শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

পল্টন নিয়ে আতঙ্কে সরকার

রাজশাহীতে গণসমাবেশে মির্জা ফখরুল । আন্দোলন এগিয়ে নেবে তরুণরা
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
পল্টন নিয়ে আতঙ্কে সরকার

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘নয়াপল্টনে ১০ তারিখের গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে সরকারের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। ঢাকার সমাবেশ নিয়ে সরকার ভয় পেয়েছে। আমরা নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই। কিন্তু তারা তাদের ক্ষমতা হারানোর ভয়ে ঘুম হারাম করে ফেলেছে। তারা আতঙ্কে ভুগছে।’ গতকাল বিকালে রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদরাসা মাঠে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সকাল ১০টা ৩৬ মিনিটে রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদরাসা ময়দানে বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় গণসমাবেশ শুরু হয়। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা আবারও বলছি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। অন্যথায় এ দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। কোন সংবিধান? যেখানে বারবার কাটাছেঁড়া করা হয়েছে নিজেদের প্রয়োজনে সেই সংবিধান? এই সংবিধান অনুযায়ী দেশ চলতে পারে না। তারা এই সংবিধানের অনেক পরিবর্তন করেছে। নতুন নতুন কালো আইন করেছে।’

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ‘এই সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করেছে। যেখানে ফেসবুকে পোস্ট দিলেও উসকানি হিসেবে আখ্যা দিয়ে গ্রেফতার করা হয় এবং জামিন নেই। আমরা তো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সবার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধ করেছিলাম। কিন্তু আওয়ামী লীগ সেটা চায় না। তাদের লক্ষ্য যেমন করে পারো বন্দুক-পিস্তল দিয়ে ক্ষমতায় থাকো। আমরা তো তাদের চাকর নই। এই দেশের মালিক জনগণ।’ দেশের তরুণসমাজের আন্দোলনেই এ সরকারের পতন ঘটবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অবিলম্বে সরকারকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। এরপর নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে, যে সরকার নতুন স্বপ্ন দেখাবে। এখন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত, তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনা এবং নিহত সহযোদ্ধাদের রক্তের বদলা নিতে হলে আমাদের জেগে উঠতে হবে। দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।’ রাজশাহী মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মো. এরশাদ আলী ঈশার সভাপতিত্বে এবং মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মামুনুর রশিদ ও জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বিশ্বনাথ সরকারের পরিচালনায় গণসমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, হাবিবুর রহমান হাবিব, শাহজাহান মিয়া, আবদুল মান্নান তালুকদার, কর্নেল এম এ লতিফ খান, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, শাহিন শওকত, ওবায়দুর রহমান চন্দন, আমিরুল ইসলাম খান আলিম, মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, নাদিম মোস্তফা, অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন, আবু সাঈদ চাঁদ, তোফাজ্জল হোসেন তপু, আবু বকর সিদ্দিক, ফজলুর রহমান খোকন, যুবদলের সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, আতিকুর রহমান রুমন, ছাত্রদলের সাইফ মাহমুদ জুয়েল, তাঁতী দলের আবুল কালাম আজাদ, ওলামা দলের শাহ মোহাম্মদ নেছারুল হক, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসাইন, কাজী মো. আমীর খসরু, মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু, নওগাঁ জেলার আবু বকর সিদ্দিক নান্নু প্রমুখ। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের চলমান লড়াই-সংগ্রামে ছয় শতাধিক নেতা-কর্মী গুম হয়েছে। পাবনার ঈশ্বরদীতে জাকারিয়া পিন্টুসহ ৯ জনকে মত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছে। এত দিন পরে সাজা দিয়ে বিরোধী দলকে নির্মূল করতে চায় সরকার। কিন্তু বিরোধী দল আরও নতুনভাবে উদ্যমী হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আর রাজনৈতিক দল নেই, এখন এটি লুটেরাদের দলে পরিণত হয়েছে। নিজেরা লুট করে অর্থ-সম্পদের পাহাড় বানাচ্ছে। আর সাধারণ মানুষকে গরিব করছে। কদিন আগেই পাবনার কয়েকজন কৃষককে জেলখানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অথচ ক্ষমতাসীনরা ব্যাংক লুট করে দিচ্ছে, খাজাঞ্চিখানা শূন্য করে দিচ্ছে- কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।’ তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের রাজনৈতিক কাঠামো ধ্বংস করেছে। তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৭৩ দিন হরতাল করেছিল। গান পাউডার দিয়ে আগুন ধরিয়ে মানুষ মেরেছে। পাঁচবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়েছে সমস্যা হয়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে সেই ব্যবস্থা বাতিল করেছে। ঢাকায় গণসমাবেশ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘সরকার ঢাকার সমাবেশ নিয়ে ভয় পেয়েছে। আমরা নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই। তারা তাদের ক্ষমতা হারানোর ভয়ে ঘুম হারাম করে ফেলেছে। তারা আতঙ্কে ভুগছে। আমরা তো নয়াপল্টনে অসংখ্য সমাবেশ করেছি, যেখানে বেগম খালেদা জিয়া উপস্থিত ছিলেন। কই, তখন তো কোনো সমস্যা হয়নি! এখন তারা জঙ্গি নাটক শুরু করেছে। বিএনপিকে জেলে ভরতে তারা জঙ্গি বানায়। নিজেরাই বাস পুড়িয়ে অগ্নিসন্ত্রাস করে। এই হচ্ছে আওয়ামী লীগ।’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পুলিশ, আপনারা কি এই দেশের সন্তান নন? জনগণের ট্যাক্সের টাকায় বাড়ি-গাড়ি বানান। কেন নিরীহ মানুষের ওপর নির্যাতন করেন? খবরদার, আর নিপীড়ন করবেন না। আপনারা হলেন জনগণের সেবক। যেখানে আপনাদের উচিত ছিল নেতা-কর্মীদের সহযোগিতা করা, সেখানে আপনারা পানি, বিদ্যুৎ ও খাবার বন্ধ করেছেন। কেন আপনারা এতটা অমানুষ, এত অমানবিক! এভাবে আপনারা সমস্ত মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছেন। আপনারা বিধান মেনে চলুন। অন্যথায় দেশের মানুষ কিন্তু কোনো অন্যায় সহ্য করবে না।’

তিনি বলেন, আজকে মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। ক্ষমতাসীনরা দেশের সবকিছু লুটে নিয়ে যাচ্ছে বিদেশে। ডলারের দাম এখন আকাশচুম্বী। কারণ সবই তো কানাডা আর মালয়েশিয়ায় পাচার করেছে। ১১ বছরে ১৯ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে। আর বলে মেগা উন্নয়ন করেছে। অথচ কৃষক সার পায় না। ফসলের দাম পায় না। ঘরে ঘরে চাকরি নেই। ১০ টাকায় চাল নেই। কারণ সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে।

ফখরুল বলেন, ‘আজকে ধানের শীষে রক্ত মিশেছে। এই রক্ত দূর করে ধানের শীষ পরিষ্কার করতে হবে। আমাদের আন্দোলন বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়। আমাদের আন্দোলন জনগণের ভোটাধিকার ও জনগণের অধিকার ফিরিয়ে আনার আন্দোলন। একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আন্দোলন। আমরা আর কষ্ট করব না। এই ভয়াবহ দানব সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। তা না হলে মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য ঠিক থাকবে না। ১৪ বছর ধরে আমরা নির্যাতিত। ছোট বাচ্চাগুলো তাদের বাবা ও স্বজনদের জন্য অপেক্ষায় থাকে।’

স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, এই সরকার তো আগের রাতেই ভোটডাকাতি করে ক্ষমতায় আছে। বিদেশিরাও বলছে তারা ভোটচোর। আসলে তাদের কোনো লজ্জা নেই। তিনি বলেন, গত ২ বছরে ১২ হাজার নতুন কোটিপতি বেড়েছে। অন্যদিকে সাড়ে ৩ কোটি মানুষ আরও গরিব হয়েছে। তাহলে সরকার কার উন্নয়ন করেছে? আজকে দেশের খেটে খাওয়া মানুষ শান্তিতে নেই, যারা হালাল উপার্জন করে। যারা ঘুষ খায়, অবৈধ উপার্জন করে, তারা কেবল সুখে আছে। এই সরকারকে বদলাতে হবে। সেলিমা রহমান বলেন, ‘রাজশাহীর সমাবেশ থেকে প্রমাণিত হয় যে, শেখ হাসিনার সরকারকে দেশের জনগণ আর চায় না। তাকে অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে। আজকে জনগণ সরকারকে লাল কার্ড দেখিয়েছে। সরকার এখন আতঙ্কিত। ইনশা আল্লাহ ১০ ডিসেম্বর ঢাকার গণসমাবেশ থেকে সরকারকে পদত্যাগের এক দফার কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। এরপর জনগণই আপনাদের বিরুদ্ধে খেলবে। সুতরাং ওবায়দুল কাদেরকে বলব- খেলা বন্ধ করুন। আজকে দেশে মানুষের নিরাপত্তা নেই। জনগণের টাকা লুটে বিদেশে পাচার করে আরাম-আয়েশ করছেন। অন্যদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষ হাহাকার করছে। আপনারা দেশকে মৃত্যুপুরীতে পরিণত করেছেন।’

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছিলাম আজকের বাংলাদেশের জন্য নয়। আজকে একটি সমাবেশ করতে হলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয় এবং জনগণ তিন দিন আগেই এসে তাঁবুতে আশ্রয় নেয়। এটা কি সেই মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ? আজকে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে আন্দোলন করতে হচ্ছে। আমরা মানুষের ভোটাধিকার ও জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ করব। রাজশাহী রেঞ্জের পুলিশের যদি আওয়ামী লীগ করার ইচ্ছা হয় তাহলে পোশাক ছেড়ে রাস্তায় এসে বিএনপির সঙ্গে লড়েন। দেখা যাবে কে জেতে। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় আপনাদের পরিবার চলে। সুতরাং আমাদের রক্তচক্ষু দেখালে ভয় পাই না।’ সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, ‘সমাবেশ ঠেকাতে সরকার গায়েবি মামলা দিয়েছে, পরিবহন ধর্মঘট করেছে। ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে। তবু আমাদের সমাবেশ মহাসমাবেশে রূপ ধারণ করেছে।’ তিনি এ সময় নেতা-কর্মীদের বলেন, ‘আপনারা সরকারকে হলুদ কার্ড দেখান।’ পরে নেতা-কর্মীরা হলুদ ক্যাপ উঁচু করে ধরেন। যারা পরিশ্রম ও কষ্ট করেছেন সবাইকে ধন্যবাদ জানান দুলু। নওগাঁর বদলগাছী উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফজলে হুদা বাবুল নিজ এলাকার তিন হাজারের বেশি নেতা-কর্মী নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন। তিনি বলেন, বুধবারই ঈদগাহ মাঠে অবস্থান নেন তারা। সেখানে নেতা-কর্মীদের খাওয়ার জন্য যাবতীয় সরঞ্জাম ও উপকরণের ব্যবস্থা করেন। গতকাল তিনি একটি গরু জবাই করে মাংস ও খিচুড়ি রান্না করে নেতা-কর্মীদের খাইয়েছেন। তিনি বলেন, পুলিশ ও প্রশাসন বাধা দেবে, পরিবহন ধর্মঘট হবে, এগুলো মাথায় রেখে তারা আগেই সমাবেশে এসেছেন। ট্রেনে আসার সময় সান্তাহার রেলস্টেশনে পুলিশ নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারের চেষ্টা করে। কিন্তু লোকসংখ্যা বেশি হওয়ায় পুলিশ পিছু হটে বলে তিনি জানান। বিকালে তারেকের চেয়ার হাওয়া : সকাল থেকে সভামঞ্চে দুটি চেয়ার খালি রাখা হয়। সেই খালি চেয়ারের একটিতে বেগম খালেদা জিয়া ও একটিতে তারেক রহমানের ছবি রাখা হয়। বিকালে যখন সভামঞ্চে আসেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর, তখন সরিয়ে দেওয়া হয় তারেক রহমানের জন্য রাখা চেয়ার ও ছবি।

এই বিভাগের আরও খবর
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা

এই মাত্র | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের 
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন 
তারেক রহমান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের  এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন  তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল
আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ
কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ
কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান
নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়
পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ