শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আইসিটিতে বিনিয়োগের আদর্শ স্থান বাংলাদেশ

♦ মার্কিন ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্‌বান ♦ কুয়েত ও সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক ♦ নারী নেতাদের নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
আইসিটিতে বিনিয়োগের আদর্শ স্থান বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতিশীল খাত আইসিটি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ, নীল অর্থনীতি, পর্যটন ও হাইটেক পার্কের জন্য মার্কিন বিনিয়োগের আহ্‌বান জানিয়েছেন। মঙ্গলবার এক ব্যবসায়িক গোলটেবিল বৈঠকে শেখ হাসিনা এ আহ্‌বান জানান। বৈঠকে তিনি বলেন, ‘আমরা আইসিটি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইল, হালকা প্রকৌশল, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ, নীল অর্থনীতি, পর্যটন, জ্ঞানভিত্তিক হাইটেক শিল্পসহ অন্যান্য লাভজনক খাতে মার্কিন বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’ বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের নেতা শেখ হাসিনা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, ৬ লক্ষাধিক ফ্রিল্যান্স আইটি প্রফেশনালের কারণে বাংলাদেশ এখন আইসিটি খাতে বিনিয়োগের জন্য আদর্শ স্থান। আর এভাবেই সমসাময়িক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ দৃপ্ত প্রত্যয়ে সামনে এগোচ্ছে। বর্তমান বাসস্থান ‘লোট নিউইয়র্ক প্যালেস’ থেকে ভার্চুয়ালে মঙ্গলবার এ গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, বর্তমান বার্ষিক দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে বাড়িয়ে আরও উচ্চ পরিসরে উন্নীত করতে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল অনুঘটকের ভূমিকা পালন করতে পারে। শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার এবং মার্কিন বাজারে অন্যান্য বাণিজ্যিক সুযোগ-সুবিধার মাধ্যমে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার হতে পারে বলেও প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন। ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মানে ‘বাংলাদেশ ফরওয়ার্ড : দ্য ফ্রন্টিয়ার ফর গ্রোথ’ শীর্ষক এ ভার্চুয়াল গোলটেবিল আয়োজন করে। প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য দেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন এতে উপস্থিত ছিলেন। ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের সভাপতি নিশা দেশাই বিসওয়াল বৈঠক পরিচালনা করেন এবং উদ্বোধনী বক্তব্য দেন। বিজনেস কাউন্সিলের সদস্য এবং যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ী নেতারা এতে অংশ নেন। বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ সুবিধামতো সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্টের (এফটিএ) বিষয়ে আলোচনা শুরু করতে প্রস্তুত রয়েছে।’ তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র জ্বালানি, ব্যাংকিং ও বীমা খাতে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগের কারণে অবশ্যই বাংলাদেশে সর্ববৃহৎ বিনিয়োগকারী দেশ। উল্লেখকৃত খাত ছাড়াও অন্যান্য সম্ভাবনাময় খাতে এফডিআই সুবিধা দিতে বাংলাদেশ অবকাঠামো ও বিদ্যুৎ সরবরাহে উন্নয়ন ঘটাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করেছে। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্ব অভিন্ন মূল্যবোধ ও স্বার্থের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিতে আমাদের এ পারস্পরিক সম্পর্কের প্রতিফলন ঘটেছে।’ প্রধানমন্ত্রী আশা করেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশ ও অন্যান্য বাণিজ্যিক অগ্রাধিকারের মাধ্যমেই বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে। শেখ হাসিনা বলেন, ২০২৬ সালে এলডিসি অবস্থান থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের পর বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি ও রপ্তানি ভিত্তি বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার প্রয়োজন হবে। প্রধানমন্ত্রী গুরুত্বপূর্ণ এ আয়োজনের জন্য ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল ও এর সভাপতি নিশা দেশাই বিসওয়ালকে ধন্যবাদ জানান। এ সময় শেখ হাসিনা ৬ এপ্রিল ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের উদ্বোধনের কথা স্মরণ করেন। তিনি বলেন, সংগঠনটির অন্যতম প্রথম কাজ ছিল বাংলাদেশে কভিড-১৯ ওষুধ সরঞ্জামাদির চালান পাঠানো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ তার ১০০ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের একটি শুধু আমেরিকান কোম্পানিগুলোকে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের ২৮টি হাইটেক পার্কে মার্কিন বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা অব্যাহতভাবে আমাদের শারীরিক, আইনি ও আর্থিক অবকাঠামোর উন্নয়ন ঘটাচ্ছি। এ ছাড়া পদ্মা সেতু ও ঢাকা মেট্রোরেলের মতো বিভিন্ন সড়ক ও রেল যোগাযোগও বৃদ্ধি করছি।’ তিনি বলেন, দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশেরই সবচেয়ে মুক্ত বিনিয়োগ-নীতি রয়েছে, যার ফলে বিদেশি বিনিয়োগ সুরক্ষিত থাকবে। বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ পার্লামেন্টের আইন ও দ্বিপক্ষীয় চুক্তি দ্বারা সুরক্ষিত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি খাত সহযোগিতা ও বিনিয়োগের স্বীকৃতি দিচ্ছে। এ সাহায্যের ফলেই আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা এখন ২৫ হাজার মেগাওয়াটের বেশি। এখন আমরা নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে মার্কিন বিনিয়োগ কামনা করছি।’ তিনি বলেন, বাংলাদেশের দ্রুতবর্ধিষ্ণু আইসিটি খাত এখন ৬০ দেশে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি করছে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের আইসিটি পণ্য সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়। ২০২৫ সাল নাগাদ বাংলাদেশের আইসিটি শিল্প ৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে। ৬ লক্ষাধিক ফ্রিল্যান্স আইটি প্রফেশনালের কারণে বাংলাদেশ এখন আইসিটি খাতে বিনিয়োগের জন্য আদর্শ স্থান। শেখ হাসিনা বলেন, বিনিয়োগকারীরা যেন প্রতিযোগিতামূলক মজুরিতেই দক্ষ জনসম্পদ পেতে পারেন সেজন্য আমরা জনশক্তিকে দক্ষ করার প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছি। তিনি বলেন, ‘কভিড-১৯-পরবর্তী অর্থনৈতিক উত্তরণের ক্ষেত্রে সমৃদ্ধির লক্ষ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বিত প্রচেষ্টা জরুরি। আমাদের দুই দেশের অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব বৃদ্ধিতে বাংলাদেশ সরকারের আন্তরিক সমর্থন রয়েছে।’ তিনি বলেন, বাংলাদেশের জন্য সুবিধাজনক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক নীতি গ্রহণের জন্য বিজনেস কাউন্সিল মার্কিন সরকারকে রাজি করাবে। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা এ কাউন্সিলকে আমাদের জনগণের জীবনমান উন্নয়নের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার বিবেচনা করছি।’ এডিবি আউটলুক ২০১৯-এর বরাত দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের দ্রুততম অর্থনৈতিক উন্নয়নের দেশ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এডিবি এ সাফল্যের জন্য বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, সুশাসন, সরকারের স্থিতিশীলতা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, শক্তিশালী ম্যাক্রো-ইকোনমিক নীতি ও সঠিক উন্নয়ন প্রাধান্যকে স্বীকৃতি দিয়েছে।

কুয়েত সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক : দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কোন্নয়নে কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী শেখ সাবাহ থালেদ আল-হামাদ আল-সাবাহ ও সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন লোফভেনের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার জাতিসংঘ সদর দফতরে এসব বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার বিষয়ে একটি রোডম্যাপ তৈরির প্রস্তাব দেন। জাতিসংঘ সদর দফতরে ওই বৈঠকের পর নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন তারা আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে একটি রোডম্যাপ ও একটি অভিযোগ্য কর্মসূচি প্রস্তুত করতে চান।’ ড. মোমেন বলেন, দুই প্রধানমন্ত্রীর আলোচনা ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে একটি তেল শোধনাগার স্থাপনের ব্যাপারে তাঁর দেশের আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন। তাঁদের দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিতে বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতা চান তিনি। প্রধানমন্ত্রী এসব প্রস্তাবকে স্বাগত জানান এবং প্রস্তাবিত তেল শোধনাগারের জন্য প্রয়োজনীয় জমি প্রদানের ব্যাপারে কুয়েতের প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আপনাদের প্রয়োজনীয় সামরিক প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহযোগিতা দেব।’ ১৯৯১ সালে উপসাগরীয় যুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী পাঠিয়ে কুয়েতের দিকে তাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল এবং এ সহযোগিতার স্বীকৃতিস্বরূপ কুয়েত তাদের একটি সামরিক ইউনিটের নামকরণ করে ‘ বাংলাদেশ কন্টিনজেন্ট’। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, কুয়েত তাদের কুয়েত ফান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ৫ কোটি মার্কিন ডলার প্রদান করে এবং বাংলাদেশ সরকার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের আওতায় পৌরসভার অবকাঠামো উন্নয়নে তা ব্যয় করে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ পাঁচটি মেগা প্রকল্পের জন্য কুয়েত ফান্ডের মাধ্যমে আরও ১০ কোটি মার্কিন ডলার গ্রহণে কুয়েতের সঙ্গে আলোচনার একেবারে শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এর আগে শেখ হাসিনা সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন লোফভেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। সমসাময়িক বিশ্বে একজন বিখ্যাত শ্রমিকনেতা হওয়ার খ্যাতি অর্জন করেন স্টিফেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বলেন, তাঁর সরকার কর্মীদের স্বার্থের জন্য আরও পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং এ ব্যাপারে তিনি তাঁর পরামর্শ চান। শেখ হাসিনা একই সঙ্গে তাঁকে অবহিত করেন যে প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে মহামারী করোনাভাইরাস চলাকালেও কোনো বাংলাদেশি গার্মেন্ট শ্রমিক চাকরি হারাননি। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এবং জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা হোটেল লটে নিউইয়র্ক প্যালেসে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্রিফিংকালে উপস্থিত ছিলেন।

নারী নেতাদের নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব : লিঙ্গসমতা অর্জন ও নারী ক্ষমতায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারী নেতাদের নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘এ নেটওয়ার্ক নারী নেতাদের শুধু একক বৈঠকের জন্য একত্র করবে না, বরং লিঙ্গসমতা অর্জনে বাস্তব পদক্ষেপ নিশ্চিত করতে একটি শক্তি হিসেবে কাজ করবে এবং এটি নারী ক্ষমতায়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।’ মঙ্গলবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতির আহ্‌বানে নারী নেতাদের নিয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ আহ্‌বান জানান প্রধানমন্ত্রী। লিঙ্গসমতা নিশ্চিত করতে বিশ্বনেতাদের সামনে তিনটি প্রস্তাব পেশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রথম প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লিঙ্গসমতার বিষয়ে উপদেষ্টা বোর্ড প্রতিষ্ঠার জন্য আপনাদের প্রশংসা করি। এখন এটিকে স্থানীয়করণ করা দরকার। প্রতিটি পর্যায়ে বিশেষ করে তৃণমূল পর্যায়ে লিঙ্গ চ্যাম্পিয়ন প্রয়োজন এবং এর মাধ্যমে আমরা দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারি।’ দ্বিতীয় প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী নারী নেতৃত্বাধীন সংগঠনগুলোকে পর্যাপ্ত রাজনৈতিক ও আর্থিক সহযোগিতা করার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এ ধরনের প্রচেষ্টায় জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা দরকার। তৃতীয় প্রস্তাবের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘লিঙ্গসমতার জন্য সাধারণ কর্মসূচি জোরদার করতে নেতাদের একটি সম্মেলন করার আহ্‌বান জানাচ্ছি। শুধু আমরা নই, সব নেতার এতে যোগদান করা উচিত এবং লিঙ্গসমতার অগ্রগতির জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রুতি প্রয়োজন।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন