শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১

করোনাকালে মানুষের পাশে মানবিক পুলিশ

অসহায়দের খাদ্য সরবরাহ থেকে শুরু করে লাশ দাফন প্রাণ হারিয়েছেন ১০৩ জন আক্রান্ত ১৮ সহস্রাধিক
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে মানুষের পাশে মানবিক পুলিশ

করোনাকালের শুরুর ঘটনা। ঢাকার ধামরাইয়ে করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা যান পাখি মন্ডল। তার মৃতদেহের কাছে কোনো স্বজন যাননি। মৃতদেহ পড়ে ছিল। খবর পেয়ে এগিয়ে যায় পুলিশ। ধামরাই থানা পুলিশ লাশটি কায়েতপাড়া শ্মশানে নিয়ে সৎকার করে। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মধ্যরাতে একজন করোনা রোগীকে বাড়ি থেকে বের করে দেন বাড়িওয়ালা। খবর পেয়ে পুলিশ হাজির। গভীর রাতে পুলিশ তাকে সেই বাড়িতে তুলে দিয়ে আসে। করোনা আক্রান্ত সাভারের আশরাফুজ্জামানকে ফেলে বাসা থেকে চলে যান তার স্ত্রী ও সন্তান। সেখানেও পুলিশ। অসুস্থ ব্যক্তির দেখভালের দায়িত্ব নেয় তারা। ধান উৎপাদনের প্রান্তিক কৃষক ধান কাটতে লোক পাচ্ছিল না। তখনো এগিয়ে এলো পুলিশ। করোনাকালে পুলিশ সদস্যরা পুরোদস্তুর কৃষক হয়ে খেতে নেমে পড়লেন। পাকা ধান কেটে মাড়াই করে দিলেন তারা। হাসি ফোটে কৃষকের মুখে।

করোনাকালে সারা দেশে বাংলাদেশ পুলিশের বর্তমান চিত্র এটি। করোনাভাইরাসের এই মহামারীতে সম্পূর্ণ এক ভিন্ন রূপে হাজির হয়েছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। করোনা সংক্রমণের আতঙ্কে মানুষ যখন একে অন্যের বিপদেও কাছে যাচ্ছে না, চিকিৎসকদের বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার মতো অমানবিক ঘটনাও ঘটছে, সেই সময় এমন মানবিক তৎপরতা পুলিশ বাহিনীকে এক ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। করোনা মহামারীতে সহকর্মী-স্বজনরা মারা গেলেও পুলিশ সদস্যরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব ঠিক পালন করে যাচ্ছেন। নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে রক্ষা করে যাচ্ছেন দেশের মানুষকে। নানা সময় সমালোচনার মুখে পড়া এই বাহিনী এখন ভাসছে প্রশংসায়। পরিণত হয়েছে মানুষের সত্যিকার বন্ধুতে।

জানা গেছে, করোনা সংক্রমণ রোধে ১৬ মাস ধরে বিরামহীন দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা। লকডাউনে সাধারণ মানুষকে ঘরে রাখতে নানা উপায়ে কাজ করছেন। আর এ কাজে নেমে তারা রীতিমতো অসহায় মানুষের ত্রাতারূপে আবির্ভূত হয়েছেন। যে কোনো সমস্যায় এখন সবার আগে কাছে পাওয়া যাচ্ছে পুলিশকেই। কে খাদ্য সংকটে রয়েছেন খোঁজে খাবার নিয়ে হাজির হওয়া, ওষুধ পৌঁছে দেওয়া, টাকা দিয়েও অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে ঘরে ধুঁকতে থাকা অসুস্থদের হাসপাতালে পৌঁছানো, করোনা সন্দেহে যখন প্রতিবেশীরাও কাছে ভিড়ছে না-সেই মৃতদের পরম মমতায় দাফন, রাস্তায় রাস্তায় ভাসমান মানুষের হাতে খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া-কী না করছেন পুলিশ সদস্যরা! শহর-বন্দর-গ্রামে অসহায় পরিবারের হাতে খাদ্যসামগ্রী তুলে দিচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। সব মিলিয়ে ভয়ংকর এই সময়ে মানবিক পুলিশকে কাছে পাচ্ছে দেশের মানুষ।

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) বলেন, দেশের সব ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ পুলিশ অনন্য ভূমিকা পালন করেছে। করোনা মহামারীকালে বাংলাদেশ পুলিশের আত্মত্যাগ ও অনবদ্য অবদানের কথা জাতি অবশ্যই মনে রাখবে। আইজিপি বলেন, করোনাকালে দায়িত্বের বাইরে গিয়েও জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিকে যখন আত্মীয়-স্বজন ত্যাগ করে চলে গেছে, তখন পুলিশ আত্মীয়ের ন্যায় তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য পুলিশ পেয়েছে সাধারণ মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন, ভূয়সী প্রশংসা। মানুষ পুলিশকে সম্মান করেছেন, ভালোবেসেছেন। তিনি বলেন, যারা নানা কারণে পুলিশের সমালোচনা করতেন, তারাও আজ পুলিশের পক্ষে কথা বলছেন, কলম ধরেছেন। এ প্রাপ্তি আমাদের বিশাল অর্জন। আইজিপি বলেন, পুলিশের প্রতি মানুষের এ বিশ্বাস, আস্থা ও সম্মান আমাদের ধরে রাখতে হবে। মানুষের প্রথম ভরসাস্থল হিসেবে কাজ করতে হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহাঃ শফিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অসহায় মানুষদের খাদ্য সাহায্যেও হাত বাড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সংক্রমণের শিকার হয়েছে; মারাও গেছে। মানুষকে বাঁচাতে আমরা প্রাণ দিয়েছি। করোনাকালে পুলিশের জনকল্যাণকর ভূমিকা মানুষের প্রশংসা পাচ্ছে। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ছাড়া এ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় নেই।

ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল আহাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মানুষের জীবন রক্ষায় মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা দিনরাত পরিশ্রম করছেন। লকডাউন বাস্তবায়ন ও চেকপোস্টে তল্লাশি করছেন। পুলিশ সদস্যরা দেশ ও মানুষের প্রতি নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকেই কাজ করছেন। তারা এর আগেও দেশের বিভিন্ন দুর্যোগে জীবন বাজি রেখে কাজ করেছেন। আমরা পুলিশ সদস্যরা সেই ’৭১ সালে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। সন্ত্রাসবিরোধী আন্দোলন, রাজনৈতিক জ্বালাও-পোড়াওসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে মানুষের জানমাল রক্ষায় কাজ করেছি। এ করোনার সময়ও আমরা মানবসেবায় কাজ করে যাচ্ছি। আর আইজিপি মহোদয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা মাঠে নিরবচ্ছিন্নভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।’

পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, করোনার মতো ভয়াবহ ছোঁয়াচে ভাইরাস থেকে সাধারণ মানুষকে সুরক্ষা দিতে গিয়ে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন এ পুলিশ সদস্যরাই। এরই মধ্যে সারা দেশে ১৮ হাজারের বেশি সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ দিয়েছেন ১০৩ জন। করোনাকালের শুরুতে মাঠপর্যায়ে কাজ করা পুলিশ সদস্যদের পর্যাপ্ত ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই), মাস্ক ও গ্লাভস ছিল না। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ সদর দফতর থেকে সব ইউনিটের সদস্যের বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে মাঠে দায়িত্ব পালন, আসামি গ্রেফতার এবং কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের বাড়ি পরিদর্শনে মাস্ক ও গ্লাভস ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। দায়িত্ব পালনের সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মাঠপর্যায়ের একাধিক পুলিশ সদস্য জানান, করোনা মোকাবিলায় পুলিশের কাজের তালিকা অনেক লম্বা। যেমন সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা, রাস্তায় জীবাণুনাশক ছিটানো, শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তা করা, সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ করা, চিকিৎসা না পেয়ে থানায় হাজির হওয়া মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, ঘরে থাকা মানুষের কাছে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য পৌঁছে দেওয়া, লকডাউন এলাকায় মানুষের যাওয়া-আসা নিয়ন্ত্রণ করা। এ ছাড়া করোনায় মৃতদের দাফনের ব্যবস্থাতেও পুলিশকে থাকতে হয়।

মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে সার্বক্ষণিক মাঠে কাজ করতে হচ্ছে পুলিশকে। যারা মাঠে কাজ করছেন, তাদের সাধারণ মানুষের সংস্পর্শে আসতে হচ্ছে। ফলে নিজেদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে তাদের ঝুঁকি অনেক বেশি। মাঠে কাজ করে ব্যারাকে ফিরে অবসর, বিশ্রাম এবং ঘুমের সময়ও থাকতে হচ্ছে ঝুঁকিতে। কারণ ব্যারাকে অনেক পুলিশ সদস্য একসঙ্গে থাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা প্রায় অসম্ভব। তবে পুলিশ সদস্যদের সুরক্ষাসামগ্রীর কোনো ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দফতর। পদস্থ একজন কর্মকর্তা বলেন, পর্যাপ্ত সুরক্ষাসামগ্রী নিশ্চিত করার পরই পুলিশ সদস্যদের মাঠে দায়িত্ব পালন করতে পাঠানো হয়। আমাদের যথেষ্ট পরিমাণে সুরক্ষাসামগ্রী রয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, মাঠপর্যায়ে আমরা যারা দায়িত্ব পালন করছি তারা চরম ঝুঁকির মধ্যে আছি। প্রতিটি থানায় মাত্র পাঁচটি করে পিপিই দেওয়া হয়েছে। পর্যাপ্ত মাস্ক ও গ্লাভস নেই। এসব সরঞ্জামের সরবরাহ এখনই বাড়ানো উচিত। পুলিশের অনেক সদস্যকে মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনের পর ব্যারাকে থাকতে হচ্ছে। এতে একদিকে তারা নিজেরা যেমন ঝুঁকির মধ্যে পড়ছেন তেমনি অন্যদেরও ঝুঁকি বাড়ছে। ব্যারাক থেকে পুলিশ সদস্যদের সংখ্যা কমিয়ে অন্যত্র থাকার ব্যবস্থা করাও এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

যেসব দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে

পুলিশের ধানমন্ডি জোনের একজন কর্মকর্তা বলেন, করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রোধে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার মূল কাজ করছে পুলিশ। এ ছাড়া শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তা করা, চিকিৎসা না পেয়ে থানায় হাজির হওয়া মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, ঘরে থাকা মানুষের কাছে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য পৌঁছে দেওয়া, কোয়ারেন্টাইন থেকে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা, লকডাউনে মানুষের যাওয়া-আসা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিতে কাজ করছি আমরা। মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনায় মৃতদের দাফনের ব্যবস্থায়ও পুলিশকে থাকতে হচ্ছে।

খাবার দিচ্ছে পুলিশ

করোনা সংক্রমণের মধ্যে রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় ঘরবন্দী নিম্নআয়ের মানুষকে প্রতিদিন খাবার সরবরাহ করছে পুলিশ। এ খাবারের জন্য কাউকে কোথাও লাইন দিতে হয় না। কোনো কোনো স্থানে পুলিশের গাড়িই বাড়ি বাড়ি গিয়ে রান্না করা খাবার পৌঁছে দিয়ে আসে। এসব খাবার রান্না করা হয় পুলিশ লাইন্স ও দাঙ্গা দমন বিভাগের হেঁসেলে। প্রতিদিন রান্না করে খাবার প্রস্তুতের পর তা সরবরাহ করা হয়। দেশের বিভিন্ন এলাকায় পুলিশ সদস্যরা নিজ উদ্যোগে নিম্নআয়ের মানুষের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন। কোনো কোনো এলাকায় পুলিশ সদস্যরা ঘরবন্দী মানুষের বাজারও করে দিচ্ছেন।

প্রাণ যাচ্ছে পুলিশ সদস্যদের

দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ সদস্যরা করোনায় আক্রান্ত হন। গত ১৬ মাসে এ পর্যন্ত ১৮ হাজারের বেশি সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ হারিয়েছেন ১০৩ জন পুলিশ সদস্য। এর মধ্যে র‌্যাবের রয়েছেন ৬ জন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৭ মিনিট আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে