শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

মন্তব্য প্রতিবেদন

রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সাংবাদিকতা আমরা কাকে বলব? বিশ্বে সাংবাদিকতার স্বীকৃত, গ্রহণযোগ্য অনেক সংজ্ঞা রয়েছে। তবে এর মধ্যে আমার পছন্দের সংজ্ঞাটি এ রকম : ‘নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীনভাবে তথ্য জনগণকে জানানো’। নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীন তথ্য অনেক সময় সরকারের বিপক্ষে হতে পারে। সরকারের জন্য সমালোচনা তৈরি করতে পারে। কিন্তু সেই তথ্য যদি সঠিক এবং বস্তুনিষ্ঠ হয়, তাহলে তা প্রকাশ করাই সাংবাদিকতার কাজ। আর যদি তথ্যকে বিকৃত করে, রং মিশিয়ে প্রকাশ করা হয়, তথ্য যদি হয় পক্ষপাতপূর্ণ সে ক্ষেত্রে সেটি ‘অপসাংবাদিকতা’। আধুনিককালে সাংবাদিকতা, অপসাংবাদিকতার বাইরেও আরেকটি প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সেটি হলো গণমাধ্যমকে রাষ্ট্র এবং জনগণের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা। গণমাধ্যমকে যখন কোনো সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ব্যবহার করা হয় তখন তাকে বলা হয় ‘নো জার্নালিজম’। এ রকম কিছু সাংবাদিকতা এখন ফৌজদারি অপরাধ। সাংবাদিকতার প্রটেকশন তার জন্য প্রযোজ্য হয় না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের সব উন্নত দেশে এখন ‘নো জার্নালিজমকে’ অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। যেমন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গণমাধ্যম রাশিয়ার পক্ষে মত দিতে পারে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো গণমাধ্যম কমিউনিজমকে সমর্থন করতে পারে না। এর পক্ষে লেখালেখি কেউ করে না। কারণ এটি রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গণমাধ্যম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে না। জার্মানিতে নাৎসিকে সমর্থন করে কেউ সংবাদ প্রকাশ করলে সেটি সাংবাদিকতা কিংবা অপসাংবাদিকতা কোনোটা হিসেবেই বিবেচিত হয় না। এটাকে মনে করা হয় ঘৃণিত অপরাধ। তাই গণমাধ্যমে কোনো কিছু প্রকাশিত হলেই তা সাংবাদিকতা বা সংবাদ- এ ধারণাটি এখন গ্রহণযোগ্য নয়। সংবাদপত্রে প্রকাশিত কোনো সংবাদ যদি ইচ্ছাকৃতভাবে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়; সমাজে যদি ঘৃণা, বিদ্বেষ এবং বিভক্তি সৃষ্টি করে তাহলে তা ‘নো জার্নালিজম’। এটাকে অপসাংবাদিকতা বলা যাবে না, এটা এখন ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। অপসাংবাদিকতার গন্ডি এখন ছোট হয়ে এসেছে। কেউ যদি অসম্পূর্ণ তথ্য দেয়, একটি যথেষ্ট তথ্য যাচাই-বাছাই না করে দেয়, কিংবা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে দেয় সেটি অপসাংবাদিকতা। কিন্তু পরিকল্পিতভাবে নোংরামি, কুৎসা ছড়ানো, রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, কারও চরিত্রহনন অপসাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ ধরনের অপরাধীকে কখনো সাংবাদিক হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ‘সংবাদপত্র আক্রান্ত হয়েছে’, এমন কথাও এখন গ্রহণযোগ্য নয়। যেমন সম্প্রতি জার্মানিতে নাৎসিদের সমর্থন করে একটি লেখা প্রকাশের জন্য একটি ব্লগ নিষিদ্ধ করা হয়। ওই লেখককে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। কিন্তু জার্মান আদালত বলেন, ‘এটি সাংবাদিকতা নয়, সুনির্দিষ্ট অপরাধ’। একটি তথ্য প্রকাশের প্ল্যাটফরম যখন অপরাধ করে তখন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ কখনো স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর আঘাত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে না। এ কথাগুলো উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে মাতম শুরু হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রধান ফলকার টুর্কসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে যেন রীতিমতো হাহাকার করছেন। তাদের আর্তনাদের কারণ, একটি প্রভাবশালী সংবাদপত্রের একজন সংবাদকর্মীকে গ্রেফতার এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা। এ নিয়ে উদ্বেগের মিছিল শুরু হয়েছে। গত ২৬ মার্চ ওই সংবাদপত্র একটি সংবাদ কার্ড প্রকাশ করে। কার্ডে একটি সাত বছরের শিশুর উদ্ধৃতি দিয়ে লেখা হয় : ‘পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়ে কী করুম। বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস এবং চালের স্বাধীনতা লাগব।’ প্রকাশিত এ সংবাদ কার্ডের দুটি দিক রয়েছে। প্রথমত, সাত বছরের ওই শিশু এ কথা বলেছে কি না। দ্বিতীয়ত, কেউ স্বাধীনতাকে এভাবে কটাক্ষ করলেই এ ধরনের বক্তব্য কোনো দায়িত্বশীল গণমাধ্যম প্রকাশ করতে পারে কি না। প্রথম বিষয়টি যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব, শিশুটি (যার নাম আসলে জাকির নয় সবুজ) এ রকম কোনো কথা বলেনি। তাকে ১০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বুলি শিখিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেটি বলতে বলা হয়েছে। এখানে ওই রিপোর্টার এবং সংবাদপত্র দুটি অপরাধ করেছেন। যার একটিও সাংবাদিকতাসংক্রান্ত নয়। প্রথম অপরাধ, শিশু নিপীড়ন। শিশু অধিকার সনদে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, একটি শিশুকে প্রলোভন দিয়ে বা ভীতি প্রদর্শন করে কিছু করানো যাবে না। এটি নিপীড়ন, অপরাধ। ওই বহুল প্রচারিত পত্রিকাটি সেই অপরাধ করেছে। দ্বিতীয় অপরাধ হলো, মহান স্বাধীনতা দিবসে সংবাদপত্রটি স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এ ষড়যন্ত্রে তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। পত্রিকাটির পক্ষ থেকে যে দিনমজুরের কথা বলা হচ্ছে, তাকেও কল্পনার জগৎ থেকে বাস্তবতায় আনতে পারেনি পত্রিকাটি। ঘটনা ঘটানোর পর সংবাদপত্রটি আত্মপক্ষ সমর্থনে দুটি বিষয় উত্থাপন করেছে। প্রথমত, পত্রিকাটি বলছে দিনমজুর জাকিরের বদলে ভুলবশত তারা সবুজের ছবি ছেপেছে। দ্বিতীয়ত, ভুল দেখার ১৭ মিনিট পর তারা সংবাদ কার্ডটি নামিয়ে ফেলেছে। জাকিরের বদলে সবুজের ছবি ছাপা কি নিছক ভুল না ইচ্ছাকৃত? সংবাদপত্রটি এত দায়িত্বশীল দাবি করে, তাদের দক্ষ সম্পাদকীয় প্যানেল আছে। তাদের অগোচরে এ রকম একটি ‘ভুল’ কীভাবে হয়? দ্বিতীয়ত, দিনমজুর জাকির কোথায়? তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নিই তিনি এমন কথা বলেছেন তবু স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা এ রকম বক্তব্য কি প্রকাশযোগ্য? একজন দিনমজুর এ রকম কাব্যিক কথা বললে তো তা বিস্ময়কর বটে। পত্রিকাটি বলছে, কার্ড প্রকাশের ১৭ মিনিট পর এটি নামিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ওই কার্ড রাষ্ট্রবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যে সারা বিশ্বে প্রচার করে আমাদের রক্তে ভেজা পবিত্র স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করেছে, তা বন্ধে পত্রিকাটি কী করেছে? নাকি তারা পরিকল্পিতভাবে এ কা-টি করেছিল। বিজ্ঞ সংবাদকর্মী ও সুশীলে ঠাসা সংবাদপত্রটি জানত, শিশুকে দিয়ে লেখালে এটি দ্রুত পাঠকদের নজরে আসবে। ভাইরাল হবে। এ বক্তব্যটি আসলে শিশু সবুজ কিংবা দিনমজুর জাকির কারও নয়। এটি পত্রিকার সম্পাদকীয় বোর্ডের বক্তব্য। সম্পাদকের মস্তিষ্কপ্রসূত। তারা পরিকল্পিতভাবে এটি করিয়েছে। এ রকম ধারণার পেছনে কারণ হলো পত্রিকাটির অতীত আচরণ, সম্পাদকীয় নীতি এবং সংবাদ পরিবেশন ধরন। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে এক মারণাস্ত্র। প্রকাশনার পর থেকেই এই সংবাদপত্রের প্রধান লক্ষ্য ছিল বিরাজনীতিকরণ। গণতন্ত্রকে বিপন্ন করা। দেশের অগ্রগতি-উন্নয়নকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার ছড়িয়ে দেওয়া। পত্রিকাটি যাত্রা করেছিল আওয়ামী লীগ আমলে (১৯৯৮ সালে)। প্রকাশের পরই এরা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত প্রচারণা শুরু করেছিল। একের পর এক ভুল অসত্য সংবাদ ছাপিয়ে পত্রিকাটি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধই ঘোষণা করে। ২০০১ সালের অক্টোবরের নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। এ সময় পত্রিকাটি বিএনপির সমালোচনা করলেও জামায়াতের বিরুদ্ধে ছিল নীরব। ২০০৬ সাল থেকে পত্রিকাটির আসল চরিত্র উন্মোচিত হয়। বিরাজনীতিকরণের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নেয় পত্রিকাটি। শুরু করে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহনন। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতির বিরুদ্ধে তাদের মিথ্যা প্রচারণা অব্যাহত থাকে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর অনির্বাচিত সরকার আনার ক্ষেত্রে অন্যতম মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিল এ পত্রিকাটি। এর সঙ্গে ছিল তাদের সহযোগী একটি ইংরেজি দৈনিক। পত্রিকাটি এক-এগারোর সময় সাংবাদিকতা করেনি বরং অগণতান্ত্রিক ও অনির্বাচিত সরকারের লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করেছে। ওই পত্রিকার সম্পাদক ২০০৭ সালের ১১ জুন স্বনামে ‘দুই নেত্রীকে সরে দাঁড়াতে হবে’ শিরোনামে প্রথম পৃষ্ঠায় সম্পাদকীয় প্রকাশ করেন। কোনো সংবাদপত্র কি এভাবে রাজনৈতিক নেতাদের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশনা দিতে পারে? এটা কি সাংবাদিকতা? এটি ছিল এক-এগারো সরকারের মাইনাস ফরমুলা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা। এ পত্রিকার ঘাড়ে সওয়ার হয়ে সুশীলরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এ জন্য একের পর এক রাজনীতিবিদদের নিয়ে কুৎসিত, অরুচিকর ও মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেছিল সংবাদপত্র দুটি। এদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের সম্পর্কে ঘৃণা সৃষ্টি করা। এটা সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ সময় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আরেক ষড়যন্ত্রে মেতেছিল এই সংবাদপত্র দুটি। দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের খেলা শুরু করেছিল তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। আমাদের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখে বেসরকারি খাত। বেসরকারি উদ্যোক্তারা দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এক-এগারোর সময় ওই সংবাদপত্র দুটি আক্রমণ শুরু করে বেসরকারি খাতকে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখা বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শুরু করে গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার। এদের কারণেই বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ স্বনামধন্য বেশ কয়েকজন শিল্পোদ্যোক্তাকে গ্রেফতার করা হয়। অনেকে আত্মসম্মান রক্ষার্থে দেশের বাইরে অবস্থান করেন। ওই সময় এ সংবাদপত্র দুটি এক-এগারোর কিছু দুর্বৃত্তের চাঁদাবাজির হাতিয়ারে পরিণত হয়। বানোয়াট, অসত্য রিপোর্ট করে এ পত্রিকাটি দুটি ফাঁদ পাতত। আর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্বৃত্তরা ওইসব ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে লুণ্ঠন করত। এক-এগারোর সময় এভাবে বিভিন্ন ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয়েছে। এ পত্রিকা দুটির বিরুদ্ধে সে সময়ই চাঁদাবাজির মামলা হতে পারত। কিন্তু কেউ সাহস করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেনি। ওই যে তথাকথিত সাংবাদিকতার ঢালে তারা এক ধরনের দায়মুক্তি পেয়ে যাচ্ছে। এ দায়মুক্তি তারা সমস্ত অপকর্মেই গ্রহণ করেছে। সাংবাদিক হলেই যেন সাত খুন মাফ। বিচারের ঊর্ধ্বে। সাম্প্রতিক সময়ে বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা এ সংবাদপত্রটি আমাদের ধর্মীয় অনুভূতিতেও আঘাত করে পার পেয়েছে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে কটাক্ষ করে কার্টুন আঁকাও ছিল এদের রাষ্ট্রবিনাশী তৎপরতার একটি অংশ। তখনো ওই পত্রিকার সম্পাদক ‘তওবা’ করে নিজেকে বাঁচান, অথচ তার সহকর্মীদের জেলে পাঠিয়ে দেন। এ সময় তার নাম হয় ‘তওবা’ সম্পাদক। একই ধরনের কাপুরুষোচিত কা-টি ওই ‘জাতির বিবেক’ খ্যাত সম্পাদক এবারও করেছেন। সাংবাদিক জেলে, সম্পাদক বাইরে! এ পত্রিকাটি গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অশ্লীল গল্প লিখেও সাংবাদিকতা ও সংবাদপত্রকে কলঙ্কিত করে। ’৭১-এর পরাজিত শক্তি যেমন পরাজয় ভোলে না। নতুন করে প্রতিশোধ নেওয়ার ষড়যন্ত্র করে। এই সংবাদপত্র গোষ্ঠীও একাত্তরের ঘাতক-দালালদের মতোই। এক-এগারোর পরাজয়ের পর এরা আবার গণতন্ত্র ও অর্থনীতি ধ্বংসের নতুন মিশনে নামে। ২৬ মার্চের সংবাদ কার্ডটি কোনো বিচ্ছিন্ন সংবাদ নয়। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশবিরোধী যে তৎপরতায় সংবাদপত্রটি লিপ্ত, এ কার্ড তারই এক উদাহরণ। এটি যে রাষ্ট্রবিরোধী লাগাতার ষড়যন্ত্রের একটি অংশ তা বোঝা যায় গত এক যুগে এর কর্মকান্ডেই। এ সংবাদপত্রটিই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে প্রতিবেদন লিখেছিল ‘পদ্মা সেতু হবে না’। এ পত্রিকাটি লিখেছিল ‘বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে’। ব্যাংকিং খাতে ধস নামাতে এ সংবাদপত্রটি ‘ভয়ংকর সেপ্টেম্বর’-এর থ্রিলার কাহিনি লিখেছিল। ইসলামী ব্যাংক এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিরুদ্ধে এ সংবাদপত্রটি যা করেছে তা সাংবাদিকতা নয়। স্রেফ রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ। ব্যাংক জালিয়াতি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, এ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে, উন্নয়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে পত্রিকাটি। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের এক ভয়ংকর অস্ত্র। তাই আমার বিনীত অনুরোধ- প্লিজ, এটিকে সংবাদপত্র হিসেবে বিবেচনা করবেন না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কিংবা প্রেস কাউন্সিলের মতো প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত এবং অকার্যকর আইন এদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করে এদের আবার হিরো বানানোর চেষ্টা করবেন না। এরা শিশুর মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী। শিশুকে প্রলোভন দেখিয়ে এই সংবাদপত্র শিশু নিপীড়নের দায়ে অভিযুক্ত। শিশু নিপীড়নের দায়ে এদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে। এর আগেও শিশু আবরারকে এরা হত্যা করেছে। এ জন্য এরা চার্জশিটভুক্ত আসামি।

এরা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এরা যুদ্ধে নেমেছে। এদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দ-বিধির ১২৪ক প্রয়োগ করতে হবে। ব্যাংকিং খাতে ধস নামানোর অপরাধে এদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতির মামলা করতে হবে।

আর প্লিজ, এদের সাংবাদিক বলে এই পবিত্র পেশাকে অসম্মানিত করবেন না। এরা সাংবাদিক নয়, অপরাধী।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা