শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে দুঃসহ জীবন

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে দুঃসহ জীবন

আজ ২১ আগস্ট। রক্তস্নাত ভয়াল-বিভীষিকাময় দিন। বারুদ আর রক্তমাখা বীভৎস রাজনৈতিক হত্যাযজ্ঞের ১৮তম বার্ষিকী। ২০০৪ সালের এদিনে রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের ‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিবিরোধী’ শান্তির শোভাযাত্রাপূর্ব সমাবেশে নারকীয় গ্রেনেড হামলায় ঝরে যায় ২৪টি প্রাণ। আহত হন দলীয় ৫ শতাধিক নেতা-কর্মী। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় এ হত্যাকা  চালানো হয়। সেদিন রক্তঝড়ের প্রচণ্ডতায় মলিন হয়ে গিয়েছিল বাংলা ও বাঙালির মুখ। জীবন্ত বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণ সেদিন মুহূর্তেই পরিণত হয়েছিল মৃত্যুপুরীতে। ঘাতকদের প্রধান লক্ষ্যই ছিল শেখ হাসিনা। পরিস্থিতির তাৎপর্য বুঝতে পেরে ট্রাকে অবস্থানরত নেতৃবৃন্দ ও শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কর্মকর্তারা মানবঢাল রচনা করে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করেন বঙ্গবন্ধুকন্যাকে। নেতা ও দেহরক্ষীদের আত্মত্যাগ এবং পরম করুণাময়ের অশেষ রহমতে মৃত্যুজাল ছিন্ন করে অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শত শত মানুষের আর্তচিৎকার, ছড়িয়ে থাকা ছিন্নভিন্ন দেহ, রক্ত আর পোড়া গন্ধ সব মিলিয়ে বীভৎস অবস্থার সৃষ্টি হয় পুরো এলাকায়। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে শান্তির মিছিলে সেদিন যারা মারাত্মক আহত হয়েছিলেন, তাদের চোখে-মুখে আজও ভেসে ওঠে সেই বিভীষিকাময় দুঃসহ স্মৃতি। আজও অনেকে পঙ্গুত্ব নিয়ে জীবন যাপন করছেন। কারও কারও রাতে ঘুম হয় না। আবার রাতের আঁধারে আঁতকে ওঠেন কেউ। ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পরদিন পত্রিকায় মৃতদের যেসব ছবি ছাপা হয়েছিল তার সঙ্গে ছিল সাভারের মাহবুবা আকতারের ছবি। সেই দিনের স্মৃতিচারণ করে মাহবুবা বলেন, ‘শরীরে দেড় হাজার স্প্রিন্টার। রাতে এক ঘণ্টা ঘুম হয়। বাকি সময়টা এপাশ-ওপাশ করেই কাটাই। চোখ বুজলেই এখনো শুনতে পাই সেই ভয়াবহ নারকীয় গ্রেনেডের শব্দ। রাত ২টা বাজলেই ঘুম ভেঙে যায়।’ তিনি আরও জানান, শরীরে যে ১ হাজার ৮০০ স্প্রিন্টার তার মধ্যে মাথার দুটি স্প্রিন্টার খুব যন্ত্রণা দেয়। মাঝে-মধ্যেই তিনি পাগলের মতো হয়ে যান। তার শারীরিক অবস্থা ভালো নয়।’ কথা হয় মাদারীপুরের পাঁচখোলা গ্রামের সম্রাট আকবর সবুজের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘নেত্রী (আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা) বক্তব্য শেষ করলেন, আমি মাকে ডাকব, এমন প্রস্তুতি নিচ্ছি। এ সময় প্রচ  বিস্ফোরণ। কানে তালা লেগে গেছে। পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখি রক্তে ভিজে যাচ্ছে। আহত-নিহত অনেকে পড়ে আছেন। জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গেলাম। এরপর কী হয়েছে জানি না।’ ‘ঘটনার পরের দিন বুঝতে পারি আমি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। কিন্তু পুলিশ আমাকে চিকিৎসা নিতে দেয়নি। বাধ্য হয়ে হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে আসি। সেখানেও একই পরিস্থিতি। অ কোষ ও শরীরে এখনো অসংখ্য স্প্রিন্টার। ঘুমাতে পারি না। চোখ বন্ধ করলেই পুরো ঘটনা ভেসে ওঠে।’ সেদিনের সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি সমাবেশ ডেকেছিল ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ। সমাবেশের সভাপতি ছিলেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ আর সমাবেশ সঞ্চালনা করেছিলেন যৌথভাবে সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ। দেহে স্প্রিন্টার নিয়ে ভুগতে ভুগতে হানিফ চিরবিদায় নেন। সেদিনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, সারা বাংলাদেশে সিরিজ বোমা হামলা, সমাবেশে হামলা, সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে মানুষ দিশাহারা। তারই প্রতিবাদে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের মহানগর আওয়ামী লীগকে নির্দেশ দেন সমাবেশ ও মিছিল করার জন্য। আমরা মুক্তাঙ্গনে সমাবেশ করার জন্য সিটি করপোরেশন, পুলিশ কমিশনার, ডিসি অফিসে আবেদন দিই। কিন্তু ২০ তারিখ পর্যন্ত কোনো উত্তর দেয়নি। তখন দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার প্রস্তুতি গ্রহণ করি। সাবেক মন্ত্রী মায়া বলেন, ‘মিটিংয়ের শেষের দিকে নেত্রী এসে বক্তব্য শেষ করলেন, ঠিক এমন সময় সাংবাদিক গোর্কিসহ কয়েকজন বলল আমরা ছবি পাইনি। পরে একটু ঘুরে এসে আমার হাত থেকে মাইকটা নিয়ে নেত্রী আবার এক মিনিটের মতো মাইকের সামনে ছিলেন। নেত্রী ঘুরে নামার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, এমন সময় বিকট শব্দ। আমরা ভাবছিলাম হয়তো ট্রাকের চাকা ব্লাস্ট হয়েছে। কিন্তু কয়েক সেকেন্ডের মাথায় আরেকটা ব্লাস্ট হলো। এরপর একটা বিকট শব্দ আর চারদিকে ধোঁয়া, চিৎকার। তখন আপাকে (শেখ হাসিনা) ধরে আমি আর হানিফ ভাই টেবিলের নিচে দিয়ে আমরা কয়েকজন ওপরে পড়ে থাকি। তখন ট্রাকের অনেকেই যে যেভাবে পেরেছে নিচে নেমে গেছে। যখন দেখলাম বন্ধ হয়েছে তখন আপাকে ধরে ট্রাক থেকে নামিয়ে গাড়িতে নিয়ে যাই। আপা তখন বলেন, ‘তোরা আমারে কই নিয়া যাস, আমার নেতা-কর্মীরা এখানে পইড়া আছে’। আমি বলেছি, আপা আপনাকে আগে নিয়া যাই পরে দেখি কী হচ্ছে। এর মধ্যেই মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সামনে থেকে সমানে গুলি শুরু। এরপর আপাকে সুধাসদনে রাখি। আপা বললেন, ‘জাহাঙ্গীর (শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত সহকারী), মায়া তোরা দেখ পার্টি অফিসে কী হইতাছে’। আমরা গাড়ি নিয়ে ঢাকা ক্লাবের সামনে পর্যন্ত আসতে পারলাম, এরপর আর আসতে দেয় না। তখন দৌড়ে পার্টি অফিসে আসি। দেখি আরেক কা , মানুষের রক্ত চারদিকে, চিৎকার। আর পুলিশ শুরু করেছে লাঠিচার্জ ও টিয়ার গ্যাস ছোড়া। এর মধ্যেই যে যেভাবে পারছে আহত নেতা-কর্মীদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। সেই ঘটনা মনে পড়লে আজও আঁতকে উঠি।’ সমাবেশে পল্লবী থেকে ৮৪টি ট্রাকে লোকজন নিয়ে উপস্থিত হন পল্লবী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ। গ্রেনেড হামলায় গুরুতর আহত হন তিনি। এখনো শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছেন স্প্রিন্টার। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শরীরে অসংখ্য স্প্রিন্টার বহন করছি। মাঝে-মধ্যে পা ব্যথা করে। অস্থায়ী মঞ্চ ‘বিবা-ঢাকা মেট্রো ট-১১-৩০৯৮’-এর পাশেই ছিলাম। নেত্রী মঞ্চ থেকে নামবেন এমন সময় গ্রেনেড হামলা। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মানুষের আহাজারি ও আর্তনাদ। আমার জীবনে এমন মৃত্যু ও রক্ত কখনো দেখিনি।  স্বেচ্ছাসেবক লীগের তৎকালীন সভাপতি বর্তমানে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম গুরুতর আহত হন। তিনি বলেন, আমি তিন দিন আইসিইউতে ছিলাম, তিন দিন পর আমার জ্ঞান ফিরে আসে। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠলাম। এরপর অস্ত্রোপচারের জন্য বিদেশে গিয়েছিলাম। একটি গ্রেনেডে প্রচুর পরিমাণে স্প্রিন্টার থাকে, যখন আঘাত করে তখন বোঝা যায় না কিন্তু যখন রক্ত ঝরতে থাকে, তখন বোঝা যায় তার বিষক্রিয়া। এখনো শরীরে অনেক স্প্রিন্টার।

 তিনি বলেন, এ ধরনের নারকীয় হামলা পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথম। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এমন ঘটনা যেন আর না ঘটে। আওয়ামী লীগের অন্য নেতাদের সঙ্গে সেদিন গুরুতর আহত হন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, বর্তমান পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম। তাকে প্রথমে নেওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে তাকে ভর্তি করা হয়নি। এরপর নিয়ে যাওয়া হয় সিকদার মেডিকেলে। তিনি জানালেন এখনো শরীরে ২৪টি স্প্রিন্টার বয়ে বেড়াচ্ছেন। অমাবস্যা, পূর্ণিমার রাতে কিংবা আকাশে মেঘ জমলে প্রচণ্ড ব্যথা করে। সেদিনের স্মৃতি কোনো দিন ভুলবার নয়। গ্রেনেড হামলার শিকার আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেনের খাদ্যনালির ৯ ইঞ্চি কেটে ফেলা হয়েছিল। সেই দুঃসহ স্মৃতিচারণ করে এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘মানুষের দোয়ায় এবং আল্লাহর রহমতে এখন ভালো আছি। সেদিনের সেই ভয়ঙ্কর ঘটনা মনে পড়লে এখনো দুই চোখ বন্ধ হয়ে আসে।’ তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে হত্যা করাই ছিল ঘাতকদের উদ্দেশ্য। ’৭৫-এর ঘাতকের প্রতিনিধিরাই একুশে আগস্ট ঘটিয়েছিল। ‘এই হামলা যে শুধু আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার জন্য করা হয় তা নয়, ১৫ আগস্টের কুশীলবরা এ হামলার মাধ্যমে দেশকে গণতন্ত্রশূন্য করতে চেয়েছিল।’ গুরুতর আহত হন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি শেখ বজলুর রহমান। তিনি বলেন, শরীরের অসংখ্য স্পি­ন্টার। আমি এখনো থেরাপি নিই। শরীরের ক্ষত অনেকটা শুকিয়েছে, কিন্তু মনের ক্ষত শুকায়নি। কারণ বিচারের রায় আংশিক হয়েছে, পূর্ণাঙ্গ রায়টি হয়নি। এখন রায় এবং শাস্তি দেখে যেতে চাই। যারা বিচার কাজে সংশ্লিষ্ট তাদের কাছে একটাই দাবি, শুধু সামনাসামনি যারা করেছে, তারাই নয়, এর পেছনে কারা ছিল তাদের মুখও যেন উন্মোচন করা হয়।

গ্রেনেড হামলায় আহত সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ করলেন। এক সাংবাদিক বললেন, আপা ছবি পাইনি। আপা দাঁড়ালেন। তখনই একটা গ্রেডেন পড়ে। ওদিক-ওদিক ছোটাছুটি শুরু হয়। প্রয়াত আইভী আপাসহ অনেকেই আমার গায়ের ওপর পড়েন। এরপর লাশ আর লাশ দেখতে পেলাম। তখন আমার শ্বাসকষ্ট হতে লাগল, প্রচ  ব্যথা পেয়েছি বুকে। হাত দিয়ে দেখি আমার পেট ঠিক আছে কিন্তু সমস্ত শরীর ভিজে গেল। আমি তখন বাঁচাও বলে চিৎকার শুরু করি। আমাকে বাঁচানোর জন্য কেউ এগিয়ে না এলেও আমি হামাগুড়ি দিয়ে চাচ্ছি যে এই স্থলটা ত্যাগ করব। তখন দুই ভদ্রলোক আমাকে টেনে নিয়ে রিকশায় উঠাবে ঠিক তখন দেখি পুলিশে গুলি ছুড়ছে। হলিফ্যামিলি হাসপাতালের দিকে যেতেই কাকরাইলে প্রধান বিচাপতির বাড়ি পার হয়ে আমি সেন্সলেস হয়ে যাই। রাত ১২টা বাজে জ্ঞান ফিরে দেখি একহাত মতিয়া আপা আর এক হাত মায়া ভাই ধরে বসে আছেন। আমার অবস্থা সিরিয়াস হয়ে যায়। এভাবে আমি আট-দশ দিন হাসপাতালে মানবেতর জীবন কাটিয়েছি। সেই দুঃসহ স্মৃতি আজও আমায় তাড়া করে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

৫৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা