শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

গুলশানে আগুন

ভবনের ১০ ও ১১ তলার সব ছাই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভবনের ১০ ও ১১ তলার সব ছাই

রাজধানীর গুলশানে অগ্নিকাণ্ডে সেই ভবনের ১০ ও ১১ তলার সবকিছু পুড়ে গেছে। আগুন লাগার কারণ অনুসন্ধানে গতকাল সকাল থেকে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের তদন্ত কমিটি।

ফায়ার সার্ভিস বলছে, ভবনের চার তলার লিফটের পাশে বৈদ্যুতিক তার থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। চার তলায় হার্ড বোর্ড দিয়ে আবদ্ধ ছিল লিফট চলাচলের জন্য বৈদ্যুতিক তার। এদিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহতদের চিকিৎসার জন্য ১৮ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন।

পুড়ে যাওয়া ভবনটি গতকাল ঘুরে দেখেন প্রকৌশলী মাহফুজুল হাসান। তিনি ভবন নির্মাণের সময় প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেন। তিনি বলেন, আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে অ্যালার্ম বেজেছে। সেটা শুনে যারা নিচের দিকে ছিলেন, তারা নেমেছেন। আগুন লাগার পর প্রত্যেকেই সিঁড়ি দিয়ে নিরাপদে বের হয়ে যেতে পারতেন। অনেক সময় ভুল অ্যালার্ম হয়। যারা বাসায় ছিলেন, তারা মনে করেছিলেন ভুল অ্যালার্ম হয়েছে। যখন তারা দেখেছেন আগুন এবং নিচ থেকে লোকজন বলছিল আগুন লেগেছে, সবাই নেমে যান, তখন যারা পেরেছেন, নেমে এসেছেন। অগ্নিদুর্ঘটনা থেকে বাঁচার জন্য সব ব্যবস্থাই ছিল। ভবনে অগ্নিনির্বাপন প্রশিক্ষণের একটি টিমও ছিল, তারা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থাও নিয়েছে। প্রত্যেক বাসায় সচেতন করেছে। পুরো ভবনটিতেই কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল। প্রতি বাসায় সেখান থেকে সংযোগ নেওয়া হয়েছিল। যখনই একটি বাসা থেকে প্রথমে ধোঁয়া যায়, আগুন কিন্তু যায়নি। ধোঁয়ার জন্যই বেশি সমস্যা হয়েছে। আর আগুন ওপরে দুই দিক থেকে বেশি হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নিউ এজ গার্মেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ ইব্রাহিমের ১০ ও ১১ তালা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আমি সব ফ্লোরে গিয়েছি, তবে অন্যান্য ফ্লোরে মূল দরজা বন্ধ আছে।

রবিবার সন্ধ্যায় গুলশান-২ নম্বরের ১০৪ নম্বর সড়কের ২ নম্বর ১৪ তলা ভবনের ১০ তলায় আগুন লাগে। একপর্যায়ে আগুন ভবনের ১১ তলায় ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিটের প্রায় চার ঘণ্টার চেষ্টায় রাত ১১টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। শিশু ও নারীসহ ২২ জনকে জীবিত উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস। রাতেই ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে পাঁচ সদস্যের তদন্ত দল গঠন করা হয়।

এ ঘটনায় গতকাল পর্যন্ত দুজনের মৃত্যু হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের সময় তারা ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ে মারা যান বলে জানিয়েছে পুলিশ।

গতকাল দুপুর পৌনে ১২টায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আ. আহাদ সাংবাদিকদের জানান, ভবনের নকশা, আগুনের কারণসহ অন্যান্য কোনো ত্রুটি ছিল কি-না তা খতিয়ে দেখবে ফায়ার সার্ভিস ও রাজউক। তবে আমরা প্রাথমিকভাবে ফায়ার সার্ভিসের মাধ্যমে জানতে পেরেছি আগুনের সূত্রপাত ঘটেছিল বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের কারণে। অগ্নিকাণ্ডে রবিবার আনোয়ার নামের একজন এবং গতকাল ভোর ৪টায় রাজু নামে আরেকজন মারা গেছেন। আরও দুজন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন এবং তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। অগ্নিকাণ্ডে এখনো কোনো মামলা হয়নি। তিনি বলেন, আমরা ভিতরে প্রবেশ করছি না। তবে ফ্ল্যাটের মালিক যারা রয়েছেন তারা ভবনের নিরাপত্তা কর্মীদের ডেকে নিয়ে প্রবেশ করছেন। ভিতরে কী অবস্থা তা ফ্ল্যাট মালিকরাই বলতে পারবেন। ভবনটি এখন মালিকদের জিম্মায় রয়েছে। আমরা নিরাপত্তার বিষয়টি দেখছি।

রবিবার রাতে আহত নারীসহ তিনজনকে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। গতকাল ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. রায়হানা আউয়াল জানান, আহতদের চিকিৎসার জন্য ১৮ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। তিনি নিজেই এ মেডিকেল বোর্ডের প্রধান। এ বোর্ডে বার্ন বিশেষজ্ঞরা ছাড়াও ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল থেকে নিউরো সার্জারি, অর্থোপেডিক, জেনারেল সার্জারি ও থোরাসিক সার্জারির চিকিৎসকও আছেন।

বার্ন ইনস্টিটিউটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন সাংবাদিকদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফোনে আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নিয়েছেন। গুলশানে আগুনের ঘটনায় তিনজন রোগীর মধ্যে সামা রহমানের বিষয়ে কনসার্ন বেশি। তার কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। ৪৮ ঘণ্টা পর তার বিষয়ে বিস্তারিত বলা যাবে। তবে তাকে শঙ্কামুক্ত বলা যাবে না। এ ছাড়া বাকি দুজনের শারীরিক অবস্থা ভালো। দুপুরে তারা ছাড়পত্র পান। এরা হলেন মোছা সিকদার (৩৩) ও রওশন আলী (৩৫)।

জানা গেছে, আগুনের ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন মোছা সিকদার ও রওশন আলী। আগুন লাগার সময় ভবনের ১০ তলায় ছিলেন রওশন আলী। তিনি ১০ তলার একটি ফ্ল্যাটের বাসিন্দার বাসায় দাফতরিক কাজে গিয়েছিলেন। মোছা সিকদার ওই ফ্ল্যাটের গাড়িচালক। একই ঘটনায় সামা রহমান সিনহা (৩৮) ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন। তিনি আগুন থেকে বাঁচতে সাততলা থেকে সুইমিংপুলে লাফিয়ে পড়ে গুরুতর আহত হন।

গতকাল সকালে ভবনে লাগা আগুনের কারণ অনুসন্ধানে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের তদন্ত কমিটি। কমিটির প্রধান পরিচালক (অপারেশন্স ও মেইনটেনেন্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। গতকাল দুপুরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন বলেন, ওই ভবনের চার তলায় লিফটের পাশে হার্ড বোর্ড দিয়ে তৈরি একটি ইলেকট্রিক বোর্ড ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত। আগুনে পাঁচ ও ছয় তলায় তেমন ক্ষতি না করে উঠে যায় সাততলায়। তারপর উপরের দিকে ১০, ১১, ১২ তলায়। দুপুরে অগ্নিকাণ্ডের শিকার ভবনটি পরিদর্শনে আসেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আগুন যে কোনো সময়ই লাগতে পারে। ভবনটি সব নিয়ম মেনেই করা হয়েছে। এত সুন্দর ভবন, অথচ আগুন লাগল। জরুরি পরিস্থিতির জন্য ফায়ার ড্রিল করার মতো গার্ড ও বাসিন্দারা প্রশিক্ষিত ছিল কি না, তা জানা নেই। সাধারণত থাকে না। আমরা ফ্যাক্টরিতে বা গার্মেন্টে প্রতিনিয়ত অগ্নিমহড়া করছি, সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করছি। কিন্তু বাসাবাড়িতে সাধারণত সেটা হয় না। ফ্ল্যাট কেনেন কিংবা নিজে বাড়ি করেন, সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!
২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!

নগর জীবন

ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান
ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান

নগর জীবন

ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে
ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে

নগর জীবন

১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার
১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার

নগর জীবন

ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার
ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার

নগর জীবন

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

নগর জীবন