শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

তাণ্ডবের আগুনে পুড়ে ছাই সব

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর সব স্মৃতিচিহ্ন, জেলা গণগ্রন্থাগার, প্রেস ক্লাব, জেলা পরিষদ ভবন, সার্কিট হাউস, জেলা জজের বাসভবন, রেলস্টেশন, পুলিশ সুপারের কার্যালয়সহ সব সরকারি অফিস
মোশাররফ হোসেন বেলাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
প্রিন্ট ভার্সন
তাণ্ডবের আগুনে পুড়ে ছাই সব

হেফাজতে ইসলামের তান্ডবের আগুনে পুড়ে ছাই হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর। উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতিচিহ্ন থেকে শুরু করে রেলস্টেশন, জেলা গণগ্রন্থাগার, প্রেস ক্লাব, জেলা পরিষদ ভবন, সার্কিট হাউস, শিল্পকলা, ভূমি অফিস, জেলা জজের বাসভবন, পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের সম্পদ কোনো কিছুই বাদ যায়নি এ মধ্যযুগীয় তান্ডব থেকে। সার্বিক ঘটনা তদন্তে সরকারের পক্ষ থেকে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এসব ঘটনায় সাতটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আটক হয়েছেন ১৪ জন।  

গত রবিবার হরতালের সময় হেফাজতের তান্ডবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর অনেকটা ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়। হেফাজতের হামলায় ল-ভ- হয়ে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনপদ। তাদের হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ স্পর্শ করেছে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ ভাষা চত্বর, সুরসম্রাট আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গনের একটি জাদুঘর, তিনটি ক্লাসরুম, সরোদ মঞ্চ, প্রশাসনিক কক্ষ ও স্টোররুমে থাকা বাদ্যযন্ত্র, চেয়ার-টেবিল ও অন্যান্য আসবাবপত্র, আবদুল কুদ্দুস মাখন মুক্তমঞ্চ, কালীবাড়ি মন্দিরের প্রতিমা, জেলা পুলিশ লাইন, ফায়ার সার্ভিসের কার্যালয়, সদর উপজেলা ভূমি অফিস, সিভিল সার্জনের কার্যালয়, মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়, জেলা প্রশাসকের বাসভবন, পুলিশ সুপারের বাসভবন, সরাইলের হাইওয়ে থানা, সদরের খাঁটিহাতা থানা, রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি, সদর থানাধীন দুই নম্বর পুলিশ ফাঁড়ি, জেলা আনসার-ভিডিপি কার্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা কার্যালয়, জেলা প্রশাসন আয়োজিত উন্নয়ন মেলা, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমপ্লেক্স, ব্যাংক এশিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন, ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী সোনার বাংলা এক্সপ্রেস, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর কার্যালয়, মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র, দলিল লেখক সমিতির কার্যালয়, জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের কার্যালয় ও বাড়ি, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ও আয়কর উপদেষ্টা জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়ার কার্যালয়, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল ইসলাম রুবেলের বাড়ি, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভনের বাড়ি, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়ার অফিস, বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নাসিমা মুকাই আলীর শহরের হালদারপাড়ার বাসভবন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব আলম খোকনের বাড়ি ও জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়। এ ছাড়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি ও চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের প্রতিনিধি রিয়াজ উদ্দিনের ওপর হামলা চালানো হয়।

তবে এসব ঘটনার সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তোলেন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করে এসব ঘটনায় বিচারবিভাগীয় তদন্ত দাবি করেন।

গতকাল সরেজমিন দেখা যায়, ‘সুরসম্রাট আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গনের তাঁর হাতে লেখা চিঠি, ব্যবহৃত নানা সামগ্রী ও দুর্লভ ছবি ধ্বংস হয়েছে। আগুনে পোড়া জিনিসপত্রের ধ্বংসাবশেষ পড়ে রয়েছে। পূর্বপাশের ভবনের প্রতিটি কক্ষে গিয়ে দেখা গেছে পোড়া ছাই। অফিস রুমেরও তছনছ অবস্থা। মিউজিয়ামের ভিতরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে ভাঙা কাঁচ ও পুড়ে যাওয়া জিনিসপত্রের ছাই। পাখাগুলো আগুনের তাপে বাঁকা হয়ে গেছে।

গত দুই দিনে সাধারণ মানুষ, সংগীতাঙ্গনের শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সাংস্কৃতিক সংগঠক পুড়ে যাওয়া সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন দেখতে ভিড় করছেন। এর আগে ২০১৬ সালের ১২ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটিকে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে সংশিষ্টরা বলছেন এবারের ঘটনা ভয়াবহ। তারা জানান, এবার প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি কক্ষ বেছে বেছে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। প্রতিষ্ঠানটির ছয়টি কক্ষের মধ্যে একটি জাদুঘর, তিনটি ক্লাসরুম, মুক্ত আলোচনার সরোদ মঞ্চ, প্রশাসনিক কক্ষ ও স্টোররুমে থাকা বাদ্যযন্ত্র, চেয়ার-টেবিলসহ অন্যান্য আসবাবপত্র সবকিছু ভেঙে তছনছ করে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। এ প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা প্রহরী সাজন সরকার বলেন, তিনটি গেট তালা দিয়ে আমি বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলাম। তারা শাবল দিয়ে তালা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে। আমি প্রতিষ্ঠানটির একটি কক্ষে থাকি। বর্তমানে ঘরগুলো ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির আর কিছু রক্ষিত নেই। রাত পর্যন্ত আগুন জ্বলেছে। হরতাল পালনকারীদের ভয়ে কেউ আগুন নেভাতে এগিয়ে আসেনি।

আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গনের পুড়ে যাওয়া দৃশ্য দেখে প্রবীণ সংগীত প্রশিক্ষক ছবি ভট্টাচার্য বলেন, পবিত্র এই প্রতিষ্ঠানটির এমন করুণ অবস্থা দেখে বুক ফেটে কান্না আসছে। প্রতিষ্ঠানটির সাধারণ সম্পাদক নাট্যব্যক্তিত্ব মনজুরুল আলম বলেন, প্রতিষ্ঠানটিতে থাকা অতি দুর্লভ আড়াইশ বই, আড়াই হাজার ছবি, দলিলপত্র, আলাউদ্দিন খাঁর লেখা সংগীতের পান্ডুলিপি, দুর্লভ ছবি, সংগীতের যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়েছে। এর মধ্যে ১২টি হারমোনিয়াম, ১৯ জোড়া তবলা, সেতার, মন্দিরা, করতাল, ৩০টি বাঁশি, ৫ জোড়া নূপুর, ১টি ম্যারাক্কাস, বেহালা, খুঞ্জন, একটি ইলেকট্রনিক রবাব ও বিখ্যাত বাদ্যযন্ত্র সরোদ ছিল। সাউন্ড সিস্টেম, দুটি এসি, স্মার্ট টিভি ফ্রিজ, নগদ ১৮ হাজার ৫০০ টাকাসহ সব মিলিয়ে অন্তত ৩৫ লাখ টাকার যন্ত্রপাতির ক্ষতি হয়েছে। এবারের আগুনে সংগীতাঙ্গনের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়েছে। আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতিবিজড়িত শেষ যে কয়েকটি জিনিসপত্র ছিল, সেগুলোও এবার শেষ হয়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, এবারের হামলা ছিল অতীতের যে কোনো হামলার চেয়ে ভয়াবহ।

উল্লেখ্য, সুরসম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর নিজের কেনা জায়গায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পুরাতন জেলরোডে ১৯৫৬ সালে ৫৬ শতক জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত হয় ‘সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন’ প্রতিষ্ঠানটি। জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে একটি পরিচালনা কমিটি প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। পৌরসভা কার্যালয় : আগুনে পৌরসভা কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলার সবকটি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কয়েকটি কক্ষে থাকা প্রয়োজনীয় নথিপত্র এবং আসবাবপত্র পুড়ে গেছে। মেয়র এবং সচিবের কক্ষে পোড়া আসবাবপত্র পড়ে থাকতে দেখা গেছে। কবেনাগাদ পৌরসভার কার্যক্রম শুরু হবে তা স্পষ্ট করে বলতে পারছেন না সংশ্লিষ্টরা। পৌরসভার গাড়ির গ্যারেজে থাকা সব গাড়ি আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে।

আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তন : হেফাজত কর্মীদের চালানো তান্ডবে আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তনটির এখন ছাই ছাড়া আর কিছুই নেই। মিলনায়তনের কয়েক শ চেয়ার এবং দরজা-জানালা পুড়ে কয়লা হয়েছে। দেয়ালের পলেস্তারাও খসে পড়েছে। সবকটি পাখা আগুনের তাপে বাঁকা হয়ে নিচের দিকে হেলে পড়েছে।

পরিকল্পিত তান্ডব : গত তিন দিনের হেফাজতে ইসলামের ডাকা কর্মসূচিকে ঘিরে এক ভয়াবহ অরাজকতা সৃষ্টি হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। পুলিশের পক্ষ থেকে এসব ঘটনায় ১২ জনের মৃত্যুর খবর দেওয়া হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া তান্ডবের ঘটনা অনেকটাই পরিকল্পিত বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। ব্যাপক ভাঙচুরের পর কেপিআইসহ সরকারি বেশ কিছু স্থাপনায় আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের সদর দফতরের গাড়ি গ্যারেজ, হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি, আশুগঞ্জ টোল প্লাজার পুলিশ ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়া হয়। অনুসন্ধানে জানা যায়, ২৮ মার্চ হরতালের আগে বিকালে শহরে জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ সমাবেশটি বিক্ষোভে রূপ নেওয়ার পরই দ্রুত বদলে যায় পরিস্থিতি। বিক্ষোভ মিছিলটি প্রধান সড়ক টিএ রোড অতিক্রম করার সময় মিছিলের পেছনের অংশ থেকে জেলার প্রধান মাদরাসা জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসায় হামলা চালায় কয়েকজন। এ সময় অর্ধশত ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। পরক্ষণেই মসজিদের মাইক থেকে ঘোষণা দেওয়া হয় মসজিদ-মাদরাসা রক্ষার। ঘোষণার পর পর মাদরাসার ছাত্ররা রাস্তায় নেমে পড়ে। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় স্থানীয় লোকজন। রাত প্রায় ৮টায় মাদরাসা সড়কে বিজিবি ও পুলিশের সঙ্গে ভয়াবহ সংঘর্ষ হয়। এতে কয়েকজন হতাহত হয়। পরদিন হরতাল চলাকালে সকাল থেকে পুলিশ ও বিজিবি শহরের মোড়ে মোড়ে অবস্থান নিলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে হেফাজত কর্মীদের শহরে প্রবেশ। অদৃশ্য হয়ে যান শহরে অবস্থানকারী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ সুযোগে নারকীয় তান্ডব চালায় হেফাজত। আলোচনা রয়েছে, জেলার বাইরে থেকে শিবির কর্মীরা যোগ দেয় হরতালে। শহরের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে হাজার হাজার লোক প্রবেশ করে। এতে পুলিশ অনেকটা নিরাপত্তাহীনতায় পড়ে যায়। সদর থানা থেকে বারবার পুলিশ মাইকে ঘোষণা করে, ‘আপনারা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করুন। আমাদের কোনো ক্ষতি করবেন না। থানার দিকে এগোবেন না।’ তবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ লাইনে পাঁচ দফা হামলা চালায় হামলাকারীরা। জেলার অন্যতম কেপিআই প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের সদর দফতরে পাঁচ দফা হামলার পর বিকাল ৪টার দিকে গাড়ির গ্যারেজে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। স্থানীয় সূত্রগুলো বলছে, হেফাজতের আড়ালে সরকারবিরোধী বিশেষ গোষ্ঠী ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এ তান্ডব চালায়।

প্রশাসনের নীরবতা : দিনভর তান্ডবের সময় পুলিশ ও প্রশাসন কেন নীরব ছিল-এ প্রশ্ন এখনো মানুষের মুখে মুখে। সাধারণ মানুষ বলছে, পুলিশ এবং প্রশাসন আন্তরিক হলে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ ও বিপুল প্রাণহানি এড়ানো যেত। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে জানা যায়, হরতালের দিন পুলিশ ও প্রশাসন আরও কঠোর হলে প্রাণহানির সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বাড়ত। কারণ বিশ্বরোড হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার সময় সেখানে আটকা পড়েন ৭০ জন পুলিশ। তাদের আর্তচিৎকারে ওয়্যারলেস সেটে থাকা কর্মকর্তারাও হতভম্ব হয়ে পড়েন। তাদের আকুতি ছিল হয়তো তারা আর বাঁচবেন না। কেউ রক্ষা করবে না। শহরের পৌর এলাকার পৈরতলা এলাকা ও পুলিশ লাইনে এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সদর উপজেলার সুহিলপুর সড়কে এমন ঘটনা ঘটেছে। একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, আমরা যদি কৌশলী না হতাম, তবে আরও মানুষের জীবন বিপন্ন হতো। হয়তো শত শত পুলিশের জীবন দিয়ে প্রমাণ করতে হতো আমরা দায়িত্ব পালন করেছি। এ জন্য রাজনৈতিক নেতাদের সদিচ্ছাকে দায়ী করেন। সরকারি নির্দেশনা না মেনে মিছিল করায় পরবর্তী পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে একজন পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা জানান।

তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন : টানা তিন দিনব্যাপী তান্ডবে সরকারি-বেসরকারি অন্তত ৩০টি প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার এ বি এম আজাদ এবং চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন। ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে গঠন করা হয়েছে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি।

সোমবার সকালে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন, সুরসম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ সংগীতাঙ্গন, জেলা শিল্পকলা, আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব, পৌরসভাসহ বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনা তিনি পরিদর্শন করেন এবং সার্বিক বিষয়ে খোঁজখবর নেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানান, প্রতিটি ঘটনার জন্যই মামলা হবে। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। তিনি আরও জানান, বিষয়টি তদন্তের জন্য চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি জাকির হোসেনকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে কমিটি তাদের প্রতিবেদন দাখিল করবে। 

সোমবার বিকালে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার এ বি এম আজাদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন, পৌরভবন, শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবসহ ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, তান্ডবের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ সময় জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খানসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সাত মামলা, গ্রেফতার ১৪ : ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়  হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় এ পর্যন্ত সাতটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাত সাড়ে ছয় হাজারকে আসামি করে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ছাড়া ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হামলার ঘটনায় অজ্ঞাত ২৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আহসান হাবীব এবং আনসার ও ভিডিপি অফিসে হামলার ঘটনায় আনসার ও ভিডিপির এক কর্মকর্তা অজ্ঞাত সাড়ে চার শ থেকে পাঁচ শ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ওসি আবদুর রহিম হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় পাঁচটি মামলা দায়েরের কথা স্বীকার করেন। আশুগঞ্জ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর ওপর টোলপ্লাজা ও টোলপ্লাজার পুলিশ ফাঁড়িতে হামলার ঘটনায় আশুগঞ্জ থানায় দুটি মামলা করা হয়েছে বলে আশুগঞ্জ থানার ওসি জাবেদ মাহমুদ জানিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ