শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১

ভোট শেষ জোট শেষ

করোনা মহামারীতে নেই জোটবদ্ধ কার্যক্রম, জাতীয় নির্বাচনের সময় কেবল আসনের ভাগবাটোয়ারা
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট শেষ জোট শেষ

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জোটবদ্ধ রাজনীতি নিয়ে বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ব্যাপক আগ্রহ ছিল। আসন ভাগাভাগি নিয়ে প্রধান এই দলের কাছে শরিক দলগুলো ‘অস্বাভাবিক’ আবদারও করেছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত গুটি কয়েক আসন নিয়েই তাদের সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল। ভোটের পর থেকেই জোটবদ্ধ দলগুলোর নেই তেমন কোনো কার্যক্রম। এমনকি করোনা মহামারীতেও সাধারণ মানুষের পাশে নেই জোটভিত্তিক এসব রাজনৈতিক দল। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও রাজপথের বিরোধী দল বিএনপিও এখন অনেকটাই ‘একলা চলো নীতি’-তে চলছে। জাতীয় পার্টির জোট, অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজার নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট এলায়েন্সসহ (বিএনএ) ছোট ছোট জোটগুলো এখন অস্তিত্বসংকটে পড়েছে। এর মধ্যে বামপন্থি রাজনৈতিক আদর্শের পতাকাবাহী আটটি রাজনৈতিক দলের জোট ‘গণতান্ত্রিক বাম জোট’ রাজপথে কিছুটা সক্রিয়। এ ছাড়া অন্যান্য ছোট দলগুলো এখন বিলীনের পথে।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যাপক আলোচনায় থাকা জোটগুলোর মধ্যে ছিল, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট, বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট, বিএনপি ও ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট, জাতীয় পার্টির মরহুম চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বাধীন অর্ধশত নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে সম্মিলিত জাতীয় জোট, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বাধীন বেশ কয়েকটি নামসর্বস্ব দলের সমন্বয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট অ্যালায়েন্স (বিএনএ), বামপন্থি রাজনৈতিক আদর্শের পতাকাবাহী আটটি রাজনৈতিক দলের জোট গণতান্ত্রিক বাম জোট। এ ছাড়া নামস্বর্বস্ব ছোট ছোট আরও কিছু জোট গড়ে ওঠে। ভোটের পর এসব জোটের দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম নেই। করোনাকালে তাদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন অনেকেরই। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক জোটগুলো হয় মূলত ভোটকে ঘিরে। কিন্তু এসব জোট বা দলগুলো জনসম্পৃক্ত কোনো কাজে পাওয়া যায় না। বিশেষ করে প্রাণঘাতী করোনাকালে এসব জোটের কোনো কার্যক্রম দেখা যায়নি। বড় দলগুলোর সঙ্গে ছোট দলগুলো জোট বাঁধে নির্বাচন লক্ষ্য নিয়ে। এসব জোটের কেউ প্রধান দুই দলের পৃষ্ঠপোষকতা চায়, আবার কোনো কোনো জোট বিকল্প শক্তি হিসেবে নিজেদের জানান দিতে চায়। এর কারণ, অনেক ছোট দলের নিজের পায়ে ভর করে ক্ষমতায় যাওয়া বা এমপি হওয়ার সুযোগ নেই। তাই তারা জোট-মহাজোটের সান্নিধ্যে থেকে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। এক নেতার এক দল নিয়েই অধিকাংশ জোট। কিন্তু ভোট শেষ জোটও শেষ। আবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে জোটের রাজনীতি দেখা যাবে। ’৯০-পরবর্তী সময় থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটা হয়ে আসছে।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার নিউইয়র্ক থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক জোটগুলো সুবিধাবাদী চরিত্রের। তাদের রাজনীতি স্বার্থপরতার রাজনীতি। এসব জোট কোনো আদর্শভিত্তিক জোট নয়, ভাগ ভাটোয়ারার জোট হয়। যে কারণে এই করোনা মহামারীতেও তারা জনগণের পাশে দাঁড়ায় না। জনসম্পৃক্ত কোনো কর্মসূচিও তারা দেয় না। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক এই দুর্যোগে দল মত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা উচিত। এই সময়ে যদি জাতি ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে ভবিষ্যতেও মহাদুর্যোগ অপেক্ষা করছে। প্রাণঘাতী করোনা মোকাবিলায় পর্যাপ্ত টিকার ব্যবস্থা করতে হবে। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এটা মোকাবিলা করতে হবে।’

আওয়ামী লীগ জোটের নেই দৃশ্যমান কর্মকান্ড : টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোটের শরিক দলের কাউকে মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি। সে কারণে এটাকে আওয়ামী লীগের সরকার বলছেন জোট শরিকরা। আবার গত বছরের মার্চ মাস থেকে করোনা শুরু হওয়ার পর জোট ভিত্তিক রাজনৈতিক দৃশ্যমান কর্মসূচিও নেই তাদের। শুধু দিবস ভিত্তিক কর্মসূচি নিয়ে ভার্চুয়াল কিছু আলোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এ নিয়ে শরিক নেতাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ-অসন্তোষ আছে। তবে কোনো গুরুত্ব দিচ্ছে না আওয়ামী লীগ।

এ প্রসঙ্গে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ন্যাপ (মোজাফফর)-এর ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভোট নেই, তাই এখন জোটের দৃশ্যমান কার্যক্রম নেই। জোটকে যেভাবে সক্রিয় রাখা প্রয়োজন জোট প্রধান আওয়ামী লীগ তা করতে পারেনি। করোনার সময়ে কর্মসূচি নিতেও ব্যর্থ হয়েছে। এখন জোটের কোনো কাজ নেই। দুর্নীতি-জঙ্গিবাদ এবং করোনা মোকাবিলায় জোটকে আরও সক্রিয় করার সুযোগ ছিল। কিন্তু তা হচ্ছে না।’

আওয়ামী লীগ দাবি করছে, যে আদর্শ নিয়ে জোট গঠন করা হয়েছিল, সেটা বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত জোট থাকবে। সরকারে রাখা না রাখার বিষয়ে কোনো চুক্তি হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, ক্ষুধা-দারিদ্র্য ও দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনের জন্য একসঙ্গে আন্দোলন-নির্বাচন করতেই জোট করা হয়েছিল। এ জোট আছে, থাকবে। করোনা মহামারীতে হয়তো জোটবদ্ধ মাঠের কোনো কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে না। তার মানে এটা নয় যে জোট ভেঙে গেছে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শরিকদের মধ্যে কারও মন খারাপ থাকতেই পারে। এতে কোনো অসুবিধা নেই। জোটে ঐক্য ঠিকই আছে, কোনো দূরত্ব তৈরি হয়নি। সবার সঙ্গে আলোচনা করে কর্মসূচি ও করণীয় নির্ধারণ করা হবে।’

জোট শরিক নেতারা মনে করছেন, একচেটিয়া বিজয়ের পর আওয়ামী লীগ নিজেই শরিকদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করছে। বিএনপিকে নিয়ে আওয়ামী লীগের ভাবনার কিছু নেই। বিএনপি যে পরিস্থিতিতে পড়েছে তা থেকে ঘুরে দাঁড়াতেই তাদের হিমশিম খেতে হবে। তাই শরিকদের পাত্তা দেওয়ার কিছু নেই। তারা বলছেন, শুধু সংসদ নির্বাচনই নয়, যে কোনো নির্বাচন জোটগত হওয়া প্রয়োজন। তৃণমূলে যেসব জায়গায় জোটের অন্য দলের শক্তিশালী প্রার্থী আছে তা তাদেরকে ছাড় দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু অতীতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচনে জোট শরিকদের ছাড় দেওয়ার নজির নেই। সেসব কারণে তৃণমূলে জোটের শরিকরা ক্ষুব্ধ। করোনাকালেও জোট শরিকদের কোনো কাজে লাগানো হয়নি।

এ প্রসঙ্গে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘করোনা, জঙ্গিবাদ এবং দুর্নীতি বন্ধে ১৪-দলীয় জোটকে আরও সক্রিয় করা উচিত ছিল, কিন্তু তা হয়নি। সাম্প্রতিক সময়ে হেফাজতের তান্ডবের পর আবারও প্রমাণ হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে দেশ পরিচালনার জন্য অসাম্প্রদায়িক জোটের দরকার আছে। বিগত সময়ে সরকার পরিপত্র জারি করেছিল কারা কারা মাঠে নামতে পারবে। এবার শুধু প্রশাসনের লোকজন ছাড়া মাঠে নামতে নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু যদি রাজনীতিক দলের নেতা, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা করোনা নিয়ে কাজ করেন তাহলে দ্রুত মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা তৈরি হতো। অন্যদিকে অসহায় গরিব মানুষ সহায়তাও পেত।’

ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটকে এখন শক্তিশালী করার সুযোগ রয়েছে। জোট নেতাদের ভোটের সময় জনগণের কাছে যেতে হয়। এখন জনগণের পাশে থাকবে না এটা হতে পারে না। শুধু জুম মিটিং করে বাস্তব সম্মত কোনো কাজ হবে না।’

একলা চলো নীতিতে বিএনপি : একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর থেকেই জোট-ফ্রন্টের শরিকদের এড়িয়ে ‘একলা চলো নীতি’ অবস্থানে বিএনপি। দুই জোটের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বিএনপি এককভাবে অনেক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এমনকি করোনাকালে বিভিন্ন কর্মসূচিও বিএনপি এককভাবে নিচ্ছে। এ নিয়ে ২০-দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্টে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ শরিকরা। বিএনপি জানায়, করোনাকালে তারা আপাতত এককভাবে কর্মসূচি নিয়েই এগোবে।

বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতারা জানান, ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করা হয়েছিল একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে। তাদের সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক জোট হয়নি, এটা একটি নির্বাচন ও আন্দোলনকেন্দ্রিক জোট। তবে দুই জোটের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে, তা বলা যাবে না। করোনার কারণে সরাসরি বৈঠক কম হলেও জোটের সিনিয়র নেতাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে। আবার এটাও ঠিক, গণফোরামসহ কয়েকটি শরিক দলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। আবার এখনো করোনাভাইরাস সংক্রমণ অনেক বেড়েছে। এ মুহূর্তে কৌশলগত কারণেই কোনো জোটের সঙ্গে বৈঠক করা হচ্ছে না।

বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্র্মীরা এও মনে করেন, দুই জোটের কারণে বিএনপিই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জোটের ব্যানারে কোনো কর্মসূচি দিলে সেখানে বিএনপির নেতা-কর্মীরাই থাকেন। মামলা হামলায় বিএনপির নেতা-কর্মীরাই ক্ষতিগ্রস্ত। ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের পাওয়া যায় না।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দুই জোটে কোনো সমস্যা নেই। করোনাভাইরাসের কারণে হয়তো দেখা হয় না; বৈঠক হয় না। কিন্তু সবার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। ফ্রন্ট ও জোটের ঐক্য অটুট আছে। তবে এ মুহূর্তে আমরা দল নিয়ে বেশি ভাবছি। দল গোছানোর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।’

তবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে দূরত্ব বাড়ছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। বিশ্বজুড়ে এখন করোনাকাল চলছে। এখন কোনো বৈঠকও হয় না। তবে বিএনপি চাইলে ভার্চুয়ালেও নানা কর্মসূচি নেওয়া যেত। এই সরকারকে হটাতে হলে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে হলে ঐক্যবদ্ধভাবেই লড়তে হবে। সেটা বিএনপিকে অনুধাবন করতে হবে।’

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোটের একাধিক নেতা জানান, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় জোটগত কিছু কর্মসূচি নেওয়া যেত। কিন্তু বড় দল বিএনপির অনীহার কারণে কিছুই হচ্ছে না। তারপরও তারা নিজেদের উদ্যোগে কিছুটা হলেও জনগণের পাশে থাকার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সামগ্রিকভাবে সেই অর্থে জনগণের পাশে তারা দাঁড়াতে পারছেন না, সেটাও স্বীকার করেন জোটের কোনো কোনো নেতা। ২০-দলীয় জোটের এক নেতা জানান, ভোটের জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর থেকেই বিএনপিতে ২০ দলের গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে। ভোটের পর বিএনপির গুটি কয়েক এমপির শপথ নিয়ে সংসদে যাওয়া, জামায়াত-এলডিপি-কল্যাণ পার্টির সঙ্গে দূরত্বসহ বিএনপির একলা চলো নীতিতে হতাশ ২০-দলীয় জোট। ভবিষ্যতে ২০-দলীয় জোট টিকে থাকবে কি না তা নিয়েও সন্দেহ আছে। এ ছাড়া বিএনপি আবার নতুন করে বৃহত্তর জোট গড়তে তৎপরতা চালাচ্ছেন। শেষ পর্যন্ত বিএনপির রাজনীতি কোন পথে মোড় নেয় সেটাই এখন দেখার বিষয়।

২০-দলীয় জোটের শরিক দল ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি বলেন, ‘এটা সত্য যে ২০-দলীয় জোট এখন অনেকটাই গুরুত্বহীন। মাঝে মধ্যে কথাবার্তা হলেও কার্যকর কোনো সিদ্ধান্ত হয় না। আমরাও করোনাকালে সেই অর্থে জনগণের পাশে দাঁড়াতে পারিনি। না জোটগতভাবে না দলগতভাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন