শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

মন্তব্য প্রতিবেদন

রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সাংবাদিকতা আমরা কাকে বলব? বিশ্বে সাংবাদিকতার স্বীকৃত, গ্রহণযোগ্য অনেক সংজ্ঞা রয়েছে। তবে এর মধ্যে আমার পছন্দের সংজ্ঞাটি এ রকম : ‘নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীনভাবে তথ্য জনগণকে জানানো’। নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীন তথ্য অনেক সময় সরকারের বিপক্ষে হতে পারে। সরকারের জন্য সমালোচনা তৈরি করতে পারে। কিন্তু সেই তথ্য যদি সঠিক এবং বস্তুনিষ্ঠ হয়, তাহলে তা প্রকাশ করাই সাংবাদিকতার কাজ। আর যদি তথ্যকে বিকৃত করে, রং মিশিয়ে প্রকাশ করা হয়, তথ্য যদি হয় পক্ষপাতপূর্ণ সে ক্ষেত্রে সেটি ‘অপসাংবাদিকতা’। আধুনিককালে সাংবাদিকতা, অপসাংবাদিকতার বাইরেও আরেকটি প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সেটি হলো গণমাধ্যমকে রাষ্ট্র এবং জনগণের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা। গণমাধ্যমকে যখন কোনো সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ব্যবহার করা হয় তখন তাকে বলা হয় ‘নো জার্নালিজম’। এ রকম কিছু সাংবাদিকতা এখন ফৌজদারি অপরাধ। সাংবাদিকতার প্রটেকশন তার জন্য প্রযোজ্য হয় না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের সব উন্নত দেশে এখন ‘নো জার্নালিজমকে’ অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। যেমন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গণমাধ্যম রাশিয়ার পক্ষে মত দিতে পারে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো গণমাধ্যম কমিউনিজমকে সমর্থন করতে পারে না। এর পক্ষে লেখালেখি কেউ করে না। কারণ এটি রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গণমাধ্যম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে না। জার্মানিতে নাৎসিকে সমর্থন করে কেউ সংবাদ প্রকাশ করলে সেটি সাংবাদিকতা কিংবা অপসাংবাদিকতা কোনোটা হিসেবেই বিবেচিত হয় না। এটাকে মনে করা হয় ঘৃণিত অপরাধ। তাই গণমাধ্যমে কোনো কিছু প্রকাশিত হলেই তা সাংবাদিকতা বা সংবাদ- এ ধারণাটি এখন গ্রহণযোগ্য নয়। সংবাদপত্রে প্রকাশিত কোনো সংবাদ যদি ইচ্ছাকৃতভাবে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়; সমাজে যদি ঘৃণা, বিদ্বেষ এবং বিভক্তি সৃষ্টি করে তাহলে তা ‘নো জার্নালিজম’। এটাকে অপসাংবাদিকতা বলা যাবে না, এটা এখন ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। অপসাংবাদিকতার গন্ডি এখন ছোট হয়ে এসেছে। কেউ যদি অসম্পূর্ণ তথ্য দেয়, একটি যথেষ্ট তথ্য যাচাই-বাছাই না করে দেয়, কিংবা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে দেয় সেটি অপসাংবাদিকতা। কিন্তু পরিকল্পিতভাবে নোংরামি, কুৎসা ছড়ানো, রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, কারও চরিত্রহনন অপসাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ ধরনের অপরাধীকে কখনো সাংবাদিক হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ‘সংবাদপত্র আক্রান্ত হয়েছে’, এমন কথাও এখন গ্রহণযোগ্য নয়। যেমন সম্প্রতি জার্মানিতে নাৎসিদের সমর্থন করে একটি লেখা প্রকাশের জন্য একটি ব্লগ নিষিদ্ধ করা হয়। ওই লেখককে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। কিন্তু জার্মান আদালত বলেন, ‘এটি সাংবাদিকতা নয়, সুনির্দিষ্ট অপরাধ’। একটি তথ্য প্রকাশের প্ল্যাটফরম যখন অপরাধ করে তখন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ কখনো স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর আঘাত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে না। এ কথাগুলো উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে মাতম শুরু হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রধান ফলকার টুর্কসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে যেন রীতিমতো হাহাকার করছেন। তাদের আর্তনাদের কারণ, একটি প্রভাবশালী সংবাদপত্রের একজন সংবাদকর্মীকে গ্রেফতার এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা। এ নিয়ে উদ্বেগের মিছিল শুরু হয়েছে। গত ২৬ মার্চ ওই সংবাদপত্র একটি সংবাদ কার্ড প্রকাশ করে। কার্ডে একটি সাত বছরের শিশুর উদ্ধৃতি দিয়ে লেখা হয় : ‘পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়ে কী করুম। বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস এবং চালের স্বাধীনতা লাগব।’ প্রকাশিত এ সংবাদ কার্ডের দুটি দিক রয়েছে। প্রথমত, সাত বছরের ওই শিশু এ কথা বলেছে কি না। দ্বিতীয়ত, কেউ স্বাধীনতাকে এভাবে কটাক্ষ করলেই এ ধরনের বক্তব্য কোনো দায়িত্বশীল গণমাধ্যম প্রকাশ করতে পারে কি না। প্রথম বিষয়টি যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব, শিশুটি (যার নাম আসলে জাকির নয় সবুজ) এ রকম কোনো কথা বলেনি। তাকে ১০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বুলি শিখিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেটি বলতে বলা হয়েছে। এখানে ওই রিপোর্টার এবং সংবাদপত্র দুটি অপরাধ করেছেন। যার একটিও সাংবাদিকতাসংক্রান্ত নয়। প্রথম অপরাধ, শিশু নিপীড়ন। শিশু অধিকার সনদে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, একটি শিশুকে প্রলোভন দিয়ে বা ভীতি প্রদর্শন করে কিছু করানো যাবে না। এটি নিপীড়ন, অপরাধ। ওই বহুল প্রচারিত পত্রিকাটি সেই অপরাধ করেছে। দ্বিতীয় অপরাধ হলো, মহান স্বাধীনতা দিবসে সংবাদপত্রটি স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এ ষড়যন্ত্রে তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। পত্রিকাটির পক্ষ থেকে যে দিনমজুরের কথা বলা হচ্ছে, তাকেও কল্পনার জগৎ থেকে বাস্তবতায় আনতে পারেনি পত্রিকাটি। ঘটনা ঘটানোর পর সংবাদপত্রটি আত্মপক্ষ সমর্থনে দুটি বিষয় উত্থাপন করেছে। প্রথমত, পত্রিকাটি বলছে দিনমজুর জাকিরের বদলে ভুলবশত তারা সবুজের ছবি ছেপেছে। দ্বিতীয়ত, ভুল দেখার ১৭ মিনিট পর তারা সংবাদ কার্ডটি নামিয়ে ফেলেছে। জাকিরের বদলে সবুজের ছবি ছাপা কি নিছক ভুল না ইচ্ছাকৃত? সংবাদপত্রটি এত দায়িত্বশীল দাবি করে, তাদের দক্ষ সম্পাদকীয় প্যানেল আছে। তাদের অগোচরে এ রকম একটি ‘ভুল’ কীভাবে হয়? দ্বিতীয়ত, দিনমজুর জাকির কোথায়? তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নিই তিনি এমন কথা বলেছেন তবু স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা এ রকম বক্তব্য কি প্রকাশযোগ্য? একজন দিনমজুর এ রকম কাব্যিক কথা বললে তো তা বিস্ময়কর বটে। পত্রিকাটি বলছে, কার্ড প্রকাশের ১৭ মিনিট পর এটি নামিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ওই কার্ড রাষ্ট্রবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যে সারা বিশ্বে প্রচার করে আমাদের রক্তে ভেজা পবিত্র স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করেছে, তা বন্ধে পত্রিকাটি কী করেছে? নাকি তারা পরিকল্পিতভাবে এ কা-টি করেছিল। বিজ্ঞ সংবাদকর্মী ও সুশীলে ঠাসা সংবাদপত্রটি জানত, শিশুকে দিয়ে লেখালে এটি দ্রুত পাঠকদের নজরে আসবে। ভাইরাল হবে। এ বক্তব্যটি আসলে শিশু সবুজ কিংবা দিনমজুর জাকির কারও নয়। এটি পত্রিকার সম্পাদকীয় বোর্ডের বক্তব্য। সম্পাদকের মস্তিষ্কপ্রসূত। তারা পরিকল্পিতভাবে এটি করিয়েছে। এ রকম ধারণার পেছনে কারণ হলো পত্রিকাটির অতীত আচরণ, সম্পাদকীয় নীতি এবং সংবাদ পরিবেশন ধরন। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে এক মারণাস্ত্র। প্রকাশনার পর থেকেই এই সংবাদপত্রের প্রধান লক্ষ্য ছিল বিরাজনীতিকরণ। গণতন্ত্রকে বিপন্ন করা। দেশের অগ্রগতি-উন্নয়নকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার ছড়িয়ে দেওয়া। পত্রিকাটি যাত্রা করেছিল আওয়ামী লীগ আমলে (১৯৯৮ সালে)। প্রকাশের পরই এরা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত প্রচারণা শুরু করেছিল। একের পর এক ভুল অসত্য সংবাদ ছাপিয়ে পত্রিকাটি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধই ঘোষণা করে। ২০০১ সালের অক্টোবরের নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। এ সময় পত্রিকাটি বিএনপির সমালোচনা করলেও জামায়াতের বিরুদ্ধে ছিল নীরব। ২০০৬ সাল থেকে পত্রিকাটির আসল চরিত্র উন্মোচিত হয়। বিরাজনীতিকরণের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নেয় পত্রিকাটি। শুরু করে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহনন। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতির বিরুদ্ধে তাদের মিথ্যা প্রচারণা অব্যাহত থাকে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর অনির্বাচিত সরকার আনার ক্ষেত্রে অন্যতম মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিল এ পত্রিকাটি। এর সঙ্গে ছিল তাদের সহযোগী একটি ইংরেজি দৈনিক। পত্রিকাটি এক-এগারোর সময় সাংবাদিকতা করেনি বরং অগণতান্ত্রিক ও অনির্বাচিত সরকারের লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করেছে। ওই পত্রিকার সম্পাদক ২০০৭ সালের ১১ জুন স্বনামে ‘দুই নেত্রীকে সরে দাঁড়াতে হবে’ শিরোনামে প্রথম পৃষ্ঠায় সম্পাদকীয় প্রকাশ করেন। কোনো সংবাদপত্র কি এভাবে রাজনৈতিক নেতাদের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশনা দিতে পারে? এটা কি সাংবাদিকতা? এটি ছিল এক-এগারো সরকারের মাইনাস ফরমুলা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা। এ পত্রিকার ঘাড়ে সওয়ার হয়ে সুশীলরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এ জন্য একের পর এক রাজনীতিবিদদের নিয়ে কুৎসিত, অরুচিকর ও মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেছিল সংবাদপত্র দুটি। এদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের সম্পর্কে ঘৃণা সৃষ্টি করা। এটা সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ সময় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আরেক ষড়যন্ত্রে মেতেছিল এই সংবাদপত্র দুটি। দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের খেলা শুরু করেছিল তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। আমাদের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখে বেসরকারি খাত। বেসরকারি উদ্যোক্তারা দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এক-এগারোর সময় ওই সংবাদপত্র দুটি আক্রমণ শুরু করে বেসরকারি খাতকে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখা বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শুরু করে গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার। এদের কারণেই বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ স্বনামধন্য বেশ কয়েকজন শিল্পোদ্যোক্তাকে গ্রেফতার করা হয়। অনেকে আত্মসম্মান রক্ষার্থে দেশের বাইরে অবস্থান করেন। ওই সময় এ সংবাদপত্র দুটি এক-এগারোর কিছু দুর্বৃত্তের চাঁদাবাজির হাতিয়ারে পরিণত হয়। বানোয়াট, অসত্য রিপোর্ট করে এ পত্রিকাটি দুটি ফাঁদ পাতত। আর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্বৃত্তরা ওইসব ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে লুণ্ঠন করত। এক-এগারোর সময় এভাবে বিভিন্ন ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয়েছে। এ পত্রিকা দুটির বিরুদ্ধে সে সময়ই চাঁদাবাজির মামলা হতে পারত। কিন্তু কেউ সাহস করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেনি। ওই যে তথাকথিত সাংবাদিকতার ঢালে তারা এক ধরনের দায়মুক্তি পেয়ে যাচ্ছে। এ দায়মুক্তি তারা সমস্ত অপকর্মেই গ্রহণ করেছে। সাংবাদিক হলেই যেন সাত খুন মাফ। বিচারের ঊর্ধ্বে। সাম্প্রতিক সময়ে বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা এ সংবাদপত্রটি আমাদের ধর্মীয় অনুভূতিতেও আঘাত করে পার পেয়েছে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে কটাক্ষ করে কার্টুন আঁকাও ছিল এদের রাষ্ট্রবিনাশী তৎপরতার একটি অংশ। তখনো ওই পত্রিকার সম্পাদক ‘তওবা’ করে নিজেকে বাঁচান, অথচ তার সহকর্মীদের জেলে পাঠিয়ে দেন। এ সময় তার নাম হয় ‘তওবা’ সম্পাদক। একই ধরনের কাপুরুষোচিত কা-টি ওই ‘জাতির বিবেক’ খ্যাত সম্পাদক এবারও করেছেন। সাংবাদিক জেলে, সম্পাদক বাইরে! এ পত্রিকাটি গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অশ্লীল গল্প লিখেও সাংবাদিকতা ও সংবাদপত্রকে কলঙ্কিত করে। ’৭১-এর পরাজিত শক্তি যেমন পরাজয় ভোলে না। নতুন করে প্রতিশোধ নেওয়ার ষড়যন্ত্র করে। এই সংবাদপত্র গোষ্ঠীও একাত্তরের ঘাতক-দালালদের মতোই। এক-এগারোর পরাজয়ের পর এরা আবার গণতন্ত্র ও অর্থনীতি ধ্বংসের নতুন মিশনে নামে। ২৬ মার্চের সংবাদ কার্ডটি কোনো বিচ্ছিন্ন সংবাদ নয়। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশবিরোধী যে তৎপরতায় সংবাদপত্রটি লিপ্ত, এ কার্ড তারই এক উদাহরণ। এটি যে রাষ্ট্রবিরোধী লাগাতার ষড়যন্ত্রের একটি অংশ তা বোঝা যায় গত এক যুগে এর কর্মকান্ডেই। এ সংবাদপত্রটিই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে প্রতিবেদন লিখেছিল ‘পদ্মা সেতু হবে না’। এ পত্রিকাটি লিখেছিল ‘বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে’। ব্যাংকিং খাতে ধস নামাতে এ সংবাদপত্রটি ‘ভয়ংকর সেপ্টেম্বর’-এর থ্রিলার কাহিনি লিখেছিল। ইসলামী ব্যাংক এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিরুদ্ধে এ সংবাদপত্রটি যা করেছে তা সাংবাদিকতা নয়। স্রেফ রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ। ব্যাংক জালিয়াতি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, এ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে, উন্নয়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে পত্রিকাটি। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের এক ভয়ংকর অস্ত্র। তাই আমার বিনীত অনুরোধ- প্লিজ, এটিকে সংবাদপত্র হিসেবে বিবেচনা করবেন না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কিংবা প্রেস কাউন্সিলের মতো প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত এবং অকার্যকর আইন এদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করে এদের আবার হিরো বানানোর চেষ্টা করবেন না। এরা শিশুর মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী। শিশুকে প্রলোভন দেখিয়ে এই সংবাদপত্র শিশু নিপীড়নের দায়ে অভিযুক্ত। শিশু নিপীড়নের দায়ে এদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে। এর আগেও শিশু আবরারকে এরা হত্যা করেছে। এ জন্য এরা চার্জশিটভুক্ত আসামি।

এরা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এরা যুদ্ধে নেমেছে। এদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দ-বিধির ১২৪ক প্রয়োগ করতে হবে। ব্যাংকিং খাতে ধস নামানোর অপরাধে এদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতির মামলা করতে হবে।

আর প্লিজ, এদের সাংবাদিক বলে এই পবিত্র পেশাকে অসম্মানিত করবেন না। এরা সাংবাদিক নয়, অপরাধী।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা