শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকারে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

সারা দেশে আদালতগুলোয় থাকা মামলাজট দূর করে বিচারপ্রার্থীদের দ্রুত বিচারপ্রাপ্তি নিশ্চিত করাই এ সময়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, এমনিতেই প্রায় ৪০ লাখ মামলার জট। তার ওপর করোনা পরিস্থিতি বিচার বিভাগকে আরও চাপে ফেলেছে। আমরা যেমন বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচারপ্রাপ্তির সংস্কৃতি শুরু করতে পেরেছি, জনগণ আমাদের ওপর যে আস্থা রাখছে, দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে সাধারণ মানুষের সেই আস্থা ধরে রাখাই প্রথম কাজ। গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন আনিসুল হক। বিচার বিভাগের  ডিজিটাইজেশন, ই-জুডিশিয়ারি, মামলার জট কমানো, সাক্ষ্য আইন সংস্কার, বিচারক সংখ্যা বাড়ানো, বিচার বিভাগের অবকাঠামোর উন্নয়নসহ বিচারাঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে আইনমন্ত্রী সাক্ষাৎকারে এ সব কথা বলেন।

করোনার সংক্রমণের সময়ে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে বিচার ব্যবস্থা সচল রাখা হয়েছিল। এর যৌক্তিকতা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সাধারণ সময়ে অপরাধ হলে, তার বিচারটাও হয়। কিন্তু করোনাকালে যখন বিচার বিভাগ একপ্রকার বন্ধ ছিল, তখনো কিন্তু অপরাধ হয়েছে। তাই আইনের শাসন সচল রাখতে আমরা ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে হলেও দেশের আদালতগুলো খোলা রাখার ব্যবস্থা করেছি। দিনের পর যেমন রাত আসে, তেমনি বিচারেও কোনোদিন স্থবিরতা আনা যায় না। তিনি বলেন, আমরা প্রায় ১০০ বছর পর অতিমারী দেখছি। সর্বশেষ অতিমারী ছিল স্পেনিশ ফ্লু। এ অবস্থায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখলেন আদালতগুলো বেশিদিন বন্ধ রাখা যাবে না। আদালত বন্ধ রাখলে অপরাধ হবে, কিন্তু বিচার হবে না। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী আমাকে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সেই নির্দেশনার আলোকে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলোচনা করে আমরা ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা চালু করেছিলাম। আর ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনার জন্য আমরা ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার আইন-২০২০’ করেছি। তখন সংসদ অধিবেশন না থাকায় জরুরি ভিত্তিতে আইনটি প্রথমে অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হয়েছিল। ভার্চুয়াল আদালত নিয়ে নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা করে আমরা কিন্তু সফল হয়েছি। এখন আমরা ভাবছি নিয়মিত আদালতের পাশাপাশি ভার্চুয়াল আদালতকেও কীভাবে স্থায়ীরূপ দেওয়া যায়। তিনি বলেন, অনেক সময়ই কিছু পরিস্থিতি তৈরি হয়, যখন আসামি বা সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা যায় না, ঠিক সে সময়ে আমাদের ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা কাজে আসবে।

ভার্চুয়াল আদালত পূর্ণাঙ্গরূপে কার্যকরে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে কি-না জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, ভার্চুয়াল আদালতে পূর্ণাঙ্গ বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আমাদের বর্তমান সাক্ষ্য আইনটাই বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কীভাবে সাক্ষ্য দিলে বা এভিডেন্স উপস্থাপন করলে সেটা গ্রহণযোগ্য হবে, সাক্ষ্য আইনে তা স্পষ্টভাবে বলা আছে। আমাদের সাক্ষ্য আইনটি ১৮৭২ সালের, সে সময় ভার্চুয়াল বিষয়গুলো যুক্ত করা হয়নি। কারণ, তখন ভার্চুয়াল বিষয়টার ধারণাও কারও ছিল না। তাই আমাদের সাক্ষ্য আইনটি সময়োপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। সেই কাজটিই আমরা করছি। খুব শিগগিরই আইনটি সংসদে উপস্থাপন করা হবে।

বিচার বিভাগ পূর্ণাঙ্গ ডিজিটালাইজেশন করতে ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্প কবে বাস্তবায়ন হবে, তার অগ্রগতি কতদূর-জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এই করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের অনেক কিছুই নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। তাই আমরা ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পটাকে দুই ভাগে ভাগ করেছি। একটি স্বল্প মেয়াদি ও আরেকটি দীর্ঘ মেয়াদি। ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন হবে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি। যার কার্যক্রম অনেকটাই শুরু হয়ে গেছে। আর দীর্ঘ মেয়াদি ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পের অগ্রগতিও অনেক। ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পটি খুব শিগগিরই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে পাঠানো হবে।

প্রকল্পের বিষয়বস্তু সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, দুটি প্রকল্প আমরা এমনভাবে হাতে নিয়েছি, যাতে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি দীর্ঘ মেয়াদি প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ার পর বাতিল না হয়ে যায়। বরং সহায়ক হিসেবে কাজ করে। মূল কথা ২২৭ কোটি টাকা যেন অপচয় না হয়। আনিসুল হক বলেন, প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টে জায়গা সংকুলান হচ্ছে না। পুরনো মামলার ফাইলের স্তূপ জমে আছে। যার মধ্যে ৫০-৬০ বছরের পুরনো মামলাও রয়েছে। এগুলোকে আর্কাইভিং সিস্টেমের আওতায় আনা গেলে কাগুজে ফাইলগুলো ধ্বংস করা যাবে। তাহলে জায়গা নিয়েও সমস্যা থাকবে না। এ কাজগুলো আমরা করব। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন, কার্যকর ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা বাস্তবায়নে যেসব কাজ করা প্রয়োজন, যেসব টেকিনিক্যাল স্থাপনা প্রয়োজন, সেগুলো করতে। সে কারণেই আমি, প্রধান বিচারপতি ও আইসিটি উপদেষ্টা মিলে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটা তৈরি করেছি। বিচার বিভাগের ওপর ৪০ লাখ মামলার বোঝা করোনার কারণে আরও বেড়েছে। এই মামলাজট কমাতে নেওয়া উদ্যোগ সম্পর্কে আনিসুল হক বলেন, আজকে আপনারা দেখছেন মামলার জট প্রায় ৪০ লাখে দাঁড়িয়েছে। এটা কিন্তু একদিনে জমা হয়নি। গত প্রায় ৫০ বছরে জমাকৃত মামলা এখানে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, মামলা জটের বিষয়ে বলতেই হয়, এখানে করোনা আমাদের সাংঘাতিক রকমের ক্ষতি করেছে। ২৬ হাজার মানুষের জীবনতো নিয়েছেই, আমাদের বিচার বিভাগেরও খুবই ক্ষতি করেছে এই ভাইরাস। তিনি আরও বলেন, ২০২০ সাল আসার আগে আমরা একটা পরিকল্পনা নিয়েছিলাম অন্তত ৬ লাখ মামলা নিষ্পত্তি করার। এটা স্বীকার করতেই হবে, ওই বছরে একটা মামলাও কমাতে পারিনি। মার্চ মাস থেকে করোনার কারণে বড় সংকট তৈরি হয়ে যায়। পরে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ২০২০ সালের পরিকল্পনাটা আমরা ২০২১ সালে বাস্তবায়ন করব। আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন এই করোনা পরিস্থিতিতে আট মাস চলে গেছে। এই পরিকল্পনা বস্তবায়নের জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়ার কথা, সেগুলো আমরা এই বছরেও নিতে পারলাম না। এখন আমি আশা করছি, আগামী বছর হয়তো করোনার প্রকোপ এতোটা থাকবে না। আমরা অন্ততপক্ষে কিছুটা হলেও স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরে যাবো। ফলে ২০২০ সালে ৬ লাখ মামলা কমিয়ে আনার যে পরিকল্পনা নিয়েছিলাম তা অন্তত ২০২২ সালে বাস্তবায়ন করতে পারবো।

তিনি বলেন, আমরা আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টকে সাংঘাতিকভাবে উৎসাহিত করছি। আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টের একটা পদ্ধতি হচ্ছে- ফৌজদারি অনেক মামলা রয়েছে, যেগুলো আপসযোগ্য। আমি প্রধান বিচারপতির কাছে একটি প্রাকটিস ডাইরেকশন প্রার্থনা করেছি। যেসব মামলা আপসযোগ্য, সেসব মামলায় বিচারকই বাদী-বিবাদীকে বলবেন, আপস করে আসতে, প্র্যাকটিস ডাইরেকশনে বিচারিক আদালতের বিচারকদের প্রতি এমন নির্দেশনাই দেওয়া হবে সুপ্রিম কোর্ট থেকে। তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, এখনো আপস হয়, অনেক সময় আইন বহির্ভূত আপসও হয়। আমরা এটাকে একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে চাচ্ছি। এই পদ্ধতিতে আপস হলে আদালত সেটা গ্রহণ করবে। এতে বাদী-বিবাদীও ভরসা পাবে তাদের আপস আদালতের মাধ্যমে হয়েছে। এ ছাড়া আদালতের বাইরে মামলা নিষ্পত্তিতে লিগ্যাল এইড সার্ভিসকেও আরও তৎপর হতে বলেছি। লিগ্যাল এইড এখন ইউনিয়ন পর্যায়ে চলে গেছে। এ ছাড়া মামলার দীর্ঘসূত্রতা কমিয়ে আনতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতেও  (এডিআর) গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানান মন্ত্রী।

দেশে এক সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতি ছিল। এই সমস্যা এখন কি কাটিয়ে ওঠা গেছে? জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা সাংবাদিকরাই এর প্রধান সাক্ষী। আপনারা দেখেছেন, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ নামক কালো আইনের মাধ্যমে সপরিবারে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার বিচার বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। যে মামলার বিচার শেষ করতে ৩৪ বছর লেগেছে। জেল হত্যা মামলাও সম্পন্ন হয়েছে। সেটারও বিচার সম্পন্ন হতে ৩৪ বছর লেগেছে। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেছেন। একাত্তরে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন তাদের বিচার সেখানে হয়েছে। এই বিচার চলমান রয়েছে। এগুলো কিন্তু বিচারহীনতার সংস্কৃতির অংশ ছিল।

তিনি বলেন, এসব অপরাধের বিচার যখন হচ্ছিল না, তখন মানুষ বলত এদেশে বিচার হয় না। এখানে বিচারহীনতার সংস্কৃতি রয়েছে। এখন এসব মামলার বিচার সম্পন্ন হওয়ায় মানুষের মনে একটা বিশ্বাস জšে§ছে যে, বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচার প্রাপ্তির সংস্কৃতিতে পৌঁছেছে দেশ। এখন এটাকে আরও সুদৃঢ় ও সুসংহত করতে মামলা জট কমানো গেলেই বিচার বিভাগের ওপর মানুষের আস্থা আরও অনেক দৃঢ় হবে।

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম প্রসঙ্গে আনিসুল হক বলেন, আগস্ট মাস আসলেই এ বিষয়ে সাংবাদিকরা আমাদের প্রশ্ন করে থাকেন। অন্য সময় তারা এটা নিয়ে কিছু বলেন না। কিন্তু শুধুই আগস্ট নয়, সারা বছরই আমাদের কাজ চলমান থাকে। তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা সারা বছরই করে থাকি। তিনি বলেন, আমি আগেও বলেছি, এখনো বলছি, এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। তাদের ফিরিয়ে আনতে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। যতক্ষণ না তাদের সবাইকে তথা শেষজন পর্যন্ত ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে পারছি, ততক্ষণ আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আইনমন্ত্রী হিসেবে এই মুহূর্তে তার সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমাদের সামনে আরেকটি চ্যালেঞ্জ ছিল তা হলো দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া। আপনারা দেখেছেন, যেখানেই স্পর্শকাতর কোনো অপরাধ হয়েছে, যেটা মানুষ ও সমাজকে নাড়া দিয়েছে, সেখানেই বিচার বিভাগ ব্যবস্থা নিয়েছে। প্রসিকিউশন, বিচারক তথা বিচার বিভাগ, আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ফেনীর মাদরাসা ছাত্রী নুসরাত হত্যা মামলা, বুয়েটের ছাত্র আবরার হত্যা, শহীদ রমিজউদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী বাস চাপা পড়ে নিহত হওয়া, পায়ুপথে গ্যাস ঢুকিয়ে শিশু হত্যা- এসব ঘটনায় করা মামলা অত্যন্ত তড়িৎ গতিতে বিচার সম্পন্ন করতে পেরেছি। আইনের সব দিক অর্থাৎ সব নিয়ম-কানুন পালন করেই বিচার সম্পন্ন করা হয়েছে। এই যে দ্রুত বিচারের প্রথা চালু হয়েছে, এটা যাতে অব্যাহত থাকে, মানুষ যাতে হতাশ না হয়, বিচার বিভাগের ওপর আস্থা থাকে, সেটাও কিন্তু একটা বড় চ্যালেঞ্জ। একদিকে মামলার জট কমানো, আরেক দিকে বিচার বিভাগ যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয় তা দ্রুত সমাধান করে বিচার ব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় করাই আমার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। জনগণের প্রতিনিধি সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচনী এলাকায় সন্তুষ্টির কাজ সম্পর্কে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, অন্য সবার মতো আমি নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নে অনেক কাজ করেছি। সে বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাই না। আমি চাই, আমার এলাকার মানুষই এটা বলবে। তবে আমি এটুকু বলতে পারি, আমি প্রতিটা মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে পেরেছি। আমি আমার এলাকার বেকার সমস্যা দূর করতে কাজ করতে পেরেছি। আমি মনে করি, একটি পরিবারের অর্থনৈতিক সমস্যা কাটলেই তার অনেক সমস্যা দূর হয়ে যায়। তাই চাকরি দেওয়ার মতো যাদেরই পেয়েছি, তাদেরই চাকরি দিয়েছি। এটাই আমার সেটিসফ্যাকশনের জায়গা।

বিচার বিভাগের একটা সময় ছিল, যখন একই এজলাসে দুজন বিচারককে সময় ভাগ করে বসতে হতো। এমন সংকট উত্তরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমরা প্রতিটি জেলায় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি ভবন করছি। আমরা এ পর্যন্ত ৩০টি ভবন উদ্বোধন করেছি। আরও ১৪টা তৈরি হয়ে গেছে, উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে। বাকিগুলোর কাজ চলছে। এই জায়গার সংকট দূর করতে ক্যাপিটাল বিল্ডিং প্রজেক্ট আমরা নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা কিন্তু জুডিশিয়াল একাডেমিও করছি। কারণ হচ্ছে, প্রশিক্ষণ বিচারিক প্রক্রিয়ার একটি বড় ফাংশন। সে জন্য আমরা ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি করার প্রস্তুতি নিয়েছি। পদ্মা সেতু পার হয়ে শিবচরে জমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম চলছে।

মামলাজট প্রসঙ্গ আসলেই অভিযোগ আসে দেশে বিচারক সংকটের। এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, বিচারক সংকটের বিষয়টা সঠিক নয়। আমাদের নিম্ন আদালতের বিচারকের পদ রয়েছে ১৮৫২টি। আমাদের এই ১৮৫২ জনই বিচারক রয়েছেন। এই ১৮৫২ জনের বাইরেও আমাদের ৫০ জনের রিজার্ভ পুল রয়েছে। তিনি বলেন, এই ১৮৫২ জনের মধ্যে হঠাৎ কেউ মারা যেতে পারেন। কারও বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে। তাহলে তখন কি তিনি যে আদালতের দায়িত্বে ছিলেন, সেই আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে? না, থাকবে না। আমরা তখন রিজার্ভ পুল থেকে পদায়ন করব। এখন প্রশ্ন আসবে, যদি জেলা জজের পদ খালি হয়, তাহলে সদ্য নিয়োগ পাওয়া সহকারী জজকে কি সেই আদালতের দায়িত্ব দেওয়া হবে। না, সেটা হবে না। নিম্ন ধাপের বিচারকদের পদোন্নতি দিয়ে রিজার্ভ পুল থেকে সহকারী জজকে পদায়ন করা হবে।

আইনমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমরা কিন্তু আরও ১২৭ জন বিচারকের পদ সৃষ্টি করতে পেরেছি। ফলে আমাদের বিচারক সংখ্যা দাঁড়াবে ১৯৭৯ এ। বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়াটা একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে রয়েছে। আনিসুল হক বলেন, করোনা পরিস্থিতিটা নিয়ন্ত্রণে আসছে। আমরা একটা হিসাব করব। আমাদের কী পরিমাণ মামলা রয়েছে আর কতজন বিচারক বাড়ালে সেই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে। সেই হিসাব করে আমরা জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনকে বিচারক নিয়োগের বিষয়ে রিকোয়েজিশন দেব।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

২৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা