শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১

ভোট শেষ জোট শেষ

করোনা মহামারীতে নেই জোটবদ্ধ কার্যক্রম, জাতীয় নির্বাচনের সময় কেবল আসনের ভাগবাটোয়ারা
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট শেষ জোট শেষ

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জোটবদ্ধ রাজনীতি নিয়ে বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ব্যাপক আগ্রহ ছিল। আসন ভাগাভাগি নিয়ে প্রধান এই দলের কাছে শরিক দলগুলো ‘অস্বাভাবিক’ আবদারও করেছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত গুটি কয়েক আসন নিয়েই তাদের সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল। ভোটের পর থেকেই জোটবদ্ধ দলগুলোর নেই তেমন কোনো কার্যক্রম। এমনকি করোনা মহামারীতেও সাধারণ মানুষের পাশে নেই জোটভিত্তিক এসব রাজনৈতিক দল। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও রাজপথের বিরোধী দল বিএনপিও এখন অনেকটাই ‘একলা চলো নীতি’-তে চলছে। জাতীয় পার্টির জোট, অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজার নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট এলায়েন্সসহ (বিএনএ) ছোট ছোট জোটগুলো এখন অস্তিত্বসংকটে পড়েছে। এর মধ্যে বামপন্থি রাজনৈতিক আদর্শের পতাকাবাহী আটটি রাজনৈতিক দলের জোট ‘গণতান্ত্রিক বাম জোট’ রাজপথে কিছুটা সক্রিয়। এ ছাড়া অন্যান্য ছোট দলগুলো এখন বিলীনের পথে।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যাপক আলোচনায় থাকা জোটগুলোর মধ্যে ছিল, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট, বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট, বিএনপি ও ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট, জাতীয় পার্টির মরহুম চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বাধীন অর্ধশত নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে সম্মিলিত জাতীয় জোট, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বাধীন বেশ কয়েকটি নামসর্বস্ব দলের সমন্বয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট অ্যালায়েন্স (বিএনএ), বামপন্থি রাজনৈতিক আদর্শের পতাকাবাহী আটটি রাজনৈতিক দলের জোট গণতান্ত্রিক বাম জোট। এ ছাড়া নামস্বর্বস্ব ছোট ছোট আরও কিছু জোট গড়ে ওঠে। ভোটের পর এসব জোটের দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম নেই। করোনাকালে তাদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন অনেকেরই। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক জোটগুলো হয় মূলত ভোটকে ঘিরে। কিন্তু এসব জোট বা দলগুলো জনসম্পৃক্ত কোনো কাজে পাওয়া যায় না। বিশেষ করে প্রাণঘাতী করোনাকালে এসব জোটের কোনো কার্যক্রম দেখা যায়নি। বড় দলগুলোর সঙ্গে ছোট দলগুলো জোট বাঁধে নির্বাচন লক্ষ্য নিয়ে। এসব জোটের কেউ প্রধান দুই দলের পৃষ্ঠপোষকতা চায়, আবার কোনো কোনো জোট বিকল্প শক্তি হিসেবে নিজেদের জানান দিতে চায়। এর কারণ, অনেক ছোট দলের নিজের পায়ে ভর করে ক্ষমতায় যাওয়া বা এমপি হওয়ার সুযোগ নেই। তাই তারা জোট-মহাজোটের সান্নিধ্যে থেকে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। এক নেতার এক দল নিয়েই অধিকাংশ জোট। কিন্তু ভোট শেষ জোটও শেষ। আবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে জোটের রাজনীতি দেখা যাবে। ’৯০-পরবর্তী সময় থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটা হয়ে আসছে।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার নিউইয়র্ক থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক জোটগুলো সুবিধাবাদী চরিত্রের। তাদের রাজনীতি স্বার্থপরতার রাজনীতি। এসব জোট কোনো আদর্শভিত্তিক জোট নয়, ভাগ ভাটোয়ারার জোট হয়। যে কারণে এই করোনা মহামারীতেও তারা জনগণের পাশে দাঁড়ায় না। জনসম্পৃক্ত কোনো কর্মসূচিও তারা দেয় না। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক এই দুর্যোগে দল মত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা উচিত। এই সময়ে যদি জাতি ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে ভবিষ্যতেও মহাদুর্যোগ অপেক্ষা করছে। প্রাণঘাতী করোনা মোকাবিলায় পর্যাপ্ত টিকার ব্যবস্থা করতে হবে। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এটা মোকাবিলা করতে হবে।’

আওয়ামী লীগ জোটের নেই দৃশ্যমান কর্মকান্ড : টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোটের শরিক দলের কাউকে মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি। সে কারণে এটাকে আওয়ামী লীগের সরকার বলছেন জোট শরিকরা। আবার গত বছরের মার্চ মাস থেকে করোনা শুরু হওয়ার পর জোট ভিত্তিক রাজনৈতিক দৃশ্যমান কর্মসূচিও নেই তাদের। শুধু দিবস ভিত্তিক কর্মসূচি নিয়ে ভার্চুয়াল কিছু আলোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এ নিয়ে শরিক নেতাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ-অসন্তোষ আছে। তবে কোনো গুরুত্ব দিচ্ছে না আওয়ামী লীগ।

এ প্রসঙ্গে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ন্যাপ (মোজাফফর)-এর ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভোট নেই, তাই এখন জোটের দৃশ্যমান কার্যক্রম নেই। জোটকে যেভাবে সক্রিয় রাখা প্রয়োজন জোট প্রধান আওয়ামী লীগ তা করতে পারেনি। করোনার সময়ে কর্মসূচি নিতেও ব্যর্থ হয়েছে। এখন জোটের কোনো কাজ নেই। দুর্নীতি-জঙ্গিবাদ এবং করোনা মোকাবিলায় জোটকে আরও সক্রিয় করার সুযোগ ছিল। কিন্তু তা হচ্ছে না।’

আওয়ামী লীগ দাবি করছে, যে আদর্শ নিয়ে জোট গঠন করা হয়েছিল, সেটা বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত জোট থাকবে। সরকারে রাখা না রাখার বিষয়ে কোনো চুক্তি হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, ক্ষুধা-দারিদ্র্য ও দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনের জন্য একসঙ্গে আন্দোলন-নির্বাচন করতেই জোট করা হয়েছিল। এ জোট আছে, থাকবে। করোনা মহামারীতে হয়তো জোটবদ্ধ মাঠের কোনো কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে না। তার মানে এটা নয় যে জোট ভেঙে গেছে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শরিকদের মধ্যে কারও মন খারাপ থাকতেই পারে। এতে কোনো অসুবিধা নেই। জোটে ঐক্য ঠিকই আছে, কোনো দূরত্ব তৈরি হয়নি। সবার সঙ্গে আলোচনা করে কর্মসূচি ও করণীয় নির্ধারণ করা হবে।’

জোট শরিক নেতারা মনে করছেন, একচেটিয়া বিজয়ের পর আওয়ামী লীগ নিজেই শরিকদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করছে। বিএনপিকে নিয়ে আওয়ামী লীগের ভাবনার কিছু নেই। বিএনপি যে পরিস্থিতিতে পড়েছে তা থেকে ঘুরে দাঁড়াতেই তাদের হিমশিম খেতে হবে। তাই শরিকদের পাত্তা দেওয়ার কিছু নেই। তারা বলছেন, শুধু সংসদ নির্বাচনই নয়, যে কোনো নির্বাচন জোটগত হওয়া প্রয়োজন। তৃণমূলে যেসব জায়গায় জোটের অন্য দলের শক্তিশালী প্রার্থী আছে তা তাদেরকে ছাড় দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু অতীতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচনে জোট শরিকদের ছাড় দেওয়ার নজির নেই। সেসব কারণে তৃণমূলে জোটের শরিকরা ক্ষুব্ধ। করোনাকালেও জোট শরিকদের কোনো কাজে লাগানো হয়নি।

এ প্রসঙ্গে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘করোনা, জঙ্গিবাদ এবং দুর্নীতি বন্ধে ১৪-দলীয় জোটকে আরও সক্রিয় করা উচিত ছিল, কিন্তু তা হয়নি। সাম্প্রতিক সময়ে হেফাজতের তান্ডবের পর আবারও প্রমাণ হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে দেশ পরিচালনার জন্য অসাম্প্রদায়িক জোটের দরকার আছে। বিগত সময়ে সরকার পরিপত্র জারি করেছিল কারা কারা মাঠে নামতে পারবে। এবার শুধু প্রশাসনের লোকজন ছাড়া মাঠে নামতে নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু যদি রাজনীতিক দলের নেতা, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা করোনা নিয়ে কাজ করেন তাহলে দ্রুত মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা তৈরি হতো। অন্যদিকে অসহায় গরিব মানুষ সহায়তাও পেত।’

ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটকে এখন শক্তিশালী করার সুযোগ রয়েছে। জোট নেতাদের ভোটের সময় জনগণের কাছে যেতে হয়। এখন জনগণের পাশে থাকবে না এটা হতে পারে না। শুধু জুম মিটিং করে বাস্তব সম্মত কোনো কাজ হবে না।’

একলা চলো নীতিতে বিএনপি : একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর থেকেই জোট-ফ্রন্টের শরিকদের এড়িয়ে ‘একলা চলো নীতি’ অবস্থানে বিএনপি। দুই জোটের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বিএনপি এককভাবে অনেক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এমনকি করোনাকালে বিভিন্ন কর্মসূচিও বিএনপি এককভাবে নিচ্ছে। এ নিয়ে ২০-দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্টে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ শরিকরা। বিএনপি জানায়, করোনাকালে তারা আপাতত এককভাবে কর্মসূচি নিয়েই এগোবে।

বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতারা জানান, ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করা হয়েছিল একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে। তাদের সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক জোট হয়নি, এটা একটি নির্বাচন ও আন্দোলনকেন্দ্রিক জোট। তবে দুই জোটের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে, তা বলা যাবে না। করোনার কারণে সরাসরি বৈঠক কম হলেও জোটের সিনিয়র নেতাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে। আবার এটাও ঠিক, গণফোরামসহ কয়েকটি শরিক দলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। আবার এখনো করোনাভাইরাস সংক্রমণ অনেক বেড়েছে। এ মুহূর্তে কৌশলগত কারণেই কোনো জোটের সঙ্গে বৈঠক করা হচ্ছে না।

বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্র্মীরা এও মনে করেন, দুই জোটের কারণে বিএনপিই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জোটের ব্যানারে কোনো কর্মসূচি দিলে সেখানে বিএনপির নেতা-কর্মীরাই থাকেন। মামলা হামলায় বিএনপির নেতা-কর্মীরাই ক্ষতিগ্রস্ত। ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের পাওয়া যায় না।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দুই জোটে কোনো সমস্যা নেই। করোনাভাইরাসের কারণে হয়তো দেখা হয় না; বৈঠক হয় না। কিন্তু সবার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। ফ্রন্ট ও জোটের ঐক্য অটুট আছে। তবে এ মুহূর্তে আমরা দল নিয়ে বেশি ভাবছি। দল গোছানোর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।’

তবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে দূরত্ব বাড়ছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। বিশ্বজুড়ে এখন করোনাকাল চলছে। এখন কোনো বৈঠকও হয় না। তবে বিএনপি চাইলে ভার্চুয়ালেও নানা কর্মসূচি নেওয়া যেত। এই সরকারকে হটাতে হলে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে হলে ঐক্যবদ্ধভাবেই লড়তে হবে। সেটা বিএনপিকে অনুধাবন করতে হবে।’

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোটের একাধিক নেতা জানান, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় জোটগত কিছু কর্মসূচি নেওয়া যেত। কিন্তু বড় দল বিএনপির অনীহার কারণে কিছুই হচ্ছে না। তারপরও তারা নিজেদের উদ্যোগে কিছুটা হলেও জনগণের পাশে থাকার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সামগ্রিকভাবে সেই অর্থে জনগণের পাশে তারা দাঁড়াতে পারছেন না, সেটাও স্বীকার করেন জোটের কোনো কোনো নেতা। ২০-দলীয় জোটের এক নেতা জানান, ভোটের জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর থেকেই বিএনপিতে ২০ দলের গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে। ভোটের পর বিএনপির গুটি কয়েক এমপির শপথ নিয়ে সংসদে যাওয়া, জামায়াত-এলডিপি-কল্যাণ পার্টির সঙ্গে দূরত্বসহ বিএনপির একলা চলো নীতিতে হতাশ ২০-দলীয় জোট। ভবিষ্যতে ২০-দলীয় জোট টিকে থাকবে কি না তা নিয়েও সন্দেহ আছে। এ ছাড়া বিএনপি আবার নতুন করে বৃহত্তর জোট গড়তে তৎপরতা চালাচ্ছেন। শেষ পর্যন্ত বিএনপির রাজনীতি কোন পথে মোড় নেয় সেটাই এখন দেখার বিষয়।

২০-দলীয় জোটের শরিক দল ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি বলেন, ‘এটা সত্য যে ২০-দলীয় জোট এখন অনেকটাই গুরুত্বহীন। মাঝে মধ্যে কথাবার্তা হলেও কার্যকর কোনো সিদ্ধান্ত হয় না। আমরাও করোনাকালে সেই অর্থে জনগণের পাশে দাঁড়াতে পারিনি। না জোটগতভাবে না দলগতভাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৩৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা