শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে দুঃসহ জীবন

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে দুঃসহ জীবন

আজ ২১ আগস্ট। রক্তস্নাত ভয়াল-বিভীষিকাময় দিন। বারুদ আর রক্তমাখা বীভৎস রাজনৈতিক হত্যাযজ্ঞের ১৮তম বার্ষিকী। ২০০৪ সালের এদিনে রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের ‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিবিরোধী’ শান্তির শোভাযাত্রাপূর্ব সমাবেশে নারকীয় গ্রেনেড হামলায় ঝরে যায় ২৪টি প্রাণ। আহত হন দলীয় ৫ শতাধিক নেতা-কর্মী। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় এ হত্যাকা  চালানো হয়। সেদিন রক্তঝড়ের প্রচণ্ডতায় মলিন হয়ে গিয়েছিল বাংলা ও বাঙালির মুখ। জীবন্ত বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণ সেদিন মুহূর্তেই পরিণত হয়েছিল মৃত্যুপুরীতে। ঘাতকদের প্রধান লক্ষ্যই ছিল শেখ হাসিনা। পরিস্থিতির তাৎপর্য বুঝতে পেরে ট্রাকে অবস্থানরত নেতৃবৃন্দ ও শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কর্মকর্তারা মানবঢাল রচনা করে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করেন বঙ্গবন্ধুকন্যাকে। নেতা ও দেহরক্ষীদের আত্মত্যাগ এবং পরম করুণাময়ের অশেষ রহমতে মৃত্যুজাল ছিন্ন করে অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শত শত মানুষের আর্তচিৎকার, ছড়িয়ে থাকা ছিন্নভিন্ন দেহ, রক্ত আর পোড়া গন্ধ সব মিলিয়ে বীভৎস অবস্থার সৃষ্টি হয় পুরো এলাকায়। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে শান্তির মিছিলে সেদিন যারা মারাত্মক আহত হয়েছিলেন, তাদের চোখে-মুখে আজও ভেসে ওঠে সেই বিভীষিকাময় দুঃসহ স্মৃতি। আজও অনেকে পঙ্গুত্ব নিয়ে জীবন যাপন করছেন। কারও কারও রাতে ঘুম হয় না। আবার রাতের আঁধারে আঁতকে ওঠেন কেউ। ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পরদিন পত্রিকায় মৃতদের যেসব ছবি ছাপা হয়েছিল তার সঙ্গে ছিল সাভারের মাহবুবা আকতারের ছবি। সেই দিনের স্মৃতিচারণ করে মাহবুবা বলেন, ‘শরীরে দেড় হাজার স্প্রিন্টার। রাতে এক ঘণ্টা ঘুম হয়। বাকি সময়টা এপাশ-ওপাশ করেই কাটাই। চোখ বুজলেই এখনো শুনতে পাই সেই ভয়াবহ নারকীয় গ্রেনেডের শব্দ। রাত ২টা বাজলেই ঘুম ভেঙে যায়।’ তিনি আরও জানান, শরীরে যে ১ হাজার ৮০০ স্প্রিন্টার তার মধ্যে মাথার দুটি স্প্রিন্টার খুব যন্ত্রণা দেয়। মাঝে-মধ্যেই তিনি পাগলের মতো হয়ে যান। তার শারীরিক অবস্থা ভালো নয়।’ কথা হয় মাদারীপুরের পাঁচখোলা গ্রামের সম্রাট আকবর সবুজের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘নেত্রী (আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা) বক্তব্য শেষ করলেন, আমি মাকে ডাকব, এমন প্রস্তুতি নিচ্ছি। এ সময় প্রচ  বিস্ফোরণ। কানে তালা লেগে গেছে। পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখি রক্তে ভিজে যাচ্ছে। আহত-নিহত অনেকে পড়ে আছেন। জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গেলাম। এরপর কী হয়েছে জানি না।’ ‘ঘটনার পরের দিন বুঝতে পারি আমি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। কিন্তু পুলিশ আমাকে চিকিৎসা নিতে দেয়নি। বাধ্য হয়ে হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে আসি। সেখানেও একই পরিস্থিতি। অ কোষ ও শরীরে এখনো অসংখ্য স্প্রিন্টার। ঘুমাতে পারি না। চোখ বন্ধ করলেই পুরো ঘটনা ভেসে ওঠে।’ সেদিনের সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি সমাবেশ ডেকেছিল ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ। সমাবেশের সভাপতি ছিলেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ আর সমাবেশ সঞ্চালনা করেছিলেন যৌথভাবে সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ। দেহে স্প্রিন্টার নিয়ে ভুগতে ভুগতে হানিফ চিরবিদায় নেন। সেদিনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, সারা বাংলাদেশে সিরিজ বোমা হামলা, সমাবেশে হামলা, সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে মানুষ দিশাহারা। তারই প্রতিবাদে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের মহানগর আওয়ামী লীগকে নির্দেশ দেন সমাবেশ ও মিছিল করার জন্য। আমরা মুক্তাঙ্গনে সমাবেশ করার জন্য সিটি করপোরেশন, পুলিশ কমিশনার, ডিসি অফিসে আবেদন দিই। কিন্তু ২০ তারিখ পর্যন্ত কোনো উত্তর দেয়নি। তখন দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার প্রস্তুতি গ্রহণ করি। সাবেক মন্ত্রী মায়া বলেন, ‘মিটিংয়ের শেষের দিকে নেত্রী এসে বক্তব্য শেষ করলেন, ঠিক এমন সময় সাংবাদিক গোর্কিসহ কয়েকজন বলল আমরা ছবি পাইনি। পরে একটু ঘুরে এসে আমার হাত থেকে মাইকটা নিয়ে নেত্রী আবার এক মিনিটের মতো মাইকের সামনে ছিলেন। নেত্রী ঘুরে নামার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, এমন সময় বিকট শব্দ। আমরা ভাবছিলাম হয়তো ট্রাকের চাকা ব্লাস্ট হয়েছে। কিন্তু কয়েক সেকেন্ডের মাথায় আরেকটা ব্লাস্ট হলো। এরপর একটা বিকট শব্দ আর চারদিকে ধোঁয়া, চিৎকার। তখন আপাকে (শেখ হাসিনা) ধরে আমি আর হানিফ ভাই টেবিলের নিচে দিয়ে আমরা কয়েকজন ওপরে পড়ে থাকি। তখন ট্রাকের অনেকেই যে যেভাবে পেরেছে নিচে নেমে গেছে। যখন দেখলাম বন্ধ হয়েছে তখন আপাকে ধরে ট্রাক থেকে নামিয়ে গাড়িতে নিয়ে যাই। আপা তখন বলেন, ‘তোরা আমারে কই নিয়া যাস, আমার নেতা-কর্মীরা এখানে পইড়া আছে’। আমি বলেছি, আপা আপনাকে আগে নিয়া যাই পরে দেখি কী হচ্ছে। এর মধ্যেই মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সামনে থেকে সমানে গুলি শুরু। এরপর আপাকে সুধাসদনে রাখি। আপা বললেন, ‘জাহাঙ্গীর (শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত সহকারী), মায়া তোরা দেখ পার্টি অফিসে কী হইতাছে’। আমরা গাড়ি নিয়ে ঢাকা ক্লাবের সামনে পর্যন্ত আসতে পারলাম, এরপর আর আসতে দেয় না। তখন দৌড়ে পার্টি অফিসে আসি। দেখি আরেক কা , মানুষের রক্ত চারদিকে, চিৎকার। আর পুলিশ শুরু করেছে লাঠিচার্জ ও টিয়ার গ্যাস ছোড়া। এর মধ্যেই যে যেভাবে পারছে আহত নেতা-কর্মীদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। সেই ঘটনা মনে পড়লে আজও আঁতকে উঠি।’ সমাবেশে পল্লবী থেকে ৮৪টি ট্রাকে লোকজন নিয়ে উপস্থিত হন পল্লবী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ। গ্রেনেড হামলায় গুরুতর আহত হন তিনি। এখনো শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছেন স্প্রিন্টার। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শরীরে অসংখ্য স্প্রিন্টার বহন করছি। মাঝে-মধ্যে পা ব্যথা করে। অস্থায়ী মঞ্চ ‘বিবা-ঢাকা মেট্রো ট-১১-৩০৯৮’-এর পাশেই ছিলাম। নেত্রী মঞ্চ থেকে নামবেন এমন সময় গ্রেনেড হামলা। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মানুষের আহাজারি ও আর্তনাদ। আমার জীবনে এমন মৃত্যু ও রক্ত কখনো দেখিনি।  স্বেচ্ছাসেবক লীগের তৎকালীন সভাপতি বর্তমানে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম গুরুতর আহত হন। তিনি বলেন, আমি তিন দিন আইসিইউতে ছিলাম, তিন দিন পর আমার জ্ঞান ফিরে আসে। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠলাম। এরপর অস্ত্রোপচারের জন্য বিদেশে গিয়েছিলাম। একটি গ্রেনেডে প্রচুর পরিমাণে স্প্রিন্টার থাকে, যখন আঘাত করে তখন বোঝা যায় না কিন্তু যখন রক্ত ঝরতে থাকে, তখন বোঝা যায় তার বিষক্রিয়া। এখনো শরীরে অনেক স্প্রিন্টার।

 তিনি বলেন, এ ধরনের নারকীয় হামলা পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথম। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এমন ঘটনা যেন আর না ঘটে। আওয়ামী লীগের অন্য নেতাদের সঙ্গে সেদিন গুরুতর আহত হন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, বর্তমান পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম। তাকে প্রথমে নেওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে তাকে ভর্তি করা হয়নি। এরপর নিয়ে যাওয়া হয় সিকদার মেডিকেলে। তিনি জানালেন এখনো শরীরে ২৪টি স্প্রিন্টার বয়ে বেড়াচ্ছেন। অমাবস্যা, পূর্ণিমার রাতে কিংবা আকাশে মেঘ জমলে প্রচণ্ড ব্যথা করে। সেদিনের স্মৃতি কোনো দিন ভুলবার নয়। গ্রেনেড হামলার শিকার আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেনের খাদ্যনালির ৯ ইঞ্চি কেটে ফেলা হয়েছিল। সেই দুঃসহ স্মৃতিচারণ করে এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘মানুষের দোয়ায় এবং আল্লাহর রহমতে এখন ভালো আছি। সেদিনের সেই ভয়ঙ্কর ঘটনা মনে পড়লে এখনো দুই চোখ বন্ধ হয়ে আসে।’ তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে হত্যা করাই ছিল ঘাতকদের উদ্দেশ্য। ’৭৫-এর ঘাতকের প্রতিনিধিরাই একুশে আগস্ট ঘটিয়েছিল। ‘এই হামলা যে শুধু আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার জন্য করা হয় তা নয়, ১৫ আগস্টের কুশীলবরা এ হামলার মাধ্যমে দেশকে গণতন্ত্রশূন্য করতে চেয়েছিল।’ গুরুতর আহত হন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি শেখ বজলুর রহমান। তিনি বলেন, শরীরের অসংখ্য স্পি­ন্টার। আমি এখনো থেরাপি নিই। শরীরের ক্ষত অনেকটা শুকিয়েছে, কিন্তু মনের ক্ষত শুকায়নি। কারণ বিচারের রায় আংশিক হয়েছে, পূর্ণাঙ্গ রায়টি হয়নি। এখন রায় এবং শাস্তি দেখে যেতে চাই। যারা বিচার কাজে সংশ্লিষ্ট তাদের কাছে একটাই দাবি, শুধু সামনাসামনি যারা করেছে, তারাই নয়, এর পেছনে কারা ছিল তাদের মুখও যেন উন্মোচন করা হয়।

গ্রেনেড হামলায় আহত সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ করলেন। এক সাংবাদিক বললেন, আপা ছবি পাইনি। আপা দাঁড়ালেন। তখনই একটা গ্রেডেন পড়ে। ওদিক-ওদিক ছোটাছুটি শুরু হয়। প্রয়াত আইভী আপাসহ অনেকেই আমার গায়ের ওপর পড়েন। এরপর লাশ আর লাশ দেখতে পেলাম। তখন আমার শ্বাসকষ্ট হতে লাগল, প্রচ  ব্যথা পেয়েছি বুকে। হাত দিয়ে দেখি আমার পেট ঠিক আছে কিন্তু সমস্ত শরীর ভিজে গেল। আমি তখন বাঁচাও বলে চিৎকার শুরু করি। আমাকে বাঁচানোর জন্য কেউ এগিয়ে না এলেও আমি হামাগুড়ি দিয়ে চাচ্ছি যে এই স্থলটা ত্যাগ করব। তখন দুই ভদ্রলোক আমাকে টেনে নিয়ে রিকশায় উঠাবে ঠিক তখন দেখি পুলিশে গুলি ছুড়ছে। হলিফ্যামিলি হাসপাতালের দিকে যেতেই কাকরাইলে প্রধান বিচাপতির বাড়ি পার হয়ে আমি সেন্সলেস হয়ে যাই। রাত ১২টা বাজে জ্ঞান ফিরে দেখি একহাত মতিয়া আপা আর এক হাত মায়া ভাই ধরে বসে আছেন। আমার অবস্থা সিরিয়াস হয়ে যায়। এভাবে আমি আট-দশ দিন হাসপাতালে মানবেতর জীবন কাটিয়েছি। সেই দুঃসহ স্মৃতি আজও আমায় তাড়া করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নবীর ঝড়ে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর ঝড়ে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন