শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১

করোনাকালে মানুষের পাশে মানবিক পুলিশ

অসহায়দের খাদ্য সরবরাহ থেকে শুরু করে লাশ দাফন প্রাণ হারিয়েছেন ১০৩ জন আক্রান্ত ১৮ সহস্রাধিক
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে মানুষের পাশে মানবিক পুলিশ

করোনাকালের শুরুর ঘটনা। ঢাকার ধামরাইয়ে করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা যান পাখি মন্ডল। তার মৃতদেহের কাছে কোনো স্বজন যাননি। মৃতদেহ পড়ে ছিল। খবর পেয়ে এগিয়ে যায় পুলিশ। ধামরাই থানা পুলিশ লাশটি কায়েতপাড়া শ্মশানে নিয়ে সৎকার করে। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মধ্যরাতে একজন করোনা রোগীকে বাড়ি থেকে বের করে দেন বাড়িওয়ালা। খবর পেয়ে পুলিশ হাজির। গভীর রাতে পুলিশ তাকে সেই বাড়িতে তুলে দিয়ে আসে। করোনা আক্রান্ত সাভারের আশরাফুজ্জামানকে ফেলে বাসা থেকে চলে যান তার স্ত্রী ও সন্তান। সেখানেও পুলিশ। অসুস্থ ব্যক্তির দেখভালের দায়িত্ব নেয় তারা। ধান উৎপাদনের প্রান্তিক কৃষক ধান কাটতে লোক পাচ্ছিল না। তখনো এগিয়ে এলো পুলিশ। করোনাকালে পুলিশ সদস্যরা পুরোদস্তুর কৃষক হয়ে খেতে নেমে পড়লেন। পাকা ধান কেটে মাড়াই করে দিলেন তারা। হাসি ফোটে কৃষকের মুখে।

করোনাকালে সারা দেশে বাংলাদেশ পুলিশের বর্তমান চিত্র এটি। করোনাভাইরাসের এই মহামারীতে সম্পূর্ণ এক ভিন্ন রূপে হাজির হয়েছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। করোনা সংক্রমণের আতঙ্কে মানুষ যখন একে অন্যের বিপদেও কাছে যাচ্ছে না, চিকিৎসকদের বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার মতো অমানবিক ঘটনাও ঘটছে, সেই সময় এমন মানবিক তৎপরতা পুলিশ বাহিনীকে এক ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। করোনা মহামারীতে সহকর্মী-স্বজনরা মারা গেলেও পুলিশ সদস্যরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব ঠিক পালন করে যাচ্ছেন। নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে রক্ষা করে যাচ্ছেন দেশের মানুষকে। নানা সময় সমালোচনার মুখে পড়া এই বাহিনী এখন ভাসছে প্রশংসায়। পরিণত হয়েছে মানুষের সত্যিকার বন্ধুতে।

জানা গেছে, করোনা সংক্রমণ রোধে ১৬ মাস ধরে বিরামহীন দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা। লকডাউনে সাধারণ মানুষকে ঘরে রাখতে নানা উপায়ে কাজ করছেন। আর এ কাজে নেমে তারা রীতিমতো অসহায় মানুষের ত্রাতারূপে আবির্ভূত হয়েছেন। যে কোনো সমস্যায় এখন সবার আগে কাছে পাওয়া যাচ্ছে পুলিশকেই। কে খাদ্য সংকটে রয়েছেন খোঁজে খাবার নিয়ে হাজির হওয়া, ওষুধ পৌঁছে দেওয়া, টাকা দিয়েও অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে ঘরে ধুঁকতে থাকা অসুস্থদের হাসপাতালে পৌঁছানো, করোনা সন্দেহে যখন প্রতিবেশীরাও কাছে ভিড়ছে না-সেই মৃতদের পরম মমতায় দাফন, রাস্তায় রাস্তায় ভাসমান মানুষের হাতে খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া-কী না করছেন পুলিশ সদস্যরা! শহর-বন্দর-গ্রামে অসহায় পরিবারের হাতে খাদ্যসামগ্রী তুলে দিচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। সব মিলিয়ে ভয়ংকর এই সময়ে মানবিক পুলিশকে কাছে পাচ্ছে দেশের মানুষ।

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) বলেন, দেশের সব ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ পুলিশ অনন্য ভূমিকা পালন করেছে। করোনা মহামারীকালে বাংলাদেশ পুলিশের আত্মত্যাগ ও অনবদ্য অবদানের কথা জাতি অবশ্যই মনে রাখবে। আইজিপি বলেন, করোনাকালে দায়িত্বের বাইরে গিয়েও জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিকে যখন আত্মীয়-স্বজন ত্যাগ করে চলে গেছে, তখন পুলিশ আত্মীয়ের ন্যায় তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য পুলিশ পেয়েছে সাধারণ মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন, ভূয়সী প্রশংসা। মানুষ পুলিশকে সম্মান করেছেন, ভালোবেসেছেন। তিনি বলেন, যারা নানা কারণে পুলিশের সমালোচনা করতেন, তারাও আজ পুলিশের পক্ষে কথা বলছেন, কলম ধরেছেন। এ প্রাপ্তি আমাদের বিশাল অর্জন। আইজিপি বলেন, পুলিশের প্রতি মানুষের এ বিশ্বাস, আস্থা ও সম্মান আমাদের ধরে রাখতে হবে। মানুষের প্রথম ভরসাস্থল হিসেবে কাজ করতে হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহাঃ শফিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অসহায় মানুষদের খাদ্য সাহায্যেও হাত বাড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সংক্রমণের শিকার হয়েছে; মারাও গেছে। মানুষকে বাঁচাতে আমরা প্রাণ দিয়েছি। করোনাকালে পুলিশের জনকল্যাণকর ভূমিকা মানুষের প্রশংসা পাচ্ছে। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ছাড়া এ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় নেই।

ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল আহাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মানুষের জীবন রক্ষায় মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা দিনরাত পরিশ্রম করছেন। লকডাউন বাস্তবায়ন ও চেকপোস্টে তল্লাশি করছেন। পুলিশ সদস্যরা দেশ ও মানুষের প্রতি নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকেই কাজ করছেন। তারা এর আগেও দেশের বিভিন্ন দুর্যোগে জীবন বাজি রেখে কাজ করেছেন। আমরা পুলিশ সদস্যরা সেই ’৭১ সালে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। সন্ত্রাসবিরোধী আন্দোলন, রাজনৈতিক জ্বালাও-পোড়াওসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে মানুষের জানমাল রক্ষায় কাজ করেছি। এ করোনার সময়ও আমরা মানবসেবায় কাজ করে যাচ্ছি। আর আইজিপি মহোদয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা মাঠে নিরবচ্ছিন্নভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।’

পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, করোনার মতো ভয়াবহ ছোঁয়াচে ভাইরাস থেকে সাধারণ মানুষকে সুরক্ষা দিতে গিয়ে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন এ পুলিশ সদস্যরাই। এরই মধ্যে সারা দেশে ১৮ হাজারের বেশি সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ দিয়েছেন ১০৩ জন। করোনাকালের শুরুতে মাঠপর্যায়ে কাজ করা পুলিশ সদস্যদের পর্যাপ্ত ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই), মাস্ক ও গ্লাভস ছিল না। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ সদর দফতর থেকে সব ইউনিটের সদস্যের বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে মাঠে দায়িত্ব পালন, আসামি গ্রেফতার এবং কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের বাড়ি পরিদর্শনে মাস্ক ও গ্লাভস ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। দায়িত্ব পালনের সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মাঠপর্যায়ের একাধিক পুলিশ সদস্য জানান, করোনা মোকাবিলায় পুলিশের কাজের তালিকা অনেক লম্বা। যেমন সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা, রাস্তায় জীবাণুনাশক ছিটানো, শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তা করা, সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ করা, চিকিৎসা না পেয়ে থানায় হাজির হওয়া মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, ঘরে থাকা মানুষের কাছে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য পৌঁছে দেওয়া, লকডাউন এলাকায় মানুষের যাওয়া-আসা নিয়ন্ত্রণ করা। এ ছাড়া করোনায় মৃতদের দাফনের ব্যবস্থাতেও পুলিশকে থাকতে হয়।

মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে সার্বক্ষণিক মাঠে কাজ করতে হচ্ছে পুলিশকে। যারা মাঠে কাজ করছেন, তাদের সাধারণ মানুষের সংস্পর্শে আসতে হচ্ছে। ফলে নিজেদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে তাদের ঝুঁকি অনেক বেশি। মাঠে কাজ করে ব্যারাকে ফিরে অবসর, বিশ্রাম এবং ঘুমের সময়ও থাকতে হচ্ছে ঝুঁকিতে। কারণ ব্যারাকে অনেক পুলিশ সদস্য একসঙ্গে থাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা প্রায় অসম্ভব। তবে পুলিশ সদস্যদের সুরক্ষাসামগ্রীর কোনো ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দফতর। পদস্থ একজন কর্মকর্তা বলেন, পর্যাপ্ত সুরক্ষাসামগ্রী নিশ্চিত করার পরই পুলিশ সদস্যদের মাঠে দায়িত্ব পালন করতে পাঠানো হয়। আমাদের যথেষ্ট পরিমাণে সুরক্ষাসামগ্রী রয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, মাঠপর্যায়ে আমরা যারা দায়িত্ব পালন করছি তারা চরম ঝুঁকির মধ্যে আছি। প্রতিটি থানায় মাত্র পাঁচটি করে পিপিই দেওয়া হয়েছে। পর্যাপ্ত মাস্ক ও গ্লাভস নেই। এসব সরঞ্জামের সরবরাহ এখনই বাড়ানো উচিত। পুলিশের অনেক সদস্যকে মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনের পর ব্যারাকে থাকতে হচ্ছে। এতে একদিকে তারা নিজেরা যেমন ঝুঁকির মধ্যে পড়ছেন তেমনি অন্যদেরও ঝুঁকি বাড়ছে। ব্যারাক থেকে পুলিশ সদস্যদের সংখ্যা কমিয়ে অন্যত্র থাকার ব্যবস্থা করাও এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

যেসব দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে

পুলিশের ধানমন্ডি জোনের একজন কর্মকর্তা বলেন, করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রোধে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার মূল কাজ করছে পুলিশ। এ ছাড়া শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তা করা, চিকিৎসা না পেয়ে থানায় হাজির হওয়া মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, ঘরে থাকা মানুষের কাছে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য পৌঁছে দেওয়া, কোয়ারেন্টাইন থেকে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা, লকডাউনে মানুষের যাওয়া-আসা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিতে কাজ করছি আমরা। মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনায় মৃতদের দাফনের ব্যবস্থায়ও পুলিশকে থাকতে হচ্ছে।

খাবার দিচ্ছে পুলিশ

করোনা সংক্রমণের মধ্যে রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় ঘরবন্দী নিম্নআয়ের মানুষকে প্রতিদিন খাবার সরবরাহ করছে পুলিশ। এ খাবারের জন্য কাউকে কোথাও লাইন দিতে হয় না। কোনো কোনো স্থানে পুলিশের গাড়িই বাড়ি বাড়ি গিয়ে রান্না করা খাবার পৌঁছে দিয়ে আসে। এসব খাবার রান্না করা হয় পুলিশ লাইন্স ও দাঙ্গা দমন বিভাগের হেঁসেলে। প্রতিদিন রান্না করে খাবার প্রস্তুতের পর তা সরবরাহ করা হয়। দেশের বিভিন্ন এলাকায় পুলিশ সদস্যরা নিজ উদ্যোগে নিম্নআয়ের মানুষের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন। কোনো কোনো এলাকায় পুলিশ সদস্যরা ঘরবন্দী মানুষের বাজারও করে দিচ্ছেন।

প্রাণ যাচ্ছে পুলিশ সদস্যদের

দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ সদস্যরা করোনায় আক্রান্ত হন। গত ১৬ মাসে এ পর্যন্ত ১৮ হাজারের বেশি সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ হারিয়েছেন ১০৩ জন পুলিশ সদস্য। এর মধ্যে র‌্যাবের রয়েছেন ৬ জন।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি