শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ধরপাকড় নারায়ণগঞ্জে

রফিকুল ইসলাম রনি ও আরাফাত মুন্না, নারায়ণগঞ্জ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ধরপাকড় নারায়ণগঞ্জে

নির্বাচন ঘনিয়ে আসতেই উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ছে নারায়ণগঞ্জে। সিটি ভোটে স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকারের প্রচার-প্রচারণায় বাধাসহ তার কর্মী-সমর্থকদের ব্যাপক ধরপাকড় ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। শুধু স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীই নন, বিএনপির বিভিন্ন পদে থাকা কাউন্সিলর প্রার্থী, এমনকি আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাড়িতেও অভিযানের অভিযোগ উঠেছে। গত কয়েক দিনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবিসহ ১৭ নেতা-কর্মীকে আটকের দাবি করা হয়েছে সদ্য বিএনপি থেকে অব্যাহতি পাওয়া এই স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর পক্ষ থেকে। একইভাবে ৩৭ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশির নামে বাড়িছাড়া করার অভিযোগ উঠেছে।

সদ্য বিলুপ্ত নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রলীগ সভাপতি রিয়াদসহ বিভিন্ন ব্যক্তির বাড়িতে পুলিশের অভিযানে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর অভিযোগ- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোটের মাঠে প্রভাব খাটাতেই এটা ঘটানো হচ্ছে। অন্যদিকে এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, ‘নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করার মতো লোকবল ও প্রশাসন আমার নেই।’ এ প্রসঙ্গে নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তৈমূরের অভিযোগ ভিত্তিহীন। কাউকে আটক বা গ্রেফতারের বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই। বিষয়টি আপনাদের কাছ থেকেই শুনলাম।’

গতকাল সকালে সংবাদ সম্মেলনে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার অভিযোগ করেন, মনিরুল ইসলাম রবি সিদ্ধিরগঞ্জে তাঁর নির্বাচন সমন্বয়ক। তার কাছে নির্বাচনের সব এজেন্টের নিয়োগসহ অন্যান্য কাগজপত্র রয়েছে। সোমবার তাকে গ্রেফতার করা হয়। রবিকে আগে গ্রেফতার করা হলো না কেন- এমন প্রশ্ন রেখে তৈমূর বলেন, ‘আমি যেদিন মনোনয়নপত্র কিনেছিলাম সেদিন তিনি পাশে ছিলেন। যেদিন জমা দিই সেদিনও তিনি ছিলেন, যেদিন বাছাই হয় সেদিনও রবি পাশে ছিলেন। মার্কা বরাদ্দের দিনও আমার সঙ্গে ছিলেন। তখন তো তাকে গ্রেফতার করা হয়নি।’ তৈমূর দাবি করেন, সোমবার রাতেও তাঁর ৩৭ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি এবং ১৭ জনকে আটক করা হয়েছে। রাতে পোশাকে, সাদা পোশাকে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চলছে। বাড়ি থেকে তুলে নেওয়ার পর থানায় যোগাযোগ করলে জানানো হয় তারা কিছু জানেন না।

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন এমন কয়েকজন স্থানীয় নেতা জানিয়েছেন, নির্বাচনের আগমুহূর্তে ধরপাকড় ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট করছে। এমনিতে নারায়ণগঞ্জ নৌকার ঘাঁটি। নৌকার পক্ষে কাজ করাতে জোরজবরদস্তি কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের এমন হয়রানির কারণে নির্বাচনী ফলাফল অনুকূলে না-ও আসতে পারে।

ছাত্রলীগ নারায়ণগঞ্জ মহানগর কমিটি শনিবার দুপুরে বিলুপ্ত করা হয়। সেদিন রাতেই ওই বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি হাবিবুর রহমান রিয়াদের বাড়িতে হানা দিয়েছে পুলিশ। ওই দিন তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘তারা (পুলিশ) আমাকে মেয়র আইভীর পক্ষে কাজ করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে।’ একই দিন নিতাইগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা কাউসার আহমেদ, বিএনপি নেতা মো. জুলহাস, বন্দরের ধামগড় ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জেলা যুবসংহতির সদস্যসচিব কামাল হোসেনের বাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। কামাল হোসেনকে না পেয়ে তার বাড়ির কেয়ারটেকার খোরশেদ আলমকে আটক করা হয়। এ ছাড়া পুলিশ পরিচয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেকের কাছে ফোন করে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় নামতে বলা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নির্বাচনে ধরপাকড়ের শঙ্কার কথা জানিয়ে ‘আমরা নারায়ণগঞ্জবাসী’ সংগঠনের সভাপতি হাজী নূরউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা নিয়ে কোনো প্রার্থী, বিশেষ করে তৈমূর বা আইভী কাউকে বাধা দেওয়া হচ্ছে না। তৈমূরের নির্বাচনী কর্মীকে আটক করা হয়েছে। আবার ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতেও পুলিশ গিয়েছে। এটাও কিন্তু তাদের জন্য আঘাত। তবে আমি মনে করি ভোটের আর মাত্র চার দিন বাকি। এ সময়টার মধ্যে উচিত হবে দ্বন্দ্ব-সংঘাত ছাড়া একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সবাইকে সুযোগ করে দেওয়া। এসব ধরপাকড় বন্ধ করতে হবে। নির্বাচনী পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে।’এদিকে যুবদলের প্রধান সমন্বয়ক মাজাহারুল ইসলাম জোসেফ, বন্দর থানা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মাজাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া হিরণ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি অখিল উদ্দিন ভূঁইয়া, মহানগর শ্রমিক দল সভাপতি এস এম আসলাম, ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি টি এইচ তোফা, বন্দর ২২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল সভাপতি কাজী সোহাগ, বন্দর থানা যুবদলের সহসভাপতি সোহেল খান বাবুসহ ৩৭ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি চালানোর পাশাপাশি হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়েছে। গতকাল সকালে তৈমূর আলম খন্দকারের সংবাদ সম্মেলনে রেশমী আক্তার নামে একজন অভিযোগ করেন, সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে তাদের বাড়িতে পোশাক ও সাদা পোশাকে চার গাড়ি পুলিশ যায়। বাড়ি থেকে তার স্বামী মোশারফ হোসেনকে তুলে নিয়ে গেলেও তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। তৈমূরের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোয় তার স্বামীকে এর আগে কয়েক দফা হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এ বিষয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকারের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সরকারি দলের মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক কয়েক দিন ধরেই বলে আসছেন ‘ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখতে পাবে, তৈমূরকে মাঠে নামতে দেওয়া হবে না।’ মূলত নারায়ণগঞ্জে তৈমূরের কর্মী-সমর্থকদের আটক ও বাড়ি বাড়ি তল্লাশির পেছনে নানকের সেই হুমকির প্রতিফলনই ঘটছে। প্রশাসন কী করছে তা আর বুঝতে বাকি নেই। সরকার মূলত ভোট উৎসবের নামে একটি প্রহসনের ভোট আয়োজন করতে যাচ্ছে। আমরা সত্যি এ নির্বাচন নিয়ে সংশয় ও শঙ্কার মধ্যে আছি।’ এ বিষয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী এ বি এম সিরাজুল মামুন (দেয়ালঘড়ি) বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরেই নির্বাচনের পরিবেশ খুব খারাপ হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে সরকারি দলের দুজন নেতার মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব ও বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা চলছে। এ নিয়ে ভোটারদের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। কয়েক দিন ধরে দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আমরা আসলেই এ বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে আছি। সরকারের উচিত হবে নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে অচিরেই এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা।’ এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী, বিএনপি নেতা ইকবাল হোসেন বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কিছুটা শঙ্কার মধ্যে আছি। কারণ আমার প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রার্থী আমার কর্মী-সমর্থকদের নানা ধরনের হুমকি-ধমকির মধ্যে রাখছেন এবং চাপ প্রয়োগ করছেন। আমি এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি এবং আশা করি সুষ্ঠু-সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন হবে।’

করোনার ঝুঁকি থাকলেও নাসিক নির্বাচন যথাসময়ে হবে : করোনাভাইরাসের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার পর সরকার কিছু বিধিনিষেধ জারি করলেও তফসিল ঘোষিত সময়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) অনুষ্ঠান করতে চায় নির্বাচন কমিশন। আগামী ১৬ জানুয়ারি এই সিটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। নির্ধারিত সময়েই তা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। অবশ্য করোনা পরিস্থিতির অবনতি হলে তফসিল ঘোষিত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের বিষয়ে ইসির নতুন সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ
লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ
মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে
শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের
আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু
অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়
কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল
এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই
প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট
এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম