শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জুন, ২০২২

পদ্মা সেতু নিয়ে সংসদে পাল্টাপাল্টি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পদ্মা সেতু নিয়ে সংসদে পাল্টাপাল্টি

জাতীয় সংসদে বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে দৃঢ়তা, প্রজ্ঞা ও সাহসের সঙ্গে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে স্বপ্নের পদ্মা সেতু জাতিকে উপহার দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশের মানুষের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সরকার ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা। এ সময় সরকারি দলের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘পদ্মা সেতুর সুমহান স্থপতি’ আখ্যায়িত করে বলেন, এই পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন তিনি জাতির পিতার মতো দৃঢ় মনোবল ও সাহস রাখেন, কারও কাছে মাথা নত করেন না। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করে সারা বিশ্বের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন বাংলাদেশের সক্ষমতার কথা। বাংলাদেশ ও পদ্মা সেতু যত দিন থাকবে, তত দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিরদিন কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করবে দেশের মানুষ। অপর পক্ষে বিরোধী দলের সদস্যরা বলেন, পদ্মা সেতু কোনো রাজনৈতিক আইটেম নয়। এটি গোটা বাঙালি জাতির গর্ব ও অহংকারের বিষয়। এই সেতু নির্মাণের মাধ্যমে গোটা পৃথিবীকে আমাদের আর্থিক শক্তি ও সক্ষমতার বার্তা ইতোমধ্যে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এটি আমাদের সব থেকে বড় গৌরবের বিষয়। তবে তারা আর্থিক খাতের সমালোচনা করে বলেন, বছরের পর বছর ব্যাংকিং সেক্টর থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই টাকা চুরি কে করেছে, এটা কি দেখার কেউ নেই? আর্থিক খাতের লুটপাট থামানো যাচ্ছে না কেন? লুট পাট থামান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্যানেল সভাপতি এ বি তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সংসদের গতকালের বৈঠকে প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তারা এসব কথা বলেন। আলোচনায় অংশ নেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, আওয়ামী লীগের শাজাহান খান, মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাহাদারা মান্নান, গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ, স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ, বিএনপির হারুনুর রশীদ. সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ, মো. ফখরুল ইমাম ও অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম প্রমুখ। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে দুর্বার গতিতে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শুধু স্বপ্নের পদ্মা সেতু নয়, অনেক বিশাল বিশাল অর্জন এসেছে বঙ্গবন্ধুকন্যার হাত ধরে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় ছিলেন বলেই বঙ্গবন্ধু হত্যা, জাতীয় চার নেতা হত্যাসহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। কিন্তু দেশের মানুষ দেখেছে কীভাবে জিয়াউর রহমান ও তাঁর স্ত্রী খালেদা জিয়া এসব যুদ্ধাপরাধীকে মন্ত্রী করে তাদের গাড়িতে লাখো শহীদের রক্ত¯œাত জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছেন। আজ সেই বিএনপি নেতাদের মুখে যখন গণতন্ত্রের কথা শুনি, তখন লজ্জা হয়। আসলে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত ছাড়া দেশের এত উন্নয়ন তাদের চোখে পড়ে না।  মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদ্মা সেতুর মহান স্থপতি আখ্যায়িত করে বলেন, এই সেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের সৌভাগ্য জাতির পিতার পর শেখ হাসিনার মতো একজন ভিশনারি লিডারশিপ পেয়েছে। আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য শাজাহান খান বলেন, আমি আজ আনন্দে আত্মহারা। আজ আমি মাদারীপুর থেকে রওনা দিয়ে ২ ঘণ্টায় ঢাকায় এসেছি। আমি পদ্মা নদী পার হয়েছি, সময় লেগেছে মাত্র ৫ মিনিট। একইভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ও সেখানে আওয়ামী লীগের জনসভায় যোগ দিতে গিয়ে দেখলাম এই অঞ্চলের মানুষ আনন্দে আত্মহারা। তিনি বলেন, আমাদের ত্রাতা হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি না থাকলে এই পদ্মা সেতু হতো না, আমাদের এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি আসত না। তিনি আরও বলেন, বিএনপির আমলে তখনকার যোগাযোগমন্ত্রী অলি আহমেদ বলেছিলেন তারা পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করবেন, কিন্তু তারা করেননি। তাদের কত মেয়াদ গেল তারা পারেনি। আওয়ামী লীগ ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে ২০০১ সালে পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। আজ শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন আমরা পারি। এ সময় তিনি যারা ’৭৫ এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার’ স্লোগান দেয় তাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, পদ্মা সেতু কোনো রাজনৈতিক আইটেম নয়। রাজনৈতিক বিষয় নয়। এটি গোটা বাঙালি জাতির গর্ব ও অহংকারের বিষয়। এই সেতু নির্মাণের মাধ্যমে গোটা পৃথিবীকে আমাদের আর্থিক শক্তি ও সক্ষমতার বার্তা ইতোমধ্যে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এটি আমাদের সব থেকে বড় গৌরবের বিষয়। তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতু আমাদের কাছে হীরকের চেয়েও বেশি মূল্যবান। এই পদ্মা সেতুতে বছরে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা টোল আদায় হবে। টাকা আদায়ের উৎস হিসেবে পদ্মা সেতু তৈরি হয়নি। জনগণের অর্থে, জনগণের কল্যাণের জন্য, জনগণের স্বার্থে পদ্মার ওপারের ৩ কোটি মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নের জন্য এই পদ্মা সেতু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের উপহার দিয়েছেন।

কাজী ফিরোজ রশীদ আর্থিক খাতের সমালোচনা করে বলেন, কীভাবে পি কে হালদার প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা নিয়ে দেশের বাইরে চলে গেল? বছরের পর বছর ব্যাংকিং সেক্টর থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই টাকা চুরি কে করেছে, এটা কি দেখার কেউ নেই? এটা তো এক দিনে হয়নি। এ সময় তিনি আরও বলেন, আর্থিক খাতের লুটপাট থামানো যাচ্ছে না কেন। লুটপাট থামান। তিনি ধনীদের মুখ চেয়ে বাজেট করা হয়েছে উল্লেখ করে বলেন, অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রণয়নে যথেষ্ট মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন। তবে মনে হয় ধনীদের চেহারা সামনে রেখে উনি বাজেট প্রণয়ন করেছেন। কিন্তু গরিবের কথাও ভাবতে হবে। মূল্যস্ফীতির কারণে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য গরিবের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে। এ জন্য সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ আরও বাড়ানোর দাবি জানান তিনি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি যদি লাগামহীনভাবে এভাবে বাড়তে থাকে, তাহলে ধনী এবং দরিদ্রের মাঝে ব্যবধান আরও বেড়ে যাবে। যেটা একটা বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।

সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে অনেক আগেই পদ্মা সেতু হতো। আজ তাঁরই কন্যার হাত ধরে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়েছে। যমুনার আগেও তিনি সেতু নির্মাণ করে উত্তরবঙ্গের মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ করে দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার কোটি কোটি মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তিনি আরও বলেন, এই পদ্মা সেতু নিয়েও কিছু দল নানা সমালোচনা করেছে। অথচ বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে নির্মাণ নয়, বরং তারা পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার ১৬ ডিসেম্বরের পর ২৫ জুন হবে আরেকটি ঐতিহাসিক দিন।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর প্রজ্ঞা, সাহস, দূরদর্শিতার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে প্রমাণ করেছেন শেখ হাসিনা মানেই বাংলাদেশ। পদ্মা সেতু কোনো রড-সিমেন্ট-কংক্রিটের একটি স্থাপনা নয়, এটি আমাদের গর্ব, অহংকারের, সক্ষমতা এবং ষড়যন্ত্রকারীদের দাঁতভাঙা জবাব দেওয়ার সেতু। সারা বিশ দেখছে বাংলাদেশের সক্ষমতার চিত্র। কোনো শক্তিশালী রাষ্ট্রই আর আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না, সেটিও প্রমাণ হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে