শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকারে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

সারা দেশে আদালতগুলোয় থাকা মামলাজট দূর করে বিচারপ্রার্থীদের দ্রুত বিচারপ্রাপ্তি নিশ্চিত করাই এ সময়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, এমনিতেই প্রায় ৪০ লাখ মামলার জট। তার ওপর করোনা পরিস্থিতি বিচার বিভাগকে আরও চাপে ফেলেছে। আমরা যেমন বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচারপ্রাপ্তির সংস্কৃতি শুরু করতে পেরেছি, জনগণ আমাদের ওপর যে আস্থা রাখছে, দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে সাধারণ মানুষের সেই আস্থা ধরে রাখাই প্রথম কাজ। গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন আনিসুল হক। বিচার বিভাগের  ডিজিটাইজেশন, ই-জুডিশিয়ারি, মামলার জট কমানো, সাক্ষ্য আইন সংস্কার, বিচারক সংখ্যা বাড়ানো, বিচার বিভাগের অবকাঠামোর উন্নয়নসহ বিচারাঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে আইনমন্ত্রী সাক্ষাৎকারে এ সব কথা বলেন।

করোনার সংক্রমণের সময়ে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে বিচার ব্যবস্থা সচল রাখা হয়েছিল। এর যৌক্তিকতা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সাধারণ সময়ে অপরাধ হলে, তার বিচারটাও হয়। কিন্তু করোনাকালে যখন বিচার বিভাগ একপ্রকার বন্ধ ছিল, তখনো কিন্তু অপরাধ হয়েছে। তাই আইনের শাসন সচল রাখতে আমরা ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে হলেও দেশের আদালতগুলো খোলা রাখার ব্যবস্থা করেছি। দিনের পর যেমন রাত আসে, তেমনি বিচারেও কোনোদিন স্থবিরতা আনা যায় না। তিনি বলেন, আমরা প্রায় ১০০ বছর পর অতিমারী দেখছি। সর্বশেষ অতিমারী ছিল স্পেনিশ ফ্লু। এ অবস্থায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখলেন আদালতগুলো বেশিদিন বন্ধ রাখা যাবে না। আদালত বন্ধ রাখলে অপরাধ হবে, কিন্তু বিচার হবে না। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী আমাকে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সেই নির্দেশনার আলোকে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলোচনা করে আমরা ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা চালু করেছিলাম। আর ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনার জন্য আমরা ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার আইন-২০২০’ করেছি। তখন সংসদ অধিবেশন না থাকায় জরুরি ভিত্তিতে আইনটি প্রথমে অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হয়েছিল। ভার্চুয়াল আদালত নিয়ে নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা করে আমরা কিন্তু সফল হয়েছি। এখন আমরা ভাবছি নিয়মিত আদালতের পাশাপাশি ভার্চুয়াল আদালতকেও কীভাবে স্থায়ীরূপ দেওয়া যায়। তিনি বলেন, অনেক সময়ই কিছু পরিস্থিতি তৈরি হয়, যখন আসামি বা সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা যায় না, ঠিক সে সময়ে আমাদের ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা কাজে আসবে।

ভার্চুয়াল আদালত পূর্ণাঙ্গরূপে কার্যকরে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে কি-না জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, ভার্চুয়াল আদালতে পূর্ণাঙ্গ বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আমাদের বর্তমান সাক্ষ্য আইনটাই বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কীভাবে সাক্ষ্য দিলে বা এভিডেন্স উপস্থাপন করলে সেটা গ্রহণযোগ্য হবে, সাক্ষ্য আইনে তা স্পষ্টভাবে বলা আছে। আমাদের সাক্ষ্য আইনটি ১৮৭২ সালের, সে সময় ভার্চুয়াল বিষয়গুলো যুক্ত করা হয়নি। কারণ, তখন ভার্চুয়াল বিষয়টার ধারণাও কারও ছিল না। তাই আমাদের সাক্ষ্য আইনটি সময়োপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। সেই কাজটিই আমরা করছি। খুব শিগগিরই আইনটি সংসদে উপস্থাপন করা হবে।

বিচার বিভাগ পূর্ণাঙ্গ ডিজিটালাইজেশন করতে ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্প কবে বাস্তবায়ন হবে, তার অগ্রগতি কতদূর-জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এই করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের অনেক কিছুই নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। তাই আমরা ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পটাকে দুই ভাগে ভাগ করেছি। একটি স্বল্প মেয়াদি ও আরেকটি দীর্ঘ মেয়াদি। ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন হবে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি। যার কার্যক্রম অনেকটাই শুরু হয়ে গেছে। আর দীর্ঘ মেয়াদি ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পের অগ্রগতিও অনেক। ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পটি খুব শিগগিরই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে পাঠানো হবে।

প্রকল্পের বিষয়বস্তু সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, দুটি প্রকল্প আমরা এমনভাবে হাতে নিয়েছি, যাতে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি দীর্ঘ মেয়াদি প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ার পর বাতিল না হয়ে যায়। বরং সহায়ক হিসেবে কাজ করে। মূল কথা ২২৭ কোটি টাকা যেন অপচয় না হয়। আনিসুল হক বলেন, প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টে জায়গা সংকুলান হচ্ছে না। পুরনো মামলার ফাইলের স্তূপ জমে আছে। যার মধ্যে ৫০-৬০ বছরের পুরনো মামলাও রয়েছে। এগুলোকে আর্কাইভিং সিস্টেমের আওতায় আনা গেলে কাগুজে ফাইলগুলো ধ্বংস করা যাবে। তাহলে জায়গা নিয়েও সমস্যা থাকবে না। এ কাজগুলো আমরা করব। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন, কার্যকর ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা বাস্তবায়নে যেসব কাজ করা প্রয়োজন, যেসব টেকিনিক্যাল স্থাপনা প্রয়োজন, সেগুলো করতে। সে কারণেই আমি, প্রধান বিচারপতি ও আইসিটি উপদেষ্টা মিলে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটা তৈরি করেছি। বিচার বিভাগের ওপর ৪০ লাখ মামলার বোঝা করোনার কারণে আরও বেড়েছে। এই মামলাজট কমাতে নেওয়া উদ্যোগ সম্পর্কে আনিসুল হক বলেন, আজকে আপনারা দেখছেন মামলার জট প্রায় ৪০ লাখে দাঁড়িয়েছে। এটা কিন্তু একদিনে জমা হয়নি। গত প্রায় ৫০ বছরে জমাকৃত মামলা এখানে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, মামলা জটের বিষয়ে বলতেই হয়, এখানে করোনা আমাদের সাংঘাতিক রকমের ক্ষতি করেছে। ২৬ হাজার মানুষের জীবনতো নিয়েছেই, আমাদের বিচার বিভাগেরও খুবই ক্ষতি করেছে এই ভাইরাস। তিনি আরও বলেন, ২০২০ সাল আসার আগে আমরা একটা পরিকল্পনা নিয়েছিলাম অন্তত ৬ লাখ মামলা নিষ্পত্তি করার। এটা স্বীকার করতেই হবে, ওই বছরে একটা মামলাও কমাতে পারিনি। মার্চ মাস থেকে করোনার কারণে বড় সংকট তৈরি হয়ে যায়। পরে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ২০২০ সালের পরিকল্পনাটা আমরা ২০২১ সালে বাস্তবায়ন করব। আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন এই করোনা পরিস্থিতিতে আট মাস চলে গেছে। এই পরিকল্পনা বস্তবায়নের জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়ার কথা, সেগুলো আমরা এই বছরেও নিতে পারলাম না। এখন আমি আশা করছি, আগামী বছর হয়তো করোনার প্রকোপ এতোটা থাকবে না। আমরা অন্ততপক্ষে কিছুটা হলেও স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরে যাবো। ফলে ২০২০ সালে ৬ লাখ মামলা কমিয়ে আনার যে পরিকল্পনা নিয়েছিলাম তা অন্তত ২০২২ সালে বাস্তবায়ন করতে পারবো।

তিনি বলেন, আমরা আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টকে সাংঘাতিকভাবে উৎসাহিত করছি। আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টের একটা পদ্ধতি হচ্ছে- ফৌজদারি অনেক মামলা রয়েছে, যেগুলো আপসযোগ্য। আমি প্রধান বিচারপতির কাছে একটি প্রাকটিস ডাইরেকশন প্রার্থনা করেছি। যেসব মামলা আপসযোগ্য, সেসব মামলায় বিচারকই বাদী-বিবাদীকে বলবেন, আপস করে আসতে, প্র্যাকটিস ডাইরেকশনে বিচারিক আদালতের বিচারকদের প্রতি এমন নির্দেশনাই দেওয়া হবে সুপ্রিম কোর্ট থেকে। তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, এখনো আপস হয়, অনেক সময় আইন বহির্ভূত আপসও হয়। আমরা এটাকে একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে চাচ্ছি। এই পদ্ধতিতে আপস হলে আদালত সেটা গ্রহণ করবে। এতে বাদী-বিবাদীও ভরসা পাবে তাদের আপস আদালতের মাধ্যমে হয়েছে। এ ছাড়া আদালতের বাইরে মামলা নিষ্পত্তিতে লিগ্যাল এইড সার্ভিসকেও আরও তৎপর হতে বলেছি। লিগ্যাল এইড এখন ইউনিয়ন পর্যায়ে চলে গেছে। এ ছাড়া মামলার দীর্ঘসূত্রতা কমিয়ে আনতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতেও  (এডিআর) গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানান মন্ত্রী।

দেশে এক সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতি ছিল। এই সমস্যা এখন কি কাটিয়ে ওঠা গেছে? জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা সাংবাদিকরাই এর প্রধান সাক্ষী। আপনারা দেখেছেন, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ নামক কালো আইনের মাধ্যমে সপরিবারে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার বিচার বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। যে মামলার বিচার শেষ করতে ৩৪ বছর লেগেছে। জেল হত্যা মামলাও সম্পন্ন হয়েছে। সেটারও বিচার সম্পন্ন হতে ৩৪ বছর লেগেছে। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেছেন। একাত্তরে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন তাদের বিচার সেখানে হয়েছে। এই বিচার চলমান রয়েছে। এগুলো কিন্তু বিচারহীনতার সংস্কৃতির অংশ ছিল।

তিনি বলেন, এসব অপরাধের বিচার যখন হচ্ছিল না, তখন মানুষ বলত এদেশে বিচার হয় না। এখানে বিচারহীনতার সংস্কৃতি রয়েছে। এখন এসব মামলার বিচার সম্পন্ন হওয়ায় মানুষের মনে একটা বিশ্বাস জšে§ছে যে, বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচার প্রাপ্তির সংস্কৃতিতে পৌঁছেছে দেশ। এখন এটাকে আরও সুদৃঢ় ও সুসংহত করতে মামলা জট কমানো গেলেই বিচার বিভাগের ওপর মানুষের আস্থা আরও অনেক দৃঢ় হবে।

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম প্রসঙ্গে আনিসুল হক বলেন, আগস্ট মাস আসলেই এ বিষয়ে সাংবাদিকরা আমাদের প্রশ্ন করে থাকেন। অন্য সময় তারা এটা নিয়ে কিছু বলেন না। কিন্তু শুধুই আগস্ট নয়, সারা বছরই আমাদের কাজ চলমান থাকে। তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা সারা বছরই করে থাকি। তিনি বলেন, আমি আগেও বলেছি, এখনো বলছি, এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। তাদের ফিরিয়ে আনতে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। যতক্ষণ না তাদের সবাইকে তথা শেষজন পর্যন্ত ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে পারছি, ততক্ষণ আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আইনমন্ত্রী হিসেবে এই মুহূর্তে তার সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমাদের সামনে আরেকটি চ্যালেঞ্জ ছিল তা হলো দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া। আপনারা দেখেছেন, যেখানেই স্পর্শকাতর কোনো অপরাধ হয়েছে, যেটা মানুষ ও সমাজকে নাড়া দিয়েছে, সেখানেই বিচার বিভাগ ব্যবস্থা নিয়েছে। প্রসিকিউশন, বিচারক তথা বিচার বিভাগ, আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ফেনীর মাদরাসা ছাত্রী নুসরাত হত্যা মামলা, বুয়েটের ছাত্র আবরার হত্যা, শহীদ রমিজউদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী বাস চাপা পড়ে নিহত হওয়া, পায়ুপথে গ্যাস ঢুকিয়ে শিশু হত্যা- এসব ঘটনায় করা মামলা অত্যন্ত তড়িৎ গতিতে বিচার সম্পন্ন করতে পেরেছি। আইনের সব দিক অর্থাৎ সব নিয়ম-কানুন পালন করেই বিচার সম্পন্ন করা হয়েছে। এই যে দ্রুত বিচারের প্রথা চালু হয়েছে, এটা যাতে অব্যাহত থাকে, মানুষ যাতে হতাশ না হয়, বিচার বিভাগের ওপর আস্থা থাকে, সেটাও কিন্তু একটা বড় চ্যালেঞ্জ। একদিকে মামলার জট কমানো, আরেক দিকে বিচার বিভাগ যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয় তা দ্রুত সমাধান করে বিচার ব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় করাই আমার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। জনগণের প্রতিনিধি সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচনী এলাকায় সন্তুষ্টির কাজ সম্পর্কে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, অন্য সবার মতো আমি নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নে অনেক কাজ করেছি। সে বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাই না। আমি চাই, আমার এলাকার মানুষই এটা বলবে। তবে আমি এটুকু বলতে পারি, আমি প্রতিটা মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে পেরেছি। আমি আমার এলাকার বেকার সমস্যা দূর করতে কাজ করতে পেরেছি। আমি মনে করি, একটি পরিবারের অর্থনৈতিক সমস্যা কাটলেই তার অনেক সমস্যা দূর হয়ে যায়। তাই চাকরি দেওয়ার মতো যাদেরই পেয়েছি, তাদেরই চাকরি দিয়েছি। এটাই আমার সেটিসফ্যাকশনের জায়গা।

বিচার বিভাগের একটা সময় ছিল, যখন একই এজলাসে দুজন বিচারককে সময় ভাগ করে বসতে হতো। এমন সংকট উত্তরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমরা প্রতিটি জেলায় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি ভবন করছি। আমরা এ পর্যন্ত ৩০টি ভবন উদ্বোধন করেছি। আরও ১৪টা তৈরি হয়ে গেছে, উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে। বাকিগুলোর কাজ চলছে। এই জায়গার সংকট দূর করতে ক্যাপিটাল বিল্ডিং প্রজেক্ট আমরা নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা কিন্তু জুডিশিয়াল একাডেমিও করছি। কারণ হচ্ছে, প্রশিক্ষণ বিচারিক প্রক্রিয়ার একটি বড় ফাংশন। সে জন্য আমরা ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি করার প্রস্তুতি নিয়েছি। পদ্মা সেতু পার হয়ে শিবচরে জমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম চলছে।

মামলাজট প্রসঙ্গ আসলেই অভিযোগ আসে দেশে বিচারক সংকটের। এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, বিচারক সংকটের বিষয়টা সঠিক নয়। আমাদের নিম্ন আদালতের বিচারকের পদ রয়েছে ১৮৫২টি। আমাদের এই ১৮৫২ জনই বিচারক রয়েছেন। এই ১৮৫২ জনের বাইরেও আমাদের ৫০ জনের রিজার্ভ পুল রয়েছে। তিনি বলেন, এই ১৮৫২ জনের মধ্যে হঠাৎ কেউ মারা যেতে পারেন। কারও বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে। তাহলে তখন কি তিনি যে আদালতের দায়িত্বে ছিলেন, সেই আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে? না, থাকবে না। আমরা তখন রিজার্ভ পুল থেকে পদায়ন করব। এখন প্রশ্ন আসবে, যদি জেলা জজের পদ খালি হয়, তাহলে সদ্য নিয়োগ পাওয়া সহকারী জজকে কি সেই আদালতের দায়িত্ব দেওয়া হবে। না, সেটা হবে না। নিম্ন ধাপের বিচারকদের পদোন্নতি দিয়ে রিজার্ভ পুল থেকে সহকারী জজকে পদায়ন করা হবে।

আইনমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমরা কিন্তু আরও ১২৭ জন বিচারকের পদ সৃষ্টি করতে পেরেছি। ফলে আমাদের বিচারক সংখ্যা দাঁড়াবে ১৯৭৯ এ। বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়াটা একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে রয়েছে। আনিসুল হক বলেন, করোনা পরিস্থিতিটা নিয়ন্ত্রণে আসছে। আমরা একটা হিসাব করব। আমাদের কী পরিমাণ মামলা রয়েছে আর কতজন বিচারক বাড়ালে সেই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে। সেই হিসাব করে আমরা জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনকে বিচারক নিয়োগের বিষয়ে রিকোয়েজিশন দেব।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা