শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

সংকটে করোনা চিকিৎসা

কাটছে না টেস্ট ভোগান্তি, আইসিইউর জন্য হাসপাতালের দুয়ারে ঘুরছেন স্বজনরা, হাসপাতালে সাধারণ শয্যার চাপ বাড়ছে
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটে করোনা চিকিৎসা

করোনাভাইরাসের সংক্রমণে দীর্ঘ হচ্ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান। আইসিইউয়ের জন্য হাসপাতালের দুয়ারে ঘুরছেন স্বজনরা। হাসপাতালের সাধারণ শয্যাও সংকুলান হচ্ছে না। গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা রোগী। টেস্ট করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে মানুষকে। সংকটের শেষ নেই হাসপাতালগুলোতে। জেলা-উপজেলা থেকে             রেফার্ড রোগীদের চাপ বাড়ছে ঢাকার হাসপাতালগুলোতে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া তথ্যে দেখা যায়, সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংকট তৈরি হচ্ছে। রাজধানীর সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংখ্যা ৩৯৩টি, এর মধ্যে ফাঁকা ছিল ৬৬টি। সাধারণ শয্যাতেও বাড়ছে ভিড়। কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে শয্যার চেয়ে অতিরিক্ত রোগী ভর্তি। রাজধানীর সরকারি হাসপাতালে সাধারণ শয্যা ৩ হাজার ৭৫৫টি, এর মধ্যে ফাঁকা ছিলা ১ হাজার ২৫২টি। হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর অধিকাংশই ঢাকার বাইরে থেকে আসা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, দেশে কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী শনাক্তে প্রায় দেড় বছর হচ্ছে। কিন্তু স্বাস্থ্য সেবায় সেরকম কোনো অগ্রগতি হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছর জুনে নির্দেশনা দিয়েছিলেন দেশের সব জেলা শহরে আইসিইউয়ের ব্যবস্থা করার। তার নির্দেশনা বাস্তবায়িত হলে আজ এ পরিস্থিতি তৈরি হতো না।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, গ্রামগঞ্জে জেলা উপজেলায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। রোগীর তুলনায় সেবা অপ্রতুল। সংক্রমণ না কমলে এ সক্ষমতায় সেবা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। দ্রুত রোগী শনাক্ত করে তাদের চিকিৎসা দিতে না পারলে মৃত্যু হার কমানো কঠিন হয়ে পড়বে। করোনা যেহেতু গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে তাদের শনাক্ত করতে বাড়ি বাড়ি যেতে হবে স্বাস্থ্যকর্মীদের। স্বাস্থ্যকর্মীরা অধিক সংক্রমিত এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে রোগী শনাক্ত করতে পারবেন।

চট্টগ্রামে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক রেজা মুজাম্মেল জানান, চট্টগ্রামে সরকারি ৩ হাসপাতালে করোনা রোগীর চিকিৎসায় সাধারণ শয্যা আছে ৩৯৬টি এবং আইসিইউ ৩৩টি। তবে রোগীর চাপে এসব হাসপাতালে এখন একটি আইসিইউ পাওয়া এখন সোনার হরিণ এবং তদবির করতে হয় সাধারণ শয্যার জন্যও। ১০টি বেসরকারি হাসপাতালে ৫০০টি সাধারণ ও প্রায় ১০০টির মতো আইসিইউ থাকলেও তা ব্যয়বহুল। ফলে এগুলো সাধারণ নাগরিকদের সাধ্যের বাইরে।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে সাধারণ শয্যা ২০৬টি, আইসিইউ শয্যা ১০টি, বিআইটিআইডিতে সাধারণ ৫০টি ও আইসিইউ ৫টি ও জেনারেল হাসপাতালে সাধারণ ১৪০টি ও আইসিইউ ১৮টি শয্যায়। চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, চট্টগ্রামে শয্যা সংকট হবে না। গত বুধবার থেকে হলি ক্রিসেন্টে শুরু হয়েছে চিকিৎসা এবং বেসরকারি মেরিন সিটি হাসপাতালকেও করোনা চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। চট্টগ্রামে সরকারি-বেসরকারি ১১টি ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা চলছে। তাছাড়া বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক কার্যালয়ের উদ্যোগে শিগগিরই চালু হবে আরও একটি ল্যাব। ফলে নমুনা পরীক্ষা নিয়ে কোনো সংকট নেই।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বৃহত্তর চট্টগ্রামে আইসিইউ আছে মাত্র ৬৫টি। এর মধ্যে ৩৩টি চট্টগ্রাম জেলায়। চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির বলেন, চট্টগ্রাম বিভাগে এখনো কোনো জেলায় চিকিৎসায় সংকট দেখা দেয়নি। প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া আছে, চিকিৎসাও চলছে। অন্য বিভাগের চেয়ে চট্টগ্রামের অবস্থা ভালো। তবে আইসিইউ বা ভেন্টিলেটর সমাধান নয়, এখন প্রয়োজন সতর্কতা। 

রাজশাহীতে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক কাজী শাহেদ জানান, করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় দফায় টালমাটাল হাসপাতালগুলো। করোনা আক্রান্ত রোগীর পাশাপাশি এ বছর সাধারণ রোগী বেড়েছে কয়েকগুণ। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাধারণ রোগী ও করোনা আক্রান্ত রোগী একসঙ্গে রেখে দীর্ঘদিন চিকিৎসা করানো একটু কঠিন। এতে করে সাধারণ ওয়ার্ডেও করোনা রোগী ছড়িয়ে পড়ার একটা আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। এ জন্য করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য আলাদা হাসপাতালের ব্যবস্থা করা অত্যন্ত জরুরি।’ তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে রাজশাহী সদর হাসপাতাল চালু করা খুবই দরকার। এ জন্য আমরা বরাদ্দ পেয়েছি। কিন্তু সেটি চালু করতে দুই মাসের মতো সময় লাগবে।’ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস জানান, গত বছর এ সময়ে হাসপাতালে ৫০০-৬০০ রোগী ভর্তি ছিল। এ বছর তিন হাজারের বেশি রোগী ভর্তি আছে। সাধারণ রোগীর চাপ আগের বছরগুলোর তুলনায় কয়েকগুণ বেড়েছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. চিন্ময় কান্তি দাস বলেন, ‘সাধারণ রোগীর চাপ কমানো না গেলে চিকিৎসার চেইন ভেঙে পড়বে। এখন যে হারে করোনা রোগী বাড়ছে, তাতে সাধারণ রোগীর চাপ কমাতে হবে। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) জেলা সভাপতি আহমদ শফিউদ্দিন বলেন, ‘করোনার এই ভয়াবহ সময়ে দেশের প্রায় ২০টি জেলা থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মানুষজন চিকিৎসা নিতে আসছেন। এতে হাসপাতালে তৈরি হচ্ছে চাপ। রাজশাহী সদর হাসপাতালের পাশাপাশি বন্ধ করে দেওয়া দুটি করোনা বিশেষায়িত হাসপাতালও চালুর উদ্যোগ নিতে হবে।’ রাজশাহী সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘রাজশাহী সদর হাসপাতালে পর্যাপ্ত অবকাঠামো আছে। সরকারি বরাদ্দ পাওয়া গেছে। দ্রুতই হাসপাতালটি চালু হলে, রামেক হাসপাতালে চাপ কমবে।’

খুলনায় আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক সামছুজ্জামান শাহীন জানান, খুলনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে করোনা চিকিৎসায় ‘চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা গাইডলাইন’ মানা হয় না। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে যোগসাজশে চিকিৎসকরা প্রেসক্রিপশনে বরাদ্দকৃত ওই ওষুধের বাইরেও অপ্রয়োজনীয় ওষুধ লিখে থাকেন। এতে হাসপাতালে ভর্তির ৩-৪ দিনের মধ্যে ২৫-৩০ হাজার টাকার ওষুধ কিনতে হয় রোগীর স্বজনদের।   

খুলনায় করোনা চিকিৎসায় সমন্বয়কারী ডা. মেহেদী নেওয়াজ জানান চাপ সামলাতে ডেডিকেটেড হাসপাতালকে ১০০ শয্যা থেকে ১৩০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। সেখানে রোগী ভর্তি থাকছে ১৯০-২০০ জন। ১০০ শয্যার জনবল দিয়ে এত রোগীর চিকিৎসাসেবা দেওয়া কষ্টকর হচ্ছে।

জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ আশরাফ উজ্জামান জানান, সরকারি হাসপাতালে করোনা রোগী ভর্তি করলেও পরীক্ষা-নিরীক্ষা, ওষুধে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ব্যয় হচ্ছে। অক্সিজেনে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেও স্বজনদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। জানা যায়, অক্সিজেনের সংকটের কথা শুনে গত ৪ জুলাই রাতে খুমেক হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার অঞ্জন চক্রবর্তী করোনা ইউনিটের বাথরুম থেকে ৪৫টি অক্সিজেন ভর্তি সিলিন্ডার উদ্ধার করেন। খুলনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আবদুল আহাদ জানান, এখানে ল্যাবে দুটি পিসিআর  মেশিন থাকলেও মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় পুরান মেশিনটি মাঝে মধ্যে নষ্ট থাকছে। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে নমুনা পরীক্ষা। আর জেলা সিভিল সার্জন নিয়াজ মোহাম্মদ জানান, করোনা ওয়ার্ডে বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে ‘ভিজিটিং পাস’ চালু করা হচ্ছে। সেখানে ওষুধ কোম্পানি বা ক্লিনিক প্যাথলজির প্রতিনিধির প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বরিশালে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক রাহাত খান জানান, বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) করোনা ওয়ার্ডে প্রতিদিন রোগীর চাপ বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে নানামুখি সংকট। রোগীর তুলনায় ডাক্তার-নার্স এবং অন্যান্য কর্মচারীর সংখ্যা একেবারে অপ্রতুল। এ কারণে রোগীদের অভাব অভিযোগের শেষ নেই। জরুরি মুহূর্তে ডাক্তার ডাকলে পাওয়া যায় না। সময়মতো পাওয়া যায় না অক্সিজেন। আইসিইউর অভাবে ছটফট করে মারা যাচ্ছে মুমূর্ষু রোগীরা। রয়েছে বিশুদ্ধ পানি সংকট। বাথরুম-টয়লেটও নোংরা-অপরিচ্ছন্ন এবং অন্ধকার। যা ব্যবহার অনুপযোগী। ভুক্তভোগীরা করোনা ওয়ার্ডের নানামুখী সংকট এবং সমস্যা দ্রুত সমাধানের দাবি জানিয়েছেন। হাসপাতাল সূত্র জানায়, শয্যা বাড়ানো হলেও সেন্ট্রাল অক্সিজেন সেবা রয়েছে ১০৩ জন রোগীর। হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা রয়েছে ৬৯টি। আইসিইউ শয্যা রয়েছে ২২টি। ৪৭০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়ে পর্যায়ক্রমে সেবা দেওয়া হচ্ছে জরুরি রোগীর। আইসিইউয়ের জন্য হাহাকার। হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচ এম সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রয়োজনের এক তৃতীয়াংশ জনবল দিয়ে রোগীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সেবা দেওয়া যাচ্ছে না। জনবল নিয়োগের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার তাগাদা দেওয়া হয়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা