শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বদরের যুদ্ধ ও আমাদের শিক্ষা

মুফতি আমজাদ হোসাইন হেলালী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বদরের যুদ্ধ ও আমাদের শিক্ষা

আল্লাহতায়ালা বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত বিশ্বনবী রহমাতুল্লিল আলামিন হজরত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুওয়ত ও রিসালাত প্রকাশ করেন পবিত্র রমজান মাসেই। তিনি রমজান মাসেই নাজিল করেন পবিত্র কোরআন এবং এই মাসের ১৭ তারিখ অর্থাৎ ১৭ রমজান ঐতিহাসিক বদর প্রান্তরে আত্মরক্ষা ও প্রতিরক্ষামূলক বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়। আজ সেই ১৭ রমজান। বদর একটি ইতিহাস। বদরের ঐতিহাসিক ময়দানে আজও প্রতি বছর হাজারো হাজি সাহেবের আগমন ঘটে। তারা রহমতে আলম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্মৃতিবিজড়িত স্থানগুলো দেখে নিজেদের চক্ষু শীতল করেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দোয়া কবুলের স্থান দেখে আল্লাহর কাছে দোয়া করে করেন। দ্বিতীয় হিজরি সনে রমজান মাসের ১৭ তারিখে বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়। বদরের বিজয়ের ১৩ দিন পর ১ শাওয়াল প্রথম ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপন করা হয় এবং ১০ জিলহজ ঈদুল আজহা পালন করা হয়। সব নবী-রসুলগণ সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ের বাণীর দাওয়াত দিয়েছেন অহিংস পন্থায়। আমাদের নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও সেই সুন্দর-সঠিক পদ্ধতিতে ইসলামের বাণীর দাওয়াত দিচ্ছিলেন। কিন্তু তখন মক্কার কিছু কাফির ও মুশরিক এই শান্তির বাণী প্রচারে অশান্তির সৃষ্টি করে। তিন বছর আল্লাহর হাবিব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ‘শিআবু আবি তালিবে’ বন্দি করে রাখে। তিনি ইসলামের দাওয়াতি কাজে পাহাড়ি পথ অতিক্রম করে তায়েফ গমন করলে নির্মমভাবে নির্যাতনে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জর্জরিত করে। মক্কায় ফিরে আসতে চাইলে প্রবেশে বাধা প্রধান করে। ‘দারুন নাদওয়া’য় শয়তানের পরামর্শে নবীজিকে হত্যার নিকৃষ্ট ষড়যন্ত্র করে। সব চড়াই-উতরাই পাড়ি দিয়ে নবুওয়তের ১৩তম বছরে আল্লাহর নির্দেশে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৬২৩ খ্রিস্টাব্দে রবিউল আউয়াল মাসে প্রিয় জন্মভূমি মক্কা শরিফ ছেড়ে হিজরত করে পবিত্র মদিনায় চলে যান। মদিনার শান্তিকামী মানুষগুলো এতে আনন্দিত হয়। পরম আনন্দে প্রিয় নবীজির সোহবত গ্রহণ করতে থাকেন। তা দেখে মুনাফিকদের গাত্রদাহ শুরু হয়ে যায়। প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে ওঠে মুনাফিক নেতা আবদুল্লাহ ইবনে উবাই। বছর যেতে না যেতেই তারই প্ররোচনায় মুনাফিক চক্রের ষড়যন্ত্রে মক্কার কুরাইশ পৌত্তলিকরা হিজরতের দ্বিতীয় বছর ৬২৪ খ্রিস্টাব্দে ‘আশহুরে হুরুম’ বা যুদ্ধনিষিদ্ধ মাস চতুষ্টয়ের অন্যতম রমজানেই মদিনা আক্রমণ করে বসে। কুরাইশ বাহিনীর ১ হাজার সৈন্য, ১০০টি ঘোড়া, ৭০০টি উট ছিল। আবু সুফিয়ানের স্ত্রী হিন্দার পিতা উতবা, চাচা শায়বা, ভাই ওয়ালিদ এই দলের নেতৃত্বে ছিল। কুরাইশরা ৪৫০ কিলোমিটার দূরে এসে আক্রমণ করল। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদিনার পবিত্রতা ও নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে মুহাজির ও আনসার সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শক্রমে মদিনা শরিফ থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরত্বে বদরে এসে প্রতিরোধ করার সিদ্ধান্ত নিলেন। এই আত্মরক্ষামূলক প্রতিরোধযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবি ছিলেন ৩১৩ জন, সঙ্গে মাত্র দুটি ঘোড়া ও ৭০টি উট। তাঁরা মদিনা থেকে তিন দিনে বদর গিরিপ্রান্তরে পৌঁছালেন। এই আত্মরক্ষামূলক ও প্রতিরোধমূলক যুদ্ধে মহান রব্বুল আলামিন মুসলমানদের ঐতিহাসিক বিজয় দান করেন এবং কাফিররা শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়। আসুন আমরা ঐতিহাসিক বদরের শিক্ষা জেনে নিই। ১. বদর যুদ্ধের পর নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অবস্থান ছিল পরাজিত আত্মসমর্পণকারীদের প্রতি কোনো প্রকার কষ্ট না দেওয়া। তিনি ক্ষমার পন্থা অবলম্বন করলেন। ২. বদরের বন্দিদের প্রতি নবী (সা.) যে আদর্শ ও ব্যবহার দেখালেন, জগতের ইতিহাসে তার তুলনা মেলা ভার। নবীজির আদেশে মদিনায় আনসার এবং মুহাজিরগণ সাধ্যানুসারে বন্দিদেরকে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিয়ে আপন আপন গৃহে স্থান দিলেন এবং আত্মীয়-স্বজনের মতোই তাদের সঙ্গে সুন্দর ব্যবহার করলেন।’ বন্দিদের স্বগতোক্তি ছিল- ‘মদিনাবাসীদিগের ওপর আল্লাহর রহমত নাজিল হোক। তারা আমাদেরকে উটে চড়তে দিয়ে নিজেরা পায়ে হেঁটে গেছেন, নিজেরা শুষ্ক খেজুর খেয়ে আমাদেরকে রুটি খেতে দিয়েছেন।’ (বিশ্বনবী, গোলাম মোস্তফা, পৃষ্ঠা ১৬০) বদরের ঐতিহাসিক যুদ্ধ দয়া-মায়া ও ক্ষমা প্রদর্শনের শিক্ষা দেয়। যা আমরা রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস পবিত্র রমজান থেকে শিখতে পারি। তাই মাগফিরাতের এই মাসে চার কাজ বেশি বেশি করি। ১. কালিমায়ে শাহাদাত পাঠ ২. ইস্তেগফার পাঠ ৩. জান্নাত তলব ৪. জাহান্নাম থেকে মুক্তি চাওয়া। আরও দেখুন আদল ও ইনসাফ শিক্ষার অনেক বড় দিকনির্দেশনা রয়েছে এখানে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিজয়ের আনন্দের সুসংবাদ নিয়ে পালক পুত্র হজরত যায়েদ ইবনে হারেসা (রা.) ও কবি আবদুল্লাহ (রা.) কে পাঠিয়ে দিলেন। আল আকিক উপত্যকায় থেকে হজরত আবদুল্লাহ (রা.) কোবার পার্বত্য এলাকায় এবং হজরত যায়েদ বিন হারেসা (রা.) মদিনা নগরের দিকে গেলেন। হজরত যায়েদ বিন হারেসা (রা.)-এর বাহন ছিল নবীজির প্রিয় ‘আল কাছওয়া’ নামক উট। তাঁরা দ্রুত এসে মদিনায় বিজয়ের বার্তা প্রচার করলেন। পরদিন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিজয়ী বেশে মদিনায় প্রত্যাবর্তন করলেন। গনিমতের এক-পঞ্চমাংশ সরকারি কোষাগারে রেখে বাকি চার অংশ বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সমানভাবে বণ্টন করে দিলেন। মহান রব্বুল আলামিনের কাছে দোয়া করি, তিনি যেন বিষয়টিকে সঠিকভাবে অনুধাবন করার তৌফিক দান করেন। আমিন।

* গতকাল প্রকাশিত ‘জান্নাত লাভের অফুরন্ত সুযোগ’ এর লেখক মুফতি আমজাদ হোসাইন হেলালী। ভুলক্রমে অন্য নাম ছাপা হওয়ায় দুঃখিত। -বা.স.

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত
ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান
‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন
বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল
ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সুহৃদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সুহৃদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে বাংলাদেশ
এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০
সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জয়ের সেঞ্চুরির সঙ্গে দুই ফিফটিতে টাইগারদের দাপট
জয়ের সেঞ্চুরির সঙ্গে দুই ফিফটিতে টাইগারদের দাপট

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘রাজনীতির কারণে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে’
‘রাজনীতির কারণে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া
শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত
৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩
ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা
গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসের শেষ নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসের শেষ নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান : সালাহউদ্দিন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রংপুরে প্রতারক চক্রের মূলহোতা গ্রেফতার
রংপুরে প্রতারক চক্রের মূলহোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না
মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের আগে গণভোটের যৌক্তিকতা নেই, সময়ও নেই : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে গণভোটের যৌক্তিকতা নেই, সময়ও নেই : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মারা গেছেন অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী স্যালি কার্কল্যান্ড
মারা গেছেন অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী স্যালি কার্কল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন