শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

সংকটে করোনা চিকিৎসা

কাটছে না টেস্ট ভোগান্তি, আইসিইউর জন্য হাসপাতালের দুয়ারে ঘুরছেন স্বজনরা, হাসপাতালে সাধারণ শয্যার চাপ বাড়ছে
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটে করোনা চিকিৎসা

করোনাভাইরাসের সংক্রমণে দীর্ঘ হচ্ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান। আইসিইউয়ের জন্য হাসপাতালের দুয়ারে ঘুরছেন স্বজনরা। হাসপাতালের সাধারণ শয্যাও সংকুলান হচ্ছে না। গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা রোগী। টেস্ট করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে মানুষকে। সংকটের শেষ নেই হাসপাতালগুলোতে। জেলা-উপজেলা থেকে             রেফার্ড রোগীদের চাপ বাড়ছে ঢাকার হাসপাতালগুলোতে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া তথ্যে দেখা যায়, সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংকট তৈরি হচ্ছে। রাজধানীর সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংখ্যা ৩৯৩টি, এর মধ্যে ফাঁকা ছিল ৬৬টি। সাধারণ শয্যাতেও বাড়ছে ভিড়। কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে শয্যার চেয়ে অতিরিক্ত রোগী ভর্তি। রাজধানীর সরকারি হাসপাতালে সাধারণ শয্যা ৩ হাজার ৭৫৫টি, এর মধ্যে ফাঁকা ছিলা ১ হাজার ২৫২টি। হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর অধিকাংশই ঢাকার বাইরে থেকে আসা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, দেশে কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী শনাক্তে প্রায় দেড় বছর হচ্ছে। কিন্তু স্বাস্থ্য সেবায় সেরকম কোনো অগ্রগতি হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছর জুনে নির্দেশনা দিয়েছিলেন দেশের সব জেলা শহরে আইসিইউয়ের ব্যবস্থা করার। তার নির্দেশনা বাস্তবায়িত হলে আজ এ পরিস্থিতি তৈরি হতো না।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, গ্রামগঞ্জে জেলা উপজেলায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। রোগীর তুলনায় সেবা অপ্রতুল। সংক্রমণ না কমলে এ সক্ষমতায় সেবা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। দ্রুত রোগী শনাক্ত করে তাদের চিকিৎসা দিতে না পারলে মৃত্যু হার কমানো কঠিন হয়ে পড়বে। করোনা যেহেতু গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে তাদের শনাক্ত করতে বাড়ি বাড়ি যেতে হবে স্বাস্থ্যকর্মীদের। স্বাস্থ্যকর্মীরা অধিক সংক্রমিত এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে রোগী শনাক্ত করতে পারবেন।

চট্টগ্রামে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক রেজা মুজাম্মেল জানান, চট্টগ্রামে সরকারি ৩ হাসপাতালে করোনা রোগীর চিকিৎসায় সাধারণ শয্যা আছে ৩৯৬টি এবং আইসিইউ ৩৩টি। তবে রোগীর চাপে এসব হাসপাতালে এখন একটি আইসিইউ পাওয়া এখন সোনার হরিণ এবং তদবির করতে হয় সাধারণ শয্যার জন্যও। ১০টি বেসরকারি হাসপাতালে ৫০০টি সাধারণ ও প্রায় ১০০টির মতো আইসিইউ থাকলেও তা ব্যয়বহুল। ফলে এগুলো সাধারণ নাগরিকদের সাধ্যের বাইরে।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে সাধারণ শয্যা ২০৬টি, আইসিইউ শয্যা ১০টি, বিআইটিআইডিতে সাধারণ ৫০টি ও আইসিইউ ৫টি ও জেনারেল হাসপাতালে সাধারণ ১৪০টি ও আইসিইউ ১৮টি শয্যায়। চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, চট্টগ্রামে শয্যা সংকট হবে না। গত বুধবার থেকে হলি ক্রিসেন্টে শুরু হয়েছে চিকিৎসা এবং বেসরকারি মেরিন সিটি হাসপাতালকেও করোনা চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। চট্টগ্রামে সরকারি-বেসরকারি ১১টি ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা চলছে। তাছাড়া বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক কার্যালয়ের উদ্যোগে শিগগিরই চালু হবে আরও একটি ল্যাব। ফলে নমুনা পরীক্ষা নিয়ে কোনো সংকট নেই।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বৃহত্তর চট্টগ্রামে আইসিইউ আছে মাত্র ৬৫টি। এর মধ্যে ৩৩টি চট্টগ্রাম জেলায়। চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির বলেন, চট্টগ্রাম বিভাগে এখনো কোনো জেলায় চিকিৎসায় সংকট দেখা দেয়নি। প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া আছে, চিকিৎসাও চলছে। অন্য বিভাগের চেয়ে চট্টগ্রামের অবস্থা ভালো। তবে আইসিইউ বা ভেন্টিলেটর সমাধান নয়, এখন প্রয়োজন সতর্কতা। 

রাজশাহীতে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক কাজী শাহেদ জানান, করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় দফায় টালমাটাল হাসপাতালগুলো। করোনা আক্রান্ত রোগীর পাশাপাশি এ বছর সাধারণ রোগী বেড়েছে কয়েকগুণ। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাধারণ রোগী ও করোনা আক্রান্ত রোগী একসঙ্গে রেখে দীর্ঘদিন চিকিৎসা করানো একটু কঠিন। এতে করে সাধারণ ওয়ার্ডেও করোনা রোগী ছড়িয়ে পড়ার একটা আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। এ জন্য করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য আলাদা হাসপাতালের ব্যবস্থা করা অত্যন্ত জরুরি।’ তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে রাজশাহী সদর হাসপাতাল চালু করা খুবই দরকার। এ জন্য আমরা বরাদ্দ পেয়েছি। কিন্তু সেটি চালু করতে দুই মাসের মতো সময় লাগবে।’ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস জানান, গত বছর এ সময়ে হাসপাতালে ৫০০-৬০০ রোগী ভর্তি ছিল। এ বছর তিন হাজারের বেশি রোগী ভর্তি আছে। সাধারণ রোগীর চাপ আগের বছরগুলোর তুলনায় কয়েকগুণ বেড়েছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. চিন্ময় কান্তি দাস বলেন, ‘সাধারণ রোগীর চাপ কমানো না গেলে চিকিৎসার চেইন ভেঙে পড়বে। এখন যে হারে করোনা রোগী বাড়ছে, তাতে সাধারণ রোগীর চাপ কমাতে হবে। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) জেলা সভাপতি আহমদ শফিউদ্দিন বলেন, ‘করোনার এই ভয়াবহ সময়ে দেশের প্রায় ২০টি জেলা থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মানুষজন চিকিৎসা নিতে আসছেন। এতে হাসপাতালে তৈরি হচ্ছে চাপ। রাজশাহী সদর হাসপাতালের পাশাপাশি বন্ধ করে দেওয়া দুটি করোনা বিশেষায়িত হাসপাতালও চালুর উদ্যোগ নিতে হবে।’ রাজশাহী সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘রাজশাহী সদর হাসপাতালে পর্যাপ্ত অবকাঠামো আছে। সরকারি বরাদ্দ পাওয়া গেছে। দ্রুতই হাসপাতালটি চালু হলে, রামেক হাসপাতালে চাপ কমবে।’

খুলনায় আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক সামছুজ্জামান শাহীন জানান, খুলনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে করোনা চিকিৎসায় ‘চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা গাইডলাইন’ মানা হয় না। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে যোগসাজশে চিকিৎসকরা প্রেসক্রিপশনে বরাদ্দকৃত ওই ওষুধের বাইরেও অপ্রয়োজনীয় ওষুধ লিখে থাকেন। এতে হাসপাতালে ভর্তির ৩-৪ দিনের মধ্যে ২৫-৩০ হাজার টাকার ওষুধ কিনতে হয় রোগীর স্বজনদের।   

খুলনায় করোনা চিকিৎসায় সমন্বয়কারী ডা. মেহেদী নেওয়াজ জানান চাপ সামলাতে ডেডিকেটেড হাসপাতালকে ১০০ শয্যা থেকে ১৩০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। সেখানে রোগী ভর্তি থাকছে ১৯০-২০০ জন। ১০০ শয্যার জনবল দিয়ে এত রোগীর চিকিৎসাসেবা দেওয়া কষ্টকর হচ্ছে।

জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ আশরাফ উজ্জামান জানান, সরকারি হাসপাতালে করোনা রোগী ভর্তি করলেও পরীক্ষা-নিরীক্ষা, ওষুধে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ব্যয় হচ্ছে। অক্সিজেনে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেও স্বজনদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। জানা যায়, অক্সিজেনের সংকটের কথা শুনে গত ৪ জুলাই রাতে খুমেক হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার অঞ্জন চক্রবর্তী করোনা ইউনিটের বাথরুম থেকে ৪৫টি অক্সিজেন ভর্তি সিলিন্ডার উদ্ধার করেন। খুলনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আবদুল আহাদ জানান, এখানে ল্যাবে দুটি পিসিআর  মেশিন থাকলেও মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় পুরান মেশিনটি মাঝে মধ্যে নষ্ট থাকছে। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে নমুনা পরীক্ষা। আর জেলা সিভিল সার্জন নিয়াজ মোহাম্মদ জানান, করোনা ওয়ার্ডে বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে ‘ভিজিটিং পাস’ চালু করা হচ্ছে। সেখানে ওষুধ কোম্পানি বা ক্লিনিক প্যাথলজির প্রতিনিধির প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বরিশালে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক রাহাত খান জানান, বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) করোনা ওয়ার্ডে প্রতিদিন রোগীর চাপ বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে নানামুখি সংকট। রোগীর তুলনায় ডাক্তার-নার্স এবং অন্যান্য কর্মচারীর সংখ্যা একেবারে অপ্রতুল। এ কারণে রোগীদের অভাব অভিযোগের শেষ নেই। জরুরি মুহূর্তে ডাক্তার ডাকলে পাওয়া যায় না। সময়মতো পাওয়া যায় না অক্সিজেন। আইসিইউর অভাবে ছটফট করে মারা যাচ্ছে মুমূর্ষু রোগীরা। রয়েছে বিশুদ্ধ পানি সংকট। বাথরুম-টয়লেটও নোংরা-অপরিচ্ছন্ন এবং অন্ধকার। যা ব্যবহার অনুপযোগী। ভুক্তভোগীরা করোনা ওয়ার্ডের নানামুখী সংকট এবং সমস্যা দ্রুত সমাধানের দাবি জানিয়েছেন। হাসপাতাল সূত্র জানায়, শয্যা বাড়ানো হলেও সেন্ট্রাল অক্সিজেন সেবা রয়েছে ১০৩ জন রোগীর। হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা রয়েছে ৬৯টি। আইসিইউ শয্যা রয়েছে ২২টি। ৪৭০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়ে পর্যায়ক্রমে সেবা দেওয়া হচ্ছে জরুরি রোগীর। আইসিইউয়ের জন্য হাহাকার। হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচ এম সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রয়োজনের এক তৃতীয়াংশ জনবল দিয়ে রোগীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সেবা দেওয়া যাচ্ছে না। জনবল নিয়োগের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার তাগাদা দেওয়া হয়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা