শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মে, ২০২১ আপডেট:

বিদেশ নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে

বেশ কিছু জটিলতা নিয়ে মেডিকেল বোর্ডের বারবার বৈঠক | উৎকণ্ঠা পরিবার ও চিকিৎসকদের মাঝে আইনমন্ত্রী বলছেন অনুমতির বিষয়ে খুব তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত | মানবিক বিবেচনার আহ্বান ফখরুলের
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশ নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে

করোনামুক্ত হলেও শারীরিকভাবে নানা জটিলতায় ভুগছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস এবং হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার পাশাপাশি অক্সিজেনের মাত্রাও বারবার উঠানামা করছে। তাছাড়া বিএনপি প্রধানের রক্তের সব রিপোর্টই নেতিবাচক। যে কোনো সময় তাঁকে দেশের বাইরে নেওয়া হতে পারে। এরই মধ্যে সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দল ও পরিবারের পক্ষ থেকে লন্ডনে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকেও তাঁকে বিদেশ নিতে অনুমতি দেওয়ার ইতিবাচক ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। এখন শুধু আনুষ্ঠানিকতার বাকি।

ঢাকায় যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনেও বেগম জিয়ার পরিবার থেকে যোগাযোগ করা হয়েছে। বুধবার রাতেই খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দার হাইকমিশনে যান। সেখান থেকে ইতিবাচক সাড়া পান তিনি। বাংলাদেশ সরকার অনুমতি দিলে তারাও দ্রুততম সময়ের মধ্যে ভিসা প্রক্রিয়া শুরু করবে বলে জানা গেছে। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে সরকারের কাছে করা আবেদনটি মানবিকভাবে দেখা হচ্ছে। এখানে আদালতের কোনো বিষয় জড়িত নেই। নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়া মুক্তি পেয়েছেন। এখন মানবিকভাবেই আবেদনটি নিষ্পত্তি করা হবে। তিনি এও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসনকে বিদেশে নেওয়ার আবেদন-সংক্রান্ত ফাইলটি এইমাত্র (বৃহস্পতিবার বিকালে) তিনি পেয়েছেন। এখন দেখে এ বিষয়ে মতামত দেবেন। সেটা আজ সম্ভব হচ্ছে না। তবে যথা শিগগিরই অভিমত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।’ সরকার ও বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আইন মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ দ্রুত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যেতে পারে। এরপর তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে।  চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে পারবেন না বলে যে শর্ত দেওয়া হয়েছে তা তুলে নিয়ে নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করলে খালেদা জিয়ার বাইরে যেতে আর কোনো বাধা থাকবে না। আগামী রবিবারের মধ্যেই সরকার আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত দিতে পারেন বলে জানা গেছে। 

এদিকে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে পরিবার ও বিএনপি নেতা-কর্মীরা উদ্বিগ্ন। লন্ডন থেকে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার পুত্রবধূ ডা. জোবায়দা রহমান। দলের পক্ষ থেকেও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন এভারকেয়ার হাসপাতালে। গতকাল বিকালেও তিনি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলেন। এদিকে খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায় আজ বাদ জুমা সারা দেশে মসজিদে দোয়া মাহফিল ও বিভিন্ন উপাসনালয়ে প্রার্থনা সভার কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। পাসপোর্ট করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। তবে বেগম জিয়ার লন্ডনের ভিসার মেয়াদ আছে। আজ শুক্রবার ও কাল শনিবার সরকারি ছুটি। এরপর রবিবার তাঁর বিদেশ নেওয়ার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হবে। তবে বেগম জিয়া এ মুহুর্তে বিদেশ যেতে শারীরিকভাবে সক্ষম কি না তাও পর্যবেক্ষণ করছেন চিকিৎসকরা। এ ছাড়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া অন্য কোনো বিমানে যাওয়া যায় কি না তাও খোঁজখবর রাখা হচ্ছে পরিবারের পক্ষ থেকে।

এদিকে গতকাল দুপুরে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ করছে তাঁর চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড। এতে অধ্যাপক ডা. এফ এম সিদ্দিকী, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ডা. আল মামুন, ডা. আবদুস সাকুর খান, এভারকেয়ার হাসপাতালের কনসালটেন্ট অধ্যাপক ডা. মো. শাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. সিনা, ডা. ফাহমিদা বেগম, ডা. মাসুম কামাল, ডা. সাদিকুল ইসলাম, ডা. তামান্না রয়েছেন। অনলাইনে এতে যোগ দেন লন্ডন ও নিউইয়র্ক থেকে বিশেষজ্ঞ টিম। এ ছাড়া ভার্চুয়ালি তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমান যুক্ত হন। পরে বোর্ডের সঙ্গে কথা বলতে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বেগম জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের এক সদস্য বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, করোনাভাইরাসের কারণে বিএনপি চেয়ারপারসনের ফুসফুসে পানি জমছে। এগুলো সরানো হলেও আবার জমে। কার্যত হার্টে জটিলতা থাকায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। এখন বেগম জিয়া বিদেশ যেতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় আছে।

আরেক চিকিৎসক জানান, বেগম জিয়ার ডায়াবেটিস পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে থাকছে না। এর মাত্রা ওঠানামা করছে। তাঁকে অক্সিজেন দিতে হচ্ছে। এ ছাড়া আর্থ্রাইটিস এবং আরও কিছু সমস্যা আছে।

গতকাল দুপুরে রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। আনিসুল হক বলেন, নির্বাহী আদেশে দুটি শর্তে বিএনপি চেয়ারপারসনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। প্রথম শর্ত হচ্ছে তিনি বাসায় থেকেই চিকিৎসা নেবেন। দ্বিতীয়টি ছিল বিদেশে চিকিৎসা নেবেন না। এখন উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে নিতে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে। সরকার মানবিক দিক বিবেচনা করেই এ আবেদন নিষ্পত্তি করবে। তিনি বলেন, ‘গতকাল রাত ১১টার দিকে আমাদের মন্ত্রণালয়ের সচিবের হাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত আবেদনটি পৌঁছেছে। আইনি দিক বিশ্লেষণ করে এবং মন্ত্রণালয়ের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শেষে আমরা খুব তাড়াতাড়ি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেব আশা করছি।’

এর আগে বুধবার রাতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে আবেদন করা হয়। খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দার এই আবেদন করেন। ওই আবেদনপত্র পর্যালোচনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

করোনামুক্ত খালেদা জিয়া : প্রায় এক মাস পর সুখবর পেলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি করোনামুক্ত হয়েছেন। তৃতীয়বার করোনা পরীক্ষা করে গতকাল সকালে রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। বিএনপি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গত ১০ এপ্রিল খালেদা জিয়ার করোনা শনাক্ত হয়। এরপর থেকে গুলশানের বাসা ‘ফিরোজায়’ তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এফ এম সিদ্দিকীর নেতৃত্বে চিকিৎসা শুরু হয়। ১৪ দিন অতিক্রান্ত হওয়ার পর দ্বিতীয়বারের মতো খালেদা জিয়ার করোনা টেস্ট হলেও ফল পজিটিভ আসে। এরপর ২৭ এপ্রিল রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শ্বাসকষ্ট দেখা দেওয়ায় তাঁকে সিসিইউতে রাখা হয়।

রক্ত পরীক্ষার রিপোর্টে যা আছে : খালেদা জিয়ার রক্ত পরীক্ষার রিপোর্টে দেখা যায়- High Sensitive Troponin-1 রিপোর্ট ভালো আসেনি। এ ক্ষেত্রে একজন নারীর স্বাভাবিক রেফারেন্স মাত্রা ধরা হয় ১৫.৬-এর কম। বেগম জিয়ার সেই মাত্রা ২১.২। এই রিপোর্টের মাধ্যমে তাঁর হার্টের অবস্থা নির্ণয় করা হয়। রক্ত জমাট বাঁধছে কি না জানতে D-Dimer পরীক্ষা করা হয়। এর স্বাভাবিক রেফারেন্স মাত্রা ৫০০-এর নিচে। বেগম জিয়ার তা ২১৩৪.৩। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তা রক্ত জমাট বাঁধার ইঙ্গিত দেয়। তার হিমোগ্লোবিন মাত্রা ৭.৭। স্বাভাবিক অবস্থায় তা ১১.৫-১৬.৫-এর মধ্যে থাকার কথা। NT-proBNP পরীক্ষাও স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। স্বাভাবিকভাবে ১২৫-এর কম থাকতে হয়। বেগম জিয়ার রক্ত পরীক্ষায় তা ২২৩৮ এসেছে। এই পরীক্ষার রিপোর্ট তাঁর হার্ট ও ফুসফুসের অস্বাভাবিক অবস্থা বোঝাচ্ছে। এ ছাড়া CA ১২৫ পরীক্ষার উচ্চমাত্রা একটি জটিল রোগের ঝুঁকি নির্ণয় করে। ওই পরীক্ষার স্বাভাবিক মাত্রা ১২৫-এর নিচে হলেও বেগম জিয়ার তা ৯৬২। এ দ্বারা শুধু ওই জটিল রোগের ঝুঁকির মাত্রা বোঝায়। তবে তাঁর শরীরে দুরারোগ্য কোনো ব্যাধির অস্তিত্ব নেই। এ রিপোর্ট স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি থাকলেও তাতে ‘সর্বোচ্চ’ ঝুঁকি নেই। করোনা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে এ সমস্যাগুলো তীব্র হতে পারে। সেটি চিকিৎসকদের কাছে চিন্তার মূল কারণ বলে জানা গেছে।

মানবিক কারণে বিদেশ যেতে দিন : বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারের উদ্দেশে বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করোনা-পরবর্তী নানা জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। মানবিক কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিন। গতকাল দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে সরকারের প্রতি এ আহ্‌বান জানিয়েছেন তিনি। বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বক্তব্য দেন। এ ছাড়া বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলসহ অন্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?
ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর
সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’
ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা