শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জুন, ২০২২

পদ্মা সেতু নিয়ে সংসদে পাল্টাপাল্টি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পদ্মা সেতু নিয়ে সংসদে পাল্টাপাল্টি

জাতীয় সংসদে বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে দৃঢ়তা, প্রজ্ঞা ও সাহসের সঙ্গে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে স্বপ্নের পদ্মা সেতু জাতিকে উপহার দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশের মানুষের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সরকার ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা। এ সময় সরকারি দলের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘পদ্মা সেতুর সুমহান স্থপতি’ আখ্যায়িত করে বলেন, এই পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন তিনি জাতির পিতার মতো দৃঢ় মনোবল ও সাহস রাখেন, কারও কাছে মাথা নত করেন না। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করে সারা বিশ্বের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন বাংলাদেশের সক্ষমতার কথা। বাংলাদেশ ও পদ্মা সেতু যত দিন থাকবে, তত দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিরদিন কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করবে দেশের মানুষ। অপর পক্ষে বিরোধী দলের সদস্যরা বলেন, পদ্মা সেতু কোনো রাজনৈতিক আইটেম নয়। এটি গোটা বাঙালি জাতির গর্ব ও অহংকারের বিষয়। এই সেতু নির্মাণের মাধ্যমে গোটা পৃথিবীকে আমাদের আর্থিক শক্তি ও সক্ষমতার বার্তা ইতোমধ্যে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এটি আমাদের সব থেকে বড় গৌরবের বিষয়। তবে তারা আর্থিক খাতের সমালোচনা করে বলেন, বছরের পর বছর ব্যাংকিং সেক্টর থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই টাকা চুরি কে করেছে, এটা কি দেখার কেউ নেই? আর্থিক খাতের লুটপাট থামানো যাচ্ছে না কেন? লুট পাট থামান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্যানেল সভাপতি এ বি তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সংসদের গতকালের বৈঠকে প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তারা এসব কথা বলেন। আলোচনায় অংশ নেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, আওয়ামী লীগের শাজাহান খান, মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাহাদারা মান্নান, গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ, স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ, বিএনপির হারুনুর রশীদ. সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ, মো. ফখরুল ইমাম ও অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম প্রমুখ। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে দুর্বার গতিতে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শুধু স্বপ্নের পদ্মা সেতু নয়, অনেক বিশাল বিশাল অর্জন এসেছে বঙ্গবন্ধুকন্যার হাত ধরে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় ছিলেন বলেই বঙ্গবন্ধু হত্যা, জাতীয় চার নেতা হত্যাসহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। কিন্তু দেশের মানুষ দেখেছে কীভাবে জিয়াউর রহমান ও তাঁর স্ত্রী খালেদা জিয়া এসব যুদ্ধাপরাধীকে মন্ত্রী করে তাদের গাড়িতে লাখো শহীদের রক্ত¯œাত জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছেন। আজ সেই বিএনপি নেতাদের মুখে যখন গণতন্ত্রের কথা শুনি, তখন লজ্জা হয়। আসলে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত ছাড়া দেশের এত উন্নয়ন তাদের চোখে পড়ে না।  মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদ্মা সেতুর মহান স্থপতি আখ্যায়িত করে বলেন, এই সেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের সৌভাগ্য জাতির পিতার পর শেখ হাসিনার মতো একজন ভিশনারি লিডারশিপ পেয়েছে। আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য শাজাহান খান বলেন, আমি আজ আনন্দে আত্মহারা। আজ আমি মাদারীপুর থেকে রওনা দিয়ে ২ ঘণ্টায় ঢাকায় এসেছি। আমি পদ্মা নদী পার হয়েছি, সময় লেগেছে মাত্র ৫ মিনিট। একইভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ও সেখানে আওয়ামী লীগের জনসভায় যোগ দিতে গিয়ে দেখলাম এই অঞ্চলের মানুষ আনন্দে আত্মহারা। তিনি বলেন, আমাদের ত্রাতা হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি না থাকলে এই পদ্মা সেতু হতো না, আমাদের এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি আসত না। তিনি আরও বলেন, বিএনপির আমলে তখনকার যোগাযোগমন্ত্রী অলি আহমেদ বলেছিলেন তারা পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করবেন, কিন্তু তারা করেননি। তাদের কত মেয়াদ গেল তারা পারেনি। আওয়ামী লীগ ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে ২০০১ সালে পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। আজ শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন আমরা পারি। এ সময় তিনি যারা ’৭৫ এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার’ স্লোগান দেয় তাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, পদ্মা সেতু কোনো রাজনৈতিক আইটেম নয়। রাজনৈতিক বিষয় নয়। এটি গোটা বাঙালি জাতির গর্ব ও অহংকারের বিষয়। এই সেতু নির্মাণের মাধ্যমে গোটা পৃথিবীকে আমাদের আর্থিক শক্তি ও সক্ষমতার বার্তা ইতোমধ্যে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এটি আমাদের সব থেকে বড় গৌরবের বিষয়। তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতু আমাদের কাছে হীরকের চেয়েও বেশি মূল্যবান। এই পদ্মা সেতুতে বছরে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা টোল আদায় হবে। টাকা আদায়ের উৎস হিসেবে পদ্মা সেতু তৈরি হয়নি। জনগণের অর্থে, জনগণের কল্যাণের জন্য, জনগণের স্বার্থে পদ্মার ওপারের ৩ কোটি মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নের জন্য এই পদ্মা সেতু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের উপহার দিয়েছেন।

কাজী ফিরোজ রশীদ আর্থিক খাতের সমালোচনা করে বলেন, কীভাবে পি কে হালদার প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা নিয়ে দেশের বাইরে চলে গেল? বছরের পর বছর ব্যাংকিং সেক্টর থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই টাকা চুরি কে করেছে, এটা কি দেখার কেউ নেই? এটা তো এক দিনে হয়নি। এ সময় তিনি আরও বলেন, আর্থিক খাতের লুটপাট থামানো যাচ্ছে না কেন। লুটপাট থামান। তিনি ধনীদের মুখ চেয়ে বাজেট করা হয়েছে উল্লেখ করে বলেন, অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রণয়নে যথেষ্ট মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন। তবে মনে হয় ধনীদের চেহারা সামনে রেখে উনি বাজেট প্রণয়ন করেছেন। কিন্তু গরিবের কথাও ভাবতে হবে। মূল্যস্ফীতির কারণে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য গরিবের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে। এ জন্য সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ আরও বাড়ানোর দাবি জানান তিনি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি যদি লাগামহীনভাবে এভাবে বাড়তে থাকে, তাহলে ধনী এবং দরিদ্রের মাঝে ব্যবধান আরও বেড়ে যাবে। যেটা একটা বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।

সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে অনেক আগেই পদ্মা সেতু হতো। আজ তাঁরই কন্যার হাত ধরে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়েছে। যমুনার আগেও তিনি সেতু নির্মাণ করে উত্তরবঙ্গের মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ করে দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার কোটি কোটি মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তিনি আরও বলেন, এই পদ্মা সেতু নিয়েও কিছু দল নানা সমালোচনা করেছে। অথচ বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে নির্মাণ নয়, বরং তারা পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার ১৬ ডিসেম্বরের পর ২৫ জুন হবে আরেকটি ঐতিহাসিক দিন।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর প্রজ্ঞা, সাহস, দূরদর্শিতার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে প্রমাণ করেছেন শেখ হাসিনা মানেই বাংলাদেশ। পদ্মা সেতু কোনো রড-সিমেন্ট-কংক্রিটের একটি স্থাপনা নয়, এটি আমাদের গর্ব, অহংকারের, সক্ষমতা এবং ষড়যন্ত্রকারীদের দাঁতভাঙা জবাব দেওয়ার সেতু। সারা বিশ দেখছে বাংলাদেশের সক্ষমতার চিত্র। কোনো শক্তিশালী রাষ্ট্রই আর আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না, সেটিও প্রমাণ হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ