শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

চলে গেলেন সেই চার খলিফার আরেকজন

রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন মহলের শোক
নিজস্ব প্রতিবেদক
চলে গেলেন সেই চার খলিফার আরেকজন

না-ফেরার দেশে চলে গেলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর, স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরে আলম সিদ্দিকী। বঙ্গবন্ধুর চার খলিফার অন্যতম নূরে আলম সিদ্দিকী গতকাল ভোরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। গতকাল সকালে নিজ জন্মভূমি ঝিনাইদহে প্রথম, বাদ আসর ঢাকার গুলশান আজাদ মসজিদে দ্বিতীয় এবং মরহুমের শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী রাতে সাভারের জিরানীতে নিজ নামে প্রতিষ্ঠিত মসজিদে তৃতীয় জানাজা শেষে ওই মসজিদের পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়। প্রাক্তন ছাত্রলীগ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা প্রবীণ রাজনীতিবিদ, কলামিস্ট নূরে আলম সিদ্দিকীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, মন্ত্রিসভার সদস্য ও রাজনীতিবিদগণ। তাঁর স্মরণে ১ এপ্রিল গুলশান আজাদ মসজিদে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। কিংবদন্তি ছাত্রনেতা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক নূরে আলম সিদ্দিকী ১৯৪০ সালের ২৬ মে যশোরের তৎকালীন ঝিনাইদহ মহকুমায় জন্মগ্রহণ করেন। সত্তরের দশকের তুখোড় এই ছাত্রনেতা ১৯৭০-১৯৭২ মেয়াদে ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধে ছিল তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। মুজিব বাহিনীর অন্যতম কর্ণধার ছিলেন তিনি। নূরে আলম সিদ্দিকী ছয় দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সব রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। সত্তরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী প্রচারণা চালান। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করেন। ২ মার্চ জাতীয় পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ, স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ও ছাত্রলীগের অনেক ঐতিহাসিক কৃতিত্বের অন্যতম অংশীদার। তিনি ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন যশোর-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালের সপ্তম ও ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঝিনাইদহ-২ আসন থেকে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত কলাম লিখতেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠা ও তাঁর রাজনৈতিক গুরু হিসেবে মূল্যায়নে নূরে আলম সিদ্দিকী এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘স্বাধীনতার প্রশ্নে আপসহীনতাই শেখ মুজিবকে বঙ্গবন্ধু করেছে। বাঙালির অধিকারের প্রশ্নে অবিচল থাকায় তিনি হয়েছেন জাতির জনক। তাঁর রাজনৈতিক ধ্যান-ধারণা, নিজস্ব মতামতের ওপর শ্রদ্ধা এবং তা বাস্তবায়নে সংগ্রামই সমসাময়িক রাজনীতিবিদদের ছাড়িয়ে তিনি হয়েছেন বাঙালির অবিসংবাদিত মহানায়ক, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক।’

নূরে আলম সিদ্দিকী গুলশান সেন্ট্রাল মসজিদ (আজাদ মসজিদ) ও ঈদগাহ সোসাইটির সভাপতি ছিলেন। প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ রাজধানীর গুলশান আজাদ মসজিদে নিয়মিত জামাতে নামাজ আদায় করতেন। সেই প্রিয় মসজিদেও গতকাল শেষবারের মতো এসেছিলেন এই মসজিদ নির্মাণের অন্যতম দানবীর। তবে নামাজ পড়তে নয়, কাফনে মোড়ানো অবস্থায়। যারা তাঁর সঙ্গে এই মসজিদে জামাতে নামাজ আদায় করতেন, তারা গতকাল পড়লেন তাঁর জানাজা। বাদ আসর এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা পড়ান ছোট ছেলে তানজির আলম সিদ্দিকী। এর আগে বাবার আত্মার শান্তি কামনা করে মুসল্লিদের কাছে দোয়া চান বড় ছেলে ঝিনাইদহ-২ আসনের সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি।

আজাদ মসজিদে জানাজায় অংশ নেন ডাকসুর সাবেক ভিপি, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সাবেক মন্ত্রী কাজী ফিরোজ রশীদ, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, ডাকসুর সাবেক ভিপি ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আখতারুজ্জামান, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত কাদির গামা, ডাকসুর সাবেক জিএস ডা. মুশতাক আহমেদ, প্রাক্তন ছাত্রলীগ ফাউন্ডেশনের নেতা নুরুল ফজল বুলবুল, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, নাহিম রাজ্জাক এমপি, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাদের খান প্রমুখ। পরে মসজিদ প্রাঙ্গণে ঢাকা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করা হয়। ঢাকা জেলা প্রশাসনের পক্ষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিন মাশরুর খান এতে নেতৃত্ব দেন। পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর আওয়ামী লীগ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, জেএসডি, জাসদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এর আগে সকালে হেলিকপ্টারে তাঁর মরদেহ নিজ জন্মভূমি ঝিনাইদহে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সর্বস্তরের মানুষ শেষ বিদায় জানান বীর এই মুক্তিযোদ্ধাকে।

আমাদের ঝিনাইদহ প্রতিনিধি জানান, শোক ও শ্রদ্ধায় বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর, স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরে আলম সিদ্দিকীকে সর্বস্তরের মানুষ বিদায় জানিয়েছেন। তাঁকে শেষবারের মতো একনজর দেখতে ঝিনাইদহ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে হাজার হাজার মানুষ সমবেত হন। ঝিনাইদহের সর্বস্তরের মানুষ তাঁর কফিনে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করা হয়। জানাজায় ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাই এমপি, জেলা প্রশাসক মনিরা বেগম, পুলিশ সুপার আশিকুর রহমান, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ড. হারুন অর রশীদ, জেলা বিএনপি সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদসহ রাজনৈতিক-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জগতের মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক : বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরে আলম সিদ্দিকীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গতকাল বঙ্গভবনের প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়। শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি নূরে আলম সিদ্দিকীর রুহের মাগফিরাত কামনা করেন ও তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

পৃথক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাবেক এমপি নূরে আলম সিদ্দিকীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেন। শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিচারণা করে বলেন, নূরে আলম সিদ্দিকী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের প্রতি অবিচল থেকে আইয়ুববিরোধী আন্দোলন, ছয় দফা আন্দোলন এবং ’৭০-এর নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শেখ হাসিনা বলেন, ‘স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে জাতির এই সাহসী সন্তানের অবদান পরবর্তী প্রজন্ম চিরকাল শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

অপর এক শোকবার্তায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ‘নূরে আলম সিদ্দিকীর মৃত্যুতে বসুন্ধরা গ্রুপ এবং আমার পক্ষ থেকে গভীর শোক এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমাদের গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি। তাঁর রাজনৈতিক জীবন, আদর্শ এবং কর্ম আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে। আমি তাঁর বিদেহী রুহের মাগফিরাত কামনা করি।’ শোকবার্তায় তিনি আরও বলেন, আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি যাতে মরহুমের পরিবার এই অপূরণীয় ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারেন।

আরও শোক জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন, আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদ, মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, চট্টগ্রাম সিটির সাবেক মেয়র ও সাবেক এমপি মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। শোক জানিয়েছেন জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাধারণ সম্পাদক শিরিন আকতার, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল। শোকবার্তায় নেতারা বলেন, তুখোর ছাত্রনেতা নূরে আলম সিদ্দিকী আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে জাতির এই সাহসী সন্তানের অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অপপ্রচার ঠেকাতে মেটার সহায়তা চান প্রধান উপদেষ্টা
অপপ্রচার ঠেকাতে মেটার সহায়তা চান প্রধান উপদেষ্টা
আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়
আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা
জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
দুদকে নিয়োগ দলীয় প্রভাবমুক্ত থাকতে হবে
দুদকে নিয়োগ দলীয় প্রভাবমুক্ত থাকতে হবে
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস রাজনীতির ক্যাপিটাল
জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস রাজনীতির ক্যাপিটাল
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
সর্বশেষ খবর
শ্রীপুরে সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে মায়ের আত্মহত্যা
শ্রীপুরে সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে মায়ের আত্মহত্যা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষার হল থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
পরীক্ষার হল থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুর থেকে নারীর লাশ উদ্ধার
পুকুর থেকে নারীর লাশ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাটু প্রতিস্থাপন মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম: ডা. এম. আলী
হাটু প্রতিস্থাপন মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম: ডা. এম. আলী

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় খাল দখলমুক্ত করার দাবিতে কৃষকদের মানববন্ধন
কলাপাড়ায় খাল দখলমুক্ত করার দাবিতে কৃষকদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় রোকেয়া দিবস পালিত
রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় রোকেয়া দিবস পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত
গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিটারে ৮ টাকা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম
লিটারে ৮ টাকা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে : তারেক রহমান
প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে : তারেক রহমান

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী শিমুল হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী শিমুল হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বেগম রোকেয়া দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বেগম রোকেয়া দিবস পালিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে এক দিনে ১৮১৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে এক দিনে ১৮১৬ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় ঐক্যকে অটুট রাখতে হবে : মুহাম্মদ শাহজাহান
জাতীয় ঐক্যকে অটুট রাখতে হবে : মুহাম্মদ শাহজাহান

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় তথ্য মেলা উদ্বোধন
গাইবান্ধায় তথ্য মেলা উদ্বোধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ পালিত
বরগুনায় নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবার থেকে দুর্নীতিবিরোধী চর্চা চালিয়ে যেতে হবে’
‘পরিবার থেকে দুর্নীতিবিরোধী চর্চা চালিয়ে যেতে হবে’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পাঁচজন শ্রেষ্ঠ জয়িতাকে সম্মাননা প্রদান
বরিশালে পাঁচজন শ্রেষ্ঠ জয়িতাকে সম্মাননা প্রদান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১.২৮ কোটি রুপি মূল্যের স্বর্ণ উদ্ধার বিএসএফের
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১.২৮ কোটি রুপি মূল্যের স্বর্ণ উদ্ধার বিএসএফের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপটিক ট্যাংকে মিলল অটোরিকশা চালকের মরদেহ
সেপটিক ট্যাংকে মিলল অটোরিকশা চালকের মরদেহ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত
কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোকেয়া দিবস: বেরোবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
রোকেয়া দিবস: বেরোবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোলান মালভূমির বাফারজোন ইসরায়েলের দখলে
গোলান মালভূমির বাফারজোন ইসরায়েলের দখলে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বন্ধ মিলের নামে চাল সংগ্রহের বরাদ্দ খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
কুষ্টিয়ায় বন্ধ মিলের নামে চাল সংগ্রহের বরাদ্দ খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়ক অবরোধ করে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
মহাসড়ক অবরোধ করে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাকিব-সৌম্যর পর লঙ্কান টি-টেন লিগে রনি
সাকিব-সৌম্যর পর লঙ্কান টি-টেন লিগে রনি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইইউ দূতদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও নৈতিক সমর্থন সহায়তার প্রতিফলন’
‘ইইউ দূতদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও নৈতিক সমর্থন সহায়তার প্রতিফলন’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চারটি কাগুজে নোটের নকশা বদলাচ্ছে
চারটি কাগুজে নোটের নকশা বদলাচ্ছে

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কলাপাড়ায় ৫ নারী পেলেন শ্রেষ্ঠ জয়িতা সম্মাননা
কলাপাড়ায় ৫ নারী পেলেন শ্রেষ্ঠ জয়িতা সম্মাননা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করল দ.আফ্রিকা
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করল দ.আফ্রিকা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা
বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়
খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি
প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান
বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান
বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!
মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!
যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর, পলকের জন্য হাই কমোড চাইলেন আইনজীবী
তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর, পলকের জন্য হাই কমোড চাইলেন আইনজীবী

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা
ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ইইউ’র ২৮ রাষ্ট্রদূত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ইইউ’র ২৮ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি
ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি আগামীকাল
‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি আগামীকাল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের অন্তঃসত্ত্বা জনি ডেপের সাবেক স্ত্রী
ফের অন্তঃসত্ত্বা জনি ডেপের সাবেক স্ত্রী

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে টিভি চ্যানেল দখলের মামলায় গ্রেফতার তাপস
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে টিভি চ্যানেল দখলের মামলায় গ্রেফতার তাপস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী ১ জানুয়ারি বয়স ১৮ হলে ভোটার হওয়ার আহ্বান ইসির
আগামী ১ জানুয়ারি বয়স ১৮ হলে ভোটার হওয়ার আহ্বান ইসির

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছক্কার ডাবল সেঞ্চুরি স্পর্শ মাহমুদউল্লাহর
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছক্কার ডাবল সেঞ্চুরি স্পর্শ মাহমুদউল্লাহর

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসর রাতে দেনমোহরের টাকা নিয়ে পালানোর অভিযোগ যুবলীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে
বাসর রাতে দেনমোহরের টাকা নিয়ে পালানোর অভিযোগ যুবলীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর আগের এক গ্রাফিতি যেভাবে পতন ঘটাল আসাদের
১৩ বছর আগের এক গ্রাফিতি যেভাবে পতন ঘটাল আসাদের

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

সম্পাদকীয়

মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না
মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে
রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব
কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

পালালেন আরেক স্বৈরাচার
পালালেন আরেক স্বৈরাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর
সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত
সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা
আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি
জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি

নগর জীবন

আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়
আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প
বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

শোবিজ

এবার শ্রীলেখার সঙ্গে ডিপজল...
এবার শ্রীলেখার সঙ্গে ডিপজল...

শোবিজ

২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির
২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ টাকা অটো ভাড়া নিয়ে চার গ্রামবাসীর ভয়াবহ সংঘর্ষ
৫ টাকা অটো ভাড়া নিয়ে চার গ্রামবাসীর ভয়াবহ সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ
ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?
গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

সম্পাদকীয়

চিন্ময়সহ ৬ শতাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা তদন্তের নির্দেশ
চিন্ময়সহ ৬ শতাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা তদন্তের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ হাইকমিশনারের মধ্যাহ্নভোজে বিএনপি নেতারা
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের মধ্যাহ্নভোজে বিএনপি নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা