শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

রেড নোটিসেও অধরা অপরাধী

♦ আইনের ফাঁকফোকরে ৬৩ জন ধরাছোঁয়ার বাইরে ♦ ১৮ বছরে দেশে ফেরানো হয়েছে মাত্র ১৭ জনকে
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
রেড নোটিসেও অধরা অপরাধী

লিবিয়ায় পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশিকে ২০২০ সালের ২৮ মে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থার (ইন্টারপোল) রেড নোটিসে ছয়জনের নাম প্রকাশ পায়। তাদেরই একজন কিশোরগঞ্জের জাফর ইকবালকে ইতালিতে গ্রেফতার করে সে দেশের পুলিশ। ২০২১ সালের ১০ জানুয়ারি পুলিশ সদর দফতরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোকে (এনসিবি, ঢাকা) চিঠি দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করে এনসিবি, রোম। পুলিশের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়, জাফরকে ফিরিয়ে আনতে সর্বোচ্চ ৪০ দিন লাগতে পারে। তবে সেই আসামিকে আজও ফিরিয়ে দেয়নি ইতালি সরকার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের মানব পাচার আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- হওয়ার কারণেই এমনটা হয়েছে। বাংলাদেশের একসময়ের ভয়ংকর সেভেন স্টার গ্রুপের অন্যতম সদস্য তানভীর ইসলাম জয়। ২০০৭ সালে কলকাতার বাগুইআটির চিনার পার্কের একটি বাসা থেকে জয়কে গ্রেফতার করে পশ্চিমবঙ্গের সিআইডি। এর মাত্র দুই বছর আগে ২০০৫ সালে কয়েক ডজন খুন, চাঁদাবাজি, অপহরণ মামলায় অভিযুক্ত ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর একজন এই জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারি করে ইন্টারপোল। জয়কে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ সরকার    চিঠিও দেয় ভারত সরকারকে। উল্টো ভারতীয় আদালতে নিজেকে তারেক রানা দাবি করে জামিন নিয়ে কানাডায় চলে যান জয়। ২০১৪ সালে কানাডায় ১০ বছরের ভিসা পেয়ে টরন্টোর আয়াক্স শহরে বসবাসও করছিলেন তিনি। তবে ২০২১ সালে রহস্যজনকভাবে জয় কানাডা থেকে সরে গিয়ে মালয়েশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন বলে একাধিক সূত্রের খবর। এ তো গেল মাত্র দুটি ঘটনা। বাংলাদেশের রেড নোটিসে নাম থাকা ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর একজন মোল্যা মাসুদ ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারতে গ্রেফতার হয়েছিলেন। সুব্রত বাইন কলকাতা পুলিশের হাতে প্রথম গ্রেফতার হন ২০০৮ সালের ১১ অক্টোবর। পরে আদালতে জামিনে মুক্তি পেয়ে নেপালে গিয়ে গ্রেফতার হন। নেপালের কারাগার থেকে পালিয়ে বাইন পুনরায় কলকাতায় ফিরে এসে ২০১২ সালের ২৭ নভেম্বর গ্রেফতার হন। এর বাইরেও তালিকায় থাকা ভয়ংকর শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদত হোসেনও ভারতীয় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন। তাদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে দেয়নি ভারত। তবে রেড নোটিসে থাকা ১৭ আসামিকে গত ১৮ বছরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ঢাকার এনসিবি নিয়ে এসেছে তাদের নিজ প্রচেষ্টায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইন্টারপোলের রেড নোটিসে থাকা ৬৩ জন বাংলাদেশির বেশির ভাগেরই রয়েছে একাধিক পাসপোর্ট। বিভিন্ন ছদ্মনাম ব্যবহার করে তারা একেক দেশে অবস্থান করে তাদের কর্মকা- পরিচালনা করে যাচ্ছেন। আইনের ফাঁকফোকরে অনেকটাই মুক্তবিহঙ্গে তারা। ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নিজেদের মতো করে। সর্বশেষ পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান হত্যা মামলার অন্যতম পলাতক আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানের ক্ষেত্রেও ঘটেছে এমন ঘটনা। দুবাইয়ে আটকের গুজব উঠলেও এখন শোনা যাচ্ছে আরাভ খান দুবাই ছেড়েছেন ২২ মার্চ। এ ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রেখেছে দ্বৈত পাসপোর্ট জটিলতা। সেই আরাভ খানকে রবিউল ইসলাম দাবি করা হলেও ইন্টারপোলের নোটিসে আরাভ খান উল্লেখ করা হয়নি। অপরাধবিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইন্টারপোল কেবল পুলিশের পারস্পরিক সহায়তার প্রতিষ্ঠান। এটা কেবলই রেড অ্যালার্ট জারি করে বিভিন্ন দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে সচেতন করতে পারে। কাউকে গ্রেফতার করতে পারে না।

তিনি বলেন, ঢাকার এনসিবির অনুরোধে কোনো দেশের পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করলেও তাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সে দেশের সঙ্গে অপরাধী বিনিময় চুক্তি থাকা প্রয়োজন। নইলে কেবল টকশোতে গলাবাজি কিংবা রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে কোনো লাভ নেই। সরকারের উচিত হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে উদ্যোগ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করা।

সাম্প্রতিক সময়ে আলোচনায় আসা বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর বিষয়টি নতুন মোড় দেয় ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট তালিকা ঘিরে। যেখানে তার নামের ওপর রেড অ্যালার্ট সেখানে হারিছ চৌধুরীর বাংলাদেশে মৃত্যু ও দাফনের ঘটনা নিয়ে সৃষ্টি হয় নানা প্রশ্ন। হারিছ চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে তিনি মারা গেছেন দাবি করা হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত সংস্থা সিআইডি কাজ করলেও এখনো কোনো প্রতিবেদন দিতে পারেনি। এখনো তার নাম ঝুলছে রেড নোটিসে। এর আগে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একবার রেড নোটিস জারি করা হলেও পরবর্তী সময়ে ইন্টারপোল তা সরিয়ে নেয়। হুলিয়াভুক্ত আসামি ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসামি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রেও নানা বিষয় কাজ করে। যে দেশটি আসামি ফিরিয়ে নেবে তার অর্থনৈতিক এবং ক্ষমতার স্ট্যাটাসও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সংশ্লিষ্ট দেশকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে। এ ক্ষেত্রে চুক্তি না থাকলেও খুব একটা সমস্যা হয় না। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের ইন্টেলিজেন্সও কাক্সিক্ষত জায়গায় পৌঁছায়নি। কিছু দেশের গোয়েন্দারা তাদের নিজস্ব সম্পর্ক এবং নানাভাবে তাদের লক্ষ্য হাসিল করছেন চুক্তি না থাকার পরও।’

ইন্টারপোলের রেড নোটিস ঘেঁটে ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশের ৬৩ শীর্ষ অপরাধীসহ ১৯৫টি সদস্য দেশের মোট ৭ হাজার ১৮ জন অপরাধীর নাম রয়েছে রেড নোটিসে। রেড নোটিসে বাংলাদেশিদের নাম থাকলেও অনেকের ছবি নেই। কার বাড়ি কোন জেলায় তার উল্লেখ নেই। এমনকি কারও কারও পুরো নামও নেই। ৬৩ জনের মধ্যে রয়েছে যুদ্ধাপরাধী, বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি, রাষ্ট্রদ্রোহ, মানব পাচার মামলার আসামি ও শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্তরা। ১৯২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ইন্টারপোলের সদস্য হয় বাংলাদেশ পুলিশ ১৯৭৬ সালের ১৪ অক্টোবর। দুর্নীতি, যুদ্ধাপরাধ, সন্ত্রাসবাদ, মানব পাচার, অস্ত্র চোরাচালান, মাদক পাচার, সাইবার ক্রাইম, মানি লন্ডারিং, শিশু সহিংসতাসহ ১৭ ক্যাটাগরির অপরাধ তদন্তে ইন্টারপোল তার সদস্য দেশগুলোকে সহায়তা দিয়ে থাকে।

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মোখলেসুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, একবার কারও বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারি হলে ইন্টারপোল তার সব সদস্য দেশকে ওই রেড নোটিস পাওয়া ব্যক্তির দিকে নজর রাখতে বলে, তার প্রত্যর্পণ না হওয়া পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার করতে বলে। তবে কোনো দেশ যদি তাদের নিজস্ব বিবেচনায় বা মানবাধিকার প্রশ্নে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়, সে ক্ষেত্রে ইন্টারপোল বা তাদের জারি করা রেড নোটিসের মাধ্যমে কিছু করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, কারও বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিস থাকলে তাকে যে দেশে খুঁজে পাওয়া যায় সেই দেশ তার সম্পদ জব্দ, চাকরিচ্যুত এবং তার ভিসা প্রত্যাহার করতে পারে। রেড নোটিস থাকলে একটি দেশ আরেকটি দেশে থাকা তাদের অপরাধীকে ধরিয়ে দিতে শুধু সাহায্য চাইতে পারে।

যাদের ফেরত আনা হয়েছে : পুলিশ সদর দফতরের এনসিবি সূত্রে জানা গেছে, ২০০৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত গত ১৮ বছরে কেবল ১৭ জনকে পলাতক বাংলাদেশি অপরাধীকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ গত বছর ৯ জুন ঢাকার মতিঝিলের আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপু হত্যার অন্যতম প্রধান আসামি সুমন শিকদার মুসাকে ইন্টারপোলের মধ্যস্থতায় ওমান থেকে ফিরিয়ে আনে এনসিবি, ঢাকা। এর আগে বন্দি বিনিময় চুক্তি না থাকার পরও ২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আবু সাঈদ নামের এক অপরাধীকে দুবাই থেকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনে এনসিবি, ঢাকা। ২০১৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ফতুল্লার পশ্চিম দেওভোগ বাংলাবাজার বড় আমবাগান এলাকায় নিজ বাড়িতে স্কুলছাত্রী মোনালিসা মুনাকে (১২) ধর্ষণের পর খুন করে আবু সাইদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পালিয়ে চলে যান। ২০১৫ সালের ৮ জুলাই সিলেটের কুমারগাঁওয়ে চুরির অভিযোগ তুলে খুঁটিতে বেঁধে ১৩ বছরের শিশু রাজনকে পিটিয়ে হত্যার পর বিদেশে পালিয়ে যান কামরুল। রাজনকে নির্যাতনের ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার পর সারা দেশে ক্ষোভের সঞ্চার হয়। পরে ওই বছরেরই ১৫ অক্টোবর ইন্টারপোলের মাধ্যমে কামরুলকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।

এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নাজমুল মাকসুদ ও মো. আবুল কালাম, কাতার থেকে মোহাম্মদ হৃদয় ও মোসেন মোহাম্মদ, ভারত থেকে নুর হোসেন ও চান্দু মোহাম্মদ সদরুদ্দিন, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আরিফুল ইসলাম শিমুল, ইরান থেকে নান্নু মিয়া, মালয়েশিয়া থেকে আবদুর রহমান ও পেয়ার আহমেদ, সিঙ্গাপুর থেকে মোহাম্মদ ফারুক হোসেন, সৌদি আরব থেকে আবু তাহের আল নূর, নিউজিল্যান্ড থেকে আবদুর রহিম মিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে তারেক মোহাম্মদকে ইন্টারপোলের সহায়তায় দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। এনসিবিসহ একাধিক সূত্র বলছে, রেড নোটিসের হুলিয়া মাথায় নিয়ে পালিয়ে থাকা অপরাধীরা কানাডা, ভারত, নেপাল, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, জাপান, ব্রিটেন, সুইডেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও দক্ষিণ আফ্রিকাসহ আরও কয়েকটি দেশে অবস্থান করছেন।

পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এনসিবি) শরীফ মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। এরপর যোগাযোগ করা হয় এআইজি (মিডিয়া) মো. মনজুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ইন্টারপোলের লাল তালিকাভুক্ত বাংলাদেশি অপরাধীদের অবস্থান শনাক্ত এবং তাদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে প্রতিনিয়তই ইন্টারপোল সদর দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। বাংলাদেশ পুলিশ এ বিষয়ে সর্বোচ্চটাই করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন