শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

স্কুলপড়ুয়ারা যখন আন্দোলনে নামে বুঝতে হবে গলদ আছে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
স্কুলপড়ুয়ারা যখন আন্দোলনে নামে বুঝতে হবে গলদ আছে

যখন একটি দেশের স্কুলপড়ুয়া, এসএসসি পরীক্ষার্থী বা সমপর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ‘রাষ্ট্রের মেরামত চাই’- এমন দাবি নিয়ে আন্দোলনে নামে তখন বুঝতে হবে, সত্যিকার অর্থে কোথাও গলদ আছে। সরকার বলছে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, সব সমস্যার সমাধান হচ্ছে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের তো রাস্তায় বেরিয়ে আসার কথা ছিল না। এই চিন্তা কেন সরকারের মাথায় আসে না যে, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নেমেছে নিশ্চয়ই তখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার কারণেই তা তারা করছে। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, গলদটা কোথায়? গলদটা আমাদের সড়ক ব্যবস্থাপনায়, আমাদের পরিবহন খাতে। এই দুই ক্ষেত্রে কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং ভবিষ্যৎমুখী দৃষ্টিভঙ্গি না থাকার মধ্যে। আমাদের সড়ক পরিবহন খাতটি পুরোটিই ব্যবসায়ীরা নিয়ন্ত্রণ করেন। এই নিয়ন্ত্রণ সরকারের হাতে আর নেই, যদিও এই ব্যবসায়ীদের অনেকে সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত। বেসরকারি বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের বাধার মুখে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) কর্তৃপক্ষ অনেক রুটে বাস চালাতে পারে না। সাধারণ বিবেচনা বলে, একজন শ্রমিক নেতা সরকারবিরোধী অবস্থান নিলে তিনি সরকারের ভিতরে অবস্থান করতে পারেন না। অথচ পরিবহন শ্রমিক নেতারা সরকারের মন্ত্রীও হন এবং এমপিও হন। সরকারের সঙ্গে শ্রমিক নেতারা যেখানে দাবি আদায়ে বৈঠকে বসেন, তারা জনগণের দাবির বিপক্ষে গিয়ে, সরকারের অবস্থানের বিপক্ষে গিয়ে নানান দাবি তোলেন। দিন শেষে সরকারও তা মেনে নেয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। অর্থাৎ ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট’ বলে একটা কথা আছে, আমাদের দেশে সেটি মানা হচ্ছে না। আর এ জন্যই সব লেজেগোবরে হয়ে যায়।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নামছে তখন সরকারের পরিষ্কার ধারণা হওয়া উচিত ছিল যে, নিশ্চিতভাবেই কোথাও কোনো গভীর সমস্যা আছে। এই শিক্ষার্থীরা তো কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য নয়, সে অর্থে রাজনীতি নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই, যে অর্থে সেই পাকিস্তান আমলে আমাদের ছিল। আমরা তখন একটি নতুন ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছিলাম। কাজেই আমরা যখন ছাত্র ছিলাম প্রত্যেকেই রাজনীতিসচেতন ছিলাম। এখন তো সেই অবস্থা নেই। সরকার বলছে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, সব সমস্যার সমাধান হচ্ছে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের তো রাস্তায় বেরিয়ে আসার কথা ছিল না। এই চিন্তা কেন সরকারের মাথায় আসে না যে, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নেমেছে নিশ্চয়ই তখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার কারণেই তা তারা করছে। এর কারণও খুব স্পষ্ট। তাহলে সরকারের তরফ থেকে কোনো সাড়া নেই কেন? শিক্ষার্থীরা যখন ২০১৮ সালে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনে নামে তখন তাদের দাবি ছিল একটাই, নিরাপদ সড়ক চাই। অথচ তাদের দাবিগুলো তো মানা হলোই না, বরং কাগজে-টিভিতে দেখা গেল, তাদের হেলমেট নাকি হাতুড়ি বাহিনী হামলা করল। এই হামলাকারীদের কাউকে ধরা হলো না, যে অপরাধ তারা করল, তার বিচার হওয়া তো দূরের কথা। আর আমাদের দেশে সরকারের ছাত্র সংগঠনগুলোর একটা বড় কাজই হলো সরকারের বিরুদ্ধে যেই রাস্তায় নামুক তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। সমস্যা হচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্বে যারা আছে তাদের ছাত্রত্ব বহু আগেই শেষ হয়েছে। এদের কেউ কেউ ব্যবসায়ী অথবা চাকরিজীবী। ফলে এই ছাত্রনেতাদেরও বর্তমান শিক্ষার্থীদের প্রতি কোনো দরদ নেই। তাদের মৌখিক দরদ থাকেলেও ভিতরে তা নেই। আর ছাত্রদের সঙ্গে মেলামেশা না থাকায় ছাত্রদের তরফ থেকে যে আন্দোলন হয়, তার প্রয়োজন বা উত্তাপ তারা উপলব্ধি করতে পারে না। শিক্ষার্থীদের পক্ষে অন্য ছাত্র সংগঠনগুলো সংঘবদ্ধ ভূমিকায় নামছে না। কিছু দিন আগে বদরুন্নেসা কলেজের এক মেয়ে শিক্ষার্থী যে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছে আমার ধারণা ছিল সব শিক্ষার্থী এবং ছাত্র সংগঠন এর প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসবে। কিন্তু দেখলাম যে, সব মহলে একে খুব সাধারণ বিষয় হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে। এটি যে অত্যন্ত নিন্দনীয়, অসাংস্কৃতিক এবং একটি অপরাধমূলক কাজ সেই বিবেচনাটাই এলো না।

এই শিক্ষাবিদ বলেন, সরকারকে ঠান্ডা মাথায় ভাবতে হবে আজ যে দাবি শিক্ষার্থীরা তুলেছে এটি তাদের প্রাণের দাবি। এই দাবি মেটানো খুব কঠিন কিছু না। দেশের বড় প্রকল্পগুলোতে প্রচুর অর্থ দেওয়া হচ্ছে। অনেক প্রকল্পে টাকার নয়-ছয় হচ্ছে। এ প্রকল্পগুলোর ব্যয়ও বারবার বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এর কারণ কি সেটা আমরা জানি না। ব্যাংক লুট হচ্ছে। স্বচ্ছতার বড় অভাব আমাদের দেশে। ব্যাংক সেক্টরের এক লোক বাংলাদেশ থেকে যে ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি নিয়ে চলে গেলেন, সেই টাকা দিয়ে শিক্ষার্থীদের বাস ভাড়ায় বহুদিন ভর্তুকি দেওয়া সম্ভব। সরকারের উচিত হবে এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলা। এ জন্য প্রয়োজনে বিআরটিসিকে আগের মহিমায় ফিরিয়ে আনতে হবে। সিঙ্গাপুরে সব সরকারি বাস। অথচ সব চলছে যথানিয়মে। তাহলে, হয় বেসরকারি খাতকে সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে বিআরটিসিকে দিয়ে সেবা দেওয়া হোক, অথবা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে পরিবহন চললে বেসরকারি বাস কোম্পানিগুলোকে সব নিয়মনীতি মানতে বাধ্য করতে হবে। সমস্যা হচ্ছে সরকারি দলের ভিতরেই বাস মালিকরা আছেন। আগেও ছিলেন, এখনো আছেন। আর এই মালিকরা যদি সরকারি সিদ্ধান্তই না মানেন আর সরকার তা মেনে নেয় তাহলে বুঝতে হবে তাদের প্রতি সরকারের সমর্থন আছে। এই কথাসাহিত্যিক বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য গণপরিবহনে ভর্তুকি পাকিস্তান আমলেও দেওয়া হতো। আমরা পাকিস্তানিদের তাড়িয়ে দিয়েছি, কিন্তু এই চর্চা স্বাধীনতার পরও ছিল। ধীরে ধীরে তা উঠে গেছে। আর মুক্তবাজার অর্থনীতির সব নীতি মেনে আমরা এই শিশুদের ওপর বোঝা চাপিয়ে দিলাম। তিনি বলেন, একটা সমাধান হতে পারে সরকার বেসরকারি বাস মালিকদের কিছু ভর্তুকি দেবে এবং বাস মালিকদেরও কিছু ভর্তুকি দিতে হবে। এই যে বাস মালিকরা এখন ১০ টাকার জায়গায় ভাড়া ঠিকই ১৫ টাকা নিচ্ছেন এতে তাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এই যে যাত্রীদের থেকে তারা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন এর একটা অংশ দিলেই শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হয়। সমস্যা হচ্ছে, আমরা এমন এক লোভের সংস্কৃতিতে পড়ে গেছি যে, নিজেদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে আমরা কিছু করছি না বরং আমাদের কী হবে এটাই এখন প্রধান চিন্তা। আমার মতে, চলমান আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের যে দাবি তা অযৌক্তিক না। আমি প্রস্তাব করছি, অন্তত শিক্ষার্থীদের ক্লাসের সময়ে তাদের হাফ পাস দেওয়া হোক। সন্ধ্যায় এর প্রয়োজন নেই। কিন্তু সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা-৬টা পর্যন্ত হাফ পাস সুবিধা পাবে। কিছু দিন আগে পরিবহন মালিকদের সঙ্গে ভাড়ার বিষয়ে সরকারের বৈঠক হলেও সেখানে এ বিষয়টি আলোচনাতেই আসেনি। সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ বা সরকারি দলের যে রাজনীতি এখন চলছে সেখানে এককালে যারা ছাত্র রাজনীতি করতেন তাদের অবস্থান অত্যন্ত গৌণ হয়ে গেছে। এখন প্রধান অবস্থানে তারাই চলে আসছেন যারা ব্যবসায়ী, যারা মাঠে কোনো দিন কাজ করেননি এবং ছাত্র সমাজের সঙ্গে যাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এরা ছাত্রদের দাবি-দাওয়া বুঝবেন না। চলমান ছাত্র আন্দোলনটি ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে একে তারা ক্ষতিকর ভাববেন। অথচ আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভিত্তি গড়ে দিয়েছে ছাত্র আন্দোলন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবসময় ছাত্রদের দাবি মেনে নিতেন। কিন্তু এ দাবিগুলো ক্রমান্বয়ে কমতে কমতে এখন ব্যবসায়ী নেতারা যে দাবি তুলে ধরেন সেসবই মেনে নেওয়া হয়। ছাত্রদের কোনো রকম ভূমিকা এখানে এখন নেই। এতে আমাদের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয়েছে। অথচ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এটা বুঝলেও চুপ করে আছেন। শিক্ষার্থীরা যদি সত্যিকার অর্থে পথে নামে তাহলে সেটি সামাল দেওয়া মুশকিল হবে। কারণ তাদের পিতা-মাতা সব দলের এবং মতের মানুষ। বিএনপি পথে নামলে যে কোনোভাবে দলটির নেতা-কর্মীদের মোকাবিলা করা যাবে। কিন্তু ছাত্ররা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে নামে তখন যেমন দমন-পীড়ন করা যাবে না, আবার তাদের দাবি মেনে নিলে সরকারি দলের পরাজয় হয়েছে- বিরোধী দল এমন কথা বলার সুযোগ নিতে পারে। আবার যে বিরোধী দল সরকারের বিরুদ্ধে কোনো রকম আন্দোলন করে সুবিধা নিতে পারছে না, তারাও নিজেদের স্বার্থে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন কাজে লাগাবে। এতে অবস্থা আরও ঘোলাটে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

এই মাত্র | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা