শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বিএনপিতে ফের মামলা আতঙ্ক

আব্বাস দম্পতির বিরুদ্ধে চার্জশিট
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিতে ফের মামলা আতঙ্ক

সারা দেশে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে গ্রেফতার ও মামলা আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। সরকারবিরোধী সাম্প্রতিক আন্দোলনে রাজপথে সক্রিয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশ বিভিন্ন তৎপরতা শুরু করেছে বলে দলটির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। বিরোধী নেতা-কর্মীরা কখন কোন কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসন্ধান করে পুলিশ তাড়া করছে বলে জানা গেছে। গ্রেফতার এড়াতে কেন্দ্রীয় এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বেশির ভাগ শীর্ষ নেতা রয়েছেন আত্মগোপনে। এদিকে প্রায় ২১ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে গতকাল মামলার চার্জশিট দিয়েছে দুদক। এর আগের দিন প্লট জালিয়াতি ও নকশা বহির্ভূতভাবে হোটেল সারিনা নির্মাণের অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও তার স্ত্রীসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এ ছাড়াও দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতাদের গ্রেফতারের পর কেউ স্বস্তিতে নেই। বিএনপির অভিযোগ, বিগত আন্দোলনের সময়ে দায়ের করা প্রায় লক্ষাধিক মামলায় দলটির অন্তত ৩৬ লাখ নেতা-কর্মী আসামি হয়েছে। মামলা এড়াতে অনেকে ফেসবুক থেকে সরিয়ে নিচ্ছে আন্দোলন কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ছবি। বিএনপির অভিযোগ, সংসদ নির্বাচনের আগে তাদের আন্দোলন দমন করতে সরকার পরিকল্পিতভাবে এসব মিথ্যা মামলা সচল করার উদ্যোগ নিয়েছে। জানতে চাইলে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লা বুলু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি নিজেও শতাধিক মামলার আসামি। বিএনপির গণসমাবেশ ও পরবর্তী কর্মসূচি দেখে সরকারের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি বলেন, বিএনপির যেসব নেতা সক্রিয় তাদের তালিকা করে মামলা দেওয়া হচ্ছে কিংবা আটক করে পুরাতন মামলায় তাদের জড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। আগামী দিনে বিএনপির আন্দোলন দমানোর জন্যই সরকার এই কৌশল নিয়েছে। হামলা-মামলা করে বিএনপির আন্দোলন দমানো যাবে না।

বিএনপির দায়িত্বশীলরা বলছেন, ৩০ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো রাজধানীতে যুগপৎ আন্দোলনে নামছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। যুগপৎ আন্দোলন সামনে রেখে নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার আরও বাড়ার আশঙ্কায় নীতিনির্ধারকরা। ৮ ডিসেম্বরের পর থেকে এখন পর্যন্ত রাজধানীসহ সারা দেশ থেকে দেড় হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

বিএনপির অভিযোগ, সাংগঠনিকভাবে সক্রিয় মধ্যম সারির নেতা ও কর্মীদের সংগঠিত করতে পারেন এমন নেতাদের বেছে বেছে গ্রেফতারের টার্গেট করে মামলা দেওয়া হচ্ছে। তারা বলছেন, ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশে গণগ্রেফতার চালানো হয়। ঢাকার সমাবেশের পর নেতা-কর্মীদের আটক কিছুটা কমেছিল; কিন্তু কমেনি আতঙ্ক। গণমিছিলকে কেন্দ্র করে সেটা ফের বাড়ছে।

এদিকে দলের মহাসচিবসহ সিনিয়র নেতাদের গ্রেফতারের পর সবার মধ্যেই এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। যে কাউকে আটক করা হতে পারে-এমন শঙ্কা থেকে সবাই সতর্ক চলাফেরা করছেন। নয়াপল্টনে পুলিশি-বিএনপি সংঘর্ষের চার দিন পর ১১ ডিসেম্বর খোলা হয় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়। কিন্তু কার্যালয় খোলার পর আগের মতো নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে না। কেন্দ্রীয়, মহানগর ও অঙ্গসংগঠনের অনেক নেতাই গ্রেফতার আতঙ্কে কার্যালয়ে আসছেন না। দলীয় কর্মসূচি থাকলেও অনেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে তাতে অংশ নিয়ে দ্রুতই সেখান থেকে সরে পড়ছেন।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি সদস্য সচিব আমিনুল হক বলেন, মিথ্যা মামলায় দলের নেতা-কর্মীকে আটক নতুন কিছু না। ১০ দফা দাবি আদায়ে ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর গণমিছিলে সর্বোচ্চ অংশগ্রহণ নিয়ে কর্মসূচি সফল করব।

জানা যায়, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ রবিউল আলমকে সোমবার রাত ১১টায় নিউমার্কেট থানা পুলিশ বাসা থেকে আটক করে। এ ছাড়াও সম্প্রতি ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন ১৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক মো. হান্নান ভুইয়া, উত্তরা পশ্চিম থানাধীন ৫০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. শাহজালাল ও তার ছেলে ছাত্রদল নেতা শেখ রাসেলকে আটক করে পুলিশ। শাহআলী থানার ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি জয়নাল মহসিন, যুগ্ম সম্পাদক আতাউর, ডা. ফয়েজ, কোষাধ্যক্ষ সাইফুল মালিক, ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক আবদুল আজিজ, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মাবেল ভুইয়া ও সদস্য মো. ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বংশাল থানাধীন ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আবদুর রহমানকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেফতার করে। শুধু রাজধানী নয় একইভাবে সারা দেশে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আটক করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুরনো মামলাগুলোয় আসামির তালিকায় থাকা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মির্জা আব্বাস, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সাবেক উপমন্ত্রী আসাদুল হাবিব দুলু, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি আমান উল্লাহ আমান এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক।

সামগ্রিক প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বর্তমান সরকার বিএনপির ৬ শতাধিক নেতা-কর্মীকে গুম করেছে। সহস্রাধিক নেতা-কর্মীকে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করেছে। আমাদের কণ্ঠরোধ করার জন্য এক লাখের ওপরে মামলা দেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩৬ লাখ নেতা-কর্মীকে এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে।

আব্বাস দম্পতির বিরুদ্ধে চার্জশিট : প্রায় ২১ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস এবং তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের নামে চার্জশিট অনুমোদনের পর তা আদালতে দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তদন্তকারী কর্মকর্তা ও উপপরিচালক মোহা. নুরুল হুদা গতকাল আদালতে ওই চার্জশিট দাখিল করেন।

গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংস্থার সচিব মাহবুব হোসেন। এখানে রাজনৈতিক যোগসূত্র আছে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এখানে পলিটিক্যাল কোনো যোগসূত্র নেই। দুদক তার নিজস্ব আইন-বিধি মেনে তদন্তকাজ পরিচালনা করে থাকে।

তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, আফরোজা আব্বাসের নামে ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার ৮২৮ টাকার সম্পদ প্রকৃত পক্ষে তার স্বামী মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদের সহায়তায় অর্জন করেছেন। কেননা আফরোজা আব্বাস একজন গৃহিণী, সে হিসেবে ওই সম্পদ অবৈধ উৎসের আয় থেকে অর্জিত বলে প্রমাণ মিলেছে। মির্জা আব্বাস ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য, মন্ত্রী এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সংসদ সদস্য, মেয়র ও মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট পর্যন্ত আফরোজা আব্বাসের নামে ওই টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। দুদক আফরোজা আব্বাসকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি বলেছেন, ব্যবসায়ী এমএনএইচ বুলুর কাছ থেকে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ ও বাবা-মা এবং বোনের কাছ থেকে ১ কোটি ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা দান হিসেবে নিয়েছেন। তবে ওই টাকাসহ মোট সম্পদের হিসাবের স্বপক্ষে কোনো রেকর্ড দেখাতে পারেননি। অন্যদিকে আফরোজা আব্বাস একজন গৃহিণী। কিন্তু তার স্বামী মির্জা আব্বাস বিভিন্ন খাতের টাকা স্ত্রীর নামে হস্তান্তর করেছেন। আফরোজা আব্বাস নিজেকে একজন হস্তশিল্প ব্যবসায়ী হিসেবে আয়কর নথিতে উল্লেখ করলেও তার নিজের আয়ের কোনো বৈধ উৎস নেই।

দুদকের তদন্তে অবৈধ ওই সম্পদ হস্তান্তর, রূপান্তর ও অবস্থান গোপনকরণে কৌশল অবলম্বন করার অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তদন্তকারী কর্মকর্তা আফরোজা আব্বাস ও তার স্বামী মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিয়েছেন। এর আগে ২০১৯ সালের ৭ জুলাই রাজধানীর শাহজাহানপুর (ডিএমপি) থানায় দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক ও অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা মো. সালাহউদ্দিন মামলাটি করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার
১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার

১২ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩
নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’
‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ
মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের 
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন 
তারেক রহমান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের  এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন  তারেক রহমান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল
আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ
কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ
কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান
নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা