শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিএনপিতে মামলার আসামি ৩৫ লাখ

লক্ষাধিক মামলা, বছরজুড়েই আদালতে ব্যস্ত নেতা-কর্মীরা, আসামি খালেদা জিয়া থেকে তৃণমূল কর্মী
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিতে মামলার আসামি ৩৫ লাখ

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে ৮৬টি মামলা। এর মধ্যে ৩৫টি স্থগিত করেছে উচ্চ আদালত। বাকিগুলো চলমান। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি জানান, স্থগিত মামলাগুলোও আবার চালুর চেষ্টা করছে সরকার। কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ খান। দলের এ তরুণ নেতার বিরুদ্ধে গাড়ি পোড়ানো, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষসহ নানা অভিযোগে ১৬টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি মামলায় তার সাড়ে ১০ বছরের সাজাও হয়েছে। অবশ্য উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়েছেন তিনি। তিনি জানান, ‘প্রতি সপ্তাহে মামলার আপিল শুনানি হয়। সারা বছরই আমাদের সময় কাটে আদালতের বারান্দায়। দলের চেয়ে বেশি ব্যস্ত থাকি আদালতে।’ ৩৪ মামলার আসামি হয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার সাবেক আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক এজাজুল হাসান শিবলী দীর্ঘ সময় ঘরছাড়া ছিলেন। এখন উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে প্রকাশ্যে এসেছেন। তিনি জানান, বছরজুড়েই হাজিরার মধ্যে থাকতে হয় তাকে।

শুধু বিএনপির এ তিন নেতার বিরুদ্ধেই নয়, কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ১ লাখ ৭ হাজার মামলা রয়েছে। সব মামলা ২০০৯ থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত। এর মধ্যে দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৪টি মামলা রয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা ৬৭টি। দলের সর্বাধিক মামলার আসামি বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেল। তার বিরুদ্ধে মামলা ২৫৭টি। সর্বশেষ জুনে রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপির সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনায় ৩৫টি মামলা হয়। সেখানে আসামি সহস্রাধিক নেতা-কর্মী।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে লক্ষাধিক মামলা হয়েছে। আমাদের প্রায় প্রতিদিনই আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল নেতা-কর্মীরা পর্যন্ত এসব মিথ্যা মামলার আসামি। অনেকেই মামলার জালে জড়িয়ে বাড়িঘরছাড়া। এমনও মামলা হয়েছে যেখানে কোনো ঘটনাই ঘটেনি। এমনকি বাদী নিজেও জানেন না। অর্থাৎ বিএনপিকে নির্মূল করাই সরকারের উদ্দেশ্য।’

জানা যায়, মামলাগুলো দেখভালের জন্য বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীদের নিয়ে একটি সেল গঠন করা হয়েছে। একইভাবে মামলার হিসাব রাখতে দলের দফতর শাখার পৃথক আরেকটি সেল করা হয়েছে। বিএনপি বলছে, এসব মামলা রাজনৈতিক উদেশ্যপ্রণোদিত। বিশেষ করে পরপর দুই নির্বাচনে আন্দোলনের সময় ভাঙচুর, গাড়ি পোড়ানো, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, সরকারি কাজে বাধাদানসহ নানা অভিযোগে এসব মামলা হয়েছে।

বিএনপির দফতর সূত্র জানান, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ১১, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকারের ৪, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার ৬, মির্জা আব্বাসের ৫৪, গয়েশ্বর রায়ের ৫৯, নজরুল ইসলাম খানের ৩, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ১৩, সেলিমা রহমানের ৬, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর ৯ এবং ভারতের শিলংয়ে থাকা সালাহউদ্দিন আহমদের বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা রয়েছে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদের ৪, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরের ৪, আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ৬, আবদুল্লাহ আল নোমানের ৪, বরকতউল্লা বুলুর ২৭, মো. শাহজাহানের ২৮, আবদুল আউয়াল মিন্টুর ৬, অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেনের ২৪, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমানের ১২৩, আবদুস সালামের ৩৭, মিজানুর রহমান মিনুর ৩৭, জয়নুল আবদীন ফারুকের ২৩, সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর ১৩৪, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনের ১৩, মজিবর রহমান সরোয়ারের ৫৭, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের ১৩৪ ও খায়রুল কবীর খোকনের বিরুদ্ধে ৫৭টি মামলা রয়েছে।

এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর ১০৭, আসাদুল হাবিব দুলুর ৫৭, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক এ বি এম মোশাররফের ৪৭, যুবদল সভাপতি সাইফুল আলম নীরবের ৮৬, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর ১৫৩, স্বেচ্ছাসেবক দল সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভূইয়া জুয়েলের ৫৩ ও ঢাকা মহানগরী উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব ফুটবলার আমিনুল হকের বিরুদ্ধে ১৩টি মামলা রয়েছে।

বিএনপির দায়িত্বশীল তিনজন নেতা জানান, সরকার বিএনপিকে মামলা দিয়েই কাবু রাখতে চায়। তাই শুরু থেকেই কেন্দ্র থেকে তৃণমূল নেতা-কর্মীকে রাজনৈতিক মামলার আসামি করে রেখেছে। আর সারা বছরই নেতা-কর্মীরা এখন ব্যস্ত আদালতপাড়ায়। এমন অনেকেই আছেন গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরছেন। অনেকেই আছেন যারা জামিন নিতে নিতে ত্যক্তবিরক্ত হয়ে আর আদালতেই যাচ্ছেন না। একপর্যায়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়। কখনো কখনো সংশ্লিষ্টদের গ্রেফতারও করা হচ্ছে। সরকারের মূল উদ্দেশ্য বিএনপিকে মামলায় সাজা দিয়ে নির্বাচনে অযোগ্য করা। অবশ্য এরই মধ্যে তারা অনেকটা সফলও। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দুর্নীতির একাধিক মামলায় সাজাও দিয়েছে। যে কারণে গত নির্বাচনে দলের দুই শীর্ষ নেতা ভোটে অংশ নিতে পারেননি।

বিএনপির আইনজীবী নেতারা বলছেন, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে আন্দোলনে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও হত্যাকান্ডের অভিযোগে রাজনৈতিক মামলার বিচার কার্যক্রম দ্রুতগতিতে চলছে। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে এমনকি আগামী দুই মাসের মধ্যে কয়েকটি মামলার রায় হতে পারে। ২০১৩-২০১৫ সালে করা এসব রাজনৈতিক মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, মধ্যমসারি ও তৃণমূলের অনেক নেতাই আসামি। ধারণা করা হচ্ছে, বিচারে অনেকের সাজাও হতে পারে এসব মামলায়।

বিএনপি সমর্থিত আইনজীবী নেতাদের অভিযোগ, আগামী দিনে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আন্দোলন ঠেকানোর পাশাপাশি নির্বাচনে অযোগ্য করতেই সরকার তড়িঘড়ি করছে। এসব মামলার বিচার কার্যক্রম শেষ করার পেছনে সরকারের দুরভিসন্ধি আছে। একই ধরনের মামলা কোনোটির তারিখ পড়ছে এক থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যেই। আবার কোনোটির ২০২২ সালের জানুয়ারিতে। তারিখ দ্রুত পড়ার বিষয়ে আদালত-সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, মামলাগুলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দ্রুত শেষ করতে বলা হয়েছে। বিশেষ উদ্দেশ্যে মামলাগুলোর দ্রুত বিচারকাজ করা হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য, সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজনৈতিক মামলাগুলোর বিচার কার্যক্রমে দ্রুতগতি দেখে মনে হচ্ছে সরকারের কোনো অসৎ উদ্দেশ্য আছে। বিএনপি নেতাদের সাজা দিয়ে ভোটে অযোগ্য করতে চায় সরকার। এ ছাড়া বিএনপি যখন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার দাবিতে আন্দোলনে যাওয়ার কথা ভাবছে তখনই মামলার বিচার কার্যক্রমে গতি আনা হয়েছে। কার্যত আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করে বিএনপি নেতাদের ভয়ভীতি দেখাতেই এসব করা হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই নেতা-কর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।’

দলীয় সূত্র বলছেন, বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে এমনও মামলা হয়েছে যার বাদীও এ সম্পর্কে কিছুই জানেন না। ২০২০ সালের অক্টোবরে খিলক্ষেত থানার একাধিক মামলায় বিএনপির ১১৪ নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়। এজাহারে বাদী হিসেবে যার নাম রয়েছে তার দাবি, মামলা তিনি করেননি। ওই মামলায় আসামিদের মধ্যে রয়েছেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ইশরাক হোসেন। বাস পোড়ানো, ভাঙচুর ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার ঘটনায় পুলিশ সব মিলিয়ে ১৩টি মামলা করেছে। এতে মোট আসামি ৬৪৭ জন। বাস পোড়ানোর ঘটনায় রাজধানীর খিলক্ষেত থানায় করা একটি মামলায় বিএনপির ১১৪ জন নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাসের স্টাফদের হত্যার উদ্দেশ্যে পেট্রোলবোমা ছুড়ে জানালার কাচ ভাঙচুর করেছেন আসামিরা। তবে এজাহারে বাদী হিসেবে নাম থাকা দুলাল হাওলাদারের দাবি, মামলাটি তিনি করেননি। আসামিদেরও চেনেন না। সবকিছু করেছে খিলক্ষেত থানা-পুলিশ।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর বিচার কার্যক্রমের অবস্থা দেখেই বোঝা যায় সরকারের কী উদ্দেশ্য। বিএনপি সামনে আন্দোলনে যাবে তা বাধাগ্রস্ত করতে চায় সরকার। তা ছাড়া দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির সিনিয়র ও মধ্যসারির নেতারা যাতে অংশ না নিতে পারেন সে ধরনের অপতৎপরতাও চলছে। ন্যায়বিচার হলে এসব মামলা ধোপে টিকবে না। আমরাও শেষ পর্যন্ত আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা