শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ধরপাকড় নারায়ণগঞ্জে

রফিকুল ইসলাম রনি ও আরাফাত মুন্না, নারায়ণগঞ্জ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ধরপাকড় নারায়ণগঞ্জে

নির্বাচন ঘনিয়ে আসতেই উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ছে নারায়ণগঞ্জে। সিটি ভোটে স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকারের প্রচার-প্রচারণায় বাধাসহ তার কর্মী-সমর্থকদের ব্যাপক ধরপাকড় ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। শুধু স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীই নন, বিএনপির বিভিন্ন পদে থাকা কাউন্সিলর প্রার্থী, এমনকি আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাড়িতেও অভিযানের অভিযোগ উঠেছে। গত কয়েক দিনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবিসহ ১৭ নেতা-কর্মীকে আটকের দাবি করা হয়েছে সদ্য বিএনপি থেকে অব্যাহতি পাওয়া এই স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর পক্ষ থেকে। একইভাবে ৩৭ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশির নামে বাড়িছাড়া করার অভিযোগ উঠেছে।

সদ্য বিলুপ্ত নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রলীগ সভাপতি রিয়াদসহ বিভিন্ন ব্যক্তির বাড়িতে পুলিশের অভিযানে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর অভিযোগ- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোটের মাঠে প্রভাব খাটাতেই এটা ঘটানো হচ্ছে। অন্যদিকে এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, ‘নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করার মতো লোকবল ও প্রশাসন আমার নেই।’ এ প্রসঙ্গে নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তৈমূরের অভিযোগ ভিত্তিহীন। কাউকে আটক বা গ্রেফতারের বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই। বিষয়টি আপনাদের কাছ থেকেই শুনলাম।’

গতকাল সকালে সংবাদ সম্মেলনে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার অভিযোগ করেন, মনিরুল ইসলাম রবি সিদ্ধিরগঞ্জে তাঁর নির্বাচন সমন্বয়ক। তার কাছে নির্বাচনের সব এজেন্টের নিয়োগসহ অন্যান্য কাগজপত্র রয়েছে। সোমবার তাকে গ্রেফতার করা হয়। রবিকে আগে গ্রেফতার করা হলো না কেন- এমন প্রশ্ন রেখে তৈমূর বলেন, ‘আমি যেদিন মনোনয়নপত্র কিনেছিলাম সেদিন তিনি পাশে ছিলেন। যেদিন জমা দিই সেদিনও তিনি ছিলেন, যেদিন বাছাই হয় সেদিনও রবি পাশে ছিলেন। মার্কা বরাদ্দের দিনও আমার সঙ্গে ছিলেন। তখন তো তাকে গ্রেফতার করা হয়নি।’ তৈমূর দাবি করেন, সোমবার রাতেও তাঁর ৩৭ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি এবং ১৭ জনকে আটক করা হয়েছে। রাতে পোশাকে, সাদা পোশাকে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চলছে। বাড়ি থেকে তুলে নেওয়ার পর থানায় যোগাযোগ করলে জানানো হয় তারা কিছু জানেন না।

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন এমন কয়েকজন স্থানীয় নেতা জানিয়েছেন, নির্বাচনের আগমুহূর্তে ধরপাকড় ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট করছে। এমনিতে নারায়ণগঞ্জ নৌকার ঘাঁটি। নৌকার পক্ষে কাজ করাতে জোরজবরদস্তি কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের এমন হয়রানির কারণে নির্বাচনী ফলাফল অনুকূলে না-ও আসতে পারে।

ছাত্রলীগ নারায়ণগঞ্জ মহানগর কমিটি শনিবার দুপুরে বিলুপ্ত করা হয়। সেদিন রাতেই ওই বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি হাবিবুর রহমান রিয়াদের বাড়িতে হানা দিয়েছে পুলিশ। ওই দিন তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘তারা (পুলিশ) আমাকে মেয়র আইভীর পক্ষে কাজ করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে।’ একই দিন নিতাইগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা কাউসার আহমেদ, বিএনপি নেতা মো. জুলহাস, বন্দরের ধামগড় ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জেলা যুবসংহতির সদস্যসচিব কামাল হোসেনের বাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। কামাল হোসেনকে না পেয়ে তার বাড়ির কেয়ারটেকার খোরশেদ আলমকে আটক করা হয়। এ ছাড়া পুলিশ পরিচয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেকের কাছে ফোন করে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় নামতে বলা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নির্বাচনে ধরপাকড়ের শঙ্কার কথা জানিয়ে ‘আমরা নারায়ণগঞ্জবাসী’ সংগঠনের সভাপতি হাজী নূরউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা নিয়ে কোনো প্রার্থী, বিশেষ করে তৈমূর বা আইভী কাউকে বাধা দেওয়া হচ্ছে না। তৈমূরের নির্বাচনী কর্মীকে আটক করা হয়েছে। আবার ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতেও পুলিশ গিয়েছে। এটাও কিন্তু তাদের জন্য আঘাত। তবে আমি মনে করি ভোটের আর মাত্র চার দিন বাকি। এ সময়টার মধ্যে উচিত হবে দ্বন্দ্ব-সংঘাত ছাড়া একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সবাইকে সুযোগ করে দেওয়া। এসব ধরপাকড় বন্ধ করতে হবে। নির্বাচনী পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে।’এদিকে যুবদলের প্রধান সমন্বয়ক মাজাহারুল ইসলাম জোসেফ, বন্দর থানা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মাজাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া হিরণ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি অখিল উদ্দিন ভূঁইয়া, মহানগর শ্রমিক দল সভাপতি এস এম আসলাম, ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি টি এইচ তোফা, বন্দর ২২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল সভাপতি কাজী সোহাগ, বন্দর থানা যুবদলের সহসভাপতি সোহেল খান বাবুসহ ৩৭ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি চালানোর পাশাপাশি হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়েছে। গতকাল সকালে তৈমূর আলম খন্দকারের সংবাদ সম্মেলনে রেশমী আক্তার নামে একজন অভিযোগ করেন, সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে তাদের বাড়িতে পোশাক ও সাদা পোশাকে চার গাড়ি পুলিশ যায়। বাড়ি থেকে তার স্বামী মোশারফ হোসেনকে তুলে নিয়ে গেলেও তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। তৈমূরের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোয় তার স্বামীকে এর আগে কয়েক দফা হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এ বিষয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকারের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সরকারি দলের মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক কয়েক দিন ধরেই বলে আসছেন ‘ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখতে পাবে, তৈমূরকে মাঠে নামতে দেওয়া হবে না।’ মূলত নারায়ণগঞ্জে তৈমূরের কর্মী-সমর্থকদের আটক ও বাড়ি বাড়ি তল্লাশির পেছনে নানকের সেই হুমকির প্রতিফলনই ঘটছে। প্রশাসন কী করছে তা আর বুঝতে বাকি নেই। সরকার মূলত ভোট উৎসবের নামে একটি প্রহসনের ভোট আয়োজন করতে যাচ্ছে। আমরা সত্যি এ নির্বাচন নিয়ে সংশয় ও শঙ্কার মধ্যে আছি।’ এ বিষয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী এ বি এম সিরাজুল মামুন (দেয়ালঘড়ি) বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরেই নির্বাচনের পরিবেশ খুব খারাপ হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে সরকারি দলের দুজন নেতার মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব ও বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা চলছে। এ নিয়ে ভোটারদের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। কয়েক দিন ধরে দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আমরা আসলেই এ বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে আছি। সরকারের উচিত হবে নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে অচিরেই এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা।’ এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী, বিএনপি নেতা ইকবাল হোসেন বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কিছুটা শঙ্কার মধ্যে আছি। কারণ আমার প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রার্থী আমার কর্মী-সমর্থকদের নানা ধরনের হুমকি-ধমকির মধ্যে রাখছেন এবং চাপ প্রয়োগ করছেন। আমি এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি এবং আশা করি সুষ্ঠু-সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন হবে।’

করোনার ঝুঁকি থাকলেও নাসিক নির্বাচন যথাসময়ে হবে : করোনাভাইরাসের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার পর সরকার কিছু বিধিনিষেধ জারি করলেও তফসিল ঘোষিত সময়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) অনুষ্ঠান করতে চায় নির্বাচন কমিশন। আগামী ১৬ জানুয়ারি এই সিটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। নির্ধারিত সময়েই তা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। অবশ্য করোনা পরিস্থিতির অবনতি হলে তফসিল ঘোষিত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের বিষয়ে ইসির নতুন সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম