শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

মন্তব্য প্রতিবেদন

রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সাংবাদিকতা আমরা কাকে বলব? বিশ্বে সাংবাদিকতার স্বীকৃত, গ্রহণযোগ্য অনেক সংজ্ঞা রয়েছে। তবে এর মধ্যে আমার পছন্দের সংজ্ঞাটি এ রকম : ‘নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীনভাবে তথ্য জনগণকে জানানো’। নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীন তথ্য অনেক সময় সরকারের বিপক্ষে হতে পারে। সরকারের জন্য সমালোচনা তৈরি করতে পারে। কিন্তু সেই তথ্য যদি সঠিক এবং বস্তুনিষ্ঠ হয়, তাহলে তা প্রকাশ করাই সাংবাদিকতার কাজ। আর যদি তথ্যকে বিকৃত করে, রং মিশিয়ে প্রকাশ করা হয়, তথ্য যদি হয় পক্ষপাতপূর্ণ সে ক্ষেত্রে সেটি ‘অপসাংবাদিকতা’। আধুনিককালে সাংবাদিকতা, অপসাংবাদিকতার বাইরেও আরেকটি প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সেটি হলো গণমাধ্যমকে রাষ্ট্র এবং জনগণের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা। গণমাধ্যমকে যখন কোনো সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ব্যবহার করা হয় তখন তাকে বলা হয় ‘নো জার্নালিজম’। এ রকম কিছু সাংবাদিকতা এখন ফৌজদারি অপরাধ। সাংবাদিকতার প্রটেকশন তার জন্য প্রযোজ্য হয় না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের সব উন্নত দেশে এখন ‘নো জার্নালিজমকে’ অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। যেমন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গণমাধ্যম রাশিয়ার পক্ষে মত দিতে পারে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো গণমাধ্যম কমিউনিজমকে সমর্থন করতে পারে না। এর পক্ষে লেখালেখি কেউ করে না। কারণ এটি রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গণমাধ্যম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে না। জার্মানিতে নাৎসিকে সমর্থন করে কেউ সংবাদ প্রকাশ করলে সেটি সাংবাদিকতা কিংবা অপসাংবাদিকতা কোনোটা হিসেবেই বিবেচিত হয় না। এটাকে মনে করা হয় ঘৃণিত অপরাধ। তাই গণমাধ্যমে কোনো কিছু প্রকাশিত হলেই তা সাংবাদিকতা বা সংবাদ- এ ধারণাটি এখন গ্রহণযোগ্য নয়। সংবাদপত্রে প্রকাশিত কোনো সংবাদ যদি ইচ্ছাকৃতভাবে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়; সমাজে যদি ঘৃণা, বিদ্বেষ এবং বিভক্তি সৃষ্টি করে তাহলে তা ‘নো জার্নালিজম’। এটাকে অপসাংবাদিকতা বলা যাবে না, এটা এখন ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। অপসাংবাদিকতার গন্ডি এখন ছোট হয়ে এসেছে। কেউ যদি অসম্পূর্ণ তথ্য দেয়, একটি যথেষ্ট তথ্য যাচাই-বাছাই না করে দেয়, কিংবা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে দেয় সেটি অপসাংবাদিকতা। কিন্তু পরিকল্পিতভাবে নোংরামি, কুৎসা ছড়ানো, রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, কারও চরিত্রহনন অপসাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ ধরনের অপরাধীকে কখনো সাংবাদিক হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ‘সংবাদপত্র আক্রান্ত হয়েছে’, এমন কথাও এখন গ্রহণযোগ্য নয়। যেমন সম্প্রতি জার্মানিতে নাৎসিদের সমর্থন করে একটি লেখা প্রকাশের জন্য একটি ব্লগ নিষিদ্ধ করা হয়। ওই লেখককে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। কিন্তু জার্মান আদালত বলেন, ‘এটি সাংবাদিকতা নয়, সুনির্দিষ্ট অপরাধ’। একটি তথ্য প্রকাশের প্ল্যাটফরম যখন অপরাধ করে তখন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ কখনো স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর আঘাত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে না। এ কথাগুলো উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে মাতম শুরু হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রধান ফলকার টুর্কসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে যেন রীতিমতো হাহাকার করছেন। তাদের আর্তনাদের কারণ, একটি প্রভাবশালী সংবাদপত্রের একজন সংবাদকর্মীকে গ্রেফতার এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা। এ নিয়ে উদ্বেগের মিছিল শুরু হয়েছে। গত ২৬ মার্চ ওই সংবাদপত্র একটি সংবাদ কার্ড প্রকাশ করে। কার্ডে একটি সাত বছরের শিশুর উদ্ধৃতি দিয়ে লেখা হয় : ‘পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়ে কী করুম। বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস এবং চালের স্বাধীনতা লাগব।’ প্রকাশিত এ সংবাদ কার্ডের দুটি দিক রয়েছে। প্রথমত, সাত বছরের ওই শিশু এ কথা বলেছে কি না। দ্বিতীয়ত, কেউ স্বাধীনতাকে এভাবে কটাক্ষ করলেই এ ধরনের বক্তব্য কোনো দায়িত্বশীল গণমাধ্যম প্রকাশ করতে পারে কি না। প্রথম বিষয়টি যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব, শিশুটি (যার নাম আসলে জাকির নয় সবুজ) এ রকম কোনো কথা বলেনি। তাকে ১০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বুলি শিখিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেটি বলতে বলা হয়েছে। এখানে ওই রিপোর্টার এবং সংবাদপত্র দুটি অপরাধ করেছেন। যার একটিও সাংবাদিকতাসংক্রান্ত নয়। প্রথম অপরাধ, শিশু নিপীড়ন। শিশু অধিকার সনদে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, একটি শিশুকে প্রলোভন দিয়ে বা ভীতি প্রদর্শন করে কিছু করানো যাবে না। এটি নিপীড়ন, অপরাধ। ওই বহুল প্রচারিত পত্রিকাটি সেই অপরাধ করেছে। দ্বিতীয় অপরাধ হলো, মহান স্বাধীনতা দিবসে সংবাদপত্রটি স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এ ষড়যন্ত্রে তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। পত্রিকাটির পক্ষ থেকে যে দিনমজুরের কথা বলা হচ্ছে, তাকেও কল্পনার জগৎ থেকে বাস্তবতায় আনতে পারেনি পত্রিকাটি। ঘটনা ঘটানোর পর সংবাদপত্রটি আত্মপক্ষ সমর্থনে দুটি বিষয় উত্থাপন করেছে। প্রথমত, পত্রিকাটি বলছে দিনমজুর জাকিরের বদলে ভুলবশত তারা সবুজের ছবি ছেপেছে। দ্বিতীয়ত, ভুল দেখার ১৭ মিনিট পর তারা সংবাদ কার্ডটি নামিয়ে ফেলেছে। জাকিরের বদলে সবুজের ছবি ছাপা কি নিছক ভুল না ইচ্ছাকৃত? সংবাদপত্রটি এত দায়িত্বশীল দাবি করে, তাদের দক্ষ সম্পাদকীয় প্যানেল আছে। তাদের অগোচরে এ রকম একটি ‘ভুল’ কীভাবে হয়? দ্বিতীয়ত, দিনমজুর জাকির কোথায়? তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নিই তিনি এমন কথা বলেছেন তবু স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা এ রকম বক্তব্য কি প্রকাশযোগ্য? একজন দিনমজুর এ রকম কাব্যিক কথা বললে তো তা বিস্ময়কর বটে। পত্রিকাটি বলছে, কার্ড প্রকাশের ১৭ মিনিট পর এটি নামিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ওই কার্ড রাষ্ট্রবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যে সারা বিশ্বে প্রচার করে আমাদের রক্তে ভেজা পবিত্র স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করেছে, তা বন্ধে পত্রিকাটি কী করেছে? নাকি তারা পরিকল্পিতভাবে এ কা-টি করেছিল। বিজ্ঞ সংবাদকর্মী ও সুশীলে ঠাসা সংবাদপত্রটি জানত, শিশুকে দিয়ে লেখালে এটি দ্রুত পাঠকদের নজরে আসবে। ভাইরাল হবে। এ বক্তব্যটি আসলে শিশু সবুজ কিংবা দিনমজুর জাকির কারও নয়। এটি পত্রিকার সম্পাদকীয় বোর্ডের বক্তব্য। সম্পাদকের মস্তিষ্কপ্রসূত। তারা পরিকল্পিতভাবে এটি করিয়েছে। এ রকম ধারণার পেছনে কারণ হলো পত্রিকাটির অতীত আচরণ, সম্পাদকীয় নীতি এবং সংবাদ পরিবেশন ধরন। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে এক মারণাস্ত্র। প্রকাশনার পর থেকেই এই সংবাদপত্রের প্রধান লক্ষ্য ছিল বিরাজনীতিকরণ। গণতন্ত্রকে বিপন্ন করা। দেশের অগ্রগতি-উন্নয়নকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার ছড়িয়ে দেওয়া। পত্রিকাটি যাত্রা করেছিল আওয়ামী লীগ আমলে (১৯৯৮ সালে)। প্রকাশের পরই এরা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত প্রচারণা শুরু করেছিল। একের পর এক ভুল অসত্য সংবাদ ছাপিয়ে পত্রিকাটি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধই ঘোষণা করে। ২০০১ সালের অক্টোবরের নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। এ সময় পত্রিকাটি বিএনপির সমালোচনা করলেও জামায়াতের বিরুদ্ধে ছিল নীরব। ২০০৬ সাল থেকে পত্রিকাটির আসল চরিত্র উন্মোচিত হয়। বিরাজনীতিকরণের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নেয় পত্রিকাটি। শুরু করে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহনন। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতির বিরুদ্ধে তাদের মিথ্যা প্রচারণা অব্যাহত থাকে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর অনির্বাচিত সরকার আনার ক্ষেত্রে অন্যতম মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিল এ পত্রিকাটি। এর সঙ্গে ছিল তাদের সহযোগী একটি ইংরেজি দৈনিক। পত্রিকাটি এক-এগারোর সময় সাংবাদিকতা করেনি বরং অগণতান্ত্রিক ও অনির্বাচিত সরকারের লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করেছে। ওই পত্রিকার সম্পাদক ২০০৭ সালের ১১ জুন স্বনামে ‘দুই নেত্রীকে সরে দাঁড়াতে হবে’ শিরোনামে প্রথম পৃষ্ঠায় সম্পাদকীয় প্রকাশ করেন। কোনো সংবাদপত্র কি এভাবে রাজনৈতিক নেতাদের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশনা দিতে পারে? এটা কি সাংবাদিকতা? এটি ছিল এক-এগারো সরকারের মাইনাস ফরমুলা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা। এ পত্রিকার ঘাড়ে সওয়ার হয়ে সুশীলরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এ জন্য একের পর এক রাজনীতিবিদদের নিয়ে কুৎসিত, অরুচিকর ও মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেছিল সংবাদপত্র দুটি। এদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের সম্পর্কে ঘৃণা সৃষ্টি করা। এটা সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ সময় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আরেক ষড়যন্ত্রে মেতেছিল এই সংবাদপত্র দুটি। দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের খেলা শুরু করেছিল তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। আমাদের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখে বেসরকারি খাত। বেসরকারি উদ্যোক্তারা দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এক-এগারোর সময় ওই সংবাদপত্র দুটি আক্রমণ শুরু করে বেসরকারি খাতকে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখা বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শুরু করে গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার। এদের কারণেই বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ স্বনামধন্য বেশ কয়েকজন শিল্পোদ্যোক্তাকে গ্রেফতার করা হয়। অনেকে আত্মসম্মান রক্ষার্থে দেশের বাইরে অবস্থান করেন। ওই সময় এ সংবাদপত্র দুটি এক-এগারোর কিছু দুর্বৃত্তের চাঁদাবাজির হাতিয়ারে পরিণত হয়। বানোয়াট, অসত্য রিপোর্ট করে এ পত্রিকাটি দুটি ফাঁদ পাতত। আর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্বৃত্তরা ওইসব ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে লুণ্ঠন করত। এক-এগারোর সময় এভাবে বিভিন্ন ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয়েছে। এ পত্রিকা দুটির বিরুদ্ধে সে সময়ই চাঁদাবাজির মামলা হতে পারত। কিন্তু কেউ সাহস করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেনি। ওই যে তথাকথিত সাংবাদিকতার ঢালে তারা এক ধরনের দায়মুক্তি পেয়ে যাচ্ছে। এ দায়মুক্তি তারা সমস্ত অপকর্মেই গ্রহণ করেছে। সাংবাদিক হলেই যেন সাত খুন মাফ। বিচারের ঊর্ধ্বে। সাম্প্রতিক সময়ে বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা এ সংবাদপত্রটি আমাদের ধর্মীয় অনুভূতিতেও আঘাত করে পার পেয়েছে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে কটাক্ষ করে কার্টুন আঁকাও ছিল এদের রাষ্ট্রবিনাশী তৎপরতার একটি অংশ। তখনো ওই পত্রিকার সম্পাদক ‘তওবা’ করে নিজেকে বাঁচান, অথচ তার সহকর্মীদের জেলে পাঠিয়ে দেন। এ সময় তার নাম হয় ‘তওবা’ সম্পাদক। একই ধরনের কাপুরুষোচিত কা-টি ওই ‘জাতির বিবেক’ খ্যাত সম্পাদক এবারও করেছেন। সাংবাদিক জেলে, সম্পাদক বাইরে! এ পত্রিকাটি গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অশ্লীল গল্প লিখেও সাংবাদিকতা ও সংবাদপত্রকে কলঙ্কিত করে। ’৭১-এর পরাজিত শক্তি যেমন পরাজয় ভোলে না। নতুন করে প্রতিশোধ নেওয়ার ষড়যন্ত্র করে। এই সংবাদপত্র গোষ্ঠীও একাত্তরের ঘাতক-দালালদের মতোই। এক-এগারোর পরাজয়ের পর এরা আবার গণতন্ত্র ও অর্থনীতি ধ্বংসের নতুন মিশনে নামে। ২৬ মার্চের সংবাদ কার্ডটি কোনো বিচ্ছিন্ন সংবাদ নয়। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশবিরোধী যে তৎপরতায় সংবাদপত্রটি লিপ্ত, এ কার্ড তারই এক উদাহরণ। এটি যে রাষ্ট্রবিরোধী লাগাতার ষড়যন্ত্রের একটি অংশ তা বোঝা যায় গত এক যুগে এর কর্মকান্ডেই। এ সংবাদপত্রটিই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে প্রতিবেদন লিখেছিল ‘পদ্মা সেতু হবে না’। এ পত্রিকাটি লিখেছিল ‘বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে’। ব্যাংকিং খাতে ধস নামাতে এ সংবাদপত্রটি ‘ভয়ংকর সেপ্টেম্বর’-এর থ্রিলার কাহিনি লিখেছিল। ইসলামী ব্যাংক এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিরুদ্ধে এ সংবাদপত্রটি যা করেছে তা সাংবাদিকতা নয়। স্রেফ রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ। ব্যাংক জালিয়াতি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, এ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে, উন্নয়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে পত্রিকাটি। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের এক ভয়ংকর অস্ত্র। তাই আমার বিনীত অনুরোধ- প্লিজ, এটিকে সংবাদপত্র হিসেবে বিবেচনা করবেন না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কিংবা প্রেস কাউন্সিলের মতো প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত এবং অকার্যকর আইন এদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করে এদের আবার হিরো বানানোর চেষ্টা করবেন না। এরা শিশুর মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী। শিশুকে প্রলোভন দেখিয়ে এই সংবাদপত্র শিশু নিপীড়নের দায়ে অভিযুক্ত। শিশু নিপীড়নের দায়ে এদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে। এর আগেও শিশু আবরারকে এরা হত্যা করেছে। এ জন্য এরা চার্জশিটভুক্ত আসামি।

এরা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এরা যুদ্ধে নেমেছে। এদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দ-বিধির ১২৪ক প্রয়োগ করতে হবে। ব্যাংকিং খাতে ধস নামানোর অপরাধে এদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতির মামলা করতে হবে।

আর প্লিজ, এদের সাংবাদিক বলে এই পবিত্র পেশাকে অসম্মানিত করবেন না। এরা সাংবাদিক নয়, অপরাধী।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’
‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ
 নেতা রুমন গ্রেফতার
বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ  নেতা রুমন গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১০ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৬ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

মায়ের বিরুদ্ধে দুই বছরের ছেলেকে হত্যার অভিযোগ
মায়ের বিরুদ্ধে দুই বছরের ছেলেকে হত্যার অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যারেজের আগুনে পুড়েছে ৩৪ যানবাহন
গ্যারেজের আগুনে পুড়েছে ৩৪ যানবাহন

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন