শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

রেড নোটিসেও অধরা অপরাধী

♦ আইনের ফাঁকফোকরে ৬৩ জন ধরাছোঁয়ার বাইরে ♦ ১৮ বছরে দেশে ফেরানো হয়েছে মাত্র ১৭ জনকে
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
রেড নোটিসেও অধরা অপরাধী

লিবিয়ায় পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশিকে ২০২০ সালের ২৮ মে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থার (ইন্টারপোল) রেড নোটিসে ছয়জনের নাম প্রকাশ পায়। তাদেরই একজন কিশোরগঞ্জের জাফর ইকবালকে ইতালিতে গ্রেফতার করে সে দেশের পুলিশ। ২০২১ সালের ১০ জানুয়ারি পুলিশ সদর দফতরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোকে (এনসিবি, ঢাকা) চিঠি দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করে এনসিবি, রোম। পুলিশের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়, জাফরকে ফিরিয়ে আনতে সর্বোচ্চ ৪০ দিন লাগতে পারে। তবে সেই আসামিকে আজও ফিরিয়ে দেয়নি ইতালি সরকার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের মানব পাচার আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- হওয়ার কারণেই এমনটা হয়েছে। বাংলাদেশের একসময়ের ভয়ংকর সেভেন স্টার গ্রুপের অন্যতম সদস্য তানভীর ইসলাম জয়। ২০০৭ সালে কলকাতার বাগুইআটির চিনার পার্কের একটি বাসা থেকে জয়কে গ্রেফতার করে পশ্চিমবঙ্গের সিআইডি। এর মাত্র দুই বছর আগে ২০০৫ সালে কয়েক ডজন খুন, চাঁদাবাজি, অপহরণ মামলায় অভিযুক্ত ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর একজন এই জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারি করে ইন্টারপোল। জয়কে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ সরকার    চিঠিও দেয় ভারত সরকারকে। উল্টো ভারতীয় আদালতে নিজেকে তারেক রানা দাবি করে জামিন নিয়ে কানাডায় চলে যান জয়। ২০১৪ সালে কানাডায় ১০ বছরের ভিসা পেয়ে টরন্টোর আয়াক্স শহরে বসবাসও করছিলেন তিনি। তবে ২০২১ সালে রহস্যজনকভাবে জয় কানাডা থেকে সরে গিয়ে মালয়েশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন বলে একাধিক সূত্রের খবর। এ তো গেল মাত্র দুটি ঘটনা। বাংলাদেশের রেড নোটিসে নাম থাকা ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর একজন মোল্যা মাসুদ ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারতে গ্রেফতার হয়েছিলেন। সুব্রত বাইন কলকাতা পুলিশের হাতে প্রথম গ্রেফতার হন ২০০৮ সালের ১১ অক্টোবর। পরে আদালতে জামিনে মুক্তি পেয়ে নেপালে গিয়ে গ্রেফতার হন। নেপালের কারাগার থেকে পালিয়ে বাইন পুনরায় কলকাতায় ফিরে এসে ২০১২ সালের ২৭ নভেম্বর গ্রেফতার হন। এর বাইরেও তালিকায় থাকা ভয়ংকর শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদত হোসেনও ভারতীয় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন। তাদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে দেয়নি ভারত। তবে রেড নোটিসে থাকা ১৭ আসামিকে গত ১৮ বছরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ঢাকার এনসিবি নিয়ে এসেছে তাদের নিজ প্রচেষ্টায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইন্টারপোলের রেড নোটিসে থাকা ৬৩ জন বাংলাদেশির বেশির ভাগেরই রয়েছে একাধিক পাসপোর্ট। বিভিন্ন ছদ্মনাম ব্যবহার করে তারা একেক দেশে অবস্থান করে তাদের কর্মকা- পরিচালনা করে যাচ্ছেন। আইনের ফাঁকফোকরে অনেকটাই মুক্তবিহঙ্গে তারা। ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নিজেদের মতো করে। সর্বশেষ পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান হত্যা মামলার অন্যতম পলাতক আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানের ক্ষেত্রেও ঘটেছে এমন ঘটনা। দুবাইয়ে আটকের গুজব উঠলেও এখন শোনা যাচ্ছে আরাভ খান দুবাই ছেড়েছেন ২২ মার্চ। এ ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রেখেছে দ্বৈত পাসপোর্ট জটিলতা। সেই আরাভ খানকে রবিউল ইসলাম দাবি করা হলেও ইন্টারপোলের নোটিসে আরাভ খান উল্লেখ করা হয়নি। অপরাধবিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইন্টারপোল কেবল পুলিশের পারস্পরিক সহায়তার প্রতিষ্ঠান। এটা কেবলই রেড অ্যালার্ট জারি করে বিভিন্ন দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে সচেতন করতে পারে। কাউকে গ্রেফতার করতে পারে না।

তিনি বলেন, ঢাকার এনসিবির অনুরোধে কোনো দেশের পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করলেও তাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সে দেশের সঙ্গে অপরাধী বিনিময় চুক্তি থাকা প্রয়োজন। নইলে কেবল টকশোতে গলাবাজি কিংবা রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে কোনো লাভ নেই। সরকারের উচিত হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে উদ্যোগ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করা।

সাম্প্রতিক সময়ে আলোচনায় আসা বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর বিষয়টি নতুন মোড় দেয় ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট তালিকা ঘিরে। যেখানে তার নামের ওপর রেড অ্যালার্ট সেখানে হারিছ চৌধুরীর বাংলাদেশে মৃত্যু ও দাফনের ঘটনা নিয়ে সৃষ্টি হয় নানা প্রশ্ন। হারিছ চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে তিনি মারা গেছেন দাবি করা হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত সংস্থা সিআইডি কাজ করলেও এখনো কোনো প্রতিবেদন দিতে পারেনি। এখনো তার নাম ঝুলছে রেড নোটিসে। এর আগে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একবার রেড নোটিস জারি করা হলেও পরবর্তী সময়ে ইন্টারপোল তা সরিয়ে নেয়। হুলিয়াভুক্ত আসামি ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসামি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রেও নানা বিষয় কাজ করে। যে দেশটি আসামি ফিরিয়ে নেবে তার অর্থনৈতিক এবং ক্ষমতার স্ট্যাটাসও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সংশ্লিষ্ট দেশকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে। এ ক্ষেত্রে চুক্তি না থাকলেও খুব একটা সমস্যা হয় না। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের ইন্টেলিজেন্সও কাক্সিক্ষত জায়গায় পৌঁছায়নি। কিছু দেশের গোয়েন্দারা তাদের নিজস্ব সম্পর্ক এবং নানাভাবে তাদের লক্ষ্য হাসিল করছেন চুক্তি না থাকার পরও।’

ইন্টারপোলের রেড নোটিস ঘেঁটে ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশের ৬৩ শীর্ষ অপরাধীসহ ১৯৫টি সদস্য দেশের মোট ৭ হাজার ১৮ জন অপরাধীর নাম রয়েছে রেড নোটিসে। রেড নোটিসে বাংলাদেশিদের নাম থাকলেও অনেকের ছবি নেই। কার বাড়ি কোন জেলায় তার উল্লেখ নেই। এমনকি কারও কারও পুরো নামও নেই। ৬৩ জনের মধ্যে রয়েছে যুদ্ধাপরাধী, বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি, রাষ্ট্রদ্রোহ, মানব পাচার মামলার আসামি ও শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্তরা। ১৯২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ইন্টারপোলের সদস্য হয় বাংলাদেশ পুলিশ ১৯৭৬ সালের ১৪ অক্টোবর। দুর্নীতি, যুদ্ধাপরাধ, সন্ত্রাসবাদ, মানব পাচার, অস্ত্র চোরাচালান, মাদক পাচার, সাইবার ক্রাইম, মানি লন্ডারিং, শিশু সহিংসতাসহ ১৭ ক্যাটাগরির অপরাধ তদন্তে ইন্টারপোল তার সদস্য দেশগুলোকে সহায়তা দিয়ে থাকে।

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মোখলেসুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, একবার কারও বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারি হলে ইন্টারপোল তার সব সদস্য দেশকে ওই রেড নোটিস পাওয়া ব্যক্তির দিকে নজর রাখতে বলে, তার প্রত্যর্পণ না হওয়া পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার করতে বলে। তবে কোনো দেশ যদি তাদের নিজস্ব বিবেচনায় বা মানবাধিকার প্রশ্নে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়, সে ক্ষেত্রে ইন্টারপোল বা তাদের জারি করা রেড নোটিসের মাধ্যমে কিছু করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, কারও বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিস থাকলে তাকে যে দেশে খুঁজে পাওয়া যায় সেই দেশ তার সম্পদ জব্দ, চাকরিচ্যুত এবং তার ভিসা প্রত্যাহার করতে পারে। রেড নোটিস থাকলে একটি দেশ আরেকটি দেশে থাকা তাদের অপরাধীকে ধরিয়ে দিতে শুধু সাহায্য চাইতে পারে।

যাদের ফেরত আনা হয়েছে : পুলিশ সদর দফতরের এনসিবি সূত্রে জানা গেছে, ২০০৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত গত ১৮ বছরে কেবল ১৭ জনকে পলাতক বাংলাদেশি অপরাধীকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ গত বছর ৯ জুন ঢাকার মতিঝিলের আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপু হত্যার অন্যতম প্রধান আসামি সুমন শিকদার মুসাকে ইন্টারপোলের মধ্যস্থতায় ওমান থেকে ফিরিয়ে আনে এনসিবি, ঢাকা। এর আগে বন্দি বিনিময় চুক্তি না থাকার পরও ২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আবু সাঈদ নামের এক অপরাধীকে দুবাই থেকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনে এনসিবি, ঢাকা। ২০১৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ফতুল্লার পশ্চিম দেওভোগ বাংলাবাজার বড় আমবাগান এলাকায় নিজ বাড়িতে স্কুলছাত্রী মোনালিসা মুনাকে (১২) ধর্ষণের পর খুন করে আবু সাইদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পালিয়ে চলে যান। ২০১৫ সালের ৮ জুলাই সিলেটের কুমারগাঁওয়ে চুরির অভিযোগ তুলে খুঁটিতে বেঁধে ১৩ বছরের শিশু রাজনকে পিটিয়ে হত্যার পর বিদেশে পালিয়ে যান কামরুল। রাজনকে নির্যাতনের ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার পর সারা দেশে ক্ষোভের সঞ্চার হয়। পরে ওই বছরেরই ১৫ অক্টোবর ইন্টারপোলের মাধ্যমে কামরুলকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।

এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নাজমুল মাকসুদ ও মো. আবুল কালাম, কাতার থেকে মোহাম্মদ হৃদয় ও মোসেন মোহাম্মদ, ভারত থেকে নুর হোসেন ও চান্দু মোহাম্মদ সদরুদ্দিন, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আরিফুল ইসলাম শিমুল, ইরান থেকে নান্নু মিয়া, মালয়েশিয়া থেকে আবদুর রহমান ও পেয়ার আহমেদ, সিঙ্গাপুর থেকে মোহাম্মদ ফারুক হোসেন, সৌদি আরব থেকে আবু তাহের আল নূর, নিউজিল্যান্ড থেকে আবদুর রহিম মিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে তারেক মোহাম্মদকে ইন্টারপোলের সহায়তায় দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। এনসিবিসহ একাধিক সূত্র বলছে, রেড নোটিসের হুলিয়া মাথায় নিয়ে পালিয়ে থাকা অপরাধীরা কানাডা, ভারত, নেপাল, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, জাপান, ব্রিটেন, সুইডেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও দক্ষিণ আফ্রিকাসহ আরও কয়েকটি দেশে অবস্থান করছেন।

পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এনসিবি) শরীফ মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। এরপর যোগাযোগ করা হয় এআইজি (মিডিয়া) মো. মনজুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ইন্টারপোলের লাল তালিকাভুক্ত বাংলাদেশি অপরাধীদের অবস্থান শনাক্ত এবং তাদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে প্রতিনিয়তই ইন্টারপোল সদর দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। বাংলাদেশ পুলিশ এ বিষয়ে সর্বোচ্চটাই করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহারের শীর্ষে প্রথম আলো
ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহারের শীর্ষে প্রথম আলো
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
সর্বশেষ খবর
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’
জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে
বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬
ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা