শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

ভোরের আগুনে নাশকতার গন্ধ

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ভোরের আগুনে নাশকতার গন্ধ

৪ থেকে ১৫ এপ্রিল। ব্যবধান মাত্র ১২ দিনের। এবার পুড়েছে রাজধানীর সব শ্রেণির মানুষের কেনাকাটার অন্যতম আস্থার ঠিকানা নিউ সুপার মার্কেট। বঙ্গবাজারে আগুনের সূত্রপাত ভোর ৬টা ১০ মিনিটে আর নিউ সুপার মার্কেটে আগুন লেগেছে ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে। কাকডাকা ভোরে অনেকটা একই সময়ে দুটি জনবহুল ও জনপ্রিয় মার্কেটে ভয়ংকর আগুন লাগার কারণ নিয়ে অনেক প্রশ্ন উঠেছে। এমন প্রলয়ঙ্করী অগ্নিকা-গুলো ভাবিয়ে তুলছে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়কেও। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুই মার্কেটেই ক্ষতির চিত্রে অনেক মিল রয়েছে। ঈদের আগে বেচাকেনার জন্য আলাদাভাবে প্রস্তুতি নেওয়া ছিল ব্যবসায়ীদের। তবে সবকিছু ভন্ডুল করে দিয়েছে আগুন। যে কোনো মূল্যে এসব ঘটনার লাগাম টানতে না পারলে নিশ্চিতভাবে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে। অগ্নিনির্বাপণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বড় অগ্নিকান্ডের ঘটনাগুলোর তদন্ত প্রতিবেদন ফাইলবন্দিই থেকে যায় বছরের পর বছর। কমিটির সুপারিশগুলোও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আলোর মুখ দেখে না। অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়া এবং সুপারিশমালা বাস্তবায়িত না হওয়ার কারণে নাশকতাকারীরাও উৎসাহিত হয়। মিশন শেষ করে আড়ালেই থেকে যাচ্ছে তারা। এদিকে সম্প্রতি দেশে ঘটে যাওয়া কয়েকটি বড় অগ্নি-দুর্ঘটনা নাশকতা হলে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। গতকাল রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে আইজিপি বলেন, ‘আমরা ইদানীং লক্ষ করছি রাজধানীর কয়েকটি মার্কেটে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। আগুনের প্রতিটি ঘটনা বাংলাদেশ পুলিশ খতিয়ে দেখছে। এখানে যদি কোনো নাশকতা থাকে তাহলে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ বিকালে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (অপারেশনস) লে. কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রতিনিয়ত অপরাধের ধরনগুলো পরিবর্তন হচ্ছে। তাই আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোরই উচিত হবে এসব ঘটনার কারণগুলো খতিয়ে দেখা। বঙ্গবাজার ও নিউমার্কেটের আগুনের ঘটনা আমাদের অনেকভাবে ভাবতে বাধ্য করছে। এখন পুলিশ কিংবা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃতটা বলতে পারবেন।’ তিনি বলেন, ‘বঙ্গবাজারের তদন্তে সিগারেটের আগুনের বিষয়টি আসছে। আগামীকাল (রবিবার) ওই যুবককে আমরা আবারও ডেকেছি। এ ছাড়া আমাদের ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক তার কিংবা অন্য উপকরণগুলো বাস্তবতার সঙ্গে কতটুকু খাপ খাচ্ছে এ বিষয়টাতে আমরা অনেকটাই উদাসীন।’ অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ৩ জানুয়ারি ভোর ৫টা ৪৮ মিনিটে আগুন লাগে গুলশান ১ নম্বরের ডিএনসিসি মার্কেটে। এর দুই বছর পর আবার ২০১৯ সালের ৩০ মার্চ একই সময়ে আগুন লাগে। দুইবারই ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা নাশকতার অভিযোগ তুলেছিলেন। তখনো তাদের দাবি ছিল, প্রতিবারই ভোরে আগুন লাগে কেন। তবে তদন্তে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের বাইরে কোনো কিছুই উঠে আসেনি। এবারের বঙ্গবাজারের আগুনের তদন্তে সিগারেটের বিষয়টি উঠে এসেছে। এখনো পর্যন্ত বলা হচ্ছে হয়তো অসতর্কতা ছিল। কিছু গণমাধ্যমে বিষয়টি উঠে এলেও ক্ষতিগ্রস্তরা বিষয়টি মানতে নারাজ। এবার নিউ সুপার মার্কেটের আগুনও ফুট করিডরের কাজের সময় শর্টসার্কিট হয়েছিল বলে ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন। তবে তাদের এ দাবি অস্বীকার করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। ফায়ার বিশেষজ্ঞ ও ফায়ার সার্ভিসের সাবেক উপ-পরিচালক সেলিম নেওয়াজ বলেন, ‘নিউমার্কেটের আগুন তো আর বঙ্গবাজারের মতো নয়। এটা তো পাকা বিল্ডিং। এর পরও আগুন কেমন করে ছড়িয়েছে। আমরা সব সময়ই বলে আসছি মার্কেটগুলোতে স্থায়ী অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে। তাতে নাশকতার চেষ্টাও ভয়ংকর রূপ নিতে পারত না।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মার্কেটগুলোতে কি নিয়মিত মহড়া হয়? এটা নিশ্চিত হলেও মার্কেটগুলোতে ভলান্টিয়ার তৈরি হতো। বাইরে লোকজন আক্রমণ করেও তেমন কিছু করতে পারত না। ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স নাম হলেও তাতে কি সিভিল ডিফেন্স আছে? তাহলে ওয়ার্ডেন বাহিনী কোথায় গেল?’ প্রশ্ন তার। জানা গেছে, ঢাকা নিউ সুপার মার্কেটের আগুনের ঘটনাটি বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকেই সূত্রপাত হয়েছে বলে মনে করছেন ওই মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট (দক্ষিণ) বণিক সমিতির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, ‘নিরাপত্তারক্ষীরা আমাদের জানিয়েছেন, ভোর ৪টার দিকে (সাহরির সময়) সিটি করপোরেশনের একদল লোক নিউ সুপার মার্কেটের পূর্ব পাশের সিঁড়ি বিনা নোটিসে ভাঙতে আসেন। নিরাপত্তারক্ষীরা তাদের অনেকবার নিষেধ করেন, সমিতির নেতাদের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। অন্তত আগে বিদ্যুৎসংযোগ বন্ধ করে নিতে বলেন। কিন্তু সিটি করপোরেশনের লোকজন কারও কথা না শুনে সিঁড়ি ভাঙা শুরু করেন। এর কয়েক মিনিটের মধ্যেই হঠাৎ মার্কেটের নিচতলা ও তিনতলায় বিকট শব্দ হয় এবং ধোঁয়া বের হতে থাকে।’ ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট (দক্ষিণ) বণিক সমিতির বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব কাজী আবুল খায়েরও একই কথা জানান। তিনি মনে করেন, নিয়ম না মেনে, বিদ্যুৎসংযোগ বন্ধ না করে সিঁড়ি ভাঙার কারণে আগুন লাগতে পারে। গতকাল ঘটনাস্থলে উপস্থিত ব্যবসায়ীরা বলেন, গত রমজান মাসে ওই সিঁড়ি ঝুঁকিপূর্ণ বলে ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছিল সিটি করপোরেশন। কিন্তু গত এক বছরেও তারা এ বিষয়ে কিছু করেনি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখার দাবি জানিয়ে আরেক ব্যবসায়ী জানান, ‘সিটি করপোরেশনের লোকদের গ্যাস দিয়ে সিঁড়ির রড কাটা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। রাত ৪টা থেকে তারা কেটেছে। সিসিটিভির ফুটেজ দেখলে আপনারা প্রমাণ পাবেন।’ আরেক ব্যবসায়ী বলেন, ‘পরিকল্পিতভাবে এই আগুন লাগাইছে।’ তবে ব্যবসায়ীদের দাবির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এক বিবৃতিতে বলেছে, আগুনের সঙ্গে সিটি করপোরেশনের কাজের সম্পর্ক নেই। কারণ হিসেবে তারা বলেছে, নিউমার্কেট-সংলগ্ন একটি পদচারী-সেতুর সঙ্গে নিউ সুপার মার্কেটের সংযোগ দাফতরিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। আগুন লাগার আধঘণ্টারও আগে তাদের কাজ শেষ হয়। সেতু বিচ্ছিন্নকরণের স্থান থেকে ৪০০ ফুটেরও বেশি দূরত্বে আগুন লেগেছে এবং সেতু বিচ্ছিন্নকরণের কাজে ‘গ্যাস কাটার’ ব্যবহার করা হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার সঙ্গে এসব বিষয়ে কথা বলেছেন এই প্রতিবেদক। তারা বলছেন, পাঁচ মাস আগে তারা খবর পেয়েছিলেন, সরকারবিরোধী সিন্ডিকেটটি নাশকতার সব পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। তারা সরকারদলীয় কর্মকর্তাদের হয় ম্যানেজ করে, নয় তো তাদের উদাসীনতার সুযোগ নেয়। বঙ্গবাজারের আগুনটিকে তারা এখনো নাশকতাই মনে করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৪৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা