শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বদরের যুদ্ধ ও আমাদের শিক্ষা

মুফতি আমজাদ হোসাইন হেলালী
Not defined
বদরের যুদ্ধ ও আমাদের শিক্ষা

আল্লাহতায়ালা বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত বিশ্বনবী রহমাতুল্লিল আলামিন হজরত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুওয়ত ও রিসালাত প্রকাশ করেন পবিত্র রমজান মাসেই। তিনি রমজান মাসেই নাজিল করেন পবিত্র কোরআন এবং এই মাসের ১৭ তারিখ অর্থাৎ ১৭ রমজান ঐতিহাসিক বদর প্রান্তরে আত্মরক্ষা ও প্রতিরক্ষামূলক বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়। আজ সেই ১৭ রমজান। বদর একটি ইতিহাস। বদরের ঐতিহাসিক ময়দানে আজও প্রতি বছর হাজারো হাজি সাহেবের আগমন ঘটে। তারা রহমতে আলম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্মৃতিবিজড়িত স্থানগুলো দেখে নিজেদের চক্ষু শীতল করেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দোয়া কবুলের স্থান দেখে আল্লাহর কাছে দোয়া করে করেন। দ্বিতীয় হিজরি সনে রমজান মাসের ১৭ তারিখে বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়। বদরের বিজয়ের ১৩ দিন পর ১ শাওয়াল প্রথম ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপন করা হয় এবং ১০ জিলহজ ঈদুল আজহা পালন করা হয়। সব নবী-রসুলগণ সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ের বাণীর দাওয়াত দিয়েছেন অহিংস পন্থায়। আমাদের নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও সেই সুন্দর-সঠিক পদ্ধতিতে ইসলামের বাণীর দাওয়াত দিচ্ছিলেন। কিন্তু তখন মক্কার কিছু কাফির ও মুশরিক এই শান্তির বাণী প্রচারে অশান্তির সৃষ্টি করে। তিন বছর আল্লাহর হাবিব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ‘শিআবু আবি তালিবে’ বন্দি করে রাখে। তিনি ইসলামের দাওয়াতি কাজে পাহাড়ি পথ অতিক্রম করে তায়েফ গমন করলে নির্মমভাবে নির্যাতনে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জর্জরিত করে। মক্কায় ফিরে আসতে চাইলে প্রবেশে বাধা প্রধান করে। ‘দারুন নাদওয়া’য় শয়তানের পরামর্শে নবীজিকে হত্যার নিকৃষ্ট ষড়যন্ত্র করে। সব চড়াই-উতরাই পাড়ি দিয়ে নবুওয়তের ১৩তম বছরে আল্লাহর নির্দেশে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৬২৩ খ্রিস্টাব্দে রবিউল আউয়াল মাসে প্রিয় জন্মভূমি মক্কা শরিফ ছেড়ে হিজরত করে পবিত্র মদিনায় চলে যান। মদিনার শান্তিকামী মানুষগুলো এতে আনন্দিত হয়। পরম আনন্দে প্রিয় নবীজির সোহবত গ্রহণ করতে থাকেন। তা দেখে মুনাফিকদের গাত্রদাহ শুরু হয়ে যায়। প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে ওঠে মুনাফিক নেতা আবদুল্লাহ ইবনে উবাই। বছর যেতে না যেতেই তারই প্ররোচনায় মুনাফিক চক্রের ষড়যন্ত্রে মক্কার কুরাইশ পৌত্তলিকরা হিজরতের দ্বিতীয় বছর ৬২৪ খ্রিস্টাব্দে ‘আশহুরে হুরুম’ বা যুদ্ধনিষিদ্ধ মাস চতুষ্টয়ের অন্যতম রমজানেই মদিনা আক্রমণ করে বসে। কুরাইশ বাহিনীর ১ হাজার সৈন্য, ১০০টি ঘোড়া, ৭০০টি উট ছিল। আবু সুফিয়ানের স্ত্রী হিন্দার পিতা উতবা, চাচা শায়বা, ভাই ওয়ালিদ এই দলের নেতৃত্বে ছিল। কুরাইশরা ৪৫০ কিলোমিটার দূরে এসে আক্রমণ করল। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদিনার পবিত্রতা ও নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে মুহাজির ও আনসার সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শক্রমে মদিনা শরিফ থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরত্বে বদরে এসে প্রতিরোধ করার সিদ্ধান্ত নিলেন। এই আত্মরক্ষামূলক প্রতিরোধযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবি ছিলেন ৩১৩ জন, সঙ্গে মাত্র দুটি ঘোড়া ও ৭০টি উট। তাঁরা মদিনা থেকে তিন দিনে বদর গিরিপ্রান্তরে পৌঁছালেন। এই আত্মরক্ষামূলক ও প্রতিরোধমূলক যুদ্ধে মহান রব্বুল আলামিন মুসলমানদের ঐতিহাসিক বিজয় দান করেন এবং কাফিররা শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়। আসুন আমরা ঐতিহাসিক বদরের শিক্ষা জেনে নিই। ১. বদর যুদ্ধের পর নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অবস্থান ছিল পরাজিত আত্মসমর্পণকারীদের প্রতি কোনো প্রকার কষ্ট না দেওয়া। তিনি ক্ষমার পন্থা অবলম্বন করলেন। ২. বদরের বন্দিদের প্রতি নবী (সা.) যে আদর্শ ও ব্যবহার দেখালেন, জগতের ইতিহাসে তার তুলনা মেলা ভার। নবীজির আদেশে মদিনায় আনসার এবং মুহাজিরগণ সাধ্যানুসারে বন্দিদেরকে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিয়ে আপন আপন গৃহে স্থান দিলেন এবং আত্মীয়-স্বজনের মতোই তাদের সঙ্গে সুন্দর ব্যবহার করলেন।’ বন্দিদের স্বগতোক্তি ছিল- ‘মদিনাবাসীদিগের ওপর আল্লাহর রহমত নাজিল হোক। তারা আমাদেরকে উটে চড়তে দিয়ে নিজেরা পায়ে হেঁটে গেছেন, নিজেরা শুষ্ক খেজুর খেয়ে আমাদেরকে রুটি খেতে দিয়েছেন।’ (বিশ্বনবী, গোলাম মোস্তফা, পৃষ্ঠা ১৬০) বদরের ঐতিহাসিক যুদ্ধ দয়া-মায়া ও ক্ষমা প্রদর্শনের শিক্ষা দেয়। যা আমরা রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস পবিত্র রমজান থেকে শিখতে পারি। তাই মাগফিরাতের এই মাসে চার কাজ বেশি বেশি করি। ১. কালিমায়ে শাহাদাত পাঠ ২. ইস্তেগফার পাঠ ৩. জান্নাত তলব ৪. জাহান্নাম থেকে মুক্তি চাওয়া। আরও দেখুন আদল ও ইনসাফ শিক্ষার অনেক বড় দিকনির্দেশনা রয়েছে এখানে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিজয়ের আনন্দের সুসংবাদ নিয়ে পালক পুত্র হজরত যায়েদ ইবনে হারেসা (রা.) ও কবি আবদুল্লাহ (রা.) কে পাঠিয়ে দিলেন। আল আকিক উপত্যকায় থেকে হজরত আবদুল্লাহ (রা.) কোবার পার্বত্য এলাকায় এবং হজরত যায়েদ বিন হারেসা (রা.) মদিনা নগরের দিকে গেলেন। হজরত যায়েদ বিন হারেসা (রা.)-এর বাহন ছিল নবীজির প্রিয় ‘আল কাছওয়া’ নামক উট। তাঁরা দ্রুত এসে মদিনায় বিজয়ের বার্তা প্রচার করলেন। পরদিন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিজয়ী বেশে মদিনায় প্রত্যাবর্তন করলেন। গনিমতের এক-পঞ্চমাংশ সরকারি কোষাগারে রেখে বাকি চার অংশ বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সমানভাবে বণ্টন করে দিলেন। মহান রব্বুল আলামিনের কাছে দোয়া করি, তিনি যেন বিষয়টিকে সঠিকভাবে অনুধাবন করার তৌফিক দান করেন। আমিন।

* গতকাল প্রকাশিত ‘জান্নাত লাভের অফুরন্ত সুযোগ’ এর লেখক মুফতি আমজাদ হোসাইন হেলালী। ভুলক্রমে অন্য নাম ছাপা হওয়ায় দুঃখিত। -বা.স.

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার
সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার

১৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

৩০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

চায়না কমলা চাষ করে আয় চার লাখ টাকা!
চায়না কমলা চাষ করে আয় চার লাখ টাকা!

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বধ্যভূমি রক্ষা করতে হবে: ডা. শাহাদাত
বধ্যভূমি রক্ষা করতে হবে: ডা. শাহাদাত

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে গাঁজা-ফেনসিডিলসহ ৫ জন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গাঁজা-ফেনসিডিলসহ ৫ জন গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে নিখোঁজ, সকালে লাশ
রাতে নিখোঁজ, সকালে লাশ

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সিলেটে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা
সিলেটে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশে ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না
বাংলাদেশে ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উখিয়ার ৪ জেলের হদিস নেই এক মাসেও
উখিয়ার ৪ জেলের হদিস নেই এক মাসেও

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
দিনাজপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি এখন দুষ্কৃতীদের রাজধানী : কেজরিওয়াল
দিল্লি এখন দুষ্কৃতীদের রাজধানী : কেজরিওয়াল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
চাঁদপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৬
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৬

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন
জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
টাঙ্গাইলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী
নীলফামারীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজের আলোচনা সভা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজের আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
হবিগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা রিজেন্সির ‘বিজয় কিডস আর্ট কমপিটিশন’ অনুষ্ঠিত
বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা রিজেন্সির ‘বিজয় কিডস আর্ট কমপিটিশন’ অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

‘জুলাই বিপ্লবের ফসল জনগণ এবার ৭১ এর মত হাইজ্যাক করতে দিবে না’
‘জুলাই বিপ্লবের ফসল জনগণ এবার ৭১ এর মত হাইজ্যাক করতে দিবে না’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের আলোচনা সভা
কুষ্টিয়ায় বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সবজির বাজারে স্বস্তি ক্রেতাদের
চট্টগ্রামে সবজির বাজারে স্বস্তি ক্রেতাদের

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদারগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
মাদারগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলের পরিবেশে ফাঙ্গাস নিয়ে গবেষণা করবে নাসা
মঙ্গলের পরিবেশে ফাঙ্গাস নিয়ে গবেষণা করবে নাসা

২ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে