শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

দুর্ভোগের নাম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

♦ ২৩২ কিলোমিটার পাড়ি দিতেই ১০-১৫ ঘণ্টা ♦ ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি ♦ গলার কাঁটা রাস্তার পাশের ২৭ কাঁচাবাজার ♦ ভয়াবহ যানজট ১০ স্পটে ♦ ঝুঁকি বাড়িয়েছে অর্ধশতাধিক ইউটার্ন ♦ ম্যানুয়াল টোল প্লাজায় গাড়ির দীর্ঘ সারি ♦ মহাসড়কে চলে রিকশা-ভ্যান
শামীম আহমেদ ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্ভোগের নাম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

এক্সপ্রেসওয়ের কারণে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার যেতে লাগছে মাত্র ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট। সেখানে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সঙ্গে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর শিল্পনগরীকে সরাসরি যুক্ত করা দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড খ্যাত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহনের গতি ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটারের আশপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। অনেক স্থানে ১ কিলোমিটার পাড়ি দিতেই লাগছে ঘণ্টার বেশি। এতে যাত্রীদের ভোগান্তির পাশাপাশি ব্যাহত হচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যানবাহনের তুলনায় কম লেন, মহাসড়কের পাশে হাটবাজার, চৌরাস্তাগুলোয় ওভারপাস-আন্ডারপাস-ইন্টারচেঞ্জ না থাকা, কিছুক্ষণ পরপর ইউটার্ন, ম্যানুয়াল টোল প্লাজা, মহাসড়কে রিকশা-ভ্যানের মতো ধীরগতির যানবাহন চলাচল, এমনকি রাস্তার ওপর দিয়ে হেঁটে মানুষ ও গবাদিপশু পারাপারের কারণে দিনের অধিকাংশ সময় যানজটে স্থবির থাকছে মহাসড়কটি।

পরিসংখ্যান বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের কারণে বৈদেশিক বাণিজ্যের ৯০ শতাংশ এ মহাসড়কের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৫০ শতাংশই রাজধানী ঢাকা ও বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে ঘিরে আবর্তিত। মহাসড়কটির দুই পাশে গড়ে উঠছে নতুন নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চল। মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর, বে-টার্মিনাল, বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী, প্রতিবেশী দেশের ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট এই সড়কের ওপর চাপ আরও বাড়িয়ে দেবে। ২০০৬-১৬ মেয়াদে মহাসড়কটি দুই থেকে চার লেনে উন্নীতকরণের সময় ডিজাইন ম্যানুয়ালে ট্রাফিক গ্রোথ ৮ শতাংশ হারে ধরা হলেও চালুর পরই মহাসড়কটিতে গাড়ির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ শতাংশের বেশি। এ ছাড়া নকশা প্রণয়নের সময় মহাসড়কটিতে ইকুইভ্যালেন্ট সিঙ্গেল অ্যাক্সেল লোড (ইএসএএল) হিসাব করা হয়েছিল ১৩৩ মিলিয়ন, যা ছাড়িয়ে গেছে ১৭৭ মিলিয়ন। দিনে এ সড়কে শুধু ট্রাক চলাচল করে ১০ হাজারের বেশি। যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি ও সড়কে নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে বর্তমানে ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে চট্টগ্রাম সিটি গেট পর্যন্ত ২৩২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে লেগে যাচ্ছে ১০ থেকে ১৫ ঘণ্টা পর্যন্ত। মহাসড়কটি ব্যবহারকারীরা বলছেন, শনি ও রবিবার সড়কটিতে গাড়ির চাপ কিছুটা কম থাকে। সোমবার থেকে বাড়তে শুরু করে। বৃহস্পতিবার এলে পুরোপুরি থমকে যায় এ মহাসড়ক। ঢাকা থেকে বের হয়ে নারায়ণগঞ্জের মদনপুর চৌরাস্তা পার হতেই অনেক সময় তিন-চার ঘণ্টা লেগে যায়। এই চৌরাস্তা দিয়ে শত শত ট্রাক ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকাসহ অন্যান্য অঞ্চলে যাতায়াত করে। কোনো ইউলুপ বা ওভারপাস না থাকায় এই চৌরাস্তায় সব সময় যানজট লেগেই থাকে। এ ছাড়া মহাসড়কের দুই পাশে হাটবাজার, বাসস্ট্যান্ড ও টেম্পুস্ট্যান্ডে ভয়াবহ যানজট তৈরি হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত ২৫৬ কিলোমিটার মহাসড়কের দুই পাশে রয়েছে ২৭টি বাজার। এর মধ্যে ১০টি বাজারে ভয়াবহ যানজট লেগেই থাকে। পাইকারি বাজারগুলোয় পণ্য সরবরাহ করতে ও সেখান থেকে পণ্য কিনতে আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকেও মানুষ ভিড় করে। বাজার এলাকায় মহাসড়কের ওপর ট্রাক, ভ্যান, রিকশা দাঁড়িয়ে থাকা ও মানুষের চলাচলের কারণে গাড়ির গতি নেমে আসে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটারে। সেই চাপ গিয়ে পড়ে পুরো সড়কে। মহাসড়কজুড়ে অর্ধশতাধিক ইউটার্নে গাড়ি ঘোরানোর সময়ও থমকে যাচ্ছে যানবাহন। ঘটছে দুর্ঘটনাও। তিন বা চার রাস্তার মোড়গুলোতে ইউলুপ, ওভারপাস বা আন্ডারপাস না থাকায় তৈরি হচ্ছে যানজট। যানজটের কারণ খুঁজতে গতকাল ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত সরেজমিন দেখা গেছে, মহাসড়কের মদনপুর মোড়, সোনারগাঁ মোড়, গৌরীপুর বাজার, ইলিয়টগঞ্জ বাজার, মাধাইয়া বাজার, চান্দিনা বাসস্ট্যান্ড, নিমসার বাজার, পদুয়ার বাজার, চৌদ্দগ্রাম বাসস্ট্যান্ড, সীতাকুণ্ড, মিরসরাই, বারইয়ারহাট, ভাটিয়ারী, বারবকুণ্ড এলাকায় সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের যানজট পাওয়া গেছে। ফেরার পথেও এই স্থানগুলোতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকতে হয়েছে। প্রতিটি বাজার, বাসস্ট্যান্ড ও একাধিক রাস্তার সংযোগস্থলে ছিল যানজট। কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে মহাসড়কে রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক চলতে দেখা গেছে। বাসস্ট্যান্ডগুলোতে বাস-বে না থাকায় ঢাকার মতো রাস্তা আটকে যাত্রী তুলতে দেখা গেছে স্থানীয় অনেক যানবাহনকে। অটোমেশন না থাকায় মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজায়ও ছিল গাড়ির দীর্ঘ সারি। চালু ছিল না সবগুলো টোল বুথ। ম্যানুয়ালি প্রতিটা গাড়ির নম্বর কম্পিউটারে ইনপুট দিয়ে লেনদেনের পর রিসিট দিতে লেগে যাচ্ছিল এক-দেড় মিনিট। টোল প্লাজার ম্যানেজার এস এম জামিল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ম্যানুয়ালি নম্বর ইনপুট দিতে কিছুটা সময় বেশি লাগে। এ ছাড়া ভাঙতি টাকার ঝামেলা আছে। এ জন্য অটোমেশন প্রয়োজন। তবে তাদের একটি বুথে ইটিসি (ইলেকট্র্রনিক টোল কালেকশন) চালু আছে। কেউ অ্যাকাউন্ট করে নিলে অনলাইনেই টাকা পরিশোধ করতে পারবে। কিন্তু গাড়ির মালিক বা চালকরা এটা করে না। এ ছাড়া তিনটি বুথে আরএফআইডি রিডার লাগানো আছে। কোনো গাড়িতে বিআরটিএর আরএফআইডি ট্যাগ লাগানো থাকলে নম্বর আর ম্যানুয়ালি লেখা লাগে না। কিন্তু অধিকাংশ গাড়িতে এই ট্যাগ নেই বা অস্পষ্ট।

নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড, শিমরাইল, কাঁচপুর

সরেজমিন যানজটের যত স্থান কারণ : চিটাগাং রোড : ঢাকা-চট্টগ্রাম মূল সড়কটি চার লেনের। বাসস্টপেজের কারণে চিটাগাং রোড স্টেশনে দুই পাশে তিন লেন করে ছয় লেন করা হয়েছে। তবে সবগুলো লেন দখল করে দাঁড়িয়ে থাকে বাস। এ কারণে বেশির ভাগ সময় যানজট তৈরি হয়।

মদনপুর : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর বাসস্টপেজের দুই পাশে সংযোগ সড়ক রয়েছে। একটি সড়ক নারায়ণগঞ্জ বন্দরে, অন্যটি দিয়ে আড়াইহাজার, ভুলতা, গাউছিয়া, গাজীপুর, ৩০০ ফুট এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করে। বন্দরের সড়কটি দিয়ে শত শত ট্রাক ও বাস চলাচল করে। ইন্টারচেঞ্জ, ওভারপাস বা ইউলুপ না থাকায় বন্দর থেকে ট্রাক ও বাসগুলো যখন ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কে উঠে বা আড়াইহাজারের দিকে যাতায়াত করে তখন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দুই পাশ বন্ধ হয়ে যায়। আর বিপরীতে যখন মূল সড়ক চালু হয় তখন ওই দুই সড়কের যাতায়াত বন্ধ হয়ে যায়। তখন বন্ধ হওয়া সড়কগুলোতে কয়েক কিলোমিটার যানজট লেগে যায়। এ ছাড়া দুই সংযোগ সড়কের শুরুতে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ মাইক্রোবাস ও সিটি বাস দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে মোড়টি মহাসড়কের অভিশাপে পরিণত হয়েছে।

সোনারগাঁ : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ এলাকার মোগড়াপাড়ায় যানজট লেগেই থাকে। সড়কের ওপর বাস দাঁড় করিয়ে রাখা এবং যাত্রী ওঠানো-নামানোর কারণেই মূলত যানজট হচ্ছে এখানে। এ ছাড়া মূল সড়কের পাশেই রয়েছে কাঁচাবাজার। বাজারের কারণে মানুষ যত্রতত্রভাবে রাস্তা পারাপার হয়। এতে দুর্ঘটনার পাশাপাশি কমে যায় যানবাহনের গতি।

ভবেরচর (গজারিয়া) : এই মহাসড়কের গজারিয়ার ভবেরচর এলাকায় বাজার, ইউটার্ন ও লোকাল বাসগুলো দাঁড়িয়ে থাকায় যানজট তৈরি হয়।

গৌরীপুর : ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেনের মহাসড়কটি দাউদকান্দির গৌরীপুরে এসে দুই ভাগ হয়ে গেছে। মাঝখানে গৌরীপুর বাজার ও মসজিদ। দুই সড়কের মধ্যখানে কাঁচাবাজার ও মসজিদ থাকায় দুই পাড়ের মানুষ যত্রতত্র মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। এ ছাড়া মহাসড়কের এক পাশের লেনের সঙ্গে কুমিল্লার হোমনা উপজেলার সংযোগ সড়ক, অন্য পাশের লেনের সঙ্গে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার সংযোগ সড়ক রয়েছে। দুই সংযোগ সড়কের যাত্রীবাহী যানবাহন মহাসড়ক দখল করে দাঁড়িয়ে থাকে, যাত্রী ওঠানামা করে। মূল দুই সড়ক ঘেঁষে ফলের দোকান, মিষ্টান্ন ভাণ্ডারসহ শতাধিক দোকান রয়েছে। এসব কারণে এখানে যানজট লেগেই থাকে। চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুরের অনেক বাসও গৌরীপুর হয়ে ঢাকায় আসা-যাওয়া করে।

ইলিয়টগঞ্জ : এ স্থানে যানজট লাগার কারণ মহাসড়কের দক্ষিণ পাশের স্থায়ী বাজার। একই সঙ্গে সড়কের উত্তর পাশে মুরাদনগর উপজেলার সংযোগ সড়ক রয়েছে। বাজার এবং সংযোগ সড়কের কারণে তিন চাকার বাহনগুলো মহাসড়কে দাঁড়িয়ে থাকে। মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যত্রতত্র রাস্তা পারাপার হয়।

মাধাইয়া : কুমিল্লার মাধাইয়া নামক স্থানে মহাসড়কের দুই পাশের সড়ক ঘেঁষে রয়েছে অস্থায়ী কাঁচাবাজার। ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই মূল সড়ক ব্যবহার করে। একই সঙ্গে সড়কের দুই পাশের মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যত্রতত্র পারাপার হয়। এ ছাড়া সড়কে মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ তিন চাকার বাহনগুলো দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে এখানে যানজট লেগে থাকে।

চান্দিনা : মহাসড়কের চান্দিনা এলাকায় যানজট হওয়ার অন্যতম কারণ সড়কের দুই পাশে শতাধিক ফলের দোকান, মিষ্টির দোকান, বেকারি ও অস্থায়ী কাঁচাবাজার। একই সঙ্গে এই মহাসড়কের পাশে যত্রতত্র মাইক্রোবাস ও তিন চাকার পরিবহনগুলো দাঁড়িয়ে থাকে। কুমিল্লা থেকে ঢাকাগামী বাসগুলো এখানে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলায় যানজট তৈরি হয়। একই সঙ্গে এই মহাসড়কটির দুই পাশে দুটি সংযোগ সড়ক মিলিত হয়েছে। এই দুই সড়কের যানবাহনও মূল সড়কে যানজট তৈরি করে।

নিমসার : মহাসড়কের এই স্থানে যানজটের অন্যতম কারণ পাইকারি বাজার ও কাঁচামালের আড়ত। ঢাকা থেকে এই মহাসড়কটি নিমসারের একটু আগে পৃথক লেন হয়েছে। আর এই পৃথক লেনের মধ্যখানে আধা কিলোমিটার দীর্ঘ এই পাইকারি বাজার গড়ে উঠেছে। এখানে মধ্যরাত থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত যানজট লেগেই থাকে বলে জানান স্থানীয় আড়তদাররা। তারা বলেন, মধ্যরাত থেকে কাঁচামালের কেনাবেচা শুরু হয়। এরপর ট্রাকে শাকসবজি তোলা হয়। এসব মালামাল সরবরাহের জন্য শতাধিক ট্রাক প্রায় এক সময়ে আসায় রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। এই যানজটের রেশ থাকে দুপুর পর্যন্ত। এ ছাড়া দিন-রাত বড় বড় ট্রাকের দখলে থাকে নিমসার বাজারটি।

পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড : কুমিল্লা পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডে ইউটার্নের কারণে যানজট লেগে থাকে। কুমিল্লা ইপিজেডসহ অন্যান্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানের গাড়িগুলো ঢাকায় আসতে এই স্থানে ইউটার্ন করতে হয়। একই সঙ্গে ঢাকা- নোয়াখালী-চাঁদপুর সড়কের বাস, মিনিবাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানসহ সব ধরনের পরিবহনকে এ ইউটার্ন ব্যবহার করতে হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে আসা পরিবহনগুলোকে ইউটার্নের সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। এ ছাড়া কোটবাড়ী বিশ্বরোডে কুমিল্লা থেকে আসা আন্তজেলা বাসগুলো মূল সড়কে দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলায় এখানে যানজট লেগেই থাকে।

চৌদ্দগ্রাম : মহাসড়কের সুয়াগাজী বাজারে যানজটে পড়তে হয়। এ স্থানে কাঁচাবাজারসহ স্থায়ী বাজার রয়েছে। এই সড়ক দিয়ে একটু সামনে যেতে পড়ে মিয়াবাজার। এখানেও স্থায়ী বাজার রয়েছে। আরেকটু সামনে গেলে চৌদ্দগ্রাম বাজার। এই তিনটি বাজারের কারণে মূলত মহাসড়কে তৈরি হয় ভয়াবহ যানজট।

জানা গেছে, সড়কটির গুরুত্ব বিবেচনায় ২০০৬-২০১৬ মেয়াদে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দুই লেন থেকে বাড়িয়ে চার লেন করা হয়। খরচ হয় ৩ হাজার ৮১৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। তবে কাটেনি সংকট। এর মধ্যে ২০১৩ সালে এ মহাসড়ক সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) ভিত্তিতে এক্সপ্রেসওয়ে করার সিদ্ধান্ত হয়। গত বছরের অক্টোবরে পিপিপি পদ্ধতিতে প্রকল্পটি বাতিল করা হয়। বর্তমানে চার লেনবিশিষ্ট মহাসড়কটি স্থানীয় যানবাহনের জন্য পৃথক লেনসহ ১০ লেন করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ১০ লেনের মধ্যে চার লেন ঢাকা-চট্টগ্রাম যাতায়াতের জন্য ডেডিকেটেড থাকবে। এ ছাড়া অনেকগুলো ওভারপাস, আন্ডারপাস, ইউলুপ নির্মাণ করা হবে।

এ ব্যাপারে পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. সামছুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এক্সপ্রেসওয়ে ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ১০ লেন করেও লাভ হবে না। প্রতিটি মোড়ে যানজট হবেই। আমাদের দরকার এক্সপ্রেসওয়ে, যেখানে কোনো বাধা থাকবে না। কোনো পরিবহন বা মানুষ অনুপ্রবেশ করতে পারবে না। গাড়ি নিজস্ব গতিতে চলবে। তিনি বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অর্থনীতির মেরুদণ্ড। এই মহাসড়কটি এক্সপ্রেসওয়ে করতেই হবে। সড়ক যত প্রশস্তই করেন না কেন মানুষ ও পরিবহন অনুপ্রবেশ করবেই। শুধু লেন বাড়ালে তা হবে সুসাইডাল কেস। পৃথিবীর অন্যান্য দেশ মেরুদণ্ডখ্যাত সড়কগুলো এক্সপ্রেসওয়ে করছে। একই সঙ্গে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হয়েছে। সেখানে যত্রতত্র মানুষ ঢুকতে পারছে না, যানজটও তৈরি হচ্ছে না। আমরা তা থেকে শিক্ষা নিচ্ছি না কেন? ২০১৫ সালে এই মহাসড়কটি এক্সপ্রেসওয়ে মানে তৈরি করার সুযোগ ছিল। এ জন্য দুই পাশে সার্ভিস লেন ও যানজটপ্রবণ মোড় বা হাটবাজার এলাকাগুলোয় ফ্লাইওভার, ইন্টারচেঞ্জের মতো অবকাঠামো তৈরি করলেই হতো। খরচও খুব বেশি হতো না। ওই সময় কর্মকর্তাদের উদাসীনতার কারণে হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা