শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

এবার চূড়ান্ত নিষ্পত্তির পালা

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
এবার চূড়ান্ত নিষ্পত্তির পালা

১৭ বছর আগে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে চালানো হয়েছিল ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। ২৪ জন নিহত ও ৫ শতাধিক মানুষ আহত হওয়ার ঘটনায় করা দুই মামলায় বিচারিক আদালতে রায় হয়েছে তিন বছর আগে। এবার উচ্চ আদালতে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির পালা। সংশ্লিষ্টরা জানান, করোনার কারণে উচ্চ আদালতে ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শুরুতে কিছুটা বিলম্ব হলেও খুব শিগগিরই বহুল আলোচিত মামলা দুটির ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শুরুর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। শুনানি শুরুতে সব ধরনের প্রস্তুতিও শেষের দিকে। ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর দেওয়া বিচারিক আদালতের রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ আসামিকে মৃত্যুদন্ড দেয় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১। একই অপরাধে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীসহ ১৯ আসামিকে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয়। আরও ১১ আসামিকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। রায়ে আদালত বলে, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী (তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা) শেখ হাসিনাকে হত্যা করে তাঁর দল আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করাই ছিল তৎকালীন রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রত্যক্ষ মদদে চালানো হামলার উদ্দেশ্য। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন জানায়, এ ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে করা দুই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি গ্রহণে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বস্তু পেপারবুক ছাপা শেষ হয়ে গত বছরই সুপ্রিম কোর্টে এসে পৌঁছেছে। হত্যা মামলার ১৩ ভলিউমে মোট ৫৮৫টি এবং বিস্ফোরক মামলার জন্য ১১ ভলিউমে মোট ৪৯৫টি পেপারবুক প্রস্তুত রয়েছে। হত্যা মামলায় ডেথ রেফারেন্সের পাশাপাশি ২২টি আপিল ও ১২টি জেল আপিল দায়ের হয়েছে। অন্যদিকে বিস্ফোরক মামলায় ১৭টি আপিল দায়েরের পাশাপাশি ১২টি জেল আপিল দাখিল করেছেন আসামিরা। এখন শেষ মুহূর্তের যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে। রাষ্ট্রপক্ষ জানিয়েছেন, অতিদ্রুত সময়ের মধ্যেই মামলা দুটি শুনানির উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও স্পেশাল অফিসার বলেন, ‘পেপারবুক আমাদের হাতে রয়েছে। পেপারবুক যাচাই-বাছাইয়ের কাজও শেষ পর্যায়ে। এ কাজ শেষ হলেই বিধি অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ ফৌজদারি কার্যবিধির ৩১ ধারা অনুযায়ী নিম্ন আদালত আসামিকে মৃত্যুদন্ড দিলে তা কার্যকরের জন্য হাই কোর্টের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। মৃত্যুদন্ডের রায় ঘোষণার পর মামলার সব নথি হাই কোর্টে পাঠানো হয়, যা ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে হাই কোর্টে এন্ট্রি হয়। একই সঙ্গে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দন্ডিতরা আপিল ও জেল আপিল দায়ের করেন। ডেথ রেফারেন্স, আপিল ও জেল আপিল একসঙ্গে শুনানি হয়। ডেথ রেফারেন্স শুনানির পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে পেপারবুক তৈরি করতে হয়। পেপারবুকে মামলার এজাহার, অভিযোগপত্র, জব্দ তালিকা, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন, সাক্ষীদের জবানবন্দি, জেরা ও বিচারিক আদালতের রায় পর্যায়ক্রমে সাজানো থাকে বলেই জানা গেছে। জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনার কারণে আদালতের কার্যক্রমে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটেছে। অত্যন্ত দ্রুততম সময়ে এ মামলা দুটির পেপারবুক তৈরি হয়েছে। প্রায় ২২ হাজার পৃষ্ঠার পেপারবুক। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সুপ্রিম কোর্টের ছুটি শুরু হচ্ছে। আমরা চাচ্ছি ছুটির আগেই এ মামলার বেঞ্চ নির্ধারণ করতে চাই, যাতে অক্টোবরে শুনানিটা শুরু করা যায়। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে আমি অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গেও আলাপ করেছি।’ জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ। খুব শিগগিরই হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে করা দুই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানির উদ্যোগ নেব।’ তিনি বলেন, ‘বিচারিক আদালতে খুবই ভালো রায় হয়েছে। হাই কোর্টেও বিচারিক আদালতের দেওয়া সাজা যাতে বহাল থাকে সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।’

মামলা থেকে বিচার : বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা ঘটে। ওই নৃশংস হামলায় আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত ও নেতা-কর্মী-আইনজীবী-সাংবাদিকসহ ৫ শতাধিক লোক আহত হন। অল্পের জন্য বেঁচে যান তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রাণে বেঁচে গেলেও গ্রেনেডের প্রচ- শব্দে তার শ্রবণেন্দ্রিয় আঘাতপ্রাপ্ত হয়। হামলার দিন রাতেই এসআই শরীফ ফারুক আহমেদ বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় একটি মামলা করেন। পরদিন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে মামলা করতে গেলে তা নেওয়া হয়নি। মামলা ভিন্ন খাতে নিতে বিএনপির নীতিনির্ধারক অনেকে সে সময় একটি প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থাকে ব্যবহার করেন।

২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পুনর্তদন্ত শুরু হয়। তখন বেরিয়ে আসতে থাকে অনেক অজানা তথ্য। ২০০৮ সালের ১১ জুন সিআইডি কর্মকর্তা ফজলুল কবীর দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টু, তার ভাই মাওলানা তাজউদ্দিন, হুজিবি নেতা মুফতি হান্নানসহ ২২ জনকে আসামি করা হয়। ওই বছরই মামলা দুটি দ্রুত বিচার আদালতে স্থানান্তর করা হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে হামলার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পর অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেয় আদালত। দুই বছর তদন্তের পর ২০১১ সালের ৩ জুলাই তারেক রহমানসহ ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করা হয়।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ১৯ আসামি হলেন- বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, ডিজিএফআইর সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, এনএসআইর সাবেক ডিজি ব্রিগেডিয়ার (অব.) আবদুর রহিম, সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, হানিফ পরিবহনের মালিক মো. হানিফ (পলাতক), মাওলানা তাজউদ্দিন (পলাতক), মাওলানা শেখ আবদুস সালাম, মো. আবদুল মাজেদ ভাট ওরফে মো. ইউসুফ ভাট, আবদুল মালেক ওরফে গোলাম মোহাম্মদ, মাওলানা শওকত ওসমান, মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমান, মাওলানা আবু সাঈদ, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল, জাহাঙ্গীর আলম, হাফেজ মাওলানা আবু তাহের, হোসাইন আহমেদ তামিম, মঈন উদ্দিন শেখ, রফিকুল ইসলাম ও উজ্জ্বল ওরফে রতন।

যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত ১৯ আসামি- তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়া (পলাতক), হারিছ চৌধুরী (পলাতক), শাহাদাৎ উল্লাহ ওরফে জুয়েল, মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আবু ওমর আবু হোমাইরা ওরফে পীরসাহেব, মাওলানা সাব্বির আহমদ ওরফে আবদুল হান্নান সাব্বির, আরিফ হাসান ওরফে সুজন ওরফে আবদুর রাজ্জাক, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, আবুবকর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, মো. আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ, মহিবুল মোত্তাকিন ওরফে মুত্তাকিন (পলাতক), আনিসুল মুরছালিন ওরফে মুরছালিন (পলাতক), মো. খলিল (পলাতক), জাহাঙ্গীর আলম বদর (পলাতক), মো. ইকবাল (পলাতক), লিটন ওরফে মাওলানা লিটন (পলাতক), কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ (পলাতক), মুফতি শফিকুর রহমান (পলাতক), মুফতি আবদুল হাই (পলাতক) ও রাতুল আহম্মেদ বাবু (পলাতক)।

তিন আইজিপিসহ ১১ জনের দুই ও তিন বছর সাজা : পুলিশের সাবেক আইজি খোদাবক্স চৌধুরী (কারাগারে), সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (অব.) রুহুল আমিন (কারাগারে), এএসপি (অব.) আবদুর রশিদ (কারাগারে) ও এএসপি (অব.) মুন্সি আতিকুর রহমানকে (কারাগারে) তিন বছর করে কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা হয়েছে। অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (অব.) সাইফুল ইসলাম ডিউক (কারাগারে), সাবেক আইজিপি আশরাফুল হুদা (কারাগারে), সাবেক আইজিপি শহুদুল হক (কারাগারে), ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ টি এম আমিন (পলাতক), লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) সাইফুল ইসলাম জোয়ারদার (পলাতক), ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক উপকমিশনার ওবায়দুর রহমান (পলাতক) ও ডিএমপির সাবেক উপকমিশনার খান সাঈদ হাসানকে (পলাতক) দুই বছর করে কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য

৪৫ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের
সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল বাঁচাতে সেই কিংবদন্তি কোচের অবসর ভাঙাতে চায় ইতালি!
দল বাঁচাতে সেই কিংবদন্তি কোচের অবসর ভাঙাতে চায় ইতালি!

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা
হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

টুঙ্গিপাড়ায় মোটরসাইকেল-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে কিশোর নিহত, আহত ২
টুঙ্গিপাড়ায় মোটরসাইকেল-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে কিশোর নিহত, আহত ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাথরঘাটায় টিসিবি পণ্যের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড
পাথরঘাটায় টিসিবি পণ্যের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝরা লিচু কুড়িয়ে স্বপ্ন সাজায় শিশুরা
ঝরা লিচু কুড়িয়ে স্বপ্ন সাজায় শিশুরা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাগেরহাটে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ২০
বাগেরহাটে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দিন বদলের মঞ্চের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব
বগুড়ায় দিন বদলের মঞ্চের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তুত টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপের মঞ্চ : অনন্য রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে স্টিভেন স্মিথ
প্রস্তুত টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপের মঞ্চ : অনন্য রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে স্টিভেন স্মিথ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নামী পরিচালকের বিরুদ্ধে গাড়িচালককে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ
নামী পরিচালকের বিরুদ্ধে গাড়িচালককে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডায় দুর্ঘটনায় নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা বুধবার
কানাডায় দুর্ঘটনায় নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রেঞ্চ ওপেন: দীর্ঘস্থায়ী ফাইনালের রেকর্ড গড়ে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাজ
ফ্রেঞ্চ ওপেন: দীর্ঘস্থায়ী ফাইনালের রেকর্ড গড়ে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হলিউড অভিনেত্রী পিপা স্কট মারা গেছেন
হলিউড অভিনেত্রী পিপা স্কট মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আখাউড়া স্থলবন্দর : চারদিন বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
আখাউড়া স্থলবন্দর : চারদিন বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিত-কোহলিদের শূন্যতা পূরণ হয়ে যাবে; দাবি পন্টিংয়ের
রোহিত-কোহলিদের শূন্যতা পূরণ হয়ে যাবে; দাবি পন্টিংয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় সরকারের প্রতি জনগণ আস্থা হারাচ্ছে'
'নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় সরকারের প্রতি জনগণ আস্থা হারাচ্ছে'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?
তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিকান্দার রাজার অভিযোগে কোচ বরখাস্ত
সিকান্দার রাজার অভিযোগে কোচ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঈদ আনন্দ আড্ডা, প্রবাসে মিলনমেলা ও হৃদ্যতার উৎসব
সিডনিতে ঈদ আনন্দ আড্ডা, প্রবাসে মিলনমেলা ও হৃদ্যতার উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্বাচিত সরকারের লম্বা সময় থাকা উচিত নয় : নূরুল ইসলাম বুলবুল
অনির্বাচিত সরকারের লম্বা সময় থাকা উচিত নয় : নূরুল ইসলাম বুলবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক