শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকারে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

সারা দেশে আদালতগুলোয় থাকা মামলাজট দূর করে বিচারপ্রার্থীদের দ্রুত বিচারপ্রাপ্তি নিশ্চিত করাই এ সময়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, এমনিতেই প্রায় ৪০ লাখ মামলার জট। তার ওপর করোনা পরিস্থিতি বিচার বিভাগকে আরও চাপে ফেলেছে। আমরা যেমন বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচারপ্রাপ্তির সংস্কৃতি শুরু করতে পেরেছি, জনগণ আমাদের ওপর যে আস্থা রাখছে, দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে সাধারণ মানুষের সেই আস্থা ধরে রাখাই প্রথম কাজ। গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন আনিসুল হক। বিচার বিভাগের  ডিজিটাইজেশন, ই-জুডিশিয়ারি, মামলার জট কমানো, সাক্ষ্য আইন সংস্কার, বিচারক সংখ্যা বাড়ানো, বিচার বিভাগের অবকাঠামোর উন্নয়নসহ বিচারাঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে আইনমন্ত্রী সাক্ষাৎকারে এ সব কথা বলেন।

করোনার সংক্রমণের সময়ে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে বিচার ব্যবস্থা সচল রাখা হয়েছিল। এর যৌক্তিকতা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সাধারণ সময়ে অপরাধ হলে, তার বিচারটাও হয়। কিন্তু করোনাকালে যখন বিচার বিভাগ একপ্রকার বন্ধ ছিল, তখনো কিন্তু অপরাধ হয়েছে। তাই আইনের শাসন সচল রাখতে আমরা ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে হলেও দেশের আদালতগুলো খোলা রাখার ব্যবস্থা করেছি। দিনের পর যেমন রাত আসে, তেমনি বিচারেও কোনোদিন স্থবিরতা আনা যায় না। তিনি বলেন, আমরা প্রায় ১০০ বছর পর অতিমারী দেখছি। সর্বশেষ অতিমারী ছিল স্পেনিশ ফ্লু। এ অবস্থায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখলেন আদালতগুলো বেশিদিন বন্ধ রাখা যাবে না। আদালত বন্ধ রাখলে অপরাধ হবে, কিন্তু বিচার হবে না। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী আমাকে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সেই নির্দেশনার আলোকে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলোচনা করে আমরা ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা চালু করেছিলাম। আর ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনার জন্য আমরা ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার আইন-২০২০’ করেছি। তখন সংসদ অধিবেশন না থাকায় জরুরি ভিত্তিতে আইনটি প্রথমে অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হয়েছিল। ভার্চুয়াল আদালত নিয়ে নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা করে আমরা কিন্তু সফল হয়েছি। এখন আমরা ভাবছি নিয়মিত আদালতের পাশাপাশি ভার্চুয়াল আদালতকেও কীভাবে স্থায়ীরূপ দেওয়া যায়। তিনি বলেন, অনেক সময়ই কিছু পরিস্থিতি তৈরি হয়, যখন আসামি বা সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা যায় না, ঠিক সে সময়ে আমাদের ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা কাজে আসবে।

ভার্চুয়াল আদালত পূর্ণাঙ্গরূপে কার্যকরে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে কি-না জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, ভার্চুয়াল আদালতে পূর্ণাঙ্গ বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আমাদের বর্তমান সাক্ষ্য আইনটাই বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কীভাবে সাক্ষ্য দিলে বা এভিডেন্স উপস্থাপন করলে সেটা গ্রহণযোগ্য হবে, সাক্ষ্য আইনে তা স্পষ্টভাবে বলা আছে। আমাদের সাক্ষ্য আইনটি ১৮৭২ সালের, সে সময় ভার্চুয়াল বিষয়গুলো যুক্ত করা হয়নি। কারণ, তখন ভার্চুয়াল বিষয়টার ধারণাও কারও ছিল না। তাই আমাদের সাক্ষ্য আইনটি সময়োপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। সেই কাজটিই আমরা করছি। খুব শিগগিরই আইনটি সংসদে উপস্থাপন করা হবে।

বিচার বিভাগ পূর্ণাঙ্গ ডিজিটালাইজেশন করতে ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্প কবে বাস্তবায়ন হবে, তার অগ্রগতি কতদূর-জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এই করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের অনেক কিছুই নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। তাই আমরা ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পটাকে দুই ভাগে ভাগ করেছি। একটি স্বল্প মেয়াদি ও আরেকটি দীর্ঘ মেয়াদি। ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন হবে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি। যার কার্যক্রম অনেকটাই শুরু হয়ে গেছে। আর দীর্ঘ মেয়াদি ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পের অগ্রগতিও অনেক। ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পটি খুব শিগগিরই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে পাঠানো হবে।

প্রকল্পের বিষয়বস্তু সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, দুটি প্রকল্প আমরা এমনভাবে হাতে নিয়েছি, যাতে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি দীর্ঘ মেয়াদি প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ার পর বাতিল না হয়ে যায়। বরং সহায়ক হিসেবে কাজ করে। মূল কথা ২২৭ কোটি টাকা যেন অপচয় না হয়। আনিসুল হক বলেন, প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টে জায়গা সংকুলান হচ্ছে না। পুরনো মামলার ফাইলের স্তূপ জমে আছে। যার মধ্যে ৫০-৬০ বছরের পুরনো মামলাও রয়েছে। এগুলোকে আর্কাইভিং সিস্টেমের আওতায় আনা গেলে কাগুজে ফাইলগুলো ধ্বংস করা যাবে। তাহলে জায়গা নিয়েও সমস্যা থাকবে না। এ কাজগুলো আমরা করব। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন, কার্যকর ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা বাস্তবায়নে যেসব কাজ করা প্রয়োজন, যেসব টেকিনিক্যাল স্থাপনা প্রয়োজন, সেগুলো করতে। সে কারণেই আমি, প্রধান বিচারপতি ও আইসিটি উপদেষ্টা মিলে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটা তৈরি করেছি। বিচার বিভাগের ওপর ৪০ লাখ মামলার বোঝা করোনার কারণে আরও বেড়েছে। এই মামলাজট কমাতে নেওয়া উদ্যোগ সম্পর্কে আনিসুল হক বলেন, আজকে আপনারা দেখছেন মামলার জট প্রায় ৪০ লাখে দাঁড়িয়েছে। এটা কিন্তু একদিনে জমা হয়নি। গত প্রায় ৫০ বছরে জমাকৃত মামলা এখানে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, মামলা জটের বিষয়ে বলতেই হয়, এখানে করোনা আমাদের সাংঘাতিক রকমের ক্ষতি করেছে। ২৬ হাজার মানুষের জীবনতো নিয়েছেই, আমাদের বিচার বিভাগেরও খুবই ক্ষতি করেছে এই ভাইরাস। তিনি আরও বলেন, ২০২০ সাল আসার আগে আমরা একটা পরিকল্পনা নিয়েছিলাম অন্তত ৬ লাখ মামলা নিষ্পত্তি করার। এটা স্বীকার করতেই হবে, ওই বছরে একটা মামলাও কমাতে পারিনি। মার্চ মাস থেকে করোনার কারণে বড় সংকট তৈরি হয়ে যায়। পরে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ২০২০ সালের পরিকল্পনাটা আমরা ২০২১ সালে বাস্তবায়ন করব। আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন এই করোনা পরিস্থিতিতে আট মাস চলে গেছে। এই পরিকল্পনা বস্তবায়নের জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়ার কথা, সেগুলো আমরা এই বছরেও নিতে পারলাম না। এখন আমি আশা করছি, আগামী বছর হয়তো করোনার প্রকোপ এতোটা থাকবে না। আমরা অন্ততপক্ষে কিছুটা হলেও স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরে যাবো। ফলে ২০২০ সালে ৬ লাখ মামলা কমিয়ে আনার যে পরিকল্পনা নিয়েছিলাম তা অন্তত ২০২২ সালে বাস্তবায়ন করতে পারবো।

তিনি বলেন, আমরা আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টকে সাংঘাতিকভাবে উৎসাহিত করছি। আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টের একটা পদ্ধতি হচ্ছে- ফৌজদারি অনেক মামলা রয়েছে, যেগুলো আপসযোগ্য। আমি প্রধান বিচারপতির কাছে একটি প্রাকটিস ডাইরেকশন প্রার্থনা করেছি। যেসব মামলা আপসযোগ্য, সেসব মামলায় বিচারকই বাদী-বিবাদীকে বলবেন, আপস করে আসতে, প্র্যাকটিস ডাইরেকশনে বিচারিক আদালতের বিচারকদের প্রতি এমন নির্দেশনাই দেওয়া হবে সুপ্রিম কোর্ট থেকে। তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, এখনো আপস হয়, অনেক সময় আইন বহির্ভূত আপসও হয়। আমরা এটাকে একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে চাচ্ছি। এই পদ্ধতিতে আপস হলে আদালত সেটা গ্রহণ করবে। এতে বাদী-বিবাদীও ভরসা পাবে তাদের আপস আদালতের মাধ্যমে হয়েছে। এ ছাড়া আদালতের বাইরে মামলা নিষ্পত্তিতে লিগ্যাল এইড সার্ভিসকেও আরও তৎপর হতে বলেছি। লিগ্যাল এইড এখন ইউনিয়ন পর্যায়ে চলে গেছে। এ ছাড়া মামলার দীর্ঘসূত্রতা কমিয়ে আনতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতেও  (এডিআর) গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানান মন্ত্রী।

দেশে এক সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতি ছিল। এই সমস্যা এখন কি কাটিয়ে ওঠা গেছে? জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা সাংবাদিকরাই এর প্রধান সাক্ষী। আপনারা দেখেছেন, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ নামক কালো আইনের মাধ্যমে সপরিবারে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার বিচার বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। যে মামলার বিচার শেষ করতে ৩৪ বছর লেগেছে। জেল হত্যা মামলাও সম্পন্ন হয়েছে। সেটারও বিচার সম্পন্ন হতে ৩৪ বছর লেগেছে। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেছেন। একাত্তরে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন তাদের বিচার সেখানে হয়েছে। এই বিচার চলমান রয়েছে। এগুলো কিন্তু বিচারহীনতার সংস্কৃতির অংশ ছিল।

তিনি বলেন, এসব অপরাধের বিচার যখন হচ্ছিল না, তখন মানুষ বলত এদেশে বিচার হয় না। এখানে বিচারহীনতার সংস্কৃতি রয়েছে। এখন এসব মামলার বিচার সম্পন্ন হওয়ায় মানুষের মনে একটা বিশ্বাস জšে§ছে যে, বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচার প্রাপ্তির সংস্কৃতিতে পৌঁছেছে দেশ। এখন এটাকে আরও সুদৃঢ় ও সুসংহত করতে মামলা জট কমানো গেলেই বিচার বিভাগের ওপর মানুষের আস্থা আরও অনেক দৃঢ় হবে।

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম প্রসঙ্গে আনিসুল হক বলেন, আগস্ট মাস আসলেই এ বিষয়ে সাংবাদিকরা আমাদের প্রশ্ন করে থাকেন। অন্য সময় তারা এটা নিয়ে কিছু বলেন না। কিন্তু শুধুই আগস্ট নয়, সারা বছরই আমাদের কাজ চলমান থাকে। তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা সারা বছরই করে থাকি। তিনি বলেন, আমি আগেও বলেছি, এখনো বলছি, এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। তাদের ফিরিয়ে আনতে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। যতক্ষণ না তাদের সবাইকে তথা শেষজন পর্যন্ত ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে পারছি, ততক্ষণ আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আইনমন্ত্রী হিসেবে এই মুহূর্তে তার সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমাদের সামনে আরেকটি চ্যালেঞ্জ ছিল তা হলো দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া। আপনারা দেখেছেন, যেখানেই স্পর্শকাতর কোনো অপরাধ হয়েছে, যেটা মানুষ ও সমাজকে নাড়া দিয়েছে, সেখানেই বিচার বিভাগ ব্যবস্থা নিয়েছে। প্রসিকিউশন, বিচারক তথা বিচার বিভাগ, আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ফেনীর মাদরাসা ছাত্রী নুসরাত হত্যা মামলা, বুয়েটের ছাত্র আবরার হত্যা, শহীদ রমিজউদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী বাস চাপা পড়ে নিহত হওয়া, পায়ুপথে গ্যাস ঢুকিয়ে শিশু হত্যা- এসব ঘটনায় করা মামলা অত্যন্ত তড়িৎ গতিতে বিচার সম্পন্ন করতে পেরেছি। আইনের সব দিক অর্থাৎ সব নিয়ম-কানুন পালন করেই বিচার সম্পন্ন করা হয়েছে। এই যে দ্রুত বিচারের প্রথা চালু হয়েছে, এটা যাতে অব্যাহত থাকে, মানুষ যাতে হতাশ না হয়, বিচার বিভাগের ওপর আস্থা থাকে, সেটাও কিন্তু একটা বড় চ্যালেঞ্জ। একদিকে মামলার জট কমানো, আরেক দিকে বিচার বিভাগ যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয় তা দ্রুত সমাধান করে বিচার ব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় করাই আমার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। জনগণের প্রতিনিধি সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচনী এলাকায় সন্তুষ্টির কাজ সম্পর্কে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, অন্য সবার মতো আমি নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নে অনেক কাজ করেছি। সে বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাই না। আমি চাই, আমার এলাকার মানুষই এটা বলবে। তবে আমি এটুকু বলতে পারি, আমি প্রতিটা মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে পেরেছি। আমি আমার এলাকার বেকার সমস্যা দূর করতে কাজ করতে পেরেছি। আমি মনে করি, একটি পরিবারের অর্থনৈতিক সমস্যা কাটলেই তার অনেক সমস্যা দূর হয়ে যায়। তাই চাকরি দেওয়ার মতো যাদেরই পেয়েছি, তাদেরই চাকরি দিয়েছি। এটাই আমার সেটিসফ্যাকশনের জায়গা।

বিচার বিভাগের একটা সময় ছিল, যখন একই এজলাসে দুজন বিচারককে সময় ভাগ করে বসতে হতো। এমন সংকট উত্তরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমরা প্রতিটি জেলায় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি ভবন করছি। আমরা এ পর্যন্ত ৩০টি ভবন উদ্বোধন করেছি। আরও ১৪টা তৈরি হয়ে গেছে, উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে। বাকিগুলোর কাজ চলছে। এই জায়গার সংকট দূর করতে ক্যাপিটাল বিল্ডিং প্রজেক্ট আমরা নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা কিন্তু জুডিশিয়াল একাডেমিও করছি। কারণ হচ্ছে, প্রশিক্ষণ বিচারিক প্রক্রিয়ার একটি বড় ফাংশন। সে জন্য আমরা ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি করার প্রস্তুতি নিয়েছি। পদ্মা সেতু পার হয়ে শিবচরে জমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম চলছে।

মামলাজট প্রসঙ্গ আসলেই অভিযোগ আসে দেশে বিচারক সংকটের। এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, বিচারক সংকটের বিষয়টা সঠিক নয়। আমাদের নিম্ন আদালতের বিচারকের পদ রয়েছে ১৮৫২টি। আমাদের এই ১৮৫২ জনই বিচারক রয়েছেন। এই ১৮৫২ জনের বাইরেও আমাদের ৫০ জনের রিজার্ভ পুল রয়েছে। তিনি বলেন, এই ১৮৫২ জনের মধ্যে হঠাৎ কেউ মারা যেতে পারেন। কারও বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে। তাহলে তখন কি তিনি যে আদালতের দায়িত্বে ছিলেন, সেই আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে? না, থাকবে না। আমরা তখন রিজার্ভ পুল থেকে পদায়ন করব। এখন প্রশ্ন আসবে, যদি জেলা জজের পদ খালি হয়, তাহলে সদ্য নিয়োগ পাওয়া সহকারী জজকে কি সেই আদালতের দায়িত্ব দেওয়া হবে। না, সেটা হবে না। নিম্ন ধাপের বিচারকদের পদোন্নতি দিয়ে রিজার্ভ পুল থেকে সহকারী জজকে পদায়ন করা হবে।

আইনমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমরা কিন্তু আরও ১২৭ জন বিচারকের পদ সৃষ্টি করতে পেরেছি। ফলে আমাদের বিচারক সংখ্যা দাঁড়াবে ১৯৭৯ এ। বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়াটা একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে রয়েছে। আনিসুল হক বলেন, করোনা পরিস্থিতিটা নিয়ন্ত্রণে আসছে। আমরা একটা হিসাব করব। আমাদের কী পরিমাণ মামলা রয়েছে আর কতজন বিচারক বাড়ালে সেই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে। সেই হিসাব করে আমরা জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনকে বিচারক নিয়োগের বিষয়ে রিকোয়েজিশন দেব।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
সর্বশেষ খবর
৮০৯ কর্মচারীর একসাথে ছুটি, নেত্রকোনায় বিদ্যুৎ বিপর্যয়
৮০৯ কর্মচারীর একসাথে ছুটি, নেত্রকোনায় বিদ্যুৎ বিপর্যয়

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সড়কে সৌন্দর্যবর্ধনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুয়াকাটা সড়কে সৌন্দর্যবর্ধনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে একদিনে ১২ দলের ফুটবল খেলা
নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে একদিনে ১২ দলের ফুটবল খেলা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হওয়ার আহ্বান
শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হওয়ার আহ্বান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই সতীনের ঝগড়ায় ঘরে আগুন, শিশুসহ দগ্ধ ৩
দুই সতীনের ঝগড়ায় ঘরে আগুন, শিশুসহ দগ্ধ ৩

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন শাসন ব্যবস্থা জরুরি: এ্যানি
দেশে নতুন শাসন ব্যবস্থা জরুরি: এ্যানি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছরে শিক্ষার্থীদের সঠিক ইতিহাস পড়ানো হয়নি : নওশাদ জমির
গত ১৭ বছরে শিক্ষার্থীদের সঠিক ইতিহাস পড়ানো হয়নি : নওশাদ জমির

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান না চাইলে ভালো রাজনীতি করতে হবে: সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান না চাইলে ভালো রাজনীতি করতে হবে: সালাহউদ্দিন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় শিক্ষার্থী হত্যা মামলার আসামিদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
কলাপাড়ায় শিক্ষার্থী হত্যা মামলার আসামিদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় প্রধান শিক্ষককে হাতির পিঠে চড়ে বিদায় দিল শিক্ষার্থীরা
নওগাঁয় প্রধান শিক্ষককে হাতির পিঠে চড়ে বিদায় দিল শিক্ষার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সচেঞ্জ রেটের যাতাঁকলে প্রবাসীরা, বছরে ১৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স হারাচ্ছে বাংলাদেশ: না'লা
এক্সচেঞ্জ রেটের যাতাঁকলে প্রবাসীরা, বছরে ১৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স হারাচ্ছে বাংলাদেশ: না'লা

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়িতে শিক্ষার্থী অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি গ্রেফতার
খাগড়াছড়িতে শিক্ষার্থী অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সীমান্তবর্তী অসহায় গৃহিনীদের মাঝে ছাগল বিতরণ
পঞ্চগড়ে সীমান্তবর্তী অসহায় গৃহিনীদের মাঝে ছাগল বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপ্রিমকোর্টের অবকাশকালীন সময়ে অফিসের নতুন সময়সূচি
সুপ্রিমকোর্টের অবকাশকালীন সময়ে অফিসের নতুন সময়সূচি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীতে হাজী সমাবেশ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারীতে হাজী সমাবেশ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে বাড়ানো হচ্ছে বুথের সংখ্যা
ডাকসু নির্বাচনে বাড়ানো হচ্ছে বুথের সংখ্যা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার সঙ্গে সিলেটের রেল যোগাযোগ বন্ধ
ঢাকার সঙ্গে সিলেটের রেল যোগাযোগ বন্ধ

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ভালুকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাছ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় লালন আখড়াবাড়িতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার
কুষ্টিয়ায় লালন আখড়াবাড়িতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার
শেরপুরে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচি জনমনে আশা জাগিয়েছে : মোতাহার
বিএনপির ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচি জনমনে আশা জাগিয়েছে : মোতাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব: ধর্ম উপদেষ্টা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঞ্ছারামপুরে ১৫ কেজি গাঁজাসহ ৬ মাদক কারবারী আটক
বাঞ্ছারামপুরে ১৫ কেজি গাঁজাসহ ৬ মাদক কারবারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণরা জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছে: আদিলুর রহমান
তরুণরা জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছে: আদিলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ‘সমৃদ্ধ দেশ বিনির্মাণে নারীর বহুমুখী ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
কুষ্টিয়ায় ‘সমৃদ্ধ দেশ বিনির্মাণে নারীর বহুমুখী ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে কৃষক সমাবেশ
টাঙ্গাইলে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান’
‘কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া
হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে
মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন