শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১

করোনাকালে মানুষের পাশে মানবিক পুলিশ

অসহায়দের খাদ্য সরবরাহ থেকে শুরু করে লাশ দাফন প্রাণ হারিয়েছেন ১০৩ জন আক্রান্ত ১৮ সহস্রাধিক
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে মানুষের পাশে মানবিক পুলিশ

করোনাকালের শুরুর ঘটনা। ঢাকার ধামরাইয়ে করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা যান পাখি মন্ডল। তার মৃতদেহের কাছে কোনো স্বজন যাননি। মৃতদেহ পড়ে ছিল। খবর পেয়ে এগিয়ে যায় পুলিশ। ধামরাই থানা পুলিশ লাশটি কায়েতপাড়া শ্মশানে নিয়ে সৎকার করে। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মধ্যরাতে একজন করোনা রোগীকে বাড়ি থেকে বের করে দেন বাড়িওয়ালা। খবর পেয়ে পুলিশ হাজির। গভীর রাতে পুলিশ তাকে সেই বাড়িতে তুলে দিয়ে আসে। করোনা আক্রান্ত সাভারের আশরাফুজ্জামানকে ফেলে বাসা থেকে চলে যান তার স্ত্রী ও সন্তান। সেখানেও পুলিশ। অসুস্থ ব্যক্তির দেখভালের দায়িত্ব নেয় তারা। ধান উৎপাদনের প্রান্তিক কৃষক ধান কাটতে লোক পাচ্ছিল না। তখনো এগিয়ে এলো পুলিশ। করোনাকালে পুলিশ সদস্যরা পুরোদস্তুর কৃষক হয়ে খেতে নেমে পড়লেন। পাকা ধান কেটে মাড়াই করে দিলেন তারা। হাসি ফোটে কৃষকের মুখে।

করোনাকালে সারা দেশে বাংলাদেশ পুলিশের বর্তমান চিত্র এটি। করোনাভাইরাসের এই মহামারীতে সম্পূর্ণ এক ভিন্ন রূপে হাজির হয়েছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। করোনা সংক্রমণের আতঙ্কে মানুষ যখন একে অন্যের বিপদেও কাছে যাচ্ছে না, চিকিৎসকদের বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার মতো অমানবিক ঘটনাও ঘটছে, সেই সময় এমন মানবিক তৎপরতা পুলিশ বাহিনীকে এক ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। করোনা মহামারীতে সহকর্মী-স্বজনরা মারা গেলেও পুলিশ সদস্যরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব ঠিক পালন করে যাচ্ছেন। নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে রক্ষা করে যাচ্ছেন দেশের মানুষকে। নানা সময় সমালোচনার মুখে পড়া এই বাহিনী এখন ভাসছে প্রশংসায়। পরিণত হয়েছে মানুষের সত্যিকার বন্ধুতে।

জানা গেছে, করোনা সংক্রমণ রোধে ১৬ মাস ধরে বিরামহীন দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা। লকডাউনে সাধারণ মানুষকে ঘরে রাখতে নানা উপায়ে কাজ করছেন। আর এ কাজে নেমে তারা রীতিমতো অসহায় মানুষের ত্রাতারূপে আবির্ভূত হয়েছেন। যে কোনো সমস্যায় এখন সবার আগে কাছে পাওয়া যাচ্ছে পুলিশকেই। কে খাদ্য সংকটে রয়েছেন খোঁজে খাবার নিয়ে হাজির হওয়া, ওষুধ পৌঁছে দেওয়া, টাকা দিয়েও অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে ঘরে ধুঁকতে থাকা অসুস্থদের হাসপাতালে পৌঁছানো, করোনা সন্দেহে যখন প্রতিবেশীরাও কাছে ভিড়ছে না-সেই মৃতদের পরম মমতায় দাফন, রাস্তায় রাস্তায় ভাসমান মানুষের হাতে খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া-কী না করছেন পুলিশ সদস্যরা! শহর-বন্দর-গ্রামে অসহায় পরিবারের হাতে খাদ্যসামগ্রী তুলে দিচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। সব মিলিয়ে ভয়ংকর এই সময়ে মানবিক পুলিশকে কাছে পাচ্ছে দেশের মানুষ।

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) বলেন, দেশের সব ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ পুলিশ অনন্য ভূমিকা পালন করেছে। করোনা মহামারীকালে বাংলাদেশ পুলিশের আত্মত্যাগ ও অনবদ্য অবদানের কথা জাতি অবশ্যই মনে রাখবে। আইজিপি বলেন, করোনাকালে দায়িত্বের বাইরে গিয়েও জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিকে যখন আত্মীয়-স্বজন ত্যাগ করে চলে গেছে, তখন পুলিশ আত্মীয়ের ন্যায় তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য পুলিশ পেয়েছে সাধারণ মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন, ভূয়সী প্রশংসা। মানুষ পুলিশকে সম্মান করেছেন, ভালোবেসেছেন। তিনি বলেন, যারা নানা কারণে পুলিশের সমালোচনা করতেন, তারাও আজ পুলিশের পক্ষে কথা বলছেন, কলম ধরেছেন। এ প্রাপ্তি আমাদের বিশাল অর্জন। আইজিপি বলেন, পুলিশের প্রতি মানুষের এ বিশ্বাস, আস্থা ও সম্মান আমাদের ধরে রাখতে হবে। মানুষের প্রথম ভরসাস্থল হিসেবে কাজ করতে হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহাঃ শফিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অসহায় মানুষদের খাদ্য সাহায্যেও হাত বাড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সংক্রমণের শিকার হয়েছে; মারাও গেছে। মানুষকে বাঁচাতে আমরা প্রাণ দিয়েছি। করোনাকালে পুলিশের জনকল্যাণকর ভূমিকা মানুষের প্রশংসা পাচ্ছে। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ছাড়া এ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় নেই।

ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল আহাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মানুষের জীবন রক্ষায় মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা দিনরাত পরিশ্রম করছেন। লকডাউন বাস্তবায়ন ও চেকপোস্টে তল্লাশি করছেন। পুলিশ সদস্যরা দেশ ও মানুষের প্রতি নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকেই কাজ করছেন। তারা এর আগেও দেশের বিভিন্ন দুর্যোগে জীবন বাজি রেখে কাজ করেছেন। আমরা পুলিশ সদস্যরা সেই ’৭১ সালে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। সন্ত্রাসবিরোধী আন্দোলন, রাজনৈতিক জ্বালাও-পোড়াওসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে মানুষের জানমাল রক্ষায় কাজ করেছি। এ করোনার সময়ও আমরা মানবসেবায় কাজ করে যাচ্ছি। আর আইজিপি মহোদয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা মাঠে নিরবচ্ছিন্নভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।’

পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, করোনার মতো ভয়াবহ ছোঁয়াচে ভাইরাস থেকে সাধারণ মানুষকে সুরক্ষা দিতে গিয়ে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন এ পুলিশ সদস্যরাই। এরই মধ্যে সারা দেশে ১৮ হাজারের বেশি সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ দিয়েছেন ১০৩ জন। করোনাকালের শুরুতে মাঠপর্যায়ে কাজ করা পুলিশ সদস্যদের পর্যাপ্ত ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই), মাস্ক ও গ্লাভস ছিল না। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ সদর দফতর থেকে সব ইউনিটের সদস্যের বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে মাঠে দায়িত্ব পালন, আসামি গ্রেফতার এবং কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের বাড়ি পরিদর্শনে মাস্ক ও গ্লাভস ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। দায়িত্ব পালনের সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মাঠপর্যায়ের একাধিক পুলিশ সদস্য জানান, করোনা মোকাবিলায় পুলিশের কাজের তালিকা অনেক লম্বা। যেমন সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা, রাস্তায় জীবাণুনাশক ছিটানো, শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তা করা, সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ করা, চিকিৎসা না পেয়ে থানায় হাজির হওয়া মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, ঘরে থাকা মানুষের কাছে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য পৌঁছে দেওয়া, লকডাউন এলাকায় মানুষের যাওয়া-আসা নিয়ন্ত্রণ করা। এ ছাড়া করোনায় মৃতদের দাফনের ব্যবস্থাতেও পুলিশকে থাকতে হয়।

মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে সার্বক্ষণিক মাঠে কাজ করতে হচ্ছে পুলিশকে। যারা মাঠে কাজ করছেন, তাদের সাধারণ মানুষের সংস্পর্শে আসতে হচ্ছে। ফলে নিজেদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে তাদের ঝুঁকি অনেক বেশি। মাঠে কাজ করে ব্যারাকে ফিরে অবসর, বিশ্রাম এবং ঘুমের সময়ও থাকতে হচ্ছে ঝুঁকিতে। কারণ ব্যারাকে অনেক পুলিশ সদস্য একসঙ্গে থাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা প্রায় অসম্ভব। তবে পুলিশ সদস্যদের সুরক্ষাসামগ্রীর কোনো ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দফতর। পদস্থ একজন কর্মকর্তা বলেন, পর্যাপ্ত সুরক্ষাসামগ্রী নিশ্চিত করার পরই পুলিশ সদস্যদের মাঠে দায়িত্ব পালন করতে পাঠানো হয়। আমাদের যথেষ্ট পরিমাণে সুরক্ষাসামগ্রী রয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, মাঠপর্যায়ে আমরা যারা দায়িত্ব পালন করছি তারা চরম ঝুঁকির মধ্যে আছি। প্রতিটি থানায় মাত্র পাঁচটি করে পিপিই দেওয়া হয়েছে। পর্যাপ্ত মাস্ক ও গ্লাভস নেই। এসব সরঞ্জামের সরবরাহ এখনই বাড়ানো উচিত। পুলিশের অনেক সদস্যকে মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনের পর ব্যারাকে থাকতে হচ্ছে। এতে একদিকে তারা নিজেরা যেমন ঝুঁকির মধ্যে পড়ছেন তেমনি অন্যদেরও ঝুঁকি বাড়ছে। ব্যারাক থেকে পুলিশ সদস্যদের সংখ্যা কমিয়ে অন্যত্র থাকার ব্যবস্থা করাও এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

যেসব দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে

পুলিশের ধানমন্ডি জোনের একজন কর্মকর্তা বলেন, করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রোধে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার মূল কাজ করছে পুলিশ। এ ছাড়া শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তা করা, চিকিৎসা না পেয়ে থানায় হাজির হওয়া মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, ঘরে থাকা মানুষের কাছে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য পৌঁছে দেওয়া, কোয়ারেন্টাইন থেকে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা, লকডাউনে মানুষের যাওয়া-আসা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিতে কাজ করছি আমরা। মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনায় মৃতদের দাফনের ব্যবস্থায়ও পুলিশকে থাকতে হচ্ছে।

খাবার দিচ্ছে পুলিশ

করোনা সংক্রমণের মধ্যে রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় ঘরবন্দী নিম্নআয়ের মানুষকে প্রতিদিন খাবার সরবরাহ করছে পুলিশ। এ খাবারের জন্য কাউকে কোথাও লাইন দিতে হয় না। কোনো কোনো স্থানে পুলিশের গাড়িই বাড়ি বাড়ি গিয়ে রান্না করা খাবার পৌঁছে দিয়ে আসে। এসব খাবার রান্না করা হয় পুলিশ লাইন্স ও দাঙ্গা দমন বিভাগের হেঁসেলে। প্রতিদিন রান্না করে খাবার প্রস্তুতের পর তা সরবরাহ করা হয়। দেশের বিভিন্ন এলাকায় পুলিশ সদস্যরা নিজ উদ্যোগে নিম্নআয়ের মানুষের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন। কোনো কোনো এলাকায় পুলিশ সদস্যরা ঘরবন্দী মানুষের বাজারও করে দিচ্ছেন।

প্রাণ যাচ্ছে পুলিশ সদস্যদের

দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ সদস্যরা করোনায় আক্রান্ত হন। গত ১৬ মাসে এ পর্যন্ত ১৮ হাজারের বেশি সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ হারিয়েছেন ১০৩ জন পুলিশ সদস্য। এর মধ্যে র‌্যাবের রয়েছেন ৬ জন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
‘আল্লামা ইকবাল ছিলেন দ্বি–জাতি তত্ত্বের অন্যতম প্রবক্তা’
‘আল্লামা ইকবাল ছিলেন দ্বি–জাতি তত্ত্বের অন্যতম প্রবক্তা’

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রি-রিলিজেই ৪০০ কোটির ক্লাবে বিজয়ের ‘জন নায়াগান’
প্রি-রিলিজেই ৪০০ কোটির ক্লাবে বিজয়ের ‘জন নায়াগান’

১ মিনিট আগে | শোবিজ

চসিকের টাইফয়েড টিকাদানে লক্ষ্যমাত্রা ৯৩ শতাংশ অর্জন
চসিকের টাইফয়েড টিকাদানে লক্ষ্যমাত্রা ৯৩ শতাংশ অর্জন

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেক রহমানের নির্দেশে সেই যুবদল নেতার পাকা ঘর নির্মাণের উদ্যোগ
তারেক রহমানের নির্দেশে সেই যুবদল নেতার পাকা ঘর নির্মাণের উদ্যোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র আবারও হুমকির সম্মুখীন : আমীর খসরু
গণতন্ত্র আবারও হুমকির সম্মুখীন : আমীর খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় পাখি শিকার করায় যুবককে অর্থদণ্ড
কলাপাড়ায় পাখি শিকার করায় যুবককে অর্থদণ্ড

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়া টার্মিনালে আসছে ৮০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ : আশিক মাহমুদ
লালদিয়া টার্মিনালে আসছে ৮০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ : আশিক মাহমুদ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীমঙ্গলে পার্সেল সার্ভিস থেকে ভারতীয় পণ্য জব্দ, গ্রেপ্তার ১
শ্রীমঙ্গলে পার্সেল সার্ভিস থেকে ভারতীয় পণ্য জব্দ, গ্রেপ্তার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকার শ্রমিকের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার শ্রমিকের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অপরাজিত সেঞ্চুরি, ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে সালমান আগা
অপরাজিত সেঞ্চুরি, ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে সালমান আগা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত
ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান
‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন
বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল
ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সুহৃদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সুহৃদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে বাংলাদেশ
এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০
সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জয়ের সেঞ্চুরির সঙ্গে দুই ফিফটিতে টাইগারদের দাপট
জয়ের সেঞ্চুরির সঙ্গে দুই ফিফটিতে টাইগারদের দাপট

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘রাজনীতির কারণে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে’
‘রাজনীতির কারণে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া
শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত
৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩
ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা
গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন