শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১

ভোট শেষ জোট শেষ

করোনা মহামারীতে নেই জোটবদ্ধ কার্যক্রম, জাতীয় নির্বাচনের সময় কেবল আসনের ভাগবাটোয়ারা
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট শেষ জোট শেষ

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জোটবদ্ধ রাজনীতি নিয়ে বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ব্যাপক আগ্রহ ছিল। আসন ভাগাভাগি নিয়ে প্রধান এই দলের কাছে শরিক দলগুলো ‘অস্বাভাবিক’ আবদারও করেছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত গুটি কয়েক আসন নিয়েই তাদের সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল। ভোটের পর থেকেই জোটবদ্ধ দলগুলোর নেই তেমন কোনো কার্যক্রম। এমনকি করোনা মহামারীতেও সাধারণ মানুষের পাশে নেই জোটভিত্তিক এসব রাজনৈতিক দল। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও রাজপথের বিরোধী দল বিএনপিও এখন অনেকটাই ‘একলা চলো নীতি’-তে চলছে। জাতীয় পার্টির জোট, অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজার নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট এলায়েন্সসহ (বিএনএ) ছোট ছোট জোটগুলো এখন অস্তিত্বসংকটে পড়েছে। এর মধ্যে বামপন্থি রাজনৈতিক আদর্শের পতাকাবাহী আটটি রাজনৈতিক দলের জোট ‘গণতান্ত্রিক বাম জোট’ রাজপথে কিছুটা সক্রিয়। এ ছাড়া অন্যান্য ছোট দলগুলো এখন বিলীনের পথে।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যাপক আলোচনায় থাকা জোটগুলোর মধ্যে ছিল, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট, বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট, বিএনপি ও ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট, জাতীয় পার্টির মরহুম চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বাধীন অর্ধশত নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে সম্মিলিত জাতীয় জোট, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বাধীন বেশ কয়েকটি নামসর্বস্ব দলের সমন্বয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট অ্যালায়েন্স (বিএনএ), বামপন্থি রাজনৈতিক আদর্শের পতাকাবাহী আটটি রাজনৈতিক দলের জোট গণতান্ত্রিক বাম জোট। এ ছাড়া নামস্বর্বস্ব ছোট ছোট আরও কিছু জোট গড়ে ওঠে। ভোটের পর এসব জোটের দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম নেই। করোনাকালে তাদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন অনেকেরই। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক জোটগুলো হয় মূলত ভোটকে ঘিরে। কিন্তু এসব জোট বা দলগুলো জনসম্পৃক্ত কোনো কাজে পাওয়া যায় না। বিশেষ করে প্রাণঘাতী করোনাকালে এসব জোটের কোনো কার্যক্রম দেখা যায়নি। বড় দলগুলোর সঙ্গে ছোট দলগুলো জোট বাঁধে নির্বাচন লক্ষ্য নিয়ে। এসব জোটের কেউ প্রধান দুই দলের পৃষ্ঠপোষকতা চায়, আবার কোনো কোনো জোট বিকল্প শক্তি হিসেবে নিজেদের জানান দিতে চায়। এর কারণ, অনেক ছোট দলের নিজের পায়ে ভর করে ক্ষমতায় যাওয়া বা এমপি হওয়ার সুযোগ নেই। তাই তারা জোট-মহাজোটের সান্নিধ্যে থেকে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। এক নেতার এক দল নিয়েই অধিকাংশ জোট। কিন্তু ভোট শেষ জোটও শেষ। আবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে জোটের রাজনীতি দেখা যাবে। ’৯০-পরবর্তী সময় থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটা হয়ে আসছে।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার নিউইয়র্ক থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক জোটগুলো সুবিধাবাদী চরিত্রের। তাদের রাজনীতি স্বার্থপরতার রাজনীতি। এসব জোট কোনো আদর্শভিত্তিক জোট নয়, ভাগ ভাটোয়ারার জোট হয়। যে কারণে এই করোনা মহামারীতেও তারা জনগণের পাশে দাঁড়ায় না। জনসম্পৃক্ত কোনো কর্মসূচিও তারা দেয় না। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক এই দুর্যোগে দল মত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা উচিত। এই সময়ে যদি জাতি ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে ভবিষ্যতেও মহাদুর্যোগ অপেক্ষা করছে। প্রাণঘাতী করোনা মোকাবিলায় পর্যাপ্ত টিকার ব্যবস্থা করতে হবে। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এটা মোকাবিলা করতে হবে।’

আওয়ামী লীগ জোটের নেই দৃশ্যমান কর্মকান্ড : টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোটের শরিক দলের কাউকে মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি। সে কারণে এটাকে আওয়ামী লীগের সরকার বলছেন জোট শরিকরা। আবার গত বছরের মার্চ মাস থেকে করোনা শুরু হওয়ার পর জোট ভিত্তিক রাজনৈতিক দৃশ্যমান কর্মসূচিও নেই তাদের। শুধু দিবস ভিত্তিক কর্মসূচি নিয়ে ভার্চুয়াল কিছু আলোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এ নিয়ে শরিক নেতাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ-অসন্তোষ আছে। তবে কোনো গুরুত্ব দিচ্ছে না আওয়ামী লীগ।

এ প্রসঙ্গে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ন্যাপ (মোজাফফর)-এর ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভোট নেই, তাই এখন জোটের দৃশ্যমান কার্যক্রম নেই। জোটকে যেভাবে সক্রিয় রাখা প্রয়োজন জোট প্রধান আওয়ামী লীগ তা করতে পারেনি। করোনার সময়ে কর্মসূচি নিতেও ব্যর্থ হয়েছে। এখন জোটের কোনো কাজ নেই। দুর্নীতি-জঙ্গিবাদ এবং করোনা মোকাবিলায় জোটকে আরও সক্রিয় করার সুযোগ ছিল। কিন্তু তা হচ্ছে না।’

আওয়ামী লীগ দাবি করছে, যে আদর্শ নিয়ে জোট গঠন করা হয়েছিল, সেটা বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত জোট থাকবে। সরকারে রাখা না রাখার বিষয়ে কোনো চুক্তি হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, ক্ষুধা-দারিদ্র্য ও দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনের জন্য একসঙ্গে আন্দোলন-নির্বাচন করতেই জোট করা হয়েছিল। এ জোট আছে, থাকবে। করোনা মহামারীতে হয়তো জোটবদ্ধ মাঠের কোনো কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে না। তার মানে এটা নয় যে জোট ভেঙে গেছে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শরিকদের মধ্যে কারও মন খারাপ থাকতেই পারে। এতে কোনো অসুবিধা নেই। জোটে ঐক্য ঠিকই আছে, কোনো দূরত্ব তৈরি হয়নি। সবার সঙ্গে আলোচনা করে কর্মসূচি ও করণীয় নির্ধারণ করা হবে।’

জোট শরিক নেতারা মনে করছেন, একচেটিয়া বিজয়ের পর আওয়ামী লীগ নিজেই শরিকদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করছে। বিএনপিকে নিয়ে আওয়ামী লীগের ভাবনার কিছু নেই। বিএনপি যে পরিস্থিতিতে পড়েছে তা থেকে ঘুরে দাঁড়াতেই তাদের হিমশিম খেতে হবে। তাই শরিকদের পাত্তা দেওয়ার কিছু নেই। তারা বলছেন, শুধু সংসদ নির্বাচনই নয়, যে কোনো নির্বাচন জোটগত হওয়া প্রয়োজন। তৃণমূলে যেসব জায়গায় জোটের অন্য দলের শক্তিশালী প্রার্থী আছে তা তাদেরকে ছাড় দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু অতীতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচনে জোট শরিকদের ছাড় দেওয়ার নজির নেই। সেসব কারণে তৃণমূলে জোটের শরিকরা ক্ষুব্ধ। করোনাকালেও জোট শরিকদের কোনো কাজে লাগানো হয়নি।

এ প্রসঙ্গে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘করোনা, জঙ্গিবাদ এবং দুর্নীতি বন্ধে ১৪-দলীয় জোটকে আরও সক্রিয় করা উচিত ছিল, কিন্তু তা হয়নি। সাম্প্রতিক সময়ে হেফাজতের তান্ডবের পর আবারও প্রমাণ হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে দেশ পরিচালনার জন্য অসাম্প্রদায়িক জোটের দরকার আছে। বিগত সময়ে সরকার পরিপত্র জারি করেছিল কারা কারা মাঠে নামতে পারবে। এবার শুধু প্রশাসনের লোকজন ছাড়া মাঠে নামতে নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু যদি রাজনীতিক দলের নেতা, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা করোনা নিয়ে কাজ করেন তাহলে দ্রুত মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা তৈরি হতো। অন্যদিকে অসহায় গরিব মানুষ সহায়তাও পেত।’

ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটকে এখন শক্তিশালী করার সুযোগ রয়েছে। জোট নেতাদের ভোটের সময় জনগণের কাছে যেতে হয়। এখন জনগণের পাশে থাকবে না এটা হতে পারে না। শুধু জুম মিটিং করে বাস্তব সম্মত কোনো কাজ হবে না।’

একলা চলো নীতিতে বিএনপি : একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর থেকেই জোট-ফ্রন্টের শরিকদের এড়িয়ে ‘একলা চলো নীতি’ অবস্থানে বিএনপি। দুই জোটের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বিএনপি এককভাবে অনেক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এমনকি করোনাকালে বিভিন্ন কর্মসূচিও বিএনপি এককভাবে নিচ্ছে। এ নিয়ে ২০-দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্টে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ শরিকরা। বিএনপি জানায়, করোনাকালে তারা আপাতত এককভাবে কর্মসূচি নিয়েই এগোবে।

বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতারা জানান, ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করা হয়েছিল একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে। তাদের সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক জোট হয়নি, এটা একটি নির্বাচন ও আন্দোলনকেন্দ্রিক জোট। তবে দুই জোটের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে, তা বলা যাবে না। করোনার কারণে সরাসরি বৈঠক কম হলেও জোটের সিনিয়র নেতাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে। আবার এটাও ঠিক, গণফোরামসহ কয়েকটি শরিক দলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। আবার এখনো করোনাভাইরাস সংক্রমণ অনেক বেড়েছে। এ মুহূর্তে কৌশলগত কারণেই কোনো জোটের সঙ্গে বৈঠক করা হচ্ছে না।

বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্র্মীরা এও মনে করেন, দুই জোটের কারণে বিএনপিই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জোটের ব্যানারে কোনো কর্মসূচি দিলে সেখানে বিএনপির নেতা-কর্মীরাই থাকেন। মামলা হামলায় বিএনপির নেতা-কর্মীরাই ক্ষতিগ্রস্ত। ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের পাওয়া যায় না।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দুই জোটে কোনো সমস্যা নেই। করোনাভাইরাসের কারণে হয়তো দেখা হয় না; বৈঠক হয় না। কিন্তু সবার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। ফ্রন্ট ও জোটের ঐক্য অটুট আছে। তবে এ মুহূর্তে আমরা দল নিয়ে বেশি ভাবছি। দল গোছানোর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।’

তবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে দূরত্ব বাড়ছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। বিশ্বজুড়ে এখন করোনাকাল চলছে। এখন কোনো বৈঠকও হয় না। তবে বিএনপি চাইলে ভার্চুয়ালেও নানা কর্মসূচি নেওয়া যেত। এই সরকারকে হটাতে হলে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে হলে ঐক্যবদ্ধভাবেই লড়তে হবে। সেটা বিএনপিকে অনুধাবন করতে হবে।’

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোটের একাধিক নেতা জানান, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় জোটগত কিছু কর্মসূচি নেওয়া যেত। কিন্তু বড় দল বিএনপির অনীহার কারণে কিছুই হচ্ছে না। তারপরও তারা নিজেদের উদ্যোগে কিছুটা হলেও জনগণের পাশে থাকার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সামগ্রিকভাবে সেই অর্থে জনগণের পাশে তারা দাঁড়াতে পারছেন না, সেটাও স্বীকার করেন জোটের কোনো কোনো নেতা। ২০-দলীয় জোটের এক নেতা জানান, ভোটের জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর থেকেই বিএনপিতে ২০ দলের গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে। ভোটের পর বিএনপির গুটি কয়েক এমপির শপথ নিয়ে সংসদে যাওয়া, জামায়াত-এলডিপি-কল্যাণ পার্টির সঙ্গে দূরত্বসহ বিএনপির একলা চলো নীতিতে হতাশ ২০-দলীয় জোট। ভবিষ্যতে ২০-দলীয় জোট টিকে থাকবে কি না তা নিয়েও সন্দেহ আছে। এ ছাড়া বিএনপি আবার নতুন করে বৃহত্তর জোট গড়তে তৎপরতা চালাচ্ছেন। শেষ পর্যন্ত বিএনপির রাজনীতি কোন পথে মোড় নেয় সেটাই এখন দেখার বিষয়।

২০-দলীয় জোটের শরিক দল ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি বলেন, ‘এটা সত্য যে ২০-দলীয় জোট এখন অনেকটাই গুরুত্বহীন। মাঝে মধ্যে কথাবার্তা হলেও কার্যকর কোনো সিদ্ধান্ত হয় না। আমরাও করোনাকালে সেই অর্থে জনগণের পাশে দাঁড়াতে পারিনি। না জোটগতভাবে না দলগতভাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ