শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

মন্তব্য প্রতিবেদন

রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ

সাংবাদিকতা আমরা কাকে বলব? বিশ্বে সাংবাদিকতার স্বীকৃত, গ্রহণযোগ্য অনেক সংজ্ঞা রয়েছে। তবে এর মধ্যে আমার পছন্দের সংজ্ঞাটি এ রকম : ‘নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীনভাবে তথ্য জনগণকে জানানো’। নির্মোহ এবং পক্ষপাতহীন তথ্য অনেক সময় সরকারের বিপক্ষে হতে পারে। সরকারের জন্য সমালোচনা তৈরি করতে পারে। কিন্তু সেই তথ্য যদি সঠিক এবং বস্তুনিষ্ঠ হয়, তাহলে তা প্রকাশ করাই সাংবাদিকতার কাজ। আর যদি তথ্যকে বিকৃত করে, রং মিশিয়ে প্রকাশ করা হয়, তথ্য যদি হয় পক্ষপাতপূর্ণ সে ক্ষেত্রে সেটি ‘অপসাংবাদিকতা’। আধুনিককালে সাংবাদিকতা, অপসাংবাদিকতার বাইরেও আরেকটি প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সেটি হলো গণমাধ্যমকে রাষ্ট্র এবং জনগণের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা। গণমাধ্যমকে যখন কোনো সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ব্যবহার করা হয় তখন তাকে বলা হয় ‘নো জার্নালিজম’। এ রকম কিছু সাংবাদিকতা এখন ফৌজদারি অপরাধ। সাংবাদিকতার প্রটেকশন তার জন্য প্রযোজ্য হয় না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের সব উন্নত দেশে এখন ‘নো জার্নালিজমকে’ অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। যেমন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গণমাধ্যম রাশিয়ার পক্ষে মত দিতে পারে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো গণমাধ্যম কমিউনিজমকে সমর্থন করতে পারে না। এর পক্ষে লেখালেখি কেউ করে না। কারণ এটি রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গণমাধ্যম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে না। জার্মানিতে নাৎসিকে সমর্থন করে কেউ সংবাদ প্রকাশ করলে সেটি সাংবাদিকতা কিংবা অপসাংবাদিকতা কোনোটা হিসেবেই বিবেচিত হয় না। এটাকে মনে করা হয় ঘৃণিত অপরাধ। তাই গণমাধ্যমে কোনো কিছু প্রকাশিত হলেই তা সাংবাদিকতা বা সংবাদ- এ ধারণাটি এখন গ্রহণযোগ্য নয়। সংবাদপত্রে প্রকাশিত কোনো সংবাদ যদি ইচ্ছাকৃতভাবে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়; সমাজে যদি ঘৃণা, বিদ্বেষ এবং বিভক্তি সৃষ্টি করে তাহলে তা ‘নো জার্নালিজম’। এটাকে অপসাংবাদিকতা বলা যাবে না, এটা এখন ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। অপসাংবাদিকতার গন্ডি এখন ছোট হয়ে এসেছে। কেউ যদি অসম্পূর্ণ তথ্য দেয়, একটি যথেষ্ট তথ্য যাচাই-বাছাই না করে দেয়, কিংবা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে দেয় সেটি অপসাংবাদিকতা। কিন্তু পরিকল্পিতভাবে নোংরামি, কুৎসা ছড়ানো, রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, কারও চরিত্রহনন অপসাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ ধরনের অপরাধীকে কখনো সাংবাদিক হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ‘সংবাদপত্র আক্রান্ত হয়েছে’, এমন কথাও এখন গ্রহণযোগ্য নয়। যেমন সম্প্রতি জার্মানিতে নাৎসিদের সমর্থন করে একটি লেখা প্রকাশের জন্য একটি ব্লগ নিষিদ্ধ করা হয়। ওই লেখককে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। কিন্তু জার্মান আদালত বলেন, ‘এটি সাংবাদিকতা নয়, সুনির্দিষ্ট অপরাধ’। একটি তথ্য প্রকাশের প্ল্যাটফরম যখন অপরাধ করে তখন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ কখনো স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর আঘাত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে না। এ কথাগুলো উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে মাতম শুরু হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রধান ফলকার টুর্কসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে যেন রীতিমতো হাহাকার করছেন। তাদের আর্তনাদের কারণ, একটি প্রভাবশালী সংবাদপত্রের একজন সংবাদকর্মীকে গ্রেফতার এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা। এ নিয়ে উদ্বেগের মিছিল শুরু হয়েছে। গত ২৬ মার্চ ওই সংবাদপত্র একটি সংবাদ কার্ড প্রকাশ করে। কার্ডে একটি সাত বছরের শিশুর উদ্ধৃতি দিয়ে লেখা হয় : ‘পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়ে কী করুম। বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস এবং চালের স্বাধীনতা লাগব।’ প্রকাশিত এ সংবাদ কার্ডের দুটি দিক রয়েছে। প্রথমত, সাত বছরের ওই শিশু এ কথা বলেছে কি না। দ্বিতীয়ত, কেউ স্বাধীনতাকে এভাবে কটাক্ষ করলেই এ ধরনের বক্তব্য কোনো দায়িত্বশীল গণমাধ্যম প্রকাশ করতে পারে কি না। প্রথম বিষয়টি যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব, শিশুটি (যার নাম আসলে জাকির নয় সবুজ) এ রকম কোনো কথা বলেনি। তাকে ১০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বুলি শিখিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেটি বলতে বলা হয়েছে। এখানে ওই রিপোর্টার এবং সংবাদপত্র দুটি অপরাধ করেছেন। যার একটিও সাংবাদিকতাসংক্রান্ত নয়। প্রথম অপরাধ, শিশু নিপীড়ন। শিশু অধিকার সনদে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, একটি শিশুকে প্রলোভন দিয়ে বা ভীতি প্রদর্শন করে কিছু করানো যাবে না। এটি নিপীড়ন, অপরাধ। ওই বহুল প্রচারিত পত্রিকাটি সেই অপরাধ করেছে। দ্বিতীয় অপরাধ হলো, মহান স্বাধীনতা দিবসে সংবাদপত্রটি স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এ ষড়যন্ত্রে তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। পত্রিকাটির পক্ষ থেকে যে দিনমজুরের কথা বলা হচ্ছে, তাকেও কল্পনার জগৎ থেকে বাস্তবতায় আনতে পারেনি পত্রিকাটি। ঘটনা ঘটানোর পর সংবাদপত্রটি আত্মপক্ষ সমর্থনে দুটি বিষয় উত্থাপন করেছে। প্রথমত, পত্রিকাটি বলছে দিনমজুর জাকিরের বদলে ভুলবশত তারা সবুজের ছবি ছেপেছে। দ্বিতীয়ত, ভুল দেখার ১৭ মিনিট পর তারা সংবাদ কার্ডটি নামিয়ে ফেলেছে। জাকিরের বদলে সবুজের ছবি ছাপা কি নিছক ভুল না ইচ্ছাকৃত? সংবাদপত্রটি এত দায়িত্বশীল দাবি করে, তাদের দক্ষ সম্পাদকীয় প্যানেল আছে। তাদের অগোচরে এ রকম একটি ‘ভুল’ কীভাবে হয়? দ্বিতীয়ত, দিনমজুর জাকির কোথায়? তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নিই তিনি এমন কথা বলেছেন তবু স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা এ রকম বক্তব্য কি প্রকাশযোগ্য? একজন দিনমজুর এ রকম কাব্যিক কথা বললে তো তা বিস্ময়কর বটে। পত্রিকাটি বলছে, কার্ড প্রকাশের ১৭ মিনিট পর এটি নামিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ওই কার্ড রাষ্ট্রবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যে সারা বিশ্বে প্রচার করে আমাদের রক্তে ভেজা পবিত্র স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করেছে, তা বন্ধে পত্রিকাটি কী করেছে? নাকি তারা পরিকল্পিতভাবে এ কা-টি করেছিল। বিজ্ঞ সংবাদকর্মী ও সুশীলে ঠাসা সংবাদপত্রটি জানত, শিশুকে দিয়ে লেখালে এটি দ্রুত পাঠকদের নজরে আসবে। ভাইরাল হবে। এ বক্তব্যটি আসলে শিশু সবুজ কিংবা দিনমজুর জাকির কারও নয়। এটি পত্রিকার সম্পাদকীয় বোর্ডের বক্তব্য। সম্পাদকের মস্তিষ্কপ্রসূত। তারা পরিকল্পিতভাবে এটি করিয়েছে। এ রকম ধারণার পেছনে কারণ হলো পত্রিকাটির অতীত আচরণ, সম্পাদকীয় নীতি এবং সংবাদ পরিবেশন ধরন। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে এক মারণাস্ত্র। প্রকাশনার পর থেকেই এই সংবাদপত্রের প্রধান লক্ষ্য ছিল বিরাজনীতিকরণ। গণতন্ত্রকে বিপন্ন করা। দেশের অগ্রগতি-উন্নয়নকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার ছড়িয়ে দেওয়া। পত্রিকাটি যাত্রা করেছিল আওয়ামী লীগ আমলে (১৯৯৮ সালে)। প্রকাশের পরই এরা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত প্রচারণা শুরু করেছিল। একের পর এক ভুল অসত্য সংবাদ ছাপিয়ে পত্রিকাটি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধই ঘোষণা করে। ২০০১ সালের অক্টোবরের নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। এ সময় পত্রিকাটি বিএনপির সমালোচনা করলেও জামায়াতের বিরুদ্ধে ছিল নীরব। ২০০৬ সাল থেকে পত্রিকাটির আসল চরিত্র উন্মোচিত হয়। বিরাজনীতিকরণের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নেয় পত্রিকাটি। শুরু করে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহনন। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতির বিরুদ্ধে তাদের মিথ্যা প্রচারণা অব্যাহত থাকে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর অনির্বাচিত সরকার আনার ক্ষেত্রে অন্যতম মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিল এ পত্রিকাটি। এর সঙ্গে ছিল তাদের সহযোগী একটি ইংরেজি দৈনিক। পত্রিকাটি এক-এগারোর সময় সাংবাদিকতা করেনি বরং অগণতান্ত্রিক ও অনির্বাচিত সরকারের লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করেছে। ওই পত্রিকার সম্পাদক ২০০৭ সালের ১১ জুন স্বনামে ‘দুই নেত্রীকে সরে দাঁড়াতে হবে’ শিরোনামে প্রথম পৃষ্ঠায় সম্পাদকীয় প্রকাশ করেন। কোনো সংবাদপত্র কি এভাবে রাজনৈতিক নেতাদের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশনা দিতে পারে? এটা কি সাংবাদিকতা? এটি ছিল এক-এগারো সরকারের মাইনাস ফরমুলা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা। এ পত্রিকার ঘাড়ে সওয়ার হয়ে সুশীলরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এ জন্য একের পর এক রাজনীতিবিদদের নিয়ে কুৎসিত, অরুচিকর ও মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেছিল সংবাদপত্র দুটি। এদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল জনগণের মধ্যে রাজনীতিবিদদের সম্পর্কে ঘৃণা সৃষ্টি করা। এটা সাংবাদিকতা নয়, অপরাধ। এ সময় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আরেক ষড়যন্ত্রে মেতেছিল এই সংবাদপত্র দুটি। দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের খেলা শুরু করেছিল তারা সংবাদপত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। আমাদের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখে বেসরকারি খাত। বেসরকারি উদ্যোক্তারা দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এক-এগারোর সময় ওই সংবাদপত্র দুটি আক্রমণ শুরু করে বেসরকারি খাতকে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখা বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শুরু করে গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার। এদের কারণেই বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ স্বনামধন্য বেশ কয়েকজন শিল্পোদ্যোক্তাকে গ্রেফতার করা হয়। অনেকে আত্মসম্মান রক্ষার্থে দেশের বাইরে অবস্থান করেন। ওই সময় এ সংবাদপত্র দুটি এক-এগারোর কিছু দুর্বৃত্তের চাঁদাবাজির হাতিয়ারে পরিণত হয়। বানোয়াট, অসত্য রিপোর্ট করে এ পত্রিকাটি দুটি ফাঁদ পাতত। আর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্বৃত্তরা ওইসব ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে লুণ্ঠন করত। এক-এগারোর সময় এভাবে বিভিন্ন ব্যবসা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয়েছে। এ পত্রিকা দুটির বিরুদ্ধে সে সময়ই চাঁদাবাজির মামলা হতে পারত। কিন্তু কেউ সাহস করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেনি। ওই যে তথাকথিত সাংবাদিকতার ঢালে তারা এক ধরনের দায়মুক্তি পেয়ে যাচ্ছে। এ দায়মুক্তি তারা সমস্ত অপকর্মেই গ্রহণ করেছে। সাংবাদিক হলেই যেন সাত খুন মাফ। বিচারের ঊর্ধ্বে। সাম্প্রতিক সময়ে বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা এ সংবাদপত্রটি আমাদের ধর্মীয় অনুভূতিতেও আঘাত করে পার পেয়েছে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে কটাক্ষ করে কার্টুন আঁকাও ছিল এদের রাষ্ট্রবিনাশী তৎপরতার একটি অংশ। তখনো ওই পত্রিকার সম্পাদক ‘তওবা’ করে নিজেকে বাঁচান, অথচ তার সহকর্মীদের জেলে পাঠিয়ে দেন। এ সময় তার নাম হয় ‘তওবা’ সম্পাদক। একই ধরনের কাপুরুষোচিত কা-টি ওই ‘জাতির বিবেক’ খ্যাত সম্পাদক এবারও করেছেন। সাংবাদিক জেলে, সম্পাদক বাইরে! এ পত্রিকাটি গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অশ্লীল গল্প লিখেও সাংবাদিকতা ও সংবাদপত্রকে কলঙ্কিত করে। ’৭১-এর পরাজিত শক্তি যেমন পরাজয় ভোলে না। নতুন করে প্রতিশোধ নেওয়ার ষড়যন্ত্র করে। এই সংবাদপত্র গোষ্ঠীও একাত্তরের ঘাতক-দালালদের মতোই। এক-এগারোর পরাজয়ের পর এরা আবার গণতন্ত্র ও অর্থনীতি ধ্বংসের নতুন মিশনে নামে। ২৬ মার্চের সংবাদ কার্ডটি কোনো বিচ্ছিন্ন সংবাদ নয়। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশবিরোধী যে তৎপরতায় সংবাদপত্রটি লিপ্ত, এ কার্ড তারই এক উদাহরণ। এটি যে রাষ্ট্রবিরোধী লাগাতার ষড়যন্ত্রের একটি অংশ তা বোঝা যায় গত এক যুগে এর কর্মকান্ডেই। এ সংবাদপত্রটিই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে প্রতিবেদন লিখেছিল ‘পদ্মা সেতু হবে না’। এ পত্রিকাটি লিখেছিল ‘বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে’। ব্যাংকিং খাতে ধস নামাতে এ সংবাদপত্রটি ‘ভয়ংকর সেপ্টেম্বর’-এর থ্রিলার কাহিনি লিখেছিল। ইসলামী ব্যাংক এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিরুদ্ধে এ সংবাদপত্রটি যা করেছে তা সাংবাদিকতা নয়। স্রেফ রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ। ব্যাংক জালিয়াতি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, এ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে, উন্নয়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে পত্রিকাটি। এটি আসলে সংবাদপত্র নয়, রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের এক ভয়ংকর অস্ত্র। তাই আমার বিনীত অনুরোধ- প্লিজ, এটিকে সংবাদপত্র হিসেবে বিবেচনা করবেন না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কিংবা প্রেস কাউন্সিলের মতো প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত এবং অকার্যকর আইন এদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করে এদের আবার হিরো বানানোর চেষ্টা করবেন না। এরা শিশুর মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী। শিশুকে প্রলোভন দেখিয়ে এই সংবাদপত্র শিশু নিপীড়নের দায়ে অভিযুক্ত। শিশু নিপীড়নের দায়ে এদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে। এর আগেও শিশু আবরারকে এরা হত্যা করেছে। এ জন্য এরা চার্জশিটভুক্ত আসামি।

এরা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এরা যুদ্ধে নেমেছে। এদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দ-বিধির ১২৪ক প্রয়োগ করতে হবে। ব্যাংকিং খাতে ধস নামানোর অপরাধে এদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতির মামলা করতে হবে।

আর প্লিজ, এদের সাংবাদিক বলে এই পবিত্র পেশাকে অসম্মানিত করবেন না। এরা সাংবাদিক নয়, অপরাধী।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন