শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

স্কুলপড়ুয়ারা যখন আন্দোলনে নামে বুঝতে হবে গলদ আছে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
স্কুলপড়ুয়ারা যখন আন্দোলনে নামে বুঝতে হবে গলদ আছে

যখন একটি দেশের স্কুলপড়ুয়া, এসএসসি পরীক্ষার্থী বা সমপর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ‘রাষ্ট্রের মেরামত চাই’- এমন দাবি নিয়ে আন্দোলনে নামে তখন বুঝতে হবে, সত্যিকার অর্থে কোথাও গলদ আছে। সরকার বলছে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, সব সমস্যার সমাধান হচ্ছে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের তো রাস্তায় বেরিয়ে আসার কথা ছিল না। এই চিন্তা কেন সরকারের মাথায় আসে না যে, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নেমেছে নিশ্চয়ই তখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার কারণেই তা তারা করছে। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, গলদটা কোথায়? গলদটা আমাদের সড়ক ব্যবস্থাপনায়, আমাদের পরিবহন খাতে। এই দুই ক্ষেত্রে কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং ভবিষ্যৎমুখী দৃষ্টিভঙ্গি না থাকার মধ্যে। আমাদের সড়ক পরিবহন খাতটি পুরোটিই ব্যবসায়ীরা নিয়ন্ত্রণ করেন। এই নিয়ন্ত্রণ সরকারের হাতে আর নেই, যদিও এই ব্যবসায়ীদের অনেকে সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত। বেসরকারি বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের বাধার মুখে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) কর্তৃপক্ষ অনেক রুটে বাস চালাতে পারে না। সাধারণ বিবেচনা বলে, একজন শ্রমিক নেতা সরকারবিরোধী অবস্থান নিলে তিনি সরকারের ভিতরে অবস্থান করতে পারেন না। অথচ পরিবহন শ্রমিক নেতারা সরকারের মন্ত্রীও হন এবং এমপিও হন। সরকারের সঙ্গে শ্রমিক নেতারা যেখানে দাবি আদায়ে বৈঠকে বসেন, তারা জনগণের দাবির বিপক্ষে গিয়ে, সরকারের অবস্থানের বিপক্ষে গিয়ে নানান দাবি তোলেন। দিন শেষে সরকারও তা মেনে নেয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। অর্থাৎ ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট’ বলে একটা কথা আছে, আমাদের দেশে সেটি মানা হচ্ছে না। আর এ জন্যই সব লেজেগোবরে হয়ে যায়।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নামছে তখন সরকারের পরিষ্কার ধারণা হওয়া উচিত ছিল যে, নিশ্চিতভাবেই কোথাও কোনো গভীর সমস্যা আছে। এই শিক্ষার্থীরা তো কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য নয়, সে অর্থে রাজনীতি নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই, যে অর্থে সেই পাকিস্তান আমলে আমাদের ছিল। আমরা তখন একটি নতুন ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছিলাম। কাজেই আমরা যখন ছাত্র ছিলাম প্রত্যেকেই রাজনীতিসচেতন ছিলাম। এখন তো সেই অবস্থা নেই। সরকার বলছে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, সব সমস্যার সমাধান হচ্ছে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের তো রাস্তায় বেরিয়ে আসার কথা ছিল না। এই চিন্তা কেন সরকারের মাথায় আসে না যে, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নেমেছে নিশ্চয়ই তখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার কারণেই তা তারা করছে। এর কারণও খুব স্পষ্ট। তাহলে সরকারের তরফ থেকে কোনো সাড়া নেই কেন? শিক্ষার্থীরা যখন ২০১৮ সালে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনে নামে তখন তাদের দাবি ছিল একটাই, নিরাপদ সড়ক চাই। অথচ তাদের দাবিগুলো তো মানা হলোই না, বরং কাগজে-টিভিতে দেখা গেল, তাদের হেলমেট নাকি হাতুড়ি বাহিনী হামলা করল। এই হামলাকারীদের কাউকে ধরা হলো না, যে অপরাধ তারা করল, তার বিচার হওয়া তো দূরের কথা। আর আমাদের দেশে সরকারের ছাত্র সংগঠনগুলোর একটা বড় কাজই হলো সরকারের বিরুদ্ধে যেই রাস্তায় নামুক তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। সমস্যা হচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্বে যারা আছে তাদের ছাত্রত্ব বহু আগেই শেষ হয়েছে। এদের কেউ কেউ ব্যবসায়ী অথবা চাকরিজীবী। ফলে এই ছাত্রনেতাদেরও বর্তমান শিক্ষার্থীদের প্রতি কোনো দরদ নেই। তাদের মৌখিক দরদ থাকেলেও ভিতরে তা নেই। আর ছাত্রদের সঙ্গে মেলামেশা না থাকায় ছাত্রদের তরফ থেকে যে আন্দোলন হয়, তার প্রয়োজন বা উত্তাপ তারা উপলব্ধি করতে পারে না। শিক্ষার্থীদের পক্ষে অন্য ছাত্র সংগঠনগুলো সংঘবদ্ধ ভূমিকায় নামছে না। কিছু দিন আগে বদরুন্নেসা কলেজের এক মেয়ে শিক্ষার্থী যে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছে আমার ধারণা ছিল সব শিক্ষার্থী এবং ছাত্র সংগঠন এর প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসবে। কিন্তু দেখলাম যে, সব মহলে একে খুব সাধারণ বিষয় হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে। এটি যে অত্যন্ত নিন্দনীয়, অসাংস্কৃতিক এবং একটি অপরাধমূলক কাজ সেই বিবেচনাটাই এলো না।

এই শিক্ষাবিদ বলেন, সরকারকে ঠান্ডা মাথায় ভাবতে হবে আজ যে দাবি শিক্ষার্থীরা তুলেছে এটি তাদের প্রাণের দাবি। এই দাবি মেটানো খুব কঠিন কিছু না। দেশের বড় প্রকল্পগুলোতে প্রচুর অর্থ দেওয়া হচ্ছে। অনেক প্রকল্পে টাকার নয়-ছয় হচ্ছে। এ প্রকল্পগুলোর ব্যয়ও বারবার বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এর কারণ কি সেটা আমরা জানি না। ব্যাংক লুট হচ্ছে। স্বচ্ছতার বড় অভাব আমাদের দেশে। ব্যাংক সেক্টরের এক লোক বাংলাদেশ থেকে যে ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি নিয়ে চলে গেলেন, সেই টাকা দিয়ে শিক্ষার্থীদের বাস ভাড়ায় বহুদিন ভর্তুকি দেওয়া সম্ভব। সরকারের উচিত হবে এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলা। এ জন্য প্রয়োজনে বিআরটিসিকে আগের মহিমায় ফিরিয়ে আনতে হবে। সিঙ্গাপুরে সব সরকারি বাস। অথচ সব চলছে যথানিয়মে। তাহলে, হয় বেসরকারি খাতকে সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে বিআরটিসিকে দিয়ে সেবা দেওয়া হোক, অথবা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে পরিবহন চললে বেসরকারি বাস কোম্পানিগুলোকে সব নিয়মনীতি মানতে বাধ্য করতে হবে। সমস্যা হচ্ছে সরকারি দলের ভিতরেই বাস মালিকরা আছেন। আগেও ছিলেন, এখনো আছেন। আর এই মালিকরা যদি সরকারি সিদ্ধান্তই না মানেন আর সরকার তা মেনে নেয় তাহলে বুঝতে হবে তাদের প্রতি সরকারের সমর্থন আছে। এই কথাসাহিত্যিক বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য গণপরিবহনে ভর্তুকি পাকিস্তান আমলেও দেওয়া হতো। আমরা পাকিস্তানিদের তাড়িয়ে দিয়েছি, কিন্তু এই চর্চা স্বাধীনতার পরও ছিল। ধীরে ধীরে তা উঠে গেছে। আর মুক্তবাজার অর্থনীতির সব নীতি মেনে আমরা এই শিশুদের ওপর বোঝা চাপিয়ে দিলাম। তিনি বলেন, একটা সমাধান হতে পারে সরকার বেসরকারি বাস মালিকদের কিছু ভর্তুকি দেবে এবং বাস মালিকদেরও কিছু ভর্তুকি দিতে হবে। এই যে বাস মালিকরা এখন ১০ টাকার জায়গায় ভাড়া ঠিকই ১৫ টাকা নিচ্ছেন এতে তাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এই যে যাত্রীদের থেকে তারা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন এর একটা অংশ দিলেই শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হয়। সমস্যা হচ্ছে, আমরা এমন এক লোভের সংস্কৃতিতে পড়ে গেছি যে, নিজেদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে আমরা কিছু করছি না বরং আমাদের কী হবে এটাই এখন প্রধান চিন্তা। আমার মতে, চলমান আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের যে দাবি তা অযৌক্তিক না। আমি প্রস্তাব করছি, অন্তত শিক্ষার্থীদের ক্লাসের সময়ে তাদের হাফ পাস দেওয়া হোক। সন্ধ্যায় এর প্রয়োজন নেই। কিন্তু সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা-৬টা পর্যন্ত হাফ পাস সুবিধা পাবে। কিছু দিন আগে পরিবহন মালিকদের সঙ্গে ভাড়ার বিষয়ে সরকারের বৈঠক হলেও সেখানে এ বিষয়টি আলোচনাতেই আসেনি। সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ বা সরকারি দলের যে রাজনীতি এখন চলছে সেখানে এককালে যারা ছাত্র রাজনীতি করতেন তাদের অবস্থান অত্যন্ত গৌণ হয়ে গেছে। এখন প্রধান অবস্থানে তারাই চলে আসছেন যারা ব্যবসায়ী, যারা মাঠে কোনো দিন কাজ করেননি এবং ছাত্র সমাজের সঙ্গে যাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এরা ছাত্রদের দাবি-দাওয়া বুঝবেন না। চলমান ছাত্র আন্দোলনটি ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে একে তারা ক্ষতিকর ভাববেন। অথচ আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভিত্তি গড়ে দিয়েছে ছাত্র আন্দোলন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবসময় ছাত্রদের দাবি মেনে নিতেন। কিন্তু এ দাবিগুলো ক্রমান্বয়ে কমতে কমতে এখন ব্যবসায়ী নেতারা যে দাবি তুলে ধরেন সেসবই মেনে নেওয়া হয়। ছাত্রদের কোনো রকম ভূমিকা এখানে এখন নেই। এতে আমাদের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয়েছে। অথচ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এটা বুঝলেও চুপ করে আছেন। শিক্ষার্থীরা যদি সত্যিকার অর্থে পথে নামে তাহলে সেটি সামাল দেওয়া মুশকিল হবে। কারণ তাদের পিতা-মাতা সব দলের এবং মতের মানুষ। বিএনপি পথে নামলে যে কোনোভাবে দলটির নেতা-কর্মীদের মোকাবিলা করা যাবে। কিন্তু ছাত্ররা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে নামে তখন যেমন দমন-পীড়ন করা যাবে না, আবার তাদের দাবি মেনে নিলে সরকারি দলের পরাজয় হয়েছে- বিরোধী দল এমন কথা বলার সুযোগ নিতে পারে। আবার যে বিরোধী দল সরকারের বিরুদ্ধে কোনো রকম আন্দোলন করে সুবিধা নিতে পারছে না, তারাও নিজেদের স্বার্থে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন কাজে লাগাবে। এতে অবস্থা আরও ঘোলাটে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন