শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

স্বপ্নের ফাঁদে ফেলে নারীদের বিক্রি

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নের ফাঁদে ফেলে নারীদের বিক্রি
পুলিশ সদর দফতরের সারা দেশের মানব পাচার মামলার পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০০৪ সালের ১৫ জুন থেকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত পাচারের শিকার হয়েছেন ১৩ হাজার ৪২৪ জন। উদ্ধার হয়েছেন ১০ হাজার ৫৭৯ জন। দুই হাজার ৮৪৫ জনের কোনো খোঁজ মেলেনি

ভালো কাজের স্বপ্নের ফাঁদে পড়ে পাচার হয়েছেন অসংখ্য নারী। তাদের মধ্যপ্রাচ্যের ওমানে নিয়ে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পাচার হওয়া নারীর সঠিক সংখ্যা জানা না গেলেও ভুক্তভোগীরা বলছেন, তাদের মতো ওমানে পাচারের শিকার নারী ১০ হাজারের বেশি হবেন। বেশির ভাগের ঠাঁই হয়েছে পতিতালয়ে।

এমনি একজন ভুক্তভোগী সেঁজুতি (ছদ্মনাম)। বয়স ৩৬। বাড়ি রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর ধলপুরে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে টিকটক করতে গিয়ে ফেসবুকে পরিচয় হয় ওমান প্রবাসী রফিকুল ইসলামের সঙ্গে। একপর্যায়ে প্রেমের সম্পর্ক হয় তাদের। কিন্তু রফিকুল যে তাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়েছেন, তা বুঝতে পারেননি তিনি। আবার এনজিওর আড়ালে সেঁজুতির মতো ওমানে পাচার হন রামপুরার মমিনাও (ছদ্মনাম)।

শুধু ওমানে নারী পাচারের ঘটনাটিই নয়, উচ্চ বেতনে ভারতেও বিভিন্ন বয়সী নারী পাচারের তথ্য পাওয়া গেছে।

মানব পাচার নিয়ে কাজ করা বেসরকারি একটি সংস্থার তথ্যানুযায়ী, ২০১৪ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত পাচার হওয়া অন্তত ৬৪৩ জনকে তারা ভারত থেকে ফিরিয়ে এনেছেন।

এই প্রতিবেদককে সেঁজুতি জানান, ২০২১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা থেকে আড়াই লাখ টাকা খরচ করে একাই চলে যান ওমানে রফিকুলের কাছে। বিমানবন্দর থেকে আলখুর নামে একটি স্থানের বাসায় নিয়ে যান। সেখানে তাকে ধর্ষণ করেন। এরপর রফিকুল তার বাসায় কালাম, কাজী ও জিলানী নামে তিনজনকে ডেকে আনেন। রফিকুল তাদের সঙ্গে সেঁজুতিকে যেতে বলেন এবং জানান- তারা তাকে হাসপাতালে কাজ দেবেন। তারা তাকে ওমানের ছিববাজার নামে একটি স্থানে একটি ঘরে নিয়ে রাখেন। এরপর দেহব্যবসায় বাধ্য করান। ওমানে অবস্থান করা এক প্রবাসীর মাধ্যমে জানা যায়, ওমানের দক্ষিণ পূর্বদিকে সালালাহ, আর সালালাহর এক গ্রামের নাম ছিববাজার। সমুদ্র পাড়ের এই গ্রামটি পর্যটকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। এখানে বিভিন্ন বাড়িতে ছোট ছোট আকারে পর্যটকদের জন্য গড়ে উঠেছে পতিতালয়।

২০২১ সালের ২৮ ডিসেম্বর সেঁজুতি দেশে ফিরে আসেন। ২০১৯ সালে পাচার হওয়া ওমান থেকে ফিরে আসেন আরও দুই নারী। তাদের অভিযোগ, তাদের পরিচ্ছন্নতাকর্মীর কথা বলে ওমানে নেওয়া হলেও কাজ করতে হতো বিভিন্ন বাসায়। বাসায় কাজ করতে না পারলে বা যৌনকাজে রাজি না হলে অফিসে এনে লাইন করে দাঁড় করানো হতো। তারপর মালিকেরা গরুকে যেভাবে পছন্দ করে অনেকটা সেই রকম পদ্ধতিতে পছন্দ করতেন। এভাবে হাতবদল হতে হয় একাধিকবার। পরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সিরিয়াস ক্রাইমে যোগাযোগ করলে গত বছরের ৩১ মার্চ যাত্রাবাড়ী থানায় একটি মামলা করেন সেঁজুতি।

এনজিওর আড়ালে পাচার : ২০২০ সালের ২৩ নভেম্বর রাজধানীর রামপুরা থানায় মামলা করেন মমিনা (ছদ্মনাম) নামের এক নারী। তার বয়স ৪৫। এ মামলায় রবি, কাশি ও মিলি ছাড়াও অজ্ঞাত আরও ৩-৪ জনকে আসামি করা হয়। এদের মধ্যে রুবি নিজেকে বাংলাদেশি মাইগ্রেন্ট ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন নামে একটি এনজিওকর্মীর পরিচয় দিতেন। ওই এনজিওর আড়ালেই তিনি অন্তত ২০ নারীকে পাচার করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন একই এনজিওর কর্মী দাবি করা আরেকজন। ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর এ মামলায় অভিযোগপত্র দিয়েছেন সিআইডির তৎকালীন পরিদর্শক মো. রাসেল। মামলার কাগজপত্র থেকে জানা যায়, মমিনা রামপুরা এলাকার বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে কাজ করতেন। রুবি তাকে ভালো চাকরির প্রলোভনে ২০১৫ সালের ১৮ মে দুবাইয়ে পাঠান। বিমানবন্দর থেকে এক ব্যক্তি তাকে রিসিভ করে অজ্ঞাত স্থানে ১০ দিন তালাবদ্ধ করে রাখেন। সেখানে তাকে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়। সেখান থেকে দালালের মাধ্যমে ওমানে পাচার করা হয়। তার সঙ্গে আরও ২০-২৫ জন বাংলাদেশি নারীকে ওমানে পাচার করা হয়।

মা পাঠাতেন ভিসা, ছেলে পাঠাতেন নারী : মানব পাচারের অভিযোগে গত বছরের ১০ আগস্ট দুজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-৩। এরা হলেন- জাবেদ হোসেন রকি (৩৩) ও আবির হোসেন ওরফে শুভ (২৭)। র‌্যাব জানায়, ২০০৪ সাল থেকে ওমানে থাকেন সেলিনা রহমান ওরফে রোকেয়া। সেখানে স্থানীয় একটি রিক্রুটিং এজেন্সিতে কাজ করার পরিপ্রেক্ষিতে গত চার বছর ধরে ভিসা পাঠিয়ে প্রায় অর্ধশত নারীকে ওমান নিয়ে গেছেন তিনি। দেশ থেকে নারীকর্মী খোঁজা এবং এ কাজে রোকেয়াকে সহায়তা করে আসছিলেন ছেলে জাবেদ ও তার সহযোগী আবির। রোকেয়া ওমান থেকে ভিসা পাঠাতেন আর বাংলাদেশ থেকে নারীদের বিদেশ পাঠাত ছেলে জাবেদ।

আশুলিয়া থেকে নিখোঁজ তরুণী গুজরাটের জেলে : ঢাকার আশুলিয়াতে একটি গার্মেন্টে চাকরি করতেন ২১ বছর বয়সী এক তরুণী। তার বাড়ি রাজবাড়ী জেলায়। গত বছরের ১১ এপ্রিল হঠাৎ নিখোঁজ হন ওই তরুণী। মেয়ের কোনো খোঁজ না পেয়ে আশুলিয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ওই তরুণীর বাবা আকতার সরদার। জিডির সূত্র ধরে ওই তরুণীর স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ হয় এ প্রতিবেদকের। আশুলিয়া থানা পুলিশও তার কোনো সন্ধান দিতে পারেনি। হঠাৎ একদিন এক ভারতীয় মোবাইল নম্বর থেকে ফোন আসে ওই তরুণীর বাবার কাছে। সেই ফোন নম্বরের সূত্র ধরে খোঁজ মেলে ওই তরুণীর। জানা যায়, মেয়েটি গুজরাটের লাস্টপুর সেন্ট্রাল জেলে আটক আছেন। আশুলিয়া থানার এসআই জোহাব আলী চিঠি দিয়ে গত বছরের ১৭ মে পুলিশ সদর দফতরের এনসিবি শাখার মাধ্যমে ওই মেয়েটির বিস্তারিত জানতে ভারতে যোগাযোগ করে। এক মাস পর মেয়েটির বাবাও গুজরাটে চলে যান মেয়ের খোঁজে।

জেলে মেয়ের সঙ্গে কথা বলে জানান যে, ফেসবুকে ভারতে অবস্থান করা ফারজানা নামে এক নারীর সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এরপর ইমুতে কথা হতো। উচ্চ বেতনে ভারতে চাকরির প্রলোভন দেন ফারজানা। ফারজানা ঢাকায় অবস্থান করা নয়ন ও ফাতেমা নামে দুজনের সঙ্গে ওই তরুণীকে যোগাযোগ করতে বলেন। পরে ওই তরুণী পরিবারের কাউকে কিছু না জানিয়ে তাদের সঙ্গে নবীনগরে বাসে উঠে যশোর চলে যান। সেখানে আগে থেকে ঠিক করে রাখা দালালের মাধ্যমে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে নিমতলীতে চলে যান। সেখান থেকে কলকাতার হাওড়া স্টেশনে ট্রেন ধরে গুজরাটের উদ্দেশে রওনা দেন। তিন দিন যাত্রার পর গুজরাট পৌঁছান। সেখানে যাওয়ার পর একটি বাসায় তাকে আটকে রেখে দেহব্যবসায় বাধ্য করানো হতো। তিন দিন পর কৌশলে ওই নারী পালিয়ে গুজরাটের সুরাত রেলওয়ে পুলিশ স্টেশনে আশ্রয় নেন। ওই থানা পুলিশ তাকে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে জেলে আটকে রাখে। ওই তরুণীর ভাই রবিউলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং পুলিশ সদর দফতরের মাধ্যমে তার বোনকে তারা চলতি বছরের শুরুতে দেশে ফিরিয়ে এনেছেন। এসআই জোহাব আলী এ প্রতিবেদককে বলেন, ওই তরুণী ফিরে এসেছেন। কিন্তু তার স্বজনরা পরে কোনো মামলা করেননি। তাই আর পাচারকারীদেরও শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।

খোঁজ নেই পাচার হওয়া দুই হাজারের : দালালদের ছলচাতুরীর লোভে পড়ে বাংলাদেশের বহু নারী পাচার হচ্ছে। ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, পাচার হওয়ার কারণে তাদের সবার জীবনে ভয়ানক দুর্ভোগ নেমে এসেছে। গত ১৮ বছরে পাচার হওয়া দুই হাজারের বেশি মানুষের খোঁজ এখনো মেলেনি। এদের মধ্যে কিছু সংখ্যক পুরুষও আছেন। তবে বেশির ভাগই নারী ও শিশু। পুলিশ সদর দফতরের সারা দেশের মানব পাচার মামলার পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০০৪ সালের ১৫ জুন থেকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত পাচারের শিকার হয়েছেন ১৩ হাজার ৪২৪ জন। উদ্ধার হয়েছেন ১০ হাজার ৫৭৯ জন। দুই হাজার ৮৪৫ জনের কোনো খোঁজ মেলেনি। এদিকে সিআইডি সূত্র জানায়, রিয়া ও তার এক বান্ধবী নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লায় একটি টেইলারিং দোকানে কাজ করতেন। সেখানে এক নারীর সঙ্গে তাদের পরিচয় হয়। ওই নারী তাদের ভালো বেতনে ভারতে টেইলারিংয়ের কাজ পাইয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। সেই প্রলোভনে পড়ে ওই দুই তরুণী ২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি সাতক্ষীরা সীমান্ত পার হয়ে ভারতে চলে যান। এরপর তাদের মুম্বাইয়ে পাঠানো হয়। সেই থেকে তাদের আর খোঁজ পাওয়া যায়নি।

এই ঘটনায় ওই দুই তরুণীর একজনের খালা ওই বছরের ২১ মার্চ নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা থানায় মানব পাচার আইনে মামলা করেন। এ মামলার সূত্র ধরে গত বছরের ১২ ডিসেম্বর ফতুল্লার কাশিপুর থেকে কানিজ ফাতেমা (৪০) নামে এক নারীকে গ্রেফতার করে সিআইডি। তার দেওয়া তথ্য মতে, গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর যশোরের কেশবপুর থেকে আবদুস সাত্তার নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি তার জবানবন্দিতে জানিয়েছেন- পাচার হওয়া ভুক্তভোগীদের তিনি মোটরসাইকেলে করে যশোর থেকে সাতক্ষীরায় মোকলেছুর রহমানের বাড়িতে রেখে আসেন। পরে ভারতে অবস্থান করা নজরুল ও তার সহযোগীদের সহায়তায় সেদেশে পাচার করে দেন।

এ চক্রের হোতা আনোয়ার হোসেন ভারতের কারাগারে আটক আছেন।

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) যশোর জেলা সূত্র জানায়, যশোর কোতোয়ালির শেখহাটি জামরুলতলা গ্রামের এক ব্যক্তির স্ত্রীকে ভারতে পাচার করা হয়। একই বাড়িতে ভাড়া থাকার সুবাদে মজনু বিশ্বাস ও তার স্ত্রী মাজেদা খাতুনের সঙ্গে ওই গৃহবধূর সখ্য গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে তাকে ভারতে নিয়ে ভালো বেতনের চাকরির প্রলোভন দেখান। গত বছরের ১৭ মে বিকালে তাকে চৌগাছা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার করে সুরাতে নিয়া যান। সেখানে আগে থেকে থাকা মজনু বিশ্বাসের চাচাতো শ্যালক সোহাগ সরদারের কাছে বিক্রি করে দেন। সেখানে সোহাগ সরদার ও তার স্ত্রী মিম বেগম ওরফে জয়া ওরফে রিয়া বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ওই গৃহবধূকে জোর করে অনৈতিক কাজে লিপ্ত করান। চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি পাচার হওয়া ওই গৃহবধূকে ভারত থেকে উদ্ধার করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন