শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১

করোনাকালে মানুষের পাশে মানবিক পুলিশ

অসহায়দের খাদ্য সরবরাহ থেকে শুরু করে লাশ দাফন প্রাণ হারিয়েছেন ১০৩ জন আক্রান্ত ১৮ সহস্রাধিক
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে মানুষের পাশে মানবিক পুলিশ

করোনাকালের শুরুর ঘটনা। ঢাকার ধামরাইয়ে করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা যান পাখি মন্ডল। তার মৃতদেহের কাছে কোনো স্বজন যাননি। মৃতদেহ পড়ে ছিল। খবর পেয়ে এগিয়ে যায় পুলিশ। ধামরাই থানা পুলিশ লাশটি কায়েতপাড়া শ্মশানে নিয়ে সৎকার করে। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মধ্যরাতে একজন করোনা রোগীকে বাড়ি থেকে বের করে দেন বাড়িওয়ালা। খবর পেয়ে পুলিশ হাজির। গভীর রাতে পুলিশ তাকে সেই বাড়িতে তুলে দিয়ে আসে। করোনা আক্রান্ত সাভারের আশরাফুজ্জামানকে ফেলে বাসা থেকে চলে যান তার স্ত্রী ও সন্তান। সেখানেও পুলিশ। অসুস্থ ব্যক্তির দেখভালের দায়িত্ব নেয় তারা। ধান উৎপাদনের প্রান্তিক কৃষক ধান কাটতে লোক পাচ্ছিল না। তখনো এগিয়ে এলো পুলিশ। করোনাকালে পুলিশ সদস্যরা পুরোদস্তুর কৃষক হয়ে খেতে নেমে পড়লেন। পাকা ধান কেটে মাড়াই করে দিলেন তারা। হাসি ফোটে কৃষকের মুখে।

করোনাকালে সারা দেশে বাংলাদেশ পুলিশের বর্তমান চিত্র এটি। করোনাভাইরাসের এই মহামারীতে সম্পূর্ণ এক ভিন্ন রূপে হাজির হয়েছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। করোনা সংক্রমণের আতঙ্কে মানুষ যখন একে অন্যের বিপদেও কাছে যাচ্ছে না, চিকিৎসকদের বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার মতো অমানবিক ঘটনাও ঘটছে, সেই সময় এমন মানবিক তৎপরতা পুলিশ বাহিনীকে এক ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। করোনা মহামারীতে সহকর্মী-স্বজনরা মারা গেলেও পুলিশ সদস্যরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব ঠিক পালন করে যাচ্ছেন। নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে রক্ষা করে যাচ্ছেন দেশের মানুষকে। নানা সময় সমালোচনার মুখে পড়া এই বাহিনী এখন ভাসছে প্রশংসায়। পরিণত হয়েছে মানুষের সত্যিকার বন্ধুতে।

জানা গেছে, করোনা সংক্রমণ রোধে ১৬ মাস ধরে বিরামহীন দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা। লকডাউনে সাধারণ মানুষকে ঘরে রাখতে নানা উপায়ে কাজ করছেন। আর এ কাজে নেমে তারা রীতিমতো অসহায় মানুষের ত্রাতারূপে আবির্ভূত হয়েছেন। যে কোনো সমস্যায় এখন সবার আগে কাছে পাওয়া যাচ্ছে পুলিশকেই। কে খাদ্য সংকটে রয়েছেন খোঁজে খাবার নিয়ে হাজির হওয়া, ওষুধ পৌঁছে দেওয়া, টাকা দিয়েও অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে ঘরে ধুঁকতে থাকা অসুস্থদের হাসপাতালে পৌঁছানো, করোনা সন্দেহে যখন প্রতিবেশীরাও কাছে ভিড়ছে না-সেই মৃতদের পরম মমতায় দাফন, রাস্তায় রাস্তায় ভাসমান মানুষের হাতে খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া-কী না করছেন পুলিশ সদস্যরা! শহর-বন্দর-গ্রামে অসহায় পরিবারের হাতে খাদ্যসামগ্রী তুলে দিচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। সব মিলিয়ে ভয়ংকর এই সময়ে মানবিক পুলিশকে কাছে পাচ্ছে দেশের মানুষ।

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) বলেন, দেশের সব ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ পুলিশ অনন্য ভূমিকা পালন করেছে। করোনা মহামারীকালে বাংলাদেশ পুলিশের আত্মত্যাগ ও অনবদ্য অবদানের কথা জাতি অবশ্যই মনে রাখবে। আইজিপি বলেন, করোনাকালে দায়িত্বের বাইরে গিয়েও জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিকে যখন আত্মীয়-স্বজন ত্যাগ করে চলে গেছে, তখন পুলিশ আত্মীয়ের ন্যায় তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য পুলিশ পেয়েছে সাধারণ মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন, ভূয়সী প্রশংসা। মানুষ পুলিশকে সম্মান করেছেন, ভালোবেসেছেন। তিনি বলেন, যারা নানা কারণে পুলিশের সমালোচনা করতেন, তারাও আজ পুলিশের পক্ষে কথা বলছেন, কলম ধরেছেন। এ প্রাপ্তি আমাদের বিশাল অর্জন। আইজিপি বলেন, পুলিশের প্রতি মানুষের এ বিশ্বাস, আস্থা ও সম্মান আমাদের ধরে রাখতে হবে। মানুষের প্রথম ভরসাস্থল হিসেবে কাজ করতে হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহাঃ শফিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অসহায় মানুষদের খাদ্য সাহায্যেও হাত বাড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সংক্রমণের শিকার হয়েছে; মারাও গেছে। মানুষকে বাঁচাতে আমরা প্রাণ দিয়েছি। করোনাকালে পুলিশের জনকল্যাণকর ভূমিকা মানুষের প্রশংসা পাচ্ছে। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ছাড়া এ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় নেই।

ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল আহাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মানুষের জীবন রক্ষায় মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা দিনরাত পরিশ্রম করছেন। লকডাউন বাস্তবায়ন ও চেকপোস্টে তল্লাশি করছেন। পুলিশ সদস্যরা দেশ ও মানুষের প্রতি নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকেই কাজ করছেন। তারা এর আগেও দেশের বিভিন্ন দুর্যোগে জীবন বাজি রেখে কাজ করেছেন। আমরা পুলিশ সদস্যরা সেই ’৭১ সালে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। সন্ত্রাসবিরোধী আন্দোলন, রাজনৈতিক জ্বালাও-পোড়াওসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে মানুষের জানমাল রক্ষায় কাজ করেছি। এ করোনার সময়ও আমরা মানবসেবায় কাজ করে যাচ্ছি। আর আইজিপি মহোদয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা মাঠে নিরবচ্ছিন্নভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।’

পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, করোনার মতো ভয়াবহ ছোঁয়াচে ভাইরাস থেকে সাধারণ মানুষকে সুরক্ষা দিতে গিয়ে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন এ পুলিশ সদস্যরাই। এরই মধ্যে সারা দেশে ১৮ হাজারের বেশি সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ দিয়েছেন ১০৩ জন। করোনাকালের শুরুতে মাঠপর্যায়ে কাজ করা পুলিশ সদস্যদের পর্যাপ্ত ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই), মাস্ক ও গ্লাভস ছিল না। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ সদর দফতর থেকে সব ইউনিটের সদস্যের বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে মাঠে দায়িত্ব পালন, আসামি গ্রেফতার এবং কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের বাড়ি পরিদর্শনে মাস্ক ও গ্লাভস ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। দায়িত্ব পালনের সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মাঠপর্যায়ের একাধিক পুলিশ সদস্য জানান, করোনা মোকাবিলায় পুলিশের কাজের তালিকা অনেক লম্বা। যেমন সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা, রাস্তায় জীবাণুনাশক ছিটানো, শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তা করা, সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ করা, চিকিৎসা না পেয়ে থানায় হাজির হওয়া মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, ঘরে থাকা মানুষের কাছে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য পৌঁছে দেওয়া, লকডাউন এলাকায় মানুষের যাওয়া-আসা নিয়ন্ত্রণ করা। এ ছাড়া করোনায় মৃতদের দাফনের ব্যবস্থাতেও পুলিশকে থাকতে হয়।

মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে সার্বক্ষণিক মাঠে কাজ করতে হচ্ছে পুলিশকে। যারা মাঠে কাজ করছেন, তাদের সাধারণ মানুষের সংস্পর্শে আসতে হচ্ছে। ফলে নিজেদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে তাদের ঝুঁকি অনেক বেশি। মাঠে কাজ করে ব্যারাকে ফিরে অবসর, বিশ্রাম এবং ঘুমের সময়ও থাকতে হচ্ছে ঝুঁকিতে। কারণ ব্যারাকে অনেক পুলিশ সদস্য একসঙ্গে থাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা প্রায় অসম্ভব। তবে পুলিশ সদস্যদের সুরক্ষাসামগ্রীর কোনো ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দফতর। পদস্থ একজন কর্মকর্তা বলেন, পর্যাপ্ত সুরক্ষাসামগ্রী নিশ্চিত করার পরই পুলিশ সদস্যদের মাঠে দায়িত্ব পালন করতে পাঠানো হয়। আমাদের যথেষ্ট পরিমাণে সুরক্ষাসামগ্রী রয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, মাঠপর্যায়ে আমরা যারা দায়িত্ব পালন করছি তারা চরম ঝুঁকির মধ্যে আছি। প্রতিটি থানায় মাত্র পাঁচটি করে পিপিই দেওয়া হয়েছে। পর্যাপ্ত মাস্ক ও গ্লাভস নেই। এসব সরঞ্জামের সরবরাহ এখনই বাড়ানো উচিত। পুলিশের অনেক সদস্যকে মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনের পর ব্যারাকে থাকতে হচ্ছে। এতে একদিকে তারা নিজেরা যেমন ঝুঁকির মধ্যে পড়ছেন তেমনি অন্যদেরও ঝুঁকি বাড়ছে। ব্যারাক থেকে পুলিশ সদস্যদের সংখ্যা কমিয়ে অন্যত্র থাকার ব্যবস্থা করাও এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

যেসব দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে

পুলিশের ধানমন্ডি জোনের একজন কর্মকর্তা বলেন, করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রোধে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার মূল কাজ করছে পুলিশ। এ ছাড়া শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তা করা, চিকিৎসা না পেয়ে থানায় হাজির হওয়া মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, ঘরে থাকা মানুষের কাছে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য পৌঁছে দেওয়া, কোয়ারেন্টাইন থেকে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা, লকডাউনে মানুষের যাওয়া-আসা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিতে কাজ করছি আমরা। মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনায় মৃতদের দাফনের ব্যবস্থায়ও পুলিশকে থাকতে হচ্ছে।

খাবার দিচ্ছে পুলিশ

করোনা সংক্রমণের মধ্যে রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় ঘরবন্দী নিম্নআয়ের মানুষকে প্রতিদিন খাবার সরবরাহ করছে পুলিশ। এ খাবারের জন্য কাউকে কোথাও লাইন দিতে হয় না। কোনো কোনো স্থানে পুলিশের গাড়িই বাড়ি বাড়ি গিয়ে রান্না করা খাবার পৌঁছে দিয়ে আসে। এসব খাবার রান্না করা হয় পুলিশ লাইন্স ও দাঙ্গা দমন বিভাগের হেঁসেলে। প্রতিদিন রান্না করে খাবার প্রস্তুতের পর তা সরবরাহ করা হয়। দেশের বিভিন্ন এলাকায় পুলিশ সদস্যরা নিজ উদ্যোগে নিম্নআয়ের মানুষের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন। কোনো কোনো এলাকায় পুলিশ সদস্যরা ঘরবন্দী মানুষের বাজারও করে দিচ্ছেন।

প্রাণ যাচ্ছে পুলিশ সদস্যদের

দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ সদস্যরা করোনায় আক্রান্ত হন। গত ১৬ মাসে এ পর্যন্ত ১৮ হাজারের বেশি সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ হারিয়েছেন ১০৩ জন পুলিশ সদস্য। এর মধ্যে র‌্যাবের রয়েছেন ৬ জন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন