শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

লুটপাটের টার্গেট ছিল ৩৩২ কোটি টাকা

১০ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পে দুর্নীতি, তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলেও বহাল তবিয়তে মাস্টারমাইন্ড, দায়মুক্তি দিতে অতিরিক্ত সচিবের পর বিভাগীয় তদন্তের দায়িত্বে উপসচিব!
উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
লুটপাটের টার্গেট ছিল ৩৩২ কোটি টাকা

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকা শহর সন্নিকটবর্তী এলাকায় ১০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পে’র ভূমি অধিগ্রহণ ব্যয় মূল উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবে (ডিপিপি) ৪০০ কোটি টাকা ছিল। সংশোধিত মূল উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (আরডিপিপি) প্রস্তুতকালে ব্যয় বৃদ্ধি করে দেখানো হয় ৭৩২ কোটি ৪১ লাখ ১৮ হাজার ৩৪৭ টাকা। অর্থাৎ প্রকল্পের ব্যয় বেশি দেখানো হয় ৩৩২ কোটি টাকা। আর এ লুটপাটের পরিকল্পনা করেছিলেন প্রকল্পের সাবেক পরিচালক (পিডি) ড. আমিরুল ইসলাম ও সদস্যসচিব দিল আফরোজ বিনতে আছিরসহ একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এর মাস্টারমাইন্ড ছিলেন প্রকল্প পরিচালক ও সদস্যসচিব। বিষয়টি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ ও একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তেও প্রমাণিত হয়েছে। এর পরই প্রকল্পের পিডি ড. আমিরুল ইসলামকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার প্রস্তুতি চলছে। কিন্তু প্রকল্পের সদস্যসচিব মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের পরিকল্পনা উইংয়ের সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) দিল আফরোজ বিনতে আছির রয়েছেন বহাল তবিয়তে। ২৪ বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের এ কর্মকর্তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সিন্ডিকেটের যোগসাজশে দীর্ঘ ১৫ বছর যাবৎ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরে কর্মরত।

গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে শিক্ষামন্ত্রী অনুমোদন দিলেও আজ পর্যন্ত দৃষ্টান্তমূলক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং ওই সিন্ডিকেটের চাপে মন্ত্রণালয় থেকে দুর্বল ও দায়সারা বিভাগীয় অভিযোগনামা দেওয়া হয়েছে বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। তাদের মতে, অভিযোগনামায় পুরো বর্ণনা দুর্নীতির হলেও দুর্নীতির ধারা শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ৩-এর (ই) বাদ দিয়ে শুধু অসদাচরণের ধারা ৩-এর (খ) দিয়ে অভিযোগ আনা হয়েছে। এমনকি একজন অতিরিক্ত সচিবের তদন্তের পর বিভাগীয় তদন্ত করতে একজন উপসচিবকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ৪ অক্টোবর মন্ত্রণালয়ের এক চিঠিতে বলা হয়- ‘মাউশি’র সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) দিল আফরোজ বিনতে আছিরের বিরুদ্ধে প্রকল্পের মূল ডিপিপি থেকে আরডিপিপি প্রস্তুতকালে সম্পূর্ণ দুরভিসন্ধিমূলকভাবে ও দুর্নীতির অভিপ্রায়ে ভূমি অধিগ্রহণ ব্যয় বাবদ খরচ ৪০০ কোটি থেকে ৭৩২ কোটি ৪১ লাখ ১৮ হাজার ৩৪৭ টাকায় বৃদ্ধি করার অভিযোগ ওঠে। এর মধ্যে ঢাকা শহরের নিকটবর্তী ছয়টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন এলাকায় বাস্তবে বড় কোনো গাছপালা ও অবকাঠামো না থাকা সত্ত্বেও গাছপালা অবকাঠামো (যদি থাকে) উল্লেখ করে ১০১ কোটি টাকার ওপরে ব্যয় দেখানো হয়। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জে একটি প্রকল্পে নাল জমিকে ভিটি শ্রেণি দেখিয়ে ২৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা অতিরিক্ত বৃদ্ধি করার অভিযোগ রয়েছে। তিনি প্রকল্পের সদস্যসচিব ও মাউশির সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) হিসেবে ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য তালিকা যাচাই-বাছাই করে সম্পূর্ণ দুরভিসন্ধিমূলকভাবে ও দুর্নীতির অভিপ্রায়ে মিথ্যা তথ্য সন্নিবেশনের আরডিপিপি প্রস্তুত করে প্রতি পৃষ্ঠায় সই করে অনুমোদনের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছেন। ওই অভিযোগসমূহ মন্ত্রণালয় কর্তৃক তদন্তে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ৩(খ) অনুযায়ী ‘অসদাচরণ’-এর অভিযোগে অভিযুক্ত করে তাকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হয়। তিনি নোটিসের জবাব দেওয়ার পর ব্যক্তিগত শুনানি প্রার্থনা করেন। ব্যক্তিগত শুনানিকালে সন্তোষজনক জবাব উপস্থাপন করতে না পারায় ওই রুজ্জুকৃত বিভাগীয় মামলাটি তদন্ত করার জন্য সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ৭-এর (২)(ঘ) অনুযায়ী একজন উপসচিবকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয় চিঠিতে। একই ধারায় অভিযুক্ত করে সাবেক পিডি ড. আমিরুল ইসলামকেও ২৯ আগস্ট চিঠি দেয় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। তিনি আত্মপক্ষ সমর্থনে কোনো ব্যক্তিগত শুনানি চান কি না তার জবাব দিতে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তিনি ব্যক্তিগত শুনানি চাইলে এবং শুনানিকালে সন্তোষজনক জবাব দিতে ব্যর্থ হলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করবে মন্ত্রণালয়। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন গতকাল নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঘটনার প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। এ ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিত করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী প্রত্যেককে আলাদাভাবে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগও দেওয়া হচ্ছে। কেউ সন্তোষজনক জবাব উপস্থাপন করতে না পারলে বিভাগীয় মামলা করে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করা হচ্ছে। তদন্তে তাদের দায়ের পরিমাণ নির্ধারণ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ পর্যন্ত তিনজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। বিভাগীয় তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে সদস্যসচিবের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এর আগে এ অভিযোগ তদন্তে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত (মাধ্যমিক) সচিব মো. মোমিনুর রশিদ আমিনকে সভাপতি করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়- ‘সার্বিক দিক বিবেচনায় ঢাকা সন্নিকটবর্তী ১০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পে ব্যক্তিমালিকানাধীন জমির ছয়টি প্রকল্পের মধ্যে শুধু গাছপালা ও অবকাঠামো “যদি থাকে” উল্লেখ করে কম করে হলেও প্রায় ১০১ কোটি টাকার ওপরে অতিরিক্ত প্রাক্কলন করা হয়েছে এবং নারায়ণগঞ্জের একটি প্রকল্পে নালা শ্রেণিকে ভিটি শ্রেণি দেখিয়ে প্রায় ২৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা বেশি ধরা হয়েছে। যা নৈতিকতাবিবর্জিত। এর জন্য পিডি দায় এড়াতে পারেন না।’ একই প্রতিবেদনে দিল আফরোজ বিনতে আছিরকে দায়ী করে বলা হয়- ‘তিনি প্রকল্পের সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন ও সম্ভাব্য মূল্য তালিকার প্রতি পৃষ্ঠায় স্বাক্ষর করেছেন। সদস্যসচিব ও সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) হিসেবে তারও প্রকল্পের সাইট পরিদর্শন করার কথা। প্রস্তুতকৃত মূল্য তালিকা তিনি না দেখে করেছেন তা ভাবার কোনো অবকাশ নেই। ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য তালিকা মাত্র ছয় পৃষ্ঠার এবং প্রকল্পের সিংহভাগ অর্থ এ খাতেই ব্যয় হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তিনিও দায় এড়াতে পারেন না।’ এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রকল্পের সাবেক পিডি ড. আমিরুল ইসলাম কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে দিল আফরোজ বিনতে আছির নিজের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করে বলেন, ‘আরডিপিপি আমি প্রস্তুত করিনি, এটা আমার দায়িত্ব নয়। আমি প্রকল্পের সদস্যসচিবও নই। জমি অধিগ্রহণ করেছেন ডিসি অফিসের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা