শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিএনপিতে মামলার আসামি ৩৫ লাখ

লক্ষাধিক মামলা, বছরজুড়েই আদালতে ব্যস্ত নেতা-কর্মীরা, আসামি খালেদা জিয়া থেকে তৃণমূল কর্মী
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিতে মামলার আসামি ৩৫ লাখ

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে ৮৬টি মামলা। এর মধ্যে ৩৫টি স্থগিত করেছে উচ্চ আদালত। বাকিগুলো চলমান। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি জানান, স্থগিত মামলাগুলোও আবার চালুর চেষ্টা করছে সরকার। কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ খান। দলের এ তরুণ নেতার বিরুদ্ধে গাড়ি পোড়ানো, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষসহ নানা অভিযোগে ১৬টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি মামলায় তার সাড়ে ১০ বছরের সাজাও হয়েছে। অবশ্য উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়েছেন তিনি। তিনি জানান, ‘প্রতি সপ্তাহে মামলার আপিল শুনানি হয়। সারা বছরই আমাদের সময় কাটে আদালতের বারান্দায়। দলের চেয়ে বেশি ব্যস্ত থাকি আদালতে।’ ৩৪ মামলার আসামি হয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার সাবেক আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক এজাজুল হাসান শিবলী দীর্ঘ সময় ঘরছাড়া ছিলেন। এখন উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে প্রকাশ্যে এসেছেন। তিনি জানান, বছরজুড়েই হাজিরার মধ্যে থাকতে হয় তাকে।

শুধু বিএনপির এ তিন নেতার বিরুদ্ধেই নয়, কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ১ লাখ ৭ হাজার মামলা রয়েছে। সব মামলা ২০০৯ থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত। এর মধ্যে দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৪টি মামলা রয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা ৬৭টি। দলের সর্বাধিক মামলার আসামি বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেল। তার বিরুদ্ধে মামলা ২৫৭টি। সর্বশেষ জুনে রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপির সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনায় ৩৫টি মামলা হয়। সেখানে আসামি সহস্রাধিক নেতা-কর্মী।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে লক্ষাধিক মামলা হয়েছে। আমাদের প্রায় প্রতিদিনই আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল নেতা-কর্মীরা পর্যন্ত এসব মিথ্যা মামলার আসামি। অনেকেই মামলার জালে জড়িয়ে বাড়িঘরছাড়া। এমনও মামলা হয়েছে যেখানে কোনো ঘটনাই ঘটেনি। এমনকি বাদী নিজেও জানেন না। অর্থাৎ বিএনপিকে নির্মূল করাই সরকারের উদ্দেশ্য।’

জানা যায়, মামলাগুলো দেখভালের জন্য বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীদের নিয়ে একটি সেল গঠন করা হয়েছে। একইভাবে মামলার হিসাব রাখতে দলের দফতর শাখার পৃথক আরেকটি সেল করা হয়েছে। বিএনপি বলছে, এসব মামলা রাজনৈতিক উদেশ্যপ্রণোদিত। বিশেষ করে পরপর দুই নির্বাচনে আন্দোলনের সময় ভাঙচুর, গাড়ি পোড়ানো, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, সরকারি কাজে বাধাদানসহ নানা অভিযোগে এসব মামলা হয়েছে।

বিএনপির দফতর সূত্র জানান, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ১১, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকারের ৪, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার ৬, মির্জা আব্বাসের ৫৪, গয়েশ্বর রায়ের ৫৯, নজরুল ইসলাম খানের ৩, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ১৩, সেলিমা রহমানের ৬, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর ৯ এবং ভারতের শিলংয়ে থাকা সালাহউদ্দিন আহমদের বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা রয়েছে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদের ৪, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরের ৪, আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ৬, আবদুল্লাহ আল নোমানের ৪, বরকতউল্লা বুলুর ২৭, মো. শাহজাহানের ২৮, আবদুল আউয়াল মিন্টুর ৬, অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেনের ২৪, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমানের ১২৩, আবদুস সালামের ৩৭, মিজানুর রহমান মিনুর ৩৭, জয়নুল আবদীন ফারুকের ২৩, সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর ১৩৪, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনের ১৩, মজিবর রহমান সরোয়ারের ৫৭, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের ১৩৪ ও খায়রুল কবীর খোকনের বিরুদ্ধে ৫৭টি মামলা রয়েছে।

এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর ১০৭, আসাদুল হাবিব দুলুর ৫৭, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক এ বি এম মোশাররফের ৪৭, যুবদল সভাপতি সাইফুল আলম নীরবের ৮৬, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর ১৫৩, স্বেচ্ছাসেবক দল সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভূইয়া জুয়েলের ৫৩ ও ঢাকা মহানগরী উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব ফুটবলার আমিনুল হকের বিরুদ্ধে ১৩টি মামলা রয়েছে।

বিএনপির দায়িত্বশীল তিনজন নেতা জানান, সরকার বিএনপিকে মামলা দিয়েই কাবু রাখতে চায়। তাই শুরু থেকেই কেন্দ্র থেকে তৃণমূল নেতা-কর্মীকে রাজনৈতিক মামলার আসামি করে রেখেছে। আর সারা বছরই নেতা-কর্মীরা এখন ব্যস্ত আদালতপাড়ায়। এমন অনেকেই আছেন গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরছেন। অনেকেই আছেন যারা জামিন নিতে নিতে ত্যক্তবিরক্ত হয়ে আর আদালতেই যাচ্ছেন না। একপর্যায়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়। কখনো কখনো সংশ্লিষ্টদের গ্রেফতারও করা হচ্ছে। সরকারের মূল উদ্দেশ্য বিএনপিকে মামলায় সাজা দিয়ে নির্বাচনে অযোগ্য করা। অবশ্য এরই মধ্যে তারা অনেকটা সফলও। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দুর্নীতির একাধিক মামলায় সাজাও দিয়েছে। যে কারণে গত নির্বাচনে দলের দুই শীর্ষ নেতা ভোটে অংশ নিতে পারেননি।

বিএনপির আইনজীবী নেতারা বলছেন, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে আন্দোলনে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও হত্যাকান্ডের অভিযোগে রাজনৈতিক মামলার বিচার কার্যক্রম দ্রুতগতিতে চলছে। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে এমনকি আগামী দুই মাসের মধ্যে কয়েকটি মামলার রায় হতে পারে। ২০১৩-২০১৫ সালে করা এসব রাজনৈতিক মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, মধ্যমসারি ও তৃণমূলের অনেক নেতাই আসামি। ধারণা করা হচ্ছে, বিচারে অনেকের সাজাও হতে পারে এসব মামলায়।

বিএনপি সমর্থিত আইনজীবী নেতাদের অভিযোগ, আগামী দিনে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আন্দোলন ঠেকানোর পাশাপাশি নির্বাচনে অযোগ্য করতেই সরকার তড়িঘড়ি করছে। এসব মামলার বিচার কার্যক্রম শেষ করার পেছনে সরকারের দুরভিসন্ধি আছে। একই ধরনের মামলা কোনোটির তারিখ পড়ছে এক থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যেই। আবার কোনোটির ২০২২ সালের জানুয়ারিতে। তারিখ দ্রুত পড়ার বিষয়ে আদালত-সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, মামলাগুলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দ্রুত শেষ করতে বলা হয়েছে। বিশেষ উদ্দেশ্যে মামলাগুলোর দ্রুত বিচারকাজ করা হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য, সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজনৈতিক মামলাগুলোর বিচার কার্যক্রমে দ্রুতগতি দেখে মনে হচ্ছে সরকারের কোনো অসৎ উদ্দেশ্য আছে। বিএনপি নেতাদের সাজা দিয়ে ভোটে অযোগ্য করতে চায় সরকার। এ ছাড়া বিএনপি যখন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার দাবিতে আন্দোলনে যাওয়ার কথা ভাবছে তখনই মামলার বিচার কার্যক্রমে গতি আনা হয়েছে। কার্যত আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করে বিএনপি নেতাদের ভয়ভীতি দেখাতেই এসব করা হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই নেতা-কর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।’

দলীয় সূত্র বলছেন, বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে এমনও মামলা হয়েছে যার বাদীও এ সম্পর্কে কিছুই জানেন না। ২০২০ সালের অক্টোবরে খিলক্ষেত থানার একাধিক মামলায় বিএনপির ১১৪ নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়। এজাহারে বাদী হিসেবে যার নাম রয়েছে তার দাবি, মামলা তিনি করেননি। ওই মামলায় আসামিদের মধ্যে রয়েছেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ইশরাক হোসেন। বাস পোড়ানো, ভাঙচুর ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার ঘটনায় পুলিশ সব মিলিয়ে ১৩টি মামলা করেছে। এতে মোট আসামি ৬৪৭ জন। বাস পোড়ানোর ঘটনায় রাজধানীর খিলক্ষেত থানায় করা একটি মামলায় বিএনপির ১১৪ জন নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাসের স্টাফদের হত্যার উদ্দেশ্যে পেট্রোলবোমা ছুড়ে জানালার কাচ ভাঙচুর করেছেন আসামিরা। তবে এজাহারে বাদী হিসেবে নাম থাকা দুলাল হাওলাদারের দাবি, মামলাটি তিনি করেননি। আসামিদেরও চেনেন না। সবকিছু করেছে খিলক্ষেত থানা-পুলিশ।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর বিচার কার্যক্রমের অবস্থা দেখেই বোঝা যায় সরকারের কী উদ্দেশ্য। বিএনপি সামনে আন্দোলনে যাবে তা বাধাগ্রস্ত করতে চায় সরকার। তা ছাড়া দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির সিনিয়র ও মধ্যসারির নেতারা যাতে অংশ না নিতে পারেন সে ধরনের অপতৎপরতাও চলছে। ন্যায়বিচার হলে এসব মামলা ধোপে টিকবে না। আমরাও শেষ পর্যন্ত আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।’

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
‘নারীবিদ্বেষী’ মন্তব্যে সালমানকে নিয়ে বিতর্ক
‘নারীবিদ্বেষী’ মন্তব্যে সালমানকে নিয়ে বিতর্ক

এই মাত্র | শোবিজ

শিনজো আবে হত্যাকাণ্ড, দোষ স্বীকার করলেন অভিযুক্ত ইয়ামাগামি
শিনজো আবে হত্যাকাণ্ড, দোষ স্বীকার করলেন অভিযুক্ত ইয়ামাগামি

৩৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের বিপক্ষে ইমনের ফাইফার
আফগানদের বিপক্ষে ইমনের ফাইফার

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বিশেষ সভা
নওগাঁয় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বিশেষ সভা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে প্রতি ভোটকেন্দ্রে থাকবেন ১৩ আনসার সদস্য : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে প্রতি ভোটকেন্দ্রে থাকবেন ১৩ আনসার সদস্য : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবাবদিহিতা নিশ্চিতে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন গোবিপ্রবি উপাচার্য
জবাবদিহিতা নিশ্চিতে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন গোবিপ্রবি উপাচার্য

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্যারামাউন্ট স্কাইড্যান্স
১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্যারামাউন্ট স্কাইড্যান্স

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে নসিমনের ধাক্কায় নারী নিহত
রাজবাড়ীতে নসিমনের ধাক্কায় নারী নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই প্রদীপ লালের ছেলে পেলেন গ্রাম পুলিশের চাকরি
সেই প্রদীপ লালের ছেলে পেলেন গ্রাম পুলিশের চাকরি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে সারাহ কুকের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে সারাহ কুকের সাক্ষাৎ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিরল খনিজে চীনা আধিপত্যের লাগাম কি টানতে পারবেন ট্রাম্প?
বিরল খনিজে চীনা আধিপত্যের লাগাম কি টানতে পারবেন ট্রাম্প?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
মাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের আইনজীবীর হেনস্তার শিকার তিন সাংবাদিক, কারাগারে পাঠাতে চাইলেন বিচারক
জামায়াতের আইনজীবীর হেনস্তার শিকার তিন সাংবাদিক, কারাগারে পাঠাতে চাইলেন বিচারক

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাঁটুর চোটে আবারো ছিটকে গেলেন কার্ভাহাল, লাগবে অস্ত্রোপচার
হাঁটুর চোটে আবারো ছিটকে গেলেন কার্ভাহাল, লাগবে অস্ত্রোপচার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় হাইব্রিড জাতের মরিচ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় হাইব্রিড জাতের মরিচ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে কারখানা খুলে দেয়ার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শ্রীপুরে কারখানা খুলে দেয়ার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসিকে ১৮ দফা জামায়াতের
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসিকে ১৮ দফা জামায়াতের

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন
ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন

৫১ মিনিট আগে | পর্যটন

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভর্তি প্রক্রিয়ায় লটারি প্রথা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ভর্তি প্রক্রিয়ায় লটারি প্রথা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিরামপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক আলোচনা সভা
মনিরামপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সীমান্তে ২.৪৫ কোটি রুপির স্বর্ণ পাচার রুখে দিল বিএসএফ, ভারতীয় গ্রেফতার
সীমান্তে ২.৪৫ কোটি রুপির স্বর্ণ পাচার রুখে দিল বিএসএফ, ভারতীয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ইউনাইটেড পার্টির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ ইউনাইটেড পার্টির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান
কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত
কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক যেন ফেরিওয়ালার বাদাম, হাত বাড়ালেই মিলছে
মাদক যেন ফেরিওয়ালার বাদাম, হাত বাড়ালেই মিলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিআরটিসির যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে বিআরটিসির যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম