শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ, ২০২৩

আলোচনা সভায় শেখ হাসিনা

বাইরে নালিশ কান্নাকাটি বিএনপির চরিত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাইরে নালিশ কান্নাকাটি বিএনপির চরিত্র

বিএনপি দেশের ভিতরে ও বাইরে নালিশ করে বেড়াচ্ছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, শুধু দেশের ভিতরেই না, দেশের বাইরে গিয়েও তারা নালিশ আর কান্নাকাটি করে। এটাই তাদের চরিত্র। তারা মনে করে বিদেশিরা তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। বাংলার মানুষ এখন অনেক সজাগ, অনেক সচেতন।

গতকাল দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরাই আজ গণতন্ত্রের সবক দেয়। অনেক আন্তর্জাতিক শক্তি আছে, যাদের এ ধারাবাহিক গণতন্ত্র পছন্দ হয় না

বিএনপির চলমান আন্দোলনের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যাদের জন্মই গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে হয়নি, মিলিটারির পকেট থেকে যাদের জন্ম, তারা নাকি গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীদের মুখে গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়। দেশের উন্নয়নের তথ্য তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতার সুফল বাংলার মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া এটাই আমাদের অঙ্গীকার, আমরা এটা করছি। আওয়ামী লীগ যেটা বলে সেটা করে। স্বাধীনতার এই ৫৩ বছরে ২৯ বছর ছিল বাংলাদেশের কালো অধ্যায়। সেই কালো যুগ কেটে আমরা বাংলাদেশের মানুষের জন্য নতুন সূর্যের আলো নিয়ে এসেছি। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এগিয়ে যাবে, আলোর পথের যাত্রা শুরু করেছে, বাংলাদেশ সেই পথেই চলে যাবে। দেশের মানুষকে বলব আওয়ামী লীগের প্রতি যে আশা ও বিশ্বাস নিয়ে চলেছে; সেই আশা ও বিশ্বাস নিয়ে যেন এগিয়ে যায়, কারও মিথ্যা কথায় যেন বিভ্রান্ত না হয়। তিনি বলেন, আমি জানি অনেক আন্তর্জাতিক শক্তি আছে, যাদের এ ধারাবাহিক গণতন্ত্র পছন্দ হয় না। আর আমাদের কিছু আঁতেল আছে তাদের তো পছন্দই না। এই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। যে অবৈধ শক্তি জাতির পিতাকে হত্যা করে ক্ষমতায় এসেছিল- তাদের কোনো প্রেতাত্মা যেন আবার বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতা নস্যাৎ করতে না পারে, আবার মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি করতে না পারে- সে জন্য আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন এবং দেশের জনগণ অতন্দ্র প্রহরীর মতো, সবাইকে সজাগ থেকে দেশের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে হবে। ২০০৮ সালে নির্বাচনে ক্ষমতায় এসেছি, আবার ২০১৪-তে ও ২০১৮ সালে ক্ষমতায় আছি বলে ধারাবাহিক গণতন্ত্র রয়েছে; ধারাবাহিক উন্নয়ন রয়েছে। তাই আজ বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। অপ্রতিরোধ্য গতিতে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দলখকারীদের হাতে তৈরি করা যে সংগঠন তারা নাকি গণতন্ত্র চায়! যাদের জন্মই গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে হয়নি; হয়েছে অবৈধ দখলের মধ্য দিয়ে মিলিটারি ডিক্টেটরের পকেট থেকে। আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র দেয়নি, তারা গণতন্ত্র দেবে? আর গণতন্ত্রের জন্য নাকি তারা লড়াই করে। তাদেরকে জিজ্ঞেস করতে হয়, তাদের জন্মটা কোথায়? আর অবৈধ দখলদারি এটা তো আমাদের শুধু কথা না, এটা উচ্চ আদালতই বলে দিয়েছেন যে জিয়া, এরশাদ এদের সবার ক্ষমতা দখল ছিল সম্পূর্ণ অবৈধ। তারপরও তারা নাকি গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রামও করে; লড়াইও করে! তিনি বলেন, আজকে যদি তুলনা করি, দেখা যায় জিয়াউর রহমানের আমল, এরশাদের আমল, খালেদা জিয়ার আমল। তারা নালিশ করে বেড়ায় তাদের ওপর নাকি খুব অত্যাচার করা হয়েছে। আরে অত্যাচার তো আমরা করিই নাই। অত্যাচার করেছে তো ওই বিএনপি-জামায়াত জোট, জিয়াউর রহমান এসে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করেছে। সেনাবাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা অফিসার থেকে শুরু করে কয়েক হাজার মানুষকে, বিমান বাহিনীর অফিসারদের নির্বিচারে হত্যা করেছে। তাদের পরিবারগুলো লাশও পায়নি। আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের অগণিত নেতা-কর্মীকে ধরে নিয়ে গেছে। তিনি বলেন, জিয়ার আমলে ছিল সাদা মাইক্রোবাস, সেটিতে যে উঠেছে সে আর কোনো দিন মায়ের কোলে ফিরে আসেনি। এভাবে তুলে নিয়ে নিয়ে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগের বহু নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। তারা আর কোনো লাশও খুঁজে পায়নি। এভাবে অগণিত মানুষের ওপর অত্যাচার করেছে, কত নাম বলব? রমজানে বিএনপি ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচির কথা তুলে ধরে মানুষকে এই মাসে ‘রেহাই’ দিতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা। তারা আন্দোলন করবে! তারা আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে! আসলে একটা কথা তাদের বলতে চাই, খালেদা জিয়ার আমলে শ্রমিকরা আন্দোলন করেছিল মজুরি বৃদ্ধির জন্য। রমজান মাসে। তাদের কষ্ট ছিল, তারা খাবার কিনে খেতে পারে না। সে জন্য তারা আন্দোলন করেছিল। সেই আন্দোলন করার কারণে খালেদা জিয়া শ্রমিকদের গুলি করে হত্যা করেছিল। সরকারপ্রধান বলেন, যারা রমজান মাসে মানুষকে গুলি করে হত্যা করতে পারে, যারা রমজানের মধ্যে মানুষকে পুড়িয়ে মারতে পারে, তারা রমজানের সম্মান রাখবে কোথা থেকে? বিএনপির রমজান বলতে কিছু নাই উল্লেখ করে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, এ জন্যই তারা রমজানে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। রমজানে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা রমজানে ইফতার পার্টি করতাম। এবার রমজানে আমরা ইফতার পার্টি না করে সব টাকা এবং খাদ্য সাধারণ মানুষের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা মানুষের জন্য কাজ করি। মানুষের কল্যাণে কাজ করি। আজকে আওয়ামী লীগ সরকার আছে বলেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা ওয়াদা করেছিলাম বাংলাদেশের প্রতিটি ঘর আলোকিত করব। আজকে আমরা বিদ্যুৎ দিয়েছি। এখানেও প্রশ্ন উঠেছে। দুর্নীতি খোঁজে। দুর্নীতি করে কি এত বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়? ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া যায়? দুর্নীতি তো খালেদা জিয়া সরকার করেছিল। আর করেছিল বলেই ওয়ার্ল্ড ব্যাংক টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল। বিএনপি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা তো তাদের মিছিল-মিটিং করতে দিচ্ছি। আওয়ামী লীগকে তো কোনো দিন মাঠেই নামতে দেয়নি। হাত কেটেছে, পা কেটেছে, চোখ তুলে নিয়েছে, পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে। বাড়িঘর দখল করে সেখানে রাতারাতি পুকুর কেটেছে। সারা বাংলাদেশে তারা তাণ্ডব করে বেড়িয়েছে। আর তারা আসে গণতন্ত্রের সবক দিতে? তাদের ওপর নাকি অত্যাচার হয়? ওরা যা আমাদের সঙ্গে করেছে তার যদি এক ভাগও আমরা করি তাহলে ওদের তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমরা তো সে পথে যাইনি, আমরা তো আর প্রতিশোধ নিতে যাইনি। ওরা যে অন্যায়গুলো করেছে আমরা মানুষের জন্য সেই ন্যায় বিচারগুলো করেছি, ন্যায়ের কাজ করে যাচ্ছি। সরকারপ্রধান বলেন, জাতির পিতার হত্যাকারীদের ইনডেমনিটি দিয়ে তারা পার্লামেন্টে বসিয়েছে। জিয়াউর রহমান তাদের দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেছে। এরশাদ তাদের দল গঠন করার সুযোগ দিয়েছে, রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে দিয়েছে কর্নেল ফারুককে। রশিদ আর হুদাকে খালেদা জিয়া ১৯৯৬ সালে ভোট চুরি করে সংসদে এনে বিরোধী দলের নেতার আসনে বসিয়েছে। তাদের বিচার করা যাবে না? আমরা যারা ১৫ আগস্টে আপনজন হারিয়েছি আমাদের কি মানবাধিকারের কোনো সুযোগ নাই? আমি বিচার চাইতে পারিনি আমার বাবা-মার হত্যার। তারা আজ এত কথা কোথা থেকে বলে?

শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন দলটির সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এতে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপকমিটির চেয়ারম্যান অ্যাম্বাসাডর মোহাম্মদ জমির, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, কার্যনির্বাহী সদস্য পারভীন জামান কল্পনা, সানজিদা খানম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। আলোচনা সভাটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপ-প্রচার ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল
স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল

দেশগ্রাম

জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী
জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী

নগর জীবন

৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ
৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি
চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি

নগর জীবন

ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট
ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী
খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী

দেশগ্রাম

ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ
ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন
কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন

দেশগ্রাম

২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫
২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫

দেশগ্রাম

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল
রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা  অর্ধশতাধিক আহত
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা অর্ধশতাধিক আহত

নগর জীবন

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানের বরজে নারীর লাশ
পানের বরজে নারীর লাশ

দেশগ্রাম

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি
১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি

দেশগ্রাম

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

দেশগ্রাম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার
ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

নগর জীবন