শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ঝুঁকি নিয়েই বাড়ি ফেরা

রাজধানীসহ সড়ক-মহাসড়কে তীব্র যানজট, ট্রাক-পিকআপেও ঘরমুখো মানুষ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঝুঁকি নিয়েই বাড়ি ফেরা

ঈদ সামনে রেখে লঞ্চে, ট্রেনে ও বাসে নাড়ির টানে ফিরছে ঘরমুখো মানুষ। কাক্সিক্ষত বাহন না পেয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রাক, পিকআপ ভ্যান, পণ্যবাহী ট্রাকেও ঠাসাঠাসি করে বাড়িতে ফিরতে দেখা গেছে বহু মানুষকে, যাদের অধিকাংশই নিম্ন আয়ের। আবার নৌপথে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ফিটনেসবিহীন ও মালবাহী ট্রলারেও যাচ্ছে মানুষ। কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা দেখা যায়নি। অনেক বাসে দুই সিটে এক যাত্রী বহনের পরিবর্তে সব সিটেই ছিল যাত্রী। এর ওপর দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা যায়। ঘাটে ও টার্মিনালে অসংখ্য যাত্রী দেখা গেছে, যাদের মুখে মাস্ক ছিল না। আবার যাদের মুখে মাস্ক ছিল তাদেরও অর্ধেকের বেশি সংখ্যকের ছিল থুতনির নিচে সাঁটানো। এ অবস্থায় করোনার ভয়াবহ বিস্তারের আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

ঢাকা থেকে বের হওয়ার মুখে হোঁচট খাচ্ছে বাহনগুলো। আবদুল্লাহপুর, গাবতলীর আমিনবাজার, যাত্রাবাড়ী, শনিরআখড়া, পুরান ঢাকার বাবুবাজার ও নারায়ণগঞ্জের শিমরাইল মোড়ে মারাত্মক যানজটের কারণে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ঘরমুখো মানুষকে।

লঞ্চ : সকালের দিকে সদরঘাট টার্মিনালে উপচে পড়া ভিড় না থাকলেও বিকাল থেকে শুরু হয় জনস্রোত। ঢাকা নদীবন্দর থেকে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ছোট-বড় ৪২টি লঞ্চ বোঝাই করে ছাড়া হয়। লঞ্চগুলোর ডেকে ও কেবিন পরিপূর্ণ হওয়ার পর ছাদেও ছিল যাত্রী।

সদরঘাট এলাকা ঘুরে দেখা যায়, স্বাস্থ্যবিধি রক্ষা ও যাত্রীসেবার জন্য তৎপর স্বেচ্ছাসেবীরা। পুলিশ ও র‌্যাবের টিম নজরদারি করছে। মাইকিং করে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রীদের লঞ্চে তোলার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সকালে পুলিশের উপস্থিতি কম থাকায় দেখা যায়, লঞ্চঘাটে অপেক্ষমাণ অনেকেই মুখে মাস্ক না পরে লঞ্চে ওঠেন। বিকালের দিকে বরিশাল, বরগুনা, ভোলা, পিরোজপুর, ঝালকাঠিসহ দক্ষিণের লঞ্চগুলো ছাড়া শুরু হলে ঘাট থেকে যেন স্বাস্থ্যবিধি উধাও হয়ে যায়। বহু যাত্রী মাস্কও পরেননি। চাঁদপুরে ঈগল লঞ্চের যাত্রী শাহাদাতের কাছে মাস্ক না পরার বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, ‘মাস্ক পরলে শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। তাই খুলে পকেটে রেখেছি।’

ঢাকা নদীবন্দরের যুগ্ম-পরিচালক জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘আমরা ঘাটে মাস্ক ছাড়া প্রবেশ করতে দিইনি। লঞ্চেও যাতে সবাই মাস্ক পরে থাকে তা নজরদারি করছে মোবাইল কোর্ট। ছাদে যাত্রী নেওয়ায় কয়েকটি লঞ্চকে জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া মাস্ক না পরায় জরিমানা করা হয়েছে কয়েকজন যাত্রীকে।

ট্রেন : ‘দুই সিটে এক যাত্রী’ নিয়ে চলবে ট্রেন- এই নিয়ম মানার কথা থাকলেও ঈদ আসতেই যেন সব উধাও হয়ে গেছে। কমলাপুরে টিকিট হাতে মাস্ক ছাড়া যাত্রী প্রবেশ করতে দিচ্ছে না টার্মিনাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু তেজগাঁও, বিমানবন্দর ও টঙ্গী স্টেশন থেকে এত যাত্রী ট্রেনে ওঠেন যে, দাঁড়ানোর জায়গা পর্যন্ত থাকে না। ট্রেনের গার্ডরা এসি বগিগুলোতে অতিরিক্ত যাত্রী উঠতে না দিলেও সাধারণ বগিগুলোর পরিস্থিতি ছিল নিয়ন্ত্রণের বাইরে। বিমানবন্দর স্টেশনে গতকাল সকাল থেকে হাজার হাজার যাত্রী কাক্সিক্ষত ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়।  ফলে সেখানে স্বাস্থ্যবিধি বলে কিছুই ছিল না। কমলাপুর রেলস্টেশনের ম্যানেজার মাসুদ সরোয়ার বলেন, ‘আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। কমলাপুরে অতিরিক্ত যাত্রী না থাকলেও মাঝপথে ওঠা যাত্রীদের নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।’

বাস : বাস টার্মিনালগুলোতে সকাল থেকেই ভিড় লেগে ছিল। গাবতলী থেকে ছেড়ে যাওয়া দূরপাল্লার বাসগুলোর শিডিউল বিপর্যয় গতকালও কাটেনি। অনেক রুটের বাসই ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পরে ছেড়েছে। কুড়িগ্রামের নাবিল পরিবহনের যাত্রী তামজিদ জানান, রবিবার রাত ১০টায় যে গাড়ি ছাড়ার কথা সেটি ছেড়েছে সোমবার (গতকাল) বেলা ১১টায়। তবে কাউন্টারে কর্তব্যরত ব্যক্তিরা জানান, বিকল্প গাড়ি দিয়ে তারা ট্রিপ দেওয়ার চেষ্টা করছেন।

সায়েদাবাদ টার্মিনালেও গতকাল ছিল উপচে পড়া ভিড়। বাসগুলো টার্মিনাল থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ছেড়ে গেলেও মাঝপথে আবার যাত্রী তোলে। এ নিয়ে যাত্রীদের সঙ্গে বচসা হয়। চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চাঁদপুরসহ বিভিন্ন রুটের যাত্রীরা মাঝপথে যাত্রী তোলার অভিযোগ করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সায়েদাবাদ বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, ‘আমরা টার্মিনালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাসে যাত্রী তুলছি। সোমবার যাত্রীর চাপ বেড়েছে। বিআরটিএ চেয়ারম্যান ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টার্মিনাল পরিদর্শন করেছেন।’ মাঝপথে যাত্রী তোলা সম্পর্কে আবুল কালাম বলেন, ‘আমরা এ রকম দু-একটি অভিযোগ পেয়ে সংশ্লিষ্ট বাসচালক ও হেলপারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছি।’ সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ থাকলে মালিক সমিতিকে জানানোর অনুরোধ করেন তিনি। সায়েদাবাদের মতো মহাখালীতেও যাত্রীর উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। মহাখালীতে এনা পরিবহনের বাসচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বনানী থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত যেতে পাঁচ-ছয় ঘণ্টা সময় লেগে যায়। বিমানবন্দর, আব্দুল্লাহপুর, টঙ্গী স্টেশন রোড, চেরাগ আলী প্রতিটি পয়েন্টে গাড়ি নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয়। এতে সারা দিনে দুটির বেশি ট্রিপ দেওয়া যাচ্ছে না।’

অতিরিক্ত যাত্রীর চাপে আমিনবাজার ব্রিজ, বাবুবাজার, যাত্রাবাড়ী ও শিমরাইল মোড়েও ব্যাপক যানজট দেখা যায়। ঢাকার প্রবেশ ও বহির্গমনমুখে যানজটের কারণে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

কোম্পানীগঞ্জে দীর্ঘ যানজট : কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাজার এলাকায় কয়েক কিলোমিটার ধরে যানজট লেগেই থাকছে। সড়কের ওপর যেখানে-সেখানে সিএনজি অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও বাস পার্ক করা। রাস্তায় বসেছে হাট। সব মিলিয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে কোম্পানীগঞ্জ এলাকায়। মিরপুর হাইওয়ে পুলিশফাঁড়ির ইনচার্জ মৃদুল কান্তি কুরী বলেন, সড়কে এলোপাতাড়ি পরিবহন রাখায় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে।

গাজীপুরে সব স্থবির : গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, ঘরমুখো মানুষের ভিড়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে চরম দুর্ভোগ দেখা যায়। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার এলাকায় যানবাহনের চাপ বেশি থাকায় ধীরগতিতে গাড়ি চলছে। সড়ক উন্নয়নে বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলমান এবং বিভিন্ন জায়গায় ভাঙাচোরা থাকার কারণে দুর্ভোগে রয়েছেন যাত্রী ও পরিবহন চালকরা। চান্দনা চৌরাস্তা থেকে ঢাকা বাইপাস মোড়, টঙ্গী স্টেশন রোড থেকে টঙ্গী বাজার পর্যন্ত এবং গাজীপুরা, বোর্ডবাজার, চেরাগ আলী মার্কেট, বড়বাড়ী, কুনিয়া, কলেজ গেটসহ বিভিন্ন স্থানে যানবাহন চলছে থেমে থেমে। এসব এলাকায় মাঝেমধ্যেই যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। মহাসড়কে অন্যান্য যানবাহনের পাশাপাশি বিপুলসংখ্যক গরুবোঝাই ট্রাক এবং নির্মাণকাজ চলমান থাকায় যানজট বাড়ছে। দুপুরের পর বেশ কিছু কারখানা ছুটি হওয়ার কারণে শ্রমিক-কর্মচারীরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ছুটে চলেছেন গ্রামের উদ্দেশে। রাস্তার দুই পাশে ঘরমুখো মানুষের ভিড় বাড়ছে। জিএমপি ট্রাফিক বিভাগের ডিসি আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, দুপুরের পর বেশ কিছু পোশাক কারখানা ছুটি হওয়ার পর থেকে মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষ ও যানবাহনের ভিড় বেড়েছে। দীর্ঘ যানজট না হলেও যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান ছুটি হলে যাত্রীদের চাপ আরও বাড়বে।

পাটুরিয়ায় প্রাইভেটকারের চাপ বেশি : পাটুরিয়া ঘাটে যাত্রীবাহী বাসের চাপ কম থাকলেও প্রাইভেটকারের চাপ বেশি। এ ছাড়া ফেরি ও লঞ্চগুলোতে খুব কমই স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা গেছে।

মুন্সীগঞ্জে ফেরিতে পার হচ্ছে মানুষ : মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, মাওয়া-শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীর চাপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। প্রতিটি ফেরিতে হাজার হাজার মানুষ পার হচ্ছে। তীব্র স্রোতের কারণে ফেরিগুলো সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছে না। লঞ্চগুলোও অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে পার হচ্ছে। যাত্রীদের অনেককে মাস্ক না পরে ফেরি পার হতে দেখা গেছে।

শেষ কর্মদিবসে রাজধানী ছিল ভয়াবহ যানজটে বেসামাল : পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটির শেষ কর্মদিবসে গতকাল রাজধানী ঢাকায় ছিল ভয়াবহ যানজট। ফলে নগরবাসীসহ ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে ঈদের ঘরমুখী মানুষকে। অফিসগামী মানুষেরও ভোগান্তি ছিল চরমে। অনেকে যানজটের ভোগান্তি সহ্য করতে না পেরে হেঁটে বা অলি-গলি দিয়ে রিকশায় অফিসে গেছেন এবং ফিরেছেন। অল্প সময়ের পথ পাড়ি দিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় লেগেছে।

ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-মানিকগঞ্জ, ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট রুটে ভয়াবহ যানজটের সৃষ্টি হয়। ভোর থেকে চলা এ যানজট রাত অবধি পর্যন্ত ছিল। ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডের ভয়াবহ যানজট এতটাই প্রকট ছিল যে, অনেকে গন্তব্যে যেতে না পেরে বাসায় ফিরে গেছেন। তবে ঢাকা-মাওয়া রোডের চিত্র ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। দক্ষিণাঞ্চলে যাতায়াতকারী ঘরমুখী মানুষ খুব সহজেই এই রাস্তা দিয়ে বাড়িতে ফিরেছেন।

আজগর নামে এক যাত্রী জানান, তিনি উত্তরার রাজলক্ষী যাওয়ার জন্য সকাল ১০টায় যাত্রাবাড়ীর ধোলাইরপাড় থেকে রাইদা পরিবহনে উঠেন। পথে পথে ছোট যানজট থাকলেও নতুনবাজার পার হওয়ার পর দীর্ঘ যানজটে পড়তে হয়। বেলা ২টায় তিনি কুড়িল বিশ্বরোডে আসেন। গন্তব্যে যেতে একপর্যায়ে তিনি গাড়ি থেকে নেমে হাঁটতে শুরু করেন।

রাশেদ নামে এক যাত্রী বলেন, উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টর থেকে ভাটারা এলাকার অফিসে আসার জন্য নিয়মিত সময়ই বাসা থেকে বের হই। বেলা ২টায় বের হয়ে গাড়ি পাইনি। একদিকে প্রচন্ড যানজট, অন্যদিকে হাজার হাজার যাত্রীর চাপ। পরে বিমানবন্দর পর্যন্ত হেঁটে আসি। অন্য সময়ের তুলনায় প্রায় দেড় ঘণ্টা সময় বেশি লেগেছে।

ঢাকা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে যানজটের চেহারা ছিল প্রায় একই। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যে সে চিত্র ওঠে আসে। আমাদের টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে তীব্র যানজটের কারণে চরম ভোগান্তি দেখা দিয়েছে জনমনে। উত্তরার অবদুল্লাহপুর থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত ২০-২৫ মিনিটের রাস্তা পার হতে সময় লাগে কয়েক ঘন্টা। বৃষ্টির পানিতে বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে থেমে থেমে চলছে দূরপাল্লার গাড়ি। এতে করে মহাসড়কে দেখা দেয় তীব্র যানজট।

গাজীপুরের যানজট ঢাকায় গিয়ে অবস্থান নেয়। ঈদকে সামনে রেখে সড়কে গাড়ির চাপও বাড়ে। ঘরমুখো মানুষ গাড়ির জন্য বিভিন্ন স্থানে অপেক্ষা করেছেন। বাস-ট্রাক বিভিন্ন উপায়ে বাড়ি ফেরার উদ্যোগ নেন। সড়ক ও মহাসড়কে গাড়ির চাপ, বৃষ্টির পানিতে খানাখন্দ এবং বিভিন্ন স্থানে গাড়ি থেমে যাত্রী উঠানোর ফলে যানজট দেখা দিয়েছে।

কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি জানান, কালিয়াকৈরের চন্দ্রা এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের ধীরগতি ছিল। চন্দ্রা এলাকাকে ঘিরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক কালিয়াকৈর-নবীনগর সড়কে যানবাহনে ধীরগতি থাকায় যাত্রীদের ভোগান্তি ছিল বেশি। গার্মেন্টে ছুটি হওয়ার পর যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড় ছিল লক্ষণীয়। ঘরমুখী মানুষ গণপরিবহন ছাড়াও বিভিন্ন যানবাহনে বাড়ি ফিরছেন।

সালনা হাইওয়ে পুলিশের ওসি মীর গোলাম ফারুক জানান, এডিশনাল ডিআইজি মিজানুর রহমান ও হাইওয়ে পুলিশ সুপার আলী আহমদের নির্দেশনায় আমরা গতকাল সকাল থেকেই যানজট নিরসনে কাজ করেছি। যাতে ঘরমুখী মানুষ নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারে।

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে যাত্রীর চাপ বেড়েছে। তবে যানবাহনের তেমন কোনো চাপ নেই। দূরপাল্লার বাসের যাত্রীরা সহজেই ফেরিতে পার হয়ে যাচ্ছেন। তবে লোকাল সাধারণ যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। গতকাল সকালের দিকে যানবাহন ও যাত্রীর চাপ ছিল না। বেলা বাড়ার সঙ্গে যাত্রীদের চাপ বাড়তে থাকে। বৃষ্টির কারণে যাত্রীরা চরম ভোগান্তির শিকার হন।

কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, শত মাইল পাড়ি দিয়ে বাড়ির খুব কাছে এসে পড়তে হচ্ছে যানজটে। ভোর থেকে দফায় দফায় সৃষ্টি হয় যানজট। প্রতিদিনের এই যানজটের কারণে দুর্ভোগে পড়ছেন সর্বসাধারণ। কেউ সঠিক সময়ে গন্তব্যে পৌঁছতে পারছে না। কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাজার। এই এলাকায় প্রতিদিন সৃষ্টি হচ্ছে কয়েক কিলোমিটার যানজট।

গতকাল কোম্পানীগঞ্জ বাজারে দেখা গেছে, স্ট্যান্ড ছেড়ে রোডের ওপর যেখানে সেখানে সিএনজি চালিত অটোরিকশা ও বাস পার্কিং করা হয়েছে। রোডের ওপর জনতা, ফারজানা ও সুগন্ধা বাসের জায়গা দখল নিয়ে চলছে ষাঁড়ের লড়াই। এ ছাড়া রয়েছে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার এলোমেলো বিচরণ ও কর্দমাক্ত রাস্তা। এখানে  বাসস্ট্যান্ড আছে, তবে এর ব্যবহার নেই।

গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভিড় ছিল। কয়েক দিনের চেয়ে গতকাল ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার এলাকায় যানবাহনের চাপ বেশি থাকায় ধীরগতিতে গাড়ি চলেছে। সড়ক উন্নয়নে বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলমান এবং বিভিন্ন জায়গায় ভাঙাচোরা থাকার কারণে দুর্ভোগে পড়েন যাত্রী ও পরিবহন চালকরা।

চান্দনা চৌরাস্তা থেকে ঢাকা বাইপাস মোড়, টঙ্গী স্টেশন রোড থেকে টঙ্গী বাজার পর্যন্ত এবং গাজীপুরা, বোর্ডবাজার, চেরাগআলি মার্কেট, বড়বাড়ি, কুনিয়া, কলেজ গেটসহ বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে যানবাহন চলায় যানজটের সৃষ্টি হয়। মহাসড়কে অন্যান্য যানবাহনের পাশাপাশি গরু বোঝাই ট্রাক এবং নির্মাণকাজ চলমান থাকায় যানজট বেড়েছে। দুপুরের পর বেশ কিছু কারখানা ছুটি হওয়ার কারণে কারখানার শ্রমিক-কর্মচারীরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে গ্রামের উদ্দেশে ছুটে চলায় যানজট তীব্র হয়।

অপরদিকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশমুখ কালিয়াকৈরর চন্দ্রা এলাকায় সকাল থেকে ভিড় দেখা গেছে। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা ত্রিমোড় ঘিরেও ছিল যানবাহনের বেশি চাপ। যানবাহনে বেশি ভাড়া আদায় ও পর্যাপ্ত যানবাহনের অভাবে লোকজনদের দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। অনেকেই ট্রাক-পিকআপ ভ্যানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেছেন। চলাচলকারী লোকজনের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানার লক্ষণ ছিল না বললেই চলে।

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৪৩ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

দুই দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অনির্দিষ্টকালের প্রশাসনিক ভবন অবরোধ
দুই দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অনির্দিষ্টকালের প্রশাসনিক ভবন অবরোধ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্লাস চলাকালে খুলে পড়ল সিলিং ফ্যান, অতঃপর...
ক্লাস চলাকালে খুলে পড়ল সিলিং ফ্যান, অতঃপর...

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফতুল্লা স্টেডিয়ামের করুণ অবস্থা দেখে আমার কান্না আসছে : বিসিবি সভাপতি
ফতুল্লা স্টেডিয়ামের করুণ অবস্থা দেখে আমার কান্না আসছে : বিসিবি সভাপতি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট সীমান্তে ভারতীয় ৪ এয়ারগান উদ্ধার
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় ৪ এয়ারগান উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথ খুঁজতে কক্সবাজারে তিন দিনের সম্মেলন শুরু
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথ খুঁজতে কক্সবাজারে তিন দিনের সম্মেলন শুরু

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কাভার্ডভ্যানের পেছনে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
কাভার্ডভ্যানের পেছনে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি শহীদুলসহ ৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
সাবেক আইজিপি শহীদুলসহ ৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তুমব্রু সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে রোহিঙ্গা যুবক আহত
তুমব্রু সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে রোহিঙ্গা যুবক আহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন
শরীয়তপুরে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ডিলিট হওয়া মেসেজ কীভাবে পড়বেন?
হোয়াটসঅ্যাপে ডিলিট হওয়া মেসেজ কীভাবে পড়বেন?

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যালরি কমানো ছাড়াও ওজন নিয়ন্ত্রণ সম্ভব, বলছে গবেষণা
ক্যালরি কমানো ছাড়াও ওজন নিয়ন্ত্রণ সম্ভব, বলছে গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিস্তায় ভিডিও কনটেন্ট বানাতে গিয়ে কলেজছাত্র নিখোঁজ
তিস্তায় ভিডিও কনটেন্ট বানাতে গিয়ে কলেজছাত্র নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ডেঙ্গুতে শনাক্তের সংখ্যা শতকের ঘরে, করোনায় স্বস্তি
সিলেটে ডেঙ্গুতে শনাক্তের সংখ্যা শতকের ঘরে, করোনায় স্বস্তি

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শপথ নিলেন পিএসসি’র নতুন তিন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসি’র নতুন তিন সদস্য

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বেরোবিতে তিন দফা দাবিতে প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনের বিক্ষোভ সমাবেশ
বেরোবিতে তিন দফা দাবিতে প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন
রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’
‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশিয়ানীতে নাশকতা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
কাশিয়ানীতে নাশকতা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মোটর শোভাযাত্রা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
গোপালগঞ্জে মোটর শোভাযাত্রা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও তাজা কার্তুজ জব্দ
মহেশখালীতে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও তাজা কার্তুজ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য পরীক্ষাগার স্থাপনের উদ্যোগ
কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য পরীক্ষাগার স্থাপনের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা
মহেশখালীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরেনাস গ্রহের আশেপাশে নতুন চাঁদ খুঁজে পেল নাসা
ইউরেনাস গ্রহের আশেপাশে নতুন চাঁদ খুঁজে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে কিয়েভে কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে কিয়েভে কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িগঙ্গায় উদ্ধার চার লাশের পরিচয় এখনো মেলেনি, দাবিদার কেউ আসেনি
বুড়িগঙ্গায় উদ্ধার চার লাশের পরিচয় এখনো মেলেনি, দাবিদার কেউ আসেনি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা