শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

স্বপ্নের ফাঁদে ফেলে নারীদের বিক্রি

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নের ফাঁদে ফেলে নারীদের বিক্রি
পুলিশ সদর দফতরের সারা দেশের মানব পাচার মামলার পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০০৪ সালের ১৫ জুন থেকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত পাচারের শিকার হয়েছেন ১৩ হাজার ৪২৪ জন। উদ্ধার হয়েছেন ১০ হাজার ৫৭৯ জন। দুই হাজার ৮৪৫ জনের কোনো খোঁজ মেলেনি

ভালো কাজের স্বপ্নের ফাঁদে পড়ে পাচার হয়েছেন অসংখ্য নারী। তাদের মধ্যপ্রাচ্যের ওমানে নিয়ে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পাচার হওয়া নারীর সঠিক সংখ্যা জানা না গেলেও ভুক্তভোগীরা বলছেন, তাদের মতো ওমানে পাচারের শিকার নারী ১০ হাজারের বেশি হবেন। বেশির ভাগের ঠাঁই হয়েছে পতিতালয়ে।

এমনি একজন ভুক্তভোগী সেঁজুতি (ছদ্মনাম)। বয়স ৩৬। বাড়ি রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর ধলপুরে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে টিকটক করতে গিয়ে ফেসবুকে পরিচয় হয় ওমান প্রবাসী রফিকুল ইসলামের সঙ্গে। একপর্যায়ে প্রেমের সম্পর্ক হয় তাদের। কিন্তু রফিকুল যে তাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়েছেন, তা বুঝতে পারেননি তিনি। আবার এনজিওর আড়ালে সেঁজুতির মতো ওমানে পাচার হন রামপুরার মমিনাও (ছদ্মনাম)।

শুধু ওমানে নারী পাচারের ঘটনাটিই নয়, উচ্চ বেতনে ভারতেও বিভিন্ন বয়সী নারী পাচারের তথ্য পাওয়া গেছে।

মানব পাচার নিয়ে কাজ করা বেসরকারি একটি সংস্থার তথ্যানুযায়ী, ২০১৪ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত পাচার হওয়া অন্তত ৬৪৩ জনকে তারা ভারত থেকে ফিরিয়ে এনেছেন।

এই প্রতিবেদককে সেঁজুতি জানান, ২০২১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা থেকে আড়াই লাখ টাকা খরচ করে একাই চলে যান ওমানে রফিকুলের কাছে। বিমানবন্দর থেকে আলখুর নামে একটি স্থানের বাসায় নিয়ে যান। সেখানে তাকে ধর্ষণ করেন। এরপর রফিকুল তার বাসায় কালাম, কাজী ও জিলানী নামে তিনজনকে ডেকে আনেন। রফিকুল তাদের সঙ্গে সেঁজুতিকে যেতে বলেন এবং জানান- তারা তাকে হাসপাতালে কাজ দেবেন। তারা তাকে ওমানের ছিববাজার নামে একটি স্থানে একটি ঘরে নিয়ে রাখেন। এরপর দেহব্যবসায় বাধ্য করান। ওমানে অবস্থান করা এক প্রবাসীর মাধ্যমে জানা যায়, ওমানের দক্ষিণ পূর্বদিকে সালালাহ, আর সালালাহর এক গ্রামের নাম ছিববাজার। সমুদ্র পাড়ের এই গ্রামটি পর্যটকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। এখানে বিভিন্ন বাড়িতে ছোট ছোট আকারে পর্যটকদের জন্য গড়ে উঠেছে পতিতালয়।

২০২১ সালের ২৮ ডিসেম্বর সেঁজুতি দেশে ফিরে আসেন। ২০১৯ সালে পাচার হওয়া ওমান থেকে ফিরে আসেন আরও দুই নারী। তাদের অভিযোগ, তাদের পরিচ্ছন্নতাকর্মীর কথা বলে ওমানে নেওয়া হলেও কাজ করতে হতো বিভিন্ন বাসায়। বাসায় কাজ করতে না পারলে বা যৌনকাজে রাজি না হলে অফিসে এনে লাইন করে দাঁড় করানো হতো। তারপর মালিকেরা গরুকে যেভাবে পছন্দ করে অনেকটা সেই রকম পদ্ধতিতে পছন্দ করতেন। এভাবে হাতবদল হতে হয় একাধিকবার। পরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সিরিয়াস ক্রাইমে যোগাযোগ করলে গত বছরের ৩১ মার্চ যাত্রাবাড়ী থানায় একটি মামলা করেন সেঁজুতি।

এনজিওর আড়ালে পাচার : ২০২০ সালের ২৩ নভেম্বর রাজধানীর রামপুরা থানায় মামলা করেন মমিনা (ছদ্মনাম) নামের এক নারী। তার বয়স ৪৫। এ মামলায় রবি, কাশি ও মিলি ছাড়াও অজ্ঞাত আরও ৩-৪ জনকে আসামি করা হয়। এদের মধ্যে রুবি নিজেকে বাংলাদেশি মাইগ্রেন্ট ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন নামে একটি এনজিওকর্মীর পরিচয় দিতেন। ওই এনজিওর আড়ালেই তিনি অন্তত ২০ নারীকে পাচার করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন একই এনজিওর কর্মী দাবি করা আরেকজন। ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর এ মামলায় অভিযোগপত্র দিয়েছেন সিআইডির তৎকালীন পরিদর্শক মো. রাসেল। মামলার কাগজপত্র থেকে জানা যায়, মমিনা রামপুরা এলাকার বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে কাজ করতেন। রুবি তাকে ভালো চাকরির প্রলোভনে ২০১৫ সালের ১৮ মে দুবাইয়ে পাঠান। বিমানবন্দর থেকে এক ব্যক্তি তাকে রিসিভ করে অজ্ঞাত স্থানে ১০ দিন তালাবদ্ধ করে রাখেন। সেখানে তাকে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়। সেখান থেকে দালালের মাধ্যমে ওমানে পাচার করা হয়। তার সঙ্গে আরও ২০-২৫ জন বাংলাদেশি নারীকে ওমানে পাচার করা হয়।

মা পাঠাতেন ভিসা, ছেলে পাঠাতেন নারী : মানব পাচারের অভিযোগে গত বছরের ১০ আগস্ট দুজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-৩। এরা হলেন- জাবেদ হোসেন রকি (৩৩) ও আবির হোসেন ওরফে শুভ (২৭)। র‌্যাব জানায়, ২০০৪ সাল থেকে ওমানে থাকেন সেলিনা রহমান ওরফে রোকেয়া। সেখানে স্থানীয় একটি রিক্রুটিং এজেন্সিতে কাজ করার পরিপ্রেক্ষিতে গত চার বছর ধরে ভিসা পাঠিয়ে প্রায় অর্ধশত নারীকে ওমান নিয়ে গেছেন তিনি। দেশ থেকে নারীকর্মী খোঁজা এবং এ কাজে রোকেয়াকে সহায়তা করে আসছিলেন ছেলে জাবেদ ও তার সহযোগী আবির। রোকেয়া ওমান থেকে ভিসা পাঠাতেন আর বাংলাদেশ থেকে নারীদের বিদেশ পাঠাত ছেলে জাবেদ।

আশুলিয়া থেকে নিখোঁজ তরুণী গুজরাটের জেলে : ঢাকার আশুলিয়াতে একটি গার্মেন্টে চাকরি করতেন ২১ বছর বয়সী এক তরুণী। তার বাড়ি রাজবাড়ী জেলায়। গত বছরের ১১ এপ্রিল হঠাৎ নিখোঁজ হন ওই তরুণী। মেয়ের কোনো খোঁজ না পেয়ে আশুলিয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ওই তরুণীর বাবা আকতার সরদার। জিডির সূত্র ধরে ওই তরুণীর স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ হয় এ প্রতিবেদকের। আশুলিয়া থানা পুলিশও তার কোনো সন্ধান দিতে পারেনি। হঠাৎ একদিন এক ভারতীয় মোবাইল নম্বর থেকে ফোন আসে ওই তরুণীর বাবার কাছে। সেই ফোন নম্বরের সূত্র ধরে খোঁজ মেলে ওই তরুণীর। জানা যায়, মেয়েটি গুজরাটের লাস্টপুর সেন্ট্রাল জেলে আটক আছেন। আশুলিয়া থানার এসআই জোহাব আলী চিঠি দিয়ে গত বছরের ১৭ মে পুলিশ সদর দফতরের এনসিবি শাখার মাধ্যমে ওই মেয়েটির বিস্তারিত জানতে ভারতে যোগাযোগ করে। এক মাস পর মেয়েটির বাবাও গুজরাটে চলে যান মেয়ের খোঁজে।

জেলে মেয়ের সঙ্গে কথা বলে জানান যে, ফেসবুকে ভারতে অবস্থান করা ফারজানা নামে এক নারীর সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এরপর ইমুতে কথা হতো। উচ্চ বেতনে ভারতে চাকরির প্রলোভন দেন ফারজানা। ফারজানা ঢাকায় অবস্থান করা নয়ন ও ফাতেমা নামে দুজনের সঙ্গে ওই তরুণীকে যোগাযোগ করতে বলেন। পরে ওই তরুণী পরিবারের কাউকে কিছু না জানিয়ে তাদের সঙ্গে নবীনগরে বাসে উঠে যশোর চলে যান। সেখানে আগে থেকে ঠিক করে রাখা দালালের মাধ্যমে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে নিমতলীতে চলে যান। সেখান থেকে কলকাতার হাওড়া স্টেশনে ট্রেন ধরে গুজরাটের উদ্দেশে রওনা দেন। তিন দিন যাত্রার পর গুজরাট পৌঁছান। সেখানে যাওয়ার পর একটি বাসায় তাকে আটকে রেখে দেহব্যবসায় বাধ্য করানো হতো। তিন দিন পর কৌশলে ওই নারী পালিয়ে গুজরাটের সুরাত রেলওয়ে পুলিশ স্টেশনে আশ্রয় নেন। ওই থানা পুলিশ তাকে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে জেলে আটকে রাখে। ওই তরুণীর ভাই রবিউলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং পুলিশ সদর দফতরের মাধ্যমে তার বোনকে তারা চলতি বছরের শুরুতে দেশে ফিরিয়ে এনেছেন। এসআই জোহাব আলী এ প্রতিবেদককে বলেন, ওই তরুণী ফিরে এসেছেন। কিন্তু তার স্বজনরা পরে কোনো মামলা করেননি। তাই আর পাচারকারীদেরও শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।

খোঁজ নেই পাচার হওয়া দুই হাজারের : দালালদের ছলচাতুরীর লোভে পড়ে বাংলাদেশের বহু নারী পাচার হচ্ছে। ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, পাচার হওয়ার কারণে তাদের সবার জীবনে ভয়ানক দুর্ভোগ নেমে এসেছে। গত ১৮ বছরে পাচার হওয়া দুই হাজারের বেশি মানুষের খোঁজ এখনো মেলেনি। এদের মধ্যে কিছু সংখ্যক পুরুষও আছেন। তবে বেশির ভাগই নারী ও শিশু। পুলিশ সদর দফতরের সারা দেশের মানব পাচার মামলার পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০০৪ সালের ১৫ জুন থেকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত পাচারের শিকার হয়েছেন ১৩ হাজার ৪২৪ জন। উদ্ধার হয়েছেন ১০ হাজার ৫৭৯ জন। দুই হাজার ৮৪৫ জনের কোনো খোঁজ মেলেনি। এদিকে সিআইডি সূত্র জানায়, রিয়া ও তার এক বান্ধবী নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লায় একটি টেইলারিং দোকানে কাজ করতেন। সেখানে এক নারীর সঙ্গে তাদের পরিচয় হয়। ওই নারী তাদের ভালো বেতনে ভারতে টেইলারিংয়ের কাজ পাইয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। সেই প্রলোভনে পড়ে ওই দুই তরুণী ২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি সাতক্ষীরা সীমান্ত পার হয়ে ভারতে চলে যান। এরপর তাদের মুম্বাইয়ে পাঠানো হয়। সেই থেকে তাদের আর খোঁজ পাওয়া যায়নি।

এই ঘটনায় ওই দুই তরুণীর একজনের খালা ওই বছরের ২১ মার্চ নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা থানায় মানব পাচার আইনে মামলা করেন। এ মামলার সূত্র ধরে গত বছরের ১২ ডিসেম্বর ফতুল্লার কাশিপুর থেকে কানিজ ফাতেমা (৪০) নামে এক নারীকে গ্রেফতার করে সিআইডি। তার দেওয়া তথ্য মতে, গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর যশোরের কেশবপুর থেকে আবদুস সাত্তার নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি তার জবানবন্দিতে জানিয়েছেন- পাচার হওয়া ভুক্তভোগীদের তিনি মোটরসাইকেলে করে যশোর থেকে সাতক্ষীরায় মোকলেছুর রহমানের বাড়িতে রেখে আসেন। পরে ভারতে অবস্থান করা নজরুল ও তার সহযোগীদের সহায়তায় সেদেশে পাচার করে দেন।

এ চক্রের হোতা আনোয়ার হোসেন ভারতের কারাগারে আটক আছেন।

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) যশোর জেলা সূত্র জানায়, যশোর কোতোয়ালির শেখহাটি জামরুলতলা গ্রামের এক ব্যক্তির স্ত্রীকে ভারতে পাচার করা হয়। একই বাড়িতে ভাড়া থাকার সুবাদে মজনু বিশ্বাস ও তার স্ত্রী মাজেদা খাতুনের সঙ্গে ওই গৃহবধূর সখ্য গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে তাকে ভারতে নিয়ে ভালো বেতনের চাকরির প্রলোভন দেখান। গত বছরের ১৭ মে বিকালে তাকে চৌগাছা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার করে সুরাতে নিয়া যান। সেখানে আগে থেকে থাকা মজনু বিশ্বাসের চাচাতো শ্যালক সোহাগ সরদারের কাছে বিক্রি করে দেন। সেখানে সোহাগ সরদার ও তার স্ত্রী মিম বেগম ওরফে জয়া ওরফে রিয়া বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ওই গৃহবধূকে জোর করে অনৈতিক কাজে লিপ্ত করান। চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি পাচার হওয়া ওই গৃহবধূকে ভারত থেকে উদ্ধার করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন