শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ধরপাকড় নারায়ণগঞ্জে

রফিকুল ইসলাম রনি ও আরাফাত মুন্না, নারায়ণগঞ্জ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ধরপাকড় নারায়ণগঞ্জে

নির্বাচন ঘনিয়ে আসতেই উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ছে নারায়ণগঞ্জে। সিটি ভোটে স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকারের প্রচার-প্রচারণায় বাধাসহ তার কর্মী-সমর্থকদের ব্যাপক ধরপাকড় ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। শুধু স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীই নন, বিএনপির বিভিন্ন পদে থাকা কাউন্সিলর প্রার্থী, এমনকি আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাড়িতেও অভিযানের অভিযোগ উঠেছে। গত কয়েক দিনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবিসহ ১৭ নেতা-কর্মীকে আটকের দাবি করা হয়েছে সদ্য বিএনপি থেকে অব্যাহতি পাওয়া এই স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর পক্ষ থেকে। একইভাবে ৩৭ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশির নামে বাড়িছাড়া করার অভিযোগ উঠেছে।

সদ্য বিলুপ্ত নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রলীগ সভাপতি রিয়াদসহ বিভিন্ন ব্যক্তির বাড়িতে পুলিশের অভিযানে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর অভিযোগ- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোটের মাঠে প্রভাব খাটাতেই এটা ঘটানো হচ্ছে। অন্যদিকে এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, ‘নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করার মতো লোকবল ও প্রশাসন আমার নেই।’ এ প্রসঙ্গে নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তৈমূরের অভিযোগ ভিত্তিহীন। কাউকে আটক বা গ্রেফতারের বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই। বিষয়টি আপনাদের কাছ থেকেই শুনলাম।’

গতকাল সকালে সংবাদ সম্মেলনে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার অভিযোগ করেন, মনিরুল ইসলাম রবি সিদ্ধিরগঞ্জে তাঁর নির্বাচন সমন্বয়ক। তার কাছে নির্বাচনের সব এজেন্টের নিয়োগসহ অন্যান্য কাগজপত্র রয়েছে। সোমবার তাকে গ্রেফতার করা হয়। রবিকে আগে গ্রেফতার করা হলো না কেন- এমন প্রশ্ন রেখে তৈমূর বলেন, ‘আমি যেদিন মনোনয়নপত্র কিনেছিলাম সেদিন তিনি পাশে ছিলেন। যেদিন জমা দিই সেদিনও তিনি ছিলেন, যেদিন বাছাই হয় সেদিনও রবি পাশে ছিলেন। মার্কা বরাদ্দের দিনও আমার সঙ্গে ছিলেন। তখন তো তাকে গ্রেফতার করা হয়নি।’ তৈমূর দাবি করেন, সোমবার রাতেও তাঁর ৩৭ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি এবং ১৭ জনকে আটক করা হয়েছে। রাতে পোশাকে, সাদা পোশাকে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চলছে। বাড়ি থেকে তুলে নেওয়ার পর থানায় যোগাযোগ করলে জানানো হয় তারা কিছু জানেন না।

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন এমন কয়েকজন স্থানীয় নেতা জানিয়েছেন, নির্বাচনের আগমুহূর্তে ধরপাকড় ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট করছে। এমনিতে নারায়ণগঞ্জ নৌকার ঘাঁটি। নৌকার পক্ষে কাজ করাতে জোরজবরদস্তি কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের এমন হয়রানির কারণে নির্বাচনী ফলাফল অনুকূলে না-ও আসতে পারে।

ছাত্রলীগ নারায়ণগঞ্জ মহানগর কমিটি শনিবার দুপুরে বিলুপ্ত করা হয়। সেদিন রাতেই ওই বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি হাবিবুর রহমান রিয়াদের বাড়িতে হানা দিয়েছে পুলিশ। ওই দিন তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘তারা (পুলিশ) আমাকে মেয়র আইভীর পক্ষে কাজ করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে।’ একই দিন নিতাইগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা কাউসার আহমেদ, বিএনপি নেতা মো. জুলহাস, বন্দরের ধামগড় ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জেলা যুবসংহতির সদস্যসচিব কামাল হোসেনের বাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। কামাল হোসেনকে না পেয়ে তার বাড়ির কেয়ারটেকার খোরশেদ আলমকে আটক করা হয়। এ ছাড়া পুলিশ পরিচয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেকের কাছে ফোন করে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় নামতে বলা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নির্বাচনে ধরপাকড়ের শঙ্কার কথা জানিয়ে ‘আমরা নারায়ণগঞ্জবাসী’ সংগঠনের সভাপতি হাজী নূরউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা নিয়ে কোনো প্রার্থী, বিশেষ করে তৈমূর বা আইভী কাউকে বাধা দেওয়া হচ্ছে না। তৈমূরের নির্বাচনী কর্মীকে আটক করা হয়েছে। আবার ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতেও পুলিশ গিয়েছে। এটাও কিন্তু তাদের জন্য আঘাত। তবে আমি মনে করি ভোটের আর মাত্র চার দিন বাকি। এ সময়টার মধ্যে উচিত হবে দ্বন্দ্ব-সংঘাত ছাড়া একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সবাইকে সুযোগ করে দেওয়া। এসব ধরপাকড় বন্ধ করতে হবে। নির্বাচনী পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে।’এদিকে যুবদলের প্রধান সমন্বয়ক মাজাহারুল ইসলাম জোসেফ, বন্দর থানা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মাজাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া হিরণ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি অখিল উদ্দিন ভূঁইয়া, মহানগর শ্রমিক দল সভাপতি এস এম আসলাম, ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি টি এইচ তোফা, বন্দর ২২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল সভাপতি কাজী সোহাগ, বন্দর থানা যুবদলের সহসভাপতি সোহেল খান বাবুসহ ৩৭ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি চালানোর পাশাপাশি হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়েছে। গতকাল সকালে তৈমূর আলম খন্দকারের সংবাদ সম্মেলনে রেশমী আক্তার নামে একজন অভিযোগ করেন, সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে তাদের বাড়িতে পোশাক ও সাদা পোশাকে চার গাড়ি পুলিশ যায়। বাড়ি থেকে তার স্বামী মোশারফ হোসেনকে তুলে নিয়ে গেলেও তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। তৈমূরের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোয় তার স্বামীকে এর আগে কয়েক দফা হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এ বিষয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকারের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সরকারি দলের মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক কয়েক দিন ধরেই বলে আসছেন ‘ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখতে পাবে, তৈমূরকে মাঠে নামতে দেওয়া হবে না।’ মূলত নারায়ণগঞ্জে তৈমূরের কর্মী-সমর্থকদের আটক ও বাড়ি বাড়ি তল্লাশির পেছনে নানকের সেই হুমকির প্রতিফলনই ঘটছে। প্রশাসন কী করছে তা আর বুঝতে বাকি নেই। সরকার মূলত ভোট উৎসবের নামে একটি প্রহসনের ভোট আয়োজন করতে যাচ্ছে। আমরা সত্যি এ নির্বাচন নিয়ে সংশয় ও শঙ্কার মধ্যে আছি।’ এ বিষয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী এ বি এম সিরাজুল মামুন (দেয়ালঘড়ি) বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরেই নির্বাচনের পরিবেশ খুব খারাপ হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে সরকারি দলের দুজন নেতার মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব ও বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা চলছে। এ নিয়ে ভোটারদের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। কয়েক দিন ধরে দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আমরা আসলেই এ বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে আছি। সরকারের উচিত হবে নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে অচিরেই এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা।’ এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী, বিএনপি নেতা ইকবাল হোসেন বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কিছুটা শঙ্কার মধ্যে আছি। কারণ আমার প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রার্থী আমার কর্মী-সমর্থকদের নানা ধরনের হুমকি-ধমকির মধ্যে রাখছেন এবং চাপ প্রয়োগ করছেন। আমি এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি এবং আশা করি সুষ্ঠু-সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন হবে।’

করোনার ঝুঁকি থাকলেও নাসিক নির্বাচন যথাসময়ে হবে : করোনাভাইরাসের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার পর সরকার কিছু বিধিনিষেধ জারি করলেও তফসিল ঘোষিত সময়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) অনুষ্ঠান করতে চায় নির্বাচন কমিশন। আগামী ১৬ জানুয়ারি এই সিটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। নির্ধারিত সময়েই তা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। অবশ্য করোনা পরিস্থিতির অবনতি হলে তফসিল ঘোষিত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের বিষয়ে ইসির নতুন সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা