়দ আশরাফের ধমকি খেয়ে এবং তিনটি উচ্চ শব্দের গ্রেনেড বিস্ফোরণের পর ভীরু শেয়ালের মতো লেজ গুটিয়ে পালিয়ে ছিল। সেদিন পুলিশ রাজাকার বাবুনাগরীকে গ্রেফতার না করলে ক্ষিপ্ত জনতা তাকে চিরবিদায়ের পথ দেখিয়ে দিত। এরমধ্যে পাকিস্তান এবং পাকিস্তানপন্থিদের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে নতুন যারা জন্মেছে তাদের মধ্যে রয়েছে কুখ্যাত রাজাকার পুত্র মামুনুল হক, শোয়েব আহমেদ ইত্যাদি। তারা যে পাকিস্তানি মদদে বেঁচে আছে তা কদিন আগে আইটি বিশেষজ্ঞ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক যিনি রাখঢাক না রেখে উল্লেখ করেছেন যে, বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টির জন্য প্রচুর টাকা ব্যয় করছে পাকিস্তান সরকার এবং দেশে সাইবার আক্রমণের প্রচেষ্টা করছে বলে সরকারের কাছে প্রমাণ পৌঁছেছে। পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়ন নতুন নয়। ২০১৫ সালে ফারিন আশরাফ এবং ২০১৬ সালে মাজহার খান নামক পাকিস্তান দূতাবাসে দুজন কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছিল। যখন প্রমাণ পাওয়া গেল যে, তারা বাংলাদেশে সক্রিয় জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে। ২০১৩ সালে র‌্যাব উত্তরায় জঙ্গি দমনে গিয়ে যাদের গ্রেফতার করেছিল তাদের মধ্যে পাকিস্তানি এয়ারলাইনসের ঢাকার এক কর্মকর্তা ছিল। একুশে আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণেও পাকিস্তানের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছিল গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ থেকে। তাছাড়া গ্রেনেড মামলায় বিচারিক আদালতে দুজন পাকিস্তানি নাগরিককে ফাঁসির দন্ডে দন্ডিত করায় এটা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত যে, পাকিস্তান এ আক্রমণের প্রত্যক্ষ ভূমিকায় ছিল। আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতকের অনুষ্ঠানের ঠিক আগ দিয়ে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তির সুনামগঞ্জে হিন্দুদের ওপর বর্বর আক্রমণও একইসূত্রে গাঁথা। এর পেছনেও পাকিস্তান ও পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের মদদের কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাদের কার্যক্রমগুলো স্বাধীনতার অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতক উদ্যাপন প- করার উদ্দেশ্য ছিল তাও বলার অপেক্ষা রাখে না। পাকিস্তানকে এখনো আন্তর্জাতিক মহল সন্ত্রাস রপ্তানিকারী এবং জঙ্গিদের অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করছে। জঙ্গি অর্থায়ন তদন্ত করার  জন্য প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা ফাইন্যান্সিয়াল ইনটিলিজেন্স টার্কফোর্স (এফআইটিএস) পাকিস্তানকে পুনরায় ধূসর তালিকাভুক্ত করেছে জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

এই রাজাকার সন্তানেরা যে ধর্মীয় কারণে মোদি বিরোধিতা করছে না সেটা অত্যন্ত স্পষ্ট। ধর্মই যদি কারণ হতো তাহলে তারা চীনের বিরুদ্ধে কথা বলত, কেননা চীন কয়েক বছর ধরে উইঘুর মুসলিমদের ওপর যে হারে গণহত্যা এবং ধর্ষণ চালাচ্ছে তাতে বিশ্ব বিবেক প্রকম্পিত। অথচ এই পাকিস্তানপ্রেমীরা টুঁ শব্দ করছে না। কারণ চীন এদের প্রিয় দেশ। পাকিস্তানের প্রিয়তম বন্ধু। আর মোদির বিরুদ্ধে এদের অবস্থানের কারণ মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী আর ভারত ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অপরিহার্য সহায়ক শক্তি। গতকাল ইমরান খানের যে বার্তা পাঠ করা হয়, তাতে তিনি বঙ্গবন্ধুকে ‘বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ করে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু না বলে, বাংলাদেশের জনক না বলে পরিষ্কার করে দিয়েছেন তিনি এখনো বাংলাদেশকে মানতে পারছেন না। অথচ পৃথিবীর সবাই বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু বলেই সম্বোধন করেন, এটি এখন তাঁর নামের অংশ। বঙ্গবন্ধুকে এভাবে তুচ্ছতাচ্ছিল্যের সঙ্গে  উল্লেখ করে ইমরান খান বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান, আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে অবমাননা করেছেন। এখনই প্রয়োজন মামুনুল হক, বাবুনগরী, সোয়েবসহ সবাইকে গ্রেফতার করে কঠিন বিচারে দেওয়া, তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করা এবং হেফাজতকে চিরতরে পঙ্গু করে দেওয়া। এ না হলে তারা বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্নে বিভোর থেকেই যাবে।                                                                  

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা