শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

রেড নোটিসেও অধরা অপরাধী

♦ আইনের ফাঁকফোকরে ৬৩ জন ধরাছোঁয়ার বাইরে ♦ ১৮ বছরে দেশে ফেরানো হয়েছে মাত্র ১৭ জনকে
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
রেড নোটিসেও অধরা অপরাধী

লিবিয়ায় পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশিকে ২০২০ সালের ২৮ মে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থার (ইন্টারপোল) রেড নোটিসে ছয়জনের নাম প্রকাশ পায়। তাদেরই একজন কিশোরগঞ্জের জাফর ইকবালকে ইতালিতে গ্রেফতার করে সে দেশের পুলিশ। ২০২১ সালের ১০ জানুয়ারি পুলিশ সদর দফতরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোকে (এনসিবি, ঢাকা) চিঠি দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করে এনসিবি, রোম। পুলিশের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়, জাফরকে ফিরিয়ে আনতে সর্বোচ্চ ৪০ দিন লাগতে পারে। তবে সেই আসামিকে আজও ফিরিয়ে দেয়নি ইতালি সরকার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের মানব পাচার আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- হওয়ার কারণেই এমনটা হয়েছে। বাংলাদেশের একসময়ের ভয়ংকর সেভেন স্টার গ্রুপের অন্যতম সদস্য তানভীর ইসলাম জয়। ২০০৭ সালে কলকাতার বাগুইআটির চিনার পার্কের একটি বাসা থেকে জয়কে গ্রেফতার করে পশ্চিমবঙ্গের সিআইডি। এর মাত্র দুই বছর আগে ২০০৫ সালে কয়েক ডজন খুন, চাঁদাবাজি, অপহরণ মামলায় অভিযুক্ত ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর একজন এই জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারি করে ইন্টারপোল। জয়কে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ সরকার    চিঠিও দেয় ভারত সরকারকে। উল্টো ভারতীয় আদালতে নিজেকে তারেক রানা দাবি করে জামিন নিয়ে কানাডায় চলে যান জয়। ২০১৪ সালে কানাডায় ১০ বছরের ভিসা পেয়ে টরন্টোর আয়াক্স শহরে বসবাসও করছিলেন তিনি। তবে ২০২১ সালে রহস্যজনকভাবে জয় কানাডা থেকে সরে গিয়ে মালয়েশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন বলে একাধিক সূত্রের খবর। এ তো গেল মাত্র দুটি ঘটনা। বাংলাদেশের রেড নোটিসে নাম থাকা ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর একজন মোল্যা মাসুদ ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারতে গ্রেফতার হয়েছিলেন। সুব্রত বাইন কলকাতা পুলিশের হাতে প্রথম গ্রেফতার হন ২০০৮ সালের ১১ অক্টোবর। পরে আদালতে জামিনে মুক্তি পেয়ে নেপালে গিয়ে গ্রেফতার হন। নেপালের কারাগার থেকে পালিয়ে বাইন পুনরায় কলকাতায় ফিরে এসে ২০১২ সালের ২৭ নভেম্বর গ্রেফতার হন। এর বাইরেও তালিকায় থাকা ভয়ংকর শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদত হোসেনও ভারতীয় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন। তাদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে দেয়নি ভারত। তবে রেড নোটিসে থাকা ১৭ আসামিকে গত ১৮ বছরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ঢাকার এনসিবি নিয়ে এসেছে তাদের নিজ প্রচেষ্টায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইন্টারপোলের রেড নোটিসে থাকা ৬৩ জন বাংলাদেশির বেশির ভাগেরই রয়েছে একাধিক পাসপোর্ট। বিভিন্ন ছদ্মনাম ব্যবহার করে তারা একেক দেশে অবস্থান করে তাদের কর্মকা- পরিচালনা করে যাচ্ছেন। আইনের ফাঁকফোকরে অনেকটাই মুক্তবিহঙ্গে তারা। ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নিজেদের মতো করে। সর্বশেষ পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান হত্যা মামলার অন্যতম পলাতক আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানের ক্ষেত্রেও ঘটেছে এমন ঘটনা। দুবাইয়ে আটকের গুজব উঠলেও এখন শোনা যাচ্ছে আরাভ খান দুবাই ছেড়েছেন ২২ মার্চ। এ ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রেখেছে দ্বৈত পাসপোর্ট জটিলতা। সেই আরাভ খানকে রবিউল ইসলাম দাবি করা হলেও ইন্টারপোলের নোটিসে আরাভ খান উল্লেখ করা হয়নি। অপরাধবিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইন্টারপোল কেবল পুলিশের পারস্পরিক সহায়তার প্রতিষ্ঠান। এটা কেবলই রেড অ্যালার্ট জারি করে বিভিন্ন দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে সচেতন করতে পারে। কাউকে গ্রেফতার করতে পারে না।

তিনি বলেন, ঢাকার এনসিবির অনুরোধে কোনো দেশের পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করলেও তাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সে দেশের সঙ্গে অপরাধী বিনিময় চুক্তি থাকা প্রয়োজন। নইলে কেবল টকশোতে গলাবাজি কিংবা রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে কোনো লাভ নেই। সরকারের উচিত হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে উদ্যোগ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করা।

সাম্প্রতিক সময়ে আলোচনায় আসা বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর বিষয়টি নতুন মোড় দেয় ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট তালিকা ঘিরে। যেখানে তার নামের ওপর রেড অ্যালার্ট সেখানে হারিছ চৌধুরীর বাংলাদেশে মৃত্যু ও দাফনের ঘটনা নিয়ে সৃষ্টি হয় নানা প্রশ্ন। হারিছ চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে তিনি মারা গেছেন দাবি করা হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত সংস্থা সিআইডি কাজ করলেও এখনো কোনো প্রতিবেদন দিতে পারেনি। এখনো তার নাম ঝুলছে রেড নোটিসে। এর আগে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একবার রেড নোটিস জারি করা হলেও পরবর্তী সময়ে ইন্টারপোল তা সরিয়ে নেয়। হুলিয়াভুক্ত আসামি ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসামি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রেও নানা বিষয় কাজ করে। যে দেশটি আসামি ফিরিয়ে নেবে তার অর্থনৈতিক এবং ক্ষমতার স্ট্যাটাসও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সংশ্লিষ্ট দেশকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে। এ ক্ষেত্রে চুক্তি না থাকলেও খুব একটা সমস্যা হয় না। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের ইন্টেলিজেন্সও কাক্সিক্ষত জায়গায় পৌঁছায়নি। কিছু দেশের গোয়েন্দারা তাদের নিজস্ব সম্পর্ক এবং নানাভাবে তাদের লক্ষ্য হাসিল করছেন চুক্তি না থাকার পরও।’

ইন্টারপোলের রেড নোটিস ঘেঁটে ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশের ৬৩ শীর্ষ অপরাধীসহ ১৯৫টি সদস্য দেশের মোট ৭ হাজার ১৮ জন অপরাধীর নাম রয়েছে রেড নোটিসে। রেড নোটিসে বাংলাদেশিদের নাম থাকলেও অনেকের ছবি নেই। কার বাড়ি কোন জেলায় তার উল্লেখ নেই। এমনকি কারও কারও পুরো নামও নেই। ৬৩ জনের মধ্যে রয়েছে যুদ্ধাপরাধী, বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি, রাষ্ট্রদ্রোহ, মানব পাচার মামলার আসামি ও শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্তরা। ১৯২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ইন্টারপোলের সদস্য হয় বাংলাদেশ পুলিশ ১৯৭৬ সালের ১৪ অক্টোবর। দুর্নীতি, যুদ্ধাপরাধ, সন্ত্রাসবাদ, মানব পাচার, অস্ত্র চোরাচালান, মাদক পাচার, সাইবার ক্রাইম, মানি লন্ডারিং, শিশু সহিংসতাসহ ১৭ ক্যাটাগরির অপরাধ তদন্তে ইন্টারপোল তার সদস্য দেশগুলোকে সহায়তা দিয়ে থাকে।

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মোখলেসুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, একবার কারও বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারি হলে ইন্টারপোল তার সব সদস্য দেশকে ওই রেড নোটিস পাওয়া ব্যক্তির দিকে নজর রাখতে বলে, তার প্রত্যর্পণ না হওয়া পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার করতে বলে। তবে কোনো দেশ যদি তাদের নিজস্ব বিবেচনায় বা মানবাধিকার প্রশ্নে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়, সে ক্ষেত্রে ইন্টারপোল বা তাদের জারি করা রেড নোটিসের মাধ্যমে কিছু করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, কারও বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিস থাকলে তাকে যে দেশে খুঁজে পাওয়া যায় সেই দেশ তার সম্পদ জব্দ, চাকরিচ্যুত এবং তার ভিসা প্রত্যাহার করতে পারে। রেড নোটিস থাকলে একটি দেশ আরেকটি দেশে থাকা তাদের অপরাধীকে ধরিয়ে দিতে শুধু সাহায্য চাইতে পারে।

যাদের ফেরত আনা হয়েছে : পুলিশ সদর দফতরের এনসিবি সূত্রে জানা গেছে, ২০০৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত গত ১৮ বছরে কেবল ১৭ জনকে পলাতক বাংলাদেশি অপরাধীকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ গত বছর ৯ জুন ঢাকার মতিঝিলের আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপু হত্যার অন্যতম প্রধান আসামি সুমন শিকদার মুসাকে ইন্টারপোলের মধ্যস্থতায় ওমান থেকে ফিরিয়ে আনে এনসিবি, ঢাকা। এর আগে বন্দি বিনিময় চুক্তি না থাকার পরও ২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আবু সাঈদ নামের এক অপরাধীকে দুবাই থেকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনে এনসিবি, ঢাকা। ২০১৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ফতুল্লার পশ্চিম দেওভোগ বাংলাবাজার বড় আমবাগান এলাকায় নিজ বাড়িতে স্কুলছাত্রী মোনালিসা মুনাকে (১২) ধর্ষণের পর খুন করে আবু সাইদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পালিয়ে চলে যান। ২০১৫ সালের ৮ জুলাই সিলেটের কুমারগাঁওয়ে চুরির অভিযোগ তুলে খুঁটিতে বেঁধে ১৩ বছরের শিশু রাজনকে পিটিয়ে হত্যার পর বিদেশে পালিয়ে যান কামরুল। রাজনকে নির্যাতনের ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার পর সারা দেশে ক্ষোভের সঞ্চার হয়। পরে ওই বছরেরই ১৫ অক্টোবর ইন্টারপোলের মাধ্যমে কামরুলকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।

এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নাজমুল মাকসুদ ও মো. আবুল কালাম, কাতার থেকে মোহাম্মদ হৃদয় ও মোসেন মোহাম্মদ, ভারত থেকে নুর হোসেন ও চান্দু মোহাম্মদ সদরুদ্দিন, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আরিফুল ইসলাম শিমুল, ইরান থেকে নান্নু মিয়া, মালয়েশিয়া থেকে আবদুর রহমান ও পেয়ার আহমেদ, সিঙ্গাপুর থেকে মোহাম্মদ ফারুক হোসেন, সৌদি আরব থেকে আবু তাহের আল নূর, নিউজিল্যান্ড থেকে আবদুর রহিম মিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে তারেক মোহাম্মদকে ইন্টারপোলের সহায়তায় দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। এনসিবিসহ একাধিক সূত্র বলছে, রেড নোটিসের হুলিয়া মাথায় নিয়ে পালিয়ে থাকা অপরাধীরা কানাডা, ভারত, নেপাল, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, জাপান, ব্রিটেন, সুইডেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও দক্ষিণ আফ্রিকাসহ আরও কয়েকটি দেশে অবস্থান করছেন।

পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এনসিবি) শরীফ মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। এরপর যোগাযোগ করা হয় এআইজি (মিডিয়া) মো. মনজুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ইন্টারপোলের লাল তালিকাভুক্ত বাংলাদেশি অপরাধীদের অবস্থান শনাক্ত এবং তাদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে প্রতিনিয়তই ইন্টারপোল সদর দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। বাংলাদেশ পুলিশ এ বিষয়ে সর্বোচ্চটাই করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মা
মা

সাহিত্য

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা

সাহিত্য

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে