শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

দেশে যখন পাঁচজন বিদেশি রাষ্ট্র/সরকারপ্রধান উপস্থিত সে সময়ে একদল স্বাধীনতাবিরোধী একাত্তরের পরাজিতদের বংশধর যে ধরনের উন্মাদনা সৃষ্টি করে দেশের ভাবমূর্তি তলানিতে নিক্ষেপ করেছে তাদের কোন আইনে বিচার হওয়া উচিত বলে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। আমার জবাব, এদেরকে তাদের প্রিয় দেশ পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিলেই উপযুক্ত বিচার হবে এই অর্থে যে, তারা দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার যে দিবাস্বপ্নে বিভোর, একদিকে তাদের সে দুঃস্বপ্ন ভঙ্গ হবে, অন্যদিকে তাদের প্রভু পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের লালিত বাসনাও  ভেস্তে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, এটা করা গেলে দেশ ধর্ম ব্যবসায়ী ধর্মান্ধ, পাকিস্তানি ক্রীড়নকদের উৎপাত থেকে মুক্তি পাবে। যা এই মুহূর্তে অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এক সময়ে অপরাধীদের আন্দামানে দীপান্তরে পাঠানো হতো, ব্রিটিশ অপরাধীদের পাঠানো হতো অস্ট্রেলিয়ায়। আজ দীপান্তরে পাঠানোর ব্যবস্থা আর নেই। তাই এদের সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানেই পাঠানো উচিত।

তারা বলছে, তাদের আস্ফালন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে। কিন্তু দেশের মহান স্বাধীনতা দিবসকে রক্তাক্ত দিবসে পরিণত করার একটাই কারণ হতে পারে, যা হলো- দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তাদের লুকায়িত অবস্থানের মনোবাঞ্ছনার প্রকাশ্য নিদর্শন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কেউ এই পবিত্র দিনকে চরম বিশৃঙ্খলার মাধ্যমে অপবিত্র করতে পারে না। এ ব্যাপারে তো কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না যে, এরা এবং এদের পূর্বপুরুষরা ১৯৭১ সালেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিল পাকিস্তানকে রক্ষা করার জন্য সবকিছু করতে। সেদিন তারা বা তাদের পূর্বপুরুষরা বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ করেছে, বহু লোক হত্যা করেছে, বহু নারীকে নির্যাতিত করেছে। রাজাকার, আলবদর হিসেবে কাজ করেছে ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঠেকাতে। কিন্তু বাংলার মুক্তিকামী আপামর জনতার জোয়ারে ওরা সেদিন ভেসে গিয়েছিল, তবে নিঃশেষিত হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়া-মোশতাকের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের মোর্চা গড়ে উঠলে তারা জিয়াকে ত্রাণকর্তা পেয়ে তার ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়ে দেশে আবার ধর্মভিত্তিক রাজনীতি শুরু করে।

সচেষ্ট হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পরাজিত করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার প্রয়াসে। তাদের এসব অপকর্মের মূল অর্থদাতা, উপদেষ্টা এবং পৃষ্ঠপোশক ছিল এবং আছে পাকিস্তান সরকার। অস্ত্রের মুখে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জিয়া এদের এবং পাকিস্তানের সাহায্যে কয়েক বছর দেশের অবৈধ ক্ষমতায় থাকার পর বিদায় নিলে পর্যায়ক্রমে জেনারেল এরশাদ এবং আরেক পাকিস্তানপ্রেমী খালেদা জিয়া গিয়ে তার স্বামী যা করতে পারেনি তাই করে যুদ্ধাপরাধীকে মন্ত্রীত্ব দেন, তাদের গাড়িতে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজের পতাকা তুলে সে পতাকাকে অবমাননা করান। ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি ধীকৃত লোকেরা জিয়ার অধীনে প্রাণে নতুন স্পন্দন পেয়েছিল, যে স্পন্দন আজ তাদের বংশধরেরা পেয়েছে উত্তরাধিকার সূত্রে। আর তা দিয়ে এসব স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানপ্রেমীরা মেতে উঠেছে। বিদেশি রাষ্ট্রনায়কদের উপস্থিতিতে তাদের উন্মাদনা প্রদর্শনের একটি কারণ ছিল তারা অতিথিদের দেখাতে চেয়েছে যে, তারা বাংলাদেশে বিশ্বাস করে না। একই সঙ্গে তারা বাংলাদেশকে একটি বর্বর দেশ হিসেবে উপস্থাপিত করার অপচেষ্টাই করেছে। অপচেষ্টা এই অর্থে যে, এসব অতিথি ভালোভাবেই জানেন যে, এসব পাকিস্তানপ্রেমীর সংখ্যা দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে নগণ্য। এরা জনবিচ্ছিন্ন এবং জনপরিত্যাজ্য। তারা যে কত নগণ্য কত দুর্বল তার প্রমাণ যেমন একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মিলে ছিল তেমনি মিলে ছিল ২০১৩ সালের ৫ মে যখন সৈয়দ আশরাফের ধমকি খেয়ে এবং তিনটি উচ্চ শব্দের গ্রেনেড বিস্ফোরণের পর ভীরু শেয়ালের মতো লেজ গুটিয়ে পালিয়ে ছিল। সেদিন পুলিশ রাজাকার বাবুনাগরীকে গ্রেফতার না করলে ক্ষিপ্ত জনতা তাকে চিরবিদায়ের পথ দেখিয়ে দিত। এরমধ্যে পাকিস্তান এবং পাকিস্তানপন্থিদের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে নতুন যারা জন্মেছে তাদের মধ্যে রয়েছে কুখ্যাত রাজাকার পুত্র মামুনুল হক, শোয়েব আহমেদ ইত্যাদি। তারা যে পাকিস্তানি মদদে বেঁচে আছে তা কদিন আগে আইটি বিশেষজ্ঞ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক যিনি রাখঢাক না রেখে উল্লেখ করেছেন যে, বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টির জন্য প্রচুর টাকা ব্যয় করছে পাকিস্তান সরকার এবং দেশে সাইবার আক্রমণের প্রচেষ্টা করছে বলে সরকারের কাছে প্রমাণ পৌঁছেছে। পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়ন নতুন নয়। ২০১৫ সালে ফারিন আশরাফ এবং ২০১৬ সালে মাজহার খান নামক পাকিস্তান দূতাবাসে দুজন কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছিল। যখন প্রমাণ পাওয়া গেল যে, তারা বাংলাদেশে সক্রিয় জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে। ২০১৩ সালে র‌্যাব উত্তরায় জঙ্গি দমনে গিয়ে যাদের গ্রেফতার করেছিল তাদের মধ্যে পাকিস্তানি এয়ারলাইনসের ঢাকার এক কর্মকর্তা ছিল। একুশে আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণেও পাকিস্তানের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছিল গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ থেকে। তাছাড়া গ্রেনেড মামলায় বিচারিক আদালতে দুজন পাকিস্তানি নাগরিককে ফাঁসির দন্ডে দন্ডিত করায় এটা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত যে, পাকিস্তান এ আক্রমণের প্রত্যক্ষ ভূমিকায় ছিল। আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতকের অনুষ্ঠানের ঠিক আগ দিয়ে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তির সুনামগঞ্জে হিন্দুদের ওপর বর্বর আক্রমণও একইসূত্রে গাঁথা। এর পেছনেও পাকিস্তান ও পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের মদদের কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাদের কার্যক্রমগুলো স্বাধীনতার অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতক উদ্যাপন প- করার উদ্দেশ্য ছিল তাও বলার অপেক্ষা রাখে না। পাকিস্তানকে এখনো আন্তর্জাতিক মহল সন্ত্রাস রপ্তানিকারী এবং জঙ্গিদের অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করছে। জঙ্গি অর্থায়ন তদন্ত করার  জন্য প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা ফাইন্যান্সিয়াল ইনটিলিজেন্স টার্কফোর্স (এফআইটিএস) পাকিস্তানকে পুনরায় ধূসর তালিকাভুক্ত করেছে জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

এই রাজাকার সন্তানেরা যে ধর্মীয় কারণে মোদি বিরোধিতা করছে না সেটা অত্যন্ত স্পষ্ট। ধর্মই যদি কারণ হতো তাহলে তারা চীনের বিরুদ্ধে কথা বলত, কেননা চীন কয়েক বছর ধরে উইঘুর মুসলিমদের ওপর যে হারে গণহত্যা এবং ধর্ষণ চালাচ্ছে তাতে বিশ্ব বিবেক প্রকম্পিত। অথচ এই পাকিস্তানপ্রেমীরা টুঁ শব্দ করছে না। কারণ চীন এদের প্রিয় দেশ। পাকিস্তানের প্রিয়তম বন্ধু। আর মোদির বিরুদ্ধে এদের অবস্থানের কারণ মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী আর ভারত ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অপরিহার্য সহায়ক শক্তি। গতকাল ইমরান খানের যে বার্তা পাঠ করা হয়, তাতে তিনি বঙ্গবন্ধুকে ‘বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ করে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু না বলে, বাংলাদেশের জনক না বলে পরিষ্কার করে দিয়েছেন তিনি এখনো বাংলাদেশকে মানতে পারছেন না। অথচ পৃথিবীর সবাই বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু বলেই সম্বোধন করেন, এটি এখন তাঁর নামের অংশ। বঙ্গবন্ধুকে এভাবে তুচ্ছতাচ্ছিল্যের সঙ্গে  উল্লেখ করে ইমরান খান বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান, আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে অবমাননা করেছেন। এখনই প্রয়োজন মামুনুল হক, বাবুনগরী, সোয়েবসহ সবাইকে গ্রেফতার করে কঠিন বিচারে দেওয়া, তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করা এবং হেফাজতকে চিরতরে পঙ্গু করে দেওয়া। এ না হলে তারা বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্নে বিভোর থেকেই যাবে।                                                                  

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ
দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ
গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২
বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম