শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

দুর্ভোগের নাম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

♦ ২৩২ কিলোমিটার পাড়ি দিতেই ১০-১৫ ঘণ্টা ♦ ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি ♦ গলার কাঁটা রাস্তার পাশের ২৭ কাঁচাবাজার ♦ ভয়াবহ যানজট ১০ স্পটে ♦ ঝুঁকি বাড়িয়েছে অর্ধশতাধিক ইউটার্ন ♦ ম্যানুয়াল টোল প্লাজায় গাড়ির দীর্ঘ সারি ♦ মহাসড়কে চলে রিকশা-ভ্যান
শামীম আহমেদ ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্ভোগের নাম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

এক্সপ্রেসওয়ের কারণে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার যেতে লাগছে মাত্র ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট। সেখানে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সঙ্গে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর শিল্পনগরীকে সরাসরি যুক্ত করা দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড খ্যাত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহনের গতি ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটারের আশপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। অনেক স্থানে ১ কিলোমিটার পাড়ি দিতেই লাগছে ঘণ্টার বেশি। এতে যাত্রীদের ভোগান্তির পাশাপাশি ব্যাহত হচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যানবাহনের তুলনায় কম লেন, মহাসড়কের পাশে হাটবাজার, চৌরাস্তাগুলোয় ওভারপাস-আন্ডারপাস-ইন্টারচেঞ্জ না থাকা, কিছুক্ষণ পরপর ইউটার্ন, ম্যানুয়াল টোল প্লাজা, মহাসড়কে রিকশা-ভ্যানের মতো ধীরগতির যানবাহন চলাচল, এমনকি রাস্তার ওপর দিয়ে হেঁটে মানুষ ও গবাদিপশু পারাপারের কারণে দিনের অধিকাংশ সময় যানজটে স্থবির থাকছে মহাসড়কটি।

পরিসংখ্যান বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের কারণে বৈদেশিক বাণিজ্যের ৯০ শতাংশ এ মহাসড়কের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৫০ শতাংশই রাজধানী ঢাকা ও বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে ঘিরে আবর্তিত। মহাসড়কটির দুই পাশে গড়ে উঠছে নতুন নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চল। মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর, বে-টার্মিনাল, বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরী, প্রতিবেশী দেশের ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট এই সড়কের ওপর চাপ আরও বাড়িয়ে দেবে। ২০০৬-১৬ মেয়াদে মহাসড়কটি দুই থেকে চার লেনে উন্নীতকরণের সময় ডিজাইন ম্যানুয়ালে ট্রাফিক গ্রোথ ৮ শতাংশ হারে ধরা হলেও চালুর পরই মহাসড়কটিতে গাড়ির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ শতাংশের বেশি। এ ছাড়া নকশা প্রণয়নের সময় মহাসড়কটিতে ইকুইভ্যালেন্ট সিঙ্গেল অ্যাক্সেল লোড (ইএসএএল) হিসাব করা হয়েছিল ১৩৩ মিলিয়ন, যা ছাড়িয়ে গেছে ১৭৭ মিলিয়ন। দিনে এ সড়কে শুধু ট্রাক চলাচল করে ১০ হাজারের বেশি। যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি ও সড়কে নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে বর্তমানে ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে চট্টগ্রাম সিটি গেট পর্যন্ত ২৩২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে লেগে যাচ্ছে ১০ থেকে ১৫ ঘণ্টা পর্যন্ত। মহাসড়কটি ব্যবহারকারীরা বলছেন, শনি ও রবিবার সড়কটিতে গাড়ির চাপ কিছুটা কম থাকে। সোমবার থেকে বাড়তে শুরু করে। বৃহস্পতিবার এলে পুরোপুরি থমকে যায় এ মহাসড়ক। ঢাকা থেকে বের হয়ে নারায়ণগঞ্জের মদনপুর চৌরাস্তা পার হতেই অনেক সময় তিন-চার ঘণ্টা লেগে যায়। এই চৌরাস্তা দিয়ে শত শত ট্রাক ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকাসহ অন্যান্য অঞ্চলে যাতায়াত করে। কোনো ইউলুপ বা ওভারপাস না থাকায় এই চৌরাস্তায় সব সময় যানজট লেগেই থাকে। এ ছাড়া মহাসড়কের দুই পাশে হাটবাজার, বাসস্ট্যান্ড ও টেম্পুস্ট্যান্ডে ভয়াবহ যানজট তৈরি হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত ২৫৬ কিলোমিটার মহাসড়কের দুই পাশে রয়েছে ২৭টি বাজার। এর মধ্যে ১০টি বাজারে ভয়াবহ যানজট লেগেই থাকে। পাইকারি বাজারগুলোয় পণ্য সরবরাহ করতে ও সেখান থেকে পণ্য কিনতে আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকেও মানুষ ভিড় করে। বাজার এলাকায় মহাসড়কের ওপর ট্রাক, ভ্যান, রিকশা দাঁড়িয়ে থাকা ও মানুষের চলাচলের কারণে গাড়ির গতি নেমে আসে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটারে। সেই চাপ গিয়ে পড়ে পুরো সড়কে। মহাসড়কজুড়ে অর্ধশতাধিক ইউটার্নে গাড়ি ঘোরানোর সময়ও থমকে যাচ্ছে যানবাহন। ঘটছে দুর্ঘটনাও। তিন বা চার রাস্তার মোড়গুলোতে ইউলুপ, ওভারপাস বা আন্ডারপাস না থাকায় তৈরি হচ্ছে যানজট। যানজটের কারণ খুঁজতে গতকাল ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত সরেজমিন দেখা গেছে, মহাসড়কের মদনপুর মোড়, সোনারগাঁ মোড়, গৌরীপুর বাজার, ইলিয়টগঞ্জ বাজার, মাধাইয়া বাজার, চান্দিনা বাসস্ট্যান্ড, নিমসার বাজার, পদুয়ার বাজার, চৌদ্দগ্রাম বাসস্ট্যান্ড, সীতাকুণ্ড, মিরসরাই, বারইয়ারহাট, ভাটিয়ারী, বারবকুণ্ড এলাকায় সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের যানজট পাওয়া গেছে। ফেরার পথেও এই স্থানগুলোতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকতে হয়েছে। প্রতিটি বাজার, বাসস্ট্যান্ড ও একাধিক রাস্তার সংযোগস্থলে ছিল যানজট। কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে মহাসড়কে রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক চলতে দেখা গেছে। বাসস্ট্যান্ডগুলোতে বাস-বে না থাকায় ঢাকার মতো রাস্তা আটকে যাত্রী তুলতে দেখা গেছে স্থানীয় অনেক যানবাহনকে। অটোমেশন না থাকায় মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজায়ও ছিল গাড়ির দীর্ঘ সারি। চালু ছিল না সবগুলো টোল বুথ। ম্যানুয়ালি প্রতিটা গাড়ির নম্বর কম্পিউটারে ইনপুট দিয়ে লেনদেনের পর রিসিট দিতে লেগে যাচ্ছিল এক-দেড় মিনিট। টোল প্লাজার ম্যানেজার এস এম জামিল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ম্যানুয়ালি নম্বর ইনপুট দিতে কিছুটা সময় বেশি লাগে। এ ছাড়া ভাঙতি টাকার ঝামেলা আছে। এ জন্য অটোমেশন প্রয়োজন। তবে তাদের একটি বুথে ইটিসি (ইলেকট্র্রনিক টোল কালেকশন) চালু আছে। কেউ অ্যাকাউন্ট করে নিলে অনলাইনেই টাকা পরিশোধ করতে পারবে। কিন্তু গাড়ির মালিক বা চালকরা এটা করে না। এ ছাড়া তিনটি বুথে আরএফআইডি রিডার লাগানো আছে। কোনো গাড়িতে বিআরটিএর আরএফআইডি ট্যাগ লাগানো থাকলে নম্বর আর ম্যানুয়ালি লেখা লাগে না। কিন্তু অধিকাংশ গাড়িতে এই ট্যাগ নেই বা অস্পষ্ট।

নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড, শিমরাইল, কাঁচপুর

সরেজমিন যানজটের যত স্থান কারণ : চিটাগাং রোড : ঢাকা-চট্টগ্রাম মূল সড়কটি চার লেনের। বাসস্টপেজের কারণে চিটাগাং রোড স্টেশনে দুই পাশে তিন লেন করে ছয় লেন করা হয়েছে। তবে সবগুলো লেন দখল করে দাঁড়িয়ে থাকে বাস। এ কারণে বেশির ভাগ সময় যানজট তৈরি হয়।

মদনপুর : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর বাসস্টপেজের দুই পাশে সংযোগ সড়ক রয়েছে। একটি সড়ক নারায়ণগঞ্জ বন্দরে, অন্যটি দিয়ে আড়াইহাজার, ভুলতা, গাউছিয়া, গাজীপুর, ৩০০ ফুট এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করে। বন্দরের সড়কটি দিয়ে শত শত ট্রাক ও বাস চলাচল করে। ইন্টারচেঞ্জ, ওভারপাস বা ইউলুপ না থাকায় বন্দর থেকে ট্রাক ও বাসগুলো যখন ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কে উঠে বা আড়াইহাজারের দিকে যাতায়াত করে তখন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দুই পাশ বন্ধ হয়ে যায়। আর বিপরীতে যখন মূল সড়ক চালু হয় তখন ওই দুই সড়কের যাতায়াত বন্ধ হয়ে যায়। তখন বন্ধ হওয়া সড়কগুলোতে কয়েক কিলোমিটার যানজট লেগে যায়। এ ছাড়া দুই সংযোগ সড়কের শুরুতে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ মাইক্রোবাস ও সিটি বাস দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে মোড়টি মহাসড়কের অভিশাপে পরিণত হয়েছে।

সোনারগাঁ : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ এলাকার মোগড়াপাড়ায় যানজট লেগেই থাকে। সড়কের ওপর বাস দাঁড় করিয়ে রাখা এবং যাত্রী ওঠানো-নামানোর কারণেই মূলত যানজট হচ্ছে এখানে। এ ছাড়া মূল সড়কের পাশেই রয়েছে কাঁচাবাজার। বাজারের কারণে মানুষ যত্রতত্রভাবে রাস্তা পারাপার হয়। এতে দুর্ঘটনার পাশাপাশি কমে যায় যানবাহনের গতি।

ভবেরচর (গজারিয়া) : এই মহাসড়কের গজারিয়ার ভবেরচর এলাকায় বাজার, ইউটার্ন ও লোকাল বাসগুলো দাঁড়িয়ে থাকায় যানজট তৈরি হয়।

গৌরীপুর : ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেনের মহাসড়কটি দাউদকান্দির গৌরীপুরে এসে দুই ভাগ হয়ে গেছে। মাঝখানে গৌরীপুর বাজার ও মসজিদ। দুই সড়কের মধ্যখানে কাঁচাবাজার ও মসজিদ থাকায় দুই পাড়ের মানুষ যত্রতত্র মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। এ ছাড়া মহাসড়কের এক পাশের লেনের সঙ্গে কুমিল্লার হোমনা উপজেলার সংযোগ সড়ক, অন্য পাশের লেনের সঙ্গে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার সংযোগ সড়ক রয়েছে। দুই সংযোগ সড়কের যাত্রীবাহী যানবাহন মহাসড়ক দখল করে দাঁড়িয়ে থাকে, যাত্রী ওঠানামা করে। মূল দুই সড়ক ঘেঁষে ফলের দোকান, মিষ্টান্ন ভাণ্ডারসহ শতাধিক দোকান রয়েছে। এসব কারণে এখানে যানজট লেগেই থাকে। চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুরের অনেক বাসও গৌরীপুর হয়ে ঢাকায় আসা-যাওয়া করে।

ইলিয়টগঞ্জ : এ স্থানে যানজট লাগার কারণ মহাসড়কের দক্ষিণ পাশের স্থায়ী বাজার। একই সঙ্গে সড়কের উত্তর পাশে মুরাদনগর উপজেলার সংযোগ সড়ক রয়েছে। বাজার এবং সংযোগ সড়কের কারণে তিন চাকার বাহনগুলো মহাসড়কে দাঁড়িয়ে থাকে। মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যত্রতত্র রাস্তা পারাপার হয়।

মাধাইয়া : কুমিল্লার মাধাইয়া নামক স্থানে মহাসড়কের দুই পাশের সড়ক ঘেঁষে রয়েছে অস্থায়ী কাঁচাবাজার। ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই মূল সড়ক ব্যবহার করে। একই সঙ্গে সড়কের দুই পাশের মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যত্রতত্র পারাপার হয়। এ ছাড়া সড়কে মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ তিন চাকার বাহনগুলো দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে এখানে যানজট লেগে থাকে।

চান্দিনা : মহাসড়কের চান্দিনা এলাকায় যানজট হওয়ার অন্যতম কারণ সড়কের দুই পাশে শতাধিক ফলের দোকান, মিষ্টির দোকান, বেকারি ও অস্থায়ী কাঁচাবাজার। একই সঙ্গে এই মহাসড়কের পাশে যত্রতত্র মাইক্রোবাস ও তিন চাকার পরিবহনগুলো দাঁড়িয়ে থাকে। কুমিল্লা থেকে ঢাকাগামী বাসগুলো এখানে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলায় যানজট তৈরি হয়। একই সঙ্গে এই মহাসড়কটির দুই পাশে দুটি সংযোগ সড়ক মিলিত হয়েছে। এই দুই সড়কের যানবাহনও মূল সড়কে যানজট তৈরি করে।

নিমসার : মহাসড়কের এই স্থানে যানজটের অন্যতম কারণ পাইকারি বাজার ও কাঁচামালের আড়ত। ঢাকা থেকে এই মহাসড়কটি নিমসারের একটু আগে পৃথক লেন হয়েছে। আর এই পৃথক লেনের মধ্যখানে আধা কিলোমিটার দীর্ঘ এই পাইকারি বাজার গড়ে উঠেছে। এখানে মধ্যরাত থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত যানজট লেগেই থাকে বলে জানান স্থানীয় আড়তদাররা। তারা বলেন, মধ্যরাত থেকে কাঁচামালের কেনাবেচা শুরু হয়। এরপর ট্রাকে শাকসবজি তোলা হয়। এসব মালামাল সরবরাহের জন্য শতাধিক ট্রাক প্রায় এক সময়ে আসায় রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। এই যানজটের রেশ থাকে দুপুর পর্যন্ত। এ ছাড়া দিন-রাত বড় বড় ট্রাকের দখলে থাকে নিমসার বাজারটি।

পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড : কুমিল্লা পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডে ইউটার্নের কারণে যানজট লেগে থাকে। কুমিল্লা ইপিজেডসহ অন্যান্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানের গাড়িগুলো ঢাকায় আসতে এই স্থানে ইউটার্ন করতে হয়। একই সঙ্গে ঢাকা- নোয়াখালী-চাঁদপুর সড়কের বাস, মিনিবাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানসহ সব ধরনের পরিবহনকে এ ইউটার্ন ব্যবহার করতে হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে আসা পরিবহনগুলোকে ইউটার্নের সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। এ ছাড়া কোটবাড়ী বিশ্বরোডে কুমিল্লা থেকে আসা আন্তজেলা বাসগুলো মূল সড়কে দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলায় এখানে যানজট লেগেই থাকে।

চৌদ্দগ্রাম : মহাসড়কের সুয়াগাজী বাজারে যানজটে পড়তে হয়। এ স্থানে কাঁচাবাজারসহ স্থায়ী বাজার রয়েছে। এই সড়ক দিয়ে একটু সামনে যেতে পড়ে মিয়াবাজার। এখানেও স্থায়ী বাজার রয়েছে। আরেকটু সামনে গেলে চৌদ্দগ্রাম বাজার। এই তিনটি বাজারের কারণে মূলত মহাসড়কে তৈরি হয় ভয়াবহ যানজট।

জানা গেছে, সড়কটির গুরুত্ব বিবেচনায় ২০০৬-২০১৬ মেয়াদে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দুই লেন থেকে বাড়িয়ে চার লেন করা হয়। খরচ হয় ৩ হাজার ৮১৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। তবে কাটেনি সংকট। এর মধ্যে ২০১৩ সালে এ মহাসড়ক সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) ভিত্তিতে এক্সপ্রেসওয়ে করার সিদ্ধান্ত হয়। গত বছরের অক্টোবরে পিপিপি পদ্ধতিতে প্রকল্পটি বাতিল করা হয়। বর্তমানে চার লেনবিশিষ্ট মহাসড়কটি স্থানীয় যানবাহনের জন্য পৃথক লেনসহ ১০ লেন করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ১০ লেনের মধ্যে চার লেন ঢাকা-চট্টগ্রাম যাতায়াতের জন্য ডেডিকেটেড থাকবে। এ ছাড়া অনেকগুলো ওভারপাস, আন্ডারপাস, ইউলুপ নির্মাণ করা হবে।

এ ব্যাপারে পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. সামছুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এক্সপ্রেসওয়ে ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ১০ লেন করেও লাভ হবে না। প্রতিটি মোড়ে যানজট হবেই। আমাদের দরকার এক্সপ্রেসওয়ে, যেখানে কোনো বাধা থাকবে না। কোনো পরিবহন বা মানুষ অনুপ্রবেশ করতে পারবে না। গাড়ি নিজস্ব গতিতে চলবে। তিনি বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অর্থনীতির মেরুদণ্ড। এই মহাসড়কটি এক্সপ্রেসওয়ে করতেই হবে। সড়ক যত প্রশস্তই করেন না কেন মানুষ ও পরিবহন অনুপ্রবেশ করবেই। শুধু লেন বাড়ালে তা হবে সুসাইডাল কেস। পৃথিবীর অন্যান্য দেশ মেরুদণ্ডখ্যাত সড়কগুলো এক্সপ্রেসওয়ে করছে। একই সঙ্গে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হয়েছে। সেখানে যত্রতত্র মানুষ ঢুকতে পারছে না, যানজটও তৈরি হচ্ছে না। আমরা তা থেকে শিক্ষা নিচ্ছি না কেন? ২০১৫ সালে এই মহাসড়কটি এক্সপ্রেসওয়ে মানে তৈরি করার সুযোগ ছিল। এ জন্য দুই পাশে সার্ভিস লেন ও যানজটপ্রবণ মোড় বা হাটবাজার এলাকাগুলোয় ফ্লাইওভার, ইন্টারচেঞ্জের মতো অবকাঠামো তৈরি করলেই হতো। খরচও খুব বেশি হতো না। ওই সময় কর্মকর্তাদের উদাসীনতার কারণে হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা