শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

দেশে যখন পাঁচজন বিদেশি রাষ্ট্র/সরকারপ্রধান উপস্থিত সে সময়ে একদল স্বাধীনতাবিরোধী একাত্তরের পরাজিতদের বংশধর যে ধরনের উন্মাদনা সৃষ্টি করে দেশের ভাবমূর্তি তলানিতে নিক্ষেপ করেছে তাদের কোন আইনে বিচার হওয়া উচিত বলে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। আমার জবাব, এদেরকে তাদের প্রিয় দেশ পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিলেই উপযুক্ত বিচার হবে এই অর্থে যে, তারা দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার যে দিবাস্বপ্নে বিভোর, একদিকে তাদের সে দুঃস্বপ্ন ভঙ্গ হবে, অন্যদিকে তাদের প্রভু পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের লালিত বাসনাও  ভেস্তে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, এটা করা গেলে দেশ ধর্ম ব্যবসায়ী ধর্মান্ধ, পাকিস্তানি ক্রীড়নকদের উৎপাত থেকে মুক্তি পাবে। যা এই মুহূর্তে অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এক সময়ে অপরাধীদের আন্দামানে দীপান্তরে পাঠানো হতো, ব্রিটিশ অপরাধীদের পাঠানো হতো অস্ট্রেলিয়ায়। আজ দীপান্তরে পাঠানোর ব্যবস্থা আর নেই। তাই এদের সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানেই পাঠানো উচিত।

তারা বলছে, তাদের আস্ফালন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে। কিন্তু দেশের মহান স্বাধীনতা দিবসকে রক্তাক্ত দিবসে পরিণত করার একটাই কারণ হতে পারে, যা হলো- দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তাদের লুকায়িত অবস্থানের মনোবাঞ্ছনার প্রকাশ্য নিদর্শন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কেউ এই পবিত্র দিনকে চরম বিশৃঙ্খলার মাধ্যমে অপবিত্র করতে পারে না। এ ব্যাপারে তো কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না যে, এরা এবং এদের পূর্বপুরুষরা ১৯৭১ সালেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিল পাকিস্তানকে রক্ষা করার জন্য সবকিছু করতে। সেদিন তারা বা তাদের পূর্বপুরুষরা বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ করেছে, বহু লোক হত্যা করেছে, বহু নারীকে নির্যাতিত করেছে। রাজাকার, আলবদর হিসেবে কাজ করেছে ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঠেকাতে। কিন্তু বাংলার মুক্তিকামী আপামর জনতার জোয়ারে ওরা সেদিন ভেসে গিয়েছিল, তবে নিঃশেষিত হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়া-মোশতাকের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের মোর্চা গড়ে উঠলে তারা জিয়াকে ত্রাণকর্তা পেয়ে তার ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়ে দেশে আবার ধর্মভিত্তিক রাজনীতি শুরু করে।

সচেষ্ট হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পরাজিত করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার প্রয়াসে। তাদের এসব অপকর্মের মূল অর্থদাতা, উপদেষ্টা এবং পৃষ্ঠপোশক ছিল এবং আছে পাকিস্তান সরকার। অস্ত্রের মুখে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জিয়া এদের এবং পাকিস্তানের সাহায্যে কয়েক বছর দেশের অবৈধ ক্ষমতায় থাকার পর বিদায় নিলে পর্যায়ক্রমে জেনারেল এরশাদ এবং আরেক পাকিস্তানপ্রেমী খালেদা জিয়া গিয়ে তার স্বামী যা করতে পারেনি তাই করে যুদ্ধাপরাধীকে মন্ত্রীত্ব দেন, তাদের গাড়িতে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজের পতাকা তুলে সে পতাকাকে অবমাননা করান। ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি ধীকৃত লোকেরা জিয়ার অধীনে প্রাণে নতুন স্পন্দন পেয়েছিল, যে স্পন্দন আজ তাদের বংশধরেরা পেয়েছে উত্তরাধিকার সূত্রে। আর তা দিয়ে এসব স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানপ্রেমীরা মেতে উঠেছে। বিদেশি রাষ্ট্রনায়কদের উপস্থিতিতে তাদের উন্মাদনা প্রদর্শনের একটি কারণ ছিল তারা অতিথিদের দেখাতে চেয়েছে যে, তারা বাংলাদেশে বিশ্বাস করে না। একই সঙ্গে তারা বাংলাদেশকে একটি বর্বর দেশ হিসেবে উপস্থাপিত করার অপচেষ্টাই করেছে। অপচেষ্টা এই অর্থে যে, এসব অতিথি ভালোভাবেই জানেন যে, এসব পাকিস্তানপ্রেমীর সংখ্যা দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে নগণ্য। এরা জনবিচ্ছিন্ন এবং জনপরিত্যাজ্য। তারা যে কত নগণ্য কত দুর্বল তার প্রমাণ যেমন একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মিলে ছিল তেমনি মিলে ছিল ২০১৩ সালের ৫ মে যখন সৈয়দ আশরাফের ধমকি খেয়ে এবং তিনটি উচ্চ শব্দের গ্রেনেড বিস্ফোরণের পর ভীরু শেয়ালের মতো লেজ গুটিয়ে পালিয়ে ছিল। সেদিন পুলিশ রাজাকার বাবুনাগরীকে গ্রেফতার না করলে ক্ষিপ্ত জনতা তাকে চিরবিদায়ের পথ দেখিয়ে দিত। এরমধ্যে পাকিস্তান এবং পাকিস্তানপন্থিদের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে নতুন যারা জন্মেছে তাদের মধ্যে রয়েছে কুখ্যাত রাজাকার পুত্র মামুনুল হক, শোয়েব আহমেদ ইত্যাদি। তারা যে পাকিস্তানি মদদে বেঁচে আছে তা কদিন আগে আইটি বিশেষজ্ঞ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক যিনি রাখঢাক না রেখে উল্লেখ করেছেন যে, বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টির জন্য প্রচুর টাকা ব্যয় করছে পাকিস্তান সরকার এবং দেশে সাইবার আক্রমণের প্রচেষ্টা করছে বলে সরকারের কাছে প্রমাণ পৌঁছেছে। পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়ন নতুন নয়। ২০১৫ সালে ফারিন আশরাফ এবং ২০১৬ সালে মাজহার খান নামক পাকিস্তান দূতাবাসে দুজন কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছিল। যখন প্রমাণ পাওয়া গেল যে, তারা বাংলাদেশে সক্রিয় জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে। ২০১৩ সালে র‌্যাব উত্তরায় জঙ্গি দমনে গিয়ে যাদের গ্রেফতার করেছিল তাদের মধ্যে পাকিস্তানি এয়ারলাইনসের ঢাকার এক কর্মকর্তা ছিল। একুশে আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণেও পাকিস্তানের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছিল গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ থেকে। তাছাড়া গ্রেনেড মামলায় বিচারিক আদালতে দুজন পাকিস্তানি নাগরিককে ফাঁসির দন্ডে দন্ডিত করায় এটা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত যে, পাকিস্তান এ আক্রমণের প্রত্যক্ষ ভূমিকায় ছিল। আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতকের অনুষ্ঠানের ঠিক আগ দিয়ে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তির সুনামগঞ্জে হিন্দুদের ওপর বর্বর আক্রমণও একইসূত্রে গাঁথা। এর পেছনেও পাকিস্তান ও পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের মদদের কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাদের কার্যক্রমগুলো স্বাধীনতার অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতক উদ্যাপন প- করার উদ্দেশ্য ছিল তাও বলার অপেক্ষা রাখে না। পাকিস্তানকে এখনো আন্তর্জাতিক মহল সন্ত্রাস রপ্তানিকারী এবং জঙ্গিদের অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করছে। জঙ্গি অর্থায়ন তদন্ত করার  জন্য প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা ফাইন্যান্সিয়াল ইনটিলিজেন্স টার্কফোর্স (এফআইটিএস) পাকিস্তানকে পুনরায় ধূসর তালিকাভুক্ত করেছে জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

এই রাজাকার সন্তানেরা যে ধর্মীয় কারণে মোদি বিরোধিতা করছে না সেটা অত্যন্ত স্পষ্ট। ধর্মই যদি কারণ হতো তাহলে তারা চীনের বিরুদ্ধে কথা বলত, কেননা চীন কয়েক বছর ধরে উইঘুর মুসলিমদের ওপর যে হারে গণহত্যা এবং ধর্ষণ চালাচ্ছে তাতে বিশ্ব বিবেক প্রকম্পিত। অথচ এই পাকিস্তানপ্রেমীরা টুঁ শব্দ করছে না। কারণ চীন এদের প্রিয় দেশ। পাকিস্তানের প্রিয়তম বন্ধু। আর মোদির বিরুদ্ধে এদের অবস্থানের কারণ মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী আর ভারত ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অপরিহার্য সহায়ক শক্তি। গতকাল ইমরান খানের যে বার্তা পাঠ করা হয়, তাতে তিনি বঙ্গবন্ধুকে ‘বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ করে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু না বলে, বাংলাদেশের জনক না বলে পরিষ্কার করে দিয়েছেন তিনি এখনো বাংলাদেশকে মানতে পারছেন না। অথচ পৃথিবীর সবাই বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু বলেই সম্বোধন করেন, এটি এখন তাঁর নামের অংশ। বঙ্গবন্ধুকে এভাবে তুচ্ছতাচ্ছিল্যের সঙ্গে  উল্লেখ করে ইমরান খান বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান, আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে অবমাননা করেছেন। এখনই প্রয়োজন মামুনুল হক, বাবুনগরী, সোয়েবসহ সবাইকে গ্রেফতার করে কঠিন বিচারে দেওয়া, তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করা এবং হেফাজতকে চিরতরে পঙ্গু করে দেওয়া। এ না হলে তারা বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্নে বিভোর থেকেই যাবে।                                                                  

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
এবার ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপলো মিয়ানমার উপকূল
এবার ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপলো মিয়ানমার উপকূল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা