শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

মন্তব্য প্রতিবেদন

রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সাংবাদিকতা আমরা কাকে বলব? বিশ্বে সাংবাদিকতার স্বীকৃত, গ্রহণযোগ্য অনেক সংজ্ঞা রয়েছে। তবে এর মধ্যে আমার পছন্দের সংজ্ঞাটি এ রকম : ‘নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীনভাবে তথ্য জনগণকে জানানো’। নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীন তথ্য অনেক সময় সরকারের বিপক্ষে হতে পারে। সরকারের জন্য সমালোচনা তৈরি করতে পারে। কিন্তু সেই তথ্য যদি সঠিক এবং বস্তুনিষ্ঠ হয়, তাহলে তা প্রকাশ করাই সাংবাদিকতার কাজ। আর যদি তথ্যকে বিকৃত করে, রং মিশিয়ে প্রকাশ করা হয়, তথ্য যদি হয় পক্ষপাতপূর্ণ সে ক্ষেত্রে সেটি ‘অপসাংবাদিকতা’। আধুনিককালে সাংবাদিকতা, অপসাংবাদিকতার বাইরেও আরেকটি প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সেটি হলো গণমাধ্যমকে রাষ্ট্র এবং জনগণের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা। গণমাধ্যমকে যখন কোনো সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ব্যবহার করা হয় তখন তাকে বলা হয় ‘নো জার্নালিজম’। এ রকম কিছু সাংবাদিকতা এখন ফৌজদারি অপরাধ। সাংবাদিকতার প্রটেকশন তার জন্য প্রযোজ্য হয় না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের সব উন্নত দেশে এখন ‘নো জার্নালিজমকে’ অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। যেমন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গণমাধ্যম রাশিয়ার পক্ষে মত দিতে পারে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো গণমাধ্যম কমিউনিজমকে সমর্থন করতে পারে না। এর পক্ষে লেখালেখি কেউ করে না। কারণ এটি রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গণমাধ্যম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে না। জার্মানিতে নাৎসিকে সমর্থন করে কেউ সংবাদ প্রকাশ করলে সেটি সাংবাদিকতা কিংবা অপসাংবাদিকতা কোনোটা হিসেবেই বিবেচিত হয় না। এটাকে মনে করা হয় ঘৃণিত অপরাধ। তাই গণমাধ্যমে কোনো কিছু প্রকাশিত হলেই তা সাংবাদিকতা বা সংবাদ- এ ধারণাটি এখন গ্রহণযোগ্য নয়। সংবাদপত্রে প্রকাশিত কোনো সংবাদ যদি ইচ্ছাকৃতভাবে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়; সমাজে যদি ঘৃণা, বিদ্বেষ এবং বিভক্তি সৃষ্টি করে তাহলে তা ‘নো জার্নালিজম’। এটাকে অপসাংবাদিকতা বলা যাবে না, এটা এখন ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। অপসাংবাদিকতার গন্ডি এখন ছোট হয়ে এসেছে। কেউ যদি অসম্পূর্ণ তথ্য দেয়, একটি যথেষ্ট তথ্য যাচাই-বাছাই না করে দেয়, কিংবা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে দেয় সেটি অপসাংবাদিকতা। কিন্তু পরিকল্পিতভাবে নোংরামি, কুৎসা ছড়ানো, রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, কারও চরিত্রহনন অপসাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ ধরনের অপরাধীকে কখনো সাংবাদিক হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ‘সংবাদপত্র আক্রান্ত হয়েছে’, এমন কথাও এখন গ্রহণযোগ্য নয়। যেমন সম্প্রতি জার্মানিতে নাৎসিদের সমর্থন করে একটি লেখা প্রকাশের জন্য একটি ব্লগ নিষিদ্ধ করা হয়। ওই লেখককে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। কিন্তু জার্মান আদালত বলেন, ‘এটি সাংবাদিকতা নয়, সুনির্দিষ্ট অপরাধ’। একটি তথ্য প্রকাশের প্ল্যাটফরম যখন অপরাধ করে তখন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ কখনো স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর আঘাত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে না। এ কথাগুলো উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে মাতম শুরু হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রধান ফলকার টুর্কসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে যেন রীতিমতো হাহাকার করছেন। তাদের আর্তনাদের কারণ, একটি প্রভাবশালী সংবাদপত্রের একজন সংবাদকর্মীকে গ্রেফতার এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা। এ নিয়ে উদ্বেগের মিছিল শুরু হয়েছে। গত ২৬ মার্চ ওই সংবাদপত্র একটি সংবাদ কার্ড প্রকাশ করে। কার্ডে একটি সাত বছরের শিশুর উদ্ধৃতি দিয়ে লেখা হয় : ‘পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়ে কী করুম। বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস এবং চালের স্বাধীনতা লাগব।’ প্রকাশিত এ সংবাদ কার্ডের দুটি দিক রয়েছে। প্রথমত, সাত বছরের ওই শিশু এ কথা বলেছে কি না। দ্বিতীয়ত, কেউ স্বাধীনতাকে এভাবে কটাক্ষ করলেই এ ধরনের বক্তব্য কোনো দায়িত্বশীল গণমাধ্যম প্রকাশ করতে পারে কি না। প্রথম বিষয়টি যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব, শিশুটি (যার নাম আসলে জাকির নয় সবুজ) এ রকম কোনো কথা বলেনি। তাকে ১০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বুলি শিখিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেটি বলতে বলা হয়েছে। এখানে ওই রিপোর্টার এবং সংবাদপত্র দুটি অপরাধ করেছেন। যার একটিও সাংবাদিকতাসংক্রান্ত নয়। প্রথম অপরাধ, শিশু নিপীড়ন। শিশু অধিকার সনদে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, একটি শিশুকে প্রলোভন দিয়ে বা ভীতি প্রদর্শন করে কিছু করানো যাবে না। এটি নিপীড়ন, অপরাধ। ওই বহুল প্রচারিত পত্রিকাটি সেই অপরাধ করেছে। দ্বিতীয় অপরাধ হলো, মহান স্বাধীনতা দিবসে সংবাদপত্রটি স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এ ষড়যন্ত্রে তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। পত্রিকাটির পক্ষ থেকে যে দিনমজুরের কথা বলা হচ্ছে, তাকেও কল্পনার জগৎ থেকে বাস্তবতায় আনতে পারেনি পত্রিকাটি। ঘটনা ঘটানোর পর সংবাদপত্রটি আত্মপক্ষ সমর্থনে দুটি বিষয় উত্থাপন করেছে। প্রথমত, পত্রিকাটি বলছে দিনমজুর জাকিরের বদলে ভুলবশত তারা সবুজের ছবি ছেপেছে। দ্বিতীয়ত, ভুল দেখার ১৭ মিনিট পর তারা সংবাদ কার্ডটি নামিয়ে ফেলেছে। জাকিরের বদলে সবুজের ছবি ছাপা কি নিছক ভুল না ইচ্ছাকৃত? সংবাদপত্রটি এত দায়িত্বশীল দাবি করে, তাদের দক্ষ সম্পাদকীয় প্যানেল আছে। তাদের অগোচরে এ রকম একটি ‘ভুল’ কীভাবে হয়? দ্বিতীয়ত, দিনমজুর জাকির কোথায়? তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নিই তিনি এমন কথা বলেছেন তবু স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা এ রকম বক্তব্য কি প্রকাশযোগ্য? একজন দিনমজুর এ রকম কাব্যিক কথা বললে তো তা বিস্ময়কর বটে। পত্রিকাটি বলছে, কার্ড প্রকাশের ১৭ মিনিট পর এটি নামিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ওই কার্ড রাষ্ট্রবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যে সারা বিশ্বে প্রচার করে আমাদের রক্তে ভেজা পবিত্র স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করেছে, তা বন্ধে পত্রিকাটি কী করেছে? নাকি তারা পরিকল্পিতভাবে এ কা-টি করেছিল। বিজ্ঞ সংবাদকর্মী ও সুশীলে ঠাসা সংবাদপত্রটি জানত, শিশুকে দিয়ে লেখালে এটি দ্রুত পাঠকদের নজরে আসবে। ভাইরাল হবে। এ বক্তব্যটি আসলে শিশু সবুজ কিংবা দিনমজুর জাকির কারও নয়। এটি পত্রিকার সম্পাদকীয় বোর্ডের বক্তব্য। সম্পাদকের মস্তিষ্কপ্রসূত। তারা পরিকল্পিতভাবে এটি করিয়েছে। এ রকম ধারণার পেছনে কারণ হলো পত্রিকাটির অতীত আচরণ, সম্পাদকীয় নীতি এবং সংবাদ পরিবেশন ধরন। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে এক মারণাস্ত্র। প্রকাশনার পর থেকেই এই সংবাদপত্রের প্রধান লক্ষ্য ছিল বিরাজনীতিকরণ। গণতন্ত্রকে বিপন্ন করা। দেশের অগ্রগতি-উন্নয়নকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার ছড়িয়ে দেওয়া। পত্রিকাটি যাত্রা করেছিল আওয়ামী লীগ আমলে (১৯৯৮ সালে)। প্রকাশের পরই এরা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত প্রচারণা শুরু করেছিল। একের পর এক ভুল অসত্য সংবাদ ছাপিয়ে পত্রিকাটি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধই ঘোষণা করে। ২০০১ সালের অক্টোবরের নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। এ সময় পত্রিকাটি বিএনপির সমালোচনা করলেও জামায়াতের বিরুদ্ধে ছিল নীরব। ২০০৬ সাল থেকে পত্রিকাটির আসল চরিত্র উন্মোচিত হয়। বিরাজনীতিকরণের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নেয় পত্রিকাটি। শুরু করে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহনন। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতির বিরুদ্ধে তাদের মিথ্যা প্রচারণা অব্যাহত থাকে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর অনির্বাচিত সরকার আনার ক্ষেত্রে অন্যতম মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিল এ পত্রিকাটি। এর সঙ্গে ছিল তাদের সহযোগী একটি ইংরেজি দৈনিক। পত্রিকাটি এক-এগারোর সময় সাংবাদিকতা করেনি বরং অগণতান্ত্রিক ও অনির্বাচিত সরকারের লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করেছে। ওই পত্রিকার সম্পাদক ২০০৭ সালের ১১ জুন স্বনামে ‘দুই নেত্রীকে সরে দাঁড়াতে হবে’ শিরোনামে প্রথম পৃষ্ঠায় সম্পাদকীয় প্রকাশ করেন। কোনো সংবাদপত্র কি এভাবে রাজনৈতিক নেতাদের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশনা দিতে পারে? এটা কি সাংবাদিকতা? এটি ছিল এক-এগারো সরকারের মাইনাস ফরমুলা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা। এ পত্রিকার ঘাড়ে সওয়ার হয়ে সুশীলরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এ জন্য একের পর এক রাজনীতিবিদদের নিয়ে কুৎসিত, অরুচিকর ও মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেছিল সংবাদপত্র দুটি। এদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের সম্পর্কে ঘৃণা সৃষ্টি করা। এটা সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ সময় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আরেক ষড়যন্ত্রে মেতেছিল এই সংবাদপত্র দুটি। দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের খেলা শুরু করেছিল তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। আমাদের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখে বেসরকারি খাত। বেসরকারি উদ্যোক্তারা দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এক-এগারোর সময় ওই সংবাদপত্র দুটি আক্রমণ শুরু করে বেসরকারি খাতকে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখা বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শুরু করে গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার। এদের কারণেই বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ স্বনামধন্য বেশ কয়েকজন শিল্পোদ্যোক্তাকে গ্রেফতার করা হয়। অনেকে আত্মসম্মান রক্ষার্থে দেশের বাইরে অবস্থান করেন। ওই সময় এ সংবাদপত্র দুটি এক-এগারোর কিছু দুর্বৃত্তের চাঁদাবাজির হাতিয়ারে পরিণত হয়। বানোয়াট, অসত্য রিপোর্ট করে এ পত্রিকাটি দুটি ফাঁদ পাতত। আর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্বৃত্তরা ওইসব ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে লুণ্ঠন করত। এক-এগারোর সময় এভাবে বিভিন্ন ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয়েছে। এ পত্রিকা দুটির বিরুদ্ধে সে সময়ই চাঁদাবাজির মামলা হতে পারত। কিন্তু কেউ সাহস করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেনি। ওই যে তথাকথিত সাংবাদিকতার ঢালে তারা এক ধরনের দায়মুক্তি পেয়ে যাচ্ছে। এ দায়মুক্তি তারা সমস্ত অপকর্মেই গ্রহণ করেছে। সাংবাদিক হলেই যেন সাত খুন মাফ। বিচারের ঊর্ধ্বে। সাম্প্রতিক সময়ে বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা এ সংবাদপত্রটি আমাদের ধর্মীয় অনুভূতিতেও আঘাত করে পার পেয়েছে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে কটাক্ষ করে কার্টুন আঁকাও ছিল এদের রাষ্ট্রবিনাশী তৎপরতার একটি অংশ। তখনো ওই পত্রিকার সম্পাদক ‘তওবা’ করে নিজেকে বাঁচান, অথচ তার সহকর্মীদের জেলে পাঠিয়ে দেন। এ সময় তার নাম হয় ‘তওবা’ সম্পাদক। একই ধরনের কাপুরুষোচিত কা-টি ওই ‘জাতির বিবেক’ খ্যাত সম্পাদক এবারও করেছেন। সাংবাদিক জেলে, সম্পাদক বাইরে! এ পত্রিকাটি গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অশ্লীল গল্প লিখেও সাংবাদিকতা ও সংবাদপত্রকে কলঙ্কিত করে। ’৭১-এর পরাজিত শক্তি যেমন পরাজয় ভোলে না। নতুন করে প্রতিশোধ নেওয়ার ষড়যন্ত্র করে। এই সংবাদপত্র গোষ্ঠীও একাত্তরের ঘাতক-দালালদের মতোই। এক-এগারোর পরাজয়ের পর এরা আবার গণতন্ত্র ও অর্থনীতি ধ্বংসের নতুন মিশনে নামে। ২৬ মার্চের সংবাদ কার্ডটি কোনো বিচ্ছিন্ন সংবাদ নয়। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশবিরোধী যে তৎপরতায় সংবাদপত্রটি লিপ্ত, এ কার্ড তারই এক উদাহরণ। এটি যে রাষ্ট্রবিরোধী লাগাতার ষড়যন্ত্রের একটি অংশ তা বোঝা যায় গত এক যুগে এর কর্মকান্ডেই। এ সংবাদপত্রটিই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে প্রতিবেদন লিখেছিল ‘পদ্মা সেতু হবে না’। এ পত্রিকাটি লিখেছিল ‘বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে’। ব্যাংকিং খাতে ধস নামাতে এ সংবাদপত্রটি ‘ভয়ংকর সেপ্টেম্বর’-এর থ্রিলার কাহিনি লিখেছিল। ইসলামী ব্যাংক এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিরুদ্ধে এ সংবাদপত্রটি যা করেছে তা সাংবাদিকতা নয়। স্রেফ রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ। ব্যাংক জালিয়াতি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, এ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে, উন্নয়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে পত্রিকাটি। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের এক ভয়ংকর অস্ত্র। তাই আমার বিনীত অনুরোধ- প্লিজ, এটিকে সংবাদপত্র হিসেবে বিবেচনা করবেন না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কিংবা প্রেস কাউন্সিলের মতো প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত এবং অকার্যকর আইন এদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করে এদের আবার হিরো বানানোর চেষ্টা করবেন না। এরা শিশুর মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী। শিশুকে প্রলোভন দেখিয়ে এই সংবাদপত্র শিশু নিপীড়নের দায়ে অভিযুক্ত। শিশু নিপীড়নের দায়ে এদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে। এর আগেও শিশু আবরারকে এরা হত্যা করেছে। এ জন্য এরা চার্জশিটভুক্ত আসামি।

এরা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এরা যুদ্ধে নেমেছে। এদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দ-বিধির ১২৪ক প্রয়োগ করতে হবে। ব্যাংকিং খাতে ধস নামানোর অপরাধে এদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতির মামলা করতে হবে।

আর প্লিজ, এদের সাংবাদিক বলে এই পবিত্র পেশাকে অসম্মানিত করবেন না। এরা সাংবাদিক নয়, অপরাধী।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর