শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকারে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার দ্রুত নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ

সারা দেশে আদালতগুলোয় থাকা মামলাজট দূর করে বিচারপ্রার্থীদের দ্রুত বিচারপ্রাপ্তি নিশ্চিত করাই এ সময়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, এমনিতেই প্রায় ৪০ লাখ মামলার জট। তার ওপর করোনা পরিস্থিতি বিচার বিভাগকে আরও চাপে ফেলেছে। আমরা যেমন বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচারপ্রাপ্তির সংস্কৃতি শুরু করতে পেরেছি, জনগণ আমাদের ওপর যে আস্থা রাখছে, দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে সাধারণ মানুষের সেই আস্থা ধরে রাখাই প্রথম কাজ। গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন আনিসুল হক। বিচার বিভাগের  ডিজিটাইজেশন, ই-জুডিশিয়ারি, মামলার জট কমানো, সাক্ষ্য আইন সংস্কার, বিচারক সংখ্যা বাড়ানো, বিচার বিভাগের অবকাঠামোর উন্নয়নসহ বিচারাঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে আইনমন্ত্রী সাক্ষাৎকারে এ সব কথা বলেন।

করোনার সংক্রমণের সময়ে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে বিচার ব্যবস্থা সচল রাখা হয়েছিল। এর যৌক্তিকতা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সাধারণ সময়ে অপরাধ হলে, তার বিচারটাও হয়। কিন্তু করোনাকালে যখন বিচার বিভাগ একপ্রকার বন্ধ ছিল, তখনো কিন্তু অপরাধ হয়েছে। তাই আইনের শাসন সচল রাখতে আমরা ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে হলেও দেশের আদালতগুলো খোলা রাখার ব্যবস্থা করেছি। দিনের পর যেমন রাত আসে, তেমনি বিচারেও কোনোদিন স্থবিরতা আনা যায় না। তিনি বলেন, আমরা প্রায় ১০০ বছর পর অতিমারী দেখছি। সর্বশেষ অতিমারী ছিল স্পেনিশ ফ্লু। এ অবস্থায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখলেন আদালতগুলো বেশিদিন বন্ধ রাখা যাবে না। আদালত বন্ধ রাখলে অপরাধ হবে, কিন্তু বিচার হবে না। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী আমাকে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সেই নির্দেশনার আলোকে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলোচনা করে আমরা ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা চালু করেছিলাম। আর ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনার জন্য আমরা ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার আইন-২০২০’ করেছি। তখন সংসদ অধিবেশন না থাকায় জরুরি ভিত্তিতে আইনটি প্রথমে অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হয়েছিল। ভার্চুয়াল আদালত নিয়ে নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা করে আমরা কিন্তু সফল হয়েছি। এখন আমরা ভাবছি নিয়মিত আদালতের পাশাপাশি ভার্চুয়াল আদালতকেও কীভাবে স্থায়ীরূপ দেওয়া যায়। তিনি বলেন, অনেক সময়ই কিছু পরিস্থিতি তৈরি হয়, যখন আসামি বা সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা যায় না, ঠিক সে সময়ে আমাদের ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা কাজে আসবে।

ভার্চুয়াল আদালত পূর্ণাঙ্গরূপে কার্যকরে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে কি-না জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, ভার্চুয়াল আদালতে পূর্ণাঙ্গ বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আমাদের বর্তমান সাক্ষ্য আইনটাই বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কীভাবে সাক্ষ্য দিলে বা এভিডেন্স উপস্থাপন করলে সেটা গ্রহণযোগ্য হবে, সাক্ষ্য আইনে তা স্পষ্টভাবে বলা আছে। আমাদের সাক্ষ্য আইনটি ১৮৭২ সালের, সে সময় ভার্চুয়াল বিষয়গুলো যুক্ত করা হয়নি। কারণ, তখন ভার্চুয়াল বিষয়টার ধারণাও কারও ছিল না। তাই আমাদের সাক্ষ্য আইনটি সময়োপযোগী করা অত্যন্ত জরুরি। সেই কাজটিই আমরা করছি। খুব শিগগিরই আইনটি সংসদে উপস্থাপন করা হবে।

বিচার বিভাগ পূর্ণাঙ্গ ডিজিটালাইজেশন করতে ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্প কবে বাস্তবায়ন হবে, তার অগ্রগতি কতদূর-জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এই করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের অনেক কিছুই নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। তাই আমরা ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পটাকে দুই ভাগে ভাগ করেছি। একটি স্বল্প মেয়াদি ও আরেকটি দীর্ঘ মেয়াদি। ২২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন হবে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি। যার কার্যক্রম অনেকটাই শুরু হয়ে গেছে। আর দীর্ঘ মেয়াদি ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পের অগ্রগতিও অনেক। ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পটি খুব শিগগিরই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে পাঠানো হবে।

প্রকল্পের বিষয়বস্তু সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, দুটি প্রকল্প আমরা এমনভাবে হাতে নিয়েছি, যাতে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটি দীর্ঘ মেয়াদি প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ার পর বাতিল না হয়ে যায়। বরং সহায়ক হিসেবে কাজ করে। মূল কথা ২২৭ কোটি টাকা যেন অপচয় না হয়। আনিসুল হক বলেন, প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টে জায়গা সংকুলান হচ্ছে না। পুরনো মামলার ফাইলের স্তূপ জমে আছে। যার মধ্যে ৫০-৬০ বছরের পুরনো মামলাও রয়েছে। এগুলোকে আর্কাইভিং সিস্টেমের আওতায় আনা গেলে কাগুজে ফাইলগুলো ধ্বংস করা যাবে। তাহলে জায়গা নিয়েও সমস্যা থাকবে না। এ কাজগুলো আমরা করব। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন, কার্যকর ভার্চুয়াল আদালত ব্যবস্থা বাস্তবায়নে যেসব কাজ করা প্রয়োজন, যেসব টেকিনিক্যাল স্থাপনা প্রয়োজন, সেগুলো করতে। সে কারণেই আমি, প্রধান বিচারপতি ও আইসিটি উপদেষ্টা মিলে স্বল্প মেয়াদি প্রকল্পটা তৈরি করেছি। বিচার বিভাগের ওপর ৪০ লাখ মামলার বোঝা করোনার কারণে আরও বেড়েছে। এই মামলাজট কমাতে নেওয়া উদ্যোগ সম্পর্কে আনিসুল হক বলেন, আজকে আপনারা দেখছেন মামলার জট প্রায় ৪০ লাখে দাঁড়িয়েছে। এটা কিন্তু একদিনে জমা হয়নি। গত প্রায় ৫০ বছরে জমাকৃত মামলা এখানে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, মামলা জটের বিষয়ে বলতেই হয়, এখানে করোনা আমাদের সাংঘাতিক রকমের ক্ষতি করেছে। ২৬ হাজার মানুষের জীবনতো নিয়েছেই, আমাদের বিচার বিভাগেরও খুবই ক্ষতি করেছে এই ভাইরাস। তিনি আরও বলেন, ২০২০ সাল আসার আগে আমরা একটা পরিকল্পনা নিয়েছিলাম অন্তত ৬ লাখ মামলা নিষ্পত্তি করার। এটা স্বীকার করতেই হবে, ওই বছরে একটা মামলাও কমাতে পারিনি। মার্চ মাস থেকে করোনার কারণে বড় সংকট তৈরি হয়ে যায়। পরে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ২০২০ সালের পরিকল্পনাটা আমরা ২০২১ সালে বাস্তবায়ন করব। আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন এই করোনা পরিস্থিতিতে আট মাস চলে গেছে। এই পরিকল্পনা বস্তবায়নের জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়ার কথা, সেগুলো আমরা এই বছরেও নিতে পারলাম না। এখন আমি আশা করছি, আগামী বছর হয়তো করোনার প্রকোপ এতোটা থাকবে না। আমরা অন্ততপক্ষে কিছুটা হলেও স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরে যাবো। ফলে ২০২০ সালে ৬ লাখ মামলা কমিয়ে আনার যে পরিকল্পনা নিয়েছিলাম তা অন্তত ২০২২ সালে বাস্তবায়ন করতে পারবো।

তিনি বলেন, আমরা আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টকে সাংঘাতিকভাবে উৎসাহিত করছি। আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্টের একটা পদ্ধতি হচ্ছে- ফৌজদারি অনেক মামলা রয়েছে, যেগুলো আপসযোগ্য। আমি প্রধান বিচারপতির কাছে একটি প্রাকটিস ডাইরেকশন প্রার্থনা করেছি। যেসব মামলা আপসযোগ্য, সেসব মামলায় বিচারকই বাদী-বিবাদীকে বলবেন, আপস করে আসতে, প্র্যাকটিস ডাইরেকশনে বিচারিক আদালতের বিচারকদের প্রতি এমন নির্দেশনাই দেওয়া হবে সুপ্রিম কোর্ট থেকে। তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, এখনো আপস হয়, অনেক সময় আইন বহির্ভূত আপসও হয়। আমরা এটাকে একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে চাচ্ছি। এই পদ্ধতিতে আপস হলে আদালত সেটা গ্রহণ করবে। এতে বাদী-বিবাদীও ভরসা পাবে তাদের আপস আদালতের মাধ্যমে হয়েছে। এ ছাড়া আদালতের বাইরে মামলা নিষ্পত্তিতে লিগ্যাল এইড সার্ভিসকেও আরও তৎপর হতে বলেছি। লিগ্যাল এইড এখন ইউনিয়ন পর্যায়ে চলে গেছে। এ ছাড়া মামলার দীর্ঘসূত্রতা কমিয়ে আনতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতেও  (এডিআর) গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানান মন্ত্রী।

দেশে এক সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতি ছিল। এই সমস্যা এখন কি কাটিয়ে ওঠা গেছে? জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা সাংবাদিকরাই এর প্রধান সাক্ষী। আপনারা দেখেছেন, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ নামক কালো আইনের মাধ্যমে সপরিবারে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার বিচার বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। যে মামলার বিচার শেষ করতে ৩৪ বছর লেগেছে। জেল হত্যা মামলাও সম্পন্ন হয়েছে। সেটারও বিচার সম্পন্ন হতে ৩৪ বছর লেগেছে। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেছেন। একাত্তরে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন তাদের বিচার সেখানে হয়েছে। এই বিচার চলমান রয়েছে। এগুলো কিন্তু বিচারহীনতার সংস্কৃতির অংশ ছিল।

তিনি বলেন, এসব অপরাধের বিচার যখন হচ্ছিল না, তখন মানুষ বলত এদেশে বিচার হয় না। এখানে বিচারহীনতার সংস্কৃতি রয়েছে। এখন এসব মামলার বিচার সম্পন্ন হওয়ায় মানুষের মনে একটা বিশ্বাস জšে§ছে যে, বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বিচার প্রাপ্তির সংস্কৃতিতে পৌঁছেছে দেশ। এখন এটাকে আরও সুদৃঢ় ও সুসংহত করতে মামলা জট কমানো গেলেই বিচার বিভাগের ওপর মানুষের আস্থা আরও অনেক দৃঢ় হবে।

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম প্রসঙ্গে আনিসুল হক বলেন, আগস্ট মাস আসলেই এ বিষয়ে সাংবাদিকরা আমাদের প্রশ্ন করে থাকেন। অন্য সময় তারা এটা নিয়ে কিছু বলেন না। কিন্তু শুধুই আগস্ট নয়, সারা বছরই আমাদের কাজ চলমান থাকে। তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা সারা বছরই করে থাকি। তিনি বলেন, আমি আগেও বলেছি, এখনো বলছি, এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। তাদের ফিরিয়ে আনতে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। যতক্ষণ না তাদের সবাইকে তথা শেষজন পর্যন্ত ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে পারছি, ততক্ষণ আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আইনমন্ত্রী হিসেবে এই মুহূর্তে তার সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমাদের সামনে আরেকটি চ্যালেঞ্জ ছিল তা হলো দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া। আপনারা দেখেছেন, যেখানেই স্পর্শকাতর কোনো অপরাধ হয়েছে, যেটা মানুষ ও সমাজকে নাড়া দিয়েছে, সেখানেই বিচার বিভাগ ব্যবস্থা নিয়েছে। প্রসিকিউশন, বিচারক তথা বিচার বিভাগ, আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ফেনীর মাদরাসা ছাত্রী নুসরাত হত্যা মামলা, বুয়েটের ছাত্র আবরার হত্যা, শহীদ রমিজউদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী বাস চাপা পড়ে নিহত হওয়া, পায়ুপথে গ্যাস ঢুকিয়ে শিশু হত্যা- এসব ঘটনায় করা মামলা অত্যন্ত তড়িৎ গতিতে বিচার সম্পন্ন করতে পেরেছি। আইনের সব দিক অর্থাৎ সব নিয়ম-কানুন পালন করেই বিচার সম্পন্ন করা হয়েছে। এই যে দ্রুত বিচারের প্রথা চালু হয়েছে, এটা যাতে অব্যাহত থাকে, মানুষ যাতে হতাশ না হয়, বিচার বিভাগের ওপর আস্থা থাকে, সেটাও কিন্তু একটা বড় চ্যালেঞ্জ। একদিকে মামলার জট কমানো, আরেক দিকে বিচার বিভাগ যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয় তা দ্রুত সমাধান করে বিচার ব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় করাই আমার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। জনগণের প্রতিনিধি সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচনী এলাকায় সন্তুষ্টির কাজ সম্পর্কে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, অন্য সবার মতো আমি নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নে অনেক কাজ করেছি। সে বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাই না। আমি চাই, আমার এলাকার মানুষই এটা বলবে। তবে আমি এটুকু বলতে পারি, আমি প্রতিটা মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে পেরেছি। আমি আমার এলাকার বেকার সমস্যা দূর করতে কাজ করতে পেরেছি। আমি মনে করি, একটি পরিবারের অর্থনৈতিক সমস্যা কাটলেই তার অনেক সমস্যা দূর হয়ে যায়। তাই চাকরি দেওয়ার মতো যাদেরই পেয়েছি, তাদেরই চাকরি দিয়েছি। এটাই আমার সেটিসফ্যাকশনের জায়গা।

বিচার বিভাগের একটা সময় ছিল, যখন একই এজলাসে দুজন বিচারককে সময় ভাগ করে বসতে হতো। এমন সংকট উত্তরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, আমরা প্রতিটি জেলায় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি ভবন করছি। আমরা এ পর্যন্ত ৩০টি ভবন উদ্বোধন করেছি। আরও ১৪টা তৈরি হয়ে গেছে, উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে। বাকিগুলোর কাজ চলছে। এই জায়গার সংকট দূর করতে ক্যাপিটাল বিল্ডিং প্রজেক্ট আমরা নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা কিন্তু জুডিশিয়াল একাডেমিও করছি। কারণ হচ্ছে, প্রশিক্ষণ বিচারিক প্রক্রিয়ার একটি বড় ফাংশন। সে জন্য আমরা ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি করার প্রস্তুতি নিয়েছি। পদ্মা সেতু পার হয়ে শিবচরে জমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম চলছে।

মামলাজট প্রসঙ্গ আসলেই অভিযোগ আসে দেশে বিচারক সংকটের। এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, বিচারক সংকটের বিষয়টা সঠিক নয়। আমাদের নিম্ন আদালতের বিচারকের পদ রয়েছে ১৮৫২টি। আমাদের এই ১৮৫২ জনই বিচারক রয়েছেন। এই ১৮৫২ জনের বাইরেও আমাদের ৫০ জনের রিজার্ভ পুল রয়েছে। তিনি বলেন, এই ১৮৫২ জনের মধ্যে হঠাৎ কেউ মারা যেতে পারেন। কারও বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে। তাহলে তখন কি তিনি যে আদালতের দায়িত্বে ছিলেন, সেই আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে? না, থাকবে না। আমরা তখন রিজার্ভ পুল থেকে পদায়ন করব। এখন প্রশ্ন আসবে, যদি জেলা জজের পদ খালি হয়, তাহলে সদ্য নিয়োগ পাওয়া সহকারী জজকে কি সেই আদালতের দায়িত্ব দেওয়া হবে। না, সেটা হবে না। নিম্ন ধাপের বিচারকদের পদোন্নতি দিয়ে রিজার্ভ পুল থেকে সহকারী জজকে পদায়ন করা হবে।

আইনমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমরা কিন্তু আরও ১২৭ জন বিচারকের পদ সৃষ্টি করতে পেরেছি। ফলে আমাদের বিচারক সংখ্যা দাঁড়াবে ১৯৭৯ এ। বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়াটা একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে রয়েছে। আনিসুল হক বলেন, করোনা পরিস্থিতিটা নিয়ন্ত্রণে আসছে। আমরা একটা হিসাব করব। আমাদের কী পরিমাণ মামলা রয়েছে আর কতজন বিচারক বাড়ালে সেই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে। সেই হিসাব করে আমরা জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনকে বিচারক নিয়োগের বিষয়ে রিকোয়েজিশন দেব।

এই বিভাগের আরও খবর
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা
দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা

এই মাত্র | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ
‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ
জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ
পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫
সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট
২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে
মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী
এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু
ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা
শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’
‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন