শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুন, ২০২২

বৈরিতা মোকাবিলার বাজেট কাল

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
বৈরিতা মোকাবিলার বাজেট কাল

চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পৃথিবীকে দাঁড় করিয়েছে নতুন এক সংকটের মুখে। জ্বালানি, খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে হুহু করে। মূল্যস্ফীতির জাঁতাকলে পিষ্ট হচ্ছে নিম্ন-মধ্য আয়ের মানুষ। বেকারের সংখ্যাও বাড়ছে। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে গতি নেই। ডলারের বাজারের সংকট গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে। বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশও স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন ঠেকাতে ব্যর্থ। ফলে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আমদানি ব্যয়। কমছে রেমিট্যান্স আর রপ্তানি আয়। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। সরকারের চলতি হিসাবে দেখা দিয়েছে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি। সব মিলিয়ে সামষ্টিক অর্থনীতিতে চরম এক বৈরিতা বিরাজ করছে। ঠিক এমন এক সময়ে নতুন ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আগামীকাল জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপন করবেন তিনি। দেশের ১৪তম অর্থমন্ত্রী হিসেবে এটি তাঁর চতুর্থ বাজেট। আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৪তম বাজেট এটি, যা দেশের ইতিহাসে একক কোনো দলের টানা ১৪ বার বাজেট দেওয়ার রেকর্ড। এবারের বাজেট বক্তৃতার প্রধান শিরোনাম ‘কভিডের অভিঘাত পেরিয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় প্রত্যাবর্তন’। এতে আটটি প্রধান চ্যালেঞ্জের কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী, যা মূলত বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশের জন্যই চ্যালেঞ্জ। অর্থমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে সংসদে বাজেট তুলে ধরবেন এভাবে- ‘প্রতি বছরের ন্যায় চলতি অর্থবছরও বাজেট প্রণয়নের অংশ হিসেবে আমি দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন, স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদ ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আগামী ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে সংলাপ করেছি। এ ছাড়া মন্ত্রণালয়/বিভাগ এবং বিভিন্ন সংগঠন থেকে বাজেটের ওপর প্রস্তাব পেয়েছি। এজন্য আমি সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এসব আলোচনা, প্রস্তাব ও আমাদের বিশ্লেষণে আগামী অর্থবছরের প্রধান প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে : (১) আমদানিজনিত মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ; (২) তেল, গ্যাস ও সারের মূল্যবৃদ্ধিজনিত বর্ধিত ভর্তুকির জন্য অর্থের সংস্থান; (৩) বেসরকারি বিনিয়োগ অব্যাহত রেখে কর্মসৃজন; (৪) আমদানি সহনীয় পর্যায়ে রেখে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ স্থিতিশীল রাখা; (৫) ব্যাংকঋণের সুদহার বর্তমান পর্যায়ে রাখা; (৬) রাজস্বের পরিমাণ বাড়ানো ও বাজেট ঘাটতি কমিয়ে আনা; (৭) কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের বাস্তবায়ন পিছিয়ে দেওয়া এবং (৮) সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতা বাড়ানো।

এবারের বাজেটের মোট আকার ধরা হচ্ছে ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ নিয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। অবশ্য সরকারি হিসাবে এরই মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, এর হার আরও বেশি। এ পরিস্থিতিতে ৫ দশমিক ৬ শতাংশের মধ্যে মূল্যস্ফীতি রাখার প্রত্যাশা নিয়ে চূড়ান্ত করা হয়েছে আগামী (২০২২-২৩) অর্থবছরের বাজেট। নিয়ন্ত্রণমূলক মূল্যস্ফীতির জন্য বিপুল অঙ্কের ভর্কুকি বাড়িয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী। ফলে আসন্ন বাজেটে ভর্তুকি খাতে বরাদ্দ বাড়ছে ব্যাপক হারে। এবার নতুন বাজেটের আকার হচ্ছে ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। এটি বাস্তবায়ন করতে আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। ফলে ঘাটতি বাজেট (অনুদানসহ) হবে ২ লাখ ৪১ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা। আর অনুদান ছাড়া ঘাটতির অঙ্ক দাঁড়াবে ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। ঘাটতি মেটাতে সরকার বৈদেশিক উৎস থেকে ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ৪৬ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন অর্থমন্ত্রী।

বর্তমান সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের এটিই পূর্ণাঙ্গ শেষ বাজেট। পরের বছর বাজেট ঘোষণা করতে পারলেও তা বাস্তবায়নের আগেই হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, যার মধ্য দিয়ে নতুন কোনো সরকার ক্ষমতায় আসবে। ফলে ব্যাপক কর্মসৃজনের বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবারের বাজেটে। এজন্য ধরা হয়েছে বিনিয়োগের বড় লক্ষ্যমাত্রা। নতুন জিডিপির ৩১ দশমিক ৫ শতাংশ ধরা হয়েছে বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা। এর মধ্যে বেসরকারি বিনিয়োগ ২৪ দশমিক ৯ শতাংশ এবং সরকারি বিনিয়োগ ৬ দশমিক ৬ শতাংশ।

বিশাল এ বাজেটের ব্যয় মেটাতে নতুন বছরে কর আদায় করতে হবে ৩ লাখ ৮৮ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে এনবিআর কর থেকে ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি এবং এনবিআরবহির্ভূত কর থেকে আদায়ের লক্ষ্য ১৮ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া করবহির্ভূত রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৪৫ হাজার কোটি টাকা। পাশাপাশি কভিড-১৯-পরবর্তী এ বছর বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশা করা হচ্ছে ৩ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। বৈদেশিক অনুদান পরিশোধ করতে হয় না। এজন্য এটি সরকারের এক ধরনের আয় মনে করা হয়।

আসছে বছর সরকারের পরিচালনা খাতে ব্যয় ধরা হচ্ছে ৪ লাখ ১১ হাজার ৪০৬ কোটি টাকা। এর বড় অংশ ব্যয় হবে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা খাতে। এ খাতে যাবে ৭৬ হাজার ৪১২ কোটি টাকা। এ ছাড়া ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের ঋণ গ্রহণের পরিকল্পনাও আছে, যে কারণে আগামী বছরে অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদ পরিশোধ করতে হবে ৭৩ হাজার ১৭৫ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক ঋণের সুদ খাতে ব্যয় হবে ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা।

বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান চাঙা করতে সরকার আগামী বছর উন্নয়ন খাতে ব্যয় বেশি করার পরিকল্পনা নিয়েছে। নতুন বাজেটে উন্নয়ন খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৬১৭ কোটি টাকা, যার মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ২ লাখ ৪৬ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। এডিপিবহির্ভূত বিশেষ প্রকল্পে ৭ হাজার ৭২১ কোটি এবং কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচিতে ব্যয় করা হবে ২ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা। এদিকে বাজেট ঘাটতি জিডিপির ৫ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে ধরে রাখার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ফলে আগামী বাজেটে ঘাটতি (অনুদানসহ) হবে ২ লাখ ৪১ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা। বড় অঙ্কের এ ঘাটতি পূরণ করাই চ্যালেঞ্জ হবে সরকারের জন্য। এ ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া হবে ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি এবং সঞ্চয়পত্র থেকে নেওয়া হবে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ৮৭ হাজার ২৮৭ কোটি এবং সঞ্চয়পত্র থেকে ৩২ হাজার কোটি টাকা। যদিও শেষ পর্যন্ত সঞ্চয়পত্র থেকে লক্ষ্যমাত্রার বেশি নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ঘাটতি পূরণে বিদেশ থেকে ঋণ গ্রহণ করা হবে ৯৫ হাজার ৮৪৫ কোটি টাকা। অন্যান্য খাত থেকে ঋণ নেওয়া হবে ৫ হাজার ১ কোটি টাকা।

কভিড-পরবর্তী সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শুরু হলেও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ অর্থনীতিকে সংকটের মধ্যে ফেলেছে। ফলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানও থেমে গেছে। তবু আসছে বছর উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এ কারণে আগামী অর্থবছরও ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ অর্জনের প্রত্যাশা করছে সরকার।

যদিও এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছেন অর্থনীতিবিদরা। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘প্রবৃদ্ধি কত হবে সেটা পরের বিষয়, প্রথমে তো জিনিসপত্রের দাম কমাতে হবে। মানুষকে কাজ দিতে হবে। বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। অথচ আমাদের অর্থনীতির প্রায় প্রতিটি সূচকই এখন নেতিবাচক রয়েছে।’ তাই প্রবৃদ্ধির চেয়ে বরং দারিদ্র্য বিমোচন আর বিনিয়োগ-কর্মসংস্থানকেই অধিক গুরুত্ব দেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৪১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন