শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ক্ষমতাসীন জোটে শুধুই হতাশা

নামে থাকলেও বাস্তবে সরকারের এই মেয়াদে জোটের কোনো কর্মসূচি নেই সরকারকে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে : ইনু একলা চল নীতি পরিহার করুন : বাদশা জোটের কাজও নেই, কার্যকারিতাও নেই : আম্বিয়া
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতাসীন জোটে শুধুই হতাশা

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলের শরিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্রমশ হতাশা বাড়ছে। জোটে থেকেও সরকার ও জোট প্রধান আওয়ামী লীগের সঙ্গে শরিকদের এক ধরনের দূরত্ব থেকে এ হতাশা বাড়ছে বলে দলগুলোর নেতা-কর্মীদের অভিযোগ।

দীর্ঘদিন সরাসরি বৈঠক না হওয়া, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের একক প্রস্তুতি শুরু, জোট শরিক নেতাদের সরকারে যথাযথ মূল্যায়ন না করায় সংগঠনের নেতারা প্রকাশ্যে ১৪-দলের অস্তিত্ব নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন। তারা বলছেন, নামে জোট থাকলেও বর্তমান সরকার মেয়াদে প্রায় তিন বছরে জোটের দৃশ্যমান কোনো কর্মসূচি নেই। 

জোট শরিকদের অভিযোগ, জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে শরিকদের সঙ্গে পরামর্শ ও তাদের মতামত দেওয়ার কোনো পরিস্থিতি জোট শরিকদের নেই। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের দিক থেকেও কোনো যোগাযোগ বা প্রয়োজন মনে করা হচ্ছে না বলে ১৪-দলের নেতাদের অভিযোগ। জোটের রাজনীতির হালচাল সম্পর্কে বাংলাদেশ জাসদ সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনিই এ প্রতিবেদককে প্রশ্ন করেন, ১৪-দলীয় জোট কি আসলে আছে? তিনি বলেন, এখন জোটের কাজও নেই, কার্যকারিতাও নেই। বর্তমানে রাজনৈতিক যে পরিবেশ চলছে, এতে জোট থাকা না থাকার কোনো প্রাসঙ্গিকতা খুঁজে পাই না।’

১৪-দলের কয়েকজন নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট শরিকদের দূরত্ব চলে আসছে। সম্প্রতি কিছু ঘটনা জোটের শরিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের মধ্যে ১৪-দল সম্পর্কে এ হতাশা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। বৈশ্বিক করোনা মহামারী মোকাবিলায় সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় আরও কী কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যায় তা আলোচনার মাধ্যমে বের করা যেতে পারত। শুরু থেকে ১৪-দলের নেতারা ঐকমত্যের ভিত্তিতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় করণীয় নির্ধারণের প্রস্তাব দিলেও সরকার বা আওয়ামী লীগের দিক থেকে সাড়া আসেনি।

ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দীর্ঘদিন জোটের বৈঠক হয় না। সরকারের অনেক সিদ্ধান্তে মতামত গ্রহণ করা হয় না। ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগ এককভাবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। আমাদের সঙ্গে বৈঠকের প্রয়োজন মনে করেনি। এতে মনে হচ্ছে, আওয়ামী লীগের কাছে জোটের প্রাসঙ্গিকতা নেই। আমরা জোট প্রধান আওয়ামী লীগকে বলব, একলা চলো নীতি পরিহার করুন। জোট সঙ্গীদের নিয়ে চলুন।   জোট শরিক দলের একাধিক নেতা জানান, করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো বন্ধ করে দেওয়ায় হাজার হাজার শ্রমিক বেকার হয়েছে। এ পদক্ষেপ ১৪-দলের রাজনীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্বাস্থ্য খাতের দুর্বলতা দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। বিভিন্ন পর্যায়ে অনিয়ম, দুর্নীতির চিত্র বেরিয়ে আসছে। এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে জোটের শরিকরা কোনো পরামর্শ বা মতামত দিতে পারছে না। ফলে নেতাদের মধ্যে হতাশা ও অবিশ্বাস তৈরি হচ্ছে বলে ওই নেতারা জানান। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে করণীয় কী তা নির্ধারণ করতে আগামীকাল শুক্র ও শনিবার দুই দিনব্যাপী জাতীয় কমিটির সভা ডেকেছে ১৪-দলের শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ। সভায় বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দলটির করণীয়, জোটের রাজনীতিতে থাকা না থাকাসহ বিভিন্ন ইস্যু রাখা হয়েছে।  এ প্রসঙ্গে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনার আগে এক ধরনের রাজনীতি পরিবেশ ছিল। এখন আরেক ধরনের রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এখন করণীয় কী সেসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে শুক্র ও শনিবার দুই দিনব্যাপী জাতীয় সভা ডেকেছি। সেখানে সব বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা বরাবরই বলছি, সরকারকে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। দলবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজি, গুন্ডমি বন্ধ করতে হবে। আমরা জোটে থাকলেও ক্ষমতাবহিভর্‚ত কোনো কর্মকান্ড করলে সরকারকে সমালোচনার সম্মুখীন হতে হবে।’  কিছুদিন আগে ওয়ার্কার্স পার্টির এক সভায় ১৪-দলের অন্যতম শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন ১৪-দলের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, ‘১৪ দলের আন্দোলনের ফসল রাজনৈতিক ক্ষমতা এখন দলীয় ক্ষমতায় পরিণত হয়েছে। পত্রিকায় বিবৃতি ও দিবস পালন ছাড়া ১৪-দলের অস্তিত্ব রয়েছে কি না এ প্রশ্ন শুধু জনগণেরই নয়, ১৪-দলের নেতা-কর্মীদেরও।’ এদিকে ১৪-দলের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও এ জোটের প্রয়োজনীয়তা এখনো বিদ্যমান বলে শরিক দলগুলোর নেতারা জানান। তবে শুধু ১৪-দলের শরিকদের নয়, জোট প্রধান হিসেবে আওয়ামী লীগকেও তা উপলব্ধি করতে হবে বলে তারা জানান। ন্যাপের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জোটের রাজনীতি এখন নিবু নিবু অবস্থা। জোট প্রধানদের একলা চলো নীতিতে শরিকদের মধ্যে হতাশা বাড়ছেই। আওয়ামী লীগ যেভাবে দেশ চালাচ্ছে, এটা মানুষের পছন্দ নয়। এই হতাশার ভিতর থেকেই নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি হতে পারে-এটা আওয়ামী লীগকে উপলব্ধি করতে হবে। এখনো সময় আছে।’  ১৪-দলের নেতারা বলেন, একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে ১৪-দল গঠন হয়েছিল। ১৪-দলের যে ২৩ দফা তা এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়নি। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকার ও আওয়ামী লীগের অবস্থান ওই ২৩ দফার কোনো কোনো বিষয়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়ছে। এ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে ১৪-দলকে কার্যকর জোটে পরিণত করা জরুরি বলে তারা মনে করছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে জোটের শরিক দলের এক সাধারণ সম্পাদক বলেন, জোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এখন আর ন্যূনতম গণতান্ত্রিক চর্চা করছে না। তারা উপেক্ষিত। কিন্তু জোট ছেড়ে কই যাবেন, আবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করে গত ১৭ বছরে তেমন কোনো সাংগঠনিক লাভও হয়নি। সব মিলিয়ে দোটানায় আছেন তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
হাসিনার বিচার হতেই হবে
হাসিনার বিচার হতেই হবে
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
সর্বশেষ খবর
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান
দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান
এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি
প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক
মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি
মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড
লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের
নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা
হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন
ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন 
হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম
দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন  হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ
নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত
কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের সব অপরাধের দ্রুত বিচার করতে হবে
ফ্যাসিস্ট সরকারের সব অপরাধের দ্রুত বিচার করতে হবে

নগর জীবন

সবজির দামে পুড়ছে মানুষ
সবজির দামে পুড়ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে ১৪ দিন ধরে রাস্তায় অবস্থান
দুই দাবিতে ১৪ দিন ধরে রাস্তায় অবস্থান

খবর