শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

স্কুলপড়ুয়ারা যখন আন্দোলনে নামে বুঝতে হবে গলদ আছে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
স্কুলপড়ুয়ারা যখন আন্দোলনে নামে বুঝতে হবে গলদ আছে

যখন একটি দেশের স্কুলপড়ুয়া, এসএসসি পরীক্ষার্থী বা সমপর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ‘রাষ্ট্রের মেরামত চাই’- এমন দাবি নিয়ে আন্দোলনে নামে তখন বুঝতে হবে, সত্যিকার অর্থে কোথাও গলদ আছে। সরকার বলছে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, সব সমস্যার সমাধান হচ্ছে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের তো রাস্তায় বেরিয়ে আসার কথা ছিল না। এই চিন্তা কেন সরকারের মাথায় আসে না যে, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নেমেছে নিশ্চয়ই তখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার কারণেই তা তারা করছে। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, গলদটা কোথায়? গলদটা আমাদের সড়ক ব্যবস্থাপনায়, আমাদের পরিবহন খাতে। এই দুই ক্ষেত্রে কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং ভবিষ্যৎমুখী দৃষ্টিভঙ্গি না থাকার মধ্যে। আমাদের সড়ক পরিবহন খাতটি পুরোটিই ব্যবসায়ীরা নিয়ন্ত্রণ করেন। এই নিয়ন্ত্রণ সরকারের হাতে আর নেই, যদিও এই ব্যবসায়ীদের অনেকে সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত। বেসরকারি বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের বাধার মুখে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) কর্তৃপক্ষ অনেক রুটে বাস চালাতে পারে না। সাধারণ বিবেচনা বলে, একজন শ্রমিক নেতা সরকারবিরোধী অবস্থান নিলে তিনি সরকারের ভিতরে অবস্থান করতে পারেন না। অথচ পরিবহন শ্রমিক নেতারা সরকারের মন্ত্রীও হন এবং এমপিও হন। সরকারের সঙ্গে শ্রমিক নেতারা যেখানে দাবি আদায়ে বৈঠকে বসেন, তারা জনগণের দাবির বিপক্ষে গিয়ে, সরকারের অবস্থানের বিপক্ষে গিয়ে নানান দাবি তোলেন। দিন শেষে সরকারও তা মেনে নেয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। অর্থাৎ ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট’ বলে একটা কথা আছে, আমাদের দেশে সেটি মানা হচ্ছে না। আর এ জন্যই সব লেজেগোবরে হয়ে যায়।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নামছে তখন সরকারের পরিষ্কার ধারণা হওয়া উচিত ছিল যে, নিশ্চিতভাবেই কোথাও কোনো গভীর সমস্যা আছে। এই শিক্ষার্থীরা তো কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য নয়, সে অর্থে রাজনীতি নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই, যে অর্থে সেই পাকিস্তান আমলে আমাদের ছিল। আমরা তখন একটি নতুন ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছিলাম। কাজেই আমরা যখন ছাত্র ছিলাম প্রত্যেকেই রাজনীতিসচেতন ছিলাম। এখন তো সেই অবস্থা নেই। সরকার বলছে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, সব সমস্যার সমাধান হচ্ছে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের তো রাস্তায় বেরিয়ে আসার কথা ছিল না। এই চিন্তা কেন সরকারের মাথায় আসে না যে, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নেমেছে নিশ্চয়ই তখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার কারণেই তা তারা করছে। এর কারণও খুব স্পষ্ট। তাহলে সরকারের তরফ থেকে কোনো সাড়া নেই কেন? শিক্ষার্থীরা যখন ২০১৮ সালে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনে নামে তখন তাদের দাবি ছিল একটাই, নিরাপদ সড়ক চাই। অথচ তাদের দাবিগুলো তো মানা হলোই না, বরং কাগজে-টিভিতে দেখা গেল, তাদের হেলমেট নাকি হাতুড়ি বাহিনী হামলা করল। এই হামলাকারীদের কাউকে ধরা হলো না, যে অপরাধ তারা করল, তার বিচার হওয়া তো দূরের কথা। আর আমাদের দেশে সরকারের ছাত্র সংগঠনগুলোর একটা বড় কাজই হলো সরকারের বিরুদ্ধে যেই রাস্তায় নামুক তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। সমস্যা হচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্বে যারা আছে তাদের ছাত্রত্ব বহু আগেই শেষ হয়েছে। এদের কেউ কেউ ব্যবসায়ী অথবা চাকরিজীবী। ফলে এই ছাত্রনেতাদেরও বর্তমান শিক্ষার্থীদের প্রতি কোনো দরদ নেই। তাদের মৌখিক দরদ থাকেলেও ভিতরে তা নেই। আর ছাত্রদের সঙ্গে মেলামেশা না থাকায় ছাত্রদের তরফ থেকে যে আন্দোলন হয়, তার প্রয়োজন বা উত্তাপ তারা উপলব্ধি করতে পারে না। শিক্ষার্থীদের পক্ষে অন্য ছাত্র সংগঠনগুলো সংঘবদ্ধ ভূমিকায় নামছে না। কিছু দিন আগে বদরুন্নেসা কলেজের এক মেয়ে শিক্ষার্থী যে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছে আমার ধারণা ছিল সব শিক্ষার্থী এবং ছাত্র সংগঠন এর প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসবে। কিন্তু দেখলাম যে, সব মহলে একে খুব সাধারণ বিষয় হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে। এটি যে অত্যন্ত নিন্দনীয়, অসাংস্কৃতিক এবং একটি অপরাধমূলক কাজ সেই বিবেচনাটাই এলো না।

এই শিক্ষাবিদ বলেন, সরকারকে ঠান্ডা মাথায় ভাবতে হবে আজ যে দাবি শিক্ষার্থীরা তুলেছে এটি তাদের প্রাণের দাবি। এই দাবি মেটানো খুব কঠিন কিছু না। দেশের বড় প্রকল্পগুলোতে প্রচুর অর্থ দেওয়া হচ্ছে। অনেক প্রকল্পে টাকার নয়-ছয় হচ্ছে। এ প্রকল্পগুলোর ব্যয়ও বারবার বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এর কারণ কি সেটা আমরা জানি না। ব্যাংক লুট হচ্ছে। স্বচ্ছতার বড় অভাব আমাদের দেশে। ব্যাংক সেক্টরের এক লোক বাংলাদেশ থেকে যে ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি নিয়ে চলে গেলেন, সেই টাকা দিয়ে শিক্ষার্থীদের বাস ভাড়ায় বহুদিন ভর্তুকি দেওয়া সম্ভব। সরকারের উচিত হবে এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলা। এ জন্য প্রয়োজনে বিআরটিসিকে আগের মহিমায় ফিরিয়ে আনতে হবে। সিঙ্গাপুরে সব সরকারি বাস। অথচ সব চলছে যথানিয়মে। তাহলে, হয় বেসরকারি খাতকে সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে বিআরটিসিকে দিয়ে সেবা দেওয়া হোক, অথবা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে পরিবহন চললে বেসরকারি বাস কোম্পানিগুলোকে সব নিয়মনীতি মানতে বাধ্য করতে হবে। সমস্যা হচ্ছে সরকারি দলের ভিতরেই বাস মালিকরা আছেন। আগেও ছিলেন, এখনো আছেন। আর এই মালিকরা যদি সরকারি সিদ্ধান্তই না মানেন আর সরকার তা মেনে নেয় তাহলে বুঝতে হবে তাদের প্রতি সরকারের সমর্থন আছে। এই কথাসাহিত্যিক বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য গণপরিবহনে ভর্তুকি পাকিস্তান আমলেও দেওয়া হতো। আমরা পাকিস্তানিদের তাড়িয়ে দিয়েছি, কিন্তু এই চর্চা স্বাধীনতার পরও ছিল। ধীরে ধীরে তা উঠে গেছে। আর মুক্তবাজার অর্থনীতির সব নীতি মেনে আমরা এই শিশুদের ওপর বোঝা চাপিয়ে দিলাম। তিনি বলেন, একটা সমাধান হতে পারে সরকার বেসরকারি বাস মালিকদের কিছু ভর্তুকি দেবে এবং বাস মালিকদেরও কিছু ভর্তুকি দিতে হবে। এই যে বাস মালিকরা এখন ১০ টাকার জায়গায় ভাড়া ঠিকই ১৫ টাকা নিচ্ছেন এতে তাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এই যে যাত্রীদের থেকে তারা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন এর একটা অংশ দিলেই শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হয়। সমস্যা হচ্ছে, আমরা এমন এক লোভের সংস্কৃতিতে পড়ে গেছি যে, নিজেদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে আমরা কিছু করছি না বরং আমাদের কী হবে এটাই এখন প্রধান চিন্তা। আমার মতে, চলমান আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের যে দাবি তা অযৌক্তিক না। আমি প্রস্তাব করছি, অন্তত শিক্ষার্থীদের ক্লাসের সময়ে তাদের হাফ পাস দেওয়া হোক। সন্ধ্যায় এর প্রয়োজন নেই। কিন্তু সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা-৬টা পর্যন্ত হাফ পাস সুবিধা পাবে। কিছু দিন আগে পরিবহন মালিকদের সঙ্গে ভাড়ার বিষয়ে সরকারের বৈঠক হলেও সেখানে এ বিষয়টি আলোচনাতেই আসেনি। সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ বা সরকারি দলের যে রাজনীতি এখন চলছে সেখানে এককালে যারা ছাত্র রাজনীতি করতেন তাদের অবস্থান অত্যন্ত গৌণ হয়ে গেছে। এখন প্রধান অবস্থানে তারাই চলে আসছেন যারা ব্যবসায়ী, যারা মাঠে কোনো দিন কাজ করেননি এবং ছাত্র সমাজের সঙ্গে যাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এরা ছাত্রদের দাবি-দাওয়া বুঝবেন না। চলমান ছাত্র আন্দোলনটি ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে একে তারা ক্ষতিকর ভাববেন। অথচ আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভিত্তি গড়ে দিয়েছে ছাত্র আন্দোলন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবসময় ছাত্রদের দাবি মেনে নিতেন। কিন্তু এ দাবিগুলো ক্রমান্বয়ে কমতে কমতে এখন ব্যবসায়ী নেতারা যে দাবি তুলে ধরেন সেসবই মেনে নেওয়া হয়। ছাত্রদের কোনো রকম ভূমিকা এখানে এখন নেই। এতে আমাদের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয়েছে। অথচ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এটা বুঝলেও চুপ করে আছেন। শিক্ষার্থীরা যদি সত্যিকার অর্থে পথে নামে তাহলে সেটি সামাল দেওয়া মুশকিল হবে। কারণ তাদের পিতা-মাতা সব দলের এবং মতের মানুষ। বিএনপি পথে নামলে যে কোনোভাবে দলটির নেতা-কর্মীদের মোকাবিলা করা যাবে। কিন্তু ছাত্ররা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে নামে তখন যেমন দমন-পীড়ন করা যাবে না, আবার তাদের দাবি মেনে নিলে সরকারি দলের পরাজয় হয়েছে- বিরোধী দল এমন কথা বলার সুযোগ নিতে পারে। আবার যে বিরোধী দল সরকারের বিরুদ্ধে কোনো রকম আন্দোলন করে সুবিধা নিতে পারছে না, তারাও নিজেদের স্বার্থে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন কাজে লাগাবে। এতে অবস্থা আরও ঘোলাটে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা