শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

দুই দলের যত প্ল্যান

নতুন ছকে মাঠে নামবে বিএনপি

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন ছকে মাঠে নামবে বিএনপি

বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবিতে আগামী ডিসেম্বরে রাজপথের আন্দোলনে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে বিএনপি। এর আগে অক্টোবর-নভেম্বরে বিভাগীয় ও গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলোতে সমাবেশ করতে চায় দলটি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তিন বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘৩০ ডিসেম্বর’ ঢাকাসহ সারা দেশে বড় ধরনের শোডাউনের চিন্তাভাবনাও করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। কার্যত, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন কমিশন গঠনের আগেই বিএনপি রাজপথ ‘উত্তপ্ত’ করতে চায়। দলীয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে করণীয় ঠিক করতে গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তিন  দিনের রুদ্ধদ্বার ধারাবাহিক বৈঠকে নেতাদের প্রায় সবাই ঘুরেফিরে আন্দোলনে যাওয়ার পক্ষেই মত দেন। তবে রাজপথে নামার আগে বিএনপিসহ অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলো ‘আন্দোলনমুখী’ নেতৃত্বে পুনর্গঠনের দাবিও উঠে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে। গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ভার্চুয়ালে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সভাপতিত্ব করেন। তিন দিনের ধারাবাহিক বৈঠকে মোট ২৮৬ জন নেতা উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে ১১৮ জন নেতা বক্তব্য রাখেন বলে জানান দলের কেন্দ্রীয় দফতরের দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স। জানা যায়, রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বেগম জিয়ার মুক্তি, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ও সবার মতামতের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠনসহ ১০-১২ দফা খসড়া দাবি প্রণয়ন করা হয়। গতকাল সন্ধ্যায় বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকে সিরিজ বৈঠকের মতামত নিয়ে আলোচনা হয়। একই সঙ্গে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাংগঠনিক জেলার শীর্ষ নেতৃত্ব, বিভিন্ন পেশাজীবী ও বিশিষ্টজনদের সঙ্গে নতুন করে সিরিজ বৈঠকের দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ মুহুর্তে আমাদের সামনে মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা, গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করা এবং জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করা। সে লক্ষ্যেই আমরা দলীয় নেতাদের মতামত নিচ্ছি। পর্যায়ক্রমে আমরা কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাংগঠনিক জেলা পর্যায়ের শীর্ষ নেতা এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনের মতামত নেব। সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে আমরা সামনে পথ চলতে চাই। এটাও ঠিক, আমাদের দাবিগুলো সরকার স্বাভাবিকভাবেই মেনে নেবে না। এক্ষেত্রে আন্দোলনের বিকল্প নেই। আমরা আন্দোলনেই আছি। সময়মতো আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি দেব।’ সূত্রমতে, তিন দিনের সিরিজ বৈঠকে বিএনপির সিনিয়র, মধ্যম ও তরুণ নেতাদের সবাই বলেছেন, আন্দোলন ছাড়া বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি মিলবে না। আন্দোলন ছাড়া নির্দলীয়, নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করা সম্ভব হবে না। বিএনপির হাইকমান্ডও ডিসেম্বরে আন্দোলনে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে বলেছে, সামনে রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচি দেওয়া হবে। যেসব দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মাঠে থাকবেন না তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রাজপথে থাকা নেতাদেরই দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে ঠাঁই দেওয়া হবে। ধারাবাহিক বৈঠকে বিএনপি নেতারা হাইকমান্ডকে আরও জানান, দলকে আগে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। তারা মনে করেন, এই দাবি আদায়ে কোনো রকম ছাড় দেওয়া যাবে না। সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিয়ে আন্দোলনে নামতে হবে। বৈঠকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম বলেন, ঘোষণা দিতে হবে, শেখ হাসিনার অধীনে ‘নো’ নির্বাচন, সংসদ বহাল রেখেও নির্বাচন হবে না। জোট ঠিক আছে। কিন্তু নির্বাচনী জোটের নেতৃত্বে বিএনপিকে থাকতে হবে। আমাদের কূটনীতিক দুর্বলতা আছে-এই দুর্বলতা কাটাতে উদ্যোগ নিতে হবে এবং কেন আমরা নির্বাচনে যাব না-তা বিদেশিদের বোঝাতে হবে। ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, জোট ফ্রন্টের দরকার নেই। আমরা রাজপথে দাঁড়াতে পারলে সবাই আমাদের সঙ্গে আসবে। যুগপৎ আন্দোলন করাটাই ভালো। বিএনপির জলবায়ু বিষয়ক সহসম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল বলেন, গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য আন্দোলনের বিকল্প নেই। আর আন্দোলনের জন্য দল এবং সংগঠনকে গোছাতে হবে। এরপর সর্বশক্তি নিয়ে আন্দোলনে নামতে হবে। জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল বলেন, নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায় করেই নির্বাচনে যেতে হবে। এর ফয়সালা রাজপথেই করতে হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক পর্যায়ের একাধিক নেতা জানান, সিরিজ বৈঠকে নির্বাচন সামনে রেখে দলের কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদারের বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েকজন নেতা কথা বলেন। এ প্রসঙ্গে বিএনপি হাইকমান্ড থেকে বলা হয়, বহির্বিশ্বের শক্তিগুলো কাউকে ক্ষমতায় বসাবে না। দেশের ভিতরে যদি দলীয় নেতা-কর্মীরা বড় ধরনের আন্দোলন গড়ে তুলতে পারে, বহির্বিশ্বের শক্তিগুলোকে স্বাভাবিকভাবেই পাশে পাওয়া যাবে।’ এদিকে আগামী বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের এই কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। এর আগেই নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনারদের নাম চূড়ান্ত করতে হবে। বর্তমান নির্বাচন কমিশন গঠনের আগেও রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিয়েছিল বিএনপি। পরে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপেও বসেছিল তারা। ওই বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি। জানা যায়, ক্ষমতাসীন সরকার নতুন আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠনের চিন্তাভাবনা করছে। বিএনপি বলছে, সার্চ কমিটিই হোক আর আইন করেই হোক এই সরকারের অধীনে সব নির্বাচন কমিশনই হবে আজ্ঞাবহ।

আন্দোলনের আগে দল গোছানোর পরামর্শ : আন্দোলন শুরুর আগে বিএনপিসহ অঙ্গ-সংগঠনগুলো গোছানোর পরামর্শ এসেছে ধারাবাহিক বৈঠকে। তিন দিনের বৈঠকে জেলা বিএনপির কমিটি গঠনের পাশাপাশি সব অঙ্গ-সংগঠন আন্দোলনমুখী নেতৃত্বে পুনর্গঠনের দাবি এসেছে। বিশেষ করে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল, শ্রমিক দল ও ছাত্রদলের মতো অঙ্গ-সংগঠনগুলোর ‘দ্রুত কমিটি’ গঠনের জন্য নেতারা তাগাদা দেন বলে জানা গেছে।

স্থায়ী কমিটির বৈঠক : দ্বাদশ নির্বাচন সামনে রেখে দলের করণীয় ঠিক করতে গতকাল সন্ধ্যায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।  বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু অংশ নেন।

বৈঠক সূত্র জানায়, ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে আগামী ২১ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার নির্বাহী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বৈঠকে বসবেন। এরপর ২২ সেপ্টেম্বর জেলা পর্যায়ের শীর্ষ নেতা এবং ২৩ সেপ্টেম্বর পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। সামগ্রিক বিষয় নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ সংবাদ সম্মেলন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা