শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকারে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

সারা দেশে আদালতগুলোয় থাকা মামলাজট দূর করে বিচারপ্রার্থীদের দ্রুত বিচারপ্রাপ্তি নিশ্চিত করাই এ সময়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, এমনিতেই প্রায় ৪০ লাখ মামলার জট। তার ওপর করোনা পরিস্থিতি বিচার বিভাগকে আরও চাপে ফেলেছে। আমরা যেমন বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচারপ্রাপ্তির সংস্কৃতি শুরু করতে পেরেছি, জনগণ আমাদের ওপর যে আস্থা রাখছে, দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে সাধারণ মানুষের সেই আস্থা ধরে রাখাই প্রথম কাজ। গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন আনিসুল হক। বিচার বিভাগের  ডিজিটাইজেশন, ই-জুডিশিয়ারি, মামলার জট কমানো, সাক্ষ্য আইন সংস্কার, বিচারক সংখ্যা বাড়ানো, বিচার বিভাগের অবকাঠামোর উন্নয়নসহ বিচারাঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে আইনমন্ত্রী সাক্ষাৎকারে এ সব কথা বলেন।

করোনার সংক্রমণের সময়ে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে বিচার ব্যবস্থা সচল রাখা হয়েছিল। এর যৌক্তিকতা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সাধারণ সময়ে অপরাধ হলে, তার বিচারটাও হয়। কিন্তু করোনাকালে যখন বিচার বিভাগ একপ্রকার বন্ধ ছিল, তখনো কিন্তু অপরাধ হয়েছে। তাই আইনের শাসন সচল রাখতে আমরা ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে হলেও দেশের আদালতগুলো খোলা রাখার ব্যবস্থা করেছি। দিনের পর যেমন রাত আসে, তেমনি বিচারেও কোনোদিন স্থবিরতা আনা যায় না। তিনি বলেন, আমরা প্রায় ১০০ বছর পর অতিমারী দেখছি। সর্বশেষ অতিমারী ছিল স্পেনিশ ফ্লু। এ অবস্থায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখলেন আদালতগুলো বেশিদিন বন্ধ রাখা যাবে না। আদালত বন্ধ রাখলে অপরাধ হবে, কিন্তু বিচার হবে না। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী আমাকে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সেই নির্দেশনার আলোকে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলোচনা করে আমরা ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা চালু করেছিলাম। আর ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনার জন্য আমরা ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার আইন-২০২০’ করেছি। তখন সংসদ অধিবেশন না থাকায় জরুরি ভিত্তিতে আইনটি প্রথমে অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হয়েছিল। ভার্চুয়াল আদালত নিয়ে নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা করে আমরা কিন্তু সফল হয়েছি। এখন আমরা ভাবছি নিয়মিত আদালতের পাশাপাশি ভার্চুয়াল আদালতকেও কীভাবে স্থায়ীরূপ দেওয়া যায়। তিনি বলেন, অনেক সময়ই কিছু পরিস্থিতি তৈরি হয়, যখন আসামি বা সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা যায় না, ঠিক সে সময়ে আমাদের ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা কাজে আসবে।

ভার্চুয়াল আদালত পূর্ণাঙ্গরূপে কার্যকরে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে কি-না জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, ভার্চুয়াল আদালতে পূর্ণাঙ্গ বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আমাদের বর্তমান সাক্ষ্য আইনটাই বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কীভাবে সাক্ষ্য দিলে বা এভিডেন্স উপস্থাপন করলে সেটা গ্রহণযোগ্য হবে, সাক্ষ্য আইনে তা স্পষ্টভাবে বলা আছে। আমাদের সাক্ষ্য আইনটি ১৮৭২ সালের, সে সময় ভার্চুয়াল বিষয়গুলো যুক্ত করা হয়নি। কারণ, তখন ভার্চুয়াল বিষয়টার ধারণাও কারও ছিল না। তাই আমাদের সাক্ষ্য আইনটি সময়োপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। সেই কাজটিই আমরা করছি। খুব শিগগিরই আইনটি সংসদে উপস্থাপন করা হবে।

বিচার বিভাগ পূর্ণাঙ্গ ডিজিটালাইজেশন করতে ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্প কবে বাস্তবায়ন হবে, তার অগ্রগতি কতদূর-জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এই করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের অনেক কিছুই নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। তাই আমরা ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পটাকে দুই ভাগে ভাগ করেছি। একটি স্বল্প মেয়াদি ও আরেকটি দীর্ঘ মেয়াদি। ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন হবে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি। যার কার্যক্রম অনেকটাই শুরু হয়ে গেছে। আর দীর্ঘ মেয়াদি ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পের অগ্রগতিও অনেক। ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পটি খুব শিগগিরই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে পাঠানো হবে।

প্রকল্পের বিষয়বস্তু সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, দুটি প্রকল্প আমরা এমনভাবে হাতে নিয়েছি, যাতে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি দীর্ঘ মেয়াদি প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ার পর বাতিল না হয়ে যায়। বরং সহায়ক হিসেবে কাজ করে। মূল কথা ২২৭ কোটি টাকা যেন অপচয় না হয়। আনিসুল হক বলেন, প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টে জায়গা সংকুলান হচ্ছে না। পুরনো মামলার ফাইলের স্তূপ জমে আছে। যার মধ্যে ৫০-৬০ বছরের পুরনো মামলাও রয়েছে। এগুলোকে আর্কাইভিং সিস্টেমের আওতায় আনা গেলে কাগুজে ফাইলগুলো ধ্বংস করা যাবে। তাহলে জায়গা নিয়েও সমস্যা থাকবে না। এ কাজগুলো আমরা করব। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন, কার্যকর ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা বাস্তবায়নে যেসব কাজ করা প্রয়োজন, যেসব টেকিনিক্যাল স্থাপনা প্রয়োজন, সেগুলো করতে। সে কারণেই আমি, প্রধান বিচারপতি ও আইসিটি উপদেষ্টা মিলে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটা তৈরি করেছি। বিচার বিভাগের ওপর ৪০ লাখ মামলার বোঝা করোনার কারণে আরও বেড়েছে। এই মামলাজট কমাতে নেওয়া উদ্যোগ সম্পর্কে আনিসুল হক বলেন, আজকে আপনারা দেখছেন মামলার জট প্রায় ৪০ লাখে দাঁড়িয়েছে। এটা কিন্তু একদিনে জমা হয়নি। গত প্রায় ৫০ বছরে জমাকৃত মামলা এখানে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, মামলা জটের বিষয়ে বলতেই হয়, এখানে করোনা আমাদের সাংঘাতিক রকমের ক্ষতি করেছে। ২৬ হাজার মানুষের জীবনতো নিয়েছেই, আমাদের বিচার বিভাগেরও খুবই ক্ষতি করেছে এই ভাইরাস। তিনি আরও বলেন, ২০২০ সাল আসার আগে আমরা একটা পরিকল্পনা নিয়েছিলাম অন্তত ৬ লাখ মামলা নিষ্পত্তি করার। এটা স্বীকার করতেই হবে, ওই বছরে একটা মামলাও কমাতে পারিনি। মার্চ মাস থেকে করোনার কারণে বড় সংকট তৈরি হয়ে যায়। পরে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ২০২০ সালের পরিকল্পনাটা আমরা ২০২১ সালে বাস্তবায়ন করব। আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন এই করোনা পরিস্থিতিতে আট মাস চলে গেছে। এই পরিকল্পনা বস্তবায়নের জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়ার কথা, সেগুলো আমরা এই বছরেও নিতে পারলাম না। এখন আমি আশা করছি, আগামী বছর হয়তো করোনার প্রকোপ এতোটা থাকবে না। আমরা অন্ততপক্ষে কিছুটা হলেও স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরে যাবো। ফলে ২০২০ সালে ৬ লাখ মামলা কমিয়ে আনার যে পরিকল্পনা নিয়েছিলাম তা অন্তত ২০২২ সালে বাস্তবায়ন করতে পারবো।

তিনি বলেন, আমরা আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টকে সাংঘাতিকভাবে উৎসাহিত করছি। আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টের একটা পদ্ধতি হচ্ছে- ফৌজদারি অনেক মামলা রয়েছে, যেগুলো আপসযোগ্য। আমি প্রধান বিচারপতির কাছে একটি প্রাকটিস ডাইরেকশন প্রার্থনা করেছি। যেসব মামলা আপসযোগ্য, সেসব মামলায় বিচারকই বাদী-বিবাদীকে বলবেন, আপস করে আসতে, প্র্যাকটিস ডাইরেকশনে বিচারিক আদালতের বিচারকদের প্রতি এমন নির্দেশনাই দেওয়া হবে সুপ্রিম কোর্ট থেকে। তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, এখনো আপস হয়, অনেক সময় আইন বহির্ভূত আপসও হয়। আমরা এটাকে একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে চাচ্ছি। এই পদ্ধতিতে আপস হলে আদালত সেটা গ্রহণ করবে। এতে বাদী-বিবাদীও ভরসা পাবে তাদের আপস আদালতের মাধ্যমে হয়েছে। এ ছাড়া আদালতের বাইরে মামলা নিষ্পত্তিতে লিগ্যাল এইড সার্ভিসকেও আরও তৎপর হতে বলেছি। লিগ্যাল এইড এখন ইউনিয়ন পর্যায়ে চলে গেছে। এ ছাড়া মামলার দীর্ঘসূত্রতা কমিয়ে আনতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতেও  (এডিআর) গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানান মন্ত্রী।

দেশে এক সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতি ছিল। এই সমস্যা এখন কি কাটিয়ে ওঠা গেছে? জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা সাংবাদিকরাই এর প্রধান সাক্ষী। আপনারা দেখেছেন, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ নামক কালো আইনের মাধ্যমে সপরিবারে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার বিচার বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। যে মামলার বিচার শেষ করতে ৩৪ বছর লেগেছে। জেল হত্যা মামলাও সম্পন্ন হয়েছে। সেটারও বিচার সম্পন্ন হতে ৩৪ বছর লেগেছে। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেছেন। একাত্তরে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন তাদের বিচার সেখানে হয়েছে। এই বিচার চলমান রয়েছে। এগুলো কিন্তু বিচারহীনতার সংস্কৃতির অংশ ছিল।

তিনি বলেন, এসব অপরাধের বিচার যখন হচ্ছিল না, তখন মানুষ বলত এদেশে বিচার হয় না। এখানে বিচারহীনতার সংস্কৃতি রয়েছে। এখন এসব মামলার বিচার সম্পন্ন হওয়ায় মানুষের মনে একটা বিশ্বাস জšে§ছে যে, বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচার প্রাপ্তির সংস্কৃতিতে পৌঁছেছে দেশ। এখন এটাকে আরও সুদৃঢ় ও সুসংহত করতে মামলা জট কমানো গেলেই বিচার বিভাগের ওপর মানুষের আস্থা আরও অনেক দৃঢ় হবে।

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম প্রসঙ্গে আনিসুল হক বলেন, আগস্ট মাস আসলেই এ বিষয়ে সাংবাদিকরা আমাদের প্রশ্ন করে থাকেন। অন্য সময় তারা এটা নিয়ে কিছু বলেন না। কিন্তু শুধুই আগস্ট নয়, সারা বছরই আমাদের কাজ চলমান থাকে। তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা সারা বছরই করে থাকি। তিনি বলেন, আমি আগেও বলেছি, এখনো বলছি, এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। তাদের ফিরিয়ে আনতে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। যতক্ষণ না তাদের সবাইকে তথা শেষজন পর্যন্ত ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে পারছি, ততক্ষণ আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আইনমন্ত্রী হিসেবে এই মুহূর্তে তার সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমাদের সামনে আরেকটি চ্যালেঞ্জ ছিল তা হলো দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া। আপনারা দেখেছেন, যেখানেই স্পর্শকাতর কোনো অপরাধ হয়েছে, যেটা মানুষ ও সমাজকে নাড়া দিয়েছে, সেখানেই বিচার বিভাগ ব্যবস্থা নিয়েছে। প্রসিকিউশন, বিচারক তথা বিচার বিভাগ, আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ফেনীর মাদরাসা ছাত্রী নুসরাত হত্যা মামলা, বুয়েটের ছাত্র আবরার হত্যা, শহীদ রমিজউদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী বাস চাপা পড়ে নিহত হওয়া, পায়ুপথে গ্যাস ঢুকিয়ে শিশু হত্যা- এসব ঘটনায় করা মামলা অত্যন্ত তড়িৎ গতিতে বিচার সম্পন্ন করতে পেরেছি। আইনের সব দিক অর্থাৎ সব নিয়ম-কানুন পালন করেই বিচার সম্পন্ন করা হয়েছে। এই যে দ্রুত বিচারের প্রথা চালু হয়েছে, এটা যাতে অব্যাহত থাকে, মানুষ যাতে হতাশ না হয়, বিচার বিভাগের ওপর আস্থা থাকে, সেটাও কিন্তু একটা বড় চ্যালেঞ্জ। একদিকে মামলার জট কমানো, আরেক দিকে বিচার বিভাগ যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয় তা দ্রুত সমাধান করে বিচার ব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় করাই আমার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। জনগণের প্রতিনিধি সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচনী এলাকায় সন্তুষ্টির কাজ সম্পর্কে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, অন্য সবার মতো আমি নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নে অনেক কাজ করেছি। সে বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাই না। আমি চাই, আমার এলাকার মানুষই এটা বলবে। তবে আমি এটুকু বলতে পারি, আমি প্রতিটা মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে পেরেছি। আমি আমার এলাকার বেকার সমস্যা দূর করতে কাজ করতে পেরেছি। আমি মনে করি, একটি পরিবারের অর্থনৈতিক সমস্যা কাটলেই তার অনেক সমস্যা দূর হয়ে যায়। তাই চাকরি দেওয়ার মতো যাদেরই পেয়েছি, তাদেরই চাকরি দিয়েছি। এটাই আমার সেটিসফ্যাকশনের জায়গা।

বিচার বিভাগের একটা সময় ছিল, যখন একই এজলাসে দুজন বিচারককে সময় ভাগ করে বসতে হতো। এমন সংকট উত্তরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমরা প্রতিটি জেলায় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি ভবন করছি। আমরা এ পর্যন্ত ৩০টি ভবন উদ্বোধন করেছি। আরও ১৪টা তৈরি হয়ে গেছে, উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে। বাকিগুলোর কাজ চলছে। এই জায়গার সংকট দূর করতে ক্যাপিটাল বিল্ডিং প্রজেক্ট আমরা নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা কিন্তু জুডিশিয়াল একাডেমিও করছি। কারণ হচ্ছে, প্রশিক্ষণ বিচারিক প্রক্রিয়ার একটি বড় ফাংশন। সে জন্য আমরা ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি করার প্রস্তুতি নিয়েছি। পদ্মা সেতু পার হয়ে শিবচরে জমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম চলছে।

মামলাজট প্রসঙ্গ আসলেই অভিযোগ আসে দেশে বিচারক সংকটের। এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, বিচারক সংকটের বিষয়টা সঠিক নয়। আমাদের নিম্ন আদালতের বিচারকের পদ রয়েছে ১৮৫২টি। আমাদের এই ১৮৫২ জনই বিচারক রয়েছেন। এই ১৮৫২ জনের বাইরেও আমাদের ৫০ জনের রিজার্ভ পুল রয়েছে। তিনি বলেন, এই ১৮৫২ জনের মধ্যে হঠাৎ কেউ মারা যেতে পারেন। কারও বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে। তাহলে তখন কি তিনি যে আদালতের দায়িত্বে ছিলেন, সেই আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে? না, থাকবে না। আমরা তখন রিজার্ভ পুল থেকে পদায়ন করব। এখন প্রশ্ন আসবে, যদি জেলা জজের পদ খালি হয়, তাহলে সদ্য নিয়োগ পাওয়া সহকারী জজকে কি সেই আদালতের দায়িত্ব দেওয়া হবে। না, সেটা হবে না। নিম্ন ধাপের বিচারকদের পদোন্নতি দিয়ে রিজার্ভ পুল থেকে সহকারী জজকে পদায়ন করা হবে।

আইনমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমরা কিন্তু আরও ১২৭ জন বিচারকের পদ সৃষ্টি করতে পেরেছি। ফলে আমাদের বিচারক সংখ্যা দাঁড়াবে ১৯৭৯ এ। বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়াটা একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে রয়েছে। আনিসুল হক বলেন, করোনা পরিস্থিতিটা নিয়ন্ত্রণে আসছে। আমরা একটা হিসাব করব। আমাদের কী পরিমাণ মামলা রয়েছে আর কতজন বিচারক বাড়ালে সেই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে। সেই হিসাব করে আমরা জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনকে বিচারক নিয়োগের বিষয়ে রিকোয়েজিশন দেব।

এই বিভাগের আরও খবর
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ