শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ মে, ২০২১ আপডেট:

দূরপাল্লার বাস বন্ধ

তবু বাড়ি ফেরার হিড়িক দিনে চলবে না ফেরি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তবু বাড়ি ফেরার হিড়িক দিনে চলবে না ফেরি

করোনা মহামারীর কারণে বিধিনিষেধের মধ্যেই ঈদ সামনে রেখে রাজধানীর প্রবেশপথগুলোয় ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে। দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকলেও কেউ মোটরসাইকেলে, কেউ প্রাইভেট কার বা মাইক্রোবাস ভাড়া করে, কেউ আবার একাধিক বাস বদলে রাজধানী ছাড়ছেন। পরিবার নিয়ে পণ্যবাহী ট্রাকে চড়েও ফিরতে দেখা গেছে অনেককে। রাজধানী থেকে বের হওয়ার ফেরিঘাটগুলোতে গতকাল ছিল উপচে পড়া ভিড়। বাড়ি ফেরার এ চিত্রে ছিল না কোনো স্বাস্থ্যবিধির বালাই।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যে জানা গেছে, ঈদের এক সপ্তাহ বাকি থাকলেও গতকাল সকাল থেকেই শিমুলিয়া ফেরিঘাটে দক্ষিণবঙ্গের যাত্রীদের চাপ বাড়তে থাকে। যাত্রীদের ভিড় সামলাতে না পেরে অনেক ফেরি কোনো বাহন না নিয়েই গন্তব্যে রওনা হয়। বেলা সোয়া ১১টার দিকে শিমুলিয়া থেকে রো-রো ফেরি এনায়েতপুরী শুধু যাত্রী নিয়েই শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে গিয়ে ভিড়ে। ফেরিঘাট সূত্রে জানা যায়, যাত্রীদের চাপের কারণে শিমুলিয়া থেকে ফেরিটিতে কোনো গাড়ি উঠতে পারেনি। প্রায় ১২০০ যাত্রী নিয়ে ফেরিটি যাত্রা করে। হাজার হাজার মানুষ ফেরিতে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়েই পদ্মা পার হন। এ সময় অনেকের মুখেই ছিল না মাস্ক। আবার কারও মাস্ক থাকলেও নামানো ছিল থুতনিতে। ফেরিতে গায়ে গা লাগিয়ে দাঁড়িয়ে পার হয়েছেন নদী। এদিকে যাত্রীদের চাপে গাড়ি তুলতে না পারায় শিমুলিয়া ফেরিঘাটে আটকা পড়ে সাত শতাধিক পণ্যবাহী ও ব্যক্তিগত গাড়ি। ফেরিঘাট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মায় লঞ্চ ও স্পিডবোট বন্ধ থাকায় ফেরিতে চাপ বেড়েছে যাত্রীদের। অত্যধিক চাপে ফেরিগুলোতে পার করা যাচ্ছে না গাড়ি। নৌরুটে বর্তমানে ১৩টি ফেরি সচল রয়েছে। বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) সাফায়েত আহমেদ জানান, আসন্ন ঈদ ও শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় যাত্রীদের চাপ বেড়েছে অনেক। যানবাহন ও যাত্রীদের নির্বিঘেœ পারাপারে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। বরিশালের যাত্রী লাকী আক্তার বলেন, ঈদের আগ মুহূর্তে যাত্রীদের আরও ভিড় বেড়ে যায়। বাস চলে না। ভেঙে ভেঙে বাড়ি যেতে হবে। তাই কয়েক দিন আগেই বাড়ি যাচ্ছি।

এদিকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে মাদারীপুরের শিবচরের বাংলাবাজার ফেরিঘাটে পৌঁছে বিপাকে পড়েছেন অনেকে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় দূরপাল্লার যাত্রীদের মাইক্রোবাস, থ্রি-হুইলার আর মোটরসাইকেলে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে। গুনতে হচ্ছে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া। পরিবার-পরিজন নিয়ে বাড়ি ফেরা যাত্রীদের দুর্ভোগ আরও বেশি। দীর্ঘপথ তাদের কয়েক দফা গাড়ি পাল্টে যেতে হচ্ছে। গাড়িতে পরিবারের সবার জন্য আসন জোগাড় করতে অপেক্ষা করতে হচ্ছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা।

ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সংযোগপথ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটেও দেখা গেছে একই চিত্র। শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় গতকাল মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে বাড়ি ফেরা মানুষের চাপ কয়েকগুণ বেড়ে যায়। গণপরিবহন চালু হওয়ায় সকাল থেকেই পাটুরিয়া ঘাটে যাত্রী ও ছোট গাড়ির চাপ বাড়তে থাকে। প্রচন্ড রোদে যাত্রী ও যানবাহন শ্রমিকরা ভোগান্তিতে পড়ে। বেশির ভাগ যাত্রীর মুখে মাস্ক থাকলেও দূরত্বের কোনো বালাই ছিল না। যাত্রীদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, দূরপাল্লার যানবাহন বন্ধ থাকায় ছোট ছোট যানবাহনে পাটুরিয়া ফেরিঘাটে আসছে মানুষ। সেখান থেকে ফেরিতে পদ্মা পার হয়ে অতিরিক্ত ভাড়ায় ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, ব্যাটারি চালিত মাহেন্দ্র, প্রাইভেট কারে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে। গতকাল সকালে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে দেখা যায়, পাটুরিয়া থেকে ছেড়ে আসা বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর নামের একটি রো-রো ফেরিতে ছয় শতাধিক যাত্রী দৌলতদিয়া ফেরিঘটে পৌঁছায়। পাটুরিয়া থেকে ভাষাসৈনিক বরকত নামের একটি রো-রো ফেরি সহস্রাধিক যাত্রী নিয়ে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে পৌঁছায়। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ফেরিতে সামাজিক দূরত্ব মানতে দেখা যায়নি। মাস্ক ব্যবহার করতে দেখা যায়নি অনেক যাত্রীকে। পাটুরিয়া থেকে ছেড়ে আসা যাত্রী মো. আইয়ুব আলী বলেন, ছুটির দিন, তাই পরিবার নিয়ে মাগুরায় গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি। তাদের পৌঁছে দিয়ে আমি ঢাকায় ফিরব। দৌলতদিয়া থেকে প্রাইভেট কারে ৫০০ টাকা করে ভাড়া দিয়ে মাগুরা যাচ্ছি। দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে সিন্ডিকেট থাকার কারণে অতিরিক্ত ভাড়া না দিয়ে উপায় নেই। অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া প্রসঙ্গে একজন মাইক্রোবাস চালক বলেন, ফরিদপুর থেকে ঈদের যাত্রী বহন করার জন্য দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে এসেছি। এখানে প্রভাবশালী এক ব্যক্তির সহায়তায় গাড়ি লাগনোর সুযোগ পেয়েছি। তাকে ১ হাজার টাকা দিতে হয়েছে। যে কারণে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে যাত্রী বহন করতে হচ্ছে। বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. ফিরোজ শেখ বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দিনে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ছয়টি ফেরি চালু ছিল। যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় পরে ১৬টি ফেরি চালু করা হয়েছে। রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার এম এম শাকিলুজ্জামান বলেন, ঘাট এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ কাজ করছে। অতিরিক্ত ভাড়া নিলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ফেরিঘাটের পন্টুন এবং সংযোগ সড়কের ওপর কোনো যানবাহন থাকতে পারবে না। যাত্রীরা সরাসরি মহাসড়কে উঠে গন্তব্যে যাবে।

দিনের বেলা চলবে না ফেরি : আজ সকাল থেকে পাটুরিয়া ও মাওয়া ফেরি ঘাটে দিনের বেলায় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে। শুধু রাতের বেলায় পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য ফেরি চলাচল করবে বলে জানিয়েছে বিআইডব্লিউটিসি। গতরাত সাড়ে ১২টার দিকে বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
সর্বশেষ খবর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৩৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ
গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার থেকে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা, তা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর
হেলিকপ্টার থেকে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা, তা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে’
‘আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা