শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

সংকটে করোনা চিকিৎসা

কাটছে না টেস্ট ভোগান্তি, আইসিইউর জন্য হাসপাতালের দুয়ারে ঘুরছেন স্বজনরা, হাসপাতালে সাধারণ শয্যার চাপ বাড়ছে
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটে করোনা চিকিৎসা

করোনাভাইরাসের সংক্রমণে দীর্ঘ হচ্ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান। আইসিইউয়ের জন্য হাসপাতালের দুয়ারে ঘুরছেন স্বজনরা। হাসপাতালের সাধারণ শয্যাও সংকুলান হচ্ছে না। গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা রোগী। টেস্ট করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে মানুষকে। সংকটের শেষ নেই হাসপাতালগুলোতে। জেলা-উপজেলা থেকে             রেফার্ড রোগীদের চাপ বাড়ছে ঢাকার হাসপাতালগুলোতে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া তথ্যে দেখা যায়, সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংকট তৈরি হচ্ছে। রাজধানীর সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংখ্যা ৩৯৩টি, এর মধ্যে ফাঁকা ছিল ৬৬টি। সাধারণ শয্যাতেও বাড়ছে ভিড়। কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে শয্যার চেয়ে অতিরিক্ত রোগী ভর্তি। রাজধানীর সরকারি হাসপাতালে সাধারণ শয্যা ৩ হাজার ৭৫৫টি, এর মধ্যে ফাঁকা ছিলা ১ হাজার ২৫২টি। হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর অধিকাংশই ঢাকার বাইরে থেকে আসা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, দেশে কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী শনাক্তে প্রায় দেড় বছর হচ্ছে। কিন্তু স্বাস্থ্য সেবায় সেরকম কোনো অগ্রগতি হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছর জুনে নির্দেশনা দিয়েছিলেন দেশের সব জেলা শহরে আইসিইউয়ের ব্যবস্থা করার। তার নির্দেশনা বাস্তবায়িত হলে আজ এ পরিস্থিতি তৈরি হতো না।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, গ্রামগঞ্জে জেলা উপজেলায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। রোগীর তুলনায় সেবা অপ্রতুল। সংক্রমণ না কমলে এ সক্ষমতায় সেবা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। দ্রুত রোগী শনাক্ত করে তাদের চিকিৎসা দিতে না পারলে মৃত্যু হার কমানো কঠিন হয়ে পড়বে। করোনা যেহেতু গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে তাদের শনাক্ত করতে বাড়ি বাড়ি যেতে হবে স্বাস্থ্যকর্মীদের। স্বাস্থ্যকর্মীরা অধিক সংক্রমিত এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে রোগী শনাক্ত করতে পারবেন।

চট্টগ্রামে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক রেজা মুজাম্মেল জানান, চট্টগ্রামে সরকারি ৩ হাসপাতালে করোনা রোগীর চিকিৎসায় সাধারণ শয্যা আছে ৩৯৬টি এবং আইসিইউ ৩৩টি। তবে রোগীর চাপে এসব হাসপাতালে এখন একটি আইসিইউ পাওয়া এখন সোনার হরিণ এবং তদবির করতে হয় সাধারণ শয্যার জন্যও। ১০টি বেসরকারি হাসপাতালে ৫০০টি সাধারণ ও প্রায় ১০০টির মতো আইসিইউ থাকলেও তা ব্যয়বহুল। ফলে এগুলো সাধারণ নাগরিকদের সাধ্যের বাইরে।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে সাধারণ শয্যা ২০৬টি, আইসিইউ শয্যা ১০টি, বিআইটিআইডিতে সাধারণ ৫০টি ও আইসিইউ ৫টি ও জেনারেল হাসপাতালে সাধারণ ১৪০টি ও আইসিইউ ১৮টি শয্যায়। চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, চট্টগ্রামে শয্যা সংকট হবে না। গত বুধবার থেকে হলি ক্রিসেন্টে শুরু হয়েছে চিকিৎসা এবং বেসরকারি মেরিন সিটি হাসপাতালকেও করোনা চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। চট্টগ্রামে সরকারি-বেসরকারি ১১টি ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা চলছে। তাছাড়া বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক কার্যালয়ের উদ্যোগে শিগগিরই চালু হবে আরও একটি ল্যাব। ফলে নমুনা পরীক্ষা নিয়ে কোনো সংকট নেই।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বৃহত্তর চট্টগ্রামে আইসিইউ আছে মাত্র ৬৫টি। এর মধ্যে ৩৩টি চট্টগ্রাম জেলায়। চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির বলেন, চট্টগ্রাম বিভাগে এখনো কোনো জেলায় চিকিৎসায় সংকট দেখা দেয়নি। প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া আছে, চিকিৎসাও চলছে। অন্য বিভাগের চেয়ে চট্টগ্রামের অবস্থা ভালো। তবে আইসিইউ বা ভেন্টিলেটর সমাধান নয়, এখন প্রয়োজন সতর্কতা। 

রাজশাহীতে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক কাজী শাহেদ জানান, করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় দফায় টালমাটাল হাসপাতালগুলো। করোনা আক্রান্ত রোগীর পাশাপাশি এ বছর সাধারণ রোগী বেড়েছে কয়েকগুণ। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাধারণ রোগী ও করোনা আক্রান্ত রোগী একসঙ্গে রেখে দীর্ঘদিন চিকিৎসা করানো একটু কঠিন। এতে করে সাধারণ ওয়ার্ডেও করোনা রোগী ছড়িয়ে পড়ার একটা আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। এ জন্য করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য আলাদা হাসপাতালের ব্যবস্থা করা অত্যন্ত জরুরি।’ তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে রাজশাহী সদর হাসপাতাল চালু করা খুবই দরকার। এ জন্য আমরা বরাদ্দ পেয়েছি। কিন্তু সেটি চালু করতে দুই মাসের মতো সময় লাগবে।’ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস জানান, গত বছর এ সময়ে হাসপাতালে ৫০০-৬০০ রোগী ভর্তি ছিল। এ বছর তিন হাজারের বেশি রোগী ভর্তি আছে। সাধারণ রোগীর চাপ আগের বছরগুলোর তুলনায় কয়েকগুণ বেড়েছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. চিন্ময় কান্তি দাস বলেন, ‘সাধারণ রোগীর চাপ কমানো না গেলে চিকিৎসার চেইন ভেঙে পড়বে। এখন যে হারে করোনা রোগী বাড়ছে, তাতে সাধারণ রোগীর চাপ কমাতে হবে। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) জেলা সভাপতি আহমদ শফিউদ্দিন বলেন, ‘করোনার এই ভয়াবহ সময়ে দেশের প্রায় ২০টি জেলা থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মানুষজন চিকিৎসা নিতে আসছেন। এতে হাসপাতালে তৈরি হচ্ছে চাপ। রাজশাহী সদর হাসপাতালের পাশাপাশি বন্ধ করে দেওয়া দুটি করোনা বিশেষায়িত হাসপাতালও চালুর উদ্যোগ নিতে হবে।’ রাজশাহী সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘রাজশাহী সদর হাসপাতালে পর্যাপ্ত অবকাঠামো আছে। সরকারি বরাদ্দ পাওয়া গেছে। দ্রুতই হাসপাতালটি চালু হলে, রামেক হাসপাতালে চাপ কমবে।’

খুলনায় আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক সামছুজ্জামান শাহীন জানান, খুলনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে করোনা চিকিৎসায় ‘চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা গাইডলাইন’ মানা হয় না। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে যোগসাজশে চিকিৎসকরা প্রেসক্রিপশনে বরাদ্দকৃত ওই ওষুধের বাইরেও অপ্রয়োজনীয় ওষুধ লিখে থাকেন। এতে হাসপাতালে ভর্তির ৩-৪ দিনের মধ্যে ২৫-৩০ হাজার টাকার ওষুধ কিনতে হয় রোগীর স্বজনদের।   

খুলনায় করোনা চিকিৎসায় সমন্বয়কারী ডা. মেহেদী নেওয়াজ জানান চাপ সামলাতে ডেডিকেটেড হাসপাতালকে ১০০ শয্যা থেকে ১৩০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। সেখানে রোগী ভর্তি থাকছে ১৯০-২০০ জন। ১০০ শয্যার জনবল দিয়ে এত রোগীর চিকিৎসাসেবা দেওয়া কষ্টকর হচ্ছে।

জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ আশরাফ উজ্জামান জানান, সরকারি হাসপাতালে করোনা রোগী ভর্তি করলেও পরীক্ষা-নিরীক্ষা, ওষুধে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ব্যয় হচ্ছে। অক্সিজেনে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেও স্বজনদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। জানা যায়, অক্সিজেনের সংকটের কথা শুনে গত ৪ জুলাই রাতে খুমেক হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার অঞ্জন চক্রবর্তী করোনা ইউনিটের বাথরুম থেকে ৪৫টি অক্সিজেন ভর্তি সিলিন্ডার উদ্ধার করেন। খুলনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আবদুল আহাদ জানান, এখানে ল্যাবে দুটি পিসিআর  মেশিন থাকলেও মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় পুরান মেশিনটি মাঝে মধ্যে নষ্ট থাকছে। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে নমুনা পরীক্ষা। আর জেলা সিভিল সার্জন নিয়াজ মোহাম্মদ জানান, করোনা ওয়ার্ডে বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে ‘ভিজিটিং পাস’ চালু করা হচ্ছে। সেখানে ওষুধ কোম্পানি বা ক্লিনিক প্যাথলজির প্রতিনিধির প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বরিশালে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক রাহাত খান জানান, বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) করোনা ওয়ার্ডে প্রতিদিন রোগীর চাপ বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে নানামুখি সংকট। রোগীর তুলনায় ডাক্তার-নার্স এবং অন্যান্য কর্মচারীর সংখ্যা একেবারে অপ্রতুল। এ কারণে রোগীদের অভাব অভিযোগের শেষ নেই। জরুরি মুহূর্তে ডাক্তার ডাকলে পাওয়া যায় না। সময়মতো পাওয়া যায় না অক্সিজেন। আইসিইউর অভাবে ছটফট করে মারা যাচ্ছে মুমূর্ষু রোগীরা। রয়েছে বিশুদ্ধ পানি সংকট। বাথরুম-টয়লেটও নোংরা-অপরিচ্ছন্ন এবং অন্ধকার। যা ব্যবহার অনুপযোগী। ভুক্তভোগীরা করোনা ওয়ার্ডের নানামুখী সংকট এবং সমস্যা দ্রুত সমাধানের দাবি জানিয়েছেন। হাসপাতাল সূত্র জানায়, শয্যা বাড়ানো হলেও সেন্ট্রাল অক্সিজেন সেবা রয়েছে ১০৩ জন রোগীর। হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা রয়েছে ৬৯টি। আইসিইউ শয্যা রয়েছে ২২টি। ৪৭০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়ে পর্যায়ক্রমে সেবা দেওয়া হচ্ছে জরুরি রোগীর। আইসিইউয়ের জন্য হাহাকার। হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচ এম সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রয়োজনের এক তৃতীয়াংশ জনবল দিয়ে রোগীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সেবা দেওয়া যাচ্ছে না। জনবল নিয়োগের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার তাগাদা দেওয়া হয়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু
বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা
পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড
৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাবিপ্রবিতে পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
হাবিপ্রবিতে পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি গ্রেফতার
রংপুরে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?
কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি
পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি

১৮ মিনিট আগে | পর্যটন

রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪
রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা
নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত
শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’
‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার
ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা
রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের
কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে 'হাইপারস্পেকট্রাল' স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
মহাকাশে 'হাইপারস্পেকট্রাল' স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু
লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস