শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

স্কুলপড়ুয়ারা যখন আন্দোলনে নামে বুঝতে হবে গলদ আছে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
স্কুলপড়ুয়ারা যখন আন্দোলনে নামে বুঝতে হবে গলদ আছে

যখন একটি দেশের স্কুলপড়ুয়া, এসএসসি পরীক্ষার্থী বা সমপর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ‘রাষ্ট্রের মেরামত চাই’- এমন দাবি নিয়ে আন্দোলনে নামে তখন বুঝতে হবে, সত্যিকার অর্থে কোথাও গলদ আছে। সরকার বলছে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, সব সমস্যার সমাধান হচ্ছে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের তো রাস্তায় বেরিয়ে আসার কথা ছিল না। এই চিন্তা কেন সরকারের মাথায় আসে না যে, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নেমেছে নিশ্চয়ই তখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার কারণেই তা তারা করছে। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, গলদটা কোথায়? গলদটা আমাদের সড়ক ব্যবস্থাপনায়, আমাদের পরিবহন খাতে। এই দুই ক্ষেত্রে কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং ভবিষ্যৎমুখী দৃষ্টিভঙ্গি না থাকার মধ্যে। আমাদের সড়ক পরিবহন খাতটি পুরোটিই ব্যবসায়ীরা নিয়ন্ত্রণ করেন। এই নিয়ন্ত্রণ সরকারের হাতে আর নেই, যদিও এই ব্যবসায়ীদের অনেকে সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত। বেসরকারি বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের বাধার মুখে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) কর্তৃপক্ষ অনেক রুটে বাস চালাতে পারে না। সাধারণ বিবেচনা বলে, একজন শ্রমিক নেতা সরকারবিরোধী অবস্থান নিলে তিনি সরকারের ভিতরে অবস্থান করতে পারেন না। অথচ পরিবহন শ্রমিক নেতারা সরকারের মন্ত্রীও হন এবং এমপিও হন। সরকারের সঙ্গে শ্রমিক নেতারা যেখানে দাবি আদায়ে বৈঠকে বসেন, তারা জনগণের দাবির বিপক্ষে গিয়ে, সরকারের অবস্থানের বিপক্ষে গিয়ে নানান দাবি তোলেন। দিন শেষে সরকারও তা মেনে নেয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। অর্থাৎ ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট’ বলে একটা কথা আছে, আমাদের দেশে সেটি মানা হচ্ছে না। আর এ জন্যই সব লেজেগোবরে হয়ে যায়।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নামছে তখন সরকারের পরিষ্কার ধারণা হওয়া উচিত ছিল যে, নিশ্চিতভাবেই কোথাও কোনো গভীর সমস্যা আছে। এই শিক্ষার্থীরা তো কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য নয়, সে অর্থে রাজনীতি নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই, যে অর্থে সেই পাকিস্তান আমলে আমাদের ছিল। আমরা তখন একটি নতুন ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছিলাম। কাজেই আমরা যখন ছাত্র ছিলাম প্রত্যেকেই রাজনীতিসচেতন ছিলাম। এখন তো সেই অবস্থা নেই। সরকার বলছে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, সব সমস্যার সমাধান হচ্ছে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের তো রাস্তায় বেরিয়ে আসার কথা ছিল না। এই চিন্তা কেন সরকারের মাথায় আসে না যে, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নেমেছে নিশ্চয়ই তখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার কারণেই তা তারা করছে। এর কারণও খুব স্পষ্ট। তাহলে সরকারের তরফ থেকে কোনো সাড়া নেই কেন? শিক্ষার্থীরা যখন ২০১৮ সালে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনে নামে তখন তাদের দাবি ছিল একটাই, নিরাপদ সড়ক চাই। অথচ তাদের দাবিগুলো তো মানা হলোই না, বরং কাগজে-টিভিতে দেখা গেল, তাদের হেলমেট নাকি হাতুড়ি বাহিনী হামলা করল। এই হামলাকারীদের কাউকে ধরা হলো না, যে অপরাধ তারা করল, তার বিচার হওয়া তো দূরের কথা। আর আমাদের দেশে সরকারের ছাত্র সংগঠনগুলোর একটা বড় কাজই হলো সরকারের বিরুদ্ধে যেই রাস্তায় নামুক তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। সমস্যা হচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্বে যারা আছে তাদের ছাত্রত্ব বহু আগেই শেষ হয়েছে। এদের কেউ কেউ ব্যবসায়ী অথবা চাকরিজীবী। ফলে এই ছাত্রনেতাদেরও বর্তমান শিক্ষার্থীদের প্রতি কোনো দরদ নেই। তাদের মৌখিক দরদ থাকেলেও ভিতরে তা নেই। আর ছাত্রদের সঙ্গে মেলামেশা না থাকায় ছাত্রদের তরফ থেকে যে আন্দোলন হয়, তার প্রয়োজন বা উত্তাপ তারা উপলব্ধি করতে পারে না। শিক্ষার্থীদের পক্ষে অন্য ছাত্র সংগঠনগুলো সংঘবদ্ধ ভূমিকায় নামছে না। কিছু দিন আগে বদরুন্নেসা কলেজের এক মেয়ে শিক্ষার্থী যে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছে আমার ধারণা ছিল সব শিক্ষার্থী এবং ছাত্র সংগঠন এর প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসবে। কিন্তু দেখলাম যে, সব মহলে একে খুব সাধারণ বিষয় হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে। এটি যে অত্যন্ত নিন্দনীয়, অসাংস্কৃতিক এবং একটি অপরাধমূলক কাজ সেই বিবেচনাটাই এলো না।

এই শিক্ষাবিদ বলেন, সরকারকে ঠান্ডা মাথায় ভাবতে হবে আজ যে দাবি শিক্ষার্থীরা তুলেছে এটি তাদের প্রাণের দাবি। এই দাবি মেটানো খুব কঠিন কিছু না। দেশের বড় প্রকল্পগুলোতে প্রচুর অর্থ দেওয়া হচ্ছে। অনেক প্রকল্পে টাকার নয়-ছয় হচ্ছে। এ প্রকল্পগুলোর ব্যয়ও বারবার বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এর কারণ কি সেটা আমরা জানি না। ব্যাংক লুট হচ্ছে। স্বচ্ছতার বড় অভাব আমাদের দেশে। ব্যাংক সেক্টরের এক লোক বাংলাদেশ থেকে যে ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি নিয়ে চলে গেলেন, সেই টাকা দিয়ে শিক্ষার্থীদের বাস ভাড়ায় বহুদিন ভর্তুকি দেওয়া সম্ভব। সরকারের উচিত হবে এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলা। এ জন্য প্রয়োজনে বিআরটিসিকে আগের মহিমায় ফিরিয়ে আনতে হবে। সিঙ্গাপুরে সব সরকারি বাস। অথচ সব চলছে যথানিয়মে। তাহলে, হয় বেসরকারি খাতকে সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে বিআরটিসিকে দিয়ে সেবা দেওয়া হোক, অথবা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে পরিবহন চললে বেসরকারি বাস কোম্পানিগুলোকে সব নিয়মনীতি মানতে বাধ্য করতে হবে। সমস্যা হচ্ছে সরকারি দলের ভিতরেই বাস মালিকরা আছেন। আগেও ছিলেন, এখনো আছেন। আর এই মালিকরা যদি সরকারি সিদ্ধান্তই না মানেন আর সরকার তা মেনে নেয় তাহলে বুঝতে হবে তাদের প্রতি সরকারের সমর্থন আছে। এই কথাসাহিত্যিক বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য গণপরিবহনে ভর্তুকি পাকিস্তান আমলেও দেওয়া হতো। আমরা পাকিস্তানিদের তাড়িয়ে দিয়েছি, কিন্তু এই চর্চা স্বাধীনতার পরও ছিল। ধীরে ধীরে তা উঠে গেছে। আর মুক্তবাজার অর্থনীতির সব নীতি মেনে আমরা এই শিশুদের ওপর বোঝা চাপিয়ে দিলাম। তিনি বলেন, একটা সমাধান হতে পারে সরকার বেসরকারি বাস মালিকদের কিছু ভর্তুকি দেবে এবং বাস মালিকদেরও কিছু ভর্তুকি দিতে হবে। এই যে বাস মালিকরা এখন ১০ টাকার জায়গায় ভাড়া ঠিকই ১৫ টাকা নিচ্ছেন এতে তাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এই যে যাত্রীদের থেকে তারা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন এর একটা অংশ দিলেই শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হয়। সমস্যা হচ্ছে, আমরা এমন এক লোভের সংস্কৃতিতে পড়ে গেছি যে, নিজেদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে আমরা কিছু করছি না বরং আমাদের কী হবে এটাই এখন প্রধান চিন্তা। আমার মতে, চলমান আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের যে দাবি তা অযৌক্তিক না। আমি প্রস্তাব করছি, অন্তত শিক্ষার্থীদের ক্লাসের সময়ে তাদের হাফ পাস দেওয়া হোক। সন্ধ্যায় এর প্রয়োজন নেই। কিন্তু সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা-৬টা পর্যন্ত হাফ পাস সুবিধা পাবে। কিছু দিন আগে পরিবহন মালিকদের সঙ্গে ভাড়ার বিষয়ে সরকারের বৈঠক হলেও সেখানে এ বিষয়টি আলোচনাতেই আসেনি। সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ বা সরকারি দলের যে রাজনীতি এখন চলছে সেখানে এককালে যারা ছাত্র রাজনীতি করতেন তাদের অবস্থান অত্যন্ত গৌণ হয়ে গেছে। এখন প্রধান অবস্থানে তারাই চলে আসছেন যারা ব্যবসায়ী, যারা মাঠে কোনো দিন কাজ করেননি এবং ছাত্র সমাজের সঙ্গে যাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এরা ছাত্রদের দাবি-দাওয়া বুঝবেন না। চলমান ছাত্র আন্দোলনটি ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে একে তারা ক্ষতিকর ভাববেন। অথচ আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভিত্তি গড়ে দিয়েছে ছাত্র আন্দোলন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবসময় ছাত্রদের দাবি মেনে নিতেন। কিন্তু এ দাবিগুলো ক্রমান্বয়ে কমতে কমতে এখন ব্যবসায়ী নেতারা যে দাবি তুলে ধরেন সেসবই মেনে নেওয়া হয়। ছাত্রদের কোনো রকম ভূমিকা এখানে এখন নেই। এতে আমাদের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয়েছে। অথচ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এটা বুঝলেও চুপ করে আছেন। শিক্ষার্থীরা যদি সত্যিকার অর্থে পথে নামে তাহলে সেটি সামাল দেওয়া মুশকিল হবে। কারণ তাদের পিতা-মাতা সব দলের এবং মতের মানুষ। বিএনপি পথে নামলে যে কোনোভাবে দলটির নেতা-কর্মীদের মোকাবিলা করা যাবে। কিন্তু ছাত্ররা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে নামে তখন যেমন দমন-পীড়ন করা যাবে না, আবার তাদের দাবি মেনে নিলে সরকারি দলের পরাজয় হয়েছে- বিরোধী দল এমন কথা বলার সুযোগ নিতে পারে। আবার যে বিরোধী দল সরকারের বিরুদ্ধে কোনো রকম আন্দোলন করে সুবিধা নিতে পারছে না, তারাও নিজেদের স্বার্থে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন কাজে লাগাবে। এতে অবস্থা আরও ঘোলাটে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা